আইন উপদেষ্টা
পদ বাঁচাতে তিন উপদেষ্টাকে তিন দাবি পূরণের আল্টিমেটাম ডাকসুর
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র ও ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র প্রার্থী শরিফ ওসমান হাদির ওপর হামলার ঘটনায় ৩ দফা দাবিতে ৪৮ ঘণ্টার আলটিমেটাম দিয়েছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু)। নির্ধারিত সময়ের মধ্যে দাবি পূরণ না হলে স্বরাষ্ট্র, আইন ও পররাষ্ট্র উপদেষ্টাকে পদত্যাগ করতে হবে বলে হুঁশিয়ারি দেওয়া হয়েছে।
সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) ডাকসুর ভিপি সাদিক কায়েমের নেতৃত্বে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার বৈঠকে এই আল্টিমেটাম দেওয়া হয়।
ডাকসুর পক্ষ থেকে প্রথম দাবিতে বলা হয়, ওসমান হাদির ওপর গুলিবর্ষণের সঙ্গে জড়িত প্রত্যক্ষ হামলাকারী, পরিকল্পনাকারী ও সহায়তাকারী সব সন্ত্রাসীকে অবিলম্বে গ্রেপ্তার করতে হবে। একইসঙ্গে গোয়েন্দা সংস্থাসহ রাষ্ট্রের সংশ্লিষ্ট সব অর্গানকে (অঙ্গ সংস্থাকে) দ্রুত জবাবদিহির আওতায় আনতে হবে। যাদের গাফিলতি প্রমাণিত হবে, তাদের বিচারের মুখোমুখি করার দাবিও জানানো হয়। পাশাপাশি এই হামলাকে সমর্থন ও উসকানি দেওয়া ‘কালচারাল ফ্যাসিস্টদের’ সামাজিকভাবে সম্পূর্ণ বয়কটের আহ্বান জানানো হয়। এসব পদক্ষেপ দ্রুত দৃশ্যমান করার দাবি করে ডাকসু।
দ্বিতীয় দাবিতে আগামী ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে নিষিদ্ধ ঘোষিত ছাত্রলীগের বিরুদ্ধে এলাকাভিত্তিক চিরুনি অভিযান শুরুর আহ্বান জানানো হয়। নিষিদ্ধ সংগঠনের সব স্তরের নেতাকর্মী ও সন্ত্রাসীদের গ্রেপ্তার এবং অবৈধ অস্ত্র উদ্ধারের দাবি জানিয়ে বলা হয়, এ বিষয়ে সরকারের অবহেলা আর মেনে নেওয়া হবে না।
তৃতীয় দাবিতে ভারতীয় আধিপত্যবাদের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ হিসেবে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে দেশে ফিরিয়ে এনে মানবতাবিরোধী অপরাধে দেওয়া রায় কার্যকরের দাবি জানানো হয়। একই সঙ্গে গণহত্যাকারী ও অভিযুক্তদের আশ্রয় দেওয়ার প্রতিবাদে ভারতের সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্ক পুনর্বিবেচনার আহ্বান জানানো হয়। অভিযুক্তদের ফেরত না দেওয়া পর্যন্ত কূটনৈতিক সম্পর্ক স্বাভাবিক করা যাবে না বলেও দাবি জানানো হয়।
গত শুক্রবার (১২ ডিসেম্বর) জুমার নামাজের পর রাজধানীর পুরানা পল্টনের বক্স-কালভার্ট রোডে মোটরসাইকেলে করে আসা দুই আততায়ীর একজন চলন্ত রিকশায় থাকা ওসমান হাদির মাথায় গুলি করে। গুরুতর আহত অবস্থায় প্রথমে তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়। পরে উন্নত চিকিৎসার জন্য এভারকেয়ার হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়।
কিন্তু সেখানে অবস্থার খুব বেশি পরিবর্তন না হওয়ায় আজ (সোমবার) দুপুরে হাদিকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সযোগে সিঙ্গাপুর নেওয়া হয়েছে। দুপুর ২টার দিকে হাদিকে বহনকারী এয়ার অ্যাম্বুলেন্সটি সিঙ্গাপুরের উদ্দেশে হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ত্যাগ করে।
