ধর্মমন্ত্রী
জনপ্রতিনিধি ও সরকারি কর্মকর্তারাই রাষ্ট্রের মূল চালিকাশক্তি: ধর্মমন্ত্রী
ধর্মমন্ত্রী মো. ফরিদুল হক খান বলেছেন, ‘জনপ্রতিনিধি ও সরকারি কর্মকর্তারাই রাষ্ট্রের মূল চালিকাশক্তি। এছাড়া জনপ্রতিনিধি, সরকারি কর্মকর্তা ও সুশীল সমাজের প্রতিনিধিরা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ হয়ে কাজ করলে কোনো বাধাই সামনে দাঁড়াতে পারবে না।’
শুক্রবার (১২ জুলাই) ইসলামপুর উপজেলা প্রশাসন আয়োজিত স্থানীয় বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল বারী মন্ডল মিলনায়তনে তিনি এসব কথা বলেন।
আরও পড়ুন: হজ ব্যবস্থাপনায় ইতিবাচক পরিবর্তন আনতে কাজ করছে সরকার: ধর্মমন্ত্রী
তিনি বলেন, ‘বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সোনার বাংলা গড়ে তুলতে হলে আমাদের সবাইকে যে যার অবস্থান থেকে কাজ করতে হবে। সরকারের সব উন্নয়ন নীতির মূলে রয়েছে সবার জন্য ন্যায়সঙ্গত কাজের সুযোগ সৃষ্টির প্রয়াস। এছাড়া প্রতিটি সেক্টরে আমরা যাতে সফলভাবে এগিয়ে যেতে পারি সেজন্য প্রচেষ্টা অব্যাহত রাখতে হবে।’
ইসলামপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সিরাজুল ইসলামের সভাপতিত্বে বক্তব্য দেন, উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আইনজীবী আব্দুস সালাম, ভাইস চেয়ারম্যান আব্দুল খালেক আখন্দ, আবিদা সুলতানা যুঁথী, উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. এএএম আবু তাহের, সহকারী পুলিশ সুপার (ইসলামপুর সার্কেল) অভিজিৎ দাস, সহকারী কমিশনার (ভূমি) সাঈদ মোহাম্মদ ইব্রাহিম।
আরও পড়ুন: সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি আমাদের সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যের অনুষঙ্গ: ধর্মমন্ত্রী
বিশ্বের অন্যতম স্মার্ট হজ ব্যবস্থাপনা হবে বাংলাদেশে: ধর্মমন্ত্রী
৪ মাস আগে
সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি আমাদের সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যের অনুষঙ্গ: ধর্মমন্ত্রী
সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যের গুরুত্বপূর্ণ অনুষঙ্গ বলে মন্তব্য করেছেন ধর্মমন্ত্রী মো. ফরিদুল হক খান।
তিনি বলেন, এটি আমাদের ঐক্য ও শক্তির প্রতীক।
শনিবার (১৮ মে) বরিশালে জেলা শিল্পকলা অ্যাকাডেমি অডিটোরিয়ামে পুরোহিত ও সেবাইতদের বিভাগীয় সম্মেলনে ধর্মমন্ত্রী এ সব কথা বলেন।
আরও পড়ুন: দেশের ভাবমূর্তি যেন নষ্ট না হয় সতর্ক থাকুন: হজ গাইডদের উদ্দেশে ধর্মমন্ত্রী
ধর্মমন্ত্রী বলেন, আবহমানকাল থেকেই বাংলাদেশ সাম্প্রদায়িক সৌহার্দ্য ও সম্প্রীতির পীঠস্থান। বিভিন্ন ধর্ম-গোত্রের মানুষ এখানে মিলেমিশে বসবাস করে। উৎসব-পার্বণে সব ধর্ম ও সম্প্রদায়ের মানুষ আনন্দ ভাগাভাগি করে নেয়।
তিনি আরও বলেন, আমাদের স্বাধীনতা সংগ্রামের মূল চেতনার অন্যতম হলো অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশ। স্বাধীনতার এই চেতনাকে সামনে রেখেই প্রধানমন্ত্রী দেশ পরিচালনা করে যাচ্ছেন।
