স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
যথাসময়েই ইজতেমা, সহিংসতাকারীরা কেউ ছাড় পাবে না: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ইজতেমা ময়দানে সমাবেশের নিষেধাজ্ঞা অচিরেই কাটবে জানিয়ে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অবসরপ্রাপ্ত) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেছেন, যথাসময়েই হবে ইজতেমা।
তিনি বলেন, ‘ইজতেমা নিয়ে সহিংসতার বিষয়ে তদন্ত চলছে। সহিংসতাকারীরা কেউ ছাড় পাবে না।’
বৃহস্পতিবার (১৯ ডিসেম্বর) মুন্সীগঞ্জের আইনশৃংখলা ও সার্বিক পরিস্থিত নিয়ে কর্মকর্তাদের সঙ্গে মতবিনিময় শেষে এ কথা বলেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা।
তিনি বলেন, মাওলানা সাদ ও জুবায়ের দুপক্ষই আমাদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় ছিলেন। অপরাধীদের শাস্তির আওতায় আসতেই হবে। তাদেরকে কোনো ধরনের ছাড় দেওয়া হবে না। কঠোর হস্তে দমন করা হবে।
আরও পড়ুন: ইজতেমায় খুনিদের কোনো ছাড় দেওয়া হবে না: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
উপদেষ্টা বলেন, যেকোনো পরিস্থিতি ও নির্বাচনের জন্য পুলিশ প্রস্তুত আছে। এছাড়া ১৮৫ জনের মতো কাজে যোগ দেয়নি। এ সংখ্যা নগণ্য। বাকি পুলিশ সদস্যরা কার্যকরী অবস্থায় রয়েছে। এছাড়া র্যাব ও বিজিবি তো রয়েছেই।
নির্বাচনসহ যেকোনো অবস্থা মোকাবিলা করতে কোনো অসুবিধা হবে না বলে জানান স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী।
এসময় মুন্সীগঞ্জ জেলা প্রশাসক ও জেলা ম্যাজিস্ট্রেট ফাতেমা তুল জান্নাতের সভাপতিত্বে পুলিশ সুপার মোহাম্মদ শামসুল আলম সরকারসহ প্রশাসনের সকল বিভাগের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
২ দিন আগে
৫ কার্যদিবসের মধ্যে বিডিআর হত্যাকাণ্ডের তদন্ত কমিটি গঠন করা হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বিডিআর হত্যাকাণ্ডের ন্যায়বিচার নিশ্চিত করতে আগামী ৫ কার্যদিবসের মধ্যে তদন্ত কমিটি কমিটি গঠন করা হবে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অবসরপ্রাপ্ত) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী।
মঙ্গলবার (১৭ ডিসেম্বর) সকালে সচিবালয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে বিডিআর হত্যাকাণ্ড বিষয়ে বিশেষ প্রেস ব্রিফিংয়ে তিনি এ সব কথা বলেন।
আরও পড়ুন: বিজয় দিবসে রাজারবাগে শহীদ পুলিশ সদস্যদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার
উপদেষ্টা বলেন, কমিটি বিডিআর বিদ্রোহের বিষয়ে একটি বিস্তৃত তদন্ত পরিচালনা করবে, তবে পুনঃতদন্ত শুরু করার সিদ্ধান্তটি আদালতের এখতিয়ারভুক্ত।
তিনি বলেন, 'এই মর্মান্তিক ঘটনার সব দিক উন্মোচনের জন্য কমিটিকে পূর্ণাঙ্গ তদন্তের দায়িত্ব দেওয়া হবে।’
বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে দুঃখজনক ও নজিরবিহীন ঘটনার ন্যায়বিচার ও জবাবদিহিতার ক্রমবর্ধমান দাবির মুখে এই ঘোষণা এলো।
এর আগে গত ২ সেপ্টেম্বর বিডিআর (বর্তমান বিজিবি) হত্যাকাণ্ডের পূর্ণ তদন্ত ও ন্যায়বিচার প্রক্রিয়া শিগগিরই শুরু হবে বলে জানিয়েছিলেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা।