৬ দিন আগে
‘মোবাইল ফোন’ ইস্যুতে প্রবাসীদের স্পষ্ট বার্তা আইন উপদেষ্টার
বিদেশ থেকে মোবাইল ফোন আনা নিয়ে প্রবাসীদের বিভিন্ন ধোঁয়াশা স্পষ্ট করেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের আইন, বিচার ও সংসদবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল।
সোমবার (৮ ডিসেম্বর) নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে দেওয়া এক পোস্টে প্রবাসীদের উদ্দেশে তিনি এ বার্তা দেন।
সত্য ও মিথ্যার পার্থক্য তুলে ধরে আসিফ নজরুল বলেন, ‘অন্তর্বর্তী সরকার বা আমার সম্পর্কে মিথ্যাচার নতুন কিছু নয়। সোশ্যাল মিডিয়াতে কিছু মানুষ এখন প্রচার করছে যে মোবাইল ফোন সেট নিয়ে প্রবাসীদের প্রতি অন্যায় ও বৈষম্য করা হচ্ছে। এ সম্পর্কে প্রকৃত তথ্য নিচে তুলে ধরছি।
‘মিথ্যা— সরকার নতুন নিয়ম করেছে, একটার বেশি মোবাইল সেট বিদেশ থেকে নিয়ে আসলে ট্যাক্স দিতে হবে।
‘সত্য— শেখ হাসিনার আমলে প্রবাসী কর্মীরা নিজের ব্যবহৃত ফোনসেটের সঙ্গে মাত্র একটা নতুন সেট আনতে পারত। প্রবাসীদের সুবিধা বাড়ানোর জন্য বর্তমান সরকার আরও বেশি (২টা নতুন) ফোনসেট আনার অনুমতি দিয়েছে।’
তিনি বলেন, ‘অর্থাৎ প্রবাসী কর্মীরা নিজের ব্যবহৃত সেটের সঙ্গে ২টা নতুন সেট আনতে পারছে। ২টার বেশি আনলে তার জন্য শুধু ট্যক্স দিতে হবে। এনবিআর ব্যগেজ রুল পরিবর্তন করে এই আইনটা করেছে প্রবাসীদের সুবিধা দেওয়ার জন্য। তবে এই সুবিধা বিএমইটি (প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রণালয়) থেকে ছাড়পত্র নিয়ে বিদেশে যাওয়া প্রবাসী কর্মী ভাইদের জন্য। অন্যদের জন্য আগের নিয়মই প্রযোজ্য থাকছে।
‘মিথ্যা— প্রবাসী ভাইদের ফোন রেজিস্ট্রেশন করতে হবে। সত্য— শুধু প্রবাসীদের জন্য এ ধরনের কোনো আইন করা হয়নি।’
আইন উপদেষ্টা বলেন, ‘প্রকৃত তথ্য হচ্ছে, আগামী ১৬ ডিসেম্বর থেকে যে কেউ নতুন মোবাইল ফোনসেট ব্যবহার শুরু করলে ৬০ দিনের মধ্যে সেটির রেজিস্ট্রেশন করতে হবে। এটা বাংলাদেশের প্রতিটি মানুষের জন্য প্রযোজ্য। মানে হচ্ছে, এটি দেশে থাকা মানুষ বা দেশে আসা প্রবাসী—সবার জন্য প্রযোজ্য।
‘অবৈধ সেট ব্যবহার করে দেশে ও প্রবাসে অপহরণ, হুমকি, চাঁদাবাজি, জুয়া—এসব নিয়ন্ত্রণের জন্য এই আইন করা হয়েছে। কাউকে হয়রানিতে ফেলার জন্য না, বরং হয়রানি থেকে বাঁচার জন্য এই আইন করা হয়েছে।’
গুজব প্রতিরোধে প্রবাসীদের উদ্দেশে তিনি বলেন, ‘প্রবাসী ভাইদের কাছে আবেদন, গুজবকারী ও গিবতকারীদের থেকে সতর্ক থাকুন। মিথ্যা গুজব ছড়ানো ও গিবত করা ইসলামের দৃষ্টিতে অনেক বড় পাপ।’
‘গুজব কোন জায়গায় গেছে দেখেন, কেউ কেউ এই অবিশ্বাস্য তথ্য প্রচার করছে যে প্রবাসীরা নাকি দেশে ৬০ দিন থাকতে পারবেন! এই সব জঘন্য মিথ্যাচারকে প্রতিরোধ করুন।’
আসিফ নজরুল পরিশেষে বলেন, ‘আমি জানি, আরও কিছু বিষয়ে আপনাদের প্রশ্ন আছে। সেগুলো আমি দ্রুত জানাব। সবাই ভালো থাকবেন। আল্লাহ্ হাফেজ।’
১৩ দিন আগে
খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা একদমই ভালো না: আইন উপদেষ্টা
