বাণিজ্য উপদেষ্টা
বাংলাদেশ এখন বিনিয়োগবান্ধব গন্তব্য: বাণিজ্য উপদেষ্টা
বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশির উদ্দীন বলেছেন, বাংলাদেশ এখন বিনিয়োগবান্ধব গন্তব্য। অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে গঠিত অন্তর্বর্তী সরকার বিদেশি বিনিয়োগ বাড়াতে কার্যকর পদক্ষেপ নিয়েছে।
বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) বাংলাদেশে নিযুক্ত সুইডেনের রাষ্ট্রদূত নিকোলাস উইকস তার সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করতে এলে এসব কথা বলেন বাণিজ্য উপদেষ্টা।
এ সময় তারা দুই দেশের বাণিজ্য, অর্থনীতি ও বিনিয়োগ সম্ভাবনা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেন।
বাণিজ্য উপদেষ্টা বলেন, অন্তর্বর্তী সরকার ইতোমধ্যে বিভিন্ন সেক্টরে সংস্কার কমিশন গঠন করেছে। যার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো— শ্রম সংস্কার কমিশন।
এছাড়া শ্রমিকদের জন্য উত্তম কর্মপরিবেশ ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হচ্ছে বলেও জানান বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশির উদ্দীন।
আরও পড়ুন: ভারত থেকে আলু আমদানি করা ছাড়া উপায় ছিল না: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সুইডেন ও বাংলাদেশের মধ্যে দীর্ঘদিনের বন্ধুত্বের সম্পর্কের কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, এদেশের মানুষের জন্য কর্মক্ষেত্র তৈরি ও স্পেশাল ইকোনমিক জোনে বিনিয়োগের মাধ্যমে সুইডেন সম্পর্ককে আরও বেগবান করতে পারে।
এসময় বাণিজ্য উপদেষ্টা এলডিসি উত্তর সময়ে ইউরোপের বাজারে দেশি পণ্যের কোটা সুবিধা চালু রাখতে সুইডেনের সহযোগিতা কামনা করেন।
বাংলাদেশে নিযুক্ত সুইডেনের রাষ্ট্রদূত নিকোলাস উইকস বলেন, বাংলাদেশে সুইডেনের কিছু কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে। ভবিষ্যতে ট্রাডিশনাল, কমার্শিয়াল ও ইকোনমিক খাতে কাজের পরিমাণ বৃদ্ধির পরিকল্পনা রয়েছে।
এসময় সুইডেনে তৈরি পোশাক পণ্য ছাড়াও অন্য পণ্যের বহুমুখীকরণের ওপর গুরুত্বারোপ করেন বাংলাদেশে নিযুক্ত সুইডেনের রাষ্ট্রদূত।
সাক্ষাৎকালে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মো. আব্দুর রহিম খান ও কাওসার নাজনীন চৌধুরী উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন: রমজানে পণ্যের দাম নিম্নমুখী থাকবে: বাণিজ্য উপদেষ্টা
৩ দিন আগে
ভারত থেকে আলু আমদানি করা ছাড়া উপায় ছিল না: বাণিজ্য উপদেষ্টা
কৃষি, খাদ্য ও বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে তথ্য-উপাত্তের যে ঘাটতি ছিল, সেই ঘাটতি মোকাবিলা করতে প্রতিবেশি দেশ ভারত থেকে আলু আমদানি করা ছাড়া উপায় ছিল না বলে জানিয়েছেন বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশির উদ্দীন।