তিনি বলেছিলন, 'বর্তমান সরকার জনগণের অধিকার, সুশাসন ও ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠায় বদ্ধপরিকর। শুধু স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা হিসেবে নয়, একজন সাধারণ নাগরিক ও সেনাবাহিনীর প্রাক্তন সদস্য হিসেবে আমি বিডিআর হত্যাকাণ্ডের ন্যায়বিচার চাই। সঠিকভাবে এই হত্যাকাণ্ডের পূর্ণ তদন্ত ও ন্যায় বিচার প্রক্রিয়া শিগগিরই শুরু করা হবে।'
আরও পড়ুন: থার্টিফার্স্ট নাইট নিয়ে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার নির্দেশনা
৫ দিন আগে
থার্টিফার্স্ট নাইট নিয়ে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার নির্দেশনা
থার্টিফার্স্ট নাইট উদযাপনে এবারও আতশবাজি পোড়ানো ও ফানুশ ওড়াতে নিষেধ করেছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী।
রবিবার (৮ ডিসেম্বর) বড়দিন ও থার্টিফার্স্ট নাইট উদযাপন উপলক্ষে আইনশৃঙ্খলা সংক্রান্ত সভা শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে উপদেষ্টা এ কথা জানান।
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ‘অনেক সময় থার্টিফার্স্ট নাইটে আমাদের তরুণদের মধ্যে বিশৃঙ্খলা দেখা দেয়। আপনারা যদি আগে থেকে তাদের বুঝান যে, এটা করা ঠিক না, তাহলে তারা সাবধান হবে।’
তিনি বলেন, ‘অনেক সময় তারা বিভিন্ন জায়গায় বিভিন্ন ধরনের পানি-টানি (মদ্যপান) খায়। এ বিষয়ে আপনারা তাদের নিষেধ করতে পারেন।’
আরও পড়ুন: বাংলাদেশে নয়, ভারতে শান্তিরক্ষী বাহিনী পাঠানো উচিত: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থার্টিফার্স্ট নাইটে যে নরমাল বারগুলোর আছে সেগুলো বন্ধ রাখা হবে বলে জানান উপদেষ্টা।
এ সময় তরুণদের পানি-টানি খাওয়ার বিষয় দৃষ্টি আকর্ষণ করলে উপদেষ্টা বলেন, ‘কনফাইন্ড (ঘরের মধ্যে বসে খেতে হবে), রাস্তাঘাটে যাতে কোনো ধরনের অসুবিধা না হয়।’
১ সপ্তাহ আগে
অবৈধ বিদেশিদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার হুঁশিয়ারি সরকারের
অবৈধভাবে বিদেশিদের বাংলাদেশে থাকতে দেওয়া হবে না বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী।
রবিবার বড়দিন ও থার্টিফার্স্ট নাইটের আইনশৃঙ্খলা নিয়ে আয়োজিত সভার শেষে উপদেষ্টা সাংবাদিকদের এ কথা জানান।
উপদেষ্টা বলেন, অবৈধ বিদেশিদের বিষয়ে একটি বিজ্ঞপ্তি জারি করা হবে।
আরেক প্রশ্নে তিনি বলেন, বাংলাদেশ কতজন অবৈধ বিদেশি রয়েছেন সে বিষয়ে এই মুহূর্তে কোনো তথ্য নেই।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশে নয়, ভারতে শান্তিরক্ষী বাহিনী পাঠানো উচিত: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, সীমান্তে অবৈধ অনুপ্রবেশ কোনোভাবেই বরদাশত করা হবে না।
সীমান্তে এক ধরনের উত্তেজনা বিষয়ে উপদেষ্টা বলেন, ‘সীমান্তে আমরা সতর্ক আছি। শুধু সিলেট নয়, বেনাপোল ও অন্যান্য স্থানেও তারা (বিজিবি) সতর্ক রয়েছে। আপনারা সত্যি খবরটা প্রকাশ করেন, যারা মিথ্যা খবর প্রচার করে ওদের মুখে চুনকালি পড়বে।’