বেগম খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা একদমই ভালো নয় জানিয়ে তার জন্য সবাইকে দোয়া করতে বলেছেন আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল।
খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থার খোঁজখবর নিতে শুক্রবার (২৮ নভেম্বর) রাতে আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল ও প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী মনির হায়দারকে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে পাঠান অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনুস।
রাত পৌনে ১২টার দিকে তারা সেখানে গিয়ে কিছুক্ষণ অবস্থান করেন এবং খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সর্বশেষ পরিস্থিতি সম্পর্কে জানতে চান।
বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির ইউএনবিকে এ তথ্য নিশ্চিত করেন। তিনি বলেন, আইন উপদেষ্টা হাসপাতালে গেলে সেখানে উপস্থিত বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের সঙ্গেও তাদের কথা হয়।
পরে রাত ১টার দিকে এক ফেসবুক পোস্টে আইন উপদেষ্টা লেখেন, ‘এভারকেয়ার হাসপাতালে গিয়েছিলাম। এখনি ফিরলাম। বেগম খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা একদমই ভালো না। সবাই দোয়া করবেন উনার জন্য।’
এর আগে, গতকাল (শুক্রবার) বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর দলের চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা ‘অত্যন্ত সংকটাপন্ন’ উল্লেখ করে দেশবাসীর কাছে তার সুস্থতার জন্য প্রার্থনার আহ্বান জানান।
তিনি বলেন, ‘গত রাতে চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, আমাদের নেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা অত্যন্ত সংকটাপন্ন।
২৩ দিন আগে
বিএনপি তত্ত্বাবধায়ক সরকার নয়, নিরপেক্ষ ভূমিকা চেয়েছে: আইন উপদেষ্টা
বিএনপি তত্ত্বাবধায়ক সরকার চায়নি, বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের নিরপেক্ষ ভূমিকা চেয়েছে বলে জানিয়েছেন আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল।
বুধবার (২২ অক্টোবর) সচিবালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এক প্রশ্নের জবাবে উপদেষ্টা এ কথা জানান।
বিএনপির সঙ্গে তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে আলোচনার প্রসঙ্গে উপদেষ্টা বলেন, ‘আমি বিএনপির সঙ্গে আলোচনায় যা বুঝেছি, তারা তত্ত্বাবধায়ক সরকার চাননি। অন্তর্বর্তীকালীন সরকার তত্ত্বাবধায়ক সরকারের নিরপেক্ষ ভূমিকা পালন করবে— সেটাই বলেছেন।’
তিনি আরও বলেন, ‘তারা আমাদের কাছ থেকে নিরপেক্ষ ভূমিকা চেয়েছেন। আমরা তাদের বলেছি, আমরা নিরপেক্ষ ভূমিকাই পালন করছি। নিরপেক্ষ ভূমিকা পালনের নিশ্চয়তা প্রধান উপদেষ্টা দিয়েছেন। জনপ্রশাসন বা অন্যান্য ক্ষেত্রে বড় ধরনের বদলির ব্যাপারটি তিনি নিজে দেখবেন।’
উপদেষ্টা বলেন, ‘বিএনপি তত্ত্বাবধায়ক সরকার চায়— এটা বলেনি। বলেছে, অন্তর্বর্তী সরকারকে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের ভূমিকা পালন করতে। আমাদের নিরপেক্ষ ভূমিকা চেয়েছে, সে বিষয়ে তাদের নিশ্চয়তা দেওয়া হয়েছে।’
