সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান
আধুনিক বর্জ্য ব্যবস্থাপনার জন্য মহাপরিকল্পনা প্রণয়ন করা হবে: উপদেষ্টা
বাংলাদেশ জলবায়ু উন্নয়ন অংশীদারিত্বের (বিসিডিপি) আওতায় দেশের সব বিভাগীয় সদর ও পৌর এলাকায় আধুনিক বর্জ্য ব্যবস্থাপনার জন্য একটি মহাপরিকল্পনা প্রণয়ন করা হবে বলে জানিয়েছেন পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয় এবং পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান।
মঙ্গলবার (১৫ এপ্রিল) সচিবালয়ে পরিবেশ মন্ত্রণালয়ের অফিসকক্ষে এশিয়ান ডেভেলপমেন্ট ব্যাংকের প্রতিনিধি দলের সাথে বিসিডিপির অগ্রগতি বিষয়ক এক বৈঠকে এসব কথা বলেন উপদেষ্টা।
তিনি বলেন, শহর এলাকার বিশেষ করে, ঢাকা শহরের তাপমাত্রা কমাতে সবুজায়নের উদ্যোগ নেয়া হবে। উপকূলীয় অঞ্চলের ঝুঁকিপূর্ণ বেড়িবাঁধ সংস্কারের জন্য উদ্যোগ নেয়া হবে।
আরও পড়ুন: তৃণমূল পর্যায়ে স্বাস্থ্যসেবা বাড়াতে ২০০০ চিকিৎসক নিয়োগের সিদ্ধান্ত হয়েছে: রিজওয়ানা
‘বিসিডিপির মাধ্যমে বিভিন্ন উন্নয়ন সহযোগীদের সহায়তায় উপকূলের মানুষদের জন্য নিরাপদ ও সুপেয় পানির ব্যবস্থা করা হবে। জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণের দিকেও গুরুত্ব দেয়া হবে,’ বলেন রিজওয়ানা।
তিনি বলেন, এছাড়া, জলবায়ু পরিবর্তন ঝুঁকি মোকাবিলায় কর্মকর্তাদের পেশাগত দক্ষতা ও জ্ঞান বৃদ্ধির জন্য প্রয়োজনীয় উদ্যোগ নেয়া হবে।
‘বিসিডিপির কর্মপন্থা প্রণয়নে একটি ওয়ার্কিং গ্রুপ গঠন করা হবে, যারা পরবর্তী পরিকল্পনা নির্ধারণ করবে।’
আগামী জুলাই মাসের মধ্যে বিসিডিপির ওয়েবসাইটসহ কার্যক্রম শুরু করার জন্য সংশ্লিষ্টদের নির্দেশনা দেন উপদেষ্টা।
বৈঠকে পরিবেশ মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. ফারহিনা আহমেদ, অতিরিক্ত সচিব (জলবায়ু পরিবর্তন) ড. ফাহমিদা খানম এবং এশিয়ান ডেভেলপমেন্ট ব্যাংকের সিনিয়র ক্লাইমেট চেইঞ্জ অফিসার মৌসুমি পারভিনসহ এডিবির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
৪ দিন আগে
পরিবেশ রক্ষায় ইতিবাচক মানসিকতা নিয়ে কাজ করতে হবে: উপদেষ্টা
পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন এবং পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেছেন, সরকার মানুষের কল্যাণে এবং পরিবেশ রক্ষায় নিরলসভাবে কাজ করছে। তিনি বলেন, দেশের পরিবেশ রক্ষায় কর্মকর্তাদের ইতিবাচক মানসিকতা নিয়ে কাজ করতে হবে।
রবিবার (৬ এপ্রিল) সচিবালয়ে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সাথে মতবিনিময় সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
