বর্তমান
বর্তমান চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় কুয়েতের সহযোগিতা চায় বাংলাদেশ
বাংলাদেশ ও কুয়েতের মধ্যে স্থায়ী ভ্রাতৃত্ব ও সংহতির প্রশংসা করে ১৯৭৪ সালে বৃহত্তর মুসলিম সম্প্রদায়ের সঙ্গে বাংলাদেশের একীভূতকরণে কুয়েতের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা তুলে ধরেছেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন।
বৃহস্পতিাবার (৫ সেপ্টেম্বর) বাংলাদেশে নিযুক্ত কুয়েতের বিদায়ী রাষ্ট্রদূত ফয়সাল মুতলাক আল আদওয়ানি পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে পররাষ্ট্র উপদেষ্টার সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন এবং পারস্পরিক স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিষয় নিয়ে আলোচনা করেন।
পররাষ্ট্র উপদেষ্টা বাংলাদেশের সাম্প্রতিক রাজনৈতিক পরিবর্তনের চিত্র তুলে ধরে আশাবাদ ব্যক্ত করেন যে, কুয়েতের দৃঢ় সমর্থনে বাংলাদেশ বিদ্যমান বর্তমান চ্যালেঞ্জগুলো দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলা করবে।
জবাবে কুয়েতের বিদায়ী রাষ্ট্রদূত ইতোমধ্যে শক্তিশালী দ্বিপক্ষীয় অংশীদারিত্ব বাড়ানোর লক্ষ্যে বাংলাদেশ থেকে দক্ষ পেশাজীবী, বিশেষ করে প্রকৌশলী, চিকিৎসক এবং নার্স নিয়োগ জোরদার করার জন্য কুয়েতের প্রস্তুতির কথা পুনর্ব্যক্ত করেন।
রাষ্ট্রদূত আল আদওয়ানি কুয়েত ফান্ড ফর আরব ইকোনমিক ডেভেলপমেন্টের (কেএফএইডি) মাধ্যমে যৌথ উন্নয়ন উদ্যোগে অর্থায়নে কুয়েতের আগ্রহের কথাও উল্লেখ করেন। এ ধরনের প্রকল্পগুলোর পারস্পরিক সুবিধার কথা তুলে ধরেন তিনি।
আরও পড়ুন: ভারতে থাকাকালীন শেখ হাসিনাকে ‘অবশ্যই চুপ’ থাকতে হবে: ইউনূস
পররাষ্ট্র উপদেষ্টা বিশেষ করে পারস্পরিক কূটনৈতিক প্লট বিনিময় সুবিধার্থে রাষ্ট্রদূতের গুরুত্বপূর্ণ অবদানের প্রশংসা করেন এবং আশা প্রকাশ করেন যে, কুয়েত চ্যান্সারি ও রাষ্ট্রদূতের বাসভবন নির্মাণ শিগগিরই শুরু হবে।
সাক্ষাৎকালে রাষ্ট্রদূত ১৯৯১ সালে কুয়েতের স্বাধীনতা লাভের সময় বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীর গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকার কথা স্মরণ করেন এবং বাংলাদেশের উন্নয়নে কুয়েতের অকুণ্ঠ সমর্থনের কথা পুনর্ব্যক্ত করেন।
বৈঠকের শেষ দিকে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা বিদায়ী রাষ্ট্রদূতকে কুয়েতে ফিরে বাংলাদেশের শুভেচ্ছা দূত হিসেবে কাজ করার আহ্বান জানান।
আরও পড়ুন: বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি কিশোরী নিহতের ঘটনায় তীব্র প্রতিবাদ ঢাকার
৩ মাস আগে
বাংলাদেশের বর্তমান সরকারের সঙ্গে কাজ করবে দিল্লি
ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর বলেছেন, তারা বাংলাদেশের বর্তমান সরকারের সঙ্গে কাজ করবেন।
তিনি বলেন, 'এটা স্বাভাবিক যে আমরা এই সরকারের সঙ্গে কার্যক্রম চালাব।’
তিনি বলেন, তাদের স্বীকার করতে হবে যে রাজনৈতিক পরিবর্তন হয়েছে এবং রাজনৈতিক পরিবর্তনগুলোর কারণে কাজ ব্যাহত হতে পারে।
জয়শঙ্কর বলেন, ‘এখানে স্পষ্টতই আমাদেরকে পারস্পরিক স্বার্থের দিকে নজর দিতে হবে।’
রাজীব সিক্রির লেখা 'স্ট্র্যাটেজিক কনড্রামস: রিশেপিং ইন্ডিয়া'স ফরেন পলিসি' বইয়ের প্রকাশনা অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন।
জয়শঙ্কর বলেন, সবাই অবগত আছেন, বাংলাদেশের স্বাধীনতার পর থেকে দুই দেশের সম্পর্ক ঊর্ধ্বমুখী ও নিম্নমুখী হয়েছে।
