পর্যটনমন্ত্রী
রাজশাহীতে পর্যটন অঞ্চল প্রতিষ্ঠা করা হবে: বিমান ও পর্যটনমন্ত্রী
বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটনমন্ত্রী মুহাম্মদ ফারুক খান বলেছেন, রাজশাহীতে ভবিষ্যতে একটি পর্যটন অঞ্চল প্রতিষ্ঠা করা হবে।
শুক্রবার(৫ জুলাই) রাজশাহী কালেক্টরেট মাঠে বাংলাদেশ ট্যুরিজম বোর্ড আয়োজিত 'বাংলাদেশ ফেস্টিভ্যাল' এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি একথা বলেন।
তিনি আরও বলেন, রাজশাহী বিভাগের সার্বিক পর্যটন উন্নয়নে কাজ চলছে। এ অঞ্চলে পর্যটনের কাঙ্ক্ষিত উন্নয়ন ও প্রসারে ভবিষ্যতে এখানে একটি পর্যটন অঞ্চল প্রতিষ্ঠার কথা চিন্তাভাবনা করা হচ্ছে। রাজশাহীর বাংলাদেশ পর্যটন করপোরেশনের বিদ্যমান মোটেলটিকে বিদেশি বিনিয়োগের মাধ্যমে পাঁচ তারকা মানের হোটেলে পরিণত করা হবে।
এছাড়াও, এ অঞ্চলের ঐতিহ্যবাহী রেশম শিল্পের উন্নয়নের বিষয়ে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কথা বলবেন বলেও উল্লেখ করেন তিনি।
আরও পড়ুন: বিমানের অগ্রগতিতে যারাই বাধা সৃষ্টিকারীদের ছাড় দেওয়া হবে না: পর্যটনমন্ত্রী
মন্ত্রী বলেন, রাজশাহী শাহ মখদুম বিমানবন্দরকে আরও উন্নত করার কাজ চলমান রয়েছে। এই বিমানবন্দরে নতুন টার্মিনাল নির্মাণ করা হচ্ছে। এখানে যাতে ওয়াইড বডি উড়োজাহাজ উঠানামা করতে পারে সেজন্য এর রানওয়ের দৈর্ঘ্য ও শক্তি বৃদ্ধিকরণ প্রকল্পের কাজ চলমান রয়েছে। ভবিষ্যতে এ বিমানবন্দর হতে যাত্রী এবং কার্গোর সংখ্যা বৃদ্ধি পেলে এবং বিদেশি এয়ারলাইন্স কোম্পানি এখানে ফ্লাইট পরিচালনার আগ্রহ প্রকাশ করলে এটিকেও আন্তর্জাতিক মানে উন্নয়নের জন্য কাজ করা হবে।
ফারুক খান বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকার কানেক্টিভিটির ওপর জোর দিচ্ছে। বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত,নেপাল,ভুটান সহ আঞ্চলিক দেশগুলোর মধ্যে সংযোগ বৃদ্ধির কাজ চলমান রয়েছে। কানেক্টিভিটি মানেই উন্নয়ন, কানেক্টিভিটি মানেই ব্যবসা-বাণিজ্যের সম্প্রসারণ।
তিনি বলেন, আমার বিশ্বাস রাজশাহী অঞ্চলের মানুষ এই কানেক্টিভিটির সুযোগ গ্রহণ করে ব্যবসা-বাণিজ্যের উন্নয়ন করবেন।
বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. মোকাম্মেল হোসেনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য দেন রাজশাহী-২ আসনের সংসদ সদস্য মো. শফিকুর রহমান, ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প ফাউন্ডেশনের চেয়ারপারসন অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ মাসুদুর রহমান, বাংলাদেশ ট্যুরিজম বোর্ডের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা আবু তাহির মুহাম্মদ জাবের, রাজশাহীর বিভাগীয় কমিশনার ড. দেওয়ান মুহাম্মদ হুমায়ূন কবীর, রাজশাহী বিভাগের পুলিশের উপমহাপরিদর্শক মো. আনিসুর রহমান, রাজশাহী মেট্রোপলিটন পুলিশের কমিশনার বিপ্লব বিজয় তালুকদার এবং রাজশাহী জেলা প্রশাসক শামীম আহমেদ।
আরও পড়ুন: পর্যটন কর্মীদের উন্নত প্রশিক্ষণ দিতে মালয়েশিয়া সরকারের সহযোগিতাকে স্বাগত জানানো হবে: পর্যটনমন্ত্রী
৫ মাস আগে
