টোকিও
টোকিওর বাংলাদেশ দূতাবাসে পহেলা বৈশাখ উদযাপন
বাংলা নববর্ষ ১৪৩১ উপলক্ষে এক বর্ণাঢ্য অনুষ্ঠানের মাধ্যমে পহেলা বৈশাখ উদযাপন করেছে টোকিওস্থ বাংলাদেশ দূতাবাস।
অনুষ্ঠানে দূতাবাসের কর্মকর্তা, তাদের পরিবারের সদস্য এবং জাপানে বাংলাদেশি কমিউনিটির সদস্যরা অংশগ্রহণ করেন।
আরও পড়ুন: ওয়াশিংটনে বাংলাদেশ দূতাবাসে ‘গণহত্যা দিবস’ পালিত
বাংলা নববর্ষ উপলক্ষে সকালে দূতাবাস প্রাঙ্গণে মঙ্গল শোভাযাত্রা বের করা হয়।
শোভাযাত্রা শেষে জাপানে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত শাহাবুদ্দিন আহমেদ অতিথিদের বাংলা নববর্ষের শুভেচ্ছা জানান।
স্বাগত বক্তব্যে রাষ্ট্রদূত দেশে-বিদেশে বাংলাদেশের সমৃদ্ধ ইতিহাস, ঐতিহ্য ও সংস্কৃতি তুলে ধরতে কাজ করতে সকলের প্রতি আহ্বান জানান।
পরে স্থানীয় বাংলাদেশি শিল্পীদের অংশগ্রহণে দূতাবাসের বঙ্গবন্ধু মিলনায়তনে এক সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
আরও পড়ুন: যুক্তরাষ্ট্র দূতাবাসের সহায়তায় উপকূলের সুবিধাবঞ্চিত ১২শ’ তরুণীর কর্মসংস্থান করেছে ব্র্যাক
ভিয়েনায় বাংলাদেশ দূতাবাসে স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উদযাপিত
৭ মাস আগে
ওয়াশিংটনের উদ্দেশে টোকিও ছেড়েছেন প্রধানমন্ত্রী
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জাপান, যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্য সফরের দ্বিতীয় ধাপে শুক্রবার ওয়াশিংটনের উদ্দেশে টোকিও ত্যাগ করেছেন।
প্রধানমন্ত্রী শুক্রবার জাপানে তার চার দিনের সরকারি সফর শেষ করেছেন। তিনি জাপানি প্রধানমন্ত্রী ফুমিও কিশিদার আমন্ত্রণে ২৫ এপ্রিল টোকিও এসেছিলেন।
আরও পড়ুন: আ. লীগ একাই গণতন্ত্র চর্চা করে ও বাংলাদেশে সুষ্ঠু নির্বাচন করে: প্রধানমন্ত্রী
প্রধানমন্ত্রীর স্পিচ রাইটার মো. নজরুল ইসলাম বলেন, প্রধানমন্ত্রীকে বহনকারী ইউনাইটেড এয়ারলাইন্সের একটি ফ্লাইট শুক্রবার জাপান সময় বিকাল ৩টা ৫৫ মিনিটে (বাংলাদেশ সময় ১২টা ৫৫ মিনিট) হানেদা আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে যাত্রা করে।
ফ্লাইটটি ওয়াশিংটনের সময় বিকাল ৩টা ৫০ মিনিটে ওয়াশিংটনের ডুলেস আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণের কথা রয়েছে।
শেখ হাসিনা ১ মে ওয়াশিংটন ডিসিতে বিশ্বব্যাংক ও বাংলাদেশের অংশীদারিত্বের ৫০ বছর পূর্তি উপলক্ষে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে যোগ দেবেন। বিশ্বব্যাংকের প্রেসিডেন্ট ডেভিড আর ম্যালপাস তাকে আমন্ত্রণ জানিয়েছেন।
২৯ এপ্রিল আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) ব্যবস্থাপনা পরিচালক প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করবেন।
বাংলাদেশের আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন তুলে ধরে আগামী ১ মে যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটন ডিসিতে বিশ্বব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে 'রিফ্লেকশন অন ৫০ ইয়ারস অব বাংলাদেশ-ওয়ার্ল্ড ব্যাংক পার্টনারশিপ' শীর্ষক এক সেমিনার অনুষ্ঠিত হবে।
সেমিনারে প্রধানমন্ত্রী ও বিশ্বব্যাংকের প্রেসিডেন্ট বক্তৃতা করবেন।
অনুষ্ঠানে বাংলাদেশের উন্নয়ন যাত্রা এবং বিগত পাঁচ দশকে বাংলাদেশে বিশ্বব্যাংকের কার্যক্রম তুলে ধরা হবে।
এছাড়া 'বাংলাদেশ-ওয়ার্ল্ড ব্যাংক ৫০ ইয়ারস অব পার্টনারশিপ' শীর্ষক মাল্টিমিডিয়া প্রদর্শনীর আয়োজন করা হবে।
একই দিন প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বিশ্বব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের একান্ত বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে।
