তাগিদ
ট্রাইব্যুনালের সংস্কার কাজ দ্রুত শেষ করার তাগিদ আইন উপদেষ্টার
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের সংস্কার কাজ দ্রুত শেষ করার তাগিদ দিয়েছেন আইন, বিচার ও সংসদবিষয়ক উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল।
মঙ্গলবার (৮ অক্টোবর) সকাল সাড়ে ৮টায় ট্রাইব্যুনাল পরিদর্শনে গিয়ে তিনি এই নির্দেশনা দেন।
এ সময় গণপূর্ত উপদেষ্টা আদিলুর রহমান খান,চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম ও গণপূর্ত অধিদপ্তরের কর্মকর্তারা তাদের সঙ্গে ছিলেন।
পরে চিফ প্রসিকিউটর তাজুল ইসলাম সাংবাদিকদের বলেন, আইন উপদেষ্টা ও গণপূর্ত উপদেষ্টা সকাল সাড়ে ৮টায় ট্রাইব্যুনালের ভবন ও ভবন সংলগ্ন এলাকা সব কিছু পরিদর্শনে এসেছিলেন। ওনারা মূলত এসেছিলেন আমাদের পুরাতন যেটা কোর্ট বিল্ডিং, যেটা ট্রাইব্যুনাল হিসেবে ব্যবহৃত হতো, এটার সংস্কার কাজ চলছে, সেটার অগ্রগতি দেখার জন্য। তার ঘুরে ঘুরে দেখেছেন। প্রসিকিউশনের পুরাতন অফিস, সেটার পরিদর্শন করে প্রকৌশলীদের কাছ থেকে কাজের অগ্রগতি জেনেছেন। তাদেরকে তাগিদ দিয়েছেন যত দ্রুত সম্ভব পুরাতন কোর্ট বিল্ডিংটাকে ব্যবহার উপযোগী করে যেন মূল বিচার কাজটা সে ভবনে শুরু করা যায়।
রাজনৈতিক ইশতেহার অনুযায়ী আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় আসার পর একাত্তরের যুদ্ধাপরাধ ও মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচারের লক্ষ্যে ২০১০ সালে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল স্থাপন করেন। এরপর ট্রাইব্যুনালের রায়ে বেশ কিছু বিএনপি-জামায়াতের নেতাকর্মীকে ফাঁসির আদেশ দেওয়া হয়েছে। বেশ কয়েকজনের ফাঁসি কার্যকরও করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল আইন সময়োপযোগী করতে সংশোধনী প্রস্তাব
এরই মধ্যে ঝিমিয়ে পড়েছিল ট্রাইব্যুনালের কার্যক্রম। তবে গত জুলাই আন্দোলনে গণহত্যা ও মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচার আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে করার সিদ্ধান্ত নেয় সরকার। সে অনুযায়ী গত ৫ সেপ্টেম্বর চিফ প্রসিকিউটর আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের প্রসিকিউটর নিয়োগ দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করে আইন, বিচার ও সংসদবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের আইন ও বিচার বিভাগের সলিসিটর অনুবিভাগ।
এতে চিফ প্রসিকিউটর হিসেবে নিয়োগ পেয়েছিলেন সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম। এছাড়া সুপ্রিম কোর্টের আরও চারজন আইনজীবীকে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের প্রসিকিউটর হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়। পরে আরও একজনকে নিয়োগ দেওয়া হয়।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার আন্দোলনে সময় মানবতাবিরোধী অপরাধ ও গণহত্যার ঘটনায় আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালেএরই মধ্যে অন্তত ৫৪টি অভিযোগ জমা পড়েছে।