পর্যটন কর্মীদের উন্নত প্রশিক্ষণ দিতে মালয়েশিয়া সরকারের সহযোগিতাকে স্বাগত জানানো হবে: পর্যটনমন্ত্রী
বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটনমন্ত্রী মুহাম্মদ ফারুক খান বলেছেন, বাংলাদেশের পর্যটন শিল্পে কর্মরত কর্মীদের উন্নত প্রশিক্ষণ দেওয়ার ক্ষেত্রে মালয়েশিয়া সরকারের সহযোগিতাকে স্বাগত জানানো হবে।
তিনি বলেন, পর্যটন শিল্পের কর্মীদের বৃত্তি দেওয়ার মাধ্যমে মালয়েশিয়ার বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ দেওয়া যেতে পারে। পর্যটন শিল্পে পারস্পরিক সহযোগিতা দুই দেশের জনগণের সম্পর্ককে আরও দৃঢ় করবে।
আরও পড়ুন: ভাষা শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে কলকাতা থেকে আসা সাইক্লিস্টদের সঙ্গে পর্যটনমন্ত্রীর সাক্ষাৎ
রবিবার (২৬ মে) সচিবালয়ে মন্ত্রীর সঙ্গে তার দপ্তরে বাংলাদেশে নিযুক্ত মালয়েশিয়ার হাইকমিশনার হাজনাহ মো. হাশিম সাক্ষাৎ করতে এলে তিনি একথা বলেন।
পর্যটনমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ ও মালয়েশিয়ার মধ্যে চমৎকার বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক বিদ্যমান। জনশক্তি রপ্তানিসহ ব্যবসা-বাণিজ্যের বিভিন্ন ক্ষেত্রে গত ১৫ বছরে দুই দেশের সম্পর্ক বেড়েছে। পর্যটন শিল্পের উন্নয়নেও আমাদের যৌথভাবে কাজ করার অনেক সুযোগ রয়েছে।
তিনি বলেন, বাংলাদেশের পর্যটন শিল্পের সম্ভাবনা অসীম। পর্যটনের এই অফুরন্ত সম্ভাবনাকে কাজে লাগিয়ে বাংলাদেশে পর্যটন শিল্প সম্পর্কিত ব্যবসায় অনেক কিছু করার সুযোগ রয়েছে। মালয়েশিয়ার পর্যটন শিল্পের অভিজ্ঞতা এবং দক্ষতা রয়েছে। তারা চাইলে তাদের দক্ষতা ও অভিজ্ঞতাকে পুঁজি করে বাংলাদেশের পর্যটন শিল্পে বিনিয়োগ করতে পারে। বাংলাদেশের পর্যটন শিল্পের বিশাল অভ্যন্তরীণ বাজারের সুযোগ গ্রহণ করতে পারে। সরকার পর্যটন শিল্পে বিনিয়োগকারীদের সব ধরনের সহযোগিতা দেবে।
এসময় মালয়েশিয়ার হাইকমিশনার বলেন, বাংলাদেশে এরইমধ্যে টেলিকমিউনিকেশনসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে মালয়েশিয়ার বিনিয়োগ রয়েছে।
তিনি বলেন, বাংলাদেশের পর্যটন শিল্পে বিনিয়োগ করার বিষয়টিও আমি সরকারের যথাযথ কর্তৃপক্ষকে জানাব। পর্যটন শিল্পের উন্নয়নে দুই দেশের যৌথভাবে কাজ করতে পারাটা হবে আনন্দের।
তিনি আরও বলেন, মালয়েশিয়া ইতোমধ্যেই বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের বিভিন্ন বিষয়ে বৃত্তি দিয়ে থাকে যার মধ্যে পর্যটন সম্পর্কিত বিষয়ও অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। পর্যটন সম্পর্কিত বিষয়ে বৃত্তি যেন আরও বাড়ানো হয় সে বিষয়ে আমি চেষ্টা করব।
হাইকমিশনার বলেন, মালয়েশিয়া বাংলাদেশের জন্য একটি ভালো শ্রমবাজার। আমরা আশা করব বাংলাদেশ থেকে যেসব কর্মী মালয়েশিয়া যাবেন তারা যথাযথ ভিসা নিয়ে আইনানুগ প্রক্রিয়া অবলম্বন করে সেখানে যাবেন এবং আইনগতভাবে অবস্থান করবেন। কর্মীদের দক্ষতা এবং সুনাম যত বাড়বে তত বেশি এই শ্রমবাজারের ব্যবহার করতে পারবে বাংলাদেশ।
আরও পড়ুন: বিমানের অগ্রগতিতে যারাই বাধা সৃষ্টিকারীদের ছাড় দেওয়া হবে না: পর্যটনমন্ত্রী