নির্বাচনের সময় উপদেষ্টা পরিষদ ছোট হবে কিনা জানতে চাইলে আসিফ নজরুল বলেন, ‘এ ধরনের কথা কোথাও আলোচনা হয়নি। এটা উপদেষ্টা পরিষদের আলোচনার বিষয়।’
তিনি আরও বলেন, ‘নির্বাচনকালীন সরকার ছোট হবে কিনা— এ ধরনের কোনো দাবিও কোনো মহল থেকে উত্থাপন হয়নি।’
দলীয় কেউ অন্তর্বর্তী সরকারে থাকলে সে বিষয়ে বিএনপির দৃষ্টিআকর্ষণের প্রসঙ্গে আইন উপদেষ্টা বলেন, ‘সেটা তো তারা আগেও বলেছেন।’
এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘প্রধান উপদেষ্টা বলেছেন যে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব তিনি আরও নিবিড়ভাবে মনিটর করবেন।’
একজন উপদেষ্টা জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে আছেন— এমন অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে আসিফ নজরুল বলেন, ‘আমি এ ব্যাপারে মন্তব্য করার মতো অবস্থানে নেই। আমি জনপ্রশাসনের দায়িত্বে নেই।’
তাছাড়া, জনপ্রশাসনের নিয়োগ-বদলি দলীয়ভাবে হয় না বলেও মনে করেন তিনি।
আইন উপদেষ্টা বলেন, ‘আমাদের বিরুদ্ধে সব দলই অভিযোগ করে। এক দল বলে ওই দলের লোক আছে, আরেক দল বলে এই দলের লোক আছে। যেহেতু সব দলই অভিযোগ করে অন্য দলের লোক আছে, তার মানে হচ্ছে আমরা নিরপেক্ষভাবে দায়িত্ব পালন করছি।’
৬০ দিন আগে
ফেব্রুয়ারিতেই নির্বাচন: আইন উপদেষ্টা
প্রধান উপদেষ্টার ঘোষণা অনুযায়ী আগামী বছরের ফেব্রুয়ারিতেই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে বলে জানিয়েছেন আইন, বিচার ও সংসদবিষয়ক উপদেষ্টা অধ্যাপক আসিফ নজরুল।
মঙ্গলবার (১৯ আগস্ট) সচিবালয়ে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগে এক বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।
আসিফ নজরুল বলেন, ‘সরকারের পক্ষ থেকে আমরা দৃঢ়প্রতিজ্ঞ। আমাদের প্রধান উপদেষ্টা একজন সর্বজনস্বীকৃত ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে নন্দিত ব্যক্তি। তিনি নিজেই নির্বাচনের সময় ঘোষণা করেছেন। এই ঘোষণার পেছনে সরে যাওয়ার কোনো চিন্তাই আমাদের নেই।’
আরও পড়ুন: মানুষ নিরুপায় হয়ে বিদেশে চিকিৎসা নিতে যায়: ড. আসিফ নজরুল
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন করার ঘোষণা দিয়েছে সরকার, কিন্তু বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের পক্ষ থেকে ভিন্ন কথা বলা হচ্ছে। এতে নির্বাচন আয়োজনের সময় নিয়ে সংশয় তৈরি হয়েছে। এ বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে আইন উপদেষ্টা বলেন, ‘নির্বাচন আয়োজনের দায়িত্ব সরকারের, কোনো রাজনৈতিক দলের নয়। আমরা নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতেই করব—এই লক্ষ্য মাথায় রেখেই প্রস্তুতি নিচ্ছি।’
তিনি আরও বলেন, ‘বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের পক্ষ থেকে নির্বাচনের সময় বিভিন্ন কথা বলে। এটি বাংলাদেশের রাজনৈতিক প্রক্রিয়ারই অংশ। ফলে বাংলাদেশে ঐতিহ্যগতভাবে এসব রাজনৈতিক আলোচনা হয়ে এসেছে, এখনো ঠিক ওরকমভাবেই আলোচনা চলছে। এসব মন্তব্যে গুণগত পরিবর্তন খুব একটা হয়নি। ফলে নির্বাচনের সময় নিয়ে কে কী বলল, সেটাকে রাজনৈতিক প্রক্রিয়ার স্বাভাবিক অংশ হিসেবেই দেখতে হবে।’
