বাণিজ্য উপদেষ্টা
বুধবার থেকে ৬৪ জেলায় ট্রাকসেলে টিসিবির পণ্য বিক্রি শুরু হবে: বাণিজ্য উপদেষ্টা
বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন বলেছেন, নিম্নআয়ের মানুষের জন্য সুবিধা নিশ্চিত করতে আগামী বুধবার থেকে ৬৪ জেলায় ট্রাকসেলে টিসিবির পণ্য বিক্রি শুরু হবে। ইতোমধ্যে এ কার্যক্রম ছয় জেলায় চলমান আছে। নতুন করে ৫৬ জেলায় কার্যক্রম যুক্ত হবে।
রবিবার (২ মার্চ) দুপুরে স্মার্ট কার্ডের মাধ্যমে টিসিবির পণ্য বিক্রয় সংক্রান্ত এক ভার্চুয়াল সভায় জেলা প্রশাসকদের উদ্দেশ্যে একথা বলেন তিনি।
শেখ বশিরউদ্দীন বলেন, এক কোটি প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর কাছে টিসিবির পণ্য পৌঁছে দিতে চাই। প্রকৃত উপকারভোগী নির্বাচনে জেলা প্রশাসকদের ভূমিকা রাখতে হবে।
চলতি মাসের ১৭ তারিখের মধ্য সকল উপকারভোগীকে স্মার্ট কার্ড পৌঁছে দিতে জেলা প্রশাসকদের আন্তরিকতার সাথে কাজ করার আহবান জানান তিনি।
জেলা প্রশাসকদের উদ্দ্যেশে উপদেষ্টা বলেন, ৫৭ লাখ উপকারভোগী স্মার্ট কার্ডের মাধ্যমে পণ্য পাবেন। যাদের এখনও স্মার্টকার্ডের কার্যক্রম শেষ হয়নি, কিন্তু তালিকায় নাম আছে তারাও পণ্য পাবেন। এছাড়া ৬৪ জেলায় ট্রাকসেলের মাধ্যমে সর্বসাধারণের মাঝে আগামী ৫ ফেব্রুয়ারি থেকে পণ্য বিক্রি করা হবে।
আরও পড়ুন: দেশের সমগ্র অর্থনীতিতে দুর্বৃত্তায়ন হয়েছিল: বাণিজ্য উপদেষ্টা
‘রমজানে কেউ যাতে মজুতদারি করতে না পারেন, জেলা প্রশাসকদের সেদিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। একই সাথে ভোক্তারা যেন পুরো মাসের বাজার একসাথে না করেন; সে বিষয়ে অনুপ্রাণিত করতে হবে। একসাথে পুরো মাস বা সাত দিনের পণ্য কিনলে সরবারহ সংকটে কেউ কেউ দাম বাড়িয়ে নেয়।’
তিনি বলেন, আমরা ন্যায় প্রতিষ্ঠা করতে চাই। কারো প্রতি জুলুম করা হবে না, তবে কেউ জুলুম করলে তাকে ছাড় দেওয়া হবে না। এসময় অন্যায় প্রতিরোধে জেলা প্রশাসকদের সর্বশক্তি নিয়োগের আহ্বান জানান তিনি।
এ সময় বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সচিব মাহবুবুর রহমান,অতিরিক্ত সচিব (রপ্তানি) আব্দুর রহিম খান, ট্রেডিং কর্পোরেশন অব বাংলাদেশ (টিসিবি) চেয়ারম্যান বিগ্রেডিয়ার জেনারেল মোহাম্মদ ফয়সল আজাদসহ বিভিন্ন বিভাগের বিভাগীয় কমিশনার ও ৬৪ জেলার জেলা প্রশাসক ভার্চুয়ালি অংশ নেন।
১৮ দিন আগে
দেশের সমগ্র অর্থনীতিতে দুর্বৃত্তায়ন হয়েছিল: বাণিজ্য উপদেষ্টা
বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন বলেছেন, বিগত সময়ে দেশের সমগ্র অর্থনীতিতে দুর্বৃত্তায়ন হয়েছিল। অপ্রয়োজনীয় প্রকল্প ও অর্থপাচার এদেশের অর্থনীতির ব্যাপক ক্ষতি করেছে।
সোমবার (২৪ ফেব্রুয়ারি) সকালে রাজধানীর ব্রাক সেন্টারে সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ (সিপিডি) আয়োজিত দুইদিনব্যাপী ‘অর্থনীতির পুনর্বিন্যাস বিষয়ে টাস্ক ফোর্সের সুপারিশ’ সংক্রান্ত কনফারেন্সে তিনি এমন কথা বলেন।