সভায় উপদেষ্টা বলেন, জনসেবার জন্য সৃজনশীলভাবে কাজ করতে হবে। মনোভাব বদলাতে হবে। তিনি জানান, একটি অগ্রাধিকার তালিকা তৈরি করা হয়েছে। সেই তালিকা অনুসরণ করে কাজ করতে হবে।
আরও পড়ুন: ভাগাড়সহ কোনো স্থানে ময়লা পোড়ানো যাবে না: পরিবেশ উপদেষ্টা
‘অভিযোগ থাকলে সঙ্গে সঙ্গে ব্যবস্থা নিতে হবে। নিয়মিত মনিটরিং ও তদারকি করতে হবে,’ বলেন তিনি।
রিজওয়ানা হাসান বলেন, ঈদের আনন্দ আমরা পরিবার ও আত্মীয় স্বজনদের সাথে ভাগ করেছি। এখন কাজে মন দেওয়ার সময়। তিনি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের পেশাদারিত্ব, সততা ও আন্তরিকতার সঙ্গে দায়িত্ব পালনের আহ্বান জানান।
মতবিনিময় সভায় মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব (উন্নয়ন) মো. খায়রুল হাসান, অতিরিক্ত সচিব (পরিবেশ) ড. ফাহমিদা খানমসহ সকল কর্মকর্তা উপস্থিত ছিলেন।
১৪ দিন আগে
আন্তঃসীমান্ত বায়ুদূষণ রোধে পদক্ষেপ গ্রহণের আহ্বান পরিবেশ উপদেষ্টার
পরিবেশ, বন, জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেছেন, আন্তঃসীমান্ত বায়ুদূষণ মোকাবিলায় কার্যকর আঞ্চলিক পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে। বাংলাদেশের বায়ুদূষণের ৩০-৩৫ শতাংশ আসে প্রতিবেশী দেশগুলো থেকে। তাই, এ সমস্যা সমাধানে রাজনৈতিক আলোচনার গণ্ডি পেরিয়ে বাস্তব পদক্ষেপ ও আঞ্চলিক সহযোগিতা জরুরি। তিনি দক্ষিণ এশীয় দেশগুলোর কাঠমান্ডু রোডম্যাপ ও অন্যান্য সমঝোতার কথা উল্লেখ করে বলেন, এগুলো যথেষ্ট নয়, আরও জোরালো উদ্যোগ প্রয়োজন।
বৃহস্পতিবার (২৭ মার্চ) ভোরে কলম্বিয়ার কার্টাগেনায় অনুষ্ঠিত ডব্লিউএইচও’র দ্বিতীয় বৈশ্বিক সম্মেলনের বিশ্বব্যাংকের দক্ষিণ এশিয়া সাইড ইভেন্টে ভার্চুয়ালি অংশ নিয়ে পরিবেশ উপদেষ্টা এসব কথা বলেন। ঢাকাস্থ তার বাসভবন থেকে সংযুক্ত হয়ে তিনি বাংলাদেশের বায়ুদূষণ সমস্যা, বিশেষ করে ঢাকার ভয়াবহ পরিস্থিতির কথা তুলে ধরেন।
আরও পড়ুন: সুষ্ঠু বিচার ব্যবস্থার উন্নয়ন জনগণের আস্থা বাড়াতে ভূমিকা রাখবে: পরিবেশ উপদেষ্টা
উপদেষ্টা জানান, বাংলাদেশের বহুমাত্রিক বায়ুদূষণ সমস্যা মোকাবিলায় বায়ুমান নিয়ন্ত্রণ বিধিমালা চূড়ান্ত করা হয়েছে, যা ডব্লিউএইচও’র অন্তর্বর্তীকালীন লক্ষ্যমাত্রার সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ। এই আইনি বিধিমালায় দূষণকারী খাতগুলোর জন্য নির্দিষ্ট মানদণ্ড নির্ধারণ করা হয়েছে এবং অভ্যন্তরীণ ও বাহ্যিক বায়ুদূষণ নিয়ন্ত্রণের কাঠামো তৈরি করা হয়েছে।
তিনি জানান, ২০২৪ সালে চূড়ান্ত হওয়া জাতীয় বায়ুমান ব্যবস্থাপনা পরিকল্পনার বাস্তবায়ন রাজনৈতিক অস্থিরতার কারণে পিছিয়ে ছিল, তবে এখন তা কার্যকরভাবে বাস্তবায়িত হচ্ছে। পরিকল্পনার লক্ষ্য হলো মানুষের দূষণজনিত ঝুঁকি কমানো ও পরিষ্কার বায়ুর দিন বৃদ্ধির মাধ্যমে জনস্বাস্থ্য সুরক্ষা নিশ্চিত করা।