তিনি বলেন, আমরা আজ সম্মানজনক একটি জায়গায় পৌঁছাতে পেরেছি। বাংলাদেশ স্বল্পোন্নত দেশ থেকে মধ্যম আয়ের দেশে রূপান্তরিত হয়েছে। বাংলাদেশ এখন শুধু স্বপ্ন দেখে না, স্বপ্ন বাস্তবায়ন করে।
পুরোহিত ও সেবাইতদের উদ্দেশে ধর্মমন্ত্রী বলেন, দেশ ও জাতির উন্নয়নে আপনাদের ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ। আপনারাই পারেন কমিউনিটির মানুষের মধ্যে সঠিক ধর্মীয় জ্ঞানের প্রসার ঘটানোর পাশাপাশি তাদের আদর্শ ও নিষ্ঠাবান মানুষ হিসেবে গড়ে তুলতে।
তিনি বলেন, আমাদের সমাজে বিদ্যমান সামাজিক ব্যাধি ইভটিজিং, বাল্যবিয়ে, মাদকাসক্তি, দুর্নীতি, ভেজাল প্রভৃতি প্রতিরোধেও আপনারা তাৎপর্যপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারেন। এছাড়া সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি ও সৌহার্দ্য যেন কোনোভাবেই বিনষ্ট না হয় সেদিকে খেয়াল রাখবেন।
ধর্মমন্ত্রী আরও বলেন, দেশের উন্নয়নে আমাদের সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা রূপকল্প-২০৪১। এছাড়া জাতিসংঘের সদস্য রাষ্ট্র হিসেবে টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা (এসডিজি) লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে আমাদের দায়বদ্ধতা রয়েছে। আমরা সবাইকে সমান তালে এগিয়ে নিতে চাই। সব ধর্মের মানুষকে সমান গুরুত্ব দিয়ে তাদের নাগরিক অধিকার নিশ্চিত করতে হবে। আগামী দিনে হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের কল্যাণে আরও বেশি কাজ করার পরিকল্পনা আমাদের রয়েছে।
আরও পড়ুন: হজ ব্যবস্থাপনায় ইতিবাচক পরিবর্তন আনতে কাজ করছে সরকার: ধর্মমন্ত্রী
বিশ্বের অন্যতম স্মার্ট হজ ব্যবস্থাপনা হবে বাংলাদেশে: ধর্মমন্ত্রী
৬ মাস আগে
হজ ব্যবস্থাপনায় ইতিবাচক পরিবর্তন আনতে কাজ করছে সরকার: ধর্মমন্ত্রী
হজ ব্যবস্থাপনায় ইতিবাচক পরিবর্তন আনতে সরকার কাজ করছে জানিয়ে ধর্মমন্ত্রী মো. ফরিদুল হক খান বলেছেন, আগামী বছরের হজ ব্যবস্থাপনায় অনেক ইতিবাচক পরিবর্তন আসবে।
বুধবার (১ মে) সকালে জামালপুরে জেলা মডেল মসজিদ ও ইসলামিক সাংস্কৃতিক কেন্দ্রে হজ প্রশিক্ষণ কর্মশালা ২০২৪-এ প্রধান অতিথির বক্তব্যে মন্ত্রী এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, ‘এদেশের হজযাত্রীরা যাতে একেবারেই যৌক্তিক খরচে হজব্রত পালন করতে পারে, সে বিষয়ে আমরা তৎপর রয়েছি। হজযাত্রীদের নিবন্ধন থেকে শুরু করে দাপ্তরিক সকল প্রক্রিয়া কিভাবে সহজ করা যায়, কিভাবে হজযাত্রীদের আরেকটু বেশি কমফোর্ট দেওয়া যায়- সে বিষয়েও আমরা কাজ করছি। আগামী বছরের হজ ব্যবস্থাপনায় অনেক ইতিবাচক পরিবর্তন আসবে।’
ধর্মমন্ত্রী বলেন, টাকার বিপরীতে ডলারের দাম বৃদ্ধির পরও গত বছরের তুলনায় এ বছর সাধারণ হজ প্যাকেজের খরচ কমানো হয়েছে। সরকার হজযাত্রীদের সর্বোত্তম সেবা দিতে বদ্ধপরিকর।
