দ্রুত
দ্রুত বাংলাদেশের সঙ্গে সরাসরি বিমান চলাচল শুরু করতে চায় পাকিস্তান
দুই দেশের মধ্যে বাণিজ্য ও অর্থনৈতিক সম্পর্ক আরও এগিয়ে নিতে বাংলাদেশের প্রতি অনুরোধ জানিয়েছেন ঢাকায় নিযুক্ত পাকিস্তানের হাইকমিশনার সৈয়দ আহমেদ মারুফ।
হাইকমিশনার দুদেশের জনগণের মধ্যে যোগাযোগ বাড়াতে বাংলাদেশে পাকিস্তানি নাগরিকদের ভিসা সহজ করারও আহ্বান জানান।
বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের মধ্যে সরাসরি ফ্লাইট দ্রুত চালু করার প্রয়োজনীয়তার ওপর গুরুত্বারোপ করেন তিনি।
আরও পড়ুন: মাজারে হামলা বন্ধের বিষয়ে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
মঙ্গলবার (১০ সেপ্টেম্বর) পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের পররাষ্ট্র বিষয়ক উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেনের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করে এসব বিষয়ে আলোচনা করেন হাইকমিশনার।
প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বৈঠকের কথা উল্লেখ করে হাইকমিশনার মারুফ সার্ককে পুনরুজ্জীবিত করার যে কোনো উদ্যোগে পাকিস্তান সরকারের পূর্ণ সমর্থনের আশ্বাস দেন। আশা প্রকাশ করেন, বাংলাদেশ ও পাকিস্তান অন্যান্য বহুপক্ষীয় ফোরামে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করা অব্যাহত রাখবে।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, হাইকমিশনার আশা প্রকাশ করেন যে, নিউইয়র্কে আসন্ন জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের অধিবেশনের ফাঁকে পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ও প্রধান উপদেষ্টা বৈঠক করবেন।
রাষ্ট্রদূত পররাষ্ট্র বিষয়ক উপদেষ্টা হিসেবে নিয়োগ পাওয়ায় মো. তৌহিদ হোসেনকে অভিনন্দন জানান।
আরও পড়ুন: পুলিশ সংস্কারে শিগগির কমিটি গঠন করা হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
তিনি প্রধান উপদেষ্টার প্রতি পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রীর অভিনন্দন বার্তার কথা উল্লেখ করেন এবং উভয় দেশের জনগণের সুবিধার্থে বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের সঙ্গে কাজ করার জন্য পাকিস্তান সরকারের প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করেন।
পাকিস্তানের হাইকমিশনার দুই দেশের মধ্যে সম্পর্ক জোরদারের প্রয়োজনীয়তার ওপর গুরুত্বারোপ করেন।
তিনি পররাষ্ট্র সচিব পর্যায়ের পরামর্শ এবং যৌথ অর্থনৈতিক কমিশনের মতো বিদ্যমান দ্বিপক্ষীয় ব্যবস্থার কার্যক্রম পুনরায় শুরু করার প্রয়োজনীয়তার ওপর গুরুত্বারোপ করেন।
পররাষ্ট্র উপদেষ্টা দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক জোরদারের তাৎপর্য তুলে ধরেন এবং এ সম্পর্ক আরো এগিয়ে নিতে প্রয়োজনীয় সহযোগিতার আশ্বাস দেন।
তিনি এ অঞ্চলের জনগণের সুবিধার জন্য শক্তিশালী আঞ্চলিক সহযোগিতা জোরদারে সার্ককে পুনরুজ্জীবিত করার গুরুত্বের ওপরও জোর দেন।
আরও পড়ুন: পূজা কমিটি চাইলে মাদরাসার ছাত্ররা স্বেচ্ছাসেবকের কাজ করতে রাজি: ধর্ম উপদেষ্টা
৩ মাস আগে
দ্রুত দোষী পুলিশ সদস্যদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি রিজভীর
