চায়না চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি
দ্য বেল্ট অ্যান্ড রোড ইনিশিয়েটিভ বাংলাদেশ এক্সিভিশন-২০২৩ এর পর্দা উঠল
বেল্ট অ্যান্ড রোড ইনিশিয়েটিভের (বিআরআই) দশম বার্ষিকী উপলক্ষে শুক্রবার (৮ সেপ্টেম্বর) পূর্বাচলের বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী প্রদর্শনী কেন্দ্রে এক বিশেষ বাণিজ্য প্রদর্শনীর উদ্বোধন করা হয়।
চীন-বাংলাদেশ অর্থনৈতিক ও বাণিজ্য সহযোগিতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে, বাংলাদেশ চায়না চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (বিসিসিআই) এবং চায়না এন্টারপ্রাইজেস অ্যাসোসিয়েশন ইন বাংলাদেশের (সিইএবি) সহযোগিতায় বাংলাদেশে চীনের দূতাবাস এই প্রদর্শনীর আয়োজন করছে।
তিন দিনের প্রিমিয়াম প্রদর্শনীতে অংশ নিচ্ছে ১৫টি চীনা কোম্পানি, যাদের দক্ষিণ এশিয়ার আঞ্চলিক সদর দপ্তর বাংলাদেশে।
এ ছাড়াও বাংলাদেশের বাজারে কাজ করছে এমন প্রায় ২০টি অন্যান্য বড় চীনা কোম্পানি এবং বেশ কয়েকটি বড় বাংলাদেশি কোম্পানি ও ব্যাংকও এতে অংশ নিচ্ছে।
শুক্রবার (৮ সেপ্টেম্বর) প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় বাংলাদেশ ইনভেস্টমেন্ট ডেভেলপমেন্ট অথরিটির (বিডা) নির্বাহী চেয়ারম্যান লোকমান হোসেন মিয়া উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে এবং বিশেষ অতিথি হিসেবে যোগ দেন সিইএবি-এর প্রেসিডেন্ট কে চাংলিয়াং।
এ ছাড়াও রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর (ইপিবি) ভাইস চেয়ারম্যান ও সিইও এএইচএম আহসান, অতিরিক্ত সচিব এবং অর্থ মন্ত্রণালয়ের অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের (ইআরডি) উইং চিফ মো. আনোয়ার হোসেন, অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ-চায়না অ্যালামনাইয়ের (এবিসিএ) চেয়ারম্যান রাষ্ট্রদূত মুন্সী ফয়েজ আহমেদ এবং বিসিসিআইয়ের সভাপতি গাজী গোলাম মুর্তোজা সম্মানিত অতিথি হিসেবে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে যোগ দেন।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশের সঙ্গে আরও বেশি বাণিজ্য চায় চীন
অনুষ্ঠানে প্রধান বক্তা ছিলেন বাংলাদেশে চীনা দূতাবাসের চার্জ ডি অ্যাফেয়ার্স ইয়ান হুয়ালং।
অনুষ্ঠানে রাষ্ট্রদূত বলেন, ‘আমরা সবাই জানি বাংলাদেশ দক্ষিণ এশিয়ার প্রথম দেশ, যেটি বেল্ট অ্যান্ড রোড ইনিশিয়েটিভ-এ যোগদান করে। বাংলাদেশে অবস্থিত চীনা দূতাবাস এই প্রদর্শনীর আয়োজন করে যাতে বাংলাদেশে বেল্ট অ্যান্ড রোড ইনিশিয়েটিভের অর্জনগুলো স্পষ্টভাবে প্রদর্শন করা যায়। এ ছাড়া চীন ও বাংলাদেশি কোম্পানির সহযোগিতার জন্য একটি প্ল্যাটফর্ম তৈরি করা এবং গণপ্রজাতন্ত্রী চীন প্রতিষ্ঠার আসন্ন ৭৪তম বার্ষিকীতে একটি উপহার উপস্থাপন করা।’
১ বছর আগে