বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী
এপিএ কার্যকরে কাজ করতে হবে: বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী
বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী আহসানুল ইসলাম টিটু বলেছেন, ‘বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তিতে (এপিএ) আগামী বছরের জন্য কর্মপরিকল্পনা থাকা উচিত।’
তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে বাণিজ্য সম্প্রসারণে এপিএ কার্যকরে কাজ করতে হবে। এছাড়া আমাদের ‘ইজ অব ডুয়িং বিজনেস’ভালো করতে হবে। তথ্যপ্রযুক্তির ব্যবহার ও উদ্ভাবনী সেবাকে বাড়িয়ে তুলতে হবে।’
সোমবার (১৫ জুলাই) মন্ত্রণালয়ে এপিএ, ইনোভেশন শোকেসিং-২০২৪ ও শুদ্ধাচার পুরষ্কার (২০২৩-২৪) প্রদান অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।
আরও পড়ুন: শহরের নির্ধারিত আয়ের মানুষ খুব বেশি চাপে আছে: বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী
উদ্ভাবনের প্রয়োজনীয়তা তুলে ধরে তিনি বলেন, ‘ভোক্তা অধিকার অধিদপ্তরের উদ্যোগে সাপ্লাই চেইন মনিটরিং সিস্টেম সাপ্লাই চেইন ব্যবস্থাপনায় সহায়ক হবে।’
বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী আরও বলেন, ‘দেশের চা শিল্পের উন্নয়নে ইনোভেশন দরকার হবে। এছাড়া প্রধানমন্ত্রীর ভিশন ও অর্থনৈতিক কূটনীতি সফল করতে নিজেদের কাজ করতে হবে।’
প্রসঙ্গত, বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের এবছরের ইনোভেশনে জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের উদ্যোগে সাপ্লাই চেইন মনিটরিং সিস্টেম প্রথম স্থান ও টিসিবির স্মার্ট বিপণন ব্যবস্থাপনা দ্বিতীয় স্থান এবং যৌথমূলধন কোম্পানি ও ফার্ম পরিদপ্তরের অটোমেটিক পদ্ধতিতে রেকর্ডভুক্ত ব্যবস্থা তৃতীয় স্থান লাভ করে।
বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সচিব মোহাম্মদ সেলিম উদ্দিনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ ট্রেড অ্যান্ড ট্যারিফ কমিশনের চেয়ারম্যান আহমেদ মুনিরুছ সালেহীন, জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক এএইচএম শফিকুজ্জামান, অতিরিক্ত সচিব নাভিদ শফিউল্লাহ, বাংলাদেশ চা বোর্ডের চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল মো. আশরাফুল ইসলামসহ মন্ত্রণালয়ের দপ্তরগুলোর প্রধানরা ও মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন: রপ্তানি উন্নয়নে ভূমিকা রাখছে ইপিবি: বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী
অর্থনৈতিক কূটনীতিতে জোর দিয়ে করেছেন প্রধানমন্ত্রী: বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী
৪ মাস আগে
শহরের নির্ধারিত আয়ের মানুষ খুব বেশি চাপে আছে: বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী
শহরের নির্ধারিত আয়ের মানুষ খুব বেশি চাপে আছে বলে মন্তব্য করেছেন বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী আহসানুল ইসলাম টিটু।
বুধবার গণমাধ্যম কেন্দ্রে বাংলাদেশ সেক্রেটারিয়েট রিপোর্টার্স ফোরামের (বিএসআরএফ) ‘বিএসআরএফ সংলাপ’ অনুষ্ঠানে প্রতিমন্ত্রী এ কথা বলেন।
বিএসআরএফের সাধারণ সম্পাদক মাসউদুল হকের সঞ্চালনায় সংলাপে সভাপতিত্ব করেন সভাপতি ফসিহ উদ্দীন মাহতাব।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘মানুষের কাছে টাকা আছে। গত তিন মাসে দুই বিলিয়ন করে রেমিট্যান্স এসেছে। যেটা পয়েন্ট টু পয়েন্ট ৩৮ শতাংশ।’
