নিয়োগ
মসজিদভিত্তিক শিশু ও গণশিক্ষা কার্যক্রমের আউটসোর্সিং বাতিল
মসজিদভিত্তিক শিশু ও গণশিক্ষা কার্যক্রম প্রকল্পে জনবল নিয়োগে আউটসোর্সিং বাতিল করা হয়েছে। এ প্রকল্পের সপ্তম পর্যায়ের মতো অষ্টম পর্যায়ের অনুমোদিত জনবল নিয়োগে অর্থ বিভাগ সম্মতি দিয়েছে। পাশাপাশি এখন থেকে কেবল পাঁচ ক্যাটাগরিতে ২৩টি সেবা আউটসোর্সিংয়ের মাধ্যমে ক্রয়ের জন্য বলা হয়েছে।
গত ২৫ মার্চ অর্থ মন্ত্রণালয়ের বাজেট অনুবিভাগ-১-এর ২৩ অধিশাখা থেকে এ সংক্রান্ত চিঠি জারি করা হয়েছে বলে বৃহস্পতিবার (২৭ মার্চ) এক বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে ধর্ম মন্ত্রণালয়।
মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা মো. আবুবকর সিদ্দীকের সই করা বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, অর্থ মন্ত্রণালয়ের চিঠিতে নৈতিকতা ও ধর্মীয় মূল্যবোধ উন্নয়নে মসজিদভিত্তিক শিশু ও গণশিক্ষা কার্যক্রম (অষ্টম পর্যায়) প্রকল্পের পরিচালক, উপপরিচালক, সহকারী পরিচালক, পিএ, ফিল্ড সুপারভাইজার, ক্যাশিয়ার কাম হিসাব সহকারী, উচ্চমান সহকারী, কম্পিউটার অপারেটর, অফিস সহায়ক ও ডাটা এন্ট্রি অপারেটরসহ মোট ১০ ক্যাটাগরিতে ১২৪টি পদ প্রেষণে নিয়োগের জন্য সুপারিশ করা হয়েছে।
এ প্রকল্পে সাকুল্য বেতনে সরাসরি নিয়োগের জন্য ১০টি ক্যাটাগরিতে ৬৪০ জনবল নিয়োগের অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। পদগুলো হলো— সহকারী পরিচালক (হিসাবরক্ষণ কর্মকর্তা), ফিল্ড অফিসার, মাস্টার ট্রেইনার, ফিল্ড সুপারভাইজার, হিসাবরক্ষক, ক্যাশিয়ার, উচ্চমান সহকারী, কম্পিউটার অপারেটর, কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক কাম অফিস সহকারী, স্টোর কিপার ও আরঅ্যান্ডডি ক্লার্ক।
তবে ড্রাইভিং, অফিস কর্ম সহায়ক, ক্লিনার, সুইপার ও সিকিউরিটি গার্ড—এই পাঁচ ক্যাটাগরিতে ২৩টি পদে আউটসোর্সিংয়ের মাধ্যমে সেবা ক্রয়ের অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। তিন পদ্ধতিতে মোট ৭৮৭ জনবল নিয়োগ বা ক্রয়ে সম্মতি পাওয়া গেছে বলেও বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।
এছাড়া, গত ২০ মার্চ জারি করা এ প্রকল্পের পদ বা জনবল সংক্রান্ত আন্তঃমন্ত্রণালয় কমিটির সুপারিশের কার্যবিবরণীটি বাতিল করা হয়েছে বলেও উল্লেখ করা হয়েছে।
২১ দিন আগে
আপিল বিভাগে দুই বিচারপতির নিয়োগ
সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগে নিয়োগ পেয়েছেন হাইকোর্ট বিভাগের দুজন বিচারপতি। সোমবার (২৪ মার্চ) রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে আইন মন্ত্রণালয় এ বিষয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করে।
নিয়োগপ্রাপ্তরা হলেন— বিচারপতি এ, কে, এম, আসাদুজ্জামান ও বিচারপতি ফারাহ মাহবুব। মঙ্গলবার (২৫ মার্চ) সকাল সাড়ে ১০টার দিকে তাদের শপথ পড়ানো হবে।
সুপ্রিম কোর্টের জাজেস লাউঞ্জে প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদ এই শপথ পাঠ করাবেন। এর মধ্য দিয়ে তাদের নিয়োগ কার্যকর হবে।