এসব অভিযোগ আনা হয়েছে, দেশত্যাগ করা সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, তার মন্ত্রিপরিষদের সদস্য, তৎকালীন পুলিশ বাহিনীর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাসহ সংশ্লিষ্ট সদস্য, র্যাবের সাবেক ডিজি, আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগের সংশ্লিষ্ট সদস্য, ১৪ দলের নেতা এবং দল হিসেবে আওয়ামী লীগ ও তার অঙ্গ সংগঠন, পৃথকভাবে ১৪ দলের বিরুদ্ধে। এসব নেতা-কর্মী শিগগিরই এই ট্রাইব্যুনালে বিচারের মুখোমুখি হবেন।
আরও পড়ুন: আওয়ামী লীগসহ ১৪ দলের বিরুদ্ধে অপরাধ ট্রাইব্যুনালে অভিযোগ ববি হাজ্জাজের
১ মাস আগে
জনগণের স্বার্থ রক্ষার তাগিদ তথ্য উপদেষ্টার
অনিয়ম ও দুর্নীতিমুক্ত থেকে বেরিয়ে বাংলাদেশের জনগণের স্বার্থ রক্ষার তাগিদ দিয়েছেন ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি এবং তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম।
তিনি বলেন, এই প্রতিষ্ঠানের সাবেক প্রধান সব দুর্নীতি ও অনিয়মের সঙ্গে জড়িত ছিলেন। যার কারণে কোম্পানি অনেক পিছিয়ে গেছে। আমরা সেই সময়ের সব বিষয় পর্যালোচনা করছি, তার ভিত্তিতে কাজ করা হবে।
বুধবার (২ অক্টবর) ঢাকায় বাংলাদেশ স্যাটেলাইট কোম্পানি লিমিটেডের কর্মকর্তাদের সঙ্গে মত বিনিময় সভায় উপদেষ্টা একথা বলেন।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশি পণ্য চীনের বাজারে শুল্কমুক্তভাবে রপ্তানিতে দুই দেশ একসঙ্গে কাজ করতে পারে: উপদেষ্টা
এসময় নাহিদ ইসলাম প্রথম স্যাটেলাইটের খরচ অনুযায়ী প্রাপ্তি সম্পর্কে জানতে চাইলে ব্যবস্থাপনা পরিচালক বলেন, স্যাটেলাইটের খরচ বেশি হয়েছে তাই প্রাপ্তি আশানুরূপ নয়।
বাংলাদেশ স্যাটেলাইট কোম্পানি লিমিটেডের চেয়ারম্যান এবং ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের সচিব ড. মো. মুশফিকুর রহমান বলেন, কোম্পানিটি গত ৫ বছর রিটার্ন জমা দেয়নি। যা এখন পরিশোধ করতে হলে মোটা অঙ্কের টাকা পরিশোধ করতে হবে। ইতোমধ্যে বোর্ড মেম্বারদের সমন্বয়ে ৫ সদস্যের কমিটি করা হয়েছে। এ কমিটি বিগত সময়ে আইনের ব্যত্যয় ঘটিয়ে কোনো কাজ হয়েছে কি না- তা খুঁজে বের করে সুপারিশ করবে। এর পরিপ্রেক্ষিতে পদক্ষেপ নেওয়া হবে।
প্রতিষ্ঠানের সক্ষমতা, দুর্বলতা ও চ্যালেঞ্জ বিষয়ে উপদেষ্টাকে জানান ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. জহিরুল ইসলাম। তিনি বেতবুনিয়ায় বিদ্যুৎ বিভ্রাটের কারণে মূল্যবান যন্ত্রপাতি নষ্ট হয়ে যাওয়া ও যাতায়াত ব্যবস্থা অনুন্নত হওয়ার কথা উল্লেখ করে উপদেষ্টার হস্তক্ষেপ কামনা করেন।
এসময় প্রতিষ্ঠানটির মনিটরিং সেন্টার, টেলিভিশন রেটিং পয়েন্ট, টেলি মেডিসিন ও ই-লার্নিং সিস্টেমের কার্যক্রম পরিদর্শন করেন তথ্য উপদেষ্টা।