শেখ বশিরউদ্দীন বলেন, ব্যাংকিং সেক্টর ও নানা অবকাঠামো নির্মাণে দুর্বৃত্তায়ন হয়েছে। অর্থনীতিকে শক্তিশালী করতে আমাদের রপ্তানি পণ্যের বহুমুখীকরণ ও শ্রমিকদের দক্ষতা বাড়াতে হবে।
আরও পড়ুন: সামাজিক ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠায় জাকাত গুরুত্বপূর্ণ: বাণিজ্য উপদেষ্টা
তিনি বলেন, আমাদের বেশিরভাগ কাঁচামাল বিদেশ থেকে আসে। শ্রম উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধি, পণ্যের উৎপাদন ব্যয় কমানো ও দক্ষতা বৃদ্ধির মাধ্যমে রপ্তানি বাড়াতে উদ্যোগ নিতে হবে।
কনফারেন্সের প্রথম সেশনে সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ডেভেলপমেন্ট স্টাডিজ (বিআইডিএস) এর সাবেক ডাইরেক্টর জেনারেল ও অর্থনৈতিক কৌশল পুনর্নির্ধারণে গঠিত টাস্কফোর্সের চেয়ারম্যান কে এ এস মুরশিদ।
সিপিডির চেয়ারম্যান অধ্যাপক রেহমান সোবহান, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) স্থায়ী কমিটির সদস্য ও সাবেক বাণিজ্যমন্ত্রী আমির খশরু মাহমুদ চৌধুরী, সিপিডির সম্মানিত ফেলো ড. মোস্তাফিজুর রহমান, নির্বাহী পরিচালক ফাহমিদা খাতুন ও বিডিজবসের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা এ কে এম ফাহিম মাশরুর এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
২৪ দিন আগে
সামাজিক ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠায় জাকাত গুরুত্বপূর্ণ: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সামাজিক ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠায় যাকাত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে বলে মন্তব্য করেছেন বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন। তিনি বলেন, ‘বিশ্বব্যাপী সমাজ ব্যবস্থায় জাকাতের সৌন্দর্য ও প্রভাব রয়েছে।’
শনিবার (২২ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে রাজধানীর আলোকি কনভেনশন সেন্টারে একটি সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এমন মন্তব্য করেন।
শেখ বশিরউদ্দীন বলেন, ‘সম্পদ বণ্টনের যে প্রক্রিয়াগুলো সবচেয়ে বেশি অনুসরণীয়, তার মধ্যে অন্যতম জাকাত। জাকাত প্রদানে মানুষকে উৎসাহিত করতে হবে এবং সমাজে জাকাতের প্রভাব দৃশ্যমান করতে হবে।’
‘জাকাত দারিদ্র বিমোচনের একটি হস্তান্তর প্রক্রিয়া। নৈতিকতাবিহীন নেতৃত্ব তৈরি হলে সম্পদের সুষম বণ্টন হবে না।আমরা সুষম সমাজ চাই, নৈতিক নেতৃত্ব চাই,’ যোগ করেন তিনি।
উপদেষ্টা বলেন, ‘মুক্তবাজার অর্থনীতিতে ট্যাক্সেশন সিস্টেম যদি সঠিকভাবে কাজ না করে, তাহলে সামাজিক ন্যায়বিচার নিশ্চিত করা যাবে না।’
আরও পড়ুন: বাংলাদেশে বিনিয়োগ করতে জাপানি ব্যবসায়ীদের প্রতি আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার
‘এখন মানুষের সাফল্যকে বিচার করা হয় তার ভোগ সক্ষমতাকে দিয়ে। তার আত্মসন্মান, শ্রদ্ধা ও সামাজিক দায়কে বিচার করা হয় না,’ বলেন শেখ বশিরউদ্দীন।
তিনি আরও বলেন, ‘সমাজের বৈষম্য দূর করার জন্য জুলাই অভ্যুত্থানে অনেক তাজা প্রাণ দিতে হয়েছে। অথচ বৈষম্য এখনও রয়ে গেছে। এর মূলোৎপাটন করতে হলে আমাদের সম্পদের সুষম বণ্টন প্রয়োজন। এর নিয়ামক হিসাবে আমাদের নৈতিক ও ধর্মীয় দায় সমন্বিতভাবে বাস্তবায়ন করতে হবে।’