রাষ্ট্রপতি সংবিধানের অনুচ্ছেদ ৯৫-এর দফা (১)-এ প্রদত্ত ক্ষমতাবলে বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট, হাইকোর্ট বিভাগের বিচারক বিচারপতি এ, কে, এম, আসাদুজ্জামান ও বিচারপতি ফারাহ মাহবুবকে বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট, আপিল বিভাগের বিচারক পদে নিয়োগ দিয়েছেন।
আরও পড়ুন: হাইকোর্টের বিচারপতি খিজির হায়াতকে অপসারণ
বিচারপতি আসাদুজ্জামান ২০০১ সালের ২৫ অক্টোবর সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের আইনজীবী হন। বিএনপি ও জামায়াত জোট সরকারের আমলে ২০০৩ সালের ২৭ আগস্ট আসাদুজ্জামানকে হাইকোর্ট বিভাগের অতিরিক্ত বিচারক নিয়োগ করা হয়। ২০০৫ সালে তিনি হাইকোর্ট বিভাগের স্থায়ী বিচারপতি হন। তিনি একুশে আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলার রায়সহ বেশ কিছু আলোচিত মামলায় রায় দিয়েছেন।
বিচারপতি ফারাহ মাহবুব ১৯৯৪ সালের ৯ এপ্রিল এবং ২০০২ সালের ১৫ মে যথাক্রমে হাইকোর্ট বিভাগ ও বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগে আইনজীবী নিযুক্ত হন। বিএনপি ও জামায়াত জোট সরকারের আমলে ২০০৪ সালের ৮ আগস্ট তিনি হাইকোর্ট বিভাগের অতিরিক্ত বিচারক হিসেবে নিয়োগ পান। ২০০৬ সালের ২৩ আগস্ট একই বিভাগের স্থায়ী বিচারক হিসেবে নিয়োগপ্রাপ্ত হন তিনি।
তিনি তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা বাতিলসহ সংবিধানের পঞ্চদশ সংশোধনীতে আনা কয়েকটি বিষয়কে অবৈধ ঘোষণা করে রায় প্রদানসহ বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ মামলায় রায় দিয়েছেন।
২৪ দিন আগে
বিচারক নিয়োগ অধ্যাদেশ নিয়ে রিট শুনতে বিব্রত বিচারপতি
সুপ্রিম কোর্টের বিচারক নিয়োগ অধ্যাদেশ-২০২৫ এর চারটি ধারার বৈধতা নিয়ে রিট শুনতে বিব্রতবোধ করেছেন হাইকোর্টের একজন বিচারপতি। আদালত রিটের নথিটি প্রধান বিচারপতির কাছে পাঠানোর আদেশ দিয়েছেন। সোমবার (১৭ মার্চ) বিচারপতি এ কে এম আসাদুজ্জামান ও বিচারপতি সৈয়দ এনায়েত হোসেনের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ এ আদেশ দেন।
বেঞ্চের জ্যেষ্ঠ বিচারপতি বলেন, ‘আমি এখানে পক্ষ। কাউন্সিলের সদস্য হিসেবে সভায় ছিলাম। তাই আবেদনটি শুনতে পারছি না।’
এরপর রিটটি কার্যতালিকা থেকে বাদ দেওয়ার কথা বলেন আদালত। এ সময় জ্যেষ্ঠ আইনজীবী আহসানুল করিম বিষয়টি প্রধান বিচারপতির কাছে পাঠানোর আরজি জানান।
পরে আদালত বিব্রতবোধের কথা উল্লেখ করে বিষয়টি প্রধান বিচারপতির কাছে পাঠানোর আদেশ দেন। নিয়ম অনুযায়ী, বিষয়টি এখন প্রধান বিচারপতির কাছে যাবে। তিনি শুনানির জন্য যে বেঞ্চ নির্ধারণ করে দেবেন, সেই বেঞ্চে রিটের শুনানি হবে।
আদালতে রিটের পক্ষে ছিলেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী অ্যাডভোকেট জয়নুল আবেদীন, আহসানুল করিম ও আইনজীবী মোহাম্মদ শিশির মনির। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল নূর মুহাম্মদ আজমী।
আরও পড়ুন: সাবেক বিচারপতি মানিকের দুই দিনের রিমান্ড মঞ্জুর
সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ ও হাইকোর্ট বিভাগে বিচারক নিয়োগের লক্ষ্যে উপযুক্ত ব্যক্তি বাছাই করে প্রধান বিচারপতির মাধ্যমে রাষ্ট্রপতিকে পরামর্শ দিতে ‘সুপ্রিম কোর্টের বিচারক নিয়োগ অধ্যাদেশ-২০২৫’ শিরোনামে অধ্যাদেশ গত ২১ জানুয়ারি গেজেট আকারে জারি করে আইন মন্ত্রণালয়।