সৈয়দপুর বিমানবন্দর হচ্ছে আঞ্চলিক এভিয়েশন হাব: পর্যটনমন্ত্রী
৬ মাস আগে
বিমানের অগ্রগতিতে যারাই বাধা সৃষ্টিকারীদের ছাড় দেওয়া হবে না: পর্যটনমন্ত্রী
বিমানের অগ্রগতিতে যারাই বাধা হিসেবে কাজ করবে তাদের কোনো প্রকার ছাড় দেওয়া হবে না বলে জানিয়েছেন বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটনমন্ত্রী মুহাম্মদ ফারুক খান।
তিনি বলেন, বিমানের বহরে নতুন নতুন এয়ারক্রাফট যোগ করাসহ এর অভ্যন্তরীণ এবং আন্তর্জাতিক রুট বৃদ্ধি করা হচ্ছে। সেবার মান আরও উন্নত করা হচ্ছে। এছাড়া বিমানকে প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা অনুযায়ী যাত্রীদের আস্থার প্রতীকে পরিণত করার জন্য কাজ করছি।
আরও পড়ুন: ৭ম ইন্ডিয়ান ওশান কনফারেন্স: বাংলাদেশের নেতৃত্বে পর্যটনমন্ত্রী
সোমবার (২৫ মার্চ) রাজধানীর একটি হাসপাতালে ঠান্ডাজনিত সংক্রমণে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে যান বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা শফিউল আজিম। এ সময় মন্ত্রী এই নির্দেশনা দেন।
মন্ত্রী বলেন, বিমানের সিট খালি থাকা ও টিকিট নিয়ে সাম্প্রতিক সময়ে ভাইরাল হওয়া বিভিন্ন বিষয় এবং যাত্রীদের যেকোনো অভিযোগ গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনায় নিয়ে ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। টিকিট কাউন্টার, চেকিং কাউন্টার ও কল সেন্টারসহ যেকোনো সেবার পয়েন্টে দায়িত্ব পালনরত কোনো কর্মী দায়িত্বে অবহেলা করলে, যাত্রীদের সঙ্গে অসদাচরণ করলে বা কোনো ধরনের অসদুপায় অবলম্বন করলে তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
হাসপাতালে চিকিৎসাধীন থেকেই বিমানের টিকিট নিয়ে উত্থাপিত অনিয়মের বিষয়ে তদন্ত করে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করার নির্দেশনা দিয়েছেন তিনি।
সাক্ষাৎকালে, বিমানের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মন্ত্রীকে মঙ্গলবার উদ্বোধন হতে যাওয়া ঢাকা-রোম-ঢাকা ফ্লাইটের অগ্রগতি সম্পর্কে জানান।
এ সময় মন্ত্রী এই ফ্লাইটকে টেকসই ও লাভজনক করার জন্য বিমানের ব্যবস্থাপনা পরিচালককে বিভিন্ন নির্দেশনা দেন।
উল্লেখ্য, গত শনিবার (২৩ মার্চ) ঠান্ডাজনিত সংক্রমণের কারণে ডাক্তারের পরামর্শে মন্ত্রী হাসপাতালে ভর্তি হন।
বর্তমানে তিনি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন থেকেই নথি নিষ্পন্ন করাসহ সব ধরনের দাপ্তরিক কাজ পরিচালনা করছেন।
আরও পড়ুন: সৈয়দপুর বিমানবন্দর হচ্ছে আঞ্চলিক এভিয়েশন হাব: পর্যটনমন্ত্রী
ভাষা শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে কলকাতা থেকে আসা সাইক্লিস্টদের সঙ্গে পর্যটনমন্ত্রীর সাক্ষাৎ
৮ মাস আগে
১৫ বছরে পর্যটন ও এভিয়েশন শিল্পে দক্ষতা বেড়েছে: ফারুক খান
বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটনমন্ত্রী মুহাম্মদ ফারুক খান বলেছেন, গত ১৫ বছরে দেশের পর্যটন ও এভিয়েশন শিল্প ধারাবাহিকভাবে এগিয়ে গেছে। এ সময়ে আমাদের দক্ষতা ও সক্ষমতা বেড়েছে। উন্নয়নের এই ধারাকে এগিয়ে নিতে গণমাধ্যমের সহযোগিতা গুরুত্বপূর্ণ।