সীমান্তে উত্তেজনা দু'দেশের রাজনীতিতে আবার নেতিবাচক প্রভাব ফেলবে কি না- এ বিষয়ে তিনি বলেন, 'এখানে কোনো নেতিবাচক মোড় নেবে না। এছাড়া বর্ডারে ওই রকম বড় ধরনের কিছু ঘটেনি। পরশুদিন আপনারাই পত্রিকায় লিখেছেন, আমাদের একজন গরু আনতে গিয়ে বিজিবির গুলিতে নিহত। ওদিকে যার যার দেশের মধ্যে মিছিল করেছে।'
ভারতের পররাষ্ট্র সচিব বাংলাদেশে আসছেন- এ বিষয়ে উপদেষ্টা বলেন, 'সচিব আসছেন, সচিব পর্যায়ে আলোচনা হবে।'
পররাষ্ট্র সচিবের এই সফরের মাধ্যমে দুই দেশের সম্পর্কে স্থিতিশীলতা ফিরবে কি না-জানতে চাইলে উপদেষ্টা বলেন, 'আমার বাসায় আপনি যখন আসছেন, তখন সম্পর্ক অটোমেটিকই একটু অন্যরকম থাকে। ভালো হতে থাকে নাকি? এটাই তো স্বাভাবিক।'
সরকারের চার মাসে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির কতটা উন্নতি হয়েছে- প্রশ্নের জবাবে উপদেষ্টা উল্টো প্রশ্ন করেন, 'আপনারাই বলেন উন্নতি হয়েছে কি হয়নি?'
আরও পড়ুন: ভারতের মিডিয়া বাংলাদেশ নিয়ে ব্যাপক অপপ্রচার-মিথ্যা প্রচারণা চালাচ্ছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
১ সপ্তাহ আগে
ভারতের মিডিয়া বাংলাদেশ নিয়ে ব্যাপক অপপ্রচার-মিথ্যা প্রচারণা চালাচ্ছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ভারতের মিডিয়া বাংলাদেশ নিয়ে ব্যাপক অপপ্রচার ও মিথ্যা প্রচারণা চালাচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অবসরপ্রাপ্ত) জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী।
সোমবার (২ ডিসেম্বর) রংপুরের পীরগঞ্জে মদনখালী ইউনিয়নের জাফরপাড়ার বাবনপুর গ্রামে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ কথা বলেন।
এর আগে সেখানে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারত এবং পরিবারের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা।
ভারতীয় মিডিয়ার অপপ্রচারের বিরুদ্ধে সত্য তুলে ধরতে সাংবাদিকদের প্রতি অনুরোধ জানিয়ে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, দেশে কোনো অস্থিতিশীল পরিবেশ তৈরি হয়নি। ভারতের মিডিয়া বাংলাদেশ সম্পর্কে অনেক মিথ্যা প্রচার করছে। একমাত্র আপনারাই (সাংবাদিকেরা) এটার বিরুদ্ধে কাউন্টার সত্যটা তুলে ধরতে পারেন। আপনারা সত্য ঘটনা প্রকাশ করে ভারতীয় মিডিয়ার এই মিথ্যা প্রচারটাকে বন্ধ করে দিতে পারেন। এজন্য আমি আপনাদের কাছে অনুরোধ করব, আমাদের দেশের সাংবাদিকরা সত্য ঘটনাটাই বলে এবং আপনারা সত্যি ঘটনাটা প্রকাশ করেন। তাহলে যারা অপপ্রচার করছে তাদের মুখে চুনকালি পড়বে।
আবু সাঈদ হত্যা প্রসঙ্গে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, আবু সাঈদের বীরত্ব বলে শেষ করা যাবে না। আমি শুনেছি এখানে (পীরগঞ্জে) সাঈদের নামে একটা ফাউন্ডেশন তৈরি করা হচ্ছে। এই ফাউন্ডেশনে আমাদের পক্ষ থেকে যত ধরনের সাহায্য এবং সহযোগিতা দরকার হবে আমরা এটা দেব।
তিনি আরও বলেন, আবু সাঈদ হত্যা মামলায় তিনজন আসামি গ্রেপ্তার হয়েছে। এই মামলা যত তাড়াতাড়ি সম্ভব আমরা শুনানি শুরু করব। অন্যান্য যে আসামিরা ঘুরে বেড়াচ্ছে তাদের যদি আপনারা (মিডিয়া) আইডেন্টিফাই করতে পারেন এবং আমার পুলিশ আইডেন্টিফাই করতে পারে, তাদের আইনের আওতায় আনা হবে। কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না।