অধ্যাদেশের কয়েকটি ধারা সংশোধনে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে অনুরোধ জানিয়ে গত ২৩ জানুয়ারি আইনি নোটিশ পাঠান সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী মো. আজমল হোসেন।
এ বিষয়ে তিন দিনের মধ্যে পদক্ষেপ নিতে অনুরোধ জানানো হয়। আইনি নোটিশের জবাব না পেয়ে হাইকোর্টের সংশ্লিষ্ট শাখায় রিটটি করেন তিনি। অধ্যাদেশের ৩, ৪, ৬ ও ৯ ধারার বৈধতা নিয়ে রিটটি করা হয়।
৩১ দিন আগে
পাঁচ হাজার চিকিৎসক নিয়োগে বিশেষ উদ্যোগ সরকারের
স্বাস্থ্য সেবা নিশ্চিতে শূন্য পদ পূরণে ৫ হাজার চিকিৎসক নিয়োগে বিশেষ উদ্যোগ নিয়েছে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়।
রবিবার (১৬ ফেব্রুয়ারি) রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে জেলা প্রশাসক (ডিসি) সম্মেলনের প্রথম দিনের দ্বিতীয় কার্য-অধিবেশন শেষে প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী (প্রতিমন্ত্রী) অধ্যাপক ডা. মো. সায়েদুর রহমান সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান। এ সময় স্বাস্থ্য উপদেষ্টা নূরজাহান বেগম উপস্থিত ছিলেন। স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে ডিসিদের এ অধিবেশন হয়।
স্বাস্থ্য উপদেষ্টা নূরজাহান বেগম বলেন, ‘ডিসিরা নানান রকমের প্রশ্ন করেছেন। বিশেষ করে হাসপাতাল সংক্রান্ত সমস্যা, মেডিকেল কলেজ সংক্রান্ত সমস্যা, নানান সমস্যার কথা বলেছেন। সেই সমস্যাগুলো সম্পর্কে আমরা জানি। আমরা চেষ্টাও করছি সেগুলো এড্রেস করার জন্য।’
তিনি বলেন, ‘আমাদের মনে হচ্ছে বিভিন্ন রোগের প্রতিরোধমূলক কিছু করা উচিত। যেমন উচ্চ রক্তচাপ, ডায়াবেটিক হচ্ছে, এর কারণগুলো কি, এগুলোর জন্য আমরা কি পদক্ষেপ নিতে পারি, মানুষের মধ্যে সচেতনতা বাড়াতে কি করতে পারি? ছোট ছোট বাচ্চারা এখন ই-সিগারেটের অভ্যস্ত হয়ে যাচ্ছে। এগুলো নিয়ে আমরা সচেতনতা বাড়াতে পারি। অনেক ক্ষেত্রে আমাদের আইন আছে কিন্তু আইনের প্রয়োগটা নেই।’
‘আইনের প্রয়োগটা দিয়ে যারা দুষ্টামি করছে, তাদেরকে কিভাবে শায়েস্তা করা যায়, তাও আমরা তাদের বলার চেষ্টা করেছি,’ বলেন নুরজাহান বেগম।
আরও পড়ুন: রাষ্ট্রদূতদের বিরুদ্ধে নেতিবাচক প্রচার খুবই দুঃখজনক: পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
বিশেষ সহকারী অধ্যাপক ডা. মো. সায়েদুর রহমান বলেন, ‘তাদের (ডিসি) দিক থেকে যেসব ইনপুট এসেছে, সেগুলোর মধ্যে রয়েছে, কিছু জায়গায় অসঙ্গতি যেমন- জনবলের অভাব রয়েছে। অবকাঠামো তৈরি হয়ে আছে, সেগুলো ফাংশনাল করা যাচ্ছে না। এই সমস্যাগুলোর কথা তারা বলেছেন। কোথাও ৫০০ শয্যার জায়গায় এক হাজার ২০০ রোগী থাকছে। কোথাও কোথাও ইনস্টিটিউট অব হেলথ টেকনোলজি এগুলো প্রতিষ্ঠা করার চাহিদা রয়েছে বা এগুলো কার্যকর করার জন্য বলেছেন।
তিনি বলেন, ‘বিভিন্ন ধরনের বেআইনি হাসপাতাল ও ক্লিনিক রয়েছে, এসব ক্ষেত্রে ওনারা (ডিসি) আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সদস্যদের সঙ্গে নিয়ে যেন আমাদের স্বাস্থ্য কাঠামোর পাশে থাকেন, সেই বিষয়ে বলা হয়েছে। সেটা মোটা দাগে এই স্বাস্থ্যের যে জনবল কাঠামো, সেটা নিয়ে আরও ভালো স্বাস্থ্য সেবা দেওয়া সম্ভব। আমরা তাদের কাছে এ আহ্বান জানিয়েছি।’