পরিবেশ উপদেষ্টা আরও জানান, বিশ্বব্যাংকের সহায়তায় বাংলাদেশ ক্লিন এয়ার প্রকল্প চূড়ান্ত পর্যায়ে রয়েছে, যা সরকারের অনুমোদন সাপেক্ষে শিগগিরই বাস্তবায়ন শুরু হবে। এই প্রকল্প নিয়ন্ত্রক কাঠামো শক্তিশালী করা, আইন প্রয়োগ জোরদার করা, শিল্প কারখানায় দূষণ পর্যবেক্ষণ ব্যবস্থা সম্প্রসারণ এবং গণপরিবহন খাত আধুনিকায়নের ওপর গুরুত্ব দেবে।
তিনি ঢাকার আশেপাশের এলাকাগুলোকে ইটভাটামুক্ত এলাকা হিসেবে ঘোষণা করার পরিকল্পনার কথা জানান, যেখানে ইটভাটা স্থাপন নিষিদ্ধ থাকবে। এছাড়া, ২০২৫ সালের মে থেকে পুরনো বাস ধাপে ধাপে তুলে দেওয়া হবে, যা পরিবেশ মন্ত্রণালয় ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষ যৌথভাবে বাস্তবায়ন করবে।
তিনি বায়ুদূষণের অন্যতম প্রধান কারণ ধুলাবালি দূষণ রোধে ঢাকা শহরের খোলা সড়কগুলোতে সবুজায়নের উদ্যোগ এবং রাস্তা পরিস্কারে আরও শ্রমিক নিয়োগের পরিকল্পনার কথা জানান। অবৈধ ইটভাটা উচ্ছেদ অভিযানের ফলে ইতোমধ্যে বায়ুমানের কিছুটা উন্নতি হয়েছে, তবে এই অগ্রগতি ধরে রাখতে কঠোর নজরদারি ও খাতসমূহের আধুনিকায়ন জরুরি।
রিজওয়ানা হাসান জানান, বাংলাদেশে প্রতি বছর প্রায় বিপুল পরিমাণ মানুষ বায়ুদূষণের কারণে মারা যায়, এবং ঢাকার মতো দূষিত শহরগুলোতে মানুষের গড় আয়ু ৫-৭ বছর কমে যাচ্ছে। এই সংকট আমাদের সবার জন্য, আমাদের শিশু, বাবা-মা এবং ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য হুমকি। নিষ্ক্রিয়তার মূল্য অনেক বেশি—আমাদের এখনই পদক্ষেপ নিতে হবে, তিনি জোর দিয়ে বলেন।
তিনি বলেন, আমি আশাবাদী কারণ আমি বিশ্বাস করি, এ সমস্যার সমাধান সম্ভব। প্রযুক্তি ও বিকল্প ব্যবস্থা আমাদের হাতে রয়েছে, শুধু প্রতিশ্রুতি ও বাস্তবায়ন দরকার। বায়ুদূষণ শুধুই পরিবেশগত ইস্যু নয়, এটি মানবিক সংকট।
আরও পড়ুন: পরিবেশগত চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় বর্জ্য পৃথকীকরণ প্রয়োজন: পরিবেশ উপদেষ্টা
সম্মেলনে দক্ষিণ এশিয়ার বিভিন্ন দেশের মন্ত্রী পর্যায়ের প্রতিনিধি, পরিবেশ ও জ্বালানি খাতের নীতিনির্ধারক, আন্তর্জাতিক ও উন্নয়ন সংস্থার প্রতিনিধি, গবেষক, স্থানীয় প্রশাসন, পরিবহন ও শিল্পখাতের বিশেষজ্ঞ এবং নাগরিক সমাজের প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন। তারা দক্ষিণ এশিয়ায় বায়ুদূষণ রোধে যৌথভাবে কাজ করার প্রতিশ্রুতি দেন।
২৪ দিন আগে
দূষণ প্রতিরোধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে: পরিবেশ উপদেষ্টা