পুলিশ সদস্যদের বিরুদ্ধে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানিয়েছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী।
তিনি বলেন, ‘পুলিশ বাহিনীর মধ্যে যারা শেখ হাসিনার সৃষ্ট অপরাধের সঙ্গে জড়িত, তাদের চিহ্নিত করে অবিলম্বে শাস্তি দিতে হবে।’
বুধবার (১৪ আগস্ট) রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালে আহত শিক্ষার্থীদের দেখতে গিয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এসব কথা বলেন।
বিএনপির এই নেতা আরও বলেন, সরকারের পক্ষ থেকে যারা নিরীহ মানুষকে হত্যা করতে পুলিশ বাহিনীকে উসকানি দিয়েছে তাদেরও দ্রুত বিচারের আওতায় আনতে হবে।
বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন প্রশাসনের দিকে ইঙ্গিত করে তিনি বলেন, বিক্ষোভ ও আন্দোলন দমনে পুলিশের শর্টগানের মতো নৃশংস অস্ত্রের ব্যবহার নিষিদ্ধ করাও সরকারের দায়িত্ব।
রিজভী বলেন, বর্তমান সরকার যেহেতু শিশু-তরুণদের রক্তের বিনিময়ে গঠিত হয়েছে তাই জনগণের আকাঙ্ক্ষা অনুযায়ী কাজ করতে হবে।
তিনি বলেন, বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্র তাদের নানা অর্জন পেছনে ফেলে এসেছে। ‘আমরা হাসপাতালে নিষ্পাপ শিশুদের কান্নাকাটি করতে দেখছি এটা শেখ হাসিনার অর্জন।’
বিএনপির এই নেতা বলেন, শর্টগানের গুলি বা আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর চরম মার খেয়ে ১২ বছরের শিশু থেকে ২৪ বছর বয়সী তরুণরা এখনও ঢাকা শহরের সরকারি হাসপাতালগুলোতে বাঁচার জন্য চিকিৎসা নিচ্ছেন।
তিনি আরও বলেন, ‘এই ভয়াবহ বর্বরতা সাবেক অবৈধ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অবদান। তিনি গণতন্ত্রকামী মানুষের কণ্ঠরোধ করতে এবং পুলিশকে প্রাণঘাতী অস্ত্রে সুসজ্জিত করে সমগ্র বাংলাদেশকে স্তব্ধ করে দিতে দমন করেছিলেন।’
রিজভী বলেন, ভয়ংকর স্বৈরাচারী আওয়ামী লীগ সরকার গণতান্ত্রিক শক্তিকে নিশ্চিহ্ন করতে পুলিশ বাহিনীকে ব্যবহার করেছিল।
আরও পড়ুন: বৃহস্পতিবার ৮০ বছরে পা দিচ্ছেন খালেদা জিয়া
তিনি বলেন, 'এ অবস্থায় যে সকল শিক্ষার্থীর রক্ত ঝরেছে, দেশবাসীর মুক্ত বাতাসে নিঃশ্বাস নেওয়ার সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে তাদের আত্মার মাগফিরাত কামনা করছি।’
ঢাকা মহানগরীসহ সারা দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে যারা গুরুতর আহত হয়েছেন এবং যারা হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন তাদের দ্রুত আরোগ্য কামনা করেন বিএনপির এই জেষ্ঠ নেতা।
এদিকে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস, স্বাস্থ্য বিষয়ক সম্পাদক রফিকুল ইসলাম, ডক্টরস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ড্যাব) সভাপতি অধ্যাপক হারুন আল রশিদকে সঙ্গে নিয়ে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সময় পুলিশের গুলি ও আওয়ামী লীগ কর্মীদের হামলায় আহত রোগীদের দেখতে হাসপাতালে যান মির্জা ফখরুল।