আরও পড়ুন: ভারতে যাওয়ার সময় পঞ্চগড় সীমান্তে ৯ বাংলাদেশি আটক
৩ মাস আগে
বর্তমান সরকারের অধীনে উপজেলা নির্বাচনে অংশ নেবে না বিএনপি: রিজভী
জাতীয় নির্বাচন বর্জনের পর বর্তমান সরকারের অধীনে আসন্ন উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে অংশ না নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বিএনপি।
মঙ্গলবার (২৩ জানুয়ারি) দুপুরে নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে বিএনপির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী এ সিদ্ধান্ত জানান।
বিএনপির এই নেতা আরও বলেন, ‘আমরা সব সময় বলে আসছি, শেখ হাসিনার অধীনে কোনো নির্বাচন কখনোই শান্তিপূর্ণ, বিশ্বাসযোগ্য ও সুষ্ঠু হবে না। তাই তার অধীনে কোনো নির্বাচনে না যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছিল বিএনপি। বিএনপি এখনো সেই সিদ্ধান্তে অটল রয়েছে।’
আরও পড়ুন: বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বাড়াতে আগ্রহী বিশ্বব্যাংক: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
এর আগে গত সোমবার আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সংসদের জরুরি সভায় সিটি করপোরেশন, পৌরসভা ও উপজেলা পরিষদ নির্বাচনসহ স্থানীয় সরকার নির্বাচনে দলীয় প্রার্থী না দেওয়ার এবং দলীয় প্রতীক ‘নৌকা’ বরাদ্দ না দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়।
দলীয় প্রতীক ছাড়া নির্বাচন হলে বিএনপি কী করবে জানতে চাইলে রিজভী বলেন, ‘আমরা বলছি, এই সরকারের অধীনে নির্বাচন সুষ্ঠু হবে না। আমরা এখনও শেখ হাসিনার অধীনে কোনো নির্বাচনে না যাওয়ার সিদ্ধান্তে অটল রয়েছি, কারণ তার অধীনে কখনো কোনো অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন হতে পারে না।’
ফেব্রুয়ারিতে এসএসসি পরীক্ষা শুরু এবং মার্চে রোজার মাস বিবেচনায় নিয়ে প্রথম ধাপের উপজেলা নির্বাচন ৩০ এপ্রিলের মধ্যে অনুষ্ঠিত হতে পারে বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশনার আনিছুর রহমান।
আসন্ন উপজেলা নির্বাচন বর্জনের সিদ্ধান্তের যৌক্তিকতা ব্যাখ্যা করে রিজভী বলেন, দেশের মানুষ জানে কীভাবে শেখ হাসিনার অধীনে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন হয়েছে এবং সেই নির্বাচনের ফলাফল ও প্রকৃতি কী ছিল।
তিনি বলেন, ২০১৪ ও ২০১৮ সালের জাতীয় নির্বাচনের মাধ্যমেও প্রমাণিত হয়েছে আওয়ামী লীগ সরকারের অধীনে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব নয়।
তিনি বলেন, ‘শেখ হাসিনা কোনোভাবেই গণতন্ত্রে বিশ্বাস করেন না, তিনি যে বক্তব্যই দিন না কেন। তিনি জনগণের ক্ষমতায়, জনগণের ইচ্ছায় বিশ্বাস করেন না।’
তিনি বলেন, সরকার তার প্রভুদের সমর্থন নিয়ে মাস্টার প্ল্যান অনুযায়ী একটি অদ্ভুত ও প্রহসনের নির্বাচন পরিচালনা করেছে, কারণ তারা গণতন্ত্র ও জনমতের তোয়াক্কা করে না।
আরও পড়ুন: মার্কিন কংগ্রেসম্যানরা যদি এরকম চিঠি দেন, তাহলে এটা সরকারকে আদালতের উপর হস্তক্ষেপ করতে বলা: হাছান মাহমুদ
১০ মাস আগে
‘এক সময় বাংলাদেশ দুর্নীতিতে চ্যাম্পিয়ন হলেও বর্তমানে উন্নতির শিখরে’
বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের আমলে বাংলাদেশ দুর্নীতিতে বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হলেও শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বর্তমানে উন্নতির শিখরে অবস্থান করছে বলে মন্তব্য করেছেন বক্তারা।
