বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী
যারা দেশ বিক্রি করে তাদের রাজনীতি করার অধিকার বাংলাদেশে থাকবে না: জামায়াতের নায়েবে আমির
বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির সৈয়দ ডক্তার আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেছেন, অনেকে বলে আওয়ামী লীগেরও রাজনীতি করার অধিকার আছে। অবশ্যই তাদের রাজনীতি করার অধিকার আছে।
জামায়াতের নায়েবে আমির বলেন, রাজনীতি করার অধিকার তাদেরই আছে যারা শুধু রাজনীতি করে। এছাড়া যারা দেশ বিক্রি করে দেয় তাদের রাজনীতি করার অধিকার বাংলাদেশ থাকবে না।
আরও পড়ুন: সালমান এফ রহমান একজন প্রসিদ্ধ ডাকাত: জামায়াতের নায়েবে আমির
শনিবার (২৮ সেপ্টেম্বর) দুপুরে কুমিল্লার চৌদ্দগ্রামে নজমিয়া কামিল মাদরাসা মাঠে সীরাতুন্নবী আলোচনা সভায় এসব কথা বলেন তিনি।
তিনি বলেন, যারা সন্ত্রাস করে, হত্যা করে, লুটপাট করে, দেশ বিক্রি করে দেয়, মানুষের সম্পদ খেয়ে ফেলে তারা কি রাজনীতিবিদ?
আরও পড়ুন: বাংলাদেশে ঘৃণা ও বিভাজনের রাজনীতির কবর দিন: জামায়াত আমির
এমন রাজনীতি করার অধিকার বাংলাদেশ আর কারো থাকবে না। আর যারা রাজনীতি করবেন প্রত্যেকেরই স্বাধীনতা আছে।
সভায় প্রধান আলোচক ছিলেন মদিনাতুল উলুম কামিল মাদরাসার মুহাদ্দিস ড. আবুল কালাম আজাদ বাশার। উপজেলা জামায়াতের আমীর মোহাম্মদ মাহফুজুর রহমানের সভাপতিত্বে সভায় বিশেষ অতিথি ছিলেন জামায়াতের কেন্দ্রিয় মজলিসে সূরা সদস্য অধ্যাপক লিয়াকত আলী ভূইয়া, কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা আমির আইনজীবী শাহজাহান।
আরও পড়ুন: জাতীয় নির্বাচন দিতে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের বেশি সময় নেওয়া উচিত নয়: জামায়াত আমির
১ মাস আগে
সালমান এফ রহমান একজন প্রসিদ্ধ ডাকাত: জামায়াতের নায়েবে আমির
বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির সৈয়দ ডাক্তার আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেছেন, সালমান এফ রহমান একজন প্রসিদ্ধ ডাকাত। এমনিতে তাকে দরবেশ বলে? কারণ তিনি দাড়ি রেখে ডাকাতি করেন।
তিনি বলেন, সালমান এফ রহমানকে আগেই ধরা হয়েছিল। তার দাড়ি কামিয়ে লুঙ্গি পরিয়ে মানুষের সামনে আনা হয়। এমন জীবন কে চান?