সেমিনারে কিনোট উপস্থাপন করেন যুক্তরাজ্যের ম্যানচেস্টার বিশ্ববিদ্যালয়ের মাইক্রোইকোনমিক্স বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক এর ড. এম এমরানুল হক।
২৬ দিন আগে
বাংলাদেশে বিনিয়োগ করতে জাপানি ব্যবসায়ীদের প্রতি আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার
বাংলাদেশে বিনিয়োগের সুযোগ কাজে লাগাতে জাপানি ব্যবসায়ীদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন। মঙ্গলবার (১৮ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে জাপানের টোকিওতে ইকনোমি, ট্রেড ও ইন্ডাস্ট্রি মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী ওগুশি মাসাকির সঙ্গে বৈঠকে তিনি এমন মন্তব্য করেন।
এ সময়ে বাংলাদেশে আরও বেশিসংখ্যক জাপানি যাতে বিনিয়োগ করেন, সেই ব্যবস্থা নিতে ওগুশি মাসাকির প্রতি আহ্বান জানান তিনি। বৈঠকে দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য, বিনিয়োগ ও অর্থনৈতিক অংশীদারিত্ব চুক্তি এবং পাবলিক প্রাইভেট ইকনোমিক ডায়ালগ (পিপিইডি) নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়।
বাণিজ্য উপদেষ্টা বলেন, বর্তমানে বাংলাদেশে অনুকূল বিনিয়োগ পরিস্থিতি বিরাজ করছে। বিনিয়োগকারীদের দ্রুত সেবা দিতে বাংলাদেশে সিঙ্গেল উইন্ডো (বিএসডব্লিউ) চালু করা হয়েছ। তিনি জাপানের বিনিয়োগকারীদের এ সুযোগ গ্রহণের অনুরোধ জানান।
আরও পড়ুন: চীন-মার্কিন বাণিজ্যযুদ্ধ: ব্যবসায়ীদের সঙ্গে বৈঠক শি জিন পিংয়ের
বৈঠকে জাপানে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত দাউদ আলী, জাইকার সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট সাচিকি ইমোতো, জেটরোর সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট কাজুয়া নাকাজো প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
এরআগে টোকিওতে একটি হোটেলে ইনভেস্টমেন্ট প্রমোশনের এক সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় বাণিজ্য উপদেষ্টা বলেন, বাংলাদেশে বিনিয়োগে আগ্রহী জাপানি ব্যবসায়ীদের প্রয়োজনীয় সব ধরনের সহযোগিতা দেওয়া হবে।।
জাপান বাংলাদেশের অত্যন্ত বিশ্বস্ত বন্ধু ও একক দেশ হিসেবে বাংলাদেশের বৃহত্তম উন্নয়ন অংশীদার। বাংলাদেশের উন্নয়নে অব্যাহত সমর্থন ও সহযোগিতার জন্য জাপান সরকারকে ধন্যবাদ জানান তিনি।
৩০ দিন আগে
বৈচিত্র্যময় পণ্য রপ্তানিতে প্লাস্টিকের ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ: বাণিজ্য উপদেষ্টা
পণ্য রপ্তানির সম্ভাবনাকে বৈচিত্র্যময় করার যে আকাঙ্ক্ষা রয়েছে, প্লাস্টিক পণ্য সেখানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে বলে মন্তব্য করেছেন বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন।
তিনি বলেন, ‘বাস্তবতার নিরীখে আমাদের নীতি নির্ধারণ করা দরকার, যার বিনিময়ে আমরা খারাপ প্লাস্টিককে রোহিত করব ও ভালো প্লাস্টিকের সঙ্গে বাস করব। দায়িত্বশীলতার সঙ্গে আমাদের ভালো প্লাস্টিকের উৎপাদন ও ব্যবহার বৃদ্ধির প্রচেষ্টা চালাতে হবে।’