‘স্বাস্থ্য এবং শিক্ষা একটি রাষ্ট্রের কল্যাণমুখী রূপান্তরের মৌলিক উপাদান। আমরা আশা করব জেলা এবং বিভিন্ন ক্ষেত্রে প্রশাসন রাষ্ট্রের কল্যাণমুখী রূপান্তরে ইতিবাচক ভূমিকা রাখবে।’
বিশেষ সরকারী বলেন, ‘আমরা গত কয়েকদিনে স্পষ্ট দেখেছি যে, এন্ট্রি পদে প্রায় ৫ হাজারের বেশি পদে চিকিৎসক প্রয়োজন। এ ছাড়া বিশেষজ্ঞ পদ এবং অন্যান্য আধুনিক হাসপাতালগুলোতে আমাদের পদের প্রয়োজনীয়তা আছে। পদ সৃষ্টি এবং এর আর্থিক সংশ্লেষ একটি দীর্ঘ প্রক্রিয়া। আমরা ইতোমধ্যে পাঁচ হাজার পদ সৃষ্টির জন্য প্রক্রিয়া শুরু করেছি। ইউনিয়নেও যেমন পদের ঘাটতি রয়েছে, তেমনি মেডিকেল কলেজেও রয়েছে।’
অধ্যাপক সায়েদুর রহমান বলেন, ‘আমরা এ বিষয়ে চেষ্টা করছি আমাদের মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে একটি বিশেষ উদ্যোগও নেওয়া হয়েছে। অল্প দিনে যদি এই উদ্যোগটি সফল হয়; অল্প দিনে বিশেষ বন্দোবস্তে যদি আমরা নতুন পদে জনবল নিয়োগ করতে পারি; তখন এ সমস্যা থেকে উত্তরণ হবে।’
‘শূন্য পদ পূরণের ক্ষেত্রে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় এখন সর্বোচ্চ অ্যাফোর্ড দিচ্ছে। চিহ্নিত করে শূন্য পদ পূরণে যেগুলো স্থানীয় পর্যায়ে সম্ভব সেগুলো স্থানীয় পর্যায়ে, যেগুলো কেন্দ্রীয়ভাবে সম্ভব সেগুলো পাবলিক সার্ভিস কমিশনের মাধ্যমে পূরণ করা হবে। প্রত্যেকটি ক্ষেত্রেই শূন্য পদপূরণ আমাদের একটি অগ্রাধিকার। যেসব ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় চিকিৎসকের সৃজন করা প্রয়োজন, অন্যান্য ক্ষেত্রে শূন্য পদপূরণ অগ্রাধিকার।’
এক প্রশ্নের জবাবে বিশেষ সহকারী বলেন, আহতদের চিকিৎসা নিয়ে যেটুকু অসন্তোষ দেখা যাচ্ছে, আমরা মনে করি ১২-১৪ হাজার আহতের তুলনায় সে সংখ্যাটা আসলে খুবই কম। অসন্তোষের মাত্রা কোনোভাবেই এক শতাংশও না।
ওষুধের ভেজাল রোধ করে মান রক্ষায় সব জেলায় মিনি ল্যাব সম্প্রসারণ করতে হবে বলেও জানান প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী।
আরও পড়ুন: প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের নতুন সচিব মাসুদ রানা
স্বাস্থ্য উপদেষ্টা বলেন, ‘জুলাই অভ্যুত্থানে আহত ৪০ জনকে চিকিৎসার জন্য বিদেশে পাঠিয়েছি। আমরা কখনোই টাকার দিকে তাকাইনি। আমরা তাদেরকে সর্বোচ্চ চিকিৎসা দেওয়ার চেষ্টা করেছি। তাদের চিকিৎসা করার জন্য আমরা পৃথিবীর বিভিন্ন দেশ থেকে ডাক্তারদেরও এনেছি।’
তিনি বলেন, আমরা তাদের ট্রমাটা ওইভাবে এড্রেস করতে পারছি না। এটা (চিকিৎসা নিয়ে অসন্তোষ) আস্তে আস্তে কমে যাবে, আমরা তাদের সমন্বিতভাবে পুনর্বাসনের চেষ্টাও করছি। আমরা তাদের পুনর্বাসন করলে আর অসন্তোষ থাকবে না।
৬০ দিন আগে
৩৪ জেলায় নতুন ডিসি নিয়োগ
দেশের ৩৪ জেলায় নতুন জেলা প্রশাসক (ডিসি) নিয়োগ দিয়েছে সরকার। এ নিয়ে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ৫৯ জেলায় নতুন ডিসি নিয়োগ দিল।
মঙ্গলবার (১০ সেপ্টেম্বর) জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় থেকে নতুন ডিসি নিয়োগ দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে।