পরিদর্শনকালে বাংলাদেশ স্যাটেলাইট কোম্পানি লিমিটেডের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। এছাড়া অনলাইনে উপগ্রহ ভূ-কেন্দ্র, গাজীপুর ও বেতবুনিয়ার কর্মকর্তারা সংযুক্ত ছিলেন।
আরও পড়ুন: রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে উপদেষ্টাদের সংলাপ শুরু শনিবার
সুসম্পর্ক স্থাপনে সম্মত ঢাকা-দিল্লি: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
১ মাস আগে
উদ্ভাবনী সেবার মাধ্যমে বিমা খাতকে আকর্ষণীয় করার তাগিদ
টেকসই ও উদ্ভাবনী পণ্য ও সেবা বাজারে আনার মাধ্যমে মানুষের জীবনযাপনকে আরও সহজ ও উন্নত করতে বিমা কোম্পানিগুলোর প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন এফবিসিসিআইর সিনিয়র সহসভাপতি মো. আমিন হেলালী।
তিনি বলেন, এর মাধ্যমে গ্রাহক ও বিমা প্রতিষ্ঠান উভয়ই ব্যাপকভাবে লাভবান হবে।
আরও পড়ুন: রপ্তানি পণ্যের বহুমুখীকরণ ও নতুন বাজার ধরতে কমার্শিয়াল কাউন্সিলরদের ভূমিকা রাখতে হবে: এফবিসিসিআই
শনিবার (১৬ মার্চ) এফবিসিসিআইয়ের মতিঝিল কার্যালয়ে জাপানের বিমা কোম্পানি প্রতিনিধিদলের সঙ্গে অনুষ্ঠিত বৈঠকে এ আহ্বান জানান তিনি।
এফবিসিসিআইর সিনিয়র সহসভাপতি বলেন,
মো. আমিন হেলালী বলেন, বাংলাদেশের অর্থনীতির আকার দ্রুত বাড়ছে। দিন দিন মানুষের জীবনযাপনেও পরিবর্তন আসছে।
তিনি আরও বলেন, আমরা যদি জাপানের মতো নিত্য নতুন এবং উদ্ভাবনী বিমা পণ্য ও সেবা বাজারে নিয়ে আসতে পারি, তাহলে মানুষ বিমা করতে আগ্রহী হবে।
বাংলাদেশে স্বাস্থ্য বিমা এখনও অনাবিষ্কৃত রয়ে গেছে উল্লেখ করে এফবিসিসিআইয়ের সহসভাপতি বলেন, বিমা নিষ্পতির দীর্ঘসূত্রতা ও জটিলতা, জনসচেতনতার অভাব ও আস্থার সংকট এ খাতের জন্য বড় চ্যালেঞ্জ। দেশি-বিদেশি যৌথ উদ্যোগের মাধ্যমে দেশের বিমা খাতের টেকসই উন্নয়ন সম্ভব।
এসময় উপস্থিত ছিলেন, এফবিসিসিআই পরিচালক হাফেজ হাজী হারুন-অর-রশীদ, মো. নিয়াজ আলী চিশতি, সৈয়দ মোহাম্মদ বখতিয়ার, মহাসচিব মো. আলমগীর ও ব্যবসায়ী নেতারা।
আরও পড়ুন: রমজানে কাঁচামাল পণ্যের মূল্য স্বাভাবিক ও সরবরাহ ঠিক রাখার আহ্বান এফবিসিসিআই সভাপতির
বেইলি রোডে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় দোষীদের শাস্তি দাবি এফবিসিসিআইয়ের
৮ মাস আগে
বেসরকারি ক্লিনিক, হাসপাতাল ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারের লাইসেন্স প্রাপ্তির জটিলতা দূর করার তাগিদ
স্বাস্থ্যসেবা খাতকে আরও উন্নত ও সমৃদ্ধ করতে বেসরকারি ক্লিনিক, হাসপাতাল ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারের লাইসেন্স প্রাপ্তি ও নবায়ন প্রক্রিয়া সহজীকরণ, দীর্ঘসূত্রতা হ্রাস এবং লাইসেন্সের মেয়াদ বৃদ্ধির আহ্বান জানিয়েছেন এই উদ্যোক্তারা।