পরিবেশগত ন্যায়বিচার নিশ্চিত করা ও অপরাধীদের দায়মুক্তি এড়াতে দূষণ প্রতিরোধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান।
তিনি বলেন, ‘পরিবেশ অধিদপ্তরের মামলা পরিচালনা আরও কার্যকর করতে আইনি কাঠামো ও অভিযোগ নিষ্পত্তির ব্যবস্থা জোরদার করা হবে।’
বুধবার (১৯ মার্চ) পরিবেশ অধিদপ্তরের চলমান মামলার অগ্রগতি পর্যালোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
পরিবেশ উপদেষ্টা বলেন, ‘বায়ু, পানি ও শিল্পদূষণের বিরুদ্ধে আইনি কার্যক্রম আরও জোরদার করা হবে। পরিবেশ সংরক্ষণে অধিদপ্তরের নির্বাহী কার্যক্রম শক্তিশালী করা হবে। মামলা পরিচালনায় দক্ষতা বৃদ্ধির পাশাপাশি আদালতে শক্তিশালী উপস্থাপনা নিশ্চিত করা হবে।’
আরও পড়ুন: দেশের ধর্মনিরপেক্ষ চরিত্র সমুন্নত রাখার অঙ্গীকার তারেকের
এ সময় দূষণবিরোধী অভিযান আরও কার্যকর করতে এনফোর্সমেন্ট ম্যানুয়াল প্রস্তুতের নির্দেশনা দেন সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান।
পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. ফারহিনা আহমেদের সভাপতিত্বে সভায় উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত সচিব (উন্নয়ন) মো. খায়রুল হাসান, অতিরিক্ত সচিব (পরিবেশ) ড. ফাহমিদা খানম, পরিবেশ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ড. মো. কামরুজ্জামান, বন অধিদপ্তরের প্রধান বন সংরক্ষক মো. আমীর হোসাইন চৌধুরী, সলিসিটর উইং, আইনজীবীসহ সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা।
৩১ দিন আগে
সুন্দর ভবিষ্যতের জন্য পরিবেশের সুরক্ষা করতে হবে: পরিবেশ উপদেষ্টা
পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয় এবং পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেছেন, ‘পরিবেশের সুরক্ষা আমাদের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ করবে। উন্নয়ন এমনভাবে করতে হবে, যাতে প্রকৃতির ওপর অতিরিক্ত চাপ না পড়ে।’
প্রকৃতিকে পরাজিত করা যায় না, বরং তার সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে জীবন গড়ে তুলতে হয় জানিয়ে তিনি বলেন, ‘পরিবর্তিত বিশ্বে আমাদের জীবনযাত্রাকে টেকসই করতে হবে।’
শনিবার (২২ ফেব্রুয়ারি) রাজধানীর ক্যান্টনমেন্ট এলাকায় সেনাপ্রাঙ্গণে ইউনিভার্সিটি অব স্কলারস-এর প্রথম সমাবর্তনে কনভোকেশন প্রেসিডেন্ট হিসেবে বক্তৃতাকালে উপদেষ্টা এসব কথা বলেন।
শব্দদূষণ, পলিথিন দূষণ বিষয়ে শিক্ষার্থীদের কাজ করার অনুরোধ জানিয়ে তিনি বলেন, ‘শুধু নিজেদের ভবিষ্যৎ নয়, দেশের ভবিষ্যৎ গড়ার দায়িত্বও নিতে হবে। শিক্ষার প্রকৃত মূল্যায়ন হয় তখনই, যখন তা সমাজ ও দেশের উন্নয়নে কাজে লাগে।’