এছাড়া এই দুই বিলিয়নই গ্রামের অর্থনীতিতে অবদান রাখে বলে জানান প্রতিমন্ত্রী আহসানুল ইসলাম টিটু।
তিনি বলেন, ‘এই রেমিট্যান্সটা শহরে আসে না, কোনো ব্যাংকে আসে না, গ্রামে চলে যায়। গ্রামের মানুষের ক্রয় ক্ষমতা এটার কারণেও বাড়ে।'
প্রতিমন্ত্রী আরও বলেন, ‘গ্রামের মানুষ যারা উৎপাদন করে তারা কিন্তু শহরের নির্ধারিত আয়ের লোকের চেয়ে ভালো আছে।’
এছাড়া গ্রামে যারা অটো চালায়, গরু বা ছাগল পালন করে তাদের কিন্তু মাল্টিপল ইকনোমিক অ্যাক্টিভিটি আছে বলে জানান প্রতিমন্ত্রী।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘আমাদের নির্ধারিত আয়ের লোকগুলো খুব বেশি চাপে আছে। তাদের জন্য টিসিবিসহ অন্যান্য কর্মসূচি আছে।’
আরও পড়ুন: নিত্যপণ্য আমদানি করতে ভারতের পাশাপাশি মিয়ানমারের সঙ্গেও চুক্তি হচ্ছে: বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী
বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘এখন পর্যন্ত আমরা নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্যের সরবরাহ নিরবচ্ছিন্ন রাখতে পেরেছি। বিশেষ করে চিনি ও তেল’
এই চিনি ও তেলের সরবরাহ ও দাম গত ৫ থেকে ৬ মাস স্থিতিশীল আছে বলে জানান আহসানুল ইসলাম টিটু।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘আমাদের মন্ত্রণালয় বাজার পর্যবেক্ষণ ও মনিটরিং করে।’
প্রতিমন্ত্রী আরও বলেন, ‘উন্নয়নশীল দেশে উন্নীত হলে আমাদের স্বল্পোন্নত দেশের সুবিধাগুলো যাতে অব্যাহত থাকে। সেজন্য ডব্লিউটিওসহ বিভিন্ন জোটের সঙ্গে বিভিন্ন দেশের সঙ্গে বাণিজ্য চুক্তিগুলো করছি।’
তিনি বলেন, ‘ইউরোপীয় ইউনিয়নে কোটা ফ্রি, ডিউটি ফ্রি সুবিধা যাতে অব্যাহত থাকে। সেই ব্যাপারে আমরা কাজ করছি।’
আহসানুল ইসলাম টিটু বলেন, ‘নরেন্দ্র মোদি ঘোষণা দিয়েছেন বাংলাদেশের সঙ্গে দ্রুত কম্প্রিহেনসিভ ইকোনমিক পার্টনারশিপ এগ্রিমেন্ট করবেন। চীনের সঙ্গে আমাদের স্টাডি সম্পূর্ণ হয়েছে।’
তিনি বলেন, ‘চায়না একটি এফটিএ করার জন্য উদ্যোগী। আসিয়ান কান্ট্রিগুলোর সঙ্গেও আমাদের যোগাযোগ বৃদ্ধি করেছি।’
বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী আরও বলেন, টিসিবির পণ্য বিক্রি নির্দিষ্ট স্থানে দোকানভিত্তিক কিভাবে করা যায়, সেটি আমরা পর্যায়ক্রমে করে যাচ্ছি।’
মন্ত্রণালয়ের দপ্তরগুলোতে গতিশীলতা আনার চেষ্টা করা হচ্ছে জানিয়ে প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘ট্যারিফ কমিশনকে আমরা ঢেলে সাজাতে চাচ্ছি। আমরা যখন উন্নয়নশীল দেশের দিকে যাব ডব্লিউটিওর রুলস অনুযায়ী আমদানিতে প্রতিবন্ধকতা রাখতে পারব না। অন্যের মার্কেট পেতে চাইলে আমাদের মার্কেট ওপেন করতে হবে। তখন আমাদের ট্যারিফ রেশনালাইজ করতে হবে। সেটা করতে হলে আমাদের ট্যারিফ কমিশনকে আরও শক্তিশালী করতে হবে।’
এবারও ব্যবসায়ীরা চামড়া কেনেননি, চামড়ার দাম পাওয়া যায়নি- এ বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করলে প্রতিমন্ত্রী আরও বলেন, ‘চামড়ার ব্যাপারে প্রতি বছরই হয়, আমিও দেখি। কিন্তু দায়িত্ব নেওয়ার পর এটা আমাদের প্রথম বছর ছিল। আমরা চামড়ার দাম নির্দিষ্ট করে দিয়েছিলাম- ঢাকার বাইরে একটি গরুর লবণযুক্ত চামড়া ১ হাজার টাকা আর ঢাকায় ১ হাজার ২০০ টাকা। আমরা এটা মনিটরিং করব। মনিটরিং করে যে গ্যাপগুলো আছে, সেগুলো আগামী বছর পূরণ হয় সেই বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেব।’
