একসঙ্গে কাজ
পোশাক শিল্পকে টেকসই করতে একসঙ্গে কাজ করবে বিজিএমইএ ও ক্যাসকেল
পোশাক শিল্পকে টেকসই করতে একসঙ্গে কাজ করবে বিজিএমইএ ও সাবেক সাসটেইনেবল অ্যাপারেল কোয়ালিশন (ক্যাসকেল)।
পোশাক শিল্পে পরিবেশগত ও সামাজিক সমন্বিত আচরণ বিধি প্রণয়ন ও অডিট করার জন্য প্রটোকলগুলোকে একত্রিত করতে একসঙ্গে কাজ করার ব্যাপারে ক্যাসকেলের সিইও কলিন ব্রাউন ও বিজিএমইএ নেতাদের মধ্যে বৈঠক হয়।
সোমবার (১৫ জুলাই) উত্তরায় বিজিএমইএ কমপ্লেক্সে এ বৈঠক আয়োজিত হয়।
আরও পড়ুন: ইউএসআইটিসির শুনানিতে তৈরি পোশাক শিল্পের অগ্রগতির কথা তুলে ধরেন বিজিএমইএ সভাপতি
বিজিএমইএ সভাপতি এস এম মান্নানের (কচি) সভাপতিত্বে বৈঠকে অংশ নেন সহসভাপতি আব্দুল্লাহ হিল রাকিব, পরিচালক আশিকুর রহমান (তুহিন), পরিচালক শামস মাহমুদ, পরিচালক আবরার হোসেন সায়েম, পরিচালক মো. মহিউদ্দিন রুবেল, পরিচালক শেহরিন সালাম ঐশী।
বৈঠকে সোশ্যাল ও টেকনিক্যাল অডিটের জন্য শিল্পে সর্বজনস্বীকৃত একটি সমন্বিত আচরণবিধি (ইউনিফাইড কোড অব কনডাক্ট) প্রণয়নের প্রয়োজনীয়তার বিষয়টি নিয়ে বিশেষভাবে আলোচনা করা হয়।
বিশ্বব্যাপী ক্রেতা, প্রস্তুতকারক এবং শ্রমিকসহ সব স্টেকহোল্ডারের সুবিধার্থে এ ধরনের একটি সমন্বিত আচরণবিধি প্রণয়নের উদ্যোগ নেওয়ার জন্য ক্যাসক্যালকে আহ্বান জানান বিজিএমইএ সভাপতি।
তিনি বলেন, এটি ছাড়া শিল্পকে দীর্ঘ মেয়াদে টেকসই করা সম্ভব হবে না।
ক্যাসকেলের সিইও বলেন, বিজিএমইএ ও ক্যাসকেল একসঙ্গে সহযোগিতার মাধ্যমে সম্মিলিত পদক্ষেপ নিয়ে পোশাক শিল্পকে টেকসই করতে সাপ্লাই চেইন জুড়ে ইতিবাচক পরিবর্তন এনে অভিন্ন লক্ষ্য অর্জন করতে পারে, শিল্পের জন্য টেকসই ভবিষ্যত নিশ্চিত করতে পারে।
বৈঠকে শিল্পের আরও বিকাশের জন্য, ডিউ ডিলিজেন্স ডাইরেকটিভের মতো আসন্ন প্রবিধানগুলো অনুসরণ করা এবং কর্মীদের কল্যাণ বাড়াতে কারখানাগুলোর সক্ষমতা বৃদ্ধি, তথ্য শেযার, অনুশীলন ও উদ্ভাবনামূলক সমাধানের বিষয়ের ওপর বিশেষ গুরুত্ব দিয়ে সম্ভাব্য সহযোগিতার ক্ষেত্রগুলো নিয়েও আলোচনা করা হয়।
বৈঠকে ক্যাসকেলের সিইও, সমন্বিত আচরণ বিধি প্রণয়নের বিষয়ে সদস্যদের প্রতি বিজিএমইএর প্রতিশ্রুতি প্রতিষ্ঠিত করতে ক্যাসকেলের সদস্যদের এগিয়ে আসার জন্য উদ্যোগ নেওয়া হবে বলে জানান।
কারখানাগুলোর সক্ষমতা বাড়াতে ক্যাসকেল কারখানা পর্যায়ে আচরণবিধি বিষয়ে প্রশিক্ষণ দিবে বলে জানিয়েছে উভয় পক্ষ।
আরও পড়ুন: পোশাক শিল্পের রপ্তানি-আমদানিতে কাস্টমস হাউজের সহযোগিতার আহ্বান বিজিএমইএর
পোশাক শিল্পখাত ২০৩০ সালের মধ্যে ১০০ বিলিয়ন ডলার রপ্তানি আয় অর্জনে দৃঢ়ভাবে প্রত্যয়ী: বিজিএমইএ সভাপতি
৩ মাস আগে
জনপ্রতিনিধি ও সরকারি কর্মচারীদের একসঙ্গে কাজ করতে হবে: তাজুল ইসলাম
স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায়মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম বলেছেন, ‘স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে জনপ্রতিনিধি ও সরকারি কর্মচারীদের একসঙ্গে কাজ করতে হবে৷ এছাড়া যৌথ প্রচেষ্টার পাশাপাশি তাদের মধ্যে থাকতে হবে পারস্পরিক শ্রদ্ধাবোধ।’