মঙ্গলবার (২০ ফেব্রুয়ারি) সচিবালয়ে বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে এভিয়েশন অ্যান্ড ট্যুরিজম জার্নালিস্ট ফোরামের নির্বাহী কমিটির সঙ্গে বৈঠককালে এসব কথা বলেন পর্যটনমন্ত্রী।
তিনি আরও বলেন, বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের বহর নতুনভাবে সাজানো হয়েছে। নতুন নতুন রুট চালু করা হয়েছে। আগামী ২৬ মার্চ ঢাকা-রোম ফ্লাইট চালু হবে। পরে আরও নতুন রুট চালু করার জন্য নতুন এয়ারক্রাফট কেনার কথাও ভাবা হচ্ছে। পাশাপাশি দেশের বেসরকারি এয়ারলাইনসগুলোও ভালো করছে।
আরও পড়ুন: পর্যটন শিল্পে ফিলিপাইনকে বিনিয়োগের আহ্বান জানালেন ফারুক খান
মন্ত্রী বলেন, দেশের সব বিমানবন্দর আধুনিকায়ন করার কাজ চলমান। এবছরই অক্টোবর মাসে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের অত্যাধুনিক থার্ড টার্মিনাল চালু হবে। নতুন রাডার স্থাপন করা হয়েছে। ফলে দেশের সমগ্র আকাশসীমা নজরদারির আওতায় আসায় আমাদের আকাশসীমা দিয়ে চলাচলকারী উড়োজাহাজ থেকে রাজস্ব আহরণ বেড়েছে। শীতকালে প্রায়ই কুয়াশার কারণে ফ্লাইট ডাইভারশন করতে হয়। এই ডাইভারশন যাতে করতে না হয় তার জন্য আইএলএস সিস্টেম আপগ্রেড করা হচ্ছে।
এছাড়াও মন্ত্রণালয় ইতোমধ্যে নির্দেশনা দিয়েছে যেকোনো ফ্লাইট ডাইভারশনের প্রয়োজন হলেও তা যেন দেশের ভেতরেই করা হয়। এজন্য শীতকালের ওই সময়ে সিলেট ও চট্টগ্রাম এয়ারপোর্ট ২৪ ঘণ্টা সক্রিয় থাকবে।
তিনি আরও বলেন, সরকারের গৃহীত বিভিন্ন কার্যক্রম ও বেসরকারি উদ্যোক্তাদের কাজের ফলে ইতোমধ্যেই দেশীয় পর্যটকের সংখ্যা অনেক বেড়েছে। এখন আমরা বিদেশি পর্যটক বাড়ানোর জন্য কাজ করছি। দেশের পর্যটনের পরিকল্পিত উন্নয়নের জন্য ইতোমধ্যে পর্যটন মহাপরিকল্পনা প্রণয়ন করা হয়েছে। পর্যটন শিল্পে বিদেশি বিনিয়োগ আকৃষ্ট করার চেষ্টা চলছে। পুরাতন হয়ে যাওয়া বিভিন্ন পর্যটন স্থাপনা সংস্কার এবং এর কলেবর বৃদ্ধির জন্য দেশি-বিদেশি যৌথ বিনিয়োগ বিষয়ে আমরা গুরুত্ব দিচ্ছি।
১০ মাস আগে
মাধ্যমিকে পর্যটন শিক্ষা অন্তর্ভুক্তির ব্যবস্থা করা হবে: পর্যটনমন্ত্রী
বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটনমন্ত্রী মুহাম্মদ ফারুক খান বলেছেন, মাধ্যমিক পর্যায়ের পাঠ্যক্রমে পর্যটন শিক্ষা অন্তর্ভুক্ত করার ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
পর্যটনমন্ত্রী বলেন, বর্তমান সরকার দেশের পর্যটন শিল্পের বিকাশের জন্য দক্ষ জনবল তৈরিতে গুরুত্ব দিচ্ছে। প্রশিক্ষিত জনবল তৈরির লক্ষ্যে ইতোমধ্যে বাংলাদেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে ও উচ্চ মাধ্যমিক পর্যায়ে পর্যটনসংক্রান্ত শিক্ষা অন্তর্ভুক্ত হয়েছে।
আরও পড়ুন: কাজের মাধ্যমে পর্যটন শিল্পের সম্ভাবনাকে বাস্তবে রূপ দিতে হবে: পর্যটনমন্ত্রী
রবিবার (১৮ ফেব্রুয়ারি) সচিবালয়ে বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে ট্যুর অপারেটরস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ এর নির্বাহী কমিটির সদস্যদের সঙ্গে বৈঠককালে তিনি একথা বলেন।