১২৪ দিন আগে
অপেক্ষা করেন, কিছুদিনের মধ্যে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা: আইন উপদেষ্টা
কিছুদিনের মধ্যে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা হবে বলে জানিয়েছেন আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল। এজন্য তিনি অপেক্ষা করার আহ্বানও জানিয়েছেন।
বৃহস্পতিবার (৩১ জুলাই) সচিবালয়ে সংস্কার ও সমসাময়িক বিষয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে উপদেষ্টা এ কথা জানান।
গত তিন-চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ সামনে পারবেন কিনা এমন প্রশ্নে উপদেষ্টা বলেন, 'অবশ্যই পারবেন, ভোট দিতে সবাই পারবেন।'
সরকারের উদ্যোগ সম্পর্কে তিনি বলেন, 'আমাদের হেন উদ্যোগ নেই, যা নেওয়া হচ্ছে না। ভোটাধিকারের কথা বলছেন? ক্লাসে যখন যেতাম। জিজ্ঞেস করতাম ছাত্রদের- তোমাদের মধ্যে কে কে ভোট দিয়েছো- তারা হাসাহাসি শুরু করত। কেউ কেউ বলতো স্যার ভোট দিয়েছি, তবে দশ বারোটা। ৯০ শতাংশ বলতো তারা ভোট দেয়নি। যা হোক আমাদের সেই দুঃখ ঘুচবে। আমরা ১৮ বছর ধরে ভোট দিতে পারিনি।'
পড়ুন: হাসিনা ও তার দোসরদের অপরাধ পাকিস্তানি বাহিনীকে হার মানিয়েছে: আইন উপদেষ্টা
নির্বাচনের তারিখ সম্পর্কে জানতে চাইলে আইন উপদেষ্টা বলেন, 'নির্বাচনের সময় তো জাস্ট ওয়েট করেন, কিছুদিনের মধ্যে ঘোষণা শুনবেন।'
২০০৮ সালের তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সময় যে নির্বাচন হয়েছিল সেটা নিয়ে প্রশ্ন নেই। এর পরের নির্বাচনগুলো নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। আপনারা এবার কি করবেন যে এই নির্বাচন আন্তর্জাতিকভাবে গ্রহণযোগ্য হবে- এ বিষয়ে আসিফ নজরুল বলেন, ২০০৮ সালের নির্বাচন নিয়ে কোনো প্রশ্ন নেই, এর সঙ্গে আমি দ্বিমত পোষণ করি। ২০০৮-এর নির্বাচন নিয়ে প্রশ্ন তোলার অবকাশ আছে। আপনারা যারা সাংবাদিকরা আছেন কাজ করেন, অনেক ভয়াবহ তথ্য পাবেন ২০০৮-এর নির্বাচন নিয়ে।
উপদেষ্টা বলেন, 'নির্বাচনী কার্যক্রম তো নির্বাচন কমিশন দেখবে। আমি শুধু আমাদের সরকারের নিয়তের কথা আপনাদেরকে বলতে পারি। আমাদের নিয়ত আছে বাংলাদেশের ইতিহাসে বেস্ট ইলেকশন দেওয়া, এটা স্যার (প্রধান উপদেষ্টা) আমাদের সব সময় বলেন।'
১৪৩ দিন আগে
বিমান দুর্ঘটনার বিষয়ে গুজব ছড়ানো গুরুতর অপরাধ: আইন উপদেষ্টা
উত্তরায় বিমান দুর্ঘটনার তথ্য প্রচারে সরকার পূর্ণ স্বচ্ছতা বজায় রাখাসহ জনসাধারণের বিভ্রান্তির কারণ হতে পারে—এমন গুজব প্রতিরোধের গুরুত্বের উপর জোর দিয়েছে বলে জানিয়েছেন আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল।
বৃহস্পতিবার (২৪ জুলাই) ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে সাংবাদিকদের তিনি বলেন, ‘সবকিছু অত্যন্ত স্বচ্ছতার সঙ্গে পরিচালিত হচ্ছে। গণমাধ্যম স্বাধীন ও শক্তিশালী রয়েছে।’
ভুল তথ্য ছড়িয়ে পড়ার প্রতি অসন্তোষ প্রকাশ করে তিনি বলেন, ‘সত্য না জেনে দায়িত্বজ্ঞানহীনভাবে গুজব ছড়ানো একটি বড় অপরাধ।’