মন্ত্রী বলেন, ‘তাই সবাই মিলে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ হয়ে কাজ করলে কোনো বাধা সামনে দাঁড়াতে পারবে না।’
শনিবার (২৯ জুন) সকালে ঢাকা জেলা প্রশাসন আয়োজিত ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে ঢাকা জেলার ইউনিয়ন পরিষদসমুহের ক্যাশলেস স্মার্ট সেবা কার্যক্রমের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তাজুল ইসলাম এসব কথা বলেন৷
তিনি বলেন, ‘জনগণের ভাগ্য উন্নয়নে উভয়কেই অঙ্গীকারবদ্ধ হতে হবে।’
আরও পড়ুন: বিএনপিকে নির্বাচনে আনার দায়িত্ব আওয়ামী লীগের নয়: তাজুল ইসলাম
তাজুল ইসলাম বলেন, ‘ঢাকা জেলার ইউনিয়ন পরিষদসমূহের ক্যাশলেস স্মার্ট সেবা কার্যক্রম স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণের আরেকটি মাইলফলক। ক্যাশলেস করার কারণে রাজস্ব সংগ্রহ বহুগুণ বাড়বে। এই সেবা শুধু ঢাকা জেলায় নয়, সারা দেশে ছড়িয়ে দিতে হবে৷ দেশের সব ইউনিয়ন পরিষদে ক্যাশলেস স্মার্ট সেবা কার্যক্রম চালু করতে হবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘শুধু রাজস্ব আহরণ বৃদ্ধি নয়, স্মার্ট ক্যাশলেস সেবা কার্যক্রমের মাধ্যমে জনগণের ভোগান্তিও কমবে৷ আগে আমরা দেখেছি, দীর্ঘসময় লাইনে দাঁড়িয়ে থাকার কারণে রাজস্ব প্রদানসহ যেকোনো ইউটিলিটি বিল পরিশোধে অনীহা দেখা যেত। কিন্তু, ক্যাশলেস স্মার্ট সেবার মাধ্যমে জনগণ খুব সহজেই বিকাশ অ্যাপের মাধ্যমে তাদের হোল্ডিং ট্যাক্স পরিশোধ করতে পারবে।’
ঢাকা জেলা প্রশাসক ও জেলা ম্যাজিস্ট্রেট আনিসুর রহমানের সভাপতিত্বে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে ছিলেন, প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ উপদেষ্টা সালমান ফজলুর রহমান।
আরও উপস্থিত ছিলেন, ঢাকা-২০ আসনের সংসদ সদস্য বেনজির আহমদ, জাতীয় সংসদ সদস্য শেখ আনার কলি পুতুল, স্থানীয় সরকার বিভাগের সচিব আবু হেনা মোরশেদ জামান, ঢাকার বিভাগীয় কমিশনার মো. সাবিরুল ইসলাম।
আরও পড়ুন: দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ হয়ে নিবিড়ভাবে কাজ করতে হবে: তাজুল ইসলাম
উদ্যোক্তারা দেশের ভবিষ্যৎ অর্থনৈতিক অগ্রগতির কাণ্ডারি: তাজুল ইসলাম
৪ মাস আগে
জনস্বাস্থ্য সুরক্ষায় একসঙ্গে কাজ করবে আরটিএসএল, স্বাস্থ্য ও পরিবেশ মন্ত্রণালয়
জনস্বাস্থ্য সুরক্ষায় আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠান রিজলভ টু সেভ লাইভসের (আরটিএসএল) সঙ্গে একত্রে কাজ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় এবং পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়।
মঙ্গলবার (৫ মার্চ) পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ে মন্ত্রী সাবের হোসেন চৌধুরী ও স্বাস্থ্যমন্ত্রী ডা. সামন্ত লাল সেনের সঙ্গে প্রতিষ্ঠানটির প্রতিনিধি দলের বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