বুধবার (১২ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে ঢাকার ইন্টারন্যাশনাল কনভেনশন সিটি বসুন্ধরায় (আইসিসিবি) ৪ দিনব্যাপী ১৭তম ইন্টারন্যাশনাল প্লাস্টিক, প্যাকেজিং ও প্রিন্টিং ইন্ডাস্ট্রিয়াল ফেয়ার অনুষ্ঠানে এ তিনি এসব কথা বলেন।
বাণিজ্য উপদেষ্টা বলেন, ‘২০২৬ সালের নভেম্বরে আমাদের দেশ এলডিসি থেকে গ্রাজুয়েট হতে যাচ্ছে। এর ফলে রপ্তানির ক্ষেত্রে আমরা যে প্রিফারেনশিয়াল অ্যাক্সেস (অগ্রাধিকার সুবিধা) পাই তা থাকবে না। সরকারের পক্ষ থেকে কোনো ইনসেন্টিভও (প্রণোদনা) দিতে পারব না। এক্ষেত্রে পরিবর্তিত পরিস্থিতি মোকাবিলায় আমাদের প্রতিযোগিতার সক্ষমতা বাড়াতে হবে; উৎপাদনশীলতা ও পণ্যের উৎপাদন ব্যয়ে প্রতিযোগিতা সক্ষম হতে হবে। সক্ষমতা না থাকলে দারুণভাবে বিপদে পড়ে যাব।’
আরও পড়ুন: রমজান মাসজুড়ে টিসিবির ট্রাক সেল চালু থাকবে: বাণিজ্য উপদেষ্টা
বাংলাদেশ প্লাস্টিক ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের জ্যেষ্ঠ সহ-সহসভাপতি কে এম ইকবাল হোসেনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তৃতা দেন এক্সপোর্ট কমপিটিটিভনেস ফর জবস প্রজেক্টের ডেপুটি প্রজেক্ট ডাইরেক্টর শেখ মো. আবদুর রহমান, ইয়র্কর্স ট্রেড অ্যান্ড মার্কেটিং সার্ভিস কোম্পানি লিমিটেডের আকাই লিন, সার্ক চেম্বার্স অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির সভাপতি মো. জসিম উদ্দিন। বাংলাদেশ প্লাস্টিক ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি শামীম আহমেদ অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য দেন।
বাংলাদেশ প্লাস্টিক পণ্য প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক অ্যাসোসিয়েশন ও হংকংভিত্তিক প্রতিষ্ঠান ইওর্কর্স ট্রেড অ্যান্ড মার্কেটিং সার্ভিস যৌথভাবে আয়োজন করছে এ মেলাটি। ইন্টারন্যাশনাল প্লাস্টিক ফেয়ারে ৮০০টিরও বেশি স্টল থাকছে, যেখানে ১৮টি দেশ থেকে ৩৯০টিরও বেশি ব্র্যান্ড অংশগ্রহণ করছে। চীন, জার্মানি, ভারত, ইতালি, জাপান, ভিয়েতনাম, সংযুক্ত আরব আমিরাত, তুরস্ক, যুক্তরাজ্যসহ অন্যান্য দেশের কোম্পানিগুলো তাদের পণ্য ও প্রযুক্তি প্রদর্শন করবে এই মেলায়।
৩৬ দিন আগে
রমজান মাসজুড়ে টিসিবির ট্রাক সেল চালু থাকবে: বাণিজ্য উপদেষ্টা
রমজান মাসজুড়ে টিসিবির ট্রাক সেল চালু থাকবে বলে জানিয়েছেন বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন। তিনি বলেছেন, ‘প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নির্দেশনায় সকল বিভাগীয় সদর ও ৫টি দরিদ্র পীড়িত এলাকাসহ মোট ১৩টি এলাকায় ১২ লাখ পরিবারের মাঝে ট্রাকের মাধ্যমে পণ্য বিক্রি কার্যক্রম শুরু করেছি।’
মঙ্গলবার (১১ ফেব্রুয়ারি) সকালে খুলনার শিববাড়ী মোড়ে ভ্রাম্যমান ট্রাকে টিসিবির পণ্য বিক্রয় কার্যক্রমের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে তিনি এ বলেন।
