চেয়ারপারসন
বিএনপি চেয়ারপারসনের বিদেশবিষয়ক উপদেষ্টা কমিটি গঠন
বিভিন্ন দেশ ও কূটনীতিকদের সঙ্গে সম্পর্ক উন্নয়নের উদ্যোগের অংশ হিসেবে চেয়ারপারসনের বিদেশবিষয়ক উপদেষ্টা কমিটি এবং কমিটিতে বিশেষ সহকারী পরিষদ গঠন করেছে বিএনপি।
দলটির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভীর সই করা এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, তারেক রহমানকে চেয়ারপারসনের বিদেশবিষয়ক উপদেষ্টা কমিটির সভাপতি করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: বিএনপির উপদেষ্টা পরিষদ-জাতীয় নির্বাহী কমিটিতে ৩৯ নেতার রদবদল
কমিটির অন্য সদস্যরা হলেন- বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আব্দুল মঈন খান, নজরুল ইসলাম খান, আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, ভাইস চেয়ারম্যান আলতাফ হোসেন চৌধুরী, আবদুল আউয়াল মিন্টু, নিতাই রায় চৌধুরী, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা কাউন্সিলের সদস্য ইসমাইল জবিউল্লাহ, আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক হুমায়ুন কবির, সাবেক রাষ্ট্রদূত সিরাজুল ইসলাম ও কুড়িগ্রাম জেলা বিএনপির সভাপতি তাজভীরুল ইসলাম।
চেয়ারপারসনের বিদেশবিষয়ক উপদেষ্টা কমিটির বিশেষ সহকারী পরিষদের অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে শামা ওবায়েদ, অনিন্দ্য ইসলাম অমিত, ব্যারিস্টার নাসির উদ্দিন অসীম, ব্যারিস্টার নওশাদ জমির, ব্যারিস্টার কায়সার কামাল, অ্যাডভোকেট আসাদুজ্জামান, আফরোজা খান রিতা, অ্যাডভোকেট ফাহিমা নাসরিন মুন্নী, জেবা খান, অ্যাডভোকেট নিপুণ রায় চৌধুরী, খান রবিউল ইসলাম রবি, ব্যারিস্টার মীর হেলাল উদ্দিন, তাবিথ আওয়াল, ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক হোসেন, ফারজানা শারমিন পুতুল, ইসরাফিল খসরু, যুক্তরাজ্যের ব্যারিস্টার আবু সালেহ মো. সায়েম এবং বেলজিয়ামের মো. ইকবাল হোসেন বাবুকে।
আরও পড়ুন: ছাত্রদলের ২৬০ সদস্যের পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠন
৬ মাস আগে
নারী ফুটবল লিগের চেয়ারপারসন কিরণকে দুদকের জিজ্ঞাসাবাদ
অর্থ আত্মসাৎ ও অবৈধ সম্পদের অভিযোগে বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের নারী ফুটবল লিগের চেয়ারম্যান মাহফুজা আক্তার কিরণকে জিজ্ঞাসাবাদ করছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
বুধবার (৯ আগস্ট) দুদকের প্রধান কার্যালয়ে দুপুর সোয়া ১২টায় সংস্থাটির অনুসন্ধান কর্মকর্তা উপপরিচালক মো. ইয়াছির আরাফাত তাকে জিজ্ঞাসাবাদ শুরু করেন।
ক্লাবসহ বিভিন্ন খাত থেকে অর্থ আত্মসাৎ ও ঢাকায় ফ্ল্যাটসহ অবৈধ সম্পদের অভিযোগ রয়েছে মাহফুজা আক্তার কিরণের বিরুদ্ধে। অভিযোগ অনুসন্ধানের অংশ হিসেবে তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে।
আরও পড়ুন: প্রধানমন্ত্রীকে কটূক্তির মামলায় জামিন পেলেন বাফুফের কিরণ
একই ধরনের অভিযোগে বাফুফের সাধারণ সম্পাদক আবু নাঈম সোহাগকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে গতকাল। জিজ্ঞাসাবাদে তিনি কেনাকাটায় কোনো দুর্নীতি হয়নি, ফিফা বা বাফুফে কেউই আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়নি বলে দাবি করেছেন।
দুর্নীতির প্রমাণ পাওয়ার পর চলতি বছরের ১৪ এপ্রিল বাফুফের সাধারণ সম্পাদক আবু নাঈম সোহাগকে দুই বছরের জন্য সব ধরনের ফুটবল কার্যক্রম থেকে নিষিদ্ধ ও প্রায় ১২ লাখ টাকা জরিমানা করে ফিফা। তখনই বাফুফের কর্তা-ব্যক্তিদের দুর্নীতির বিষয়টি আবারও সামনে চলে আসে। বিভিন্ন মহল থেকে আবারও দাবি ওঠে বাফুফের সভাপতি কাজী সালাউদ্দিন, সিনিয়র সহসভাপতি আব্দুস সালাম মুর্শেদী ও সাবেক সাধারণ সম্পাদক আবু নাঈম সোহাগসহ ফুটবল ফেডারেশনের সব বিষয়ে দুর্নীতির অভিযোগ অনুসন্ধানের।
আরও পড়ুন: কাস্টমসের অডিট কমিশনার এনামুলের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
১ বছর আগে