আগামী ৯ মে দেশে ফেরার কথা রয়েছে প্রধানমন্ত্রীর।
আরও পড়ুন: রোহিঙ্গাদের মিয়ানমারে ফেরত পাঠাতে মধ্যস্থতা করতে পারে জাপান: প্রধানমন্ত্রী
৪ দিনের জাপান সফর শেষে শুক্রবার ওয়াশিংটন যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী
১ বছর আগে
৪ দিনের জাপান সফর শেষে শুক্রবার ওয়াশিংটন যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জাপান, যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্য সফরের দ্বিতীয় ধাপে শুক্রবার ওয়াশিংটনের উদ্দেশ্যে টোকিও ত্যাগ করবেন।
তিনি শুক্রবার জাপানে তার চার দিনের সরকারি সফর শেষ করছেন। জাপানের প্রধানমন্ত্রী ফুমিও কিশিদার আমন্ত্রণে তিনি গত ২৫ এপ্রিল টোকিও যান।
প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় অনুসারে, প্রধানমন্ত্রীকে বহনকারী ইউনাইটেড এয়ারলাইন্সের একটি ফ্লাইট জাপান সময় শুক্রবার বিকাল ৩টা ৫০ মিনিটে হানেদা আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ত্যাগ করবে এবং ওয়াশিংটন সময় বিকাল ৩টা ৫০ মিনিটে ওয়াশিংটনের ডুলস আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করবে।
শেখ হাসিনা ১ মে ওয়াশিংটন ডিসিতে বিশ্বব্যাংক ও বাংলাদেশের অংশীদারিত্বের ৫০ বছর পূর্তি উপলক্ষে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে যোগ দেবেন। বিশ্বব্যাংকের প্রেসিডেন্ট ডেভিড আর ম্যালপাস তাকে আমন্ত্রণ জানিয়েছেন।
২৯ এপ্রিল আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) ব্যবস্থাপনা পরিচালক প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করবেন।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশের সময়ের পরীক্ষিত বন্ধু জাপান: প্রধানমন্ত্রী
বাংলাদেশের আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন তুলে ধরে আগামী ১ মে যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটন ডিসিতে বিশ্বব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে 'রিফ্লেকশন অন ৫০ ইয়ারস অব বাংলাদেশ-ওয়ার্ল্ড ব্যাংক পার্টনারশিপ' শীর্ষক এক সেমিনার অনুষ্ঠিত হবে।
সেমিনারে প্রধানমন্ত্রী ও বিশ্বব্যাংকের প্রেসিডেন্ট বক্তৃতা করবেন।
অনুষ্ঠানে বাংলাদেশের উন্নয়ন যাত্রা এবং বিগত পাঁচ দশকে বাংলাদেশে বিশ্বব্যাংকের কার্যক্রম তুলে ধরা হবে।
এছাড়া 'বাংলাদেশ-ওয়ার্ল্ড ব্যাংক ৫০ ইয়ারস অব পার্টনারশিপ' শীর্ষক মাল্টিমিডিয়া প্রদর্শনীর আয়োজন করা হবে।
একই দিন প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বিশ্বব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের একান্ত বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে।
আরও পড়ুন: জাপানের ‘মিরাইকান’ জাদুঘর পরিদর্শন করলেন প্রধানমন্ত্রী
১ বছর আগে
টোকিওতে জাপানের সম্রাট নারুহিতোর সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা
জাপানের সম্রাট নারুহিতোর সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
বুধবার স্থানীয় সময় বিকাল ৩টায় টোকিওর ইম্পেরিয়াল প্যালেসে সম্রাটের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন তিনি। এসময় এক শ্রোতা সভায় যোগ দেন প্রধানমন্ত্রী।
শেখ হাসিনা, এখন জাপানে চারদিনের সরকারি সফরে আছেন। বুধবার সন্ধ্যায় টোকিওতে তার জাপানের প্রধানমন্ত্রী কিশিদা ফুমিওর সঙ্গে একটি শীর্ষ বৈঠক করবেন।
আরও পড়ুন: ঢাকা-মাওয়া মহাসড়কে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় নিহত ১, আহত ২
শীর্ষ বৈঠকের পর উভয় প্রধানমন্ত্রী যৌথ বিবৃতি দিবেন। তারা বিভিন্ন ক্ষেত্রে দ্বিপক্ষীয় সহযোগিতার জন্য চুক্তি এবং সহযোগিতা স্মারক (এমওসি) বিনিময় প্রত্যক্ষ করবেন।
