রাজনৈতিক কর্মসূচি
রাজনৈতিক কর্মসূচিতে জনস্বার্থ বিষয়ে গুরুত্ব দিন: রাষ্ট্রপতি
রাজনৈতিক কর্মসূচি গ্রহণ ও বাস্তবায়নে জনস্বার্থকে প্রাধান্য দিতে দেশের সব রাজনৈতিক দলের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন রাষ্ট্রপতি মোঃ সাহাবুদ্দিন।
মঙ্গলবার রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে কমিউনিটি ক্লিনিকের ২৪তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন।
জনকল্যাণ রাজনীতির মূল লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য উল্লেখ করে রাষ্ট্রপতি বলেন, সরকার ও রাজনীতিবিদদের গৃহীত সব সিদ্ধান্তে জনস্বার্থকে প্রাধান্য দিতে হবে।
তিনি বলেন, ‘কে বা কারা এই সিদ্ধান্ত নিল সেটা বড় কথা নয়- জনস্বার্থে সিদ্ধান্ত নেওয়া হচ্ছে কি না বা জনস্বার্থ রক্ষা করা হচ্ছে কি না সেটাই বড় কথা।’
আরও পড়ুন: বঙ্গবন্ধুর জন্মদিনে রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা
সাহাবুদ্দিন আরও বলেন, রাজনৈতিক সুবিধার জন্য জনস্বার্থকে ধ্বংস করা প্রতিহিংসাপরায়ণ রাজনীতির পরিচয় দেয়।
দেশের প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতে ২০০০ সালের ২৬ এপ্রিল গোপালগঞ্জ জেলার গিমাডাঙ্গায় কমিউনিটি ক্লিনিক চালু করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
তিনি বলেন, ‘২০০১ সালের নির্বাচনে ক্ষমতার পালাবদলের পর প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর স্বাস্থ্যসেবা পাওয়ার এই জনপ্রিয় উদ্যোগ বন্ধ হয়ে যায়। এটি ছিল তৎকালীন সরকারের প্রতিহিংসাপরায়ণ জনস্বার্থবিরোধী সিদ্ধান্ত।’
দেশের উন্নয়ন ও অগ্রগতি বাধাগ্রস্ত হয় এবং জনগণের দুর্ভোগ বাড়ে, এ ধরনের কর্মসূচি থেকে বিরত থাকারও অনুরোধ জানান তিনি।
রাষ্ট্রপতি বলেন, ‘জনস্বার্থে সরকারের নেওয়া সব উদ্যোগ সফল করতে দলমত নির্বিশেষে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করতে হবে।’
দেশের জনকল্যাণমূলক প্রতিষ্ঠান কমিউনিটি ক্লিনিকের টেকসই অগ্রগতি নিশ্চিত করতে সর্বাত্মক সহযোগিতার ওপর গুরুত্বারোপ করেন রাষ্ট্রপতি।
সরকারের কর্মকাণ্ডের প্রতিটি ক্ষেত্রে জনস্বার্থকে অগ্রাধিকার দিতে হবে উল্লেখ করে রাষ্ট্রপতি বলেন, 'খাদ্য, বস্ত্র, বাসস্থান ও শিক্ষার পাশাপাশি জনস্বাস্থ্যের উন্নয়নে জনগণের দোরগোড়ায় চিকিৎসা সেবা পৌঁছে দিতে বহুমুখী কর্মসূচি গ্রহণ ও বাস্তবায়ন করা হচ্ছে।’
প্রান্তিক জনগোষ্ঠী বিশেষ করে নারী ও শিশুদের চিকিৎসাসেবার ক্ষেত্রে কমিউনিটি ক্লিনিক জনগণের আস্থার স্থানে পরিণত হয়েছে উল্লেখ করে রাষ্ট্রপতি বলেন, কমিউনিটি ক্লিনিকের উপযোগিতা ও সুনাম গ্রাম-শহর ছাড়িয়ে জাতীয় পর্যায়ে এমনকি বিশ্বজুড়েও ছড়িয়ে পড়েছে।
তিনি বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়তে এবং জনগণের মৌলিক চাহিদা পূরণে সরকার কমিউনিটি ক্লিনিক কার্যক্রম, আশ্রয় কেন্দ্র, সবার জন্য বিদ্যুৎ, আমার বাড়ি, আমার খামার, সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচিসহ মোট ১০টি বিশেষ উদ্যোগ গ্রহণ করেছে।
