বিরত
ধ্বংসাত্মক-প্রতিহিংসামূলক কর্মকাণ্ড থেকে বিরত থাকার আহ্বান খালেদার
ধ্বংসাত্মক ও প্রতিহিংসামূলক কর্মকাণ্ড থেকে বিরত থাকার আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া।
বুধবার (৭ আগস্ট) এক ভিডিও বার্তায় খালেদা জিয়া এ আহ্বান জানান।
২০১৮ সালে কারাগারে যাওয়ার পর খালেদা জিয়ার এটাই প্রথম বক্তব্য।
তরুণ ও শিক্ষার্থীদের স্বপ্ন পূরণে মেধা, গুণগত মান ও জ্ঞানভিত্তিক বাংলাদেশ গড়ার প্রয়োজনীয়তার ওপর গুরুত্বারোপ করেন তিনি।
তিনি বলেন, ‘তরুণদের হাতকে শক্তিশালী করতে এগিয়ে আসুন। কোনো ধ্বংস, কোনো প্রতিশোধ নয়। আমরা বরং ভালোবাসা ও শান্তির মাধ্যমে জ্ঞানভিত্তিক সমাজ গড়ে তুলতে চাই।’
আরও পড়ুন: তারেক রহমানের সাবেক পিএস অপু জামিনে মুক্ত
রাজধানীর হাসপাতাল থেকে ভার্চুয়াল প্লাটফর্মে বিএনপি আয়োজিত নয়াপল্টনের মহাসমাবেশে তিনি এসব কথা বলেন।
সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে গতকাল মঙ্গলবার আনুষ্ঠানিকভাবে মুক্তি দেওয়া হয়েছে।
বঙ্গভবন থেকে গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে এ সিদ্ধান্তের কথা জানানো হয়।
আরও পড়ুন: নয়াপল্টনে বিএনপির সমাবেশে হাজারো মানুষের ঢল
৩ মাস আগে
প্রতিযোগিতা করে ধান কেনা থেকে বিরত থাকতে হবে: খাদ্যমন্ত্রী
বাজারে প্রতিযোগিতা করে ধান কেনা থেকে বিরত থাকতে কর্পোরেট প্রতিষ্ঠানগুলোর প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার।তিনি বলেন, ধারণ ক্ষমতার বেশি অবৈধ মজুত করলে কোনো ছাড় দেওয়া হবে না।
সোমবার ৯২২ জানুয়ারি) দুপুরে বাংলাদেশ সচিবালয়ে নিজ দপ্তরে দেশের ছয় কর্পোরেট প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধিদের সঙ্গে সভায় এ কথা বলেন তিনি।
খাদ্যমন্ত্রী বলেন, মিলারদের সঙ্গে বৈঠকে বসেছিলাম। তারা বলেছে কর্পোরেট প্রতিষ্ঠান প্রতিযোগিতা করে ধান কিনছে, মজুতও করছে। কর্পোরেট প্রতিষ্ঠান মোটা চালের ব্যবসা না করলে আমাদের সঙ্গে বসার প্রয়োজন ছিল না। মিলাররা আপনাদের দিকে আঙুল তোলে। মিডিয়াও দোষারোপ করে। আমরা প্রকৃত চিত্র জানতে চাই।
আরও পড়ুন: চতুর্থবারের মতো বিজয়ী খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার
খাদ্যমন্ত্রী বলেন, কর্পোরেট প্রতিষ্ঠান ভ্যালু অ্যাড করে বাজারে পণ্য বিক্রি করে। সেকারণে তারা বেশি দামে বাজার থেকে ধান কেনায় ব্যস্ত হয়ে পড়ে। বাজার থেকে অল্প পরিমাণ ধান কিনলেও তার প্রভাব পড়ে খুব বেশি। তখন অন্যরাও বেশি দামে ধান কিনতে বাধ্য হয়। এটা বাজারের জন্য অশুভ বলে উল্লেখ করেন মন্ত্রী।
তিনি বলেন, বিভিন্ন ব্রান্ডের নামে বাজারে চাল পাওয়া যাচ্ছে ,যেটাতে এমআরপি লেখা থাকে। আমরা চাই পাশাপাশি মিলগেটের দামও লেখা থাকুক। বস্তায় মিল গেটের দাম লেখা থাকলে হঠাৎ করে কিংবা অযৌক্তিকভাবে খুচরা বিক্রেতারা দাম বাড়াতে পারবে না।
খাদ্য সচিব ইসমাইল হোসেন বলেন, প্রতিযোগিতামূলকভাবে বাজারে কেউ ধান চাল কিনছে কি না বা অবৈধ মজুত করছে কি না তা নিয়মিত তদারকি করা হচ্ছে। কেউ ক্যাপাসিটির বাইরে মজুত করার চেষ্টা করলে প্রয়োজনে মজুত ক্যাপাসিটি রিভিউ করব।
সিটি গ্রুপ, স্কয়ার, প্রাণ আরএফএল, মেঘনা গ্রুপ, এসিআই ও আকিজ এসেনশিয়াল এর প্রতিনিধিরা সভায় অংশ নেন। এসময় কর্পোরেট প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধিরা বস্তায় মিল গেটের মূল্য লেখার বিষয়ে সম্মতি জানান। প্রতিষ্ঠানগুলো তাদের ক্যাপাসিটি ও ক্রয়-বিক্রয়ের চিত্র তুলে ধরেন এবং সার্বিক সহযোগিতার আশ্বাস দেন।
খাদ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মো. সাখাওয়াত হোসেন, নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান আব্দুল কাইয়ুম, এফপিএমইউর মহাপরিচালক মো. শহিদুল আলমসহ খাদ্য মন্ত্রণালয় ও খাদ্য অধিদপ্তরের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন: লাফিয়ে লাফিয়ে চালের দাম বাড়িয়েছেন, এখন সেভাবেই কমাতে হবে: খাদ্যমন্ত্রী
অবৈধ মজুতবিরোধী অভিযান জোরদার করবে সরকার: খাদ্যমন্ত্রী
৯ মাস আগে