ওয়াগনার
ওয়াগনার প্রধান প্রিগোজিনের মৃত্যু হয়েছে বিমান দুর্ঘটনায়: রাশিয়া
ওয়াগনার প্রধান ইয়েভজেনি প্রিগোজিনের মৃত্যু বিমান দুর্ঘটনায় হয়েছে বলে নিশ্চিত করেছে রাশিয়ার তদন্ত কমিটি।
কমিটির মুখপাত্র স্বেতলানা পেট্রেনকো রবিবার (২৭ আগস্ট) এক বিবৃতিতে বলেছেন, ফরেনসিক ও জেনেটিক পরীক্ষার পরে দুর্ঘটনাস্থল থেকে উদ্ধার হওয়া ১০ জনের লাশের পরিচয় শনাক্ত করা গেছে।
তবে বিবৃতিতে দুর্ঘটনার কারণ কী হতে পারে সে সম্পর্কে কোনো বিশদ বিবরণ দেওয়া হয়নি।
রাশিয়ার বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ এই সপ্তাহের শুরুতে জানায়, প্রিগোজিনসহ তার ছয়জন শীর্ষ লেফটেন্যান্ট এবং তিনজন ক্রু নিয়ে একটি বিমান বিধ্বস্ত হয়েছে। মস্কো এবং তার নিজ শহর সেন্ট পিটার্সবার্গের মাঝামাঝি একটি জায়গায় বিমানটি আকাশ থেকে আছড়ে পড়লে বিমানের ১০ আরোহী নিহত হন।
তবে এই দুর্ঘটনাকে একটি ‘পরিকল্পিত হত্যা’ বলে মনে করছেন অনেকেই।
কারণ রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের বিরুদ্ধে ওয়াগনার গ্রুপের বিদ্রোহের মাত্র দুই মাস পরেই এই দুর্ঘটনা ঘটেছে।
গত ২৩-২৪ জুন বিদ্রোহের অবসান করা চুক্তিতে অভিযোগ প্রত্যাহার করার প্রতিশ্রুতি দেওয়া হলেও; মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং অন্যান্য পশ্চিমা কর্মকর্তারা আশঙ্কা করছিলেন, পুতিন দীর্ঘদিন প্রিগোজিনের দিকে নজর রাখবেন।
আরও পড়ুন: বিমান দুর্ঘটনায় ওয়াগনার প্রধান প্রিগোজিনের মৃত্যু
মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন বলেছেন, ‘আসলে কী ঘটেছে আমি তা জানি না। তবে আমি অবাক হইনি।’
তিনি আরও বলেন, ‘রাশিয়ায় খুব কম কাজই পুতিনের ইশারা ছাড়া হয়।’
প্রিগোজিন সমর্থকরা প্রো-ওয়াগনার মেসেজিং অ্যাপ চ্যানেলে দাবি করেছেন, বিমানটি ইচ্ছাকৃতভাবে বিধ্বস্ত করা হয়েছে।
কীভাবে তা করা হয়েছে তা নিয়ে বিভিন্ন ধরনের মতামত দিয়েছেন তারা।
বেশিরভাগ পর্যবেক্ষক প্রিগোজিনের মৃত্যুকে পুতিনের ২৩ বছরের শাসনকালে তার কর্তৃত্বের জন্য সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ করার শাস্তি বলে মনে করছেন।
কার্নেগি রাশিয়া ইউরেশিয়া সেন্টারের একজন সিনিয়র ফেলো তাতিয়ানা স্ট্যানোভায়া টেলিগ্রামে বলেছিলেন, ‘বিমান দুর্ঘটনার কারণ যাই হোক না কেন, সবাই এটিকে ক্রেমলিনের প্রতিশোধ বলে মনে করবে।’