এর আগে গত ২০ আগস্ট এসব জেলার ডিসিদের প্রত্যাহার করা হয়েছিল।
আরও পড়ুন: এলডিসি থেকে উত্তরণের পরও বাংলাদেশকে জিরো ট্যারিফ সুবিধা দেবে চীন
যেসব জেলায় নতুন ডিসি নিয়োগ হয়েছে সেগুলোর মধ্যে রয়েছে-
অর্থ বিভাগের উপসচিব মনোয়ার হোসেন মোল্লাকে মানিকগঞ্জ, মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের উপসচিব মো. সাবেত আলীকে টাঙ্গাইল, বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের উপসচিব মোহাম্মদ মনির হোসেন হাওলাদারকে সিরাজগঞ্জ, মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের তোষাখানা ইউনিটের পরিচালক (উপসচিব) মোস্তাক আহমেদকে সাতক্ষীরা, বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের উপসচিব আশরাফুর রহমানকে ঝালকাঠি, প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপসচিব মোহাম্মদ আশরাফুল আলম খানকে পিরোজপুর, বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের উপসচিব মোহাম্মদ জহিরুল ইসলামকে চুয়াডাঙ্গা, অভ্যন্তরীণ সম্পদ বিভাগের উপসচিব বনানী বিশ্বাসকে নেত্রকোনা, আরপিএটিসির উপপরিচালক মনোয়ারা বেগমকে রাজবাড়ী, ওয়াকফ প্রশাসকের কার্যালয়ের উপওয়াকফ প্রশাসক হাছিনা বেগমকে জামালপুরের ডিসি করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: ঢাকা-চট্টগ্রামসহ ২৫ জেলায় নতুন ডিসি
জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের উপসচিব মো. আব্দুস সামাদকে চাঁপাইনবাবগঞ্জ, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের উপসচিব সুফিয়া আক্তার রুমীকে লক্ষ্মীপুর, জয়িতা ফাউন্ডেশনের পরিচালক (উপসচিব) মোছা. ইয়াসমিন আক্তারকে মাদারীপুর, জননিরাপত্তা বিভাগের উপসচিব ফৌজিয়া খানকে কিশোরগঞ্জ, জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের উপসচিব মো. মাহবুবুর রহমানকে রাজশাহী, নিউরো ডেভেলপমেন্ট প্রতিবন্ধী সুরক্ষা ট্রাস্টের পরিচালক (উপসচিব) মোহাম্মদ দিদারুল আলমকে ব্রাহ্মণবাড়ীয়া, পরিকল্পনা বিভাগের উপসচিব ফাতেমা তুল জান্নাতকে মুন্সীগঞ্জ, স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের উপসচিব মো. আব্দুল আজিজকে শরীয়তপুর, অর্থ বিভাগের উপসচিব আহমেদ কামরুল হাসানকে বাগেরহাট, ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের নিরীক্ষা কর্মকর্তা আবু হাসনাত মোহাম্মদ আরেফীনকে পটুয়াখালী, বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের উপসচিব মোহাম্মদ ইলিয়াস মিয়াকে সুনামগঞ্জ, পরিসংখ্যান ও তথ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগের উপসচিব মো. আজাদ জাহানকে ভোলা, খুলনা কৃষি বিপণন অধিদপ্তরের উপপরিচালক (উপসচিব) সিফাত মেহনাজকে মেহেরপুর, অভ্যন্তরীণ সম্পদ বিভাগের উপসচিব মোহাম্মদ নায়িরুজ্জামানকে পঞ্চগড়, জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক (উপসচিব) মো. আজহারুল ইসলামকে যশোর, স্থানীয় সরকার বিভাগের উপসচিব মোহাম্মদ শফিউল আলমকে বরগুনা, জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের উপসচিব শারমিন আক্তার জাহানকে নড়াইলের ডিসি করা হয়েছে। এছাড়া সেতু বিভাগের