শনিবার বিকালে রাজধানীর মতিঝিলে ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন বাংলাদেশ শিল্প ও বণিক সমিতি ফেডারেশনের (এফবিসিসিআই) কার্যালয়ে বেসরকারি ক্লিনিক, হসপিটাল, ডায়াগনস্টিক সেন্টার ও মেডিকেল ইক্যুইপমেন্টস বিষয়ক স্ট্যান্ডিং কমিটির এক সভায় এই দাবি জানান খাতটির সঙ্গে জড়িত উদ্যোক্তারা।
আরও পড়ুন: আফ্রিকায় বাণিজ্যের বিরাট সম্ভাবনা দেখছে এফবিসিসিআই
এছাড়া স্থানীয় বাজারে চাহিদা মেটানোর পাশাপাশি বিশ্বের অন্যান্য দেশের রপ্তানি বাজার ধরতে দেশেই মেডিকেল যন্ত্রপাতির কারখানা স্থাপন এবং দক্ষ মেডিকেল টেকনোলজিস্ট গড়ে তোলার উপর গুরুত্ব দেন ব্যবসায়ী নেতারা।
এসময় এফবিসিসিআইর সভাপতি মাহবুবুল আলম বলেন, নানা সীমাবদ্ধতার মাঝেও বেসরকারি ক্লিনিক ও হাসপাতালগুলো পেশাদারিত্বের সঙ্গে মানুষকে সেবা দিচ্ছে।
তিনি আরও বলেন, স্বাস্থ্যসেবার আরও মান উন্নয়ন এবং শৃঙ্খলা নিশ্চিতে এই খাতের সুনির্দিষ্ট সমস্যাগুলো তুলে আনা দরকার।
এই খাতের ব্যবসায়ী নেতাদের মতামত বিশ্লেষণ করে এফবিসিসিআই সুনির্দিষ্ট ইস্যুগুলো নিয়ে সরকারের সঙ্গে আলোচনা করবে বলে তিনি জানান।
এফবিসিসিআইর সিনিয়র সহসভাপতি মো. আমিন হেলালী বলেন, প্রয়োজনের তাগিদেই বড় শহর থেকে শুরু করে জেলা, উপজেলা পর্যায়েও বেসরকারি উদ্যোগে ক্লিনিক, হাসপাতাল এবং ডায়াগনস্টিক সেন্টার গড়ে উঠেছে। এগুলো অনেকটা অনানুষ্ঠানিকভাবেই গড়ে উঠেছে। তাদের ধাপে ধাপে আনুষ্ঠানিক প্রক্রিয়ার মধ্যে নিয়ে আসতে হবে।
আরও পড়ুন: বেইলি রোডে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় দোষীদের শাস্তি দাবি এফবিসিসিআইয়ের
এসব প্রতিষ্ঠানগুলোকে বন্ধ না করে, তাদের ত্রুটি সংশোধন ও মান উন্নয়নে সময় নির্ধারণ করে দেওয়া উচিত বলে তিনি মন্তব্য করেন।
এছাড়া বেসরকারি ক্লিনিক, হাসপাতাল ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারের শৃঙ্খলা বাস্তবায়নে সংশ্লিষ্ট সমিতিকে আরও সক্রিয় হওয়ার পরামর্শ দেন এফবিসিসিআই সহসভাপতি শমী কায়সার।
পাশাপাশি স্বাস্থ্যসেবাবিষয়ক তথ্যভাণ্ডার (ডেটাবেজ) গড়ে তোলার উপর গুরুত্ব দেন তিনি।
দেশের জনগণের স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিতে বেসরকারি ক্লিনিক, হাসপাতাল ও ডায়াগনস্টিক সেন্টার সমূহের গুরুত্বের কথা তুলে ধরেন কমিটির ডিরেক্টর ইন-চার্জ এবং এফবিসিসিআইর পরিচালক হাফেজ হাজী হারুন-অর-রশীদ বলেন, প্রতি বছর চিকিৎসা বাবদ প্রচুর অর্থ দেশের বাইরে চলে যাচ্ছে।
তিনি আরও বলেন, এখন সময় হয়েছে দেশের অভ্যন্তরে বিশ্বমানের চিকিৎসা সেবা নিশ্চিত করার।
ব্যবসায়ীরা ব্যবসা করবে, কিন্তু রোগীর সেবায় ছাড় দেওয়ার কোনো সুযোগ নেই বলে উল্লেখ করেন তিনি।
স্ট্যান্ডিং কমিটির চেয়ারম্যান মো. মোকাদ্দেছ আলী মজুমদার শাহীন জানান, বেসরকারি উদ্যোগে একটি ক্লিনিক কিংবা ডায়াগনস্টিক সেন্টার পরিচালনার জন্য ১৪ থেকে ১৫টি লাইসেন্স সংগ্রহ করতে হয় সরকারের বিভিন্ন সংস্থা থেকে।