আহসানুল ইসলাম টিটু বলেন, ‘৬৪ জেলা প্রশাসককে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। কোন জেলায় কত চামড়া কেনা হলো, কতগুলো সংরক্ষিত, কতগুলো অবিক্রিত রয়েছে। এ বিষয়ে একটা পরিসংখ্যান নেব। তবে এ বিষয়ে দায় হলো শিল্প মন্ত্রণালয়ের। এক্ষেত্রে আমরা শুধু মনিটরিংই করতে পারি, কাউকে কেনায় বাধ্য করা হলো শিল্প মন্ত্রণালয়ের কাজ। এর সঙ্গে অর্থ মন্ত্রণালয় যুক্ত রয়েছে। সমন্বয়টা আমরা করব, শিল্প মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে কথা বলব।’
আরও পড়ুন: নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য আমদানির বিকল্প ব্যবস্থা হচ্ছে: বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী
নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য আমদানির বিকল্প ব্যবস্থা হচ্ছে: বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী
৪ মাস আগে
বোতলজাত পানির দাম বাড়ার কারণ অনুসন্ধান করা হবে: বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী
বোতলজাত পানির দাম বাড়ার প্রসঙ্গে বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী আহসানুল ইসলাম টিটু বলেছেন, এ বিষয়ে খবর নেওয়া হবে।
তিনি বলেন, ‘আমি প্রথম শুনলাম এটা। খবর নেব, কেন বাড়ানো হয়েছে।’
বুধবার (২৬ জুন) সচিবালয়ের গণমাধ্যম কেন্দ্রে বাংলাদেশ সেক্রেটারিয়েট রিপোর্টার্স ফোরামের (বিএসআরএফ) ‘বিএসআরএফ সংলাপ’ অনুষ্ঠানে প্রতিমন্ত্রী এ কথা বলেন।
আরও পড়ুন: নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য আমদানির বিকল্প ব্যবস্থা হচ্ছে: বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী
এ ব্যাপারে সরকারের যা করণীয় তার ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানান আহসানুল ইসলাম টিটু।
সরকার সাবান ও গুঁড়া সাবানের দাম নিয়ন্ত্রণের কোনো ব্যবস্থা নেবে কিনা জানতে চাইলে প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘সাবান নিয়ে এর আগে কেউ প্রশ্ন করে নাই। এটা নিয়ে কোনো কিছু করণীয় আছে কিনা সেটা দেখব।’
প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘অনেক বিষয় আছে সেটা আমাদের কিনা দেখতে হবে। শিল্পগুলো শিল্প মন্ত্রণালয়ের। তাই সাবানের দাম নির্ধারণের এখতিয়ার আমাদের আছে কি না, সেটা দেখে আপনাদের জানাব।’
বাজারে আলুর দাম ৭০ টাকা কেজি, পেঁয়াজ ৯০ থেকে ৯৫ টাকা কেজি, এটা স্বাভাবিক কি না এ প্রশ্নে আহসানুল ইসলাম টিটু বলেন, ‘বাজারে আলু পেঁয়াজ পর্যাপ্ত আছে, এটাকে স্বাভাবিক বলে মনে করি।’
তিনি আরও বলেন, ‘দ্রব্যের দাম নির্ভর করে বাজারের চাহিদা ও সরবরাহের ওপর। আমরা যদি সরবরাহ করতে পারি তাহলে দাম কমে যাবে। যতক্ষণ পর্যন্ত বাজারে আলু ও পেঁয়াজ কম দামে সরবরাহ না থাকবে ততক্ষণ পর্যন্ত বাজারে যে মূল্য আছে সে মূল্যটাকে আমাকে মূল্য হিসেবে দেখতে হবে।’
তিনি বলেন, ‘আমি চাইলেই কাউকে এমন কোনো আইন করে বলতে পারব না, পেঁয়াজের দাম এত। সেটা কৃষি বিপনন অধিদপ্তর বলতে পারবে।’
প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘কৃষি উৎপাদিত পণ্যের মূল্য নির্ধারণ করে দেওয়ার মেকানিজম আমার জানা নাই। যদি দাম বেড়ে যায়, তাহলে আমদানি করে কম দামে বাজারে সরবরাহ করলে দাম কমে যাবে এটাই জানি।’
বিএসআরএফের এই সংলাপে সংগঠনটির সাধারণ সম্পাদক মাসউদুল হকের সঞ্চালনায় সভাপতিত্ব করেন সভাপতি ফসিহ উদ্দীন মাহতাব।
আরও পড়ুন: নিত্যপণ্য আমদানি করতে ভারতের পাশাপাশি মিয়ানমারের সঙ্গেও চুক্তি হচ্ছে: বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী
আগামী ঈদ পর্যন্ত কোনো পণ্য ঘাটতি থাকবে না: বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী
৪ মাস আগে
নিত্যপণ্য আমদানি করতে ভারতের পাশাপাশি মিয়ানমারের সঙ্গেও চুক্তি হচ্ছে: বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী
নিত্যপণ্য আমদানির জন্য ভারতের পাশাপাশি মিয়ানমারের সঙ্গেও বাংলাদেশের চুক্তি হচ্ছে বলে জানিয়েছেন বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী আহসানুল ইসলাম টিটু।
বুধবার (২৬ জুন) সচিবালয়ের গণমাধ্যম কেন্দ্রে বাংলাদেশ সেক্রেটারিয়েট রিপোর্টার্স ফোরামের (বিএসআরএফ) ‘বিএসআরএফ সংলাপ’ অনুষ্ঠানে প্রতিমন্ত্রী এ কথা বলেন।
বিএসআরএফের সাধারণ সম্পাদক মাসউদুল হকের সঞ্চালনায় সংলাপে সভাপতিত্ব করেন সভাপতি ফসিহ উদ্দীন মাহতাব।
আরও পড়ুন: নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য আমদানির বিকল্প ব্যবস্থা হচ্ছে: বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী
সংলাপে বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘মিয়ানমার থেকে আমরা কৃষি উৎপাদিত পণ্যগুলো আনতে পারি, যেগুলো তাদের উদ্বৃত্ত আছে।’
এ বিষয়ে একটি চুক্তি প্রায় সম্পন্নের পথে বলেও জানান তিনি।
বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী আরও বলেন, ‘এ বিষয়ে একটি চুক্তি প্রায় চূড়ান্ত করে ফেলেছি। আগামী জুলাই মাসে আমরা সেই চুক্তিটা সই করতে চেষ্টা করব।’
বাংলাদেশ সরকারের পক্ষে ট্রেডিং কর্পোরেশন অব বাংলাদেশ (টিসিবি) এই চুক্তি সই করবে বলেও জানিয়েছেন আহসানুল ইসলাম টিটু।
তিনি আরও জানান, নিত্যপণ্য জিনিসের সরবরাহ নিরবিচ্ছিন্ন রাখতে ভারতের সঙ্গেও একটি চুক্তি করা হবে।
এছাড়াও মিয়ানমার থেকে পেঁয়াজ-ডালসহ নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিসগুলো আনা যাবে বলে জানান প্রতিমন্ত্রী।
তিনি বলেন, সাধারণ মানুষকে একটু স্বস্তি দিতে, বাজার সচল রাখতে এই কার্যক্রম পরিচালনা করা হচ্ছে।
প্রতিমন্ত্রী আরও বলেন, সীমান্ত হাটগুলোকে গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। অনেক দুর্গম এলাকায় আমাদের সীমান্ত আছে। সেসব এলাকার মানুষগুলোর সুবিধার্থে কয়েকটা সীমান্ত হাট করা হয়েছে।
আহসানুল ইসলাম টিটু বলেন, ‘কোভিডের জন্য কিছুটা স্থগিত ছিল, আবার আমরা বর্ডার হাটের দিকে নজর দেব। দুই সরকারেরই বর্ডার হাটের ব্যাপারে আগ্রহ আছে। প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে আমরা শিগগিরই দুর্গম বর্ডার এলাকায় বর্ডার হাট প্রতিষ্ঠা করব।’
এতে আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্য অনেক সহজ হবে বলে জানান তিনি।
বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী আরও বলেন, ‘২৩টি দেশে আমাদের কমার্শিয়াল কাউন্সিলর আছেন, যাদের সরাসরি মনিটরিং করা হয়। তাদের জবাবদিহির আওতায় এনেছি। প্রতি মাসে মন্ত্রণালয়ের রপ্তানি বাণিজ্যের অতিরিক্ত সচিবের কাছে রিপোর্ট করেন তারা।’
নতুন মার্কেট খুঁজে পেতে ও পণ্য বাজারজাতকরণ করতে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের কর্মকাণ্ড আরও জোরদার করা হচ্ছে বলে জানান বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী।
আরও পড়ুন: আগামী ঈদ পর্যন্ত কোনো পণ্য ঘাটতি থাকবে না: বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী
নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য আমদানির বিকল্প ব্যবস্থা হচ্ছে: বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী
৪ মাস আগে
কঠোরভাবে বাজার মনিটরিংয়ের নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর
কঠোরভাবে বাজার মনিটরিং শুরু করতে বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রীকে নির্দেশ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
সোমবার (২০ মে) প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে তার সভাপতিত্বে মন্ত্রিসভার বৈঠকে অনির্ধারিত আলোচনায় এ নির্দেশ দেন তিনি।
বৈঠক শেষে সচিবালয়ে সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান মন্ত্রিপরিষদ সচিব মো. মাহবুব হোসেন।
তিনি বলেন, ‘বাজারে সরবরাহের সমস্যা না থাকলেও কোনো কোনো পণ্যের দাম বাড়ার প্রবণতা দেখা গেছে। তাই প্রধানমন্ত্রী বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রীকে বাজার কঠোরভাবে মনিটরিং শুরু করার নির্দেশ দিয়েছেন।’
আরও পড়ুন: শ্রমনির্ভর শিল্পের পাশাপাশি আধুনিক প্রযুক্তির পক্ষে প্রধানমন্ত্রী
৬ মাস আগে
নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য আমদানির বিকল্প ব্যবস্থা হচ্ছে: বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী
বৈশ্বিক নান সংকটের মধ্যে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের সরবরাহ ঠিক রাখতে আমদানির বিকল্প ব্যবস্থা করা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী আহসানুল ইসলাম টিটু।
তিনি বলেন, “ইরান ও ইসরায়েলের সংকটের কারণে দেশে পণ্যের দামে যাতে কোনো প্রভাব না পড়ে এজন্য কাজ করছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য আমদানিতে মিয়ানমার, ব্রাজিল, রাশিয়াসহ বিভিন্ন দেশের সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পর্ক গড়ে তোলা হচ্ছে। বিগত কয়েক মাসে দেশের রপ্তানি আয় বেড়েছে। রপ্তানির পণ্যে বৈচিত্র্য আনতে 'একটি গ্রাম একটি পণ্য' বাস্তবায়ন করছে সরকার।”
আরও পড়ুন: রবিবার রাতেই ভারত থেকে পেঁয়াজ আসবে: বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী
মঙ্গলবার (১৬ এপ্রিল) সেগুনবাগিচায় ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে 'মিট দ্য রিপোর্টার্স' অনুষ্ঠানে বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, 'টিসিবির পণ্য স্থায়ী দোকানের মধ্যে নিয়ে আসার পরিকল্পনা রয়েছে। টিসিবি কার্ড সুবিধাভোগীদের তালিকা হালনাগাদ করা হচ্ছে। টিসিবির সক্ষমতা বাড়াতে কাজ করছে সরকার।'
সয়াবিন তেলের প্রসঙ্গে বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী জানান, সয়াবিন তেলের দাম সমন্বয় করে যৌক্তিক করা হবে। এটা নিয়ে কাজ করছে ট্যারিফ কমিশন।
তিনি আরও জানান, ব্যবসাকে সহজ করে সরকার যাতে ভোক্তা পর্যায়ে সুবিধা পায়। নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দাম সবসময় স্থিতিশীল করতে সরকারের সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ কাজ করছে।
ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির (ডিআরইউ) সাধারণ সম্পাদক মহিউদ্দিনের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন সংগঠনটির সভাপতি সৈয়দ শুকুর আলী শুভ।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন ডিআরইউ নির্বাহী কমিটির সদস্যসহ গণমাধ্যমকর্মীরা।
আরও পড়ুন: বাজারে পণ্যের সরবরাহ বাড়াতে কাজ করছে মন্ত্রণালয়: বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী
জাতভিত্তিক চালের দাম ও মৌসুমভিত্তিক উৎপাদন খরচ নির্ধারণ করা হবে: বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী
৭ মাস আগে
রমজানের মতো ১২ মাস একইভাবে কাজ করব: টিটু
রমজানে যেভাবে কাজ করেছেন, সেভাবেই ১২ মাস কাজ করবেন বলে জানিয়েছেন বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী আহসানুল ইসলাম টিটু।
তিনি বলেন, ‘তেল, চিনিসহ আমদানি বাজারে যেসব জিনিস রয়েছে সেগুলোতেই আমাদের নজরদারি থাকবে এবং ভোক্তা অধিকারসহ অন্যান্য যেগুলো আছে সেগুলো আমরা দেখব।’
গ্রামের ৫ টাকার বেগুন সেটা শহরে ৭০ টাকা হয় কী করে- এ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, এই সংশ্লিষ্ট প্রশ্ন কৃষি বিপণন অধিদপ্তরের তারা ভালো উত্তর দিতে পারবে।
আরও পড়ুন: শপথ নিলেন ময়মনসিংহ সিটি মেয়র টিটু
সোমবার (১৫ এপ্রিল) সচিবালয়ে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে ঈদের ছুটি শেষে প্রথম কার্যদিবসে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন তিনি।
দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির কারণে ঈদ ও পহেলা বৈশাখের আনন্দ সাধারণ মানুষের চোখের জলে ভেসে গেছে- বিএনপির যুগ্ম মহাসচিবের এমন মন্তব্যের বিষয়ে বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী বলেন, ঈদের ছুটিতে ৫ দিন আমি আমার গ্রামে ছিলাম, মাঠে ঘাটে চলেছি, সাধারণ মানুষের সঙ্গে কথা বলেছি। সবার মধ্যে একটা স্বস্তি দেখতে পেয়েছি। এছাড়া এবারের নববর্ষ শুধু ঢাকা শহরে নয় গ্রামেও যেভাবে উদযাপন হয়েছে, মেলা হয়েছে, সেখানে উৎসাহ-উদ্দীপনা দেখেছি।
প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশ ছিল রমজানে মানুষকে স্বস্তি দেওয়া। সেটা রমজানের পরেও অব্যাহত থাকবে কি না? সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী বলেন, আমরা রমজান না সারা বছর নিরবচ্ছিন্নভাবে নিত্যপণ্য সরবরাহের জন্য কাজ করে যাব। আমদানি-রপ্তানি বাজিণ্যসহ সেই সঙ্গে আমাদের লোকাল সাপ্লাই চেইনগুলো শক্তিশালী করব। আমাদের রমজানটা ব্যাপক চ্যালেঞ্জ ছিল সব কিছুর চাহিদা তিনগুণ বেড়ে যায়। এজন্য আমাদের জন্য বড় চ্যালেঞ্জ ছিল, এটা আমার জন্য বড় অভিজ্ঞতা।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, আপনারা জানেন আমরা দিল্লি থেকে পেঁয়াজ এনেছি। সেই সঙ্গে আমাদের তেল, চিনিসহ নিত্য যেসব পণ্য, সব পণ্য আমাদের পর্যাপ্ত ছিল। একই সঙ্গে দাম ঊর্ধ্বমুখী নয় নিন্মমুখী ছিল। এসব চ্যালেঞ্জ পার হয়ে আসছি।
চালের বস্তায় দাম লিখে দেওয়ার অগ্রগতির বিষয়ে বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী বলেন, এ বিষয়ে খাদ্য মন্ত্রণালয় সঠিক উত্তর দিতে পারবে। সেই সঙ্গে কৃষি মন্ত্রণালয় আরও ভালো উত্তর দিতে পারবে। আমাদের মন্ত্রণালয়ের কোনো কিছু থাকলে আমরা সমন্বয় করব। প্রত্যেকটি মন্ত্রণালয়ের যার যার কাজ করে। বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের কাজ হলো বাজার ব্যবস্থাপনা ও পণ্যের সরবরাহ নিরবচ্ছিন্ন রাখা। বিশেষ করে আমদানি করে যেসব জিনিস আনা হয়। আর লোকাল কৃষি পণ্য ও খাদ্য এ বিষয়ে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় বললে ভালো হবে।
আপনি বলেছিলেন পহেলা বৈশাখ থেকে কার্যকর করবেন- সাংবাদিকরা এমন পাল্টা প্রশ্ন করলে টিটু বলেন, সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় এ বিষয় নোটিশ করেছে। তারপর কী হয়েছে তাদের সঙ্গে কো-অরডিনেশন মিটিং করে বলতে পারব৷ মিটিংটা করার পরই আমি আপনাদের বলতে পারব।