স্ট্যানোভায়া টেলিগ্রাম পোস্টে বলেছেন, ‘প্রিগোজিনের মৃত্যু পুতিনের পক্ষ থেকে রাশিয়ার নিরাপত্তা বাহিনী ও সামরিক বাহিনীর সম্ভাব্য বিদ্রোহকারীদের জন্য দেওয়া একটি শিক্ষা হতে পারে।’
আরও পড়ুন: ইউক্রেনের ৪ অঞ্চল রাশিয়ার সঙ্গে যুক্ত, স্বাক্ষর করলেন পুতিন
গত ২৩ জুন ওয়াগনার সেনাদের শুরু করা বিদ্রোহ ২৪ ঘণ্টারও কম সময় স্থায়ী হয়েছিল। প্রিগোজিনের ভাড়াটে সৈন্যরা দক্ষিণ রাশিয়ার রোস্তভ-অন-ডন শহরে প্রবেশ করে এবং একটি গুলিও না চালিয়ে সেখানকার সামরিক সদর দপ্তর দখল করে।
এরপর ওয়াগনার গ্রুপের সদস্যরা মস্কো অভিমুখে রওনা দেয়, যেটিকে প্রিগোজিন শীর্ষস্থানীয় সামরিক নেতাদের ক্ষমতাচ্যুত করার জন্য ‘মার্চ অব জাস্টিস’ বলে অভিহিত করেছিলেন।
পুতিন এই বিদ্রোহকে ‘বিশ্বসঘাতকতা’ এবং ‘পিঠে ছুরিকাঘাত’ বলে নিন্দা করেছিলেন এবং অপরাধীদের শাস্তি দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন।
কিন্তু কয়েক ঘণ্টা পরে বেলারুশের প্রেসিডেন্ট আলেক্সান্ডার লুকাশেঙ্কোর মধ্যস্ততায় পুতিন ও প্রিগোজিন একটি চুক্তি করেছিলেন।
চুক্তি অনুযায়ী, প্রিগোজিন ও তার ভাড়াটে সৈন্যদের বিরুদ্ধে বিদ্রোহের অপরাধে আনা ফৌজদারি মামলাগুলো তুলে নিয়ে সাধারণ ক্ষমা ঘোষণা করা হবে। বিনিময়ে প্রিগোজিন বিদ্রোহের অবসান করে বেলারুশে চলে যাবেন।
বিদ্রোহ সত্ত্বেও প্রিগোজিনের ভাড়াটে সৈন্যরা আফ্রিকায় তাদের কার্যক্রম চালিয়ে গেছে।
এই সপ্তাহের শুরুর দিকে, প্রিগোজিন তার প্রথম ভিডিও প্রকাশ করেন।
যেখানে তিনি জানান তিনি আফ্রিকার কোনো একটি জায়গা থেকে কথা বলছিলেন।
ভিডিওতে তিনি বলছিলেন, ওয়াগনার ‘সব মহাদেশেই রাশিয়াকে আরও ক্ষমতাবান করবে এবং আফ্রিকাকে আরও মুক্ত করে তুলবে।’
প্রিগোজিনের বিদেশি কার্যকলাপ রাশিয়ার সামরিক নেতৃত্বকে বিরক্ত করেছে।
তারা আফ্রিকায় ওয়াগনার সৈন্যদের বদলে রাশিয়ান সামরিক কর্মী পাঠাতে চাচ্ছিলেন।
আরও পড়ুন: রাশিয়ার ৩টি তেল শোধনাগারের নিয়ন্ত্রণ নিল জার্মানি
১ বছর আগে
বিমান দুর্ঘটনায় ওয়াগনার প্রধান প্রিগোজিনের মৃত্যু
রাশিয়ার ভাড়াটে বাহিনী ওয়াগনার-এর প্রধান ইয়েভগেনি প্রিগোজিন এবং তার ব্যক্তিগত সামরিক বাহিনীর শীর্ষ কর্মকর্তারা একটি বিমান দুর্ঘটনায় নিহত হয়েছেন।
তবে এই দুর্ঘটনাকে একটি ‘পরিকল্পিত হত্যা’ বলে মনে করছেন অনেকেই।
কারণ রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের বিরুদ্ধে ওয়াগনার গ্রুপের বিদ্রোহের মাত্র দুই মাস পরেই এই দুর্ঘটনা ঘটেছে।