উপসচিব শরিফা হক নীলফামারী, ভূমি সংস্কার বোর্ডের উপভূমি সংস্কার কমিশনার নুসরাত সুলতানা কুড়িগ্রাম, ঢাকা ম্যাস র্যাপিড ট্রানজিট ডেভেলপমেন্ট প্রকল্পের উপপ্রকল্প পরিচালক (উপসচিব) এইচ এম রকিব হায়দার লালমনিরহাট, মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের উপসচিব মো. দেলোয়ার হোসেন বরিশাল, ভূমি মন্ত্রণালয়ের উপসচিব ইশরাত ফারজানা ঠাকুরগাঁও, জননিরাপত্তা বিভাগের উপসচিব মোহাম্মদ রাশেদ হোসেন চৌধুরী নরসিংদী এবং পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপসচিব মো. মোবাশশেরুল ইসলাম দিনাজপুরের ডিসি হয়েছেন।
আরও পড়ুন: এডিসি কামরুল হাসানকে চাকরি থেকে বরখাস্তের সুপারিশ সিএমপি’র
২১৯ দিন আগে
রাষ্ট্রদূতসহ ২৪ কর্মকর্তার চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ বাতিল
রাষ্ট্রদূতসহ ২৪ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ বাতিল করেছে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার।
আরও পড়ুন: প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে জাপানের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
মঙ্গলবার (৩ সেপ্টেম্বর) জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় থেকে এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে।
এতে বলা হয়, সরকারের সঙ্গে করা চুক্তিপত্রের শর্তানুসারে এসব কর্মকর্তার চুক্তিভিত্তিক নিয়োগের অবশিষ্ট মেয়াদ বাতিল করা হলো।
আরও পড়ুন: প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ফরাসি, কানাডা ও মালয়েশিয়ার রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
২২৬ দিন আগে
এনটিআরসিএর মাধ্যমে নিয়োগ পাওয়া শিক্ষকদের পারস্পরিক বদলিতে সমস্যা নেই: শিক্ষামন্ত্রী
শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল বলেছেন, বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষের (এনটিআরসিএ) মাধ্যমে নিয়োগ পাওয়া শিক্ষকদের পারস্পরিক বদলিতে কোনো সমস্যা নেই। এতে শিক্ষার্থীরা ক্ষতিগ্রস্ত হবে না।
বুধবার (৫ জুন) এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষা সুষ্ঠু, নকলমুক্ত ও ইতিবাচক পরিবেশে সম্পন্ন করতে গঠিত জাতীয় মনিটরিং ও আইনশৃঙ্খলা কমিটির সভা শেষে শিক্ষামন্ত্রী এ কথা বলেন।
এনটিআরসিএর শিক্ষকদের বদলির ব্যবস্থা বিষয়ে জানতে চাইলে মন্ত্রী বলেন, এনটিআরসির প্রক্রিয়া নিয়ে উচ্চ আদালত থেকে একটি সুনির্দিষ্ট রায় আছে। সেই রায়ের আলোকে সফটওয়্যার তৈরি করা হয়েছে। সেখানে সুপারিশের আদেশ আহ্বান করা হয়। সেভাবে তাদের নিয়োগ দেওয়া হয়।
আরও পড়ুন: এইচএসসি পরীক্ষার জন্য ২৯ জুন থেকে ১১ আগস্ট বন্ধ থাকবে কোচিং সেন্টার: শিক্ষামন্ত্রী
শিক্ষামন্ত্রী আরও বলেন, ‘একটি মৌলিক আইনি বিষয় মাথায় রাখতে হবে। সেটা হচ্ছে, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান স্বাধীন। তারা সরকারের মাধ্যমে পরিচালিত কিংবা নিয়োগ দেওয়া শিক্ষক না। প্রতিষ্ঠানে এনটিআরসি সুপারিশ করে, সেই সুপারিশ অনুযায়ী প্রতিষ্ঠান তাদের নিয়োগ দেয়। এছাড়া সরকার কিন্তু নিয়োগদাতা নয়। যিনি নিয়োগদাতা নন, তিনি কীভাবে একজন শিক্ষককে বদলি করতে পারেন।’