আরও পড়ুন: সার্ক পুনরুজ্জীবিত হলে মানুষ সুফল পাবে: প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূস
ইসকন নিষিদ্ধের ব্যাপারে উপদেষ্টা জাহাঙ্গীর আলম বলেন, আমার কাছে এ বিষয়ে কোনো তথ্য নেই। পরিকল্পনা হলে জানতে পারবেন। কোনো মামলায় হয়রানিমূলকভাবে কাউকে জড়ানো হলে ভুক্তভোগী অবশ্যই ছাড়া পাবে। যারা মিথ্যা মামলা দিচ্ছেন তাদেরও আইনের আওতায় আনব।
মিথ্যা মামলায় যেন কাউকে শাস্তি ভোগ করতে না হয় এ ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে বলে জানান উপদেষ্টা।
তিনি বলেন, পুলিশের পাশাপাশি ডিসিদের সমন্বয়েও কমিটি গঠন করা হয়েছে।
দেশবাসীকে ধৈর্য ধারণের আহ্বান জানিয়ে জাহাঙ্গীর আলম বলেন, দেশের উন্নতির জন্য আমাদের সবাইকে একযোগে কাজ করতে হবে।
আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতিসহ যা কিছু রয়েছে, সবাই একসঙ্গে কাজ করলে স্বাভাবিক হয়ে যাবে। আমি মিডিয়ার কাছে অনুরোধ করব আপনারা সত্যি ঘটনা প্রকাশ করেন। যদি আমাদের ভেতরে কোনো দুর্নীতি পান আপনারা সেটা প্রকাশ করুন। যদি আমারও কোনো দুর্নীতি দেখেন সেটাও প্রকাশ করেন।
এসময় পুলিশ নিয়োগসহ সিলেকশনে যদি কোনো ধরনের অনিয়ম-দুর্নীতি থাকে সেটা তুলে ধরতে সাংবাদিকের আহ্বান জানান স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা।
তিনি বলেন, আমি কারো জন্যই অনুরোধ (রিকুয়েস্ট) করছি না। আমরা চাচ্ছি একটা ফেরার সিলেকশন হয়ে যাক। আগে বলা হত পুলিশে নিয়োগ বাণিজ্য, এবার কিন্তু কোনো ধরনের নিয়োগ বাণিজ্যের অভিযোগ এখন পর্যন্ত ওঠেনি। কোনো বাণিজ্য হয়ে থাকলে জানান, তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেব।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন বিজিবির মহাপরিচালক মেজর জেনারেল আসফাকুজ্জান, র্যাবের মহাপরিচালক একেএম শহিদুর রহমান, রংপুর রেঞ্জের ডিআইজি আমিনুল ইসলাম, পুলিশ সুপার মোহাম্মদ শরীফ উদ্দিন।
আরও পড়ুন: ফিলিস্তিনের লড়াই জুলাই গণঅভ্যুত্থানের অন্যতম অনুপ্রেরণা: উপদেষ্টা নাহিদ
২ সপ্তাহ আগে
কঠোর হয়ে ছাত্রদের দমন করতে চাই না: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেছেন, ‘কলেজের সমস্যা আলোচনার মাধ্যমে সমাধান করতে হবে, এজন্য আমদের শিক্ষকরা রয়েছেন। তাই রাস্তা ব্লক করার প্রয়োজন নেই।’
তিনি বলেন, ‘রাস্তা ব্লক না করে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে এসে দাবি জানাতে পারে, তাদের প্রতিনিধি আমাদের সঙ্গে সমস্যা নিয়ে আলাপ করতে পারে।’
মঙ্গলবার (২৬ নভেম্বর) দুপুরে সুনামগঞ্জের তাহিরপুর উপজেলার মাটিয়ান হাওর পরিদর্শনে গিয়ে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন তিনি।
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ‘কলেজের সমস্যা নিয়ে ছাত্র প্রতিনিধিরা নিজেদের মধ্যে আলাপ করতে পারে। আমরা কঠোর হয়ে ছাত্রদের দমন করতে চাই না, আলোচনার মাধ্যমে শান্তিপূর্ণভাবে সমস্যা সমাধানের চেষ্টা করছি।’
‘যারা আন্দোলন করছে তারা আমারই ভাই। তাহলে কার ওপর কঠোর হব?’
