চাওয়া
পাওনা টাকা চাওয়াকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের সংঘর্ষ, আহত ২০
ঝিনাইদহের শৈলকুপায় পাওনা টাকা চাওয়াকে কেন্দ্র করে দ্বন্দ্বের জেরে দুই পক্ষের সংঘর্ষে অন্তত ২০ জন আহত হয়েছেন। বুধবার (১২ মার্চ) সকালে উপজেলার উমেদপুর ইউনিয়নের বারইপাড়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। পরে খবর পেয়ে পুলিশ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
স্থানীয়রা জানায়, ওই গ্রামের মন্টু মোল্লা একই গ্রামের লিখন হোসেনের কাছে এক হাজার টাকা পেতেন। গতকাল (মঙ্গলবার) রাতে সেই টাকা চাওয়া নিয়ে দুই জনের মধ্যে বাক-বিতণ্ডা হয়। এর জেরে আজ (বুধবার) সকালে দুই পক্ষের লোকজন দেশীয় অস্ত্র নিয়ে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। এতে দুই পক্ষের অন্তত ২০ জন আহত হন।
আরও পড়ুন: ময়মনসিংহে ট্রাক-অটোরিকশার সংঘর্ষের নিহত ৩
তাদের উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়া হলেও স্বপন বিশ্বাসের অবস্থা গুরুতর হওয়ায় তাকে ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
শৈলকূপা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাসুম খান বলেন, ‘ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠিয়ে পরিস্থিতি শান্ত করা হয়েছে। উত্তেজনা থাকায় পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।’
৫ দিন আগে
পাওনা টাকা চাওয়ায় চোখ উপড়ে ফারুককে হত্যা: র্যাব
নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জের এশিয়ান হাইওয়ের পাশ থেকে ফারুক নামে এক ব্যক্তির চোখ উপড়ানো লাশ উদ্ধারের ঘটনায় পাঁচজনকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব।
বৃহস্পতিবার রাজধানীর উত্তরা, গাজীপুরের টঙ্গী, লক্ষীপুরের রায়পুর এলাকা থেকে অভিযান চালিয়ে হত্যাকাণ্ডের পরিকল্পনাকারীসহ জড়িত পাঁচজনকে আটক করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: সারা দেশে ১৪৮ প্লাটুন বিজিবি ও র্যাবের ৪২২ টহল দল মোতায়েন
আটকরা হলেন- মো. নিজাম উদ্দিন (৩৬), মো. সোহাগ (৩৮), জহিরুল ইসলাম (৪৮), রনি হোসেন (২৩) ও বাদশা (২৩)।
শুক্রবার রাজধানীর কারওয়ান বাজারে র্যাবের মিডিয়া সেন্টারে সংবাদ সম্মেলন করে এসব তথ্য জানানো হয়।
র্যাবের লিগ্যাল অ্যান্ড মিডিয়া উইংয়ের পরিচালক কমান্ডার খন্দকার আল মঈন বলেন, নিজাম ঢাকা এক্সপ্রেস পরিবহন নামের একটি প্রতিষ্ঠানের কাউন্টার ম্যানেজার, আর ফারুক কাউন্টারম্যান।
আরও পড়ুন: জাতীয় নির্বাচন ২০২৪: সারা দেশে র্যাবের ৭০০ টহল দল মোতায়েন
তাদের দুজনের কর্মস্থল টঙ্গী এলাকায়। নিজামের কাছে ফারুক টাকা পেতেন। ফারুক পাওনা টাকা চাইলে দুজনের মধ্যে কথা-কাটাকাটি হয়। এই বিরোধের জের ধরে তাকে হত্যার পরিকল্পনা করেন নিজাম।
র্যাবের এই কর্মকর্তা আরও বলেন, পরিকল্পনা অনুযায়ী গত সোমবার পাওনা টাকা দেওয়ার কথা বলে ফারুককে কাউন্টারে ডেকে আনেন নিজাম। এরপর নিজাম ও তার চার সহযোগী ফারুককে মারধর করেন। মারধরের পর ফারুককে ঢাকা এক্সপ্রেস পরিবহনের একটি খালি বাসে উঠিয়ে দেশীয় অস্ত্র দিয়ে আবারও এলোপাতাড়ি আঘাত করা হয়।
আরও পড়ুন: ঢাকায় ৩০টি ককটেল ও ২৮টি পেট্রোলবোমা জব্দ, আটক ৩: র্যাব
তিনি বলেন, একপর্যায়ে সোহাগ ও রনি ফারুকের হাত-পা চেপে ধরেন। বাদশা ফারুকের বাম চোখ উপড়ে ফেলেন। পরে ফারুকের লাশ বাসে করে নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জের এশিয়ান হাইওয়ের পাশে রঘুরামপুর এলাকার নির্জন স্থানে ফেলা হয়।
জড়িতরা গ্রেপ্তার এড়াতে আত্মগোপনে চলে যান বলেও জানান তিনি।
আরও পড়ুন: চাঁপাইনবাবগঞ্জে পরিত্যক্ত ঘর থেকে ৪১টি ককটেল উদ্ধার করেছে র্যাব
৪৩০ দিন আগে