মেজর হাফিজ
আওয়ামী লীগ মনে করে বাংলাদেশের স্বাধীনতা শুধু রাজনৈতিক দল দিয়ে অর্জিত হয়েছে: বিএনপি নেতা হাফিজ
বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান মেজর (অব.) হাফিজ উদ্দিন আহমেদ বলেছেন, একাত্তরের মহান মুক্তিযুদ্ধ ছিল গণতান্ত্রিক অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য। কিন্তু আজ গণতন্ত্র নেই। নেই কোনো মৌলিক অধিকার, বাকস্বাধীনতা ও সংবাদপত্রের স্বাধীনতা। বাংলাদেশকে পুলিশি রাষ্ট্রে পরিণত করা হয়েছে।
আসন্ন স্বাধীনতা দিবস উদযাপনে বৃহস্পতিবার বিএনপির গঠিত কমিটির বৈঠক শেষে তিনি এ কথা বলেন।
মেজর (অব.) হাফিজ বলেন, যুদ্ধের ময়দানে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে যারা যুদ্ধ করেছে, তাদের ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ কোনো কৃতিত্ব দিতে চায় না। রাজনৈতিক দলের অবদান ছিল; নির্বাচনে জয়ী হওয়ায় তাদের রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা রাখার অধিকার ছিল। কিন্তু পাকিস্তানি সামরিক শাসকরা গণতান্ত্রিক রায়ের প্রতি শ্রদ্ধাশীল ছিল না।
আরও পড়ুন: মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস বিকৃত করছে আওয়ামী লীগ: মেজর হাফিজ
বিএনপির এই নেতা বলেন, আওয়ামী লীগ মনে করে, একমাত্র রাজনৈতিক দলই বাংলাদেশের স্বাধীনতা অর্জন করেছে। ছাত্র, যুবক, শ্রমিক, কৃষক ও সৈনিকসহ সর্বোচ্চ ত্যাগী সৈনিকসহ জনসাধারণের অবদানকে অস্বীকার করে তারা।
তিনি আরও বলেন, সে সময় দেশের সাত কোটি মানুষ ঐক্যবদ্ধভাবে মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করেছিল। কিন্তু ক্ষমতাসীনরা মুক্তিযুদ্ধকে 'রাজনৈতিক দলের যুদ্ধ' হিসেবে তুলে ধরতে চাইছে।
জিয়ার স্বাধীনতার ঘোষণা চারদিক থেকে মানুষকে মুক্তিযুদ্ধে যোগ দিতে উদ্বুদ্ধ করেছিল, কিন্তু আজ আওয়ামী লীগ তাকে পাকিস্তানের গোয়েন্দা সংস্থা ইন্টার সার্ভিসেস ইন্টেলিজেন্সের (আইএসআই) এজেন্ট হিসেবে তুলে ধরার চেষ্টা করে।
আরও পড়ুন: কিংস পার্টি বিএনএম গঠনে জড়িত থাকার কথা অস্বীকার মেজর হাফিজের
বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান বলেন, আওয়ামী লীগ মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস বিকৃতি করছে। তিনি বলেন, যুদ্ধের সময় মুক্তিযোদ্ধার সংখ্যা ছিল ৮০ থেকে ১ লাখ, কিন্তু আজ মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে অন্যান্য সুযোগ-সুবিধার সঙ্গে প্রায় আড়াই লাখ লোক ভাতা পাচ্ছেন।
৮ মাস আগে
কিংস পার্টি বিএনএম গঠনে জড়িত থাকার কথা অস্বীকার মেজর হাফিজের
কিংস পার্টি বাংলাদেশ ন্যাশনালিস্ট মুভমেন্ট (বিএনএম) গঠনে মূল ভূমিকা রাখার কথা অস্বীকার করেছেন বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান মেজর (অব.) হাফিজ উদ্দিন আহমেদ।
মঙ্গলবার বনানীতে নিজ বাসভবনে এক সংবাদ সম্মেলন করে এ অভিযোগ অস্বীকার করেছেন তিনি।
হাফিজ বলেন, পবিত্র রমজানের কারণে রাজনৈতিক স্থিতিশীলতার মধ্যে সংসদ সদস্য ক্রিকেটার সাকিব আল হাসানের সঙ্গে তার একটি ছবি আলোড়ন সৃষ্টি করেছে।
