উন্নয়নশীল
প্রবৃদ্ধি অর্জনে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার সম্ভাবনাকে কাজে লাগাতে না পারলে উন্নয়নশীল দেশগুলো পিছিয়ে পড়বে: এডিবি প্রেসিডেন্ট
অন্তর্ভুক্তিমূলক প্রবৃদ্ধির জন্য কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার (এআই) ব্যবহার ও ডিজিটাল প্রযুক্তি গ্রহণের উপর জোর দিয়ে এর যর্থার্থ ও সতর্ক ব্যবহার নিশ্চিত করতে বলেছেন এশীয় উন্নয়ন ব্যাংকের (এডিবি) প্রেসিডেন্ট মাসাতসুগু আসাকাওয়া।
ভবিষ্যৎ অগ্রাধিকারের বিষয়ে আলোকপাত করে তিনি বলেন, ‘কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা স্বাস্থ্যসেবা প্রদান, কৃষি ও জলবায়ু পরিবর্তনের মতো ক্ষেত্রে প্রবৃদ্ধি এবং উন্নয়নের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সহায়তা করার জন্য প্রচুর সম্ভাবনাময়।’
এডিবি প্রেসিডেন্ট আরও বলেন, উন্নয়নশীল দেশগুলো এই প্রযুক্তি গ্রহণ করতে না পারলে পিছিয়ে পড়বে।
তিবিলিসির কনসার্ট হলে ৫৭তম বার্ষিক সভার আনুষ্ঠানিক উদ্বোধনী অধিবেশনে তিনি বলেন, এআই ব্যবহারের ক্ষেত্রে পক্ষপাত ও স্বচ্ছতার অভাবের মতো ঝুঁকিও রয়েছে।
এ সময় জর্জিয়ার প্রধানমন্ত্রী ইরাকলি কোবাখিদজে উপস্থিত ছিলেন। একটি বর্ণাঢ্য অনুষ্ঠানের মাধ্যমে সমৃদ্ধ জর্জিয়ান সংস্কৃতি তুলে ধরা হয়।
আরও পড়ুন: আগামী ২ বছর উন্নয়নশীল এশীয় অর্থনীতির প্রবৃদ্ধি ৪.৯ শতাংশ থাকার আশা এডিবি প্রেসিডেন্টের
এডিবি প্রেসিডেন্ট বলেন, সংস্থাটি নৈতিক কাঠামো অনুসরণ এবং অন্তর্ভুক্তিমূলক প্রবৃদ্ধি অর্জনে কার্যকরী এআই সমাধান ব্যবহারে উন্নয়নশীল সদস্য দেশগুলোর সক্ষমতা জোরদারে কঠোর পরিশ্রম করছে।
তিনি বলেন, ‘ডিজিটাল বিভাজন দূরীকণ এবং এআই এর সুযোগ উন্মুক্ত করণে আমরা বিশ্বাস করি। এটি আরও সমৃদ্ধ ভবিষ্যতের মূল চাবিকাঠি।’
এডিবি প্রেসিডেন্ট বলেন, তারা এমন এক সময়ে একত্রিত হয়েছেন, যখন এই অঞ্চলের জনগণ নানা চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হচ্ছে। এ সময় তাদের নিবিড় মনোযোগ ও সমন্বয়ের প্রয়োজন।
আসাকাওয়া বলেন, ‘জলবায়ু পরিবর্তনের অবিরাম প্রভাবগুলো, সংঘাত ও সংকট দ্রুত তাদের জীবন-জীবিকাকে ঝুঁকির মধ্যে ফেলতে পারে।’
তিনি বলেন, 'আসুন আমরা একসঙ্গে এগিয়ে যাই, যাতে আমরা আরও সমৃদ্ধ, অন্তর্ভুক্তিমূলক, সহনশীল ও টেকসই এশিয়া ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের জন্য সেতুবন্ধন গড়ে তুলি।’
শুরুতে জলবায়ু পরিবর্তনের হুমকির বিষয়ে তিনি বলেন, এই হুমকিকে উপেক্ষা করা যায় না এবং তাদের প্রতিক্রিয়া বিলম্বিত করা যাবে না।
আসাকাওয়া বলেন, ‘২০২৩ সাল ছিল স্মরণকালের সবচেয়ে উষ্ণতম বছর। আমরা মানুষের উপর এর প্রভাব এবং ভবিষ্যতের উন্নয়নের ঝুঁকি দেখতে পাচ্ছি। শস্য ও খাদ্য ব্যবস্থা ক্রমবর্ধমান ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে উঠছে।’
তিনি বলেন, ভবিষ্যতের সেতুবন্ধন অবশ্যই অন্তর্ভুক্তিমূলক হতে হবে। ‘অর্থায়নে প্রতিবন্ধকতার কারণে কেউ যেন উন্নয়নের সুফল থেকে বঞ্চিত না হয়।’
আরও পড়ুন: কার্যকরী-গুরুত্বপূর্ণ প্রকল্পে বাংলাদেশের সঙ্গে কাজে আগ্রহী এডিবি: ভাইস প্রেসিডেন্ট ভার্গব দাশগুপ্ত