আরও পড়ুন: দ্বিতীয়বারের মতো ময়মনসিংহের মেয়র নির্বাচিত ইকরামুল হক টিটু
রায়হান হত্যা: কনস্টেবল টিটু ৫ দিনের রিমান্ডে
৭ মাস আগে
বাজারে পণ্যের সরবরাহ বাড়াতে কাজ করছে মন্ত্রণালয়: বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী
বাজারে পণ্যের সরবরাহ বাড়াতে মন্ত্রণালয় কাজ করছে বলে জানিয়েছেন বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী আহসানুল ইসলাম টিটু।
তিনি বলেন, ‘ভারতের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের কারণে আমরা পেঁয়াজ পেয়েছি। তবে দাম কমাতে খানিকটা দেরি হয়েছে। ভারতের ৮০০ ডলারের পেঁয়াজ ৪০০ ডলারে আমরা আনতে পেরেছি। ভারতের অভ্যন্তরীণ বিভিন্ন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করে পেঁয়াজ দেওয়ার জন্য ভারতের বাণিজ্যমন্ত্রীকে ধন্যবাদ।’
মঙ্গলবার (২ এপ্রিল) সকালে কারওয়ান বাজারে টিসিবি ভবনের সামনে ভারত থেকে আমদানি করা পেঁয়াজ বিক্রয় কার্যক্রম উদ্বোধন অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি।
প্রতিমন্ত্রী আরও বলেন, পর্যায়ক্রমে বাকি পেঁয়াজ আনার ব্যবস্থা করব। ঢাকা, চট্টগ্রামে এ বিক্রয় কার্যক্রমে দেশের অন্যান্য জায়গায় পেঁয়াজের দাম কমে যাবে।'
নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্যের জন্য ভারত ছাড়াও মিয়ানমার, রাশিয়া, ব্রাজিলের সঙ্গে বাণিজ্য চুক্তি নিয়ে মন্ত্রণালয় কাজ করছে বলে জানান বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী।
বিশেষ অতিথির বক্তব্যে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব তপন কান্তি ঘোষ জানান, এ আমদানি কার্যক্রম সরকারের সফল বাণিজ্য কূটনীতির ফল। ভারতের রপ্তানি নিষেধাজ্ঞা হলেও বাংলাদেশের জন্য বিশেষ কোটা থাকবে বলে আশা প্রকাশ করেন তিনি।
এর আগে জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক এ এইচ এম সফিকুজ্জামান সংক্ষিপ্ত বক্তব্য রাখেন।
অনুষ্ঠানে আরও ছিলেন- ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের চেয়ারম্যান ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. আরিফুল হাসান, ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের অতিরিক্ত পরিচালক খন্দকার নুরুল হক ও মোহাম্মদ রবিউল মোর্শেদ, ওয়ার্ড কাউন্সিলর শামীম হাসানসহ সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা।
প্রসঙ্গত, ভারত থেকে আমদানির ৫০ হাজার টন পেঁয়াজের মধ্যে ১ হাজার ৬৫০ টন পেঁয়াজ দেশে পৌঁছেছে। ঢাকা মহানগরের ১০০টি স্থানসহ গাজীপুর ও চট্টগ্রাম মহানগরের খোলাবাজারে মঙ্গলবার থেকে ক্রেতারা ৪০ টাকা দরে পেঁয়াজ কিনতে পারবেন।
৭ মাস আগে
জাতভিত্তিক চালের দাম ও মৌসুমভিত্তিক উৎপাদন খরচ নির্ধারণ করা হবে: বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী
পহেলা বৈশাখ থেকে জাতভিত্তিক চালের দাম ও মৌসুমভিত্তিক উৎপাদন খরচ নির্ধারণ করে দেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী আহসানুল ইসলাম টিটু।
তিনি বলেন, পহেলা বৈশাখ থেকে সরু চাল, চিকন চাল, মোটা চাল- এসব থেকে বের হয়ে এসে জাতভিত্তিক চালের দাম এবং মৌসুমভিত্তিক উৎপাদন খরচ- মিলার পর্যায়ে, পাইকারি পর্যায়ে ও খুচরা পর্যায়ে একটা রূপরেখা তৈরি হয়েছে।
আরও পড়ুন: সিলেটে পেঁয়াজের দাম নির্ধারণ