তিনি সরকারকে সহনশীল বর্ণনা করে দায়িত্বশীল, তথ্য-ভিত্তিক প্রতিবেদনের মাধ্যমে ভুল তথ্য রোধের প্রচেষ্টাকে সমর্থন করার জন্য গণমাধ্যমের প্রতি আহ্বান জানান।
তিনি আরও উল্লেখ করেছেন, সরকারের তথ্য চ্যানেল সকলের জন্য উন্মুক্ত এবং ব্যবহারযোগ্য— যার মাধ্যমে জনগণ সঠিক তথ্য জানতে পারে।
মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ সম্পর্কে মন্তব্য করে আইন উপদেষ্টা বলেন, শিক্ষার্থী ও তাদের অভিভাবকরা পরিস্থিতি নিয়ে খুবই সহযোগিতা করেছেন।
তবে তিনি স্বীকার করেন কিছু ব্যক্তি রাগ বা হতাশা প্রকাশ করতে পারেন। তারা এটিকে বড় করে দেখেন না বলেও উল্লেখ করেন আইন উপদেষ্টা।
স্থানীয় সরকার বিভাগের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ এবং প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম এসময় উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন: স্থানীয় সরকার নির্বাচনে থাকছে না দলীয় প্রতীক: উপদেষ্টা আসিফ
সোমবার উত্তরার মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে মর্মান্তিক সামরিক বিমান দুর্ঘটনায় নিহতের সংখ্যা ৩০ জনে দাঁড়িয়েছে। সবশেষ আজ বৃহস্পতিবার ১৫ বছর বয়সী এক কিশোর জাতীয় বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে মারা গেছে।
স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুসারে, মাহতাব নামে নিহত কিশোরের ৮৫ শতাংশ দগ্ধ অবস্থায় ছিল। বৃহস্পতিবার দুপুর ১টা ৫২ মিনিটে হাসপাতালের নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ) শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি।
এছাড়াও, ৫৬ জন আহত ব্যক্তি বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছেন। এর মধ্যে ৪৪ জন বার্ন ইনস্টিটিউটে, ২১ জন ঢাকা সিএমএইচে, একজন কুয়েত বাংলাদেশ ফ্রেন্ডশিপ সরকারি হাসপাতালে, একজন শহীদ মনসুর আলী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ও একজন উত্তরা আধুনিক মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
এর আগে বুধবার সরকার বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর বিমান দুর্ঘটনায় নিহত ও আহতদের পরিচয় প্রকাশ
১৫০ দিন আগে
দ্রুতই আবু সাঈদ হত্যার বিচার হবে: আইন উপদেষ্টা
দ্রুততম সময়ের মধ্যেই শহীদ আবু সাঈদ হত্যার বিচার করা হবে বলে জানিয়েছেন আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা প্রফেসর ড. আসিফ নজরুল। তিনি বলেন, তার বাবা এই বিচার দেখে যেতে পারবেন।
বুধবার (১৬ জুলাই) বেলা ১১টায় জুলাই আন্দোলনের প্রথম শহীদ আবু সাঈদের প্রথম শাহাদৎবার্ষিকীতে বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে তার নামে তোরণ ও মিউজিয়াম এবং শহীদ আবু সাঈদ স্মৃতিস্তম্ভের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করা হয়েছে। আবু সাঈদের বাবা মকবুল হোসেন এসব উদ্বোধন করেন।
পরে স্মৃতিচারণ ও আলোচনা সভায় বিশেষ অতিথির বক্তব্যে আসিফ নজরুল বলেন, দ্রুতই আবু সাঈদ হত্যার বিচার হবে — তার বাবা এ বিচার দেখে যেতে পারবেন। এ সরকারের আমলেই জুলাই হত্যার বিচার হবে।
