১০ জনের মৃত্যু
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ১০ জনের মৃত্যু
এডিস মশাবাহিত ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে শুক্রবার (২২ নভেম্বর) সকাল থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় দেশে ১০ জনের মৃত্যু হয়েছে। এই সময়ে ডেঙ্গু নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ৮৮৬ জন।
শনিবার (২৩ নভেম্বর) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ অ্যান্ড ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুমের সংবাদ বিজ্ঞপ্তি থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
বিজ্ঞপ্তি থেকে পাওয়া তথ্য অনুসারে, নতুন করে আক্রান্তদের মধ্যে ঢাকার বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ৪৯৪ জন, আর ঢাকার বাইরের হাসপাতালগুলোতে ভর্তি হয়েছেন আরও ৩৯২ জন রোগী।
আরও পড়ুন: ডেঙ্গু: ২৪ ঘণ্টায় ২ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৪৫৮
চলতি বছর আক্রান্ত হয়ে এখন পর্যন্ত ৪৪৮ জনের মৃত্যু হয়েছে, যাদের মধ্যে ৪৮ দশমিক ৯ শতাংশ পুরুষ এবং ৫১ দশমিক ১ শতাংশ নারী।
বিজ্ঞপ্তির তথ্য অনুযায়ী, চলতি বছরের ১ জানুয়ারি থেকে ২৩ নভেম্বর পর্যন্ত ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়েছেন মোট ৮৫ হাজার ৭১২ জন। এর মধ্যে ৬৩ দশমিক ২ শতাংশ পুরুষ এবং ৩৬ দশমিক ৮ শতাংশ নারী।
আরও পড়ুন: ডেঙ্গু: ২৪ ঘণ্টায় ৯ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ১২১৪
৪ সপ্তাহ আগে
দেশে ডেঙ্গুতে আরও ১০ জনের মৃত্যু, আক্রান্ত ৯৬৬
এডিস মশাবাহিত ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে শুক্রবার (১ নভেম্বর) সকাল থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় দেশে ১০ জনের মৃত্যু হয়েছে। এই সময়ে ডেঙ্গু নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ৯৬৬ জন।
শনিবার (২ নভেম্বর) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ অ্যান্ড ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুমের সংবাদ বিজ্ঞপ্তি থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
আরও পড়ুন: চলতি বছরে ডেঙ্গুতে ৩০০ জনের মৃত্যু
বিজ্ঞপ্তি থেকে পাওয়া তথ্য অনুসারে, নতুন করে আক্রান্তদের মধ্যে ঢাকার বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ৬২২ জন, আর ঢাকার বাইরের হাসপাতালগুলোতে ভর্তি হয়েছেন আরও ৩৪৪ জন রোগী।
চলতি বছর আক্রান্ত হয়ে এখন পর্যন্ত ৩১০ জনের মৃত্যু হয়েছে, যাদের মধ্যে ৪৮ দশমিক ৭ শতাংশ পুরুষ এবং ৫১ দশমিক ৩ শতাংশ নারী।
বিজ্ঞপ্তির তথ্য অনুযায়ী, চলতি বছরের ১ জানুয়ারি থেকে ২ নভেম্বর পর্যন্ত ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়েছেন মোট ৬৩ হাজার ১৬৫ জন। এর মধ্যে ৬৩ দশমিক ২ শতাংশ পুরুষ এবং ৩৬ দশমিক ৮ শতাংশ নারী।
আরও পড়ুন: দেশে ডেঙ্গুতে আরও ৪ জনের মৃত্যু, আক্রান্ত ১১৫৪
দেশে ডেঙ্গুতে আরও ৬ জনের মৃত্যু, আক্রান্ত ১৩১২
১ মাস আগে
বন্যায় ৩ জেলায় ১০ জনের মৃত্যু, ক্ষতিগ্রস্ত ২৩৮৩৯১
দেশের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের তিন জেলায় বন্যায় ২ লাখ ৩৮ হাজার ৩৯১ জন ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন। মোট মারা গেছেন ১০ জন।
তিনি বলেন, ১০ জনের মধ্যে শেরপুরে ৮ জন ও ময়মনসিংহে ২ জন মারা গেছেন। এদের মধ্যে ৮ জন পুরুষ ও ২ জন নারী।
আরও পড়ুন: শেরপুরে বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি হলেও বাড়ছে দুর্ভোগ; ৫০০ কোটি টাকার ফসলের ক্ষয়ক্ষতি
বুধবার (৯ অক্টোবর) সচিবালয়ে সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব কে এম আলী রেজা।
তিনি বলেন, বন্যা পরিস্থিতির ক্রমে উন্নতি হচ্ছে। এদিকে বন্যা আক্রান্ত জেলা তিনটি হলো-শেরপুর, ময়মনসিংহ ও নেত্রকোনা। এছাড়া ১৩টি উপজেলা বন্যাপ্লাবিত এবং ক্ষতিগ্রস্ত ৭৩টি ইউনিয়ন ও পৌরসভা।