শিক্ষামন্ত্রী বলেন, সরকার যেহেতু নিয়োগ দিচ্ছে না, সেহেতু সরকারের পক্ষে তাদের বদলি করা খুবই চ্যালেঞ্জিং। একটা বিষয় প্রাথমিকভাবে আলোচনা হয়েছে— পারস্পরিক বদলি। যদি সরকার সরাসরি এই প্রতিষ্ঠানগুলোর ব্যবস্থাপনার দায়িত্বে থাকত বা সরকারের মাধ্যমে নিয়োগপ্রাপ্ত শিক্ষক হতেন তারা, তাহলে বদলিটা সরকার করতে পারত।
মন্ত্রী বলেন, এখন নতুন নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি দেওয়ার সময় ইনডেস্ক ধারী শিক্ষকরা কতটুকু সেখানে অংশগ্রহণ করতে পারবেন, সেটা আমরা নিশ্চিত করতে পারছি না। যেহেতু আদালতের একটি রায় আছে। আর বদলির আলোচনাটা কাঠামোগত আরও চ্যালেঞ্জের হতে পারে। যখন একজন শিক্ষক সিদ্ধান্ত নিচ্ছেন ‘আমি একটা প্রতিষ্ঠানে চাকরি করব’। তিনি নিজেই সেই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন, এখন তিনি বলছেন সেটা তার বাড়ি থেকে অনেক দূরে।
তিনি তাহলে কেন সেই সিদ্ধান্তটি নিয়েছেন- প্রশ্ন রেখে মন্ত্রী বলেন, এখন যদি বলেন আমরা নিরুপায় হয়ে সেই সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম, সেটা অ্যাকোমোডেট করা, সরকারের পক্ষে, এনটিআরসির পক্ষে, উচ্চ আদালতের নির্দেশনা অনুসারে কতটুকু করা সম্ভব, সেটা ভেবে দেখতে হবে। আর সার্বিকভাবে সব পর্যায়ে বদলি কতটুকু করা যাবে, সেটা কাঠামোগত সংস্কার না হলে সম্ভব নয়।
তিনি বলেন, আরেকটি বিষয় হচ্ছে, প্রান্তিক পর্যায়ে মৌলিক বিষয়ে শিক্ষক থাকা নিশ্চিত করতে হবে। সব শিক্ষকই যদি শহরমুখী হয়ে যান, তাহলে গ্রামপর্যায়ের বিদ্যালয়গুলোতে মৌলিক বিষয়ে শিক্ষক আমরা পাব না।
তিনি বলেন, কারো ঠিকানা পঞ্চগড়ে, তিনি আবেদন করেছেন কিংবা সুপারিশপ্রাপ্ত হয়েছেন বরগুনায়, তার জন্য যদি এটা অর্থবহ না হয়, তাহলে এটা ছেড়ে দিয়ে নতুন একটায় ফের আসতে পারেন, সেক্ষেত্রে আমাদের পক্ষ থেকে কোনো বাধা নেই। কিন্তু যেহেতু আদালতের একটি রায় আছে, সেটা মেনেই নিয়োগ ও সুপারিশ করতে হচ্ছে, সেটা মাথায় রেখেই এটা করতে হবে।
আরও পড়ুন: সিলেটের বন্যাকবলিত অঞ্চলের এইচএসসি পরীক্ষা পরে নেওয়া হবে: শিক্ষামন্ত্রী
৩০ জুন থেকে এইচএসসি পরীক্ষা শুরু: শিক্ষামন্ত্রী
৩১৬ দিন আগে
আপিল বিভাগে ৩ বিচারপতি নিয়োগ
সুপ্রিমকোর্টের হাইকোর্ট বিভাগের তিনজন বিচারপতিকে আপিল বিভাগে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।
রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে বুধবার(২৪ এপ্রিল) আইন মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. গোলাম সারওয়ারের সই এক প্রজ্ঞাপনে এই নিয়োগের বিষয়টি জানানো হয়েছে।
আরও পড়ুন: রমজানে স্কুল বন্ধ: মঙ্গলবার আপিল বিভাগে শুনানি
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধানের ৯৫ (১) অনুচ্ছেদে প্রদত্ত ক্ষমতাবলে রাষ্ট্রপতি এই তিনজন বিচারপতিকে সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের বিচারক নিয়োগ করেছেন।
এই নিয়োগ শপথ গ্রহণের তারিখ থেকে কার্যকর হবে।
আপিল বিভাগে নিয়োগ পাওয়া তিনজন বিচারপতি হলেন- বিচারপতি মুহাম্মদ আব্দুল হাফিজ, বিচারপতি শাহিনুর ইসলাম ও বিচারপতি কাশেফা হোসেন।