‘শুধু সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট দিলেই সমাজ বদলাবে না, বরং বাস্তব কর্মের মাধ্যমে পরিবর্তন আনতে হবে।’ তিনি আরও বলেন, ‘আপনাদের সিদ্ধান্তের ওপরই নির্ভর করছে আগামী দিনের বাংলাদেশ। তাই নৈতিকতা, মূল্যবোধ ও দায়িত্ববোধকে সামনে রেখে এগিয়ে যেতে হবে।’
সিস্টেমকে কার্যকর করার ওপর গুরুত্ব দিয়ে উপদেষ্টা বলেন, ‘আমাদের দায়িত্ব শুধু নিজেকে নিয়ে ভাবা নয়, সমাজ ও দেশকেও নিয়ে ভাবতে হবে। সেবাপ্রাপ্তি সহজ করতে হবে, যেন সাধারণ মানুষ হয়রানির শিকার না হয়। এখন সময় এসেছে দেশের জন্য কাজ করার, সমাজের জন্য অবদান রাখার। সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আমরা একটি সমৃদ্ধ ও টেকসই বাংলাদেশ গড়ে তুলতে পারব।’
আরও পড়ুন: পাহাড় কাটার ক্ষেত্রে মালিকদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নিতে হবে: পরিবেশ উপদেষ্টা
সামাজিক পরিবর্তন প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘আমরা প্রায়ই অন্যের ওপর দোষ চাপাই, কিন্তু নিজেরা বদলাতে চাই না। সরকার একা পরিবর্তন আনতে পারবে না, আমাদের প্রত্যেককেই পরিবর্তনের অংশ হতে হবে। আমাদের অবস্থান থেকে সচেতন হলেই একটি সুন্দর ও টেকসই বাংলাদেশ গড়া সম্ভব।’
সমাবর্তনে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন, প্রধান উপদেষ্টার শিক্ষা মন্ত্রণালয় বিষয়ক বিশেষ সহকারী প্রফেসর ড. এম. আমিনুল ইসলাম, ইউনিভার্সিটি অব স্কলারসের প্রতিষ্ঠাতা ও বোর্ড অব ট্রাস্টিজের সভাপতি সাবেক নৌবাহিনী প্রধান অ্যাডমিরাল (অব.) ফরিদ হাবিব, বিশ্ববিদ্যালয়টির উপাচার্য প্রফেসর ড. এনামুল বাসার এবং কনভোকেশন স্পিকার ইস্ট কোস্ট গ্রুপের চেয়ারম্যান আজম জে. চৌধুরী।
অনুষ্ঠানে শিক্ষার্থীদের সনদ বিতরণের পাশাপাশি গোল্ড মেডালিস্টদের সনদ ও পদক প্রদান করা হয়।
৫৭ দিন আগে
পাহাড়ে অবৈধভাবে বসবাসকারীদের বিদ্যুৎ, পানির সংযোগ বিচ্ছিন্ন করা হবে: রিজওয়ানা হাসান
পাহাড়ে অবৈধভাবে বসবাসকারীদের বিদ্যুৎ ও পানির সংযোগ বিচ্ছিন্ন করা হবে বলে জানিয়েছেন পরিবেশ, বন ও জলবায়ু এবং পানিসম্পদ উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান। তিনি বলেছেন, পাহাড় সংরক্ষণ শুধু সরকারের দায়িত্ব নয়, এটি সবার দায়িত্ব। স্থানীয় জনগণ, প্রশাসন ও পরিবেশবাদীদের সম্মিলিত উদ্যোগে পাহাড়ি অঞ্চলের পরিবেশ পুনরুদ্ধার সম্ভব।
রবিবার (১৯ জানুয়ারি) বিকালে চট্টগ্রামের আকবরশাহ্ এলাকায় অবৈধ পাহাড় কাটা রোধে পরিদর্শনকালে উপদেষ্টা এসব কথা বলেন। এ সময় তিনি স্থানীয় জনগণ ও প্রশাসনের সঙ্গে মতবিনিময় করেন ও পাহাড় সংরক্ষণে দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনার ওপর জোর দেন।
তিনি বলেন, ‘অবৈধ দখলকারীরা কীভাবে এসব সংযোগ পায়?’