শুক্রবার (৮ ডিসেম্বর) সকাল ১০টায় জাতীয় প্রেস ক্লাবে ‘উন্নয়ন ও নির্বাচন’ শীর্ষক সেমিনারে বক্তারা এ মন্তব্য করেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের সমন্বয়ে গঠিত গবেষণাভিত্তিক সংগঠন ‘এডুকেশন, রিসার্চ অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট ফোরাম অব বাংলাদেশ’ (ইআরডিএফবি) এ সেমিনারের আয়োজন করে।
বক্তারা বলেন, স্বাধীনতার পর ৫৩ বছরের ইতিহাসে আর কোনো সরকারের আমলে কখনো এমন অভূতপূর্ব উন্নয়ন হয়নি।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশে জলবায়ু অগ্রাধিকার সমর্থনে ৪০০ মিলিয়ন ডলার দেবে এডিবি
বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের (ইউজিসি) সদস্য ও ইআরডিএফবির সম্মানিত সভাপতি অধ্যাপক ড. মো. সাজ্জাদ হোসেনের সভাপতিত্বে সেমিনারে ছিলেন- ইআরডিএফবির সিনিয়র সভাপতি এবং বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপউপাচার্য অধ্যাপক ড. আবদুল জব্বার খান, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. মশিউর রহমান, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের সম্মানিত অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ সাহাদাত হোসেন সিদ্দিকী, ইসলামি আরবি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ আব্দুর রশীদ, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের উপউপাচার্য অধ্যাপক ড. মাহবুবা নাসরীন এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ডেভেলপমেন্ট স্টাডিজ বিভাগের সম্মানিত অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আবু ইউসুফ।
প্রধান অতিথি অধ্যাপক ড. মো. মশিউর রহমান তার বক্তব্যে বলেন, বাংলাদেশের সমাজ নির্মিত হয়েছে এদেশের খেটে খাওয়া অসহায় কৃষকের ঘামে ও শ্রমে।
তিনি বলেন, কৃষিভিত্তিক বাংলাদেশ থেকে শিল্পভিত্তিক বাংলাদেশের পথচলা আমাদের নিজেদের ঘামে ও শ্রমে সম্ভব হয়েছে অন্য কারোর দয়ায় নয়।
তিনি আরও বলেন, শেখ হাসিনা স্বৈরাচারী শাসকের রক্ত চক্ষুকে উপেক্ষা করে এদেশের অসহায় জনগোষ্ঠীর ভাত ও ভোটের অধিকার ফিরিয়ে দিয়েছেন। দেশি-বিদেশি সব ষড়যন্ত্রকে উপেক্ষা করে গণতান্ত্রিক বাংলাদেশকে জনগণের সমর্থন ও সহায়তায় উন্নয়ন ও সমৃদ্ধির পথে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন শেখ হাসিনা।
মূল প্রবন্ধ উপস্থাপক অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ সাহাদাত হোসেন সিদ্দিকী তার বক্তব্যে বলেন, শেখ হাসিনার দূরদর্শী নেতৃত্বে বাংলাদেশ এখন উন্নয়নের সর্বোচ্চ শিখরে অবস্থান করছে।
আরও পড়ুন: অযৌক্তিক রাজনৈতিক চাপের মধ্যে গঠনমূলক ও সহযোগিতামূলক ভূমিকা চেয়ে জাতিসংঘে মোমেনের চিঠি
১ বছর আগে
ব্যবসায়ীরা মায়ের কোলে থেকেই ব্যবসা করছেন: খাদ্যমন্ত্রী
বর্তমান সরকারের আমলে ব্যবসায়ীরা ভালো আছেন বলে মন্তব্য করেছেন খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার।
তিনি বলেছেন, আওয়ামী লীগ সরকার কখনো ব্যবসায়ীদের দল-মত হিসেবে বিবেচনা করে না। তাদের ব্যবসায় সরকার হস্তক্ষেপ করে না।
তিনি আরও বলেন, সে যেকোনো দলেরই হোক না কেন। তাই বলা যায় মায়ের কোলে থেকেই ব্যবসায়ীরা ব্যবসা করছেন।
আরও পড়ুন: পিঠা-পুলি বাঙালির চিরায়ত ঐতিহ্যের অংশ: খাদ্যমন্ত্রী