সবুজ বিশ্বায়নের চালিকাশক্তি
এডিবি প্রেসিডেন্ট বলেন, ‘এই কক্ষে আমাদের উপস্থিতি প্রমাণ করে আমাদের বিশ্ব কতটা গভীরভাবে সংযুক্ত। আমাদের এটা কাজে লাগানো উচিত। আরও সবুজ ও উন্মুক্ত অর্থনীতি গড়ে তুলতে আমাদের এই সংযোগগুলো বাড়ানো উচিত।’
তিনি বলেন, মহামারি বা বর্তমান ভূ-রাজনৈতিক উত্তেজনা এবং সংঘাতের দিকে ফিরে তাকানো সহজ হতে পারে এবং এই সিদ্ধান্তে পৌঁছানো সহজ হতে পারে যে বিশ্বায়ন এখন মৃত। ‘আমি এটা বিশ্বাস করি না।’
তিনি বলেন, 'এটা সত্য যে বৈশ্বিক বাণিজ্য ও সরবরাহ শৃঙ্খল সংকটের ঝুঁকিতে রয়েছে। তবে এর উত্তর সংরক্ষণবাদ এবং বিভাজন হতে পারে না।’
আসাকাওয়া বলেন, মুক্ত বাণিজ্য ও মূলধনের অবাধ চলাচল কয়েক দশক ধরে এশিয়া-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলকে উপকৃত করেছে এবং এটিই অবশ্যই এগিয়ে যাওয়ার উপায় হতে হবে।
সরবরাহ শৃঙ্খল স্থিতিশীল রাখতে আন্তঃসীমান্ত বাণিজ্য বৃদ্ধি, বেসরকারি খাতের বিনিয়োগ জোরদার এবং আর্থিক ও কর সহযোগিতা জোরদারে আঞ্চলিক সহযোগিতা কীভাবে গভীর করা যায় তা অনুসন্ধানের ওপর গুরুত্বারোপ করেন এডিবি প্রেসিডেন্ট।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশে প্রবীণদের জন্য আরও বেশি বরাদ্দ দিতে জোর দিয়েছে এডিবি
বৈশ্বিক কার্বন নিঃসরণের ৩০ শতাংশের জন্য দায়ী বাণিজ্য সংশ্লিষ্ট কার্যক্রম
আসাকাওয়া বলেন, 'অস্বস্তিকর সত্য হলো এশিয়ার শক্তিশালী প্রবৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে গ্রিনহাউস গ্যাস নিঃসরণে আমাদের অবদান বাড়ছে।’
তিনি বলেন, আরও টেকসই ভবিষ্যতের জন্য বৈশ্বিক মূল্য শৃঙ্খলসম্পর্কিত নির্গমন হ্রাস করার জন্য কাজ করার এখনই সময়।
সর্বাধিক চাহিদাসম্পন্ন সদস্যদের সমর্থন করা
এডিবি প্রেসিডেন্ট জোর দিয়ে বলেন, ভবিষ্যতের জন্য সেতুবন্ধন যাদের সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন তাদের পেছনে ফেলে রাখতে পারে না।
তিনি বলেন, ‘উন্নয়নশীল ক্ষুদ্র দ্বীপ রাষ্ট্রগুলোসহ দরিদ্রতম ও সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ জনগোষ্ঠী জলবায়ু পরিবর্তন, অর্থনৈতিক মন্দা ও সংঘাতের কারণে সবচেয়ে বেশি সংকটের মুখোমুখি হচ্ছে।’
এডিবি প্রধান বলেন, তাদের অর্থায়নে অবশ্যই অনুদানসহ রেয়াতি শর্তে সম্পদ অন্তর্ভুক্ত করা অব্যাহত রাখতে হবে।
তিনি বলেন, এশীয় উন্নয়ন তহবিল (এডিএফ) এর জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ বাহন। বৃহস্পতিবার পুনঃপূরণ সম্পন্ন হওয়ার পর আমরা এসব চাহিদা মেটাতে ৫০০ কোটি ডলার পর্যন্ত সরবরাহ করতে সক্ষম হব।
আরও পড়ুন: জলবায়ু সংকট মোকাবিলায় প্রচেষ্টা ও অন্তর্ভুক্তিমূলক উন্নয়ন জোরদারের আহ্বান এডিবি প্রেসিডেন্টের
৬ মাস আগে
বাংলাদেশকে একটি উন্নয়নশীল-গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেছে আ. লীগ: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন বলেছেন, আওয়ামী লীগ সরকার বাংলাদেশকে বিশ্বের বুকে একটি উন্নয়নশীল ও গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেছে।