যেই হোক, এমনকি পাহাড়ের মালিক হলেও পাহাড় কাটলে তাদের আইনের আওতায় আনা হবে বলে জানান তিনি।
তিনি আরও বলেন, ‘অপরিকল্পিত পাহাড় কাটা ও অব্যবস্থাপনার কারণে পরিবেশ ও জীববৈচিত্র্য হুমকির মুখে। এ ধরনের কার্যক্রম দ্রুত বন্ধ করতে হবে।’
আরও পড়ুন: সন্তানদের সুস্থ ভবিষ্যতের জন্য পলিথিনের ব্যবহার বন্ধ করতে হবে: পরিবেশ উপদেষ্টা
স্থানীয় প্রশাসনকে নির্দেশ দিয়ে উপদেষ্টা বলেন, ‘ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য একটি বাসযোগ্য পৃথিবী নিশ্চিত করতে পাহাড় ও জীববৈচিত্র্য রক্ষা করা অত্যাবশ্যক। এক্ষেত্রে পরিবেশবান্ধব নীতিমালা প্রণয়ন ও বাস্তবায়ন করতে হবে।’
পরিদর্শনকালে চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের মেয়র ডা. শাহাদাত হোসেন, স্থানীয় প্রশাসন, সরকারি-বেসরকারি সংস্থার ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা এবং পরিবেশ সংরক্ষণে কাজ করা সংগঠনের প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।
৯০ দিন আগে
সন্তানদের সুস্থ ভবিষ্যতের জন্য পলিথিনের ব্যবহার বন্ধ করতে হবে: পরিবেশ উপদেষ্টা
সন্তানদের সুস্থ ভবিষ্যতের জন্য পলিথিনের ব্যবহার বন্ধ করতে হবে বলে জানিয়েছেন পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন এবং পানি সম্পদ উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান।
তিনি বলেছেন, ‘আইনে নিষিদ্ধ বলেই শুধু নয়, পলিথিনের ব্যবহার বন্ধে এবার কঠোর হবে সরকার। সরকার ব্যর্থ হলে বর্তমান ও ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য অকল্পনীয় ক্ষতি বয়ে আনবে। ক্যান্সারসহ অন্যান্য রোগ ও পরিবেশের ক্ষতির জন্য দায়ী পলিথিন আমাদের বর্জন করতেই হবে।’
রবিবার (১৯ জানুয়ারি) সকালে চট্টগ্রামের থিয়েটার ইনস্টিটিউটে পলিথিনবিরোধী এবং পরিবেশ সংরক্ষণ বিষয়ে অংশীজনদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে উপদেষ্টা এসব কথা বলেন।
সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেন, ‘ঢাকার শপিংমলগুলো থেকে ৯০ শতাংশ পলিথিন দূর করা গেছে। সেখানে কাপড়, কাগজ ও পাটের ব্যাগ ব্যবহার করা হচ্ছে। এছাড়া পলিথিন বন্ধে যুবকদের সংযুক্ত করা হচ্ছে। বাজার তদারকির জন্য কমিটি করা হয়েছে। পলিথিনের বিকল্প আমাদের কাছেই আছে।’
তিনি বলেন, ‘সারা দেশ থেকেই পর্যায়ক্রমে পলিথিন দূর করা হবে। এর ক্ষতিকর প্রভাব আমাদের পরিবেশ, জীববৈচিত্র্য ও স্বাস্থ্যকে হুমকির মুখে ফেলেছে। এর ব্যবহার বন্ধে সরকার, ব্যবসায়ী, ভোক্তা ও স্থানীয় জনগণের সমন্বিত প্রচেষ্টা প্রয়োজন। আমরা যদি এখনই কার্যকর পদক্ষেপ না নেই, ভবিষ্যৎ প্রজন্ম একটি বিপর্যস্ত পরিবেশে বাস করবে।’
চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের মেয়র ডা. শাহাদাত হোসেনের সভাপতিত্বে সভায় অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য দেন চট্টগ্রামের বিভাগীয় কমিশনার ড. মো. জিয়াউদ্দীন, চট্টগ্রাম রেঞ্জ পুলিশের ডিআইজি আহসান হাবিব পলাশ, চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার মো. হুমায়ুন কবির, চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের প্রধান নির্বাহী শেখ মো. তৌহিদুল ইসলাম।
আরও পড়ুন: দেশের পাহাড় ও টিলা কাটা বন্ধ করা হবে: পরিবেশ উপদেষ্টা
সভায় মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের উপসচিব (দূষণ নিয়ন্ত্রণ) সিদ্ধার্থ শংকর কুণ্ডু।