বাণিজ্য উপদেষ্টা বলেন, ‘টিসিবি ৬৩ লাখ পরিবারকে ভর্তূকিমূল্যে পণ্য সরবারহ করে থাকে। স্মার্ট কার্ড রূপান্তরের কাজে খুলনা অঞ্চলের সাফল্যের হার সবচেয়ে বেশি। এই ফেব্রুয়ারি মাসের ২৪ তারিখের মধ্যে বাকি কার্ড অ্যাক্টিভেশন হবে এবং এর মাধ্যমে সুবিধাভোগীর সংখ্যা বাড়বে।’
এই সংখ্যাকে আরও বাড়ানোর জন্য অতিরিক্ত ১২ লাখ পরিবারকে রমজান মাসের শেষ দিন পর্যন্ত ট্রাক সেল কার্যক্রম চালু থাকবে বলে জানান তিনি।
আরও পড়ুন: বন্ধ পাটকল ব্যক্তিখাতে লিজের মাধ্যমে চালুর উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে: বাণিজ্য উপদেষ্টা
এর বিনিময়ে বাজারে পণ্যমূল্য আরও সহনশীল হবে জানিয়ে তিনি বলেন, অতিরিক্ত ৯ হাজার টন পণ্য এই কার্যক্রমের আওতায় বিক্রি হবে। এই কার্যক্রমে বাজার নিম্নগামী ও সহনশীল হবে। এতে প্রান্তিক মানুষের জীবনে স্বস্তি আসবে।’
খুলনার জেলা প্রশাসক সাইফুল ইসলামের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তৃতা দেন টিসিবির চেয়ারম্যান ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মোহাম্মদ ফয়সল আজাদ, পুলিশ সুপার টি এম মোশাররফ হোসেন ও অতিরিক্ত জেলা প্রসাশক (মানব সম্পদ) নূরুল হাই মোহাম্মদ আনাস।
টিসিবির ট্রাক থেকে একজন ক্রেতা সর্বোচ্চ ২ লিটার সয়াবিন তেল, ২ কেজি করে মসুর ডাল ও ছোলা, ১ কেজি চিনি এবং ৫০০ গ্রাম খেজুর কিনতে পারবেন। প্রতি লিটার সয়াবিন তেল ১০০ টাকা, প্রতি কেজি চিনি ৭০ টাকা, মসুর ডাল ও ছোলা ৬০ টাকা এবং খেজুর ও চিনি ১৫৬ টাকা করে বিক্রি করা হচ্ছে।
৩৭ দিন আগে
এলডিসি থেকে উত্তরণে বাণিজ্য সুবিধা রোডম্যাপ বাস্তবায়ন জরুরি: উপদেষ্টা
স্বল্পোন্নত দেশ (এলডিসি) থেকে উত্তরণের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় ট্রেড ফ্যাসিলিটেশন বা বাণিজ্য সুবিধার রোডম্যাপ বাস্তবায়ন জরুরি বলে অভিমত দিয়েছেন বাণিজ্য উপদেষ্টা সেখ বশির উদ্দীন।
মঙ্গলবার (৪ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে ঢাকার বিয়াম ফাউন্ডেশন মাল্টিপারপাস হলে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় আয়োজিত ন্যাশনাল ট্রেড ফ্যাসিলিটেশন কমিটির (এনটিএফসি) সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
সভায় সম্মানিত অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন প্রধান উপদেষ্টার আন্তর্জাতিক বিষয়সংক্রান্ত বিশেষ দূত লুৎফে সিদ্দিকী। বাণিজ্য উপদেষ্টা বলেন, ‘আমরা ২০২৬ সালের নভেম্বরে এলডিসি গ্র্যাজুয়েট হতে যাচ্ছি। এই গ্রাজুয়েশনের কারণে সামনে পণ্য রপ্তানির ক্ষেত্রে আমাদের ওপর বিভিন্ন নিয়ম আসবে।’
‘এলডিসি থেকে উত্তরণের কারণে আমাদের অর্থনীতিতে যে ধাক্কাটা আসবে; তা থেকে পরিত্রাণের নিয়ামক হচ্ছে সক্ষমতা বৃদ্ধি করা।’
আরও পড়ুন: এলডিসি গ্রাজুয়েশনে বাংলাদেশের সুষ্ঠু উত্তরণে পূর্ণ সহায়তার আশ্বাস জাতিসংঘের
দক্ষতার মাধ্যমে প্রতিযোগিতা বাড়াতেও পরামর্শ দিয়ে উপদেষ্টা বলেন, এ ছাড়া আর কোনো বিকল্প নেই। ২০৩০ সাল পর্যন্ত আমাদের সময় আছে। আমি মনে করি, এটি দীর্ঘ সময়। যদি ২০২৬ সালে এলডিসি থেকে আমরা গ্রাজুয়েট করি, আমি মনে করি আমাদের ওয়ার্কিং গ্রুপগুলো একসাথে কাজ করলে একটা সুনির্দিষ্ট লক্ষ্য নির্ধারণ সম্ভব।’