বুধবার (৩ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় সিলেট নগরীর ৫নং ওয়ার্ডে আয়োজিত জনসভায় সিলেট-১ আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী মোমেন এ কথা বলেন।
তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধু ও আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে লাখো প্রাণের বিনিময়ে বাংলাদেশ স্বাধীনতা অর্জন করে। শেখ হাসিনা যতদিন বেঁচে থাকবেন ততদিন এই দেশকে বিক্রি করবেন না।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, বর্তমান সরকার সিলেটে সড়ক, রেলপথ, বিমানবন্দর, হাসপাতাল ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের উন্নয়ন করেছে। সিলেট নগরীর নাগরিক সুযোগ-সুবিধার মানোন্নয়নে ইতোমধ্যে আরও অনেক প্রকল্প গ্রহণ করা হয়েছে।
তিনি দেশের কল্যাণ, অগ্রগতি ও উন্নয়ন নিশ্চিত করতে আগামী ৭ জানুয়ারি নৌকা মার্কায় ভোট দেওয়ার জন্য ভোটারদের প্রতি আহ্বান জানান।
আওয়ামী লীগ নেতা নুরুল ইসলামের সভাপতিত্বে জনসভায় বক্তব্য রাখেন সিলেট মহানগর আওয়ামী লীগের ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ সম্পাদক সৈয়দ এপতার হোসেন পিয়ার, নগর আওয়ামী লীগের মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক সম্পাদক জুবের খান, সৈয়দ মাহমুদুর রহমান, শাকিল তালুকদার, রিপন হাওলাদারসহ আরও অনেকে।
আরও পড়ুন: আওয়ামী লীগ সরকার প্রবাসীবান্ধব: মোমেন
উন্নয়নের মূলমন্ত্র গণতন্ত্রের ধারাবাহিকতা: মোমেন
১০ মাস আগে
বাংলাদেশকে উন্নয়নশীল দেশে পরিণত করতে আ.লীগকে ক্ষমতায় থাকতে হবে: প্রধানমন্ত্রী
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ২০২৬ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে উন্নয়নশীল দেশ হিসেবে চূড়ান্ত পর্যায়ে পৌঁছে দিতে বাংলাদেশের জনগণকে আওয়ামী লীগকে ক্ষমতায় রাখতে হবে।
রবিবার সংসদে ২০২৩-২৪ অর্থবছরের জাতীয় বাজেটের ওপর সাধারণ আলোচনায় অংশ নিয়ে তিনি বলেন, ‘আমরা জানি, বাংলাদেশকে একটি উন্নয়নশীল দেশ হিসেবে গড়ে তুলতে আমাদেরই প্রয়োজন।’
সংসদ নেতা শেখ হাসিনা বলেছেন, বাংলাদেশ আজ উন্নয়নশীল দেশের মর্যাদা পেয়েছে।
তিনি বলেন, ‘আমরা (আবার ক্ষমতায়)না এলে কে বাস্তবায়ন করতে পারবে? আমাকে এমন একজন ব্যক্তি দেখান যিনি এটি করতে সক্ষম হবেন। আমাকে এমন একজন লোক দেখান যে দেশের জন্য নিঃস্বার্থভাবে কাজ করবে। আপনি যদি আমাকে এমন নেতৃত্ব দেখাতে পারেন, আমার কোনো আপত্তি নেই।’
দেশের জনগণের প্রতি ইঙ্গিত করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, জনগণ আওয়ামী লীগকে বারবার ভোট দিয়ে ক্ষমতায় আসার পর থেকে আওয়ামী লীগ সরকার দেশকে উন্নয়নের পথে আনতে সক্ষম হয়েছে।
আরও পড়ুন: সরকারের পদক্ষেপে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বাড়তে পারে: সংসদে প্রধানমন্ত্রী
তিনি বলেন, তার সরকার দারিদ্র্যের হার উল্লেখযোগ্যভাবে কমাতে সক্ষম হয়েছে। আজ বেকারত্বের হার মাত্র ৩ শতাংশ।
গত ১ জুন সংসদে ২০২৩-২৪ অর্থবছরের জন্য ৭ লাখ ৬১ হাজার ৭৮৫ কোটি টাকার জাতীয় বাজেট পেশ করেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, তার সরকার প্রতিবন্ধকতা, প্রতিরোধ ও সমালোচনার মধ্যেও অর্থনীতির চাকা সচল রাখতে যথাযথ পদক্ষেপ নিচ্ছে।