খাদ্য, কৃষি ও বাণিজ্য মন্ত্রণালয় যৌথভাবে বৈঠক করে এটা চূড়ান্ত করে জানিয়ে দেওয়া বলে জানান প্রতিমন্ত্রী।
তিনি আরও বলেন, পহেলা বৈশাখ থেকে সেটা কার্যকর হবে।
রবিবার (৩১ মার্চ) সচিবালয়ে মন্ত্রণালয় সভাকক্ষে ‘দ্রব্যমূল্য ও বাজার পরিস্থিতি পর্যালোচনা’ বিষয়ক টাস্কফোর্স সভা শেষে তিনি এসব কথা বলেন।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, সবার সহযোগিতায়, বাজারের মূল্য সহনীয় পর্যায়ে রাখতে পেরেছি। আমরা মনে করি, আগামী ঈদ পর্যন্ত এটা অব্যাহত রাখতে পারবো। কিছু প্রতিকূলতা আমাদের আছে, যেটা সম্পর্কে আপনারা জানেন। পরিবহন একটা বড় চ্যালেঞ্জ, এটি নিয়ে কাজ করছি। বিভিন্ন সংস্থা এটি নিয়ে সক্রিয় আছি। আগামী বাজেটের আগেই নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের মূল্যের দাম যৌক্তিক পর্যায়ে রাখতে পারি, সেটা নিয়ে একটি পরিকল্পনা থাকলে সুবিধা হয়।
প্রতিমন্ত্রী আরও বলেন, আন্তর্জাতিক বাজারে চালের দাম গেল এক বছরে ২৫ শতাংশ বাড়লেও আমাদের লোকাল বাজারে চার শতাংশের বেশি বাড়েনি। সেই সঙ্গে অপরিশোধিত সয়াবিন তেল ও পাম অয়েলের দাম আন্তর্জাতিক বাজারে ১১ থেকে ১৩ শতাংশ বেড়েছে। কিন্তু আমদানিকারক ও মিল মালিকদের সহযোগিতায় মূল্য বাড়ার পরেও আমাদের বাজার স্থিতিশীল আছে। ১৬৩ টাকায় এক লিটার ও ১৪৯ টাকায় খোলা বাজারের তেল বিক্রি করতে পেরেছি। সব জিনিসের দাম কমে গেছে।
চিনি নিয়ে এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, কোরবানির ঈদ পর্যন্ত ভোজ্যতেলের সরবরাহ যথেষ্ট পরিমাণ সাপ্লাই চেইনে আছে। চিনি নিয়েও আমাদের কোনো সমস্য নেই।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, মিল মালিকরা এ নিয়ে আমাদের আশ্বস্ত করেছেন। বাজার পর্যায়ে কৃষিপণ্যের মূল্য যৌক্তিক পর্যায়ে চলে এসেছে।
আরও পড়ুন: বিনা কর্তনে চলছে ‘অ্যানিমেল’, আটকে আছে ‘কাঠগোলাপ’
গাজীপুরে পুকুরে ডুবে দুই ভাইয়ের মৃত্যু
৭ মাস আগে
রবিবার রাতেই ভারত থেকে পেঁয়াজ আসবে: বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী
রবিবার রাতেই ভারত থেকে পেঁয়াজ আসবে বলে জানিয়েছেন বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী আহসানুল ইসলাম টিটু।
তিনি বলেন, রবিবার (৩১ মার্চ) রাতেই দেশে পৌঁছাবে ভারত থেকে আমদানি করা ১ হাজার ৬৫০ মেট্রিক টন পেঁয়াজ।
আরও পড়ুন: তিন দিনের ব্যবধানে গাইবান্ধায় পেঁয়াজের দাম দ্বিগুণ
রবিবার সচিবালয়ে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে ‘দ্রব্যমূল্য ও বাজার পরিস্থিতি পর্যালোচনা’ বিষয়ক টাস্কফোর্স সভাশেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে একথা বলেন প্রতিমন্ত্রী।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, প্রথম ট্রেনে ১ হাজার ৬৫০ মেট্রিক টন পেঁয়াজ আসবে। পর্যায়েক্রমে আমদানি করা বাকি পেঁয়াজও দেশে আসবে।
তিনি আরও বলেন, একদিনের মধ্যেই ঢাকা ও চট্টগ্রামে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে ৪০ টাকা কেজিতে এসব পেঁয়াজ বিক্রি করা হবে।
জানা গেছে, দেশের বাজারে পেঁয়াজের দাম অস্বাভাবিক বেড়ে যাওয়ায় ভারত থেকে জিটুজি পদ্ধতিতে পেঁয়াজ আমদানির সিদ্ধান্ত নেয় সরকার।
তবে ভারতের অভ্যন্তরীণ বাজারে দাম বাড়ায় দেশটির সরকার রপ্তানি বন্ধ করে দেয়। এতে বিপাকে পড়ে বাংলাদেশ।
পরে হঠাৎ করে পণ্যটির দাম অনেক বেড়ে যায়।
আরও পড়ুন: ভারতের পেঁয়াজ রপ্তানি বন্ধের পর খুলনায় দাম বেড়েছে ৬০ টাকা
সিলেটে পেঁয়াজের দাম নির্ধারণ
৭ মাস আগে