আরও পড়ুন: স্বাধীনতা দিবসে রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীকে ইউএই নেতাদের অভিনন্দন
রাষ্ট্রপতি আরও বলেন, 'কমিউনিটি ক্লিনিক' শিরোনামে জাতিসংঘের এই ঐতিহাসিক প্রস্তাব, 'শেখ হাসিনা ইনিশিয়েটিভ' সরকারি-বেসরকারি অংশীদারিত্বে প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবায় বাংলাদেশ সরকারের উদ্ভাবনী নেতৃত্বের একটি গুরুত্বপূর্ণ আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি।
জনগণের অর্থনৈতিক ও সামাজিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে গৃহীত সব পদক্ষেপ বাস্তবায়নে সমন্বিত কাজ করার আহ্বান জানান তিনি।
রাষ্ট্রপতি জানান, বর্তমানে দেশে ১৪ হাজার ১৭৩টি কমিউনিটি ক্লিনিক জনসচেতনতা সৃষ্টির পাশাপাশি তৃণমূল পর্যায়ে সরকারি-বেসরকারি অংশীদারিত্বের মডেল হিসেবে কাজ করছে এবং স্বাস্থ্য শিক্ষা দিচ্ছে।
এ সময় কোভিড-১৯ মহামারি চলাকালীন গণটিকাদান কর্মসূচি বাস্তবায়নে কমিউনিটি ক্লিনিকের অবদানের ভূয়সী প্রশংসা করেন তিনি।
স্বাস্থ্যখাতে সাফল্যের স্বীকৃতিস্বরূপ মিলেনিয়াম ডেভেলপমেন্ট গোলস (এমডিজি) অ্যাওয়ার্ড, সাউথ-সাউথ অ্যাওয়ার্ড, গ্লোবাল অ্যালায়েন্স ফর ভ্যাকসিনস অ্যান্ড ইমিউনাইজেশন (জিএভিআই) অ্যাওয়ার্ড এবং ভ্যাকসিন হিরো অ্যাওয়ার্ডের মতো অনেক মর্যাদাপূর্ণ আন্তর্জাতিক পুরস্কার বাংলাদেশ অর্জন করেছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রীর এই অর্জন বিশ্বে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল করেছে এবং জাতিকে গর্বিত করেছে।
সৈয়দ মোদাচ্ছের আলীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণমন্ত্রী সামন্ত লাল সেন, স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের সচিব জাহাঙ্গীর আলম, অতিরিক্ত সচিব এ কে এম নুরুন্নবী কবির, কমিউনিটি বেইজড হেলথ কেয়ারের (সিবিএইচসি) লাইন ডিরেক্টর ডা. মো. কাইয়ুম তালুকদার বক্তব্য দেন।
বাংলাদেশে কমিউনিটি ক্লিনিক প্রতিষ্ঠা ও উন্নয়নে অসামান্য অবদানের জন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ব্যক্তিগত চিকিৎসক ইমেরিটাস অধ্যাপক ডা. এবিএম আবদুল্লাহ, জন হপকিন্স বিশ্ববিদ্যালয়ের অতিথি প্রভাষক মুক্তিযোদ্ধা ডা. আহমদ আল কবির এবং গোপালগঞ্জ শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব চক্ষু হাসপাতাল ও প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের পরিচালক অধ্যাপক ডা. নাহিদ ফেরদৌসকে 'দি শেখ হাসিনা ইনিশিয়েটিভ' স্বর্ণপদক প্রদান করা হয়।
অনুষ্ঠানে 'স্মার্ট কমিউনিটি ক্লিনিক-কমিউনিটি ক্লিনিক-গ্লোবালাইজেশন অব কমিউনিটি ক্লিনিক' শীর্ষক একটি প্রামাণ্যচিত্র প্রদর্শন করা হয়।
আরও পড়ুন: ক্ষমতার অপব্যবহার যেন না হয় তা নিশ্চিত করুন: রাষ্ট্রপতি সাহাবুদ্দিন
৭ মাস আগে