বুধবার বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী জাপানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইয়োশিমাসা হায়াশি এবং জাপান ইন্টারন্যাশনাল কো-অপারেশন এজেন্সির (জাইকা) প্রেসিডেন্ট ড. তানাকা আকিহিকো, জাপান-বাংলাদেশ বাণিজ্যিক ও অর্থনৈতিক সহযোগিতা কমিটির (জেবিসিসিইসি) চেয়ারম্যান ফুমিয়া কোকুবু, জাপানের চেয়ারম্যান ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তার সঙ্গেও আলাদাভাবে বৈঠক করেন। এক্সটার্নাল ট্রেড অর্গানাইজেশন (জেট্রো) ইশিগুরো নোরিহিকো এবং জাপান-বাংলাদেশ পার্লামেন্টারি ফ্রেন্ডশিপ লিগের (জেবিপিএফএল) সভাপতি তারো আসো সঙ্গেও বৈঠক করবেন তিনি।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তার জাপানি সমকক্ষ কিশিদা ফুমিওর আমন্ত্রণে জাপানে চার দিনের সরকারি সফরে মঙ্গলবার টোকিও পৌঁছেছেন।
আরও পড়ুন: ২৫ এপ্রিল পর্যন্ত পদ্মা সেতুতে টোল আদায় ৬৬০.২৪ কোটি টাকা: কাদের
মাগুরায় উচ্চ তাপমাত্রা, বৃষ্টির অভাবে লাভজনক লিচু উৎপাদন হুমকির মুখে
১ বছর আগে
টোকিওতে বাংলাদেশ ও জাপানের প্রধানমন্ত্রীদের মধ্যে শীর্ষ বৈঠক চলছে
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জাপান সফরের দ্বিতীয় দিনে বুধবার টোকিওতে তার জাপানি সমকক্ষ কিশিদা ফুমিওর সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ককে বিদ্যমান 'বিস্তৃত অংশীদারিত্ব' থেকে 'কৌশলগত অংশীদারিত্বে' নিয়ে যেতে শীর্ষ বৈঠক শুরু করেন।’
জাপানের প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের বিশাল বৈঠক কক্ষে অনুষ্ঠিত শীর্ষ বৈঠকে তিনি বাংলাদেশের পক্ষে নেতৃত্ব দিচ্ছেন এবং জাপানের প্রধানমন্ত্রী তার দেশের পক্ষে নেতৃত্ব দিচ্ছেন।
সেখানে পৌঁছালে জাপানের প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের প্রবেশপথে কিশিদা ফুমিও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীকে স্বাগত জানান।
আরও পড়ুন: জাপান, যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্যে দুই সপ্তাহের সরকারি সফরের প্রথম ধাপে টোকিওর উদ্দেশে প্রধানমন্ত্রী
জাপানের প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে শেখ হাসিনাকে গার্ড অব অনার দেওয়া হয়। তিনি সালাম গ্রহণ করেন এবং গার্ড অব অনার পরিদর্শন করেন।
শীর্ষ বৈঠকের পর উভয় প্রধানমন্ত্রী যৌথ বিবৃতিতে সই করবেন। তারা দুই দেশের মধ্যে সই হওয়া দ্বিপক্ষীয় চুক্তি এবং কর্পোরেশনের স্মারক (এমওসি) বিনিময়ও প্রত্যক্ষ করবে।
শেখ হাসিনা তার জাপানি সমকক্ষ কিশিদার আমন্ত্রণে জাপানে চার দিনের সরকারি সফরে মঙ্গলবার টোকিও পৌঁছেছেন।
আরও পড়ুন: টোকিওতে জাপানের সম্রাট নারুহিতোর সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা
১ বছর আগে
টোকিওতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে লাল গালিচায় অভ্যর্থনা
জাপানি প্রধানমন্ত্রী ফুমিও কিশিদার আমন্ত্রণে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা চার দিনের সরকারি সফরে মঙ্গলবার বিকালে টোকিওতে পৌঁছালে লাল গালিচায় স্বাগত জানানো হয়।
স্থানীয় সময় বিকেল ৪টা ৪৫ মিনিটে (বাংলাদেশ সময় দুপুর ১টা ৪৫ মিনিট) হানেদা আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছালে প্রধানমন্ত্রীকে স্বাগত জানান জাপানের পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী ইয়ামাদা কেনজি। বিমানবন্দরে তাকে স্ট্যাটিক গার্ড অব অনার দেওয়া হয়।
বিমানবন্দর থেকে শেখ হাসিনাকে আকাসাকা প্রাসাদে নিয়ে যাওয়া হয়। রাজপ্রাসাদে যাওয়ার পথে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীকে স্বাগত জানাতে রাস্তার দুই পাশে দুই বন্ধুপ্রতীম দেশ-বাংলাদেশ ও জাপানের পতাকা দিয়ে সজ্জিত করা হয়।