আরও পড়ুন: বিজয় দিবস ঘিরে নিরাপত্তা ঝুঁকি নেই: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাওরের কৃষি নিয়ে তিনি বলেন, ‘কৃষিপণ্যে কৃষকরা উপকৃত হচ্ছেন কিনা সেটা দেখার বিষয়। এছাড়া কোনো মধ্যস্বত্তভোগী যাতে সুবিধা নিতে না পারে সেটিও দেখতে হবে।’
এ সময় পরিবেশ উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেন, ‘সুনামগঞ্জের ও হাওরাঞ্চলের লাখ লাখ মানুষ বোরো ফসলের ওপর নির্ভরশীল। তাই বোরো ফসল অকাল বন্যার হাত থেকে রক্ষা করতে বাঁধের কাজে সব অনিয়ম দূর করে যথাসময়ে কাজ শুরু ও শেষ করতে হবে।’
হাওরে নিয়ন্ত্রিত পর্যটন ব্যবসা গড়ে তুলে সবাইকে পরিবেশের বিষয়ে সচেতন থাকারও আহ্বান জানান তিনি।
এ সময় পরিবেশ উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান ছাড়াও আরও উপস্থিত ছিলেন পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সচিব নাজমুল আহসান, জেলা প্রশাসক ড. মোহাম্মদ ইলিয়াস মিয়া, পুলিশ সুপার, আ ফ ম আনোয়ার হোসেন খান, সুনামগঞ্জ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক ইমন দোজ্জা, কবি নজরুল সরকারি কলেজের বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক তানভীর ইসলাম চৌধুরী।
আরও পড়ুন: পুলিশ বাহিনীর নিজেদের প্রমাণ করার এখনই সময়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
৩ সপ্তাহ আগে
বিজয় দিবস ঘিরে নিরাপত্তা ঝুঁকি নেই: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসন্ন বিজয় দিবস ঘিরে কোনো ধরনের নাশকতা বা নিরাপত্তা ঝুঁকি নেই বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী৷
সোমবার (১৮ নভেম্বর) সচিবালয়ে মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে বিজয় দিবস উপলক্ষে নিরাপত্তাবিষয়ক সভা শেষে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন তিনি৷
উপদেষ্টা বলেন, ‘১৬ ডিসেম্বর আমাদের মহান বিজয় দিবস৷ বিজয় দিবস যেন ভালোভাবে পালন করতে পারি এবং কোনো দুর্ঘটনা না ঘটে এজন্যই আজকের এই সভা৷
আরও পড়ুন: পুলিশ বাহিনীর নিজেদের প্রমাণ করার এখনই সময়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
তিনি বলেন, ‘১৬ ডিসেম্বরকে কেন্দ্র করে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে কোনো সমস্যা হবে না৷ এদিন যারা স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধা জানাতে যাবেন তাদের সুবিধার্থে রাস্তায় যানজট নিরসনে ট্রাফিক বাহিনী কাজ করবে৷ দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রয়েছে৷’
সব জায়গায় একই রঙ্গের পতাকা উত্তোলন করা হবে জানিয়ে তিনি বলেন, ‘আমরা অনেক সময় দেখেছি একেক জায়গায় একেক রঙের পতাকা টানানো হয়৷ এইটা যেন না হয়, সেদিকে খেয়াল রাখা হবে৷ সব জায়গায় একই রঙের পতাকা টানানো হবে এবং গুরুত্বপূর্ণ জায়গায় ভালোভাবে আলোকসজ্জা করা হবে৷’
আরও পড়ুন: দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি আগের চেয়ে অনেক ভালো: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