হজযাত্রী প্রশিক্ষণের গুরুত্ব তুলে ধরে ফরিদুল হক খান বলেন, জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রেই সফলতা ও উৎকর্ষতার প্রধান হাতিয়ার হলো প্রশিক্ষণ। সহিহ-শুদ্ধভাবে হজব্রত পালন করতে পারার জন্যই এই প্রশিক্ষণ।
হজযাত্রীদের উদ্দেশে ধর্মমন্ত্রী বলেন, নিজেদের গ্রুপের সকলের সঙ্গে সৌহার্দ্যপূর্ণ ও উষ্ণ সম্পর্ক তৈরি করে নেবেন। গ্রুপের গাইড ও প্রত্যেক সদস্যের মোবাইল নম্বর সংগ্রহে রাখবেন। শুধু প্রয়োজনীয় কাপড়-চোপড় ও অন্যান্য উপকরণ সঙ্গে নেবেন। কোনোভাবেই দলছুট হবেন না। খাবার-দাবার গ্রহণে অবশ্যই পরিমিতি বোধ থাকতে হবে।
তিনি আরও বলেন, সবকিছুতেই শৃঙ্খলা বজায় রাখতে হবে, দায়িত্বশীল আচরণ করতে হবে। হজ ব্যবস্থাপনা সংক্রান্ত কোনো সমস্যা অথবা অন্য কোনো বিষয়ে অভিযোগ বা পরামর্শ থাকলে প্রশাসনিক দলের সদস্যদের জানানোর জন্য পরামর্শ দেন তিনি।
জামালপুর হাজী ফাউন্ডেশনের আয়োজনে এ বছর জামালপুর থেকে হজে গমনেচ্ছুরা এ কর্মশালায় অংশগ্রহণ করে।
ফাউন্ডেশনের সভাপতি মো. আব্দুর রেজ্জাকের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে জেলা প্রশাসক মো. শফিউর রহমান, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সোহরাব হোসাইন ও জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি মো. আতিকুর রহমান সানা বক্তব্য দেন।
৬ মাস আগে
দেশের ভাবমূর্তি যেন নষ্ট না হয় সতর্ক থাকুন: হজ গাইডদের উদ্দেশে ধর্মমন্ত্রী
দেশের ভাবমূর্তি যেন নষ্ট না হয় সেজন্য হজ গাইডদের সতর্ক থাকার নির্দেশ দিয়েছেন ধর্মমন্ত্রী মো. ফরিদুল হক খান।
তিনি বলেন, ‘সৌদি আরবে আপনার পরিচয় একজন হজ গাইড নয় বরং আপনার পরিচয় আপনি বাংলাদেশি। তাই আপনার আচার-আচরণ, কথাবার্তা ও চলাফেরার মাধ্যমেই বিদেশের মাটিতে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি ফুটে উঠবে।’
হজ গাইডদের উদ্দেশে তিনি বলেন, ‘আপনার কারণে দেশের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ণ ও সম্মানহানি যেন না ঘটে, সেদিকে বিশেষভাবে সর্তক থাকবেন।’
শনিবার (৯ মার্চ) সকালে ঢাকার আশকোনায় হজ অফিসে সরকারি হজ গাইড প্রশিক্ষণের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন মন্ত্রী।
আরও পড়ুন: সাবেক ধর্মমন্ত্রী মতিউর রহমানের মৃত্যুতে রাষ্ট্রপতির শোক
হজ পালনের ফজিলত তুলে ধরে ধর্মমন্ত্রী বলেন, প্রত্যেক সুস্থ ও সামর্থ্যবান মুসলমান নর-নারীর উপর হজ আদায় করা ফরজ। ইসলামি শরীয়তের দৃষ্টিকোণ থেকে হজের বিশেষ গুরুত্ব ও ফজিলত রয়েছে।
তিনি বলেন, প্রত্যেক হজযাত্রী যাতে সহিহ্ ও শুদ্ধভাবে হজ পালন করতে পারে সে বিষয়ে হজ গাইডদের সর্বদা সোচ্চার থাকতে হবে। হজ গাইডদের গাফলতির কারণে একজন হজযাত্রীর হজ পালনও যদি নিয়ম অনুযায়ী না হয় সেই দায়ভার হজ গাইডের উপরই বর্তাবে।