লাইসেন্স প্রাপ্তি প্রক্রিয়াকে ওয়ান স্টপ সার্ভিসের আওতায় আনার আহ্বান জানান তিনি। সেইসঙ্গে লাইসেন্সের মেয়াদ বৃদ্ধির প্রস্তাব জানান তিনি।
আরও পড়ুন: রপ্তানি পণ্যের বহুমুখীকরণ ও নতুন বাজার ধরতে কমার্শিয়াল কাউন্সিলরদের ভূমিকা রাখতে হবে: এফবিসিসিআই
৮ মাস আগে
রপ্তানি বৃদ্ধিতে বন্দর ব্যবস্থাপনা সহজ করার তাগিদ
রপ্তানি সম্প্রসারণ ও প্রতিযোগিতা সক্ষমতা বাড়াতে বন্দর ব্যবস্থাপনা আরও সহজীকরণের দাবি জানিয়েছেন ব্যবসায়ী ও উদ্যোক্তারা।
রবিবার (৪ ফেব্রুয়ারি) সকালে এফবিসিসিআই স্ট্যান্ডিং কমিটি অন পোর্ট অ্যান্ড শিপিংয়ের প্রথম সভায় তারা এ দাবি জানান।
সভায় অংশ নিয়ে কমিটির সদস্যরা জানান, চলমান বৈশ্বিক সংকটের কারণে দেশে কস্ট অব ডুয়িং বিজনেস অর্থাৎ ব্যবসায় পরিচালন ব্যয় উল্লেখযোগ্য হারে বেড়েছে। ফলে আন্তর্জাতিক বাজারে প্রতিযোগিতায় পিছিয়ে পড়ছেন স্থানীয় উদ্যোক্তারা। এমন পরিস্থিতিতে, পণ্য বা কাঁচামাল আমদানি-রপ্তানির জটিলতা কমিয়ে আনা জরুরি।
আরও পড়ুন: কর কাঠামোর পুনর্গঠন চায় এফবিসিসিআই
তাদের মতে, চট্টগ্রাম ও মোংলা বন্দরসহ অন্যান্য বন্দরে কনটেইনার হ্যান্ডেলিং সক্ষমতা বৃদ্ধি, জেটির সীমাবদ্ধতা দূরীকরণ, হেভি লিফট স্থাপন, কাস্টমস এবং এইচএস কোড সংক্রান্ত জটিলতা দূরীকরণ, রপ্তানি পণ্য জাহাজীকরণের সময় (লিড টাইম) হ্রাস, বন্দর সমূহে টেস্টিং ল্যাবের সক্ষমতা বৃদ্ধি, কনটেইনার খালাসের ক্ষেত্রে অযৌক্তিক চার্জ আদায় রোধ করা গেলে রপ্তানি খাত উপকৃত হবে।
কমিটির চেয়ারম্যান তরফদার মো. রুহুল আমিন বলেন, আগামীতে ট্রিলিয়ন ডলারের অর্থনীতির লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে দেশের ব্যবসায়ী ও উদ্যোক্তাদের বাঁচিয়ে রাখতে হবে। পণ্য ও কাঁচামাল আমদানি-রপ্তানিতে বিদ্যমান সমস্যাগুলো দ্রুত সমাধান করতে হবে।
পণ্য পরিবহন, জাহাজীকরণ ও কাস্টমসসহ পণ্য রপ্তানিতে বিদ্যমান সমস্যা সমাধানে কমিটির সদস্যদের কাছে সুনির্দিষ্ট মতামত ও পরামর্শ চান এফবিসিসিআই পরিচালক এবং পোর্ট অ্যান্ড শিপিং বিষয়ক স্ট্যান্ডিং কমিটির ডিরেক্টর ইনচার্জ এ এম মাহবুব চৌধুরী।
ওই সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এফবিসিসিআইয়ের সিনিয়র সহসভাপতি মো. আমিন হেলালী বলেন, পোর্ট ও শিপিং সেক্টরে ৮ থেকে ১০টি স্টেকহোল্ডার (অংশীজন) রয়েছে। সব পক্ষের সমস্যাগুলো পর্যালোচনা করে সুনির্দিষ্ট সুপারিশমালা তৈরির মাধ্যমে সমন্বিত উদ্যোগ গ্রহণের তাগিদ দেন তিনি।
বৈঠকে আলোচ্য মতামতগুলো লিখিত আকারে এফবিসিসিআইতে জমা দেওয়ার আহ্বান জানান মো. আমিন হেলালী। ব্যবসায়ীদের এসব সমস্যা নিয়ে সরকার এবং সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সঙ্গে এফবিসিসিআই আলোচনা করবে বলেও আশ্বস্ত করেন তিনি।
আরও পড়ুন: এফবিসিসিআইয়ের বিদেশি বিনিয়োগ কমিটির চেয়ারম্যান হলেন ওয়াহিদ রায়হান