২৮ অক্টোবর প্রবারণা পূর্ণিমায় রাজনৈতিক কর্মসূচিমুক্ত রাখার দাবি বৌদ্ধ সমাজের
আগামী ২৮ অক্টোবর প্রবারণা পূর্ণিমা, তাই এদিন সব ধরনের রাজনৈতিক কর্মসূচি প্রত্যাহারের দাবি জানিয়েছে বাংলাদেশ সম্মিলিত বৌদ্ধ সমাজ। সোমবার (২৩ অক্টোবর) সোমবার ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সাগর-রুনি মিলনায়তনে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে বৌদ্ধ সমাজের নেতারা এ দাবি জানান।
এদিকে আগামী ২৮ অক্টোবর ঢাকায় মহাসমাবেশের ঘোষণা দিয়েছে বিএনপি। দলটির নেতা-কর্মীরা যাতে অবস্থান কর্মসূচি শুরু করতে না পারেন সেজন্য মাঠে থাকার ঘোষণা দিয়েছে আওয়ামী লীগও।
আরও পড়ুন: আজ মধু পূর্ণিমা: খাগড়াছড়ির বিভিন্ন বৌদ্ধ বিহারে উৎসব পালন
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন বৌদ্ধ কৃষ্টি প্রচার সংঘের যুগ্ম মহাসচিব ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক অধ্যাপক সুমন কান্তি বড়ুয়া।
তিনি বলেন, আগামী ২৮ অক্টোবর বৌদ্ধ সম্প্রদায়ের দ্বিতীয় বৃহত্তম ধর্মীয় উৎসব প্রবারণা পূর্ণিমা অনুষ্ঠিত হবে। তিথি বা পূর্ণিমাকে কেন্দ্র করে প্রবারণা অনুষ্ঠিত হয় বিধায় এক বছর আগে থেকে এই উৎসবের দিন-তারিখ সরকারি-বেসরকারি পঞ্জিকায় অন্তর্ভুক্ত থাকে।
তিনি আরও বলেন, তাদের প্রত্যাশা ছিল সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির কথা বিবেচনায় পূর্ণিমা তিথি রাজনৈতিক কর্মসূচিমুক্ত থাকবে। কিন্তু অনিচ্ছাকৃত ও অসাবধানতাবশত প্রবারণা পূর্ণিমার দিন ঘোষিত একাধিক কর্মসূচি ধর্মপ্রাণ বৌদ্ধ জনগোষ্ঠীর মাঝে ভীতির সঞ্চার করেছে।
নির্বিঘ্নে প্রবারণা পূর্ণিমা পালনের সুযোগ করে দিতে রাজনৈতিক নেতাদের প্রতি অনুরোধ জানিয়ে সুমন কান্তি বড়ুয়া বলেন, প্রবারণা পূর্ণিমা ভ্রাতৃপ্রতিম ইসলাম, হিন্দু ও খ্রিস্টান সম্প্রদায়সহ জাতি-গোষ্ঠীকেও আকর্ষণ করে। ঐতিহ্যবাহী 'ফানুস উত্তোলন উৎস' হিসেবে পরিচিত সর্বজনীন উৎসবে অংশগ্রহণে তারা অধীর অপেক্ষায় আছেন।
তিনি বলেন, তাই প্রবারণা পূর্ণিমা তিথিতে প্রস্তাবিত রাজনৈতিক কর্মসূচি বিশেষ মানবিক বিবেচনায় প্রত্যাহারের জন্য সংশ্লিষ্ট রাজনৈতিক দলের নেতাদের প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি।
সংবাদ সম্মেলনে বাংলাদেশ বুদ্ধিস্ট ফেডারেশনের সভাপতি দিব্যেন্দু বিকাশ বড়ুয়া বলেন, প্রবারণা পূর্ণিমার মতো ধর্মীয় অনুষ্ঠানের দিন পাল্টাপাল্টি রাজনৈতিক কর্মসূচি দেশে হিংসা-বিদ্বেষ ও দ্বন্দ্ব-সংঘাত বৃদ্ধি করতে পারে।
