বিমানবন্দর-ফার্মগেট
ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে চালু হওয়ার পর ল্যান্ডিং পয়েন্টগুলোতে যানজট
রবিবার সকাল ৬টায় যান চলাচলের জন্য খুলে দেওয়ার পর ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের ল্যান্ডিং পয়েন্টগুলোয় যানজটের সম্মুখীন হন যাত্রীরা।
এ সময় ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের বিমানবন্দর-ফার্মগেটের ১১ দশমিক ৫ কিলোমিটার অংশে যানবাহন চলাচল করতে দেখা গেছে।
ঘণ্টায় ৬০ কিলোমিটার বেগে কাওলা থেকে ফার্মগেট পৌঁছাতে প্রায় ১০ মিনিট সময় লাগে।
২ সেপ্টেম্বর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তার গাড়িবহরের ২৫টি গাড়ির জন্য ২ হাজার টাকা টোল পরিশোধ করে ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের বিমানবন্দর-ফার্মগেট অংশের উদ্বোধন করেন।
আরও পড়ুন: যান চলাচলের জন্য খুলে দেওয়া হয়েছে ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে
ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) যুগ্ম ট্রাফিক কমিশনার (উত্তর) আবু সালেহ মো. রায়হান বলেন, ‘ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে ব্যবহারকারী যানবাহনের তীব্র চাপের কারণে ফার্মগেট, মহাখালী, কাকলী, কাওলা এলাকার ল্যান্ডিং পয়েন্টে যানজট দেখা গেছে।’
সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেন, ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের কাজ সম্পূর্ণ শেষ হলে রাজধানীর কাওলা থেকে কুড়িল-বনানী-মহাখালী-তেজগাঁও-মগবাজার-কমলাপুর-সায়েদাবাদ-যাত্রাবাড়ী হয়ে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুতুবখালী এলাকা পর্যন্ত চলবে।
এক্সপ্রেসওয়ে ব্যবহার করার জন্য যানবাহনগুলোকে টোল দিতে হবে। চারটি ক্যাটাগরিতে টোল আদায় করা হবে।
প্রাইভেট কার, মাইক্রোবাস (১৬ আসনের কম) এবং মিনি-ট্রাক (৩ টনের কম) ৮০ টাকা, মাঝারি আকারের ট্রাক (৬ চাকা পর্যন্ত) এবং ৬ চাকার বেশি বড় ট্রাক যথাক্রমে ৩২০ টাকা এবং ৪০০ টাকা দিতে হবে।
এদিকে, ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের কাওলা-ফার্মগেট অংশে ১৬বা তার বেশি আসন বিশিষ্ট সব বাস ও মিনিবাসকে দিতে হবে ১৬০ টাকা।
এক্সপ্রেসওয়েতে মোটরসাইকেল, সাইকেল ও থ্রি-হুইলার চলাচলের অনুমতি দেওয়া হবে না।
আরও পড়ুন: আরেকটি স্বপ্ন পূরণ হলো: দেশের প্রথম এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী
১ বছর আগে