এদিকে, বিকালে এফবিসিসিআইতে অনুষ্ঠিত রপ্তানিবিষয়ক স্ট্যান্ডিং কমিটির প্রথম সভা অনুষ্ঠিত হয়। যেখানে দেশের বাজারে ডলারের মূল্য বৈষম্য কমিয়ে আনার দাবি জানান ব্যবসায়ী ও উদ্যোক্তারা।
তারা বলেন, রপ্তানিকারক হিসেবে বিদেশ ভ্রমণের ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ ১১০ টাকা কিংবা ১১০ টাকা ৫০ পয়সায় ডলার কেনা গেলেও, পণ্যের কাঁচামালসহ বিভিন্ন যন্ত্রপাতি আমদানির ক্ষেত্রে একজন রপ্তানিকারককে প্রতি ডলারের বিপরীতে ১২০ টাকা থেকে ১২২ টাকা গুণতে হয়। যা রীতিমতো বৈষম্য।
এফবিসিসিআইর সভাপতি মাহবুবুল আলম বলেন, বর্তমান ডলার সংকট মোকাবিলায় এই রপ্তানিবিষয়ক স্ট্যান্ডিং কমিটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে।
তিনি আরও বলেন, রপ্তানির ক্ষেত্রে উদ্যোক্তাদের সমস্যা সমাধানসহ রপ্তানি বৈচিত্র্যকরণ এবং সম্প্রসারণে এফবিসিসিআই সব ধরনের সহযোগিতা দেবে বলে আশ্বস্ত করেন তিনি।
এ সময় তৈরি পোশাকসহ রপ্তানিমুখী শিল্পকে দেয় প্রণোদনা বন্ধ করা হলে রপ্তানি খাত ক্ষতির সম্মুখীন হবে বলে আশঙ্কা ব্যক্ত করেন ব্যবসায়ী নেতারা।
রপ্তানিবিষয়ক এই সভায় সভাপতিত্ব করেন- কমিটির চেয়ারম্যান মেহদী আলী।
তিনি বলেন, ভূ-রাজনৈতিক কারণে বিশ্বে জুড়ে ব্যবসা স্থানান্তরিত হচ্ছে। এই সুযোগ কাজে লাগাতে বাংলাদেশকে এখনই উপযুক্ত পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে।
আরও পড়ুন: অর্থমন্ত্রীর সঙ্গে এফবিসিসিআই সভাপতির সাক্ষাৎ, রমজানে দ্রব্যমূল্য স্থিতিশীল রাখার আহ্বান এফবিসিসিআই সভাপতির
৯ মাস আগে
কর্মকর্তাদের কাজের গতি বাড়ানোর তাগিদ আইনমন্ত্রীর
নিজ মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তাদের কাজের গতি বাড়িয়ে দ্রুত সেবা দেওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন আইন, বিচারক ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী আনিসুল হক।
এছাড়া আইনমন্ত্রী মামলা জট কমাতে উচ্চ আদালত ও অধঃস্তন আদালতের সঙ্গে সমন্বয় বাড়ানোসহ জেলা লিগ্যাল এইড অফিসের বিকল্প বিরোধ নিষ্পত্তি কার্যক্রমকে জোরদার করতে বলেছেন।
মঙ্গলবার (৩০ জানুয়ারি) সচিবালয়ে টানা তৃতীয়বারের মতো আইন মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পাওয়ার পর চলমান কাজের অগ্রগতি জানতে ও নতুন কর্মপরিকল্পনা নির্ধারণ করতে আইন ও বিচার বিভাগের সর্বস্তরের কর্মকর্তাদের সঙ্গে একটি সভা করেন আইনমন্ত্রী আনিসুল হক।
আরও পড়ুন: সংশোধিত শ্রম আইন আগামী অধিবেশনে পাস হবে: আইনমন্ত্রী
আইন ও বিচার বিভাগের সচিব মো. গোলাম সারওয়ারের সঞ্চালনায় সভায় মন্ত্রণালয়ের অধীন প্রত্যেক দপ্তর ও সংস্থার প্রধানরা নিজ নিজ দপ্তর বা সংস্থার কাজের অগ্রগতি, সমস্যা, সাফল্য ও সম্ভাবনার কথা তুলে ধরেন।
এরপর আইনমন্ত্রী তার দিক-নির্দেশনামূলক বক্তব্যে কর্মকর্তাদের দাপ্তরিক সমস্যাগুলো দ্রুত সমাধানের আশ্বাস দিয়ে নিজ নিজ দপ্তরের কাজের গতি বাড়াতে বলেন। চলমান কাজগুলো দ্রুত শেষ করার পরামর্শ দেন তিনি।