আরও পড়ুন: নৌপরিবহন মন্ত্রণালয় আগামী দিনের ‘শোকেস’ মন্ত্রণালয়ে পরিণত হতে যাচ্ছে: নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী
ক্যান্সার, ডায়াবেটিস, হাইপারটেশনসহ পরিবেশ দূষণসংক্রান্ত অসংক্রামক রোগ প্রতিরোধে একত্রে কাজ করার সিদ্ধান্ত নেন তারা।
এছাড়া সরকারের ব্যবস্থা গ্রহণের ব্যর্থতায় মানুষের যেন স্বাস্থ্যহানি না ঘটে সেদিকে লক্ষ্য রাখা হচ্ছে বলেও জানানো হয়।
এ সময় আলোচনা হয় হাইপারটেনশন, ডায়াবেটিসসহ অন্যান্য অসংক্রামক রোগ প্রতিরোধে সরকার সম্ভাব্য সব কিছু করবে।
এক্ষেত্রে আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠান রিজলভ টু সেভ লাইভস বাংলাদেশে কীভাবে কাজ করতে পারে সে বিষয় ধারণাপত্র জমা দিলে বাংলাদেশ সরকার সেটা বিবেচনা করবে।
আরও পড়ুন: সরকারি প্রাথমিকে শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষাসংক্রান্ত আন্তঃমন্ত্রণালয় সভা
৭ মাস আগে
সম্পর্ক ঘনিষ্ঠ করতে বাণিজ্য বিস্তৃতিতে একসঙ্গে কাজ করবে বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
বাংলাদেশ ও যুক্তরাষ্ট্রের সম্পর্ককে আরও ঘনিষ্ঠ করার লক্ষ্যে বাণিজ্য বিস্তৃতি, জঙ্গিদমন, ‘ফ্যানাটিজম’ মোকাবিলাসহ সকল ক্ষেত্রে একসঙ্গে কাজ করার বিষয়ে মার্কিন রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে ফলপ্রসূ আলোচনার কথা জানিয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ।
বুধবার (১৭ জানুয়ারি) দুপুরে রাজধানীর সেগুনবাগিচায় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে নবনিযুক্ত পররাষ্ট্রমন্ত্রী হাছান মাহমুদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে আসেন ঢাকায় নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাস।
আরও পড়ুন: যারা মানুষ পুড়িয়ে হত্যা করে তাদের সঙ্গে সংলাপ হবে না: পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ
বৈঠক শেষে মন্ত্রী রাষ্ট্রদূতের হাতে আওয়ামী লীগের দলীয় প্রতীক নৌকাসহ ঐতিহ্যবাহী উপহার সামগ্রী তুলে দেন এবং সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী সাংবাদিকদের বলেন, আমরা উভয় দেশ আমাদের সম্পর্ককে আরও ঘনিষ্ঠ করার লক্ষ্যে ফলপ্রসূ আলোচনা করেছি। আমাদের স্বাধীন দেশের ৫২ বছরের পথচলায় যুক্তরাষ্ট্রের বড় উন্নয়ন সহযোগীর ভূমিকার জন্য রাষ্ট্রদূতকে ধন্যবাদ জানিয়েছি।
আরও পড়ুন: আজ পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাৎ করবেন পিটার হাস ও চার্লস হোয়াইটলি
তিনি আরও বলেন, বাণিজ্য খাতেও তারা আমাদের বড় অংশীদার। আমাদের ‘বিজনেস বাস্কেট’ আরও সমৃদ্ধ করা ও যুক্তরাষ্ট্রের সরাসরি বিনিয়োগ বৃদ্ধির লক্ষ্যে আলোচনা হয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রও আমাদের নতুন সরকারের সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করার অভিপ্রায় ব্যক্ত করেছে।