রাশিয়ার সিভিল এভিয়েশন এজেন্সি জানিয়েছে, বুধবার মস্কো থেকে তিনজন ক্রু নিয়ে প্রিগোজিন ও ছয়জন শীর্ষ লেফটেন্যান্ট একটি ব্যবসায়িক জেটে উড্ডয়নের পরপরই এটি বিধ্বস্ত হয়।
প্রিগোজিনের ওয়াগনার প্রাইভেট মিলিটারি কোম্পানি তার মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছে।
রুশ মিডিয়া ওয়াগনার প্রাইভেট মিলিটারি কোম্পানির সূত্র উদ্ধৃত করে জানিয়েছে, উদ্ধারকারীরা ১০ জনের লাশ উদ্ধার করেছে।
গত ২৩-২৪ জুন বিদ্রোহের অবসান করা চুক্তিতে অভিযোগ প্রত্যাহার করার প্রতিশ্রুতি দেওয়া হলেও; মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং অন্যান্য পশ্চিমা কর্মকর্তারা আশঙ্কা করছিলেন, পুতিন দীর্ঘদিন প্রিগোজিনের দিকে নজর রাখবেন।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন বলেছেন, ‘আসলে কী ঘটেছে আমি তা জানি না। তবে আমি অবাক হইনি।’
তিনি আরও বলেন, ‘রাশিয়ায় খুব কম কাজই পুতিনের ইশারা ছাড়া হয়।’
আরও পড়ুন: রাশিয়ার থ্রিডি-প্রিন্টেড রকেট উৎক্ষেপণের পরপরই ব্যর্থ!
প্রিগোজিন সমর্থকরা প্রো-ওয়াগনার মেসেজিং অ্যাপ চ্যানেলে দাবি করেছেন, বিমানটি ইচ্ছাকৃতভাবে বিধ্বস্ত করা হয়েছে।
কীভাবে তা করা হয়েছে তা নিয়ে বিভিন্ন ধরনের মতামত দিয়েছেন তারা।
তদন্তকারীরা দুর্ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন এবং প্লেনটি বিধ্বস্ত হওয়ার জায়গাটিকে ঘিরে রেখেছে পুলিশ।
ফরেনসিক পরীক্ষার জন্য কর্তৃপক্ষ লাশগুলো নিয়ে গেছে।
জানা গেছে, লাশগুলো খুব খারাপভাবে পুড়ে গেছে।
সেন্ট পিটার্সবার্গে ওয়াগনারের সদর দপ্তরে একটি বড় ক্রসের আকারে আলো জ্বালানো হয়েছে।
প্রিগোজিনের সমর্থকরা তার স্মরেণে একটি অস্থায়ী স্মৃতিসৌধে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানিয়েছে।
বেশিরভাগ পর্যবেক্ষক প্রিগোজিনের মৃত্যুকে পুতিনের ২৩ বছরের শাসনকালে তার কর্তৃত্বের জন্য সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ করার শাস্তি বলে মনে করছেন।
আরও পড়ুন: ইউক্রেনের ৪ অঞ্চল রাশিয়ার সঙ্গে যুক্ত, স্বাক্ষর করলেন পুতিন
কার্নেগি রাশিয়া ইউরেশিয়া সেন্টারের একজন সিনিয়র ফেলো তাতিয়ানা স্ট্যানোভায়া টেলিগ্রামে বলেছিলেন, ‘বিমান দুর্ঘটনার কারণ যাই হোক না কেন, সবাই এটিকে ক্রেমলিনের প্রতিশোধ বলে মনে করবে।’
স্ট্যানোভায়া টেলিগ্রাম পোস্টে বলেছেন, ‘প্রিগোজিনের মৃত্যু পুতিনের পক্ষ থেকে রাশিয়ার নিরাপত্তা বাহিনী ও সামরিক বাহিনীর সম্ভাব্য বিদ্রোহকারীদের জন্য দেওয়া একটি শিক্ষা হতে পারে।’