বুধবার দুপুরে নওগাঁ শহরের কনভেনশন সেন্টারে ব্যবসায়িক মিলন মেলায় প্রধান অতিথির বক্তব্য তিনি এসব কথা বলেন।
খাদ্যমন্ত্রী বলেন, ব্যবসায়ীদের মানবিক হতে হবে। দেশের জনগণের প্রতি ব্যবসায়ীদের লক্ষ রাখতে হবে, ভোক্তাদের যাতে কোনো কষ্ট না হয়।
সাধন চন্দ্র মজুমদার বলেন বলেন, জেলার ১১টি উপজেলায় ১ হাজার ১০০ কোটি টাকার সড়ক নির্মাণ ও সংস্কার কাজের অনুমোদন ইতোমধ্যে অনুমোদিত হয়েছে।
তিনি বলেন, নওগাঁ শহরের তীব্র যানজট দূর করতে চার-লেন সড়ক নির্মাণ কাজও শুরু হবে শিগগিরই। ব্যবসায়ীদের কথা বিবেচনায় রেখে সীমান্ত এলাকায় স্থলবন্দর স্থাপনের পরিকল্পনা অনেকটা এগিয়েছে। এটি নির্মাণ হলে ভারত ও বাংলাদেশের ব্যবসা ক্ষেত্রে আরও গতিশীলতা আসবে।
তিনি বলেন, কৃষিতে সমৃদ্ধ উত্তরের জেলা নওগাঁ। তবে এখনো জেলায় ভারী কোনো শিল্প কারখানা গড়ে উঠেনি। কৃষিভিত্তিক এ জেলাকে এগিয়ে নিতে এবং শিল্প কারখানা গড়ে তুলতে এফবিসিসিআই কাজ করবে।
মন্ত্রী বলেন, এফবিসিসিআই এর পক্ষ থেকে সব ধরনের সহযোগিতা করা হবে। এতে এ জেলাসহ আশপাশের জেলার উন্নয়ন হবে।
আরও পড়ুন: আমন মৌসুমে ৭ লাখ টন ধান-চাল সংগ্রহ করা হবে: খাদ্যমন্ত্রী
অসাম্প্রদায়িক চেতনা ধরে রাখতে হবে: খাদ্যমন্ত্রী
১ বছর আগে
বর্তমান পদ্ধতিতে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব নয়: জিএম কাদের
বর্তমান পদ্ধতিতে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব নয় বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় পার্টি (জাপা) চেয়ারম্যান ও বিরোধীদলীয় উপনেতা গোলাম মোহাম্মদ (জিএম) কাদের।
তিনি বলেন, বর্তমান পদ্ধতিতে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব নয়। বর্তমান পদ্ধতির পরিবর্তন হলেই সুষ্ঠু নির্বাচন হতে পারে। কী পদ্ধতি হয় সেটার ওপর অনেক কিছু নির্ভর করে।
আরও পড়ুন: সরকার গোঁজামিল দিয়ে দেশ চালাচ্ছে: জিএম কাদের
রবিবার (১১ জুন) দুপুরে বনানী কার্যালয় মিলনায়তনে গণমাধ্যমকর্মীদের সঙ্গে আলাপকালে এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন। এ সময় জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যান এর প্রেস সচিব- ০২ খন্দকার দেলোয়ার জালালী উপস্থিত ছিলেন।
এসময় জিএম কাদের বলেন, নির্বাচনকালীন সরকার হবে বলে আমরা জানি না। আমাদের শাসন পদ্ধতিতে সব ক্ষমতা কেন্দ্রীভূত থাকে প্রধানমন্ত্রীর হাতে।
তিনি বলেন, মন্ত্রিসভায় কে থাকলো না থাকলো অথবা সংসদে কতজন সদস্য আছে বা নেই তাতে কিছু আসে যায় না। প্রধানমন্ত্রীকে তার জায়গায় রেখে কোনো পরিবর্তনকে আমরা পরিবর্তন মনে করি না।
অপর এক প্রশ্নের জবাবে জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যান বলেন, আমাদের দেশে নির্বাচনগুলোতে কোনো দলেরই সকল আসনে যোগ্য প্রার্থী দেওয়া সম্ভব হয়ে ওঠে না। তাই কোনো না কোনো দলের সঙ্গে জোটবদ্ধ হয়ে নির্বাচন করতে হয়।
তিনি বলেন, প্রধান দুই দলের নেতৃত্বে শেষ পর্যন্ত দুটি জোটের প্রতিদ্বন্দ্বিতা হয়। এক পর্যায়ে সব দল নিজস্বতা হারিয়ে দুটি দলে বিলীন হয়।
তিনি বলেন, এ প্রেক্ষিতে আমরা তিনশ’ আসনের নির্বাচনের জন্যই প্রস্তুতি নিচ্ছি। দলকে শক্তিশালী করতে তৃণমূল পর্যায়ে কাজ করে যাচ্ছি। তবে নির্বাচনের সময়ে নির্বাচনের ব্যাপারে আমরা সিদ্ধান্ত নেব।
আরও পড়ুন: দেশের নির্বাচন ব্যবস্থায় জনগণের আস্থা নেই: জিএম কাদের
রিজার্ভ সঙ্কটের কারণে দেশ দেউলিয়া হয়ে যাচ্ছে: জিএম কাদের
১ বছর আগে