এসময় মামলাজট কমাতে বিচার বিভাগের সক্ষমতা বাড়ানোর বেশ কিছু কর্মপরিকল্পনার কথা তুলে ধরেন আইনমন্ত্রী।
নতুন আদালত ভবন নির্মাণ, পুরাতন আদালতভবন ঊর্ধমুখী সম্প্রসারণ, দক্ষতা উন্নয়নে প্রশিক্ষণ কার্যক্রম জোরদারকরণ ও ন্যাশনাল জুডিশিয়াল একাডেমি প্রতিষ্ঠার উপর গুরুত্ব আরোপ করেন তিনি।
আরও পড়ুন: দেশের আদালতে দণ্ডিত সবাইকে ফিরিয়ে আনা হবে: আইনমন্ত্রী
তিনি বলেন, ই- জুডিশিয়ারি প্রকল্প বাস্তবায়ন করা গেলে বিচারকার্যের গতি বাড়বে। ফলে মামলা জট কমবে। তাই অগ্রাধিকার ভিত্তিতে এই প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হবে।
ফৌজদারি কার্যবিধি ও দেওয়ানি কার্যবিধির সংশোধন ও বাংলা অনুবাদের খসড়া তৈরির জন্য গঠিত কমিটিকে আগামী তিন মাসের মধ্যে খসড়া তৈরির নির্দেশ দেন তিনি।
প্রতি দুই মাসে একবার সমন্বয় সভা করে দপ্তর/সংস্থার কাজের অগ্রগতি মূল্যায়ন করার কথাও জানান তিনি।
আরও পড়ুন: সৌদি রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে আইনমন্ত্রীর বৈঠক
৯ মাস আগে
জলবায়ু সহনশীল প্রকল্পে বিনিয়োগে উৎসাহিত করার তাগিদ
শুল্ক সুবিধা বা ইনসেনটিভ দিয়ে বেসরকারি খাতকে জলবায়ু সহনশীল প্রকল্পে বিনিয়োগে উৎসাহিত করার তাগিদ দিয়েছেন জলবায়ু বিশেষজ্ঞরা।
কপ২৮ জলবায়ু সম্মলেনে অংশ নেওয়া বিশেষজ্ঞরা বলছেন, জলবায়ু পরিবর্তনে উন্নত দেশগুলো নিজেরা বিনিয়োগ না করে বেসরকারি খাতের উপর দায় চাপাচ্ছে। কিন্তু বেসরকারি খাত জলবায়ু সহনশীল খাতে বিনিয়োগে আগহ দেখাচ্ছে না। তাই জলবায়ু খাতে বেসরকারি উদ্যোক্তাদের আগ্রহ বাড়াতে শুল্ক সুবিধা বা ইনসেনটিভ দেওয়া উচিত।
এ প্রসঙ্গে বাংলাদেশ নেগোসিয়েশন টিমের সদস্য ড. রেজাউল করিম ইউএনবিকে বলেন, কার্বন দূষণকারী কোম্পানিগুলোর বিরুদ্ধে জরিমানা করা হচ্ছে না। বাংলাদেশের ক্ষেত্রেও এটা হচ্ছে না। সরকারি রাজস্ব বাড়াতে হলে কোম্পানিগুলোর বিরুদ্ধে জরিমানা করতে হবে।
আরও পড়ুন: জলবায়ু অভিঘাত মোকাবিলায় সর্বজনীন আন্তর্জাতিক অর্থায়ন ব্যবস্থার আহ্বান তথ্যমন্ত্রীর
তিনি আরও বলেন, দূষণের উপর কর ধার্য করতে হবে। অন্যদিকে বেসরকারি খাতে বিনিয়োগ বাড়ানোর জন্য তাদের শুল্ক সুবিধা দিতে হবে। তাহলে একদিকে যেমন রাজস্ব আয় বাড়াবে অন্যদিকে বেসরকারি খাতে বিনিয়োগ বৃদ্ধি পাবে।
এ প্রসঙ্গে বাংলাদেশ টিমের অপর সদস্য ড. আইনুন নিশাত ইউএনবিকে বলেন, জলবায়ু অর্থায়নে বেসরকারি খাতের বিনিয়োগ বাড়াতে হলে বৈশ্বিক নেতাদের বড় ভূমিকা পালন করতে হবে।
তিনি আরও বলেন, তাদের জলবায়ু প্রশমন ও অভিযোজনে বিনিয়োগে বাধ্য করতে হবে। ব্যাংকিং খাত এক্ষেত্রে তাৎপর্যপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে।
তিনি বলেন, কপ প্রেসিডেন্ট স্পষ্ট করেই বলেছেন, ফসিল ফুয়েল কোম্পানিগুলো চাইলে প্রযুক্তি ব্যবহার করে কার্বন দূষণ কমাতে পারে। এই বিষয় এবার জীবাশ্ম জ্বালানিনির্ভর দেশগুলো জোরেশোরে তুলে এনেছে।