নানা বিষয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সম্পর্কের কথা উল্লেখ করে হাছান মাহমুদ বলেন, জঙ্গিদমনে এবং বিশ্বব্যাপী ‘ফ্যানাটিজম’ মোকাবিলায় আমরা দীর্ঘদিন একসঙ্গে কাজ করছি, ভবিষ্যতেও কাজ করবো সেই আশাবাদ ব্যক্ত করেছি।
আরও পড়ুন: ঢাকা-বেইজিং সম্পর্ককে নতুন উচ্চতায় নিতে আসুন একসঙ্গে কাজ করি: চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
তিনি বলেন, রোহিঙ্গা সমস্যা নিয়েও আলোচনা হয়েছে, রোহিঙ্গাদের ফেরত পাঠানোর জন্য আমরা সবসময় তাদের সহযোগিতা চেয়ে এসেছি। আজ আবারও তা পুণর্ব্যক্ত করেছি। তারা আগে থেকেই এ বিষয়ে আমাদের সহযোগিতা করে আসছে, আমরা একযোগে কাজ করার বিষয়ে ঐকমত্য হয়েছি।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী আরও জানান, গত নির্বাচনে মার্কিন পর্যবেক্ষকদের পাঠানোর জন্য ধন্যবাদ দিয়ে আমি তাকে সুষ্ঠু, সুন্দর, অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের কথা জানিয়েছি যেখানে শীত ও কুয়াশা সত্ত্বেও প্রায় ৪২ শতাংশ ভোট পড়েছে, যেটি একটি ভালো ভোটার টার্ন-আউট।
আরও পড়ুন: বিএনপির চাওয়ায় দেশের অমঙ্গল হবে না: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
৯ মাস আগে
ঢাকা-বেইজিং সম্পর্ককে নতুন উচ্চতায় নিতে আসুন একসঙ্গে কাজ করি: চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
বাংলাদেশ-চীন কৌশলগত সহযোগিতা অংশীদারিত্বকে নতুন উচ্চতায় উন্নীত করতে বাংলাদেশের নতুন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে একত্রে কাজ করার ইচ্ছা প্রকাশ করেছেন চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ওয়াং ই।
সিপিসি কেন্দ্রীয় কমিটির পলিটিক্যাল ব্যুরোর সদস্য ওয়াং বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করায় ড. হাছান মাহমুদকে অভিনন্দন বার্তা পাঠিয়েছেন।
আরও পড়ুন: পুনরায় প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হওয়ায় শেখ হাসিনাকে চীনের প্রেসিডেন্টের অভিনন্দন
দুই দেশের নেতাদের মধ্যে যে গুরুত্বপূর্ণ ঐকমত্য হয়েছে তা আরও বাস্তবায়নে নতুন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে কাজ করার আশাবাদ ব্যক্ত করেন তিনি।
১৫ জানুয়ারি দেওয়া বার্তায় ওয়াং বলেন, বাংলাদেশ ও চীনের প্রতিবেশী এবং বন্ধুত্বের দীর্ঘ ইতিহাস রয়েছে।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশের সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্ক আরও গভীর করতে রূপরেখা দিলেন চীনা রাষ্ট্রদূত
কূটনৈতিক সম্পর্ক প্রতিষ্ঠার পর থেকে গত ৪৯ বছরে দুই দেশ সবসময় একে অপরকে সম্মান করেছে, একে অপরের সঙ্গে সমান আচরণ করেছে এবং পারস্পরিক সুবিধা ও সমতা বজায় রেখেছে।
তিনি বলেন, চীন ও বাংলাদেশ পরস্পরের মূল স্বার্থ সংশ্লিষ্ট ইস্যুতে দৃঢ়ভাবে একে অপরকে সমর্থন করেছে। চীন-বাংলাদেশ সম্পর্কের উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি হয়েছে।
আরও পড়ুন: শেখ হাসিনাকে চীনের প্রধানমন্ত্রী লি কিয়ানের অভিনন্দন
৯ মাস আগে