এর আগে, প্রধানমন্ত্রী ও তার সফরসঙ্গীদের বহনকারী বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের একটি ভিভিআইপি চার্টার্ড ফ্লাইট সকাল ৭টা ৫৬ মিনিটে (বাংলাদেশ সময়) টোকিওর উদ্দেশে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ত্যাগ করে।
শেখ হাসিনা জাপান, যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্যে দুই সপ্তাহের ত্রিদেশীয় সরকারি সফরের প্রথম ধাপে ২৮ এপ্রিল পর্যন্ত টোকিওতে অবস্থান করবেন।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তাদের মতে, তার সফরের সময় বাংলাদেশ ও জাপানের মধ্যে ক্রয় ছাড়াই প্রতিরক্ষা সহযোগিতাসহ আটটি সহযোগিতা স্মারক (এমওসি) বা চুক্তি সই হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
আরও পড়ুন: জাপান, যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্যে দুই সপ্তাহের সরকারি সফরের প্রথম ধাপে টোকিওর উদ্দেশে প্রধানমন্ত্রী
২৬ এপ্রিল বন্ধুপ্রতিম দেশগুলোর দুই প্রধানমন্ত্রীর (শেখ হাসিনা ও কিশিদা ফুমিও) মধ্যে বৈঠকে এমওসি বা চুক্তি সই হবে।
জাপানের প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে দুই দেশের সরকার প্রধানদের মধ্যে আনুষ্ঠানিক দ্বিপক্ষীয় বৈঠক শেষে দুই দেশের মধ্যে কৃষি, মেট্রো-রেল, শিল্প আপগ্রেডেশন, জাহাজ পুনর্ব্যবহার, শুল্ক বিষয়ক, মেধা সম্পত্তি, প্রতিরক্ষা সহযোগিতা, আইসিটি এবং সাইবার নিরাপত্তা সহযোগিতা ইত্যাদি খাতে দুই দেশের মধ্যে দুই নেতার উপস্থিতিতে প্রায় আটটি এমওসি বা চুক্তি সই হতে পারে।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২৬ এপ্রিল জাপানের সম্রাট নারুহিতোর সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করবেন এবং সেখানে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীকে গার্ড অব অনার প্রদান করা হবে।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সম্মানে জাপানের প্রধানমন্ত্রীর বাসভবনে নৈশভোজের মাধ্যমে বৈঠকের আনুষ্ঠানিকতা শেষ হবে।
এটি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ষষ্ঠ জাপান সফর। এর আগে প্রধানমন্ত্রী ১৯৯৭, ২০১০, ২০১৪, ২০১৬ এবং ২০১৯ সালে জাপান সফর করেন।
সফরকালে, প্রধানমন্ত্রী কয়েকটি দ্বিপক্ষীয় বৈঠকের পাশাপাশি একটি বিনিয়োগ শীর্ষ সম্মেলন এবং একটি সম্প্রদায়ভিত্তিক সংবর্ধনায় যোগ দেওয়ার কথা রয়েছে।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, তিনি কয়েকজন জাপানি নাগরিকের হাতে ‘ফ্রেন্ডস অব লিবারেশন ওয়ার অনার’ তুলে দেবেন।
যুক্তরাষ্ট্র ও পরে যুক্তরাজ্য সফর শেষে প্রধানমন্ত্রী আগামী ৯ মে দেশে ফিরবেন বলে আশা করা হচ্ছে।
আরও পড়ুন: ৪ দিনের সরকারি সফরে টোকিও পৌঁছেছেন প্রধানমন্ত্রী
১ বছর আগে
৪ দিনের সরকারি সফরে টোকিও পৌঁছেছেন প্রধানমন্ত্রী
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জাপানে চারদিনের সরকারি সফর শুরু করতে স্থানীয় সময় বিকালে টোকিও পৌঁছেছেন।
প্রধানমন্ত্রীর দুই সপ্তাহের তিন দেশের সরকারি সফরে টোকিওই প্রথম যাত্রাবিরতি, এরপর তিনি যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্যে যাবেন।
প্রধানমন্ত্রী ও তার সফরসঙ্গীদের বহনকারী বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের একটি ভিভিআইপি চার্টার্ড ফ্লাইট জাপান সময় বিকাল ৪টা ৪৫ মিনিটে টোকিওর হানেদা আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে।
জাপানের পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী তাকেই শুনসুকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে বিমানবন্দরে স্বাগত জানান। বিমানবন্দরে তাকে গার্ড অব অনার দেওয়া হয়।