‘আমরা বিএনপি পরিবার’ পক্ষ থেকে রিজভীসহ বিএনপি ও এর বিভিন্ন সংগঠনের কয়েকজন নেতা শিক্ষার্থীদের নেতৃত্বাধীন বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সময় পুলিশের গুলি ও আওয়ামী লীগ ক্যাডারদের হামলায় আহত রোগীদের দেখতে হাসপাতালে যান।আরও পড়ুন: ছাত্র-জনতার বিপ্লবকে নস্যাৎ করতেই সংখ্যালঘু নির্যাতনের অলীক কাহিনী প্রচার: ফখরুল
৪ মাস আগে
ট্রেড ডিজিটালাইজেশনে লেনদেন দ্রুত-নিরাপদ হবে: অর্থ প্রতিমন্ত্রী
অর্থ প্রতিমন্ত্রী ওয়াসিকা আয়শা খান বলেছেন, ইন্টারন্যাশনাল ট্রেড ডিজিটালাইজেশন বাংলাদেশের আন্তর্জাতিক বাণিজ্য প্রবৃদ্ধি, বিকাশ, টেকসই ও অন্তর্ভুক্তিমূলক উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।
তিনি বলেন, ‘প্রথাগত বাণিজ্যের সঙ্গে অনেক কাগজের ডকুমেন্টস ও প্রক্রিয়া জড়িত। ট্রেড ডিজিটালাইজেশনের মাধ্যমে ডকুমেন্টস দ্রুত পাঠানো, যাচাই করা ও যেকোনো স্থান থেকে ব্যবসা পরিচালনা করা সম্ভব হবে। যা ব্যবসার খরচ ও সময় কমাবে। এর ফলে লেনদেন দ্রুত ও নিরাপদ হবে।’
সোমবার (৮ জুলাই) ঢাকায় হোটেল রেনেসাঁয় ‘ইন্টারন্যাশনাল চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (আইসিসি) বাংলাদেশ’ আয়োজিত ‘ডিজিটালাইজেশন ইন্টারন্যাশনাল ট্রেড অব বাংলাদেশ’ ওয়ার্কশপের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।
আরও পড়ুন: আগামী বাজেটে কালো টাকা সাদা করার বিধান রাখা নিয়ে সংকোচে অর্থ প্রতিমন্ত্রী
প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘বাংলাদেশ রপ্তানি বাণিজ্য প্রধান দেশ। বাংলাদেশ ক্রস-বর্ডার ট্রেড ও পেমেন্টের জন্য ট্রেড আমাদের দেশ ডিজিটালাইজেশন জন্য অত্যন্ত জরুরি। আন্তর্জাতিক বাণিজ্যের ডিজিটালাইজেশনের জন্য সরকারে পক্ষ থেকে সহায়তা করা হবে। আইসিসি বাংলাদেশের আজকের ওয়ার্কশপ ইন্টারন্যাশনাল ট্রেড ডিজিটালাইজেশনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘বাংলাদেশ ২০২৬ সালের নভেম্বরে স্বল্পোন্নত দেশের তালিকা থেকে বেরিয়ে আসবে। যার ফলে অর্থনীতির সকল ক্ষেত্রে দেশের উন্নয়ন হবে। এলডিসি গ্র্যাজুয়েশনের প্রেক্ষাপটে দেশের চলমান উন্নয়ন ধরে রাখতে কর-জিডিপি অনুপাত বাড়ানোর কোনো বিকল্প নেই। এ ক্ষেত্রে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড আয়কর, শুল্ক ও ভ্যাট শাখাকে স্বয়ংক্রিয় ও ডিজিটালাইজড করে করদাতা, ব্যবসায়ী ও নাগরিকদের সেবা প্রদানের জন্য উদ্যোগ নিয়েছে।’
আইসিসি বাংলদেশের সভাপতি মাহবুবুর রহমানের সভাপতিত্বে কর্মশালায় বক্তব্য দেন, এডিবির কান্ট্রি ডিরেক্টর এডিমন গিনটিং, ইউএনএসকাপের পরিচালকরুপা চন্দ ও আইটিএফসির রিজিওনাল হেড ইফতেখার আলম।
এত স্বাগত বক্তব্য দেন আইসিসি বাংলাদেশের ব্যাংকিং কমিশনের চেয়ারম্যান মুহাম্মদ এ. রুমী আলী। স্টান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংকের বাংলাদেশের চিফ এক্সিকউটিভ অফিসার নাছের এজাজ বিজয় কর্মশালায় সমাপনী বক্তব্য দেন।
ওয়ার্কশপে রিসোর্স পারসন হিসেবে উপস্থিত ছিলেন আইসিসি ডিজিটাল স্টান্ডার্ড ইনিশিয়েটিভের পামেলা ও তিয়ানমি স্টিলফেন।
এই ওয়ার্কশপে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়, রাজস্ব বোর্ড, বাংলাদেশ ব্যাংক, বাণিজ্যিক ব্যাংক ও করপোরেট প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তারা অংশগ্রহণ করেন।