এ সময় পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেন, রংপুর অঞ্চলের মানুষ আর বৈষম্যের শিকার থাকবে না। ১২ হাজার কোটি টাকা ব্যয়ে তিস্তা মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়ন এ বছরেই হবে। এছাড়া কুড়িগ্রামে ইপিজেড হবে। রংপুর অঞ্চলে হবে চীনের অত্যাধুনিক হাসপাতাল।
আরও পড়ুন: তিস্তায় ১২ হাজার কোটি টাকার প্রকল্প বাস্তবায়নের পথে: পরিবেশ উপদেষ্টা
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. শওকাত আলী। এছাড়াও বিভাগীয় কমিশনার শহিদুল ইসলাম, ডিআইজি আমিনুল ইসলামসহ বিভিন্ন দলের রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
এর আগে বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. শওকাত আলীর নেতৃত্বে প্রশাসনের উদ্যোগে সকাল সাড়ে ৭টায় পীরগঞ্জের বাবনপুরে শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারত করা হয়।
পরে বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে ফিরে কালো ব্যাজ ধারণ করেন তারা। এরপর ক্যাম্পাসের দক্ষিণ গেট থেকে জুলাই শহীদ দিবস উপলক্ষে শোক র্যালি বের হয়। র্যালিটি নগরীর মডার্ন মোড় হয়ে শহীদ আবু সাঈদ গেটে গিয়ে শেষ হয়।
এদিকে বিকেলে জুলাই শহীদ উপলক্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসের ভেতরে ক্যাফেটেরিয়ায় চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতা ও বিকেল সাড়ে ৫টায় দোয়া এবং মিলাদ মাহফিল অনুষ্ঠিত হবে। উল্লেখ্য, গত বছরের এই দিনে বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগের শিক্ষার্থী আবু সাঈদ কোটা সংস্কার আন্দোলনে পুলিশের গুলিতে শহীদ হন।
১৫৮ দিন আগে
মিটফোর্ডে নারকীয় হত্যাকাণ্ডের বিচার দ্রুতই হবে: আইন উপদেষ্টা
রাজধানীর মিটফোর্ডের নারকীয় হত্যাকাণ্ডের বিচারের ব্যবস্থা দ্রুততম সময়ের মধ্যে করা হবে বলে জানিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের আইন বিচার ও সংসদ বিষয়ক উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল। তিনি বলেছেন, দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল আইন, ২০০২ এর ধারা ১০ এর অধীনে এ বিচার করা হবে।
শনিবার (১২ জুলাই) সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে তার ভেরিফায়েড পেজে একটি পোস্ট দিয়ে এ কথা বলেন আইন উপদেষ্টা।
ওই পোস্টে তিনি লেখেন, এ ঘটনার সঙ্গে জড়িত পাঁচজনকে এরই মধ্যে গ্রেপ্তার করা হয়েছে এবং পুলিশ সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে তদন্ত শুরু করেছে। পাশবিক এ হত্যাকাণ্ডের দ্রুত বিচার করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি প্রদানের ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
তিনি আরও লেখেন, দায়ীদের বিরুদ্ধে মামলা দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালে স্থানান্তর করা হবে। এ ছাড়া দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল আইন, ২০০২ এর ধারা ১০ এর অধীনে দ্রুততম সময়ে বিচারের ব্যবস্থা করা হবে বলেও তিনি জানান।