তিনি বলেন, অন্যদিকে ক্ষয়ক্ষতি তহবিল যাত্রা শুরু করেছে। কিন্তু জলবায়ু খাতে অর্থায়ন পাওয়ার চ্যালেঞ্জ আরও বড় হচ্ছে।
ক্ষয়ক্ষতি তহবিল কার্যকর হওয়ার পর সম্মেলনের সবচেয়ে কঠিন কাজ সহজ হয়ে যায়। ফলে আশা করা হয়েছিল, সম্মেলনের অন্যান্য কাজগুলোও সহজ হয়ে যাবে।
কিন্তু কার্বন নির্গমন কমানো এবং উন্নত দেশগুলোর প্রতিশ্রুত ১০০ বিলিয়ন ডলার প্রদানের আলোচনায় এসে এই আলোচনা বাধার সম্মুখীন হয়। বরং কার্বন নির্গমন কমানোর ক্ষেত্রে জীবাশ্ম জ্বালানি ব্যবহার বন্ধের বিষয়ে সম্মেলন সভাপতির একটি বক্তব্য ঘিরে আলোচনা আরও জটিল আকার ধারণ করে।
এ বিষয়ে ক্ষয়ক্ষতি তহবিলের কার্যক্রম নিয়ে বাংলাদেশ প্রতিনিধি দলের সদস্য ও এলডিসি গ্রুপের ক্ষয়ক্ষতি সমন্বয়কারী এম হাফিজুল ইসলাম খান ইউএনবিকে বলেন, ক্ষয়ক্ষতি তহবিলের কার্যক্রম শুরু হতে কমপক্ষে আরও আট মাস সময় দরকার হবে।
তিনি আরও বলেন, আগামী বছরের জানুয়ারিতে প্রথম সভায় বসবে এই তহবিল পরিচালনায় গঠিত পরিচালনা পরিষদ।
তিনি বলেন, আর এই পরিষদই ক্ষয়ক্ষতি তহবিলের অর্থ দেওয়ার বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবে।
আরও পড়ুন: জলবায়ু সংকট: অন্তর্ভুক্তিমূলক আন্তর্জাতিক অর্থায়ন ব্যবস্থা প্রণয়নের আহ্বান
তিনি বলেন, বাংলাদেশ প্রস্তুতির অভাবে বৈশ্বিক জলবায়ু তহবিলের অর্থ ব্যবহার করতে পারছে না। তাই শুরু থেকে ক্ষয়ক্ষতি তহবিলের অর্থ পাওয়ার জন্য দক্ষ জনবল ও কাঠামো তৈরির কাজ শুরু করতে হবে।
এদিকে নেচার কনজারভেশন ম্যানেজমেন্টের নির্বাহী পরিচালক ড. মনজুরুল হান্নান খান ইউএনবিকে বলেছেন, কপ-২৮ এখন পর্যন্ত জীবাশ্ম জ্বালানির ব্যবহার কমিয়ে আনার পক্ষে কোনো সিদ্ধান্ত নিতে পারেনি।
তিনি বলেন, বরং প্রযুক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে কার্বন দূষণ কমিয়ে আরও বেশি সময় ধরে জীবাশ্ম জ্বালানি ব্যবহারের পক্ষে কপ প্রেসিডেন্টসহ জ্বালানিসমৃদ্ধ দেশগুলোর অবস্থান আরও জোরালো হয়েছে।
তিনি আরও বরেন, এর মাঝে হয়তো ২০৩০ সালের মধ্যে নবায়নযোগ্য শক্তির ব্যবহার তিনগুন ও জ্বালানির দক্ষ ব্যবহার দ্বিগুন করার লক্ষ্য নেওয়া হলেও তা অর্জিত হবে কি না তা নিয়ে সন্দেহ আছে।
ফলে বৈশ্বিক তাপমাত্রা বৃদ্ধি একুশ শতকে ১ দশমিক ৫ ডিগ্রিতে ধরে রাখা যাবে এমনটি আর বিশ্বাস হচ্ছে না।
দুবাইয়ে গত ৩০ নভেম্বর থেকে বিশ্ব জলবায়ু সম্মেলন ২০২৩ (কপ-২৮) শুরু হয়েছে। তা চলবে ১২ ডিসেম্বর ২০২৩ পর্যন্ত। ১৩ দিন ব্যাপী এই সম্মেলনে ১৯৮টি দেশের সরকার প্রধানসহ বিভিন্ন দেশের প্রতিনিধি অংশ নিয়েছেন।
কপ সম্মেলনে বিভিন্ন দেশের সরকার প্রধান, পরিবেশ বিশেষজ্ঞসহ সব শ্রেণির প্রতিনিধি বিভিন্ন ইভেন্টে অংশ নিয়েছেন এবং নিজ দেশসহ জলবায়ু ক্ষতিগ্রস্ত দেশগুলোকে প্রতিনিধিত্ব করেছেন।
আরও পড়ুন: ‘ভেক্টর বাহিত রোগ বৃদ্ধির জন্য জলবায়ু পরিবর্তন দায়ী’
১১ মাস আগে