এর আগে প্রধানমন্ত্রীকে বহনকারী বিমানটি সকাল ৭টা ৫৬ মিনিটে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ত্যাগ করে। শেখ হাসিনা জাপানের প্রধানমন্ত্রী ফুমিও কিশিদার আমন্ত্রণে ২৫ থেকে ২৮ এপ্রিল জাপান সফর করছেন।
আরও পড়ুন: ঢাকা ত্যাগের পূর্বে বিমানবন্দরে ভিভিআইপি লাউঞ্জ উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা জানান, তার সফরকালে বাংলাদেশ ও জাপানের মধ্যে ক্রয় ছাড়াই প্রতিরক্ষা সহযোগিতাসহ আটটি সমঝোতা স্মারক (এমওসি) বা চুক্তি স্বাক্ষরিত হতে পারে।
আগামী ২৬ এপ্রিল দুই প্রধানমন্ত্রী (শেখ হাসিনা ও ফুমিও কিশিদা) বন্ধুত্বপূর্ণ দেশগুলোর মধ্যে বৈঠকে এসব সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হবে।
জাপানের প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে দুই দেশের সরকার প্রধানদের মধ্যে আনুষ্ঠানিক দ্বিপক্ষীয় বৈঠক শেষে দুই নেতার উপস্থিতিতে কৃষি, মেট্রোরেল, শিল্প উন্নয়ন, জাহাজ পুনর্ব্যবহার, কাস্টমস বিষয়, মেধাস্বত্ব, প্রতিরক্ষা সহযোগিতা, আইসিটি ও সাইবার নিরাপত্তা সহযোগিতা ইত্যাদি খাতে দু'দেশের মধ্যে আটটি সমঝোতা স্মারক বা চুক্তি স্বাক্ষরিত হতে পারে।
শেখ হাসিনা ২৬ এপ্রিল জাপানের সম্রাট নারুহিতোর সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করবেন এবং সেখানে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীকে গার্ড অব অনার প্রদান করা হবে।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সম্মানে জাপানের প্রধানমন্ত্রীর বাসভবনে আয়োজিত নৈশভোজের মধ্য দিয়ে বৈঠকের আনুষ্ঠানিকতা শেষ হবে।
এটি হবে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ষষ্ঠ জাপান সফর। এর আগে প্রধানমন্ত্রী ১৯৯৭, ২০১০, ২০১৪, ২০১৬ ও ২০১৯ সালে জাপান সফর করেন।
সফরকালে প্রধানমন্ত্রী একটি বিনিয়োগ সম্মেলন ও একটি কমিউনিটি সংবর্ধনা এবং কয়েকটি দ্বিপক্ষীয় বৈঠকে যোগ দেবেন।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, তিনি কয়েকজন জাপানি নাগরিকের হাতে 'ফ্রেন্ডস অব লিবারেশন ওয়ার অনার' তুলে দেবেন।
আরও পড়ুন: জাপান, যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্যে দুই সপ্তাহের সরকারি সফরের প্রথম ধাপে টোকিওর উদ্দেশে প্রধানমন্ত্রী
১ বছর আগে
জাপান, যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্যে দুই সপ্তাহের সরকারি সফরের প্রথম ধাপে টোকিওর উদ্দেশে প্রধানমন্ত্রী
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জাপান, যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্যে দুই সপ্তাহের সরকারি সফরের প্রথম ধাপে মঙ্গলবার সকালে টোকিওর উদ্দেশে ঢাকা ত্যাগ করেছেন।
শেখ হাসিনা জাপানের প্রধানমন্ত্রী ফুমিও কিশিদার আমন্ত্রণে ২৫ থেকে ২৮ এপ্রিল জাপান সফর করবেন।
প্রধানমন্ত্রী ও তার সফরসঙ্গীদের বহনকারী বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের একটি ভিভিআইপি চার্টার্ড ফ্লাইট সকাল ৭টা ৫৬ মিনিটে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ত্যাগ করে।
টোকিওর হানেদা আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে বিকাল ৫টায় (জাপান সময়) এই ফ্লাইট অবতরণের কথা রয়েছে।
জাপানের পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী তাকেই শুনসুকে বিমানবন্দরে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে স্বাগত জানাবেন। বিমানবন্দরে তাকে গার্ড অব অনার দেওয়া হবে।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা জানান, তার সফরকালে বাংলাদেশ ও জাপানের মধ্যে ক্রয় ছাড়াই প্রতিরক্ষা সহযোগিতাসহ আটটি সমঝোতা স্মারক (এমওসি) বা চুক্তি স্বাক্ষরিত হতে পারে।