নতুন নিয়োগ পাওয়া এই তিন বিচারপতিসহ আপিল বিভাগে মোট বিচারপতির সংখ্যা হলো আটজন।
আগামী বৃহস্পতিবার(২৫ এপ্রিল) এই তিন বিচারপতিকে শপথ পড়াবেন প্রধান বিচারপতি মো. ওবায়দুল হাসান।
আপিল বিভাগের রেজিস্ট্রার মোহাম্মদ সাইফুর রহমান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
আরও পড়ুন: সালাম মুর্শেদীর দখলে থাকা গুলশানের সম্পত্তি স্থিতাবস্থায় রাখার নির্দেশ আপিল বিভাগের
আপিল বিভাগ হাইকোর্টের আদেশ স্থগিত করায় রোজায় খোলা থাকবে স্কুল
৩৫৮ দিন আগে
প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগের ফল প্রকাশ, ৯৩৩৭ জন উত্তীর্ণ
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষার প্রথম পর্বের (বরিশাল, সিলেট, রংপুর বিভাগ) লিখিত পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশিত হয়েছে।
লিখিত পরীক্ষায় ৯ হাজার ৩৩৭ জন উত্তীর্ণ হয়েছেন।
আরও পড়ুন: প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ: পরীক্ষার ১ম ধাপে উত্তীর্ণ ৪০ হাজার ৮৬২
প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইট www.mopme.gov.bd এবং প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের ওয়েবসাইটে www.dpe.gov.bd ফলাফল পাওয়া যাবে।
উত্তীর্ণরা মোবাইল ফোনেও মেসেজ পাবেন। চলতি মাসের ৮ তারিখে তিন বিভাগের ১৮ জেলার পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়।
মোট পরীক্ষার্থী ছিলেন ৩ লাখ ৬০ হাজার ৬৯৭ জন।
গত ২৭ ফেব্রুয়ারি এ পরীক্ষা সংক্রান্ত বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়।
আরও পড়ুন: সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা: ১২ পরীক্ষার্থী আটক, বহিষ্কার ৩
গাইবান্ধায় প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা: ইলেকট্রনিক ডিভাইসসহ আটক ৩৫
৪৮৪ দিন আগে
সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা: ১২ পরীক্ষার্থী আটক, বহিষ্কার ৩
কুড়িগ্রামে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষায় প্রক্সি ও ইলেকট্রিক ডিভাইসের মাধ্যমে জালিয়াতি করে পরীক্ষা দেওয়ার অভিযোগে ১২ জন পরীক্ষার্থীকে আটক এবং তিনজন পরীক্ষার্থীকে বহিষ্কার করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: কুড়িগ্রামে সীমান্তে বাংলাদেশি হত্যা, বিএসএফের বিরুদ্ধে মামলা
শুক্রবার (৮ ডিসেম্বর) বিকালে এ তথ্য জানিয়েছে জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মো. নবেজ উদ্দিন সরকার।
জেলা প্রশাসন সূত্রে জানা যায়, প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষায় উপস্থিত ছিলেন ২০ হাজার ৭১ জন। আবেদনকারীদের মধ্যে পরীক্ষায় অনুপস্থিত ছিলেন ৬ হাজার ৭৩৪ জন।
কুড়িগ্রাম জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা মো. নবেজ উদ্দিন সরকার বলেন, পরীক্ষায় অসৎ উপায় অবলম্বনের দায়ে ১২ জন পরীক্ষার্থীকে আটক করা হয়েছে। এছাড়া তিনজন পরিক্ষার্থীকে বহিষ্কার করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: কুড়িগ্রামে ৫ টাকায় ব্যাগ ভর্তি সবজির বাজার চালু
চাকরির পেছনে না ছুটে কমলা চাষে স্বাবলম্বী হওয়ার পথে কুড়িগ্রামের যুবক
৪৯৬ দিন আগে