আরও পড়ুন: কাতারের আমিরকে উষ্ণ অভ্যর্থনা জানালেন প্রধানমন্ত্রী
শুক্রবার (২৭ সেপ্টেম্বর) রাতে কুমিল্লার একটি রেস্টুরেন্টে ন্যাশনাল ডক্টরস ফোরামের (এনডিএফ) অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন তিনি।
নায়েবে আমির বলেন, দেশের একমাত্র সমস্যা দুর্নীতি। যারা এই দেশ শাসন করেছে এত বছর ধরে, তারা কেউই দুর্নীতি থেকে দেশকে রক্ষা করতে পারেনি। দুর্নীতি যদি বন্ধ হয়ে যায়, আমাদের জিডিপি দ্বিগুণ হয়ে যাবে।
তিনি আরও বলেন, দুর্নীতিমুক্ত, জ্ঞানসম্পন্ন, নৈতিকতা সম্পন্ন ও মানবিক সমাজ আমাদের দরকার। এখন এটি অর্জনের সময় এসেছে। এটি ইতিহাসের একটি পরিবর্তন হতে পারে। আমরা এমন একটি জায়গায় পৌঁছেছি যা আমাদের জন্য একটা সুযোগ তৈরি করেছে। যদি এই সুযোগ আমরা কাজে লাগাতে না পারি তাহলে তো আগের মতোই হবে- যেই লাউ সেই কদু।
আরও পড়ুন: জাতীয় নির্বাচন দিতে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের বেশি সময় নেওয়া উচিত নয়: জামায়াত আমির
জামায়াত নেতা তাহের বলেন, এটি আমাদের তৃতীয় স্বাধীনতা। ১৯৪৭ সালে একবার, ১৯৭১ সালে একবার ও সর্বশেষ ২০২৪ সালে একবার। যদি ৭১ থেকে শুরু করেন তাহলে এটি আমাদের দ্বিতীয় স্বাধীনতা।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন জামায়াত ইসলামের নায়েবে আমীর ও সাবেক সংসদ সদস্য ডা. সৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের। বিশেষ অতিথি ছিলেন সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. মাহমুদ হোসেন।
উপস্থিত ছিলেন জামায়াত ইসলামীর মহানগর আমির কাজী দ্বীন মোহাম্মদ, যুগ্ম সম্পাদক ডা. গিয়াস উদ্দিন, ডা. মো. আরিফ চৌধুরী, সাংগঠনিক সম্পাদক ডা. কাউছার হামিদসহ সংগঠনের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতারা।
অনুষ্ঠানের অংশগ্রহণ করেন কুমিল্লার বিভিন্ন মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ইন্টার্ন চিকিৎসকরা। এসময় ইন্টার্ন চিকিৎসকদের ক্যারিয়ার গাইডলাইন বিষয়ক আলোচনা করেন সেন্ট্রাল মেডিকেল কলেজ মেডিসিন বিভাগের প্রধান প্রফেসর ডা. মো. মাহবুবুল ইসলাম মজুমদার।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশে ঘৃণা ও বিভাজনের রাজনীতির কবর দিন: জামায়াত আমির
ন্যাশনাল ডক্টরস ফোরাম কুমিল্লার সভাপতি ডা. জহির উদ্দিন মোহাম্মদ বাবরের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানের সঞ্চালনা করেন এনডিএফ যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ডা. মো. জুয়েল রানা।
১ মাস আগে
জামায়াতে ইসলামীর কর্মসূচিতে নিষেধাজ্ঞা ও আদালত অবমাননার অভিযোগের শুনানি ৬ নভেম্বর
দলের নিবন্ধনসংক্রান্ত মামলার চূড়ান্ত নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত মিছিল-সমাবেশসহ বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সব ধরনের রাজনৈতিক কর্মসূচি পালনে নিষেধাজ্ঞা চেয়ে সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগে করা আবেদনের শুনানি আগামী ৬ নভেম্বর।
এছাড়া, জামায়াতের নিবন্ধনসংক্রান্ত মামলা বিচারাধীন থাকাবস্থায় দলটি নিবন্ধন ফিরে পাওয়ার দাবি করায় আদালত অবমাননার অভিযোগে করা আলাদা আবেদনটিরও শুনানি হবে একই দিন। বৃহস্পতিবার প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসানের নেতৃত্বাধীন আপিল বিভাগের পাঁচ বিচারপতির বেঞ্চ শুনানির এই দিন ধার্য করেন।
জামায়াতের নিবন্ধন বাতিলের দাবিতে গত জুনে পৃথক দুটি আবেদন করেন হাইকোর্টে রিটকারী মাওলানা সৈয়দ রেজাউল হক চাঁদপুরীসহ তিনজন।