সোমবার (১৬ ডিসেম্বর) সাভারের হরিণধরায় বিসিক চামড়া শিল্প নগরীর কেন্দ্রীয় বর্জ্য শোধনাগার (সিইটিপি) পরিদর্শন শেষে ট্যানারি মালিকদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় যোগ দিয়ে তিনি এ কথা বলেন।
উপদেষ্টা বলেন, ‘বাংলাদেশে ভারতের বাণিজ্য বিভিন্ন কারণে বাধাগ্রস্ত হয়েছে। এ কারণে আলুর মূল্য বৃদ্ধি পেয়েছে, যা খুবই দুঃখজনক। বর্তমানে বাংলাদেশে পেঁয়াজ, সবজিসহ বিভিন্ন পণ্যের দাম কমেছে, তবে চাল ও তেলের দাম বেড়েছে। শুধু দাম বাড়ছে- কথাটা সঠিক নয়, বিশ্ব বাজারেও নানা কারণে এসব পণ্যের দাম বেশি।’
আরও পড়ুন: রমজানে পণ্যের দাম নিম্নমুখী আরও পড়ুন: থাকবে: বাণিজ্য উপদেষ্টা
তবে শুধু ভারত নয়, চীন ও পাকিস্তানসহ বিশ্বের অন্যান্য দেশ থেকেও বাংলাদেশে পণ্য আমদানি করা হচ্ছে বলে জানান তিনি।
শেখ বশির উদ্দীন বলেন, ‘হাজারীবাগ থেকে যখন সাভারে ট্যানারি স্থানান্তর করা হয়, তখন থেকে (ট্যানারি) মালিকরা অনেক সমস্যায় ভুগছিলেন। কেন্দ্রীয় বর্জ্য শোধনাগারের সুফল উদ্যোক্তরা ঠিক মত পাননি। তাই আজকে আমরা পরিদর্শন করে সমস্যা কোথায় কোথায়- জানার চেষ্টা করেছি। এ বিষয়ে মন্ত্রণালয় নানা উদ্যোগ হাতে নিয়েছে এবং আগামী কোরবানির ঈদকে সামনে রেখে ট্যানারির সব সমস্যা সমাধানের চেষ্টা করছি।’
এ সময় শিল্প উপদেষ্টা আদিলুর রহমান, শিল্প মন্ত্রণালয়ের জ্যেষ্ঠ সচিব জাকিয়া সুলতানা, বিনিয়োগ বোর্ডের চেয়ারম্যান আশিক চৌধুরী, শিল্প মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব সালাউদ্দিন, বাংলাদেশ ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প করপোরেশনের চেয়ারম্যান আশরাফ উদ্দিন খান, কেন্দ্রীয় বর্জ্য শোধনাগারের (সিইটিপি) ব্যবস্থাপনা পরিচালক শাহ নেওয়াজ, বাংলাদেশ ফিনিশ লেদার অ্যান্ড ফুটওয়ার এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি আব্দুল আউয়াল নান্নু, বিটিএর সাধারণ সম্পাদক সাখাওয়াত উল্লাহসহ আরও অনেকে উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন: বিশ্ববাজারে দাম বৃদ্ধির কারণেই সয়াবিন তেলের নতুন দাম নির্ধারণ: বাণিজ্য উপদেষ্টা
৬ দিন আগে
রমজানে পণ্যের দাম নিম্নমুখী থাকবে: বাণিজ্য উপদেষ্টা
আগামী রমজানে পণ্যের দাম নিম্নমুখী থাকার আশা প্রকাশ করে বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন বলেছেন, রজমানে খাদ্যপণ্যের বাজার স্থিতিশীল এবং খেজুর, ছোলা ও ডালসহ এ সময় প্রয়োজনীয় সব পণ্যের সরবরাহ স্বাভাবিক থাকবে।
মঙ্গলবার (১০ ডিসেম্বর) দুপুরে ইআরএফ কার্যালয়ে প্রাইজ গিভিং সিরিমনি অব ইফআরএফ-প্রাণ ২০২৪ অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন বাণিজ্য উপদেষ্টা।
তিনি বলেন, গত ১৫ বছরে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশকে (টিসিবি) সবচেয়ে বেশি ধ্বংস করা হয়েছে। আওয়ামী লীগ সরকার প্রায় ২৮ লাখ কোটি টাকা পাচার করেছে। পাচারের জন্য নিয়ামক হিসেবে তারা প্রতিষ্ঠানগুলোকে ধ্বংস করেছে। এরমধ্যে সবচেয়ে বেশি ধ্বংস করা হয়েছে টিসিবিকে।