হজ গাইডদের উদ্দেশে ধর্মমন্ত্রী আরও বলেন, আপনাদের দক্ষ হজ গাইড হিসেবে গড়ে তোলার জন্যই এই প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করা হয়েছে। প্রশিক্ষণের প্রতিটি অধিবেশনে শতভাগ মনোযোগী থাকবেন।
তিনি বলেন, হজের নিয়ম কানুন, হুকুম-আহকাম ও ধারাবাহিক কর্মপদ্ধতি সম্পর্কে পুরোপুরি জ্ঞান অর্জন করতে হবে। কোনো কিছু বুঝতে সমস্যা হলে প্রশিক্ষকদের বারবার জিজ্ঞাসা করতে হবে।
মন্ত্রী বলেন, প্রশিক্ষণ যথাযথভাবে গ্রহণ করলেই আপনাদের উপর অর্পিত দায়িত্ব পালন করতে পারবেন, ইনশাল্লাহ।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশ ও সৌদি আরবের সম্পর্ক অনন্য উচ্চতায় পৌঁছাবে: ধর্মমন্ত্রী
ধর্মমন্ত্রী হজ গাইডদের উদ্দেশে বলেন, আপনি হলেন আপনার দলের হজযাত্রীদের জিম্মাদার, পথ প্রদর্শক ও পরামর্শক। হজযাত্রীদের সঙ্গে ভালো আচরণ করতে হবে।
তিনি আরও বলেন, হজযাত্রা শুরুর পর থেকে দেশে প্রত্যাবর্তন পর্যন্ত নিজ দলের হজযাত্রীদের সঙ্গে সার্বক্ষণিক অবস্থান করতে হবে। হজের আরকান-আহকাম এবং সফরের যাবতীয় বিষয়াদি সম্পর্কে হজযাত্রীদের প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষণ দিতে হবে।
প্রশিক্ষকদের উদ্দেশে তিনি বলেন, দক্ষ হজ গাইড গড়ে তুলতে আপনাদের ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কোনো প্রশিক্ষণার্থীই যাতে পিছিয়ে না থাকে সেদিকে খেয়াল রাখবেন। ধীরে শেখে এমন প্রশিক্ষণার্থীদের প্রতি বিশেষ দৃষ্টি দিতে হবে।
হজ অনুবিভাগের অতিরিক্ত সচিব মো. মতিউল ইসলামের সভাপতিত্বে এতে বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন- ধর্ম সচিব মু. আ. হামিদ জমাদ্দার।
এসময় হজ অনুবিভাগের যুগ্ম সচিব ড. মো. মঞ্জুরুল হক ও হজ অফিসের পরিচালক মুহম্মদ কামরুজ্জামান উপস্থিত ছিলেন।
এতে মোট ১০২ জন হজ গাইড প্রশিক্ষণ গ্রহণ করছেন।
আরও পড়ুন: সাবেক ধর্মমন্ত্রী মতিউর রহমানের মৃত্যুতে পররাষ্ট্রমন্ত্রীর শোক
৮ মাস আগে
বাংলাদেশ ও সৌদি আরবের সম্পর্ক অনন্য উচ্চতায় পৌঁছাবে: ধর্মমন্ত্রী
ধর্মমন্ত্রী মো. ফরিদুল হক খান বলেছেন, বাংলাদেশ ও সৌদি আরবের মধ্যে পারস্পরিক সম্পর্ক অত্যন্ত চমৎকার ও বন্ধুত্বপূর্ণ। আগামীতে দুই দেশের মধ্যকার এ সম্পর্ক অনন্য উচ্চতায় পৌঁছাবে।
রবিবার (২১ জানুয়ারি) মন্ত্রণালয়ে ধর্মমন্ত্রী তার অফিস কক্ষে সৌদি আরবের রাষ্ট্রদূত ঈসা ইউসেফ ঈসা আল দুহাইলেনের সঙ্গে সাক্ষাৎকালে এসব কথা বলেন।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশের উন্নয়ন প্রকল্পে চীনা অর্থ ছাড় আগের চেয়ে সহজ হবে: অর্থমন্ত্রী
সাক্ষাৎকালে তারা আগামী দিনে দুই দেশের মধ্যকার সম্পর্ক দৃঢ় ও সুসংহত করার বিভিন্ন দিক নিয়ে আলোচনা করেন।
এ ছাড়া হজের নিবন্ধন পরিস্থিতি, হজযাত্রী পরিবহন, ঢাকায় অ্যারাবিক ল্যাঙ্গুয়েজ ইনস্টিটিউট স্থাপন, বাংলাদেশে আটটি আইকনিক মসজিদ স্থাপনের বিষয়সহ দুই দেশের স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা হয়।