১ মাস আগে
দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি আগের চেয়ে অনেক ভালো: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অবসরপ্রাপ্ত) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেছেন, দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি আগের চেয়ে অনেক ভালো। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির আরও উন্নতি কীভাবে করা যায় সে চেষ্টা চলছে।
বুধবার (৬ নভেম্বর) স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সভা কক্ষে ঢাকার আইনশৃঙ্খলা সংক্রান্ত বৈঠক শেষে এ কথা বলেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা।
উপদেষ্টা বলেন, আজকের সভায় ঢাকার আইনশৃঙ্খলা কীভাবে উন্নয়ন করা যায়, সেই বিষয়ে আলোচনা হয়েছে। আমাদের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি আগের থেকে অনেক উন্নতি হয়েছে, তবে আরও উন্নত করার জায়গা রয়ে গেছে।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশ সবসময় ফিলিস্তিনি জনগণের পাশে আছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
সভার সিদ্ধান্ত বিষয়ে জানতে চাইলে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, আগে আপনার বলতেন, মোহাম্মদপুর একটা সময় ঝামেলাপূর্ণ এলাকা ছিল, বর্তমানে সহনীয় পর্যায়ে চলে আসছে। অন্যান্য এলাকায় এই মডেলে কাজ করা হবে।
তিনি আরও বলেন, রাস্তাঘাটে দোকানপাট বসে। এগুলোকে আপাতত যেন এখান থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়। আমি রাস্তার কথা বলছি, ফুটপাত নয়।
তিনি বলেন, আপনাদেরকেও সহযোগিতা করতে হবে। একটা দোকান সরিয়ে দিলে কিছুক্ষণ পর আবার আরেকটা দোকান চলে আসে।
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ঢাকার বাইরে থেকে যেসব পুলিশ এসেছেন, তাদের অলিগলি চিনতে সময় লাগবে। তাদেরকে একটু সময় দিতে হবে।
তিনি বলেন, ক্রিমিনাল যেই হোক, যে দলেরই হোক, তাকে কোনো অবস্থাতেই ছাড় দেওয়া হবে না। সে যত বড় প্রতাপশালী হোক না কেন, ছাড় দেওয়া হবে না। চাঁদাবাজী যেন কোনো অবস্থায় না হয়।
তিনি বলেন, সড়ক দখল করে যেন কোনো দোকান না বসে সেগুলো মনিটরিং করা হবে। আপনাদেরও সহযোগিতা লাগবে। মূল সড়কে যেন অটোরিকশা না আসে, সেজন্য তাদের চার্জ দেওয়ার পথ বন্ধ করতে বিদ্যুৎ মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে কথা বলব।
বৈঠকে সেনাবাহিনী, পুলিশসহ বিভিন্ন সংস্থার প্রতিনিধিরা অংশ নেন।
আরও পড়ুন: সীমান্তে কোনো শিথিলতা দেখানো যাবে না: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
১ মাস আগে
বাংলাদেশ সবসময় ফিলিস্তিনি জনগণের পাশে আছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল মোঃ জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী (অব.) বলেছেন, বাংলাদেশ সবসময় ফিলিস্তিনের নিপীড়িত ও নির্যাতিত জনগণের পাশে আছে। তাদের ন্যায্য দাবিকে বাংলাদেশ সবসময় সমর্থন করে আসছে। আমরা ফিলিস্তিনের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বের পক্ষে।