আরও পড়ুন: প্রধানমন্ত্রীর টোকিও সফর: প্রতিরক্ষা সহযোগিতাসহ ৮টি চুক্তি সইয়ের সম্ভাবনা
আগামী ২৬ এপ্রিল দুই প্রধানমন্ত্রী (শেখ হাসিনা ও ফুমিও কিশিদা) বন্ধুত্বপূর্ণ দেশগুলোর মধ্যে বৈঠকে এসব সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হবে।
জাপানের প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে দুই দেশের সরকার প্রধানদের মধ্যে আনুষ্ঠানিক দ্বিপক্ষীয় বৈঠক শেষে দুই নেতার উপস্থিতিতে কৃষি, মেট্রোরেল, শিল্প উন্নয়ন, জাহাজ পুনর্ব্যবহার, কাস্টমস বিষয়, মেধাস্বত্ব, প্রতিরক্ষা সহযোগিতা, আইসিটি ও সাইবার নিরাপত্তা সহযোগিতা ইত্যাদি খাতে দু'দেশের মধ্যে আটটি সমঝোতা স্মারক বা চুক্তি স্বাক্ষরিত হতে পারে।
শেখ হাসিনা ২৬ এপ্রিল জাপানের সম্রাট নারুহিতোর সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করবেন এবং সেখানে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীকে গার্ড অব অনার প্রদান করা হবে।
আরও পড়ুন: প্রধানমন্ত্রীর জাপান সফর: ঢাকা ও টোকিওর মধ্যে ৮-১০টি চুক্তি, সমঝোতা স্মারক সইয়ের সম্ভাবনা
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সম্মানে জাপানের প্রধানমন্ত্রীর বাসভবনে আয়োজিত নৈশভোজের মধ্য দিয়ে বৈঠকের আনুষ্ঠানিকতা শেষ হবে।
এটি হবে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ষষ্ঠ জাপান সফর। এর আগে প্রধানমন্ত্রী ১৯৯৭, ২০১০, ২০১৪, ২০১৬ ও ২০১৯ সালে জাপান সফর করেন।
সফরকালে প্রধানমন্ত্রী একটি বিনিয়োগ সম্মেলন ও একটি কমিউনিটি সংবর্ধনা এবং কয়েকটি দ্বিপক্ষীয় বৈঠকে যোগ দেবেন।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, তিনি কয়েকজন জাপানি নাগরিকের হাতে 'ফ্রেন্ডস অব লিবারেশন ওয়ার অনার' তুলে দেবেন।
আরও পড়ুন: সজাগ থাকুন, যাতে যুদ্ধাপরাধী, গ্রেনেড হামলাকারী, দুর্নীতিবাজরা আবার ক্ষমতায় আসতে না পারে: প্রধানমন্ত্রী
১ বছর আগে
প্রধানমন্ত্রীর টোকিও সফর: প্রতিরক্ষা সহযোগিতাসহ ৮টি চুক্তি সইয়ের সম্ভাবনা
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আসন্ন জাপান সফরে টোকিওতে দেশটির প্রধানমন্ত্রী কিশিদা ফুমিওর সঙ্গে তার বৈঠককালে বাংলাদেশ ও জাপানের মধ্যে আটটি চুক্তি বা সহযোগিতা স্মারক (এমওসি) সইয়ের সম্ভাবনা রয়েছে।
সোমবার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানানো হয়। সংবাদ সম্মেলনে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন, পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী মো. শাহরিয়ার আলম এবং পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র সেহেলী সাবরিন উপস্থিত ছিলেন।
সম্মেলনে জানানো হয়, প্রধানমন্ত্রী মঙ্গলবার (২৫ এপ্রিল) সকাল ৭টা ৪৫ মিনিটে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের একটি বিশেষ ফ্লাইটে টোকিওর উদ্দেশে ঢাকা ত্যাগ করবেন এবং ওইদিন বিকাল ৫টায় (স্থানীয় সময়) টোকিওতে অবতরণ করবেন।
ওইদিন সন্ধ্যায় জাপানের প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে দুই দেশের সরকারপ্রধানদের মধ্যে দ্বিপক্ষীয় শীর্ষ বৈঠকের পর তাদের উপস্থিতিতে দুই দেশের মধ্যে কৃষি, মেট্রোরেল, শিল্পোন্নয়ন, শিপ রিসাইক্লিং, কাস্টমস ম্যাটারস, ইন্টেলেকচুয়াল প্রোপার্টি, ডিফেন্স কো-অপারেশন, আইসিটি এবং সাইবার সিকিউরিটি কো-অপারেশন ইত্যাদি খাতে দুই দেশের মধ্যে আটটি চুক্তি বা এমওসি সই হতে পারে।