তিনি আরও বলেন, এবার আমরা চেষ্টা করব মাধ্যমিক পর্যায়েও পর্যটনবিষয়ক শিক্ষা চালু করার। এ বিষয়ে আমরা শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে কথা বলে ব্যবস্থা নেব।
মন্ত্রী বলেন, দেশের পর্যটন শিল্পের উন্নয়নকে বেগবান করতে হলে বেসরকারি খাতকে এগিয়ে আসতে হবে। আমরা বেসরকারি খাতকে সর্বোচ্চ নীতিগত সহায়তা দিতে প্রস্তুত।
তিনি বলেন, বেসরকারি ট্যুর অপারেটরদের দীর্ঘদিনের দাবি ইনবাউন্ড ট্যুর অপারেটরদের ব্যাংকিং চ্যানেলে সংগৃহিত বৈদেশিক মুদ্রার মোট বিলের উপর ১০ শতাংশ অগ্রিম কর কাটা বন্ধ করা এবং পর্যটকদের পরিবহন সেবা দেওয়ার জন্য ট্যুর অপারেটরদের শুল্কমুক্ত সুবিধায় গাড়ি আমদানির বিষয়ে আমরা জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের সঙ্গে কথা বলব।
আরও পড়ুন: ৭ম ইন্ডিয়ান ওশান কনফারেন্স: বাংলাদেশের নেতৃত্বে পর্যটনমন্ত্রী
ফারুক খান বলেন, বিদেশি পর্যটক বৃদ্ধির জন্য অন অ্যারাইভাল ভিসার আওতা বৃদ্ধির পাশাপাশি ই-ভিসা চালু করার বিষয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে পর্যটন মন্ত্রণালয়ের কাজ চলছে। পাশাপাশি প্রচারের অংশ হিসেবে বছর জুড়ে বিদেশি সোশ্যাল মিডিয়া ইনফ্লুয়েন্সারদেরও আমন্ত্রণ জানানো হচ্ছে।
মন্ত্রী আরও বলেন, বিশ্বের বিভিন্ন দেশে অবস্থিত বাংলাদেশের দূতাবাসগুলো যাতে বাংলাদেশের পর্যটন গন্তব্যগুলোকে আরও জোরালোভাবে সংশ্লিষ্ট দেশের নাগরিকদের কাছে উপস্থাপন করে সেই বিষয়েও আমরা কাজ করছি। সরকারি এবং বেসরকারি অংশীজনের সম্মিলিত প্রয়াসেই বাংলাদেশের পর্যটন শিল্প সামনে এগিয়ে যাবে।
আরও পড়ুন: পর্যটন শিল্পের উন্নয়নে বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র একসঙ্গে কাজ করবে: পর্যটনমন্ত্রী
১০ মাস আগে
৭ম ইন্ডিয়ান ওশান কনফারেন্স: বাংলাদেশের নেতৃত্বে পর্যটনমন্ত্রী
৭ম ইন্ডিয়ান ওশান কনফারেন্সে যোগ দিতে অস্ট্রেলিয়া গেলেন বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রী মুহাম্মদ ফারুক খান। আজ বুধবার (৭ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে মালয়েশিয়া এয়ারলাইন্সের একটি ফ্লাইটে তিনি ঢাকা ত্যাগ করেন।
সম্মেলনে অংশগ্রহণ শেষে তার ১১ তারিখে দেশে ফেরার কথা রয়েছে।
৯-১০ ফেব্রুয়ারি অস্ট্রেলিয়ার পার্থে অনুষ্ঠিতব্য সম্মেলনটিতে মন্ত্রী বাংলাদেশ প্রতিনিধি দলের নেতৃত্ব দিচ্ছেন।
প্রতিনিধি দলে তিনি ছাড়াও অস্ট্রেলিয়ায় নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত আল্লামা সিদ্দিকী থাকছেন।
আরও পড়ুন: পর্যটন শিল্পের উন্নয়নে বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র একসঙ্গে কাজ করবে: পর্যটনমন্ত্রী
সম্মেলনে বাংলাদেশের প্রতিনিধি দলের নেতৃত্ব দেওয়ার পাশাপাশি তিনি যুক্তরাজ্য, অস্ট্রেলিয়া, মালদ্বীপ, সংযুক্ত আরব আমিরাত ও সিঙ্গাপুরের মন্ত্রীদের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় বিষয়ে বৈঠক করবেন।