আরও পড়ুন: মিটফোর্ডের সামনে ব্যবসায়ীকে নৃশংস হত্যার প্রতিবাদে বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসগুলোতে বিক্ষোভ
গত বুধবার সন্ধ্যায় রাজধানীর স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের (মিটফোর্ড) সামনে নিজ দোকান থেকে ভাঙারি ব্যবসায়ী লাল চাঁদ ওরফে সোহাগকে (৩৯) টেনেহিঁচড়ে বের করে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়। হামলাকারীরা তাকে ইট, রড, কংক্রিট ও পাথর দিয়ে উপুর্যুপরি আঘাত করে এবং শরীরের ওপর লাফিয়ে মৃত্যু নিশ্চিত করে।
নৃশংস এ হত্যাকাণ্ডে যুবদল, ছাত্রদল ও স্বেচ্ছাসেবক দলের কয়েকজন নেতা-কর্মীর জড়িত থাকার প্রমাণ পাওয়ার পর, সংশ্লিষ্ট সংগঠনগুলো কয়েকজন নেতাকে বহিষ্কারও করেছে।
১৬৩ দিন আগে
ঢাকায় দপ্তর স্থাপন করতে যাচ্ছে ওএইচসিএইচআর
বাংলাদেশে মানবাধিকার বিষয়ক সহযোগিতা জোরদারে তিন বছরের জন্য জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক হাইকমিশনারের কার্যালয়ের (ওএইচসিএইচআর) দপ্তর স্থাপনের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। রবিবার (২৯ জুন) এ সংক্রান্ত খসড়া সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) নীতিগতভাবে অনুমোদন দিয়েছে উপদেষ্টা পরিষদ।
পরবর্তীতে বেইলি রোডের ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে সাংবাদিকদের ব্রিফকালে বিষয়টি নিশ্চিত করেন আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল। তিনি বলেন, ‘এই বিষয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের সঙ্গে জাতিসংঘ মানবাধিকার কার্যালয়ের আলোচনার উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি হয়েছে।’
তিনি জানান, বাংলাদেশে প্রাথমিকভাবে তিন বছরের জন্য তাদের দপ্তর চালু করা হবে। প্রয়োজন হলে পরে দুপক্ষের সম্মতিতে মেয়াদ বাড়ানোর সুযোগ থাকবে।
আইন উপদেষ্টা বলেন, কয়েকজন উপদেষ্টা আরও একবার খসড়া এমওইউ পর্যালোচনা করবেন এবং তারপর চূড়ান্ত খসড়া জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক হাইকমিশনার ভলকার তুর্কের কাছে পাঠানো হবে।
‘ওই পক্ষ (জাতিসংঘ) সম্মতি দিলে দ্রুতই চুক্তি স্বাক্ষর এবং দপ্তর স্থাপন করা হবে,’ বলেন তিনি।
আরও পড়ুন: সরকারের কঠোরতায় ‘মব সন্ত্রাস’ কমে এসেছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফ নজরুল আশা প্রকাশ করেন, গত বছর জুলাই-আগস্টের রাজনৈতিক সহিংসতার পর অন্তর্বর্তী সরকার জাতিসংঘ মানবাধিকার দপ্তরকে স্বাধীন তদন্ত মিশন পরিচালনার আমন্ত্রণ জানায়। সেই মিশনের প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়, জুলাই-আগস্ট সময়কালে সহিংসতায় প্রায় এক হাজার ৪০০ জন নিহত হন।
জাতিসংঘের দপ্তরটি দেশে রাজনৈতিক, প্রশাসনিক, পুলিশ ও বিচার বিভাগীয় সংস্কারসহ বিভিন্ন চলমান প্রক্রিয়ায় সহায়তা করবে বলে জানান আইন উপদেষ্টা।
গত ৪ জুন জাতিসংঘের আবাসিক সমন্বয়কারী গোয়েন লুইস বলেছিলেন, ‘আমরা জানতে পেরেছি, সরকার ইতোমধ্যে সমঝোতা স্মারক চূড়ান্ত করেছে। খুব দ্রুত সই হওয়ার পর বাংলাদেশে জাতিসংঘ মানবাধিকার হাইকমিশনের দপ্তর চালু হবে।’
১৭৫ দিন আগে