আরও পড়ুন: বিশ্ববাজারে দাম বৃদ্ধির কারণেই সয়াবিন তেলের নতুন দাম নির্ধারণ: বাণিজ্য উপদেষ্টা
উপদেষ্টা আরও বলেন, গত ১৫ বছরে প্রাতিষ্ঠানিক কাঠামোগুলো ধ্বংস করা হয়েছে। গুটিকয়েক মানুষ অর্থ চুরি করে নিয়ে গেছেন। এটা অবশ্যই নাগরিক হিসেবে আমাদের জন্য অসম্ভব চিন্তার বিষয়। এ ধরনের সাগর চুরি করতে গিয়ে আমাদের প্রতিষ্ঠানগুলোকে ধ্বংস করা হয়েছে।
সয়াবিন তেলের মূল্যবৃদ্ধি প্রসঙ্গে তিনি বলেন, সম্প্রতি সয়াবিনের দাম বাড়িয়েছি। এটা না করলে বাজারে সংকট তৈরি হতো, ঘাটতি বাড়ত।
তিনি বলেন, সয়াবিনের দাম সাধারণ ক্রেতার জন্য কষ্টসাধ্য হলেও বাস্তবে দরকার ছিল। আমরা অন্য পণ্যের দাম কমিয়ে সমন্বয়ের চিন্তা করছি।
তিনি বলেন, কৃষি সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানগুলোকেও ধ্বংস করা হয়েছে। যে কারণে বড় একটা সমস্যা তৈরি হয়েছে। এ প্রতিষ্ঠানগুলো যে তথ্য সরবরাহ করে সেগুলো অসামঞ্জস্য। ফলে উৎপাদন বা চাহিদার ওইসব তথ্য দিয়ে আমরা বিভিন্ন বিষয়ে যখন সিদ্ধান্ত নিচ্ছি, তখন সমস্যায় পড়তে হচ্ছে।
ইআরএফ সভাপতি রেফায়েত উল্লাহ মীরধার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম, প্রাণ আরএফএল গ্রুপের চেয়ারম্যান আহসান খান চৌধুরী ও বাংলাদেশ সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাস্টের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মুহাম্মদ আব্দুল্লাহ।
আরও পড়ুন: বাণিজ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
১ সপ্তাহ আগে
৪৭ লাখ সুবিধাভোগীর স্মার্টকার্ড করতে ডিসিদের সহায়তা চাইলেন উপদেষ্টা
টিসিবির ফ্যামিলি কার্ডধারী প্রায় ৪৭ লাখ ন্যায্যমূল্যের পণ্য কেনার সুবিধাভোগীর স্মার্ট কার্ড করতে জেলা প্রশাসকদের সহায়তা চেয়েছেন বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন।
তিনি এ সংক্রান্ত চিঠি ডিসিদের কাছে পাঠিয়েছেন।
৪৭ লাখসহ যারা পণ্য নেন না বা কার্ডধারী পরিবার- যারা পাওয়ার উপযুক্ত নয়, তাদের জায়গায় নতুন উপকারভোগী ব্যক্তিদের অন্তর্ভুক্তসহ ডাটাবেজ প্রস্তুত করে টিসিবিতে পাঠানোর জন্য ডিসিদের অনুরোধ জানান উপদেষ্টা।
চিঠিতে তিনি লিখেছেন, বাংলাদেশে প্রায় ১ কোটি নিম্ন আয়ের ফ্যামিলি কার্ডধারী উপকারভোগী পরিবারের মধ্যে জেলা প্রশাসনের সহায়তায় টিসিবি’র ডিলারদের মাধ্যমে ২০২২ সালের মার্চ থেকে ভর্তুকিমূল্যে পরিবারপ্রতি ২ লিটার ভোজ্যতেল, ২ কেজি মশুর ডাল ও ১ কেজি চিনি বিক্রি করা হচ্ছে।
এ কার্যক্রমকে আরও ফলপ্রসূ করতে উপকারভোগী বাছাইয়ের মানদণ্ড যথাযথভাবে অনুসরণ করে নিম্নআয়ের পরিবার বাছাই করে পরিবারপ্রতি একটি স্মার্ট ফ্যামিলি কার্ড দেওয়ার কার্যক্রম চলমান।
আরও পড়ুন: বিশ্ববাজারে