সোমবার বিকালে সচিবালয়ে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার দপ্তরে তার সঙ্গে সাক্ষাতে আসেন বাংলাদেশে নিযুক্ত ফিলিস্তিনের রাষ্ট্রদূত ইউসুফ এস ওয়াই রামাদান। এসময় ফিলিস্তিনকে সমর্থন জানিয়ে এসব কথা বলেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা।
আরও পড়ুন: সীমান্তে কোনো শিথিলতা দেখানো যাবে না: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বৈঠকে ফিলিস্তিনি শিক্ষার্থীদের ভিসা ইস্যুকরণের ক্ষেত্রে যথাযথ প্রক্রিয়া অনুসরণ, ভিসা সহজীকরণ, ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের প্রতি বৈশ্বিক সমর্থনসহ পারস্পরিক স্বার্থ সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা হয়।
বৈঠকের শুরুতে উপদেষ্টা রাষ্ট্রদূতকে স্বাগত জানিয়ে বলেন, ফিলিস্তিন বাংলাদেশের পরীক্ষিত বন্ধু। তাদের প্রতি আমাদের সমর্থন সবসময় অব্যাহত থাকবে।
উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ জানিয়ে রাষ্ট্রদূত বলেন, ১৯৭৪ সাল থেকে ফিলিস্তিনের শিক্ষার্থীরা বাংলাদেশে উচ্চশিক্ষা লাভের জন্য আসা-যাওয়া করছে। বর্তমানে বাংলাদেশের ১২টি স্বনামধন্য বিশ্ববিদ্যালয়ে ২০৭ জন ফিলিস্তিনি শিক্ষার্থী স্কলারশিপ নিয়ে পড়াশোনা করছে।
তিনি আরও বলেন, আমরা চাই বাংলাদেশে আরও বেশি ফিলিস্তিনি শিক্ষার্থী পড়াশোনা করুক। কিন্তু তা যেন হয় দূতাবাসের মাধ্যমে যথাযথ নিয়ম ও প্রক্রিয়া অনুসরণ করে।
এবিষয়ে রাষ্ট্রদূতকে সর্বাত্মক সহযোগিতার আশ্বাস দেন উপদেষ্টা।
বৈঠকে আরও ছিলেন স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের অতিরিক্ত সচিব আবু হেনা মোস্তফা জামান ও সুরক্ষা সেবা বিভাগের অতিরিক্ত সচিব মো. ফিরোজ সরকারসহ মন্ত্রণালয়ের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা।
আরও পড়ুন: মানবাধিকার ইস্যুতে বাংলাদেশের অবস্থান অনেক ভালো: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
১ মাস আগে
মানবাধিকার ইস্যুতে বাংলাদেশের অবস্থান অনেক ভালো: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অবসরপ্রাপ্ত) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেছেন, বিশ্বের অনেক দেশের তুলনায় মানবাধিকার ইস্যুতে বাংলাদেশের অবস্থান ভালো।
তিনি বলেন, ‘মধ্যপ্রাচ্যসহ বিশ্বের বিভিন্ন জায়গায় নানাভাবে মানবাধিকার লঙ্ঘিত হচ্ছে। সে বিবেচনায় বাংলাদেশে মানবাধিকার লঙ্ঘনের হার অনেক কম এবং দিন দিন পরিস্থিতির আরও উন্নতি ঘটছে।’
উপদেষ্টা বলেন, জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক হাইকমিশনারের সঙ্গে মূলত আলোচনা হয়েছে মানবাধিকার ইস্যু নিয়ে। মানবাধিকার ইস্যুতে আমরা যেন তাদের সহযোগিতা করি, তারা এ বিষয়ে সর্বাত্মক সহযোগিতা চেয়েছে। তাছাড়া পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে উত্তরণ ও বিভিন্ন সংস্কার কমিশনের কাজেও তারা সহযোগিতার আশ্বাস দিয়েছেন।