এ সময়ে লুৎফে সিদ্দিকী বলেন, ‘আমাদের একটি সুনির্দিষ্ট সময়সীমা নির্ধারণ করে কার্যক্রম বাস্তবায়ন করতে হবে। সক্ষমতা বৃদ্ধি করতে হবে, পাশাপাশি ব্যবসা সহজীকরণ করতে হবে। আমরা সমন্বয় ও সহযোগিতা বাড়াতে চাই।’
সভায় নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব, সেতু বিভাগের সচিব, লেজিসলেটিভ ও সংসদ বিষয়ক সচিব, ডাক ও টেলিযোগাযোগ সচিব, বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সচিব (চলতি দায়িত্ব), বাংলাদেশ ট্রেড অ্যান্ড ট্যারিফ কমিশনের চেয়ারম্যান, এফবিসিসিআইয়ের প্রশাসক, স্থল বন্দর কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান, চট্রগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান, ইপিবির ভাইস চেয়ারম্যান, বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিবসহ (এফটিএ) কমিটির সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
উল্লেখ্য, ট্রেড ফ্যাসিলিটেশন এগ্রিমেন্টের মূল উদ্দেশ্য বাণিজ্য উদারীকরণের স্বার্থে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য সম্পর্কিত বিধি-বিধান ও কর্মপদ্ধতি পর্যালোচনা করে আমদানি ও রপ্তানি পণ্যের প্রসার ও চলাচল ত্বরান্বিত করা।
আরও পড়ুন: এলডিসি থেকে উত্তরণের পরও বাংলাদেশকে জিরো ট্যারিফ সুবিধা দেবে চীন
৪৪ দিন আগে
ফার্নিচার শিল্পের বিকাশে অধিক বিনিয়োগকারী প্রয়োজন: বাণিজ্য উপদেষ্টা
ফার্নিচার শিল্পে বাংলাদেশের বেশ সম্ভাবনা রয়েছে উল্লেখ করে এ শিল্পের বিকাশে অধিক বিনিয়োগকারী প্রয়োজন বলে জানিয়েছেন বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন। তিনি বলেন, ‘এই শিল্পে অল্প কিছু প্রতিষ্ঠান নিয়ে ২০৩০ সালের মধ্য ৫০০ কোটি ডলার আয় সম্ভব নয়।’
বশির উদ্দিন বলেন, ‘এই শিল্পে আমাদের বেশ সম্ভাবনা আছে। তাই আমাদের সকল রিসোর্স একত্রিত করে, রাষ্ট্রীয় সুযোগকে কাজে লাগিয়ে কত দ্রুত ফার্নিচার বিশ্বে স্থান করে নিতে পারি তা ভাবতে হবে।’
সোমবার (২০ জানুয়ারি) দুপুরে ‘বাংলাদেশ ফার্নিচার ইন্ডাস্ট্রি: আনলকিং এক্সপোর্ট পটেনশিয়াল’ শীর্ষক সেমিনারে বাণিজ্য উপদেষ্টা এ কথা বলেন।
আরও পড়ুন: চালের দাম বৃদ্ধিতে জনদুর্ভোগ হয়েছে, স্বীকার করলেন বাণিজ্য উপদেষ্টা
তিনি বলেন, ‘আমাদের বিশ্ববাজার টার্গেট করে ফার্নিচার উৎপাদন বাড়ানোসহ কোয়ালিটি নিশ্চিত করতে হবে। এছাড়া আমাদের অর্থনীতিতে যে দুর্বৃত্তায়ন হয়েছে তা চিন্তার বাইরে। বিগত সরকারের আমলে ব্যাংকিং, গার্মেন্টসসহ দেশের প্রতিটি সেক্টরের সম্ভাবনাকে নষ্ট করা হয়েছে। বিশ্বে দেশের ভাবমূর্তি নষ্ট হয়েছে। এছাড়া ব্যাংকিং খাতে তাদের দুর্বৃত্তায়নের বোঝা আমাদের বহন করতে হচ্ছে এবং ভবিষ্যতেও বহন করতে হবে।’