মোমেন মিডিয়া ব্রিফিংয়ে সাংবাদিকদের বলেন, ‘জাপানের সঙ্গে আমাদের খুব ভালো সম্পর্ক রয়েছে। তারা এখানে বিনিয়োগ করছে এবং অবকাঠামো উন্নয়নসহ নানাভাবে সাহায্য করছে। আমাদের সম্পর্ক দৃঢ় হয়েছে। আমরা আশা করছি প্রধানমন্ত্রীর সফর অত্যন্ত ফলপ্রসূ ও সফল হবে। আমরা এই সফরের জন্য অপেক্ষা করছি। তারাও আমাদের দিকে তাকিয়ে আছে।’
জাপানের সঙ্গে প্রতিরক্ষা সহযোগিতার বিষয়ে এক প্রশ্নের জবাবে মোমেন বলেন, বাংলাদেশ সুনীল অর্থনীতির সহযোগিতার ওপর গুরুত্ব দিচ্ছে এবং এক্ষেত্রে অবৈধ মাছ ধরা একটি প্রধান বিষয়। জাপান বাংলাদেশকে এবিষয়ে সুরক্ষায় সহযোগিতা করতে পারে।
আরও পড়ুন: প্রধানমন্ত্রীর জাপান সফর: ঢাকা ও টোকিওর মধ্যে ৮-১০টি চুক্তি, সমঝোতা স্মারক সইয়ের সম্ভাবনা
পররাষ্ট্রমন্ত্রী মোমেন আরও বলেন, ‘এই সফর দুদেশের সম্পর্ককে কৌশলগত অংশীদারিত্বে উন্নীত হওয়ার বিষয়টি অধিকতর গুরুত্ব সহকারে আলোচনার সুযোগ সৃষ্টি করবে।’
প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার আলম বলেন, বাংলাদেশ ও জাপান সরকারের মধ্যে প্রতিরক্ষা সহযোগিতা সংক্রান্ত প্রস্তাবিত স্মারকলিপির উদ্দেশ্য প্রতিরক্ষা সংলাপ, সফর বিনিময়, শিক্ষা, প্রশিক্ষণ, কোর্স, সেমিনার, ওয়ার্কশপ, প্রযুক্তি হস্তান্তর এবং অন্য যেকোনো ক্ষেত্রে সহযোগিতার প্রচার ও জোরদার করা।
প্রধানমন্ত্রী ২৬ এপ্রিল জাপানের সম্রাট নারুহিতোর সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করবেন এবং সেখানে তাকে গার্ড অব অনার দেওয়া হবে।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সম্মানে জাপানের প্রধানমন্ত্রীর বাসভবনে নৈশভোজের মাধ্যমে শীর্ষ বৈঠকের আনুষ্ঠানিকতা শেষ হবে।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জাপানের প্রধানমন্ত্রী কিশিদা ফুমিওর আমন্ত্রণে ২৫ থেকে ২৮ এপ্রিল জাপানে সরকারি সফরে যাবেন।
ঢাকা ও টোকিও উভয়ই আশা করছে, এই সফর দুই দেশের বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ককে আরও জোরদার করবে।
এটি হবে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ষষ্ঠ জাপান সফর। এর আগে প্রধানমন্ত্রী ১৯৯৭, ২০১০, ২০১৪, ২০১৬ ও ২০১৯ সালে জাপান সফর করেন।
আরও পড়ুন: মুক্ত ও উন্মুক্ত ইন্দো-প্যাসিফিকের জন্য জাপানের ভিশনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে বাংলাদেশ: রাষ্ট্রদূত
সফরকালে, প্রধানমন্ত্রী কয়েকটি দ্বিপক্ষীয় বৈঠকের পাশাপাশি একটি বিনিয়োগ শীর্ষ সম্মেলন এবং প্রবাসী বাংলাদেশের নাগরিকদের আয়োজনে অনুষ্ঠিত এক নাগরিক সংবর্ধনায় যোগ দেওয়ার কথা রয়েছে।
এছাড়া প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২৭ এপ্রিল টোকিওর একটি হোটেলে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি), বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (বিডা) এবং জেট্রোর যৌথ উদ্যোগে আয়োজিত বাংলাদেশ বিনিয়োগ সম্মেলনে প্রধান অতিথি হিসেবে যোগ দেবেন।
বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে বিশেষ অবদানের জন্য ২৭ এপ্রিল প্রধানমন্ত্রী চার জাপানি নাগরিককে ‘ফ্রেন্ডস অব লিবারেশন ওয়ার অনার’ প্রদান করবেন।
২৭ এপ্রিল সন্ধ্যায় প্রধানমন্ত্রী জাপানে বসবাসরত বাংলাদেশি নাগরিকদের আয়োজিত নাগরিক সংবর্ধনায় যোগ দেবেন।
এ সফরে প্রধানমন্ত্রী আরও কিছু দ্বিপক্ষীয় বৈঠকে অংশগ্রহণ করবেন। এর মধ্যে রয়েছে- জাপানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইয়োশিমাসা হায়াশি, জাইকা, জেটরো, জেবিক, জেবিপিএফএল, জেবিসিসিইসি-এর নেতৃবৃন্দ, জাপানের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী প্রয়াত শিনজো আবের স্ত্রী আকিয়ে আবে এবং জাপানের একজন স্থপতি তাদাও আন্দোর সঙ্গে সাক্ষাৎ।
এছাড়াও, প্রধানমন্ত্রীর একটি সাক্ষাৎকার জাপানের রাষ্ট্রীয় টিভি চ্যানেল এনএইচকেতে প্রচার করা হবে।