উল্লেখ্য, ২০১৬ সাল থেকে ভারত মহাসাগর উপকূলবর্তী দেশসমূহকে নিয়ে এই সম্মেলনটি অনুষ্ঠিত হচ্ছে। সম্মেলনটিতে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রপ্রধান, সরকার প্রধান, মন্ত্রীবর্গ, বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থা সমূহের প্রধানগণ, গবেষকসহ গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিবর্গ অংশগ্রহণ করেন।
এতে পরিবর্তিত বৈশ্বিক প্রেক্ষাপটে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ ও প্রাসঙ্গিক বিষয় নিয়ে আলোচনা করা হয়ে থাকে, যা অংশগ্রহণকারী দেশগুলোর মধ্যে সহযোগিতার ক্ষেত্রকে বিস্তৃত করছে।
এ পর্যন্ত সর্বমোট ছয়টি সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে।
ষষ্ঠ ইন্ডিয়ান ওশান কনফারেন্স ২০২৩ সালের ১২-১৩ মে তারিখে বাংলাদেশে অনুষ্ঠিত হয়েছিল।
আরও পড়ুন: কাজের মাধ্যমে পর্যটন শিল্পের সম্ভাবনাকে বাস্তবে রূপ দিতে হবে: পর্যটনমন্ত্রী
১০ মাস আগে
কাজের মাধ্যমে পর্যটন শিল্পের সম্ভাবনাকে বাস্তবে রূপ দিতে হবে: পর্যটনমন্ত্রী
বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটনমন্ত্রী মুহাম্মদ ফারুক খান বলেছেন, শুধু কথা নয়, কাজ ও সেবার মাধ্যমে দেশের পর্যটন শিল্পের অপার সম্ভাবনাকে বাস্তবে রূপ দিতে হবে।
বৃহস্পতিবার (১ ফেব্রুয়ারি) রাজধানীর আগারগাঁওয়ে বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে ট্যুর অপারেটরস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের আয়োজনে ১২ তম ‘বিমান বাংলাদেশ ট্রাভেল অ্যান্ড ট্যুরিজম ফেয়ার’র উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এ কথা বলেন।
আরও পড়ুন: রাজনৈতিক অস্থিরতায় মারাত্মক ক্ষতির মুখে পর্যটন খাত
তিনি আরও বলেন, আমরা কথায় কথায় বলি আমরা অতিথিপরায়ন জাতি। এটি শুধু বললেই হবে না, সেবার মান উন্নয়নের মাধ্যমে প্রমাণ করতে হবে। পর্যটন শিল্পে সেবার মান ও সেবার ধরন বাড়াতে হবে। শুধু কথা নয়, কাজ ও সেবার মাধ্যমে বাংলাদেশের পর্যটন শিল্পের অপার সম্ভাবনাকে বাস্তবে রূপ দিতে হবে। দেশের পর্যটনকে সামনে এগিয়ে নিতে হবে।
মন্ত্রী বলেন, বিশ্বব্যাপী পর্যটন শিল্প বিভিন্ন দেশের জিডিপি ও উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে। বাংলাদেশের জিডিপিতে এবং উন্নয়নেও যাতে পর্যটন শিল্প গুরুত্বপূর্ণ জায়গায় থাকতে পারে সেই লক্ষ্যকে সামনে রেখে আমাদের কাজ করতে হবে। বর্তমান পৃথিবী প্রচারের পৃথিবী। সারা বিশ্বের পর্যটকদের জানাতে হবে আমাদের কী কী সুবিধা আছে, কীভাবে তারা আমাদের এখানে আসবেন, কী কী দেখবেন। আমাদের এখানে নিরাপত্তার কোনো সমস্যা নেই। পর্যটক বৃদ্ধির জন্য উদ্ভাবনী ও সৃজনশীল কৌশলের মাধ্যমে আমাদের প্রচার বাড়াতে হবে।
ফারুক খান বলেন, বিদেশে বিভিন্ন পর্যটনমেলায় অংশগ্রহণের বিষয়ে আগে থেকেই সিদ্ধান্ত নিতে হবে। সেখানে ভালো জায়গায় স্টল নিতে হবে, সৃজনশীল কর্মতৎপরতা ও প্রচারের মাধ্যমে দেশকে উপস্থাপন করতে হবে। বিভিন্ন মেলায় আমাদের বেসরকারি খাতের অপারেটররা যাতে তাদের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে পারে সেই ব্যাপারে তাদের সহযোগিতা করা হবে।
আরও পড়ুন: ইশতেহারের আলোকে বিমান ও পর্যটনকে এগিয়ে নিতে চান মন্ত্রী