তিনি বলেন, কোভিড-১৯ এবং রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ না হলে বাংলাদেশ তার উন্নয়নের যাত্রায় অনেক এগিয়ে যেতে পারত।
তিনি অবশ্য বলেন, ভয়ের কিছু নেই, কারণ সময়ে সময়ে সমস্যা আসাটাই স্বাভাবিক।
শেখ হাসিনা বলেন, ‘সমস্যা দেখে মন খারাপ করবেন না। বরং এর মুখোমুখি হতে হবে। আমরা অনেক কথা শুনি যে সরকার আজকে উৎখাত হবে এবং আগামীকাল অন্যান্য কিছু করা হবে।’
বাজেটের সমালোচকদের তিরস্কার করে তিনি বলেন, অনেকেই এই বাজেটকে উচ্চাভিলাষী বা অবাস্তবায়নযোগ্য বলে অভিহিত করেছেন। ‘আমরা সবসময় এই ধরনের কথা শুনি।’
তিনি বলেন, কিছু লোক আছে যারা সবসময় নেতিবাচক মনোভাব দেখায় এবং তারা ইতিবাচক কিছুই দেখে না, যা দেশের জন্য সবচেয়ে দুর্ভাগ্যজনক।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, সমালোচকরা হয়তো কখনোই গ্রামীণ এলাকায় যাননি যেখানে শহরের তুলনায় দারিদ্র্যের হার অনেকাংশে কমেছে।
তিনি আরও বলেন, গ্রামীণ জনগণের মধ্যে এমন কোনো দুর্ভোগ নেই।
তিনি বলেন, গত সাড়ে ১৪ বছর ধরে দেশে স্থিতিশীলতা বিরাজ করায় বাংলাদেশ ব্যাপক অগ্রগতি প্রত্যক্ষ করতে সক্ষম হয়েছে।
তিনি যোগ করেছেন, কোভিড-১৯ মহামারি এবং রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের পরের কারণে বিশ্বজুড়ে কঠিন সময়ের মধ্যে সরকার ৭ লাখ ৬১ হাজার ৭৮৫ কোটি টাকার রেকর্ড বাজেট রাখতে সক্ষম হয়েছে।
আরও পড়ুন: বিএনপি-জামায়াত ক্ষমতায় এলে দেশ ধ্বংস করবে: প্রধানমন্ত্রী
তিনি বলেন, অনেক উন্নত দেশের অর্থনীতি যখন সংগ্রাম করছে, তখন আমরা এই বিশাল বাজেট দিতে পেরেছি।
বাজেট ঘাটতি সম্পর্কে প্রধানমন্ত্রী বলেন, তার সরকার প্রতি বছর বাজেট ঘাটতি ৫ থেকে সাড়ে ৫ শতাংশের মধ্যে রাখে।
তিনি বলেন, ‘এবার বাজেট ঘাটতি ৫ শতাংশের মধ্যে রাখা হয়েছে। এটা নিয়ে উদ্বিগ্ন হওয়ার কিছু নেই।’
বাজেটে ৭ দশমিক ৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রা নিয়ে তিনি বলেন, এই লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করা সম্ভব।
আগামী ২০২৩-৩৪ অর্থবছরের মধ্যে সর্বজনীন পেনশন স্কিম চালু হতে পারে বলে আশা প্রকাশ করেন শেখ হাসিনা।
সরকারি কর্মচারীরা বিশেষ প্রণোদনা হিসেবে ৫ শতাংশ বেসিক পাবেন:
প্রধানমন্ত্রী তার ভাষণে মূল বেতনের ৫ শতাংশ বিশেষ প্রণোদনা হিসেবে বিবেচনার জন্য অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামালকে ব্যবস্থা নিতে নির্দেশ দেন।
তিনি বলেন, ‘আমি অর্থমন্ত্রীর কাছে অনুরোধ করছি এই জরুরি সময়ে সরকারি কর্মচারীদের মূল বেতনের ৫ শতাংশ বিশেষ বেতন হিসেবে দেওয়ার কথা বিবেচনা করুন। আশা করি অর্থমন্ত্রী বিষয়টি মেনে নেবেন। আমরা তাদের মূল বেতনের ৫ শতাংশ প্রদান করব। বিশেষ প্রণোদনা।’
প্রধানমন্ত্রী মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে সরকারের গৃহীত বিভিন্ন পদক্ষেপের কথা তুলে ধরেন এবং বিভিন্ন খাতে তার সরকারের উন্নয়ন সাফল্য তুলে ধরেন।
আরও পড়ুন: আ. লীগ ক্ষমতায় থাকলে মানুষের ভাগ্যের উন্নতি হয়: শেখ হাসিনা
১ বছর আগে