অতিরিক্ত সচিব আরও বলেন, ৩ জেলায় মোট ৬৩ হাজার ১৭১টি পরিবার পানিবন্দি। ক্ষতিগ্রস্ত লোকসংখ্যা ১ লাখ ৩৮ হাজার ৩৯১ জন।
তিনি বলেন, পানিবন্দিদের আশ্রয় দিতে মোট ১৪০টি আশ্রয়কেন্দ্র খোলা হয়েছে। এতে মোট ১ হাজার ৩৩৭ জন এবং ৫৬১টি গবাদিপশু রয়েছে।
আলী রেজা বলেন, ৩ জেলায় ক্ষতিগ্রস্তদের চিকিৎসা দিতে মোট ২০টি মেডিকেল টিম চালু রয়েছে। ত্রাণ হিসেবে ৭২ লাখ টাকা, ৪ হাজার ৪০০ টন ত্রাণের চাল, ৭ হাজার প্যাকেট শুকনা খাবার বিতরণ করা হয়েছে।
আলী রেজা আরও বলেন, শিশুখাদ্য বাবদ ১৫ লাখ এবং গো-খাদ্য বাবদ ১৫ লাখ টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে।
আরও পড়ুন: শেরপুরে বন্যায় আরও ৩ জনের মৃত্যু, উজানে উন্নতি হলেও অবনতি নিম্নাঞ্চলে
২ মাস আগে
ঘূর্ণিঝড় রিমালের আঘাতে ৬ জেলায় ১০ জনের মৃত্যু: ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী
ঘূর্ণিঝড় রিমালের আঘাতে ৬ জেলায় ১০ জনের মৃত্যু হয়েছে বলে জানিয়েছেন দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী মো. মহিববুর রহমান।
তিনি বলেন, ঘূর্ণিঝড়ের তাণ্ডবে আংশিক এবং সম্পূর্ণ মিলে এক লাখ ৫০ হাজার ৪৭৫টি ঘরবাড়ি বিধ্বস্ত হয়েছে।
সোমবার (২৭ মে) সচিবালয়ে ঘূর্ণিঝড় রিমাল পরবর্তী পরিস্থিতি নিয়ে এক প্রেস ব্রিফিংয়ে এই তথ্য জানান তিনি।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশের দুর্যোগ ব্যবস্থাপনাকে উচ্চতর মাত্রায় নিয়ে যাওয়ার লক্ষ্যে কাজ করছে সরকার: ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী
প্রতিমন্ত্রী বলেন, এ পর্যন্ত প্রাপ্ত তথ্যানুযায়ী খুলনা, সাতক্ষীরা, বরিশাল, পটুয়াখালী, ভোলা ও চট্টগ্রামে মোট ১০ জনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে।
তিনি বলেন, ঘূর্ণিঝড়ে দেশের ১৯টি জেলা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এগুলো হলো- খুলনা, সাতক্ষীরা, বাগেরহাট, ঝালকাঠি, বরিশাল, পটুয়াখালী, পিরোজপুর, বরগুনা, ভোলা, ফেনী, কক্সবাজার, চট্টগ্রাম, নোয়াখালী, লক্ষীপুর, চাদপুর, নড়াইল, গোপালগঞ্জ, শরীয়তপুর এবং যশোর। ক্ষতিগ্রস্ত উপজেলার সংখ্যা ১০৭টি এবং ইউনিয়ন ও পৌরসভার সংখ্যা ৯১৪টি।
ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী আরও বলেন, ঘূর্ণিঝড়ে ৩৭ লাখ ৫৮ হাজার ৯৬ জন মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন। সম্পূর্ণভাবে বিধ্বস্ত হয়েছে ৩৫ হাজার ৪৮৩টি ঘরবাড়ি এবং আংশিক বিধ্বস্ত হয়েছে এক লাখ ১৪ হাজার ৯৯২টি।
ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী বলেন, ঘূর্ণিঝড় সতর্কবার্তার প্রেক্ষিতে উপকূলীয় এলাকাগুলোতে ৯ হাজার ৪২৪টি আশ্রয়কেন্দ্র খোলা হয়েছে। এসব আশ্রয়কেন্দ্র ও স্থানীয় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে আট লাখের বেশি মানুষ আশ্রয় নিয়েছেন। গরু-মহিষ, ছাগল-ভেড়াসহ আশ্রিত পশুর সংখ্যা ৫২ হাজার ১৪৬টি।
তিনি বলেন, দুর্গত লোকজনকে চিকিৎসা সেবা দিতে মোট এক হাজার ৪৭১টি মেডিকেল টিম গঠন করা হয়েছে। এর মধ্যে চালু আছে এক হাজার ৪০০টি টিম।
ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী বলেন, ইতোমধ্যে ক্ষতিগ্রস্তদের জন্য ৬ কোটি ৮৫ লাখ টাকা দেওয়া হয়েছে। এরমধ্যে ১৫ জেলায় জিআর (ক্যাশ) তিন কোটি ৮৫ লাখ নগদ টাকা, ৫ হাজার ৫০০ টন চাল, ৫ হাজার প্যাকেট শুকনো খাবার, শিশু খাদ্য ক্রয়ের জন্য এক কোটি ৫০ লাখ টাকা, গোখাদ্য কেনার জন্য দেড় কোটি টাকা দেওয়া হয়েছে।
আরও পড়ুন: তাপপ্রবাহকে জাতীয় দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা নীতিতে অন্তর্ভুক্ত করা হবে: ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী
ত্রাণ প্রতিমন্ত্রীর সঙ্গে সুইডেনের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
৬ মাস আগে