সভা শেষে উপদেষ্টা চট্টগ্রামের কাজির দেউড়ি কাঁচাবাজার পরিদর্শন এবং সাধারণ মানুষের সঙ্গে কথা বলেন। এ সময় তিনি পলিথিনের ব্যবহার রোধে সচেতনতা বৃদ্ধিতে সবাইকে একযোগে কাজ করার আহ্বান জানান।
৯০ দিন আগে
দেশের পাহাড় ও টিলা কাটা বন্ধ করা হবে: পরিবেশ উপদেষ্টা
চট্টগ্রামসহ সারা দেশের পাহাড় ও টিলা কাটা বন্ধে সরকার কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করবে বলে জানিয়েছেন পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান।
শনিবার (১৮ জানুয়ারি) সন্ধ্যায় চট্টগ্রামের সার্কিট হাউসে এক মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
উপদেষ্টা বলেন, এ লক্ষ্যে প্রযুক্তি ব্যবহার করে বনের ম্যাপিং করা হচ্ছে এবং পাহাড় কাটা বন্ধে নিয়মিত টহলের ব্যবস্থা নেওয়া হবে। কেউ এই অপরাধে জড়িত থাকলে তার বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
‘ইটভাটা, শব্দদূষণ এবং পলিথিন শপিং ব্যাগ বন্ধে সংশ্লিষ্টদের দ্রুত কর্মপরিকল্পনা তৈরি করতে হবে।’
এ বিষয়ে আগামী এক মাসের মধ্যে কার্যকর পদক্ষেপ নেয়ার নির্দেশ দেন তিনি। রিজওয়ানা বলেন, পরিবেশ সংরক্ষণে সরকারি দপ্তরগুলোর সমন্বয় এবং স্থানীয় জনগণের সক্রিয় অংশগ্রহণ অপরিহার্য। প্রাকৃতিক সম্পদ রক্ষায় সরকারি প্রতিষ্ঠানের পাশাপাশি জনগণকে সম্পৃক্ত করতে হবে।
তিনি বন উজাড়রোধ, পানির টেকসই ব্যবস্থাপনা এবং জলবায়ু পরিবর্তনের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় কার্যকর পদক্ষেপ নিতে জোর দেন।
আরও পড়ুন: তিন সংকট মোকাবিলায় এডিবির সহযোগিতা চান পরিবেশ উপদেষ্টা
সভায় চট্টগ্রামের পরিবেশ ও জীববৈচিত্র্য রক্ষায় বিভিন্ন দপ্তরের কার্যক্রম ও ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা নিয়ে আলোচনা হয়। পরিবেশ উপদেষ্টা সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের দিকনির্দেশনা প্রদান করেন এবং মাঠপর্যায়ে কাজের অগ্রগতি তদারকির ওপর গুরুত্বারোপ করেন।
মতবিনিময় সভায় পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সচিব নাজমুল আহসান, চট্টগ্রামের বিভাগীয় কমিশনার ড. জিয়াউদ্দীন, পানি উন্নয়ন বোর্ডের মহাপরিচালক এ. কে. এম. তাহমিদুল ইসলামসহ চট্টগ্রাম বন বিভাগ, পরিবেশ অধিদপ্তর, বিএফআরআই, বিএফআইডিসি এবং পানি উন্নয়ন বোর্ডের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
৯১ দিন আগে
সংস্কার নিয়ে ফেব্রুয়ারিতে রাজনৈতিক দলের সঙ্গে আলোচনা হতে পারে: রিজওয়ানা
পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেছেন, ‘সংস্কার উদ্যোগ নিয়ে একটি ঐকমত্যে পৌঁছাতে আগামী ফেব্রুয়ারিতে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরু করতে পারে অন্তবর্তীকালীন সরকার।’বুধবার (১৫ জানুয়ারি) বিকালে রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এমন তথ্য জানিয়েছেন।এরআগে বেলা সাড়ে ১১টায় রাজধানীর তেজগাঁওয়ে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে প্রতিবেদন জমা দেয় চারটি সংস্কার কমিশন। কমিশনগুলো হলো—সংবিধান, নির্বাচনব্যবস্থা, দুর্নীতি দমন কমিশন ও পুলিশ সংস্কার কমিশন। এ বিষয়েই সংবাদ ব্রিফিংয়ের আয়োজন করা হয়।
