মৃত প্রাণী
ঘূর্ণিঝড় রিমাল: ১২৭টি হরিণসহ সুন্দরবনে মৃত প্রাণীর সংখ্যা বেড়ে ১৩২
রিমালের আঘাতে সুন্দরবনে বন্যপ্রাণীর মৃত্যুর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১৩২টিতে।
মঙ্গলবার থেকে শুক্রবার রাত পর্যন্ত বন থেকে ১২৭টি হরিণ ও ৪টি বন্য শুকরের মৃতদেহসহ একটি অজগর উদ্ধার করেছে বন বিভাগ।
বনের কটকা, কচিখালী, করমজল, পক্ষীর চর, ডিমের চর, শেলার চর, নারিকেল বাড়িয়া ও নীলকমল থেকে মৃত প্রাণীগুলো উদ্ধার করা হয়।
আরও পড়ুন: ঘূর্ণিঝড় রিমাল: ১১১টি হরিণসহ সুন্দরবনে মৃত প্রাণীর সংখ্যা বেড়ে ১১৬
পাশাপাশি ১৮টি হরিণ অসুস্থ অবস্থায় উদ্ধার করা হয়। প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে তাদের বনে ছেড়ে দিয়েছে বন বিভাগ।
এদিকে বনজ সম্পদ ও বন্যপ্রাণীর ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানতে বন বিভাগের সদস্যরা সুন্দরবনের বিভিন্ন এলাকায় তল্লাশি করছে।
তবে সুন্দরবন বিভাগ এখনও পর্যন্ত জানাতে পারেনি রিমালের তাণ্ডবে সুন্দরবনের কী পরিমাণ ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে।
খুলনা অঞ্চলের বন সংরক্ষক মিহির কুমার দো বলেন, মঙ্গলবার থেকে সুন্দরবনে তল্লাশি করে প্রতিদিন তারা মৃত অবস্থায় হরিণ উদ্ধার করছে। শুক্রবারও বনের বিভিন্ন এলাকা থেকে তারা ৩১টি মৃত হরিণ উদ্ধার করে। এর মধ্যে কয়েকটি হরিণের দেহ অনেকাংশে পচে গেছে।
তিনি আরও বলেন, এনিয়ে মঙ্গলবার থেকে শুক্রবার রাত পর্যন্ত তারা ১২৭টি মৃত হরিণ, ৪টি বন্য শূকর ও একটি অজগর উদ্ধার করে। এছাড়া জলোচ্ছ্বাসে নদীতে ভাসতে থাকা জীবিত ১৮টি হরিণ উদ্ধার করে অবমুক্ত করা হয়েছে। এখনও বনের মধ্যে বন বিভাগের সদস্যরা তল্লাশি করছে।
প্রধান বন সংরক্ষক আমীর হোসাইন চৌধুরী বলেন, রিমালের জলোচ্ছ্বাসে সুন্দরবনের অনেক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। বিশেষ করে বন্যপ্রাণীর ক্ষয়ক্ষতি অনেক বেশি হয়েছে। জলোচ্ছ্বাসে লবণ পানি বনের মধ্যে আটকে দীর্ঘমেয়াদি ক্ষতির আশঙ্কা করা হচ্ছে। বনের কোথাও আর কোনো বন্যপ্রাণী মরে পড়ে আছে কি না তা ঘুরে দেখছে বন বিভাগের সদস্যরা। তালিকা পাওয়ার পর সুন্দরবনের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য পাওয়া যাবে।
আরও পড়ুন: সুন্দরবন থেকে আরও ৪৫টি মৃত হরিণ উদ্ধার
সুন্দরবনে আরও মৃত ১২টি হরিণসহ ২ দিনে ৫১টি হরিণের মৃতদেহ উদ্ধার
৫ মাস আগে
ঘূর্ণিঝড় রিমাল: ১১১টি হরিণসহ সুন্দরবনে মৃত প্রাণীর সংখ্যা বেড়ে ১১৬
ঘূর্ণিঝড় রিমালের আঘাতে সুন্দরবনে বন্যপ্রাণী মৃত্যুর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১১৬টিতে।
শুক্রবার (৩১ মে) বিকাল পর্যন্ত বন থেকে ১১টি হরিণ এবং ৪টি বন্য শুকরের মৃতদেহ এবং একটি অজগর উদ্ধার করেছে বন বিভাগ।
বনের কটকা, কচিখালী, করমজল, পক্ষীর চর, ডিমের চর, শেলার চর, নারিকেল বাড়িয়া ও নীলকমল থেকে মৃত প্রাণীগুলো উদ্ধার করা হয়।
পাশাপাশি ১৮টি হরিণ অসুস্থ অবস্থায় উদ্ধার করা হয়। প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে তাদের বনে ছেড়ে দিয়েছে বন বিভাগ।
এদিকে বনজ সম্পদ ও বন্যপ্রাণীর ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানতে বন বিভাগের সদস্যরা সুন্দরবনের বিভিন্ন এলাকায় তল্লাশি করছে।
আরও পড়ুন: ‘রিমালের’ আঘাতে সুন্দরবনে প্রাণ হারিয়েছে ২৬ হরিণ
তবে সুন্দরবন বিভাগ এখনও পর্যন্ত জানাতে পারেনি রিমালের তাণ্ডবে সুন্দরবনের কী পরিমাণ ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে।
খুলনা অঞ্চলের বন সংরক্ষক মিহির কুমার দো বলেন, মঙ্গলবার থেকে সুন্দরবনে তল্লাশি করে প্রতিদিন তারা মৃত অবস্থায় হরিণ উদ্ধার করছে। শুক্রবারও বনের বিভিন্ন এলাকা থেকে তারা ১৫টি মৃত হরিণ উদ্ধার করে। এর মধ্যে কয়েকটি হরিণের দেহ অনেকাংশে পচে গেছে। এনিয়ে মঙ্গলবার থেকে শুক্রবার পর্যন্ত তারা ১১১টি মৃত হরিণ, চারটি বন্য শূকর, এবং একটি অজগর উদ্ধার করে। এছাড়া জলোচ্ছ্বাসে নদীতে ভাসতে থাকা জীবিত ১৮টি হরিণ উদ্ধার করে অবমুক্ত করা হয়েছে। এখনও বনের মধ্যে বন বিভাগের সদস্যরা তল্লাশি করছে। দুয়েকদিনের মধ্যে তল্লাশি শেষ করা হবে। এর পরে বন্যপ্রাণীর মৃতদেহ পাওয়ার সম্ভাবনা অনেকাংশে কম।
প্রধান বন সংরক্ষক আমীর হোসাইন চৌধুরী বলেন, রিমালের জলোচ্ছ্বাসে সুন্দরবনের অনেক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। বিশেষ করে বন্যপ্রাণীর ক্ষয়ক্ষতি অনেক বেশি হয়েছে। জলোচ্ছ্বাসে লবণ পানি বনের মধ্যে আটকে দীর্ঘমেয়াদি ক্ষতির আশঙ্কা করা হচ্ছে। বনের কোথাও আর কোনো বন্যপ্রাণী মরে পড়ে আছে কি না তা ঘুরে দেখছে বন বিভাগের সদস্যরা। তালিকা পাওয়ার পর সুন্দরবনের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য পাওয়া যাবে।
আরও পড়ুন: সুন্দরবন থেকে আরও ৪৫টি মৃত হরিণ উদ্ধার
সুন্দরবনে আরও মৃত ১২টি হরিণসহ ২ দিনে ৫১টি হরিণের মৃতদেহ উদ্ধার
৫ মাস আগে