গত ২৩ জুন ওয়াগনার সেনাদের শুরু করা বিদ্রোহ ২৪ ঘণ্টারও কম সময় স্থায়ী হয়েছিল। প্রিগোজিনের ভাড়াটে সৈন্যরা দক্ষিণ রাশিয়ার রোস্তভ-অন-ডন শহরে প্রবেশ করে এবং একটি গুলিও না চালিয়ে সেখানকার সামরিক সদর দপ্তর দখল করে।
এরপর ওয়াগনার গ্রুপের সদস্যরা মস্কো অভিমুখে রওনা দেয়, যেটিকে প্রিগোজিন শীর্ষস্থানীয় সামরিক নেতাদের ক্ষমতাচ্যুত করার জন্য ‘মার্চ অব জাস্টিস’ বলে অভিহিত করেছিলেন।
পুতিন এই বিদ্রোহকে ‘বিশ্বসঘাতকতা’ এবং ‘পিঠে ছুরিকাঘাত’ বলে নিন্দা করেছিলেন এবং অপরাধীদের শাস্তি দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন।
আরও পড়ুন: রাশিয়ার ৩টি তেল শোধনাগারের নিয়ন্ত্রণ নিল জার্মানি
কিন্তু কয়েক ঘণ্টা পরে বেলারুশের প্রেসিডেন্ট আলেক্সান্ডার লুকাশেঙ্কোর মধ্যস্ততায় পুতিন ও প্রিগোজিন একটি চুক্তি করেছিলেন।
চুক্তি অনুযায়ী, প্রিগোজিন ও তার ভাড়াটে সৈন্যদের বিরুদ্ধে বিদ্রোহের অপরাধে আনা ফৌজদারি মামলাগুলো তুলে নিয়ে সাধারণ ক্ষমা ঘোষণা করা হবে। বিনিময়ে প্রিগোজিন বিদ্রোহের অবসান করে বেলারুশে চলে যাবেন।
বিদ্রোহ সত্ত্বেও প্রিগোজিনের ভাড়াটে সৈন্যরা আফ্রিকায় তাদের কার্যক্রম চালিয়ে গেছে।
এই সপ্তাহের শুরুর দিকে, প্রিগোজিন তার প্রথম ভিডিও প্রকাশ করেন।
যেখানে তিনি জানান তিনি আফ্রিকার কোনো একটি জায়গা থেকে কথা বলছিলেন।
ভিডিওতে তিনি বলছিলেন, ওয়াগনার ‘সব মহাদেশেই রাশিয়াকে আরও ক্ষমতাবান করবে এবং আফ্রিকাকে আরও মুক্ত করে তুলবে।’
প্রিগোজিনের বিদেশি কার্যকলাপ রাশিয়ার সামরিক নেতৃত্বকে বিরক্ত করেছে।
তারা আফ্রিকায় ওয়াগনার সৈন্যদের বদলে রাশিয়ান সামরিক কর্মী পাঠাতে চাচ্ছিলেন।
১ বছর আগে
রাশিয়ায় ওয়াগনারের 'স্বল্পস্থায়ী' বিদ্রোহের পেছনে যুক্তরাষ্ট্র ও ন্যাটো জড়িত ছিল না: বাইডেন
মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন বলেছেন, ভাড়াটে বাহিনী ওয়াগনার গ্রুপের রাশিয়ায় স্বল্পস্থায়ী বিদ্রোহের সঙ্গে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং ন্যাটো কোনোভাবে জড়িত নয়। তিনি বলেছিলেন যে ইউক্রেনের যুদ্ধের ‘খুব তড়িৎ’ প্রভাব মূল্যায়ন এটি।
সোমবার বাইডেন বলেছেন, তিনি সপ্তাহের শেষে মিত্রদের সঙ্গে একটি ভিডিও কল করেছেন এবং তারা রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের ‘পশ্চিমের ওপর’ বা ন্যাটোকে দোষ দেওয়ার কোন অজুহাত নেই তা নিশ্চিত করেই তারা কাজ করছেন।