তিনি বলেন, ছবিটি ব্যবহার করে কয়েকটি পত্রিকা কাল্পনিক প্রতিবেদন তৈরি করেছে। যা ছয়বার সংসদ সদস্য এবং দুইবার মন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করা একজন রাজনীতিবিদ হিসেবে তার ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করেছে।
তিনি আরও বলেন, ‘৩৭ বছরের রাজনৈতিক জীবনে ইলেকট্রনিক ও প্রিন্ট মিডিয়ার সাংবাদিকদের সঙ্গে আমার সুসম্পর্ক ছিল এবং তাদের প্রতি শ্রদ্ধা ছিল। তারপরও আমার অপরিচিত কিছু সাংবাদিক এমন সংবাদ প্রকাশ করছেন, যা আমার এবং দল ও সমর্থকদের জন্য বিভ্রান্তিকর।’
আরও পড়ুন: মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস বিকৃত করছে আওয়ামী লীগ: মেজর হাফিজ
তিনি বলেন, ‘৭ জানুয়ারির নির্বাচনের আগে রাজনৈতিক দল গঠনের প্রস্তাব পেয়েছিলাম। তারা সাকিব আল হাসানকে আমার কাছে নিয়ে এসেছিল, কিন্তু আমি তাকে দলে আসতে প্রভাবিত করিনি।’
কোনো অন্যায় করেননি বলে দাবি করে এই বিএনপি নেতা প্রশ্ন করেন, ‘আমি কি বিএনএমে যোগ দিয়েছি? আমি কি বিএনপি ভেঙেছি? এটা স্পষ্ট যে আমি দলে যোগ দেওয়ার প্রস্তাব পেয়েছিলাম। কিন্তু আমি তা প্রত্যাখ্যান করেছি। এখন তারা আমার দল ও আমার সমর্থকদের বিভ্রান্ত করতে গুজব ছড়াচ্ছে।’
কয়েকজন অবসরপ্রাপ্ত সেনা কর্মকর্তা তাকে নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের পরামর্শ দিয়েছিলেন উল্লেখ করে বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘আমি তাদের বলেছি, রাজনীতির কোনো শর্টকাট পথ নেই।’
আরও পড়ুন: বিএনপি ভেঙে নতুন দল গঠনের সম্ভাবনা উড়িয়ে দিলেন মেজর হাফিজ
হাফিজ বলেন, ‘৭ জানুয়ারির নির্বাচনের আগে ক্ষমতাসীন দলের কয়েকজন গুরুত্বপূর্ণ রাজনীতিক তার সঙ্গে যোগাযোগ শুরু করেন। তারা লক্ষ্য করেছেন বিএনপির নীতি নির্ধারণী প্রক্রিয়া নিয়ে আমার ভিন্ন মত রয়েছে। তারা ধরে নিয়েছিল, আমি বিএনপি ছাড়তে আগ্রহী।’
বিএনপি নেতা আরও বলেন, ৩২ বছর পর দল ছেড়ে যাওয়া তার পক্ষে অসম্ভব বলে তাদের জানিয়েছেন তিনি। তিনি বলেন, ‘আমি তাদের বলেছি, আমি শারীরিকভাবে ভালো নেই। অল্প কিছুদিনের মধ্যেই আমি রাজনীতি থেকে অবসর নেব।'
মেজর হাফিজ বিএনএমে যোগ দেবেন- সাবেক তথ্যমন্ত্রীর এমন বক্তব্যের পর এক সংবাদ সম্মেলনে মেয়র হাফিজ জানান, বিএনপির সঙ্গেই থাকবেন।
তিন-চারজন অবসরপ্রাপ্ত সেনা কর্মকর্তা বিএনএম গঠন করেছেন উল্লেখ করে তিনি বলেন, তারা সাকিব আল হাসানকে তার কাছে নিয়ে এসেছিলেন এবং তিনি (সাকিব) রাজনীতিতে যোগ দেওয়ার আগ্রহ প্রকাশ করেছিলেন।
হাফিজ বলেন, 'আমি সাকিবকে বলেছি এটা তোমার ব্যাপার। তুমি এখনও খেলছ তবে রাজনীতি নিয়ে আরও ভাব। আমার কাছ থেকে কোনো সহযোগিতা না পেয়ে সাকিব সেখান থেকে চলে যায়।’
আরও পড়ুন: বিএনপিই দেশের প্রথম কিংস পার্টি: তথ্যমন্ত্রী
এক সাংবাদিকের প্রশ্নের জবাবে তিনি আরও বলেন, ‘আমার ফোন কলে কোনো দল ইসির নিবন্ধন পাবে, এটা বাস্তবসম্মত নয়। আমি কিছু বললাম না। কারা এটা করেছে, আপনারা জানেন।’
অপর এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘বিএনপির কোনো দলীয় কাউন্সিল হয়নি। আমি বিষয়টি নিয়ে বেশ কয়েকবার কথা বলেছি। কিন্তু বেগম খালেদা জিয়াকে নিয়ে কখনো অপ্রীতিকর কিছু বলিনি।’
আরও পড়ুন: ইসির নিবন্ধন পেল বিএনএম ও বিএসপি
৮ মাস আগে
মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস বিকৃত করছে আওয়ামী লীগ: মেজর হাফিজ
দেশের মহান মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস বিকৃতির জন্য ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ দায়ী বলে অভিযোগ করেছেন সাবেক মন্ত্রী ও বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান মেজর (অব.) হাফিজ উদ্দিন আহমেদ।
বৃহস্পতিবার (১৪ মার্চ) আসন্ন স্বাধীনতা দিবস উদযাপন উপলক্ষে বিএনপির এক সভায় এ অভিযোগে করেন তিনি।
মেজর হাফিজ বলেন, একাত্তরে অর্জিত স্বাধীনতা বাঙালি জাতির জন্য গর্বের বিষয়।
স্বাধীনতার ৫৩ বছর পর মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসকে বিতর্কিত করা হচ্ছে বলে আক্ষেপ করেন তিনি।
তিনি বলেন, মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস প্রতিদিন গল্প-কবিতার মতো লেখা হচ্ছে।
হাফিজ বলেন, যুদ্ধের সময় মুক্তিযোদ্ধার সংখ্যা ছিল ৮০ হাজার বা ১ লাখ, কিন্তু এখন দেখা যাচ্ছে, প্রায় আড়াই লাখ মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে ভাতাসহ অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা পাচ্ছেন।
তিনি আরও বলেন, স্বাধীনতা যুদ্ধ কীভাবে শুরু হয়েছিল তা নিয়ে জনগণকে অন্ধকারে রাখা হচ্ছে।
মেজর হাফিজ বলেন, ২৫ মার্চ পাকিস্তানি সামরিক বাহিনীর হত্যাযজ্ঞের পর স্বাধীনতার সশস্ত্র যুদ্ধ শুরু হয়। স্বাধীনতা আনতে দেশের মানুষ প্রাণ উৎসর্গ করেছে। আওয়ামী লীগ এ নিয়ে কথা বলে না। কারণ স্বাধীনতা যুদ্ধে তাদের (আওয়ামী লীগের) কোনো অবদান নেই বলে দাবি করেন বিএনপির এ নেতা।
আরও পড়ুন: আ.লীগ মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসকে বিকৃত করেছে: মির্জা ফখরুল
তিনি আরও বলেন, মেজর জিয়ার স্বাধীনতার ঘোষণা প্রতিটি প্রান্তের জনগণকে মুক্তিযুদ্ধে যোগ দিতে প্রভাবিত করেছিল। জিয়ার ঘোষণার পর বিশ্ব সম্প্রদায় জানতে পারে। কিন্তু শাসক মহল জিয়ার ঘোষণা নিয়ে রসিকতা করে বলেছিল যে ‘গার্ড বেল বাজাল’।
বিএনপির ভাইস-চেয়ারম্যান বলেন, মেজর জিয়া ছিলেন একজন সাহসী মুক্তিযোদ্ধা এবং সেক্টর কমান্ডার যিনি যুদ্ধের ময়দানে অবস্থান করে যুদ্ধে নেতৃত্ব দিয়েছিলেন আর অন্যান্য সেক্টর কমান্ডাররা ভারতে ছিলেন।
কিন্তু তরুণ প্রজন্মকে বিপথগামী করার জন্য আওয়ামী লীগ তাকে পাকিস্তানের ইন্টার সার্ভিস ইন্টেলিজেন্সের (আইএসআই) এজেন্ট হিসেবে চিত্রিত করেছে।
মেজর হাফিজ অভিযোগ করেন, লাখ লাখ ছাত্র, যুবক ও সৈনিকদের অবদানকে উপেক্ষা করে সব কৃতিত্ব দাবি করে স্বাধীনতা যুদ্ধকে বিকৃত করছে আওয়ামী লীগ।
তিনি আরও বলেন, কিছু রাজনৈতিক দল যাদের বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে কোনো অবদান ছিল না, তারা স্বাধীনতা ও সব অর্জনকে ছিনতাই করেছে।
আরও পড়ুন: বিএনপি ভেঙে নতুন দল গঠনের সম্ভাবনা উড়িয়ে দিলেন মেজর হাফিজ
৮ মাস আগে
বিএনপি ভেঙে নতুন দল গঠনের সম্ভাবনা উড়িয়ে দিলেন মেজর হাফিজ
বিএনপি ভেঙে নতুন দল গঠনের গুঞ্জন উড়িয়ে দিয়ে বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান মেজর (অবসরপ্রাপ্ত) হাফিজ উদ্দিন আহমেদ বলেছেন, তিনি শিগগিরই রাজনীতি থেকে অবসর নেবেন।
বুধবার (৮ নভেম্বর) রাজধানীর বনানীতে নিজ বাসভবনে নতুন দল গঠনের গুঞ্জনের মধ্যে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এসব কথা বলেন।
বিষয়টি স্পষ্ট করে তিনি বলেন, 'আমি শারীরিকভাবে সক্রিয় রাজনীতিতে অংশ নিতে পারি না। আমি শিগগিরই অবসর নেব। এলাকার মানুষের সঙ্গে কথা বলে পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেব। আমি অসুস্থ থাকায় রাজনীতিতে সক্রিয় নই। এখন আমার অগ্রাধিকার আমার স্বাস্থ্য।’
তিনি বলেন, 'এটা সত্য নয় যে আমি নতুন রাজনৈতিক দল গঠন করব। আমি এই মুহূর্তে রাজনীতিতে সক্রিয় নই। বিএনপি নির্বাচনে অংশ নিলে আমি অংশ নেব। আমি এখনো বিএনপির সঙ্গে আছি এবং দলের সঙ্গেই থাকব।’
আরও পড়ুন: বিরোধী দলীয় নেতা-কর্মীদের আবারো গুম করছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী: বিএনপি
‘মেজর হাফিজ নতুন রাজনৈতিক দল গঠন করবেন’ - তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদের এমন বক্তব্য দেওয়ার পর সেনাবাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত মেজর ও ছয়বারের জাতীয় সংসদ সদস্য এই সংবাদ সম্মেলন করেন।
নির্বাচনের জন্য নিরপেক্ষ সরকারের প্রয়োজনীয়তার ওপর গুরুত্বারোপ করে তিনি বলেন, ‘আওয়ামী লীগ সরকারের অধীনে নির্বাচন সুষ্ঠু হবে না। বিএনপি ক্ষমতায় এলে এটা সুষ্ঠু হবে না। সুতরাং নিরপেক্ষ সরকার বা তত্ত্বাবধায়ক সরকারই হতে পারে সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য আমাদের ভবিষ্যৎ। আশা করি সংঘাতের রাজনীতির অবসান ঘটবে।’
তিনি সুষ্ঠু নির্বাচনের ব্যবস্থা করতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রতি আহ্বান জানান। তিনি বলেন, ‘দেশের অর্থনৈতিক অগ্রগতি ও সামাজিক সম্প্রীতির স্বার্থে এখনই সুষ্ঠু নির্বাচনের ব্যবস্থা করুন। আপনার অবস্থান যাই হোক না কেন, আপনার উচিত আপনার পিতার পদাঙ্ক অনুসরণ করা এবং একটি শান্তিপূর্ণ নির্বাচন পরিচালনা করা। তার আগে বিএনপিসহ অন্যান্য বিরোধী দলের সঙ্গে সংলাপের মাধ্যমে নির্বাচনের পরিবেশ তৈরি করুন।’
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে বিএনপির সংস্কার, গণতান্ত্রিক উপায়ে দল পরিচালনা, বিভিন্ন পর্যায়ে নেতা তৈরি, নিবেদিতপ্রাণ নেতাদের মূল্যায়নের আহ্বানও জানান তিনি।
জিয়ার আদর্শ থেকে বিচ্যুত হওয়ায় বিএনপি ক্ষমতার বাইরে বলেও উল্লেখ করেন দলটির এই নেতা।
আরও পড়ুন: আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের মধ্যস্থতায় বিএনপির নির্বাচনে অংশ নেওয়া উচিত: হাফিজউদ্দিন
১ বছর আগে