প্রধানমন্ত্রীর জাপান সফরকালে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ছোট মেয়ে শেখ রেহানা, পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. আব্দুল মোমেন, কৃষিমন্ত্রী ড. আব্দুর রাজ্জাক, প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান, পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী মো. শাহরিয়ার আলম, বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলকসহ- উচ্চপর্যায়ের সংশ্লিষ্ট সরকারি কর্মকর্তারা তার সফরসঙ্গী হবেন।
টোকিও থেকে প্রধানমন্ত্রী বিভিন্ন কর্মসূচিতে যোগ দিতে যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্য সফর করবেন।
আরও পড়ুন: ‘কৌশলগত’ সম্পর্ক গড়ে তুলতে কাজ করবে ঢাকা-জাপান
১ বছর আগে
জাপানে ছোট দোকানগুলোতে ব্যবহার করা হচ্ছে বুদ্ধিমান রোবট
জাপানে নিত্যপ্রয়োজনীয় দোকানগুলোতে জনপ্রিয়তার ভিত্তিতে পণ্য সাজিয়ে রাখার জন্য রোবট ব্যবহার করা হয়েছে।
টোকিও শহরে অবস্থিত ফ্যামিলিমার্ট দোকানের তাপানুকূল তাকগুলোর সামনে-পেছনে চলাচল করতে টিএক্স স্কারা নামের এক রোবটকে দেখা যায়।
রোবটটির মূল কাজ হচ্ছে জনপ্রিয়তার ভিত্তিতে পানীয় তাকে সাজিয়ে রাখা। সহজভাবে বললে, একটি দোকানে কোন পানীয় বেশি চলছে তা সামনের দিকে রাখা। পাশাপাশি তাকের ফাঁকা স্থান পানীয় দিয়ে পুনরায় পূরণ করা।
টিএক্স স্কারার রয়েছে ক্লিপবিশিষ্ট বিশেষায়িত যান্ত্রিক হাত। সাজিয়ে রাখার বিষয়টি যথাযথ করতে রোবটটিতে ব্যবহার করা হয়েছে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা। একটি তাকের সামনে বা পাশের ফাঁকা যায় নড়াচড়া করে ক্যামেরার সাহায্যে রোবটটি পরখ করে নেয় কোন স্থানটি খালি এবং কোন পানীয় শেষের দিকে। এরপর যান্ত্রিক হাতের সাথে যুক্ত ক্লিপ ব্যবহার করে বোতল বা ক্যান ধরে ওই খালি স্থানে রেখে দেয়।
টিএক্স স্কারা জাপানের ‘কনবিনি’তে প্রয়োজনীয় ও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। কনবিনি হচ্ছে ছড়িয়ে-ছিটিয়ে থাকা জলখাবার, পানীয় ও উপহার সামগ্রীর দোকান। যেগুলো মোটামুটি ২৪ ঘণ্টাই খোলা থাকে, আছে তিন হাজার ধরনের পণ্য। তবে এসব দোকানে রয়েছে তুলনামূলক কম কর্মচারী।
আরও পড়ুন: জাহাজ পরিষ্কার করবে রোবট!
রোবট কেন প্রয়োজন হতে পারে পানীয় অংশের জন্য তা দোকানগুলো ঘুরে দেখলেই সহজে বুঝতে পারবে যে কেউ। পানীয় অংশ পুরোটাই তাপানুকূল। ফলে একজন মানুষের পক্ষে বারবার সেখানে যেয়ে প্রয়োজনমাফিক পণ্য সাজিয়ে রাখা কষ্টকর। তাছাড়া দোকানের অর্থ পরিশোধের জায়গা থেকে তা বেশ দূরেই হয়ে থাকে। তাই সহজ সমাধান যান্ত্রিক কিছু। এই চরিত্রে টিএক্স বেশ ভালোই খাপ খাইয়ে নিচ্ছে।
তবে রোবটটির মূল্য কত হতে পারে তা এখনও প্রকাশ করা হয়নি। একটি রোবট দিনে এক হাজার বোতল ও ক্যান সাজিয়ে রাখতে পারে। টিএক্স স্কারার নির্মাতা প্রতিষ্ঠান টোকিও ভিত্তিক টেলেক্সিস্টেন্স জানিয়েছে, ফাঁকা স্থান পূরণ ও জনপ্রিয়তার ভিত্তিতে সাজিয়ে রাখতে রোবটিতে যে কৃত্তিম বুদ্ধিমত্তা ব্যবহার করা হয়েছে তার নাম গরডন।
টেলেক্সিস্টেন্সের প্রধান নির্বাহী জিন তোমিওকা বলেন, ‘আমরা মানুষের দ্বারা করা সমস্ত পুনরাবৃত্তিমূলক ও বিরক্তিকর কাজগুলোকে স্বয়ংক্রিয় করতে চাই। সেই দিকেই আমরা যাচ্ছি। আর সেটা করার সবচেয়ে ভালো উপায় হচ্ছে রোবট ব্যবহার করা।’
জাপানে ফ্যামিলিমার্ট দোকান রয়েছে ১৬ হাজারটি। যার মধ্যে ৩০০ দোকানে টিএক্স স্কারা রোবট রাখা হয়েছে।
আরও পড়ুন: শিক্ষার্থীদের উৎসাহের মধ্যে কুমিল্লায় চলছে ‘রোবট তৈরি’ প্রশিক্ষণ
মঙ্গলগ্রহের জন্য রোবট তৈরিতে বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের অপার সম্ভাবনা
২ বছর আগে