আবেদনে হাইকোর্ট বিভাগের রায়ে নিবন্ধন অবৈধ করার বিরুদ্ধে লিভ টু আপিল নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত জামায়াতে ইসলামীর রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড, রাজনৈতিক সভা, জনসভা বা মিছিলের ওপর নিষেধাজ্ঞা এবং ১০ বছর পর রাজনৈতিক কর্মসূচি পালন করে নিবন্ধন ফিরিয়ে দেওয়ার দাবি করায় আদালত অবমাননার অভিযোগে আনা হয়।
আদালত অবমাননার আবেদনে বিবাদী করা হয়েছে জামায়াতের আমীর ডা.শফিকুর রহমান, সেক্রেটারি জেনারেল ড. গোলাম পরওয়ার, নায়েবে আমীর ডা. আব্দুল্লা মোহাম্মদ তাহের, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ জামায়াতের আমীর নুরুল ইসলাম বুলবুল, নায়েবে আমীর হেলাল উদ্দিন, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের সিনিয়র সচিব মো. মোস্তাফিজুর রহমান, পুলিশের মহাপরিদর্শক চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মামুন ও ঢাকা মহানগর পুলিশের কমিশনার খোন্দকার গোলাম ফারুককে।
গত ২৬ জুন আবেদন দুটি আপিল বিভাগের চেম্বার আদালতে উপস্থাপন করা হয়। সেদিন চেম্বার আদালত আবেদন দুটি আপিল বিভাগের নিয়মিত বেঞ্চে শুনানির জন্য নির্ধারণ করেন। এর ধারাবাহিকতায় আবেদন দুটি আজ আপিল বিভাগের কার্যতালিকায় ওঠে।
আদালতে আবেদনকারীর পক্ষে শুনানি করেন, জ্যেষ্ঠ আইনজীবী তানিয়া আমীর এবং সঙ্গে ছিলেন আইনজীবী সাফওয়ান করিম।
আরও পড়ুন: কুড়িগ্রামে জামায়াতের ১৯ নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার
জামায়াতে ইসলামীর পক্ষে ছিলেন অ্যাডভোকেট অন-রেকর্ড জয়নাল আবেদীন তুহিন।
পরে তানিয়া আমীর বলেন, আমাদের দুটি আবেদন। একটি নিষেধাজ্ঞার, অপরটির আদালত অবমাননার। আমরা শুনানিতে দাঁড়ানোর আগে একজন আইনজীবী জামায়াতের সিনিয়র আইনজীবী এ জে মোহাম্মদ আলীর জন্য আট সপ্তাহের সময় চেয়ে আবেদন করেন। তখন আদালত কড়াভাবে বললেন, ‘উনি (এ জে মোহাম্মদ আলী) কী আদালত আছেন ডিজিটাল যুগে আদালতের সামনে স্ক্রিন আছে। সব জানা যায়। আমরা সময় দিতে প্রস্তুত না। তখন আমি বললাম, আগস্টেও ওনারা সময় চেয়েছেন। এরপর আমরা জামায়াতের বর্তমান নেতাদের বিবাদী করে যে আবেদন করেছিলাম। সেটি উপস্থাপন করি। আদালত সেটি মঞ্জুর করেছেন।’
তিনি আরও বলেন, আদালত বলছেন যে ওনাদের হাত অনেক লম্বা। আর সময় দেবেন না। এরপর ৬ তারিখ শুনানির জন্য রেখেছেন।
রাজনৈতিক দল হিসেবে ২০০৮ সালের ৪ নভেম্বর বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীকে নিবন্ধন দেয় নির্বাচন কমিশন (ইসি)।
এই নিবন্ধনের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে ২০০৯ সালে রিট আবেদন করেন তরিকত ফেডারেশনের তৎকালীন মহাসচিব সৈয়দ রেজাউল হক চাঁদপুরীসহ ২৫ ব্যক্তি।
রিটের চূড়ান্ত শুনানি নিয়ে সংখ্যাগরিষ্ঠ মতের ভিত্তিতে রাজনৈতিক দল হিসেবে জামায়াতে ইসলামীর নিবন্ধন অবৈধ ঘোষণা করে ২০১৩ সালের ১ আগস্ট রায় দেন হাইকোর্টের তিন সদস্যের বৃহত্তর বেঞ্চ। রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করার সনদ দেওয়া হয়। রায়ের বিরুদ্ধে ওই বছরই লিভ টু আপিল করে জামায়াতের সেক্রেটারি জেনারেল।
২০১৮ সালের ৭ ডিসেম্বর বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর নিবন্ধন বাতিল করে প্রজ্ঞাপন জারি করে নির্বাচন কমিশন।
পরে হাইকোর্ট দেওয়া রায়ের বিরুদ্ধে আপিলের প্রস্তুতি নিতে দলটিকে দুই মাস সময় দেন সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ। এই সময়ের মধ্যে জামায়াতকে আদালতে সংক্ষিপ্ত বিবরণী জমা দিতে বলা হয়। পরে তারা আদালতে সারসংক্ষেপ জমা দেয়।
আরও পড়ুন: বরিশালে জামায়াতের ৮ নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার
বিরামপুরে ‘বিক্ষোভ’ মিছিল থেকে জামায়াতের ১৬ কর্মী আটক
১ বছর আগে
জামায়াতের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা
নতুন কর্মসূচি পালনের ঘোষণা দিয়েছে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী। ২৮ জুলাই বিভাগীয় শহরে এবং ৩০ জুলাই জেলা শহরগুলোতে শান্তিপূর্ণ প্রতিবাদ মিছিল করবে দলটি। এ ছাড়া আগামী ১ আগস্ট ঢাকায় সমাবেশ করবে বলে জানানো হয়েছে।
তত্ত্বাবধায়ক সরকার গঠন, দলের আমীর শফিকুর রহমানসহ আটক নেতা-কর্মীদের মুক্তি এবং দেশে দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির দাবিতে সোমবার (২৪ জুলাই) রাজধানীর একটি মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত সংবাদ সম্মেলনে এ ঘোষণা দেয় দলটি।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য উপস্থাপন করেন জামায়াতে ইসলামীর ভারপ্রাপ্ত আমীর ও সাবেক সংসদ সদস্য অধ্যাপক মুজিবুর রহমান।
আরও পড়ুন: জামায়াত সম্পর্কে মার্কিন প্রতিবেদনের পর্যবেক্ষণের নিন্দা মানবাধিকার কর্মীদের
তিনি বলেন, একটি স্বচ্ছ ও অন্তর্ভুক্তিমূলক নির্বাচনী প্রক্রিয়া নিশ্চিত করতে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা জরুরি।
তিনি নির্বাচনী প্রার্থীদের আটকে রাখার বিষয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেন এবং তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবি না মেনে সরকারের নির্বাচনের প্রস্তুতির সমালোচনা করেন।
তিনি বলেন, এই নির্বাচনকে অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক করতে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠায় সমগ্র জাতি ঐক্যবদ্ধ।
এ ছাড়া তিনি নির্বাচন কমিশনের স্বাধীনতাকে ক্ষুণ্ন করে এমনভাবে প্রশাসনকে সাজানোর জন্য সরকারের বিরুদ্ধে অভিযোগ করেন। বিশেষ করে সিলেট ও চট্টগ্রামে মিটিং ও মিছিল করার জন্য দলের “স্বাধীনতার অভাব” ছিল বলে অভিযোগ করেন জামায়াতের এ নেতা।
তিনি বলেন, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের সম্ভাবনাকে বাধাগ্রস্ত করতে অন্যান্য রাজনৈতিক দলের সদস্যদের সঙ্গে জামায়াতে ইসলামীর নেতা-কর্মীদের মিথ্যা অভিযোগে আটক করা হচ্ছে।
দেশে বিগত নির্বাচনের চিত্র তুলে ধরে তিনি বলেন, বর্তমান সরকারের ১৫ বছরের শাসনামলে ২০১৪ ও ২০১৮ সালের জাতীয় নির্বাচনের পাশাপাশি সিটি করপোরেশন, উপজেলা পরিষদ, পৌরসভা ও ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনসহ কোনো নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু, অংশগ্রহণমূলক ও নিরপেক্ষভাবে অনুষ্ঠিত হয়নি।
তিনি বলেন, সম্প্রতি ঢাকা-১৭ উপ-নির্বাচনে সরকার প্রমাণ করেছে এই সরকারের অধীনে কোনো নির্বাচন অবাধ ও সুষ্ঠু হতে পারে না।
জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমীর ডক্টর সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের, ভারপ্রাপ্ত সেক্রেটারি জেনারেল এটিএম তাহের, সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল এএইচএম হামিদুর রহমান আজাদ, কেন্দ্রীয় প্রচার সম্পাদক মতিউর রহমান আকন্দ, ঢাকা মহানগর দক্ষিণের আমির নুরুল ইসলাম বুলবুল, ঢাকা মহানগর উত্তরের ভারপ্রাপ্ত আমীর আবদুর রহমান মুসা, সেক্রেটারি মুহাম্মদ রেজাউল ইসলাম, সেক্রেটারি মোহাম্মদ রেজাউল ইসলাম বুলবুল উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন: শুক্রবার সিলেটে সমাবেশের অনুমতি পায়নি জামায়াত
ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশনে সমাবেশের অনুমতি পেয়েছে জামায়াত
১ বছর আগে