বাইডেন বলেন, ‘আমরা স্পষ্ট করে দিয়েছি যে আমরা জড়িত নই। এর সঙ্গে আমাদের কিছু করার নেই,’ ‘এটি রাশিয়ান সিস্টেমের মধ্যে একটি যুদ্ধের অংশ ছিল।’
আরও পড়ুন: বাংলাদেশ নিয়ে বাইডেনকে দেওয়া ৬ কংগ্রেসম্যানের চিঠি সম্পর্কে অবগত নই: মার্কিন মুখপাত্র
বাইডেন পরিস্থিতি সম্পর্কে সপ্তাহান্তে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কির সঙ্গেও কথা বলেছেন এবং বলেছিলেন যে তিনি সোমবার বা মঙ্গলবারের প্রথম দিকে তার সঙ্গে আবারও কথা বলতে চান।
‘আমি তাকে বলেছিলাম যে রাশিয়ায় যাই ঘটুক না কেন, রাশিয়ায় যাই ঘটুক না কেন, আমি বলছি, ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা এবং সার্বভৌমত্ব এবং এর আঞ্চলিক অখণ্ডতাকে সমর্থন করে যাবে যুক্তরাষ্ট্র।’
ওয়াগনার গ্রুপের নেতা, ইয়েভজেনি প্রিগোজিন এবং রাশিয়ার সামরিক ধৃষ্টতার কারণে তাদের একটি বিরোধ যা পুরো যুদ্ধ জুড়ে বিদ্রোহের সূত্রপাত করে। যা একটি বিদ্রোহে পরিণত হয়েছিল। ভাড়াটে সৈন্যরা দক্ষিণ রাশিয়ার একটি শহরে একটি সামরিক সদর দপ্তর দখল করতে ইউক্রেন ছেড়ে চলে গেছে।
শনিবার ২৪ ঘন্টারও কম সময় পরে ঘুরে আসার আগে তারা মস্কোর দিকে কয়েকশ’ কিলোমিটার পথ পাড়ি দেয়।
এর আগে সোমবার, প্রিগোজিন এবং রাশিয়ান প্রতিরক্ষা মন্ত্রী সের্গেই শোইগু উভয়ের লক্ষ্য নিয়ে জনসমক্ষে মন্তব্য করেছিলেন যে তারা এই সংকটকে কমিয়ে আনতে পারে।
প্রিগোজিন ১১ মিনিটের একটি অডিও বিবৃতিতে বলেছিলেন যে তিনি ‘ওয়াগনার প্রাইভেট মিলিটারি কোম্পানির ধ্বংস রোধ করার জন্য’ কাজ করেছিলেন এবং একটি ওয়াগনার ক্যাম্পে আক্রমণে ৩০ জন সৈন্য নিহত হওয়ার প্রতিক্রিয়ায় সরে গিয়েছিলেন।
আরও পড়ুন: বাইডেনের কাছে ৬ মার্কিন কংগ্রেসম্যানের চিঠি: অভিযোগ প্রত্যাখান করেছে বাংলাদেশ বৌদ্ধ ফেডারেশন
বাইডেন বলেছিলেন যে তার দীর্ঘ মেয়াদে পুতিনের কর্তৃত্বের জন্য সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য চ্যালেঞ্জের পরে অনেক কিছু প্রবাহে রয়ে গেছে।
বাইডেন বলেছেন, ‘আমরা এই সপ্তাহান্তের ঘটনাগুলোর ফলাফল এবং রাশিয়া এবং ইউক্রেনের প্রভাবগুলো মূল্যায়ন করতে যাচ্ছি,’ ‘তবে এটি কোথায় যাচ্ছে সে সম্পর্কে একটি নির্দিষ্ট সিদ্ধান্তে পৌঁছানো এখনি খুব তাড়াহুড়ো হবে।’
আরও পড়ুন: প্রেসিডেন্ট পদে পুনঃনির্বাচনের ঘোষণা বাইডেনের
১ বছর আগে