মন্ত্রী বলেন, সারা বিশ্বে পর্যটন শিল্পে সরকারের কাজ পলিসি তৈরি করা আর পর্যটনের প্রসারে কাজ করে বেসরকারি খাত। বাংলাদেশের বর্তমান সরকারের পলিসি পর্যটনবান্ধব। আমরা দেশের পর্যটন শিল্পের উন্নয়নে বেসরকারি খাতের অংশীজনদের সব ধরনের সহযোগিতা প্রদান করব। অন-অ্যারাইভাল ভিসা সহ তাদের আর কী কী সুযোগ-সুবিধা প্রয়োজন তা স্টেকহোল্ডার সভার মাধ্যমে আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নিয়ে বাস্তবায়ন করা হবে।
ট্যুর অপারেটরস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের সভাপতি শিবলুল আজম কোরাইশির সভাপতিত্বে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য রাখেন এফবিসিসিআইয়ের সভাপতি মো. মাহবুব আলম, বেসামরিক বিমান পর্যটন মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. মোকাম্মেল হোসেন, বাংলাদেশে নিযুক্ত ভিয়েতনামের রাস্ট্রদূত নগুয়েন মান চোং, নেপালের রাস্ট্রদূত ঘনশ্যাম ভান্ডারি প্রমুখ।
উল্লেখ্য রাজধানীর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে শুরু হওয়া ৩ দিনব্যাপী এই মেলায় বাংলাদেশ ছাড়াও ভারত, নেপাল, মালদ্বীপ, সিঙ্গাপুর, ভিয়েতনাম, সংযুক্ত আরব আমিরাত ও তুরস্কের ট্যুর অপারেটর ও ট্রাভেল এজেন্টরা অংশ নিয়েছে। মেলায় তিনটি স্টলে ১২টি প্যাভিলিয়নসহ ১৫০টি স্টল থাকছে। সাইড লাইন ইভেন্ট হিসেবে থাকছে বি টু বি সেশন, সেমিনার ও রাউন্ড টেবিল ডিসকাশন। এছাড়াও মেলায় আগত দর্শনার্থীদের জন্য সাংস্কৃতিক আয়োজন এবং দেশের পর্যটন গন্তব্যের উপর প্রামাণ্য চিত্র প্রদর্শন করা হবে।
আরও পড়ুন: পর্যটন শিল্পে ফিলিপাইনকে বিনিয়োগের আহ্বান জানালেন ফারুক খান
১০ মাস আগে
বিমানে কিছু সমস্যা ইতোমধ্যে চিহ্নিত করেছি: বিমানমন্ত্রী
বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটনমন্ত্রী মুহাম্মদ ফারুক খান বলেছেন, বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের কিছু সমস্যা আছে, সমস্যাগুলো ইতোমধ্যে চিহ্নিত করা হয়েছে।
মঙ্গলবার (৩০ জানুয়ারি) সচিবালয়ে বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ে মন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন ভারতীয় হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মা। সাক্ষাৎ শেষে মন্ত্রী এ কথা জানান।
বিমানের দুর্নীতিসহ নানা ধরনের অভিযোগ আছে। সিট খালি থাকলেও বলা হয় টিকিট নেই। সাংবাদিকরা এ বিষয়ে মন্ত্রীর দৃষ্টি আকর্ষণ করলে তিনি বলেন, বিমানের অব্যবস্থাপনা কতটা আছে, সেটা আরও খতিয়ে দেখতে হবে। তবে আমি মনে করি, বিমান বেশ ভালোই চলছে, লাভজনকভাবে চলছে এবং যাত্রী সেবা দিয়ে যাচ্ছে।
আরও পড়ুন: সংবিধানের বাইরে কোনো সংলাপ নয়: বিমানমন্ত্রী
মন্ত্রী বলেন, আপনারা যদি বিমানকে নিয়ে খুব বেশি আশা পোষণ করেন, এমিরেটসের মতো তুলনা করেন, তাহলে কিন্তু সঠিক হবে না। আমাদের স্বল্প উড়োজাহাজ নিয়ে চলতে হয়।
তিনি আরও বলেন, উড়োজাহাজের কারিগরি ত্রুটি মাঝেমাঝে হয়ে যায়। তাছাড়া শীতকালে কুয়াশার কারণে সমস্যা হয়। এগুলো আপনাদের মনে রাখতে হবে। এগুলোর জন্য অনেক সময় দেরি হয়, যাত্রায় অন্যান্য সমস্যাগুলো তৈরি হয়।