ফলে ধর্মীয় অনুষ্ঠানের দিনে আইন-শৃঙ্খলার অবনতি ঘটলে বৌদ্ধ সম্প্রদায়ের অসংখ্য নারী- পুরুষ ধর্ম পালনে বাধার সম্মুখীন হতে পারেন। তাই প্রবারণা পূর্ণিমায় রাজনৈতিক কর্মসূচিমুক্ত রাখার অনুরোধ করছি।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন- আন্তর্জাতিক বৌদ্ধ বিহারের অধ্যক্ষ ধর্মমিত্র মহাথের, বুদ্ধিস্ট ফেডারেশনের সহ-সভাপতি বুদ্ধানন্দ মহাথের, সাবেক সভাপতি নেত্রসেন বড়ুয়া, ধর্মরাজিক বৌদ্ধ বিহারের আবাসিক ভিক্ষু শ্রদ্ধানন্দ থের, বৌদ্ধ কৃষ্টি প্রচার সংঘের সহ-সভাপতি রনজিৎ বড়ুয়া, সাংগঠনিক সম্পাদক মাস্টার অনুপম বড়ুয়া, বৌদ্ধ সমিতি ঢাকার সভাপতি দীপাল চন্দ্র বড়ুয়া সাধারণ সম্পাদক স্বপন বড়ুয়া চৌধুরী, যুবনেতা রাহুল বড়ুয়া, কল্লোল বড়ুয়া দোলন বড়ুয়া, শীলব্রত বড়ুয়া, প্রদীপ বড়ুয়া, প্রকৌশলী মিহির বড়ুয়া, সাংবাদিক নিপু বড়ুয়া, অমল বড়ুয়া ও নারী নেত্রী মধুমিতা বড়ুয়া চৌধুরী প্রমুখ।
আরও পড়ুন: বাইডেনের কাছে ৬ মার্কিন কংগ্রেসম্যানের চিঠি: অভিযোগ প্রত্যাখান করেছে বাংলাদেশ বৌদ্ধ ফেডারেশন
রাঙামাটিতে শেষ হলো বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীদের কঠিন চীবর দানোৎসব
১ বছর আগে
২৮ অক্টোবর সব রাজনৈতিক কর্মসূচি প্রত্যাহারের অনুরোধ বুদ্ধিস্ট ফেডারেশনের
আগামী ২৮ অক্টোবর বৌদ্ধ সম্প্রদায়ের দ্বিতীয় বৃহত্তম ধর্মীয় উৎসব শুভ প্রবারণা পূর্ণিমা। ওইদিন বিএনপিসহ সকল রাজনৈতিক দলের কর্মসূচির তারিখ পরিবর্তনের অনুরোধ জানিয়েছে বাংলাদেশ বাংলাদেশ বুদ্ধিস্ট ফেডারেশন।
রবিবার (২২ অক্টোবর)ফেডারেশনের এক বিবৃতিতে বলা হয়, তিন মাস বর্ষাব্রত অধিষ্ঠানের পর বৌদ্ধরা প্রবারণা উৎসবে মেতে উঠে। এই দিনের বিশেষ আকর্ষণ আকাশে রঙিন ফানুস উড়। এতে ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে সব মানুষ অংশগ্রহণ করেন।
আরও পড়ুন: মানবসেবায় এগিয়ে আসায় ওয়ার্ল্ড বুদ্ধিস্ট মিশনকে স্পিকারের ধন্যবাদ
আষাঢ়ি পূর্ণিমা থেকে আশ্বিনী পূণিমা পর্যন্ত তিন মাসকে বৌদ্ধরা বর্ষাবাস হিসেবে পালন করে থাকেন। বলা যায়- বর্ষাঋতু উদযাপন করেন। শুভ আষাঢ়ি পূর্ণিমা দিনে শুরু হওয়া বর্ষাব্রত শেষ হয় শুভ আশ্বিনী পূর্ণিমা বা প্রবারণা পূর্ণিমার মাধ্যমে।
এদিন আগামী ২৮ অক্টোবর বিএনপিসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দল মহাসমাবেশসহ নানা রাজনৈতিক কর্মসূচি ঘোষণা করেছে।
বাংলাদেশ বুদ্ধিস্ট ফেডারেশনের সভাপতি দিব্যেন্দু বিকাশ চৌধুরী বড়ুয়া ও সাধারণ সম্পাদক ভিক্ষু সুনন্দপ্রিয় আন্তর্জাতিক বৌদ্ধ বিহারের অধ্যক্ষ ভদন্ত ধর্মমিত্র মহাথের ও উপাধ্যক্ষ ভদন্ত বুদ্ধানন্দ মহাথের এক বিবৃতিতে বলেন, বৌদ্ধদের দ্বিতীয় বৃহত্তম ধর্মীয় উৎসবের দিন বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের মহাসমাবেশসহ নানা রাজনৈতিক কর্মসূচি ঘোষণার কারণে বৌদ্ধ সম্প্রদায়ের লোকজন দূর-দূরান্ত থেকে বৌদ্ধ বিহারে উৎসবে অংশ নিতে নানা বাঁধা-বিঘ্নের সম্মুখীন হবে।
তাই সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির দেশে বৌদ্ধদের শুভ প্রবারণা পূর্ণিমা ধর্মীয় উৎসবের দিনে সকল রাজনৈতিক কর্মসূচি প্রত্যাহার করার জন্য বিশেষ অনুরোধ করা গেল।
আরও পড়ুন: খালের আধুনিকায়নে ডিএনসিসির সঙ্গে কাজ করবে বাংলাদেশ নৌবাহিনী
বাংলাদেশে সবাই সমান ধর্মীয় অধিকার ভোগ করে: প্রধানমন্ত্রী
১ বছর আগে