আরও পড়ুন: সরকার কারো স্বীকৃতির অপেক্ষায় নেই: ওবায়দুল কাদের
মন্ত্রীর দায়িত্ব পাওয়ায় মো. ফরিদুল হক খানকে অভিনন্দন জানান সৌদি রাষ্ট্রদূত।
এসময় ধর্ম সচিব মু. আ. হামিদ জমাদ্দার ও হজ অনুবিভাগের অতিরিক্ত সচিব মো. মতিউল ইসলাম উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন: রোহিঙ্গা ইস্যুকে জাতিসংঘের আলোচ্যসূচির শীর্ষে রাখতে মহাসচিবের প্রতি পররাষ্ট্রমন্ত্রীর অনুরোধ
১০ মাস আগে
সাবেক ধর্মমন্ত্রী মতিউর রহমানের মৃত্যুতে রাষ্ট্রপতির শোক
সাবেক ধর্মমন্ত্রী অধ্যক্ষ মতিউর রহমানের মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন রাষ্ট্রপতি মোহাম্মদ সাহাবুদ্দিন।
সোমবার (২৮ আগস্ট) এক শোকবার্তায় রাষ্ট্রপতি বলেন, মুক্তিযুদ্ধ ও শিক্ষাখাতে মতিউর রহমানের অবদান জাতি চিরদিন স্মরণ করবে।
তিনি আরও বলেন, এই একুশে পদক বিজয়ীর মৃত্যুতে দেশের অপূরণীয় ক্ষতি হল।
রাষ্ট্রপতি মরহুমের বিদেহী আত্মার মাগফেরাত কামনা করেন এবং শোকসন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান।
ময়মনসিংহ জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক নেতা ও সাবেক ধর্মমন্ত্রী অধ্যক্ষ মতিউর রহমান রবিবার (২৭ আগস্ট) ময়মনসিংহের একটি বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ১১টায় শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৮১ বছর।
তার ছেলে মুহিত-উর-রহমান শান্ত ইউএনবিকে জানান, সোমবার (২৮ আগস্ট) বাদ আসর ময়মনসিংহ নগরীর আঞ্জুমান ঈদগাহ ময়দানে মতিউর রহমানের জানাজা অনুষ্ঠিত হবে।
তিনি জানান, তার দুই বোন অস্ট্রেলিয়ায় থাকেন। তারা দেশে আসছেন। তারা পৌঁছানোর পর আগামীকাল (মঙ্গলবার) দ্বিতীয় আরও পড়ুন: স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের শিল্পী ও সংগঠকের মৃত্যুতে রাষ্ট্রপতির শোকনামাজে জানাজা শেষে তার বাবাকে পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করা হবে।
১৯৪২ সালে ময়মনসিংহ সদর উপজেলার আকুয়া গ্রামে জন্মগ্রহণকারী মতিউর রহমান মৃত্যুর আগ পর্যন্ত বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা কমিটির সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।
এছাড়া, তিনি জামালপুরের নান্দিনা কলেজ এবং পরে ময়মনসিংহের নাসিরাবাদ কলেজে অধ্যাপনা করেন।
তিনি ১৯৮৬ ও ২০০৮ সালে ময়মনসিংহ-৪ আসন থেকে সংসদ সদস্য (এমপি) নির্বাচিত হন। ২০১৪ সালে তিনি ধর্মবিষয়ক মন্ত্রী নিযুক্ত হন।
তার মৃত্যুতে রাষ্ট্রপতি মোহাম্মদ সাহাবুদ্দিন ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন।
তিনি ১৯৬৯ সালে আলমগীর মনসুর মিন্টু মেমোরিয়াল কলেজ প্রতিষ্ঠা করেন এবং ২০০২ সাল পর্যন্ত এর অধ্যক্ষ হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।
আরও পড়ুন: বীর উত্তম সুলতান মাহমুদের মৃত্যুতে রাষ্ট্রপতির শোক
পান্না কায়সারের মৃত্যুতে রাষ্ট্রপতির শোক
১ বছর আগে