আরও পড়ুন: এসডিজি অর্জনে সরকার সঠিক পথে রয়েছে: অর্থ প্রতিমন্ত্রী
স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণের ক্ষেত্রে জেন্ডার বাজেটের বিশেষ ভূমিকা রয়েছে: অর্থ প্রতিমন্ত্রী
৫ মাস আগে
দ্রুত ন্যায়বিচার করে জনদুর্ভোগ কমানোর আহ্বান আইনমন্ত্রীর
দ্রুত ন্যায়বিচার করে জনগণের হয়রানি ও দুর্ভোগ কমাতে সর্বোচ্চ চেষ্টা চালিয়ে যাওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী আনিসুল হক।
তিনি বলেন, মামলাজটের কারণে জনগণ অনেক সময় ন্যায়বিচার থেকে বঞ্চিত হয় এবং তাদের নানারকম হয়রানি ও দুর্ভোগের শিকার হতে হয়।
আরও পড়ুন: পানিয়ারুপ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ভোট দেবেন আইনমন্ত্রী
বুধবার (১৭ জানুয়ারি) দুপুরে সচিবালয়ে নারী ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল (ডিএজি) ও অ্যাসিসটেন্ট অ্যাটর্নি জেনারেলরা (এএজি) তাকে শুভেচ্ছা জানাতে এলে মন্ত্রী এই আহ্বান জানান।
মামলাজট নিরসনে অনেকগুলো মামলা ফাস্ট ট্রাক করে দেওয়ার কথাও বলেন তিনি।
আরও পড়ুন: আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় ইতিবাচক প্রভাব পড়েছে: আইনমন্ত্রী
ডিএজি ও এএজিদের উদ্দেশে আইনমন্ত্রী বলেন, হাইকোর্টে অনেক রিট পিটিশন দায়ের করা হয়। এগুলোর ‘ইন্টিমেশন’ তাড়াতাড়ি করতে হবে। হাইকোর্টে সবচেয়ে বেশি হয় ‘স্টে’, যা ‘ভ্যাকেট’ করার জন্য প্রত্যাশী মন্ত্রণালয়/সংস্থা সলিসিটর অফিসের মাধ্যমে নির্দেশনা দিতে পারে। সেটি যদি একটু তাড়াতাড়ি প্রসেস করে তথ্যাবলি আইন মন্ত্রণালয়কে দিয়ে দেওয়া হয়, তাহলে ডিসপোজাল/নিষ্পত্তির ব্যাপারে তড়িৎ কাজ করা সম্ভব হবে।
ন্যায়বিচার নিশ্চিতকরণে সরকারের বিভিন্ন পদক্ষেপের কথা উল্লেখ করে আইনমন্ত্রী বলেন, ন্যায়বিচার নিশ্চিতকরণে জাতীয় আইনগত সহায়তা প্রদান সংস্থাও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকারের প্রতিষ্ঠিত। তিনি ২০০০ সালে আইনগত সহায়তা প্রদান আইন করেছিলেন এবং এই আইনের আওতায় জাতীয় আইনগত সহায়তা সংস্থা প্রতিষ্ঠা করেন।
আরও পড়ুন: স্বতন্ত্ররা আলাদা থাকলে বিরোধী দলে প্রাধান্য পাবে জাতীয় পার্টি: আইনমন্ত্রী
তিনি আরও বলেন, ২০০১ সালে বিএনপি ক্ষমতায় এলে এই সংস্থার কার্যক্রম স্থবির হয়ে গিয়েছিল। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২০০৯ সালে আবারও সরকার গঠন করলে এই সংস্থাকে সচল করা হয় এবং গত ৫ থেকে ৭ বছরে এটি একটি সিস্টেমের মধ্যে এসেছে। সুপ্রিম কোর্ট প্রাঙ্গণেও একটি আইনগত সহায়তা প্রদান অফিস চালু করা হয়েছে।
আনিসুল হক বলেন, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আদর্শ ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বাস্তবায়নে সুপ্রিম কোর্ট বার অ্যাসোসিয়েশন যে অক্লান্ত পরিশ্রম করেছে এবং যে নেতৃত্ব দিয়েছে, সেটি গত নির্বাচনে জনমতে একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রভাব ফেলেছে।
আরও পড়ুন: ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৪ আসন: হ্যাটট্রিক করলেন আইনমন্ত্রী আনিসুল হক
১১ মাস আগে