অনেক ক্ষেত্রেই বন্ড সুবিধার অপব্যবহার হয় উল্লেখ করে বাণিজ্য উপদেষ্টা বলেন, ‘এটি বন্ধ করতে হবে। বন্ড, এফটিএ সুবিধা দিয়ে যতটা কাজ হবে, তার থেকে সম্মিলিত প্রচেষ্টা আমাদের অনেক দূর এগিয়ে নেবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘বেশি সংখ্যক দেশের সঙ্গে মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি (এফটিএ) করলে ব্যবসা বাড়বে এটা ভুল। ইউরোপের যে দেশের মার্কেটে আমাদের সুযোগ আছে, তাদের সঙ্গে এফটিএ করলে ক্ষতি। এফটিএ করতে হবে সেই দেশের সঙ্গে যাদের সঙ্গে আমাদের বাণিজ্যিক সম্ভাবনা আছে।’
আরও পড়ুন: ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইনের প্রয়োগ নিশ্চিত করতে হবে: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সেমিনারে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন বাংলাদেশ ফার্নিচার এক্সপোর্টার্স এসোশিয়েশনের পরিচালক দেওয়ান আতিফ রশিদ।
এক্সপোর্ট প্রমোশন ব্যুরোর ভাইস চেয়ারম্যান মো. আনোয়ার হোসেনের সভাপতিত্বে সেমিনারে প্যানেলিস্ট হিসেবে বক্তব্য দেন জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের সদস্য মোয়াজ্জেম হোসেন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ডেভলপমেন্ট স্টাডিজের সাবেক অধ্যাপক আবু ইউসুফ, বুয়েটের ম্যাটারিয়ালস অ্যান্ড ম্যাট্যালার্জিকেল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের অধ্যাপক ড. আহমেদ শরীফ, ব্রাক বিশ্ববিদ্যালয়ের স্কুল অব ডিজাইনের ডীন অধ্যাপক ফুয়াদ এইচ মল্লিক, প্রাণ আরএফএল গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. আহসান খান চৌধুরী, হাতিল গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সেলিম এইচ রহমান প্রমুখ।
৫৯ দিন আগে
ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইনের প্রয়োগ নিশ্চিত করতে হবে: বাণিজ্য উপদেষ্টা
ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইনের সঠিক প্রয়োগ নিশ্চিত করতে হবে বলে জানিয়েছেন বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ও জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ পরিষদের চেয়ারম্যান শেখ বশিরউদ্দীন।রবিবার (১৯ জানুয়ারি) জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের সভাকক্ষে এক সভায় তিনি এমন মন্তব্য করেন।ভোক্তাদের অধিকার সম্পর্কে জনগণকে সচেতন করার ওপর গুরুত্বারোপ করে উপদেষ্টা বলেন, ‘সঠিক প্রচারপত্র তৈরি করে অংশীজনদের কাছে পৌঁছাতে পারলে সেলফ কারেকশন (আত্মসংশোধন) চলে আসবে। ভোক্তা তার অধিকার জানতে পারলে তার মধ্যে সেটা পাওয়ার আকাঙ্ক্ষা তৈরি হবে।’‘ব্যক্তিগত ও পারিবারিক জীবনে আমরা সবাই ভোক্তা। নিজেদের সুরক্ষিত রাখতে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইনের সঠিক প্রয়োগ নিশ্চিত করতে হবে,’ বলেন বশিরউদ্দীন।‘প্রত্যেক মানুষের সমাজে দায় রয়েছে, সে দায় সম্পর্কে তাদের অবহিত করা দরকার।’