তিনি বলেন, এই সমস্যার মাঝেও বিমান চেষ্টা করে যাচ্ছে আরও উন্নতি কীভাবে করা যায়, নতুন বিমান কেনার ব্যাপার নিয়ে আমরা চিন্তাভাবনা করছি।
ফারুক খান বলেন, তবে হ্যাঁ বিমানের মধ্যে কিছু সমস্যাও তো আছে। সেই সমস্যাগুলো ইতোমধ্যে চিহ্নিত করেছি। বেশ কিছু লোককে শাস্তি দেওয়া হয়েছে।
আপনারা দেখেছেন, কিছুদিন আগে দুইজন পালিয়ে গেছে, তাদের ব্যাপারে আমরা কঠোর অ্যাকশনে গিয়েছি। যে বাংলাদেশে আছে, তাকে অ্যারেস্ট করার চেষ্টা করা হচ্ছে, যে কানাডায় পালিয়ে গেছে, ইতোমধ্যে তার পাসপোর্ট বাতিল করা হয়েছে এবং যেখানে দুর্নীতি আছে, সেগুলোকে আমরা খতিয়ে দেখছি এবং তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।
থার্ড টার্মিনালের নতুন করে বাজেট বাড়ানো হয়েছে। আপনি নতুন করে বাজেট বাড়ানোকে যৌক্তিক মনে করেন কি না- সাংবাদিকদের এ প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী বলেন, নতুন করে বাজেট বাড়ানোর প্রয়োজন আছে কি না সেটা তো প্রত্যেকেই দেখছেন।
মন্ত্রী আরও বলেন, আমাদের সঙ্গে এটা নিয়ে যখন আলোচনা হবে, তখন আমরা দেখব যে বাজেট বাড়ানো লাগবে কি না। নতুন নতুন উপাদান যুক্ত হচ্ছে, তো সেখানে হয়তো বাজেট বাড়ানোর প্রয়োজন হতে পারে।
আরও পড়ুন: বিদেশি পর্যটকের সংখ্যা বৃদ্ধিতে মনোযোগ দিতে হবে: বিমানমন্ত্রী
প্রবাসী এবং মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য বিমানবন্দরে আলাদা কাউন্টারের ব্যাপারে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে বলেও জানান বিমানমন্ত্রী।
হাইকমিশনারের সঙ্গে সাক্ষাৎ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, আজকে ভারতীয় হাইকমিশনারের সৌজন্য সাক্ষাৎ ছিল। সৌজন্য সাক্ষাতে যা যা হয়, তা আমরা আলোচনা করেছি।
মন্ত্রী বলেন, বিমান এবং পর্যটনের যে কো-অপারেশন আরও বাড়ানো যায়, সেটা নিয়ে আলোচনা করেছি। সেখানে ভারতের পক্ষ থেকে আমাদের কিছু প্রস্তাব দিয়েছেন, আমরাও সেগুলো বিবেচনা করব।
তিনি বলেন, প্রতিদিন প্রায় দুই শতাধিক ফ্লাইট বাংলাদেশ এবং ভারতের মধ্যে চলাচল করে। এটা আরও বৃদ্ধি করার প্রয়োজনীয়তা আছে কি না, তারা আলোচনা করেছেন।
মন্ত্রী বলেন, আমরা বলেছি আমরাও এটা দেখব। এছাড়া ট্যুরিজম সেক্টরে আমরা আলোচনা করেছি। কিভাবে উভয় দেশের মধ্যে বিশেষ করে ভারত থেকে বাংলাদেশে আরও বেশি করে পর্যটক আসতে পারে তার জন্য পর্যটন মেলার ব্যবস্থা আমরা দুই দেশই করব। সেখানে ভিসাকে সহজ করার জন্য কি করা যায়, সেগুলো নিয়ে আলোচনা হয়েছে।
তিনি বলেন, আপনারা বুঝতেই পারছেন, ভিসার বিষয়টি শুধুমাত্র একটি মন্ত্রণালয়ের নয়, এটাতে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জড়িত আছে, সেখানে আমরা আলোচনা করব। ভিসা জটিলতা নিয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে আলোচনা করবেন বলেও জানান বিমানমন্ত্রী।
আরও পড়ুন: বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষকে রাজস্ব আয় বাড়ানোর নির্দেশ বিমানমন্ত্রীর
১০ মাস আগে