মঙ্গলবার (২৯ অক্টোবর) স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক হাইকমিশনার ভলকার তুর্কের নেতৃত্বে প্রতিনিধিদলের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন তিনি।
আরও পড়ুন: যানজট নিরসনে রাস্তা ও পার্কিংয়ের স্থান বাড়ানোর নির্দেশ স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার
তিনি বলেন, মানবাধিকার প্রতিনিধিদল জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনে বিভিন্ন বাহিনীর সদস্যদের পাঠানোর ক্ষেত্রে নিরপেক্ষ ও স্বাধীনভাবে যাচাই-বাছাই ও স্ক্রিনিং করে পাঠানোর পরামর্শ দিয়েছে। তবে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনে বাংলাদেশ যে ভালো পারফর্ম করছে, সে বিষয়ে তারা প্রশংসা করেছে।
তিনি আরও বলেন, এছাড়া পুলিশ সংস্কার কমিশনে মানবাধিকার সংরক্ষণের বিষয়টি যেন গুরুত্ব দেওয়া হয়, সে বিষয়েও আলোচনা হয়েছে।
তিনি বলেন, তারা আমাদের বিচার প্রক্রিয়ায় সাক্ষী সুরক্ষা ও ভিকটিম সুরক্ষার বিষয়টি গুরুত্ব দিয়ে নিশ্চিত করার পরামর্শ দিয়েছে।
উপদেষ্টা বলেন, রোহিঙ্গা ইস্যুতে জাতিসংঘের সর্বাত্মক সহযোগিতা চেয়েছি। যদিও জাতিসংঘসহ বিভিন্ন দেশ রোহিঙ্গাদের পুনর্বাসন ও প্রত্যাবাসনে আমাদের সাহায্য করছে। তবে প্রয়োজনের তুলনায় এটি অনেক কম।
উপদেষ্টা আরও বলেন, সাম্প্রতিক সময়ে মিয়ানমারে সহিংস পরিস্থিতিতে বাংলাদেশে আরও কিছু রোহিঙ্গার অনুপ্রবেশ ঘটেছে।
সেজন্য জাতিসংঘ প্রতিনিধিদলকে রোহিঙ্গা ইস্যুতে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের মনোযোগ আকর্ষণে আমরা চাপ প্রয়োগের আহ্বান জানিয়েছি।
ভলকার তুর্কের নেতৃত্বে প্রতিনিধিদলের অন্য সদস্যরা হলেন- বাংলাদেশে জাতিসংঘের আবাসিক প্রতিনিধি অফিসের সিনিয়র মানবাধিকার উপদেষ্টা হুমা খান, জেনেভায় অবস্থিত অফিস অব দ্য ইউএন হাইকমিশনার ফর হিউম্যান রাইটসের (ওএইচসিএইচআর) এশিয়া-প্যাসিফিক অঞ্চলের প্রধান রোরি মুঙ্গোভেন, মিডিয়া ও জনসংযোগ বিভাগের প্রধান মুখপাত্র রাভিনা শামদাসানি, মানবাধিকার কর্মকর্তা লিভিয়া কোসেঞ্জা।
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার নেতৃত্বে দ্বিপক্ষীয় বৈঠকে বাংলাদেশ প্রতিনিধি দলে ছিলেন- স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের সিনিয়র সচিব ড. মোহাম্মদ আবদুল মোমেন, পুলিশ মহাপরিদর্শক মো. ময়নুল ইসলাম, বিজিবি’র মহাপরিচালক মেজর জেনারেল মোহাম্মদ আশরাফুজ্জামান সিদ্দিকী, র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নের (র্যাব) মহাপরিচালক এ কে এম শহিদুর রহমান, ডিএমপি কমিশনার মো. মাইনুল হাসান, জননিরাপত্তা বিভাগের অতিরিক্ত সচিব আবু হেনা মোস্তফা জামান প্রমুখ।
আরও পড়ুন: ৩২ উপজেলায় ফায়ার সার্ভিস স্টেশন নেই: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
১ মাস আগে