আরও পড়ুন: চালের দাম বৃদ্ধিতে জনদুর্ভোগ হয়েছে, স্বীকার করলেন বাণিজ্য উপদেষ্টাপ্রয়োজনে শিক্ষা কার্যক্রমে ভোক্তার অধিকার ও নৈতিকতা বাড়ানোর কনসেপ্ট (ধারণা) অন্তর্ভুক্ত করার আহবান জানান তিনি।বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সচিব (রুটিন দায়িত্ব) মোহাম্মদ নাভিদ শফিউল্লাহ, ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক আব্দুল আলিম খান, ফেডারেশন অব বাংলাদেশ চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজের (এফবিসিসিআই) প্রশাসক হাফিজুর রহমান, কনজুমার্স এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ক্যাব) সাধারণ সম্পাদক হুমায়ূন কবির ভূইয়া, বাংলাদেশ স্ট্যান্ডার্ডস এন্ড টেস্টিং ইনস্টিটিউশনের (বিএসটিআই) মহাপরিচালক এস এম ফেরদৌস আলম ও ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তরের প্রতিনিধি সভায় বক্তব্য রাখেন।
৬০ দিন আগে
চালের দাম বৃদ্ধিতে জনদুর্ভোগ হয়েছে, স্বীকার করলেন বাণিজ্য উপদেষ্টা
চালের দাম বৃদ্ধির কারণে সাধারণ মানুষের দুর্ভোগ হয়েছে স্বীকার করে বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশির উদ্দিন বলেছেন, স্থানীয় বাজার স্থিতিশীল রাখতে সরকার চাল আমদানির উপর ৬০ শতাংশ শুল্ক কমিয়েছে।
বৃহস্পতিবার (৯ জানুয়ারি) সচিবালয়ে তুরস্কের পররাষ্ট্রমন্ত্রী অধ্যাপক ড. ওমর বোলাতের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।
রমজানকে সামনে রেখে পণ্যের মূল্য সহনীয় পর্যায়ে রাখার প্রস্তুতি সম্পর্কে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘আসন্ন রমজান মাস নিয়ে আমরা সার্বিকভাবে প্রস্তুত। এই মুহূর্তে চালের বাজার নিয়ে বিভিন্ন উদ্যোগ নিচ্ছি। আমরা আমদানি শুল্ক শিথিল করছি। চাল আমদানিতে শুল্ক ছিল প্রায় ৬৩ শতাংশ, তা কমিয়ে ৩ শতাংশ করেছি।’
খাদ্য মন্ত্রণালয় ভারত, পাকিস্তান ও মিয়ানমার থেকে কয়েক লাখ টন চাল আমদানি করেছে।
বশির উদ্দিন আশ্বস্ত করে বলেন, এখন আমনের পুরো মৌসুম চলছে। এপ্রিল পর্যন্ত চালের কোনো সংকট হবে না। এখন পর্যন্ত কোনো পণ্যে কোনো অসঙ্গতি দেখা যায়নি।
চালের বাজারে কারসাজিতে জড়িতে সিন্ডিকেটের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে সাংবাদিকদের সহযোগিতা কামনা করে তিনি বলেন, এখন চালের বাজারের কোনো সংকট নেই, তবে আবহাওয়া, বন্যা ও অন্যান্য কারণে চালের দাম কিছুটা বেড়েছে।
আরও পড়ুন: ঢাকায় মার্কিন দূতাবাসের চার্জ দ্য অ্যাফেয়ার্স হচ্ছেন ট্রেসি অ্যান
কারসাজিতে জড়িতদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ার হুঁশিয়ারি দিয়ে শিগগিরই চালের বাজার স্থিতিশীল হবে বলে আশা প্রকাশ করেন তিনি।
তিনি বলেন, চলতি সপ্তাহে টিসিবির স্মার্ট কার্ডধারী ৬৩ লাখ পরিবারের মধ্যে চাল বিতরণ শুরু হবে। এছাড়া খাদ্যবান্ধব কর্মসূচির আওতায় ৫০ লাখ পরিবারকে স্বল্পমূল্যে চাল দেওয়া হবে।
এক প্রশ্নের জবাবে উপদেষ্টা বশির উদ্দিন বলেন, জালিয়ারিতর মাধ্যমে একই পরিবারের আরও একাধিক সদস্য কার্ড নেওয়ার মতো দুর্নীতির অভিযোগে ৩৭ লাখ স্মার্টকার্ড বাতিল করা হয়েছে।
তিনি বলেন, ‘আমরা আরও ৩৭ লাখ কার্ড যুক্ত করতে চাই। সংগ্রহ ও বাজারজাতকরণে যদি স্বচ্ছতা আনা যায়, তাহলে এই সংখ্যা ১ কোটিতে নেওয়া সম্ভব হবে, আমরা সেটাও করব।’
আরও পড়ুন: জাতিকে বিভক্ত করার প্রচেষ্টা রুখতে ঐক্য জরুরি: ফখরুল
৭০ দিন আগে