আরও পড়ুন: তিন সংকট মোকাবিলায় এডিবির সহযোগিতা চান পরিবেশ উপদেষ্টাএ সময়ে আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল, স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া ও প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম উপস্থিত ছিলেন।‘আমি মনে করি, ফেব্রুয়ারির মাঝামাঝিতে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা শুরু হতে পারে,’ বলেন রিজওয়ানা।আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল বলেন, ‘যদি প্রাথমিক কাজগুলো দ্রুত সেরে ফেলা যায়, তাহলে ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহে আমরা রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা শুরু করতে পারবো।’সংবাদ ব্রিফিংয়ে জানানো হয়, কমিশনগুলোতে সমন্বয়সহ আনুষঙ্গিক কাজের জন্য এক মাস সময় দেওয়া হয়েছে। তবে জানুয়ারির মধ্যেই এই চার কমিশনসহ মোট ছয়টি সংস্কার কমিশনের পূর্ণাঙ্গ প্রতিবেদন জানিয়ে দেওয়া হবে।বাকি দুটি কমিশন হলো বিচার বিভাগ সংস্কার ও জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশন।
আরও পড়ুন: পরিবেশের সুরক্ষা নিশ্চিত করাই আমাদের লক্ষ্য: পরিবেশ উপদেষ্টাসরকারের পক্ষ থেকে আগেই বলা হয়েছে, সংস্কার কমিশনগুলোর প্রতিবেদন পাওয়ার পর প্রস্তাবগুলো নিয়ে সরকার রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা করবে। আলোচনার মধ্য দিয়ে যেসব প্রস্তাব নিয়ে ঐকমত্য তৈরি হবে, সেগুলো বাস্তবায়ন করা হবে। প্রস্তাবগুলো কবে কোন প্রক্রিয়ায় বাস্তবায়ন করা হবে, তার একটি রূপরেখা আসতে পারে দলগুলোর সঙ্গে সরকারের আলোচনার মাধ্যমে।
৯৪ দিন আগে
তিন সংকট মোকাবিলায় এডিবির সহযোগিতা চান পরিবেশ উপদেষ্টা
নদী দূষণ, বর্জ্য ব্যবস্থাপনা ও মানুষ-হাতি সংঘাত মোকাবিলায় এডিবির সহযোগিতা চেয়েছেন পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন এবং পানিসম্পদ উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান।
রবিবার (৫ জানুয়ারি) রাজধানীর বন অধিদপ্তরে পরিবেশ উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন এশীয় উন্নয়ন ব্যাংকের (এডিবি) কান্ট্রি ডিরেক্টর হো ইউন জং। সাক্ষাৎকালে উপদেষ্টা এ সহযোগিতা কামনা করেন।
৮টি বিভাগের ৮টি প্রধান নদী পুনরুদ্ধার পরিকল্পনার কথা তুলে ধরে ঢাকার আশপাশের নদীগুলোর পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রমে এডিবির অগ্রাধিকারমূলক সহযোগিতা কামনা করেন তিনি।
এ সময় উপদেষ্টা সহজ শর্তে ঋণ সহায়তা নিশ্চিতের পাশাপাশি কঠিন বর্জ্য ব্যবস্থাপনা, পয়ঃনিষ্কাশন, লবণাক্ততার প্রবেশ, জলাবদ্ধতা ও মানুষ-হাতি সংঘাত মোকাবিলায় এডিবির সহযোগিতা চান।
এডিবির কান্ট্রি ডিরেক্টর জানান, আগামী পাঁচ বছরে বাংলাদেশকে প্রতি বছর ১ বিলিয়ন ডলার সহজ শর্তে ঋণ সহায়তা দেবে এডিবি। এছাড়া বাংলাদেশে প্রকল্প বাস্তবায়নে অনুদানসহ আর্থিক সহায়তা আরও বাড়াবে সংস্থাটি।
আরও পড়ুন: পরিবেশের সুরক্ষা নিশ্চিত করাই আমাদের লক্ষ্য: পরিবেশ উপদেষ্টা
এ সময় হো ইউন জং নদী পরিচ্ছন্নতা প্রকল্পে আগ্রহ প্রকাশ করেন ও নদী পুনরুদ্ধার উদ্যোগগুলোকে জাতীয় অভিযোজন পরিকল্পনায় (এনএপি) অন্তর্ভুক্ত করার পরামর্শ দেন। এছাড়া প্রকল্প বাস্তবায়নে স্থানীয় জনগণের অংশগ্রহণ ও জনপরামর্শ বাড়ানোর প্রতিশ্রুতিও দেন তিনি।
বৈঠকে পরিবেশ মন্ত্রণালয়ের সচিব, যুগ্ম সচিব, প্রধান বন সংরক্ষক এবং পরিবেশ মন্ত্রণালয় ও এডিবির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
১০৪ দিন আগে