তরুণ সাংবাদিক
তরুণ সাংবাদিকদের সেরা চার প্রকল্পকে ১৮,০০০ ডলার দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র দূতাবাস
সাংবাদিকতার শিক্ষার্থী এবং তরুণ সাংবাদিকদের সেরা চার প্রকল্পকে ১৮ হাজার ৪৩০ ডলার দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র দূতাবাস।
রবিবার (২৩ জুন) বাংলাদেশে আয়োজিত প্রথম টেকক্যাম্পে অংশগ্রহণকারীদের মধ্যে থেকে এই সেরা প্রকল্প নির্বাচন করা হয়।
অনুদানপ্রাপ্ত প্রকল্পগুলো হচ্ছে- ‘কোস্টাল ভয়েস’, ‘এম্পাওয়ারিং মিডিয়া স্টুডেন্টস টু আইডেন্টিফাই নিউজ সোর্সেস অ্যান্ড এলিমিনেটিং মিসইনফরমেশন অ্যান্ড ডিসইনফরমেশন’, ‘মিডিয়া লিটারেসি বেয়ন্ড দ্য স্ক্রিন: ব্রিজিং গ্যাপস, বিল্ডিং মাইন্ডস’ এবং ‘ভয়েস ফর ভয়েসলেস’।
বিজয়ীদের অভিনন্দন জানিয়ে দূতাবাসের পাবলিক অ্যাফেয়ার্স কাউন্সেলর স্টিভেন ইবেলি বলেন, ‘গণমাধ্যম সাক্ষরতার অগ্রগতি এবং ভুল তথ্যের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে আপনাদের ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ। এখান থেকে অর্জন করা নতুন দক্ষতাগুলোকে আপনারা সমাজে ইতিবাচক কাজে ব্যবহার করতে পারেন।’
তিনি বলেন, ‘সাংবাদিকদের ক্ষমতায়ন, সত্য নিশ্চিত করতে আয়োজিত এ বছরের ৬ থেকে ৮ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত তিন দিনের টেকক্যাম্পের পর অনুদানের এই আয়োজনটি এক উল্লেখযোগ্য মাইলফলক। যুগান্তকারী এই উদ্যোগে অংশগ্রহণের জন্য সারা দেশ থেকে ৫০ জন সাংবাদিকতার শিক্ষার্থী এবং তরুণ সাংবাদিককে নির্বাচিন করা হয়।
৪ মাস আগে
তরুণ সাংবাদিকদের নিয়ে প্রথমবারের মতো যুক্তরাষ্ট্র দূতাবাসের টেক ক্যাম্প
ঢাকার যুক্তরাষ্ট্র দূতাবাস তিন দিনের টেকক্যাম্প কর্মশালার আয়োজন করেছে। ৬-৮ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠিতব্য এই কর্মশালার লক্ষ্য ৫০ জন উদ্যমী সাংবাদিককে ভুল তথ্যের বিরুদ্ধে লড়াই, তথ্য যাচাই এবং কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার (এআই) সর্বোত্তম অনুশীলনগুলো শেখানো।
গ্লোবাল ইয়ুথ লিডারশিপ সেন্টার (জিওয়াইএলসি) ইনকর্পোরেটেডের সঙ্গে অংশীদারিত্বে টেকক্যাম্পের আয়োজন করে যুক্তরাষ্ট্রের ডিপার্টমেন্ট অব স্টেটের এডুকেশনাল অ্যান্ড কালচারাল অ্যাফেয়ার্স ব্যুরো। এই আয়োজন প্রযুক্তিগত উদ্ভাবনকে উৎসাহিত করে এবং বাস্তববাদী সমাধানের মাধ্যমে বিভিন্ন বাধা মোকাবিলায় ভবিষ্যতের নেতাদের ক্ষমতায়ন করে।
আরও পড়ুন: সোমবার দেশি-বিদেশি সাংবাদিকদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন শেখ হাসিনা
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে যোগদানের পর, মার্কিন দূতাবাসের পাবলিক ডিপ্লোম্যাসি কাউন্সেলর স্টিভেন ইবেলি বলেন, ‘প্রতিদিন, আমরা এত বেশি তথ্যের মধ্যে ডুবে থাকি যে খুব কম বিষয়েই মনোযোগ রাখতে পারি। প্রায়ই আমরা সত্য ও প্রকৃত তথ্যের সঙ্গে মিথ্যা ও অসত্য তথ্য মিশিয়ে ফেলি। বিভ্রান্ত হওয়া সত্যিই খুব সহজ। এই চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করার জন্য আমাদের নিজেদের জটিল বিষয় ও অসত্য তথ্য শনাক্ত করা শিখতে হবে।’
যুক্তরাষ্ট্র দূতাবাস বাংলাদেশের সুশীল সমাজের সমর্থনে, ঝুঁকিতে থাকা জনগোষ্ঠীর সুরক্ষায় এবং প্রযুক্তিগত উদ্ভাবনের প্রচারে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। এই প্রতিশ্রুতির অংশ হলো ইয়ুথ ভোট ম্যাটারস, ইংরেজি ভাষা শেখা, এসটিইএএম শিক্ষা, ইন্টারনেট সুরক্ষা এবং প্রাক্তন শিক্ষার্থী এবং সুশীল সমাজের সঙ্গে অংশীদারিত্বের মাধ্যমে ভুল তথ্যের সমাধানের মতো কর্মসূচি।
আরও পড়ুন: মার্কিন স্টেট ডিপার্টমেন্টের ব্রিফিং: সাংবাদিকতার আড়ালে আবারও গণমাধ্যমের স্বীকৃতির অপব্যবহার
প্রবীণ সাংবাদিক আব্দুল ওয়াহেদ খান আর নেই
৮ মাস আগে