৪ সদস্য
সিরাজগঞ্জে চোর চক্রের ৪ সদস্য গ্রেপ্তার
সিরাজগঞ্জ সদর উপজেলায় চুরির অভিযোগে চারজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। এ সময় তাদের কাছ থেকে চুরির বিভিন্ন সরঞ্জাম জব্দ করা হয়।
শুক্রবার সকালে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) রেজুওয়ানুল ইসলাম সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
আরও পড়ুন: ঈদ উপলক্ষে বাংলাদেশ-ভারত মৈত্রী সমিতির খাদ্যসামগ্রী বিতরণ
শহরের আল হামড়া আবাসিক হোটেল থেকে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
তারা হলেন- তারা হলেন- মাদারীপুরের জাকির হোসেন, আতিয়ার রহমান, রফিক ব্যাপারী ও ঝিনাইদহের সাধন কুমার বিশ্বাস।
সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়, শহরের সুবিধাজনক বাসাবাড়িতে বা দোকান থেকে চুরি করার জন্য শহরের অনুন্নত মানের হোটেলে উঠেন তারা। সেখানে থেকে ওই চোর চক্রটি চুরি করে।
আরও বলা হয়েছে, আল হামড়া আবাসিক হোটেলে অভিযান চালিয়ে ওই চারজনকে আটক করা হয়। এ সময় তাদের কাছ থেকে চুরির বিভিন্ন সরঞ্জাম উদ্ধার করা হয়। আদালতের মাধ্যমে তাদের কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
আরও পড়ুন: ঈদযাত্রা নির্বিঘ্ন করতে সরকার বদ্ধপরিকর: অতিরিক্ত আইজিপি
সিলেটে নদী থেকে লাশ উদ্ধার
৭ মাস আগে
হিযবুত তাহরীরের ৪ সদস্য গ্রেপ্তার
খুলনা মহানগরী হরিণটানা থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রসহ নিষিদ্ধ ঘোষিত জঙ্গি সংগঠন হিযবুত তাহরীরের চার সদস্যকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
শনিবার দিবাগত রাতে খানজাহান নগর এলাকা থেকে হিজবুত তাহরীর খুলনা অঞ্চলের প্রধানসহ চারজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
এ সময় তাদের কাছ থেকে চারটি ল্যাপটপ, ছয়টি মোবাইল, দুইটি পেনড্রাইভ, একটি এটিএম কার্ড এবং হিযবুত তাহরীরসংশ্লিষ্ট বইয়ের ১০টি প্রিন্ট কপি জব্দ করা হয়।
আরও পড়ুন: সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে জালিয়াতির অভিযোগে ঢাকায় চীনা নাগরিকসহ গ্রেপ্তার ১৫
গ্রেপ্তার হওয়া চার সদস্য হলেন— হিজবুত তাহরীর খুলনা অঞ্চলের প্রধান আনিসুর রহমান রুহুল আমিন রকি (৩৬), সদস্য মো. শাকিল আহম্মেদ (২৬), রিজভী আজিম খান (২৭) ও মেহেদী হোসেন সালিত (২৪)।
রবিবার (২৬ নভেম্বর) দুপুরে কেএমপির সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানিয়েছেন পুলিশ কমিশনার মো. মোজাম্মেল হক।
পুলিশ কমিশনার মো. মোজাম্মেল হক বলেন, খুলনা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের টিম শনিবার দিবাগত রাতে নগরীর হরিণটানার খানজাহান নগর এলাকা থেকে হিজবুত তাহরীর খুলনা অঞ্চলের প্রধানসহ চারজন সদস্যকে গ্রেপ্তার করেছে।
তিনি বলেন, এদের মধ্যে মো. আনিসুর রহমান রুহুল আমিন রকি মূলত খুলনা অঞ্চলে হিজবুত তাহরীরের কার্যক্রম প্রচার প্রসারের দায়িত্ব পালন করে আসছিলেন। তার বাড়ি কুষ্টিয়া জেলায়।
তিনি কুষ্টিয়া সরকারি কলেজ থেকে বিজ্ঞান বিভাগে উচ্চ মাধ্যমিক সম্পন্ন করেন। এরপর ঢাকার ইস্ট ওয়েস্ট ইউনিভার্সিটির ফার্মেসি বিভাগ থেকে অনার্স সম্পন্ন করেন। এরপর তিনি জঙ্গি কার্যক্রমে জড়িয়ে যান।
এর আগে ২০১১ ও ২০১৩ সালে ডিএমপির গুলশান থানা এবং ২০১৫ সালে ডিএমপির ভাটারা থানায় গ্রেপ্তার হয়ে ৩, ৭ ও ১৩ মাস কারাভোগ করেছেন। তিনি তার সংগঠনের কেন্দ্রীয় নেতাদের কাছ থেকে নির্দেশনা নিয়ে জুম মিটিং ও গোপন বৈঠকের মাধ্যমে কর্মী সংগ্রহ এবং রাষ্ট্রবিরোধী তৎপরতা চালিয়ে যাচ্ছিলেন।
বর্তমানে খুলনা মহানগরীর সোনাডাঙ্গা প্রথম ফেজে রোজভেল ইন্টারন্যাশনাল স্কুলে শিক্ষক হিসেবে কর্মরত থেকে তার কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছিলেন।
আরও পড়ুন: ২৮ অক্টোবরে মহাসমাবেশ থেকে চট্টগ্রামের বিএনপি নেতা গ্রেপ্তার, কারাগারে মৃত্যু
নাশকতার অভিযোগ: ২৮ অক্টোবর থেকে র্যাবের হাতে গ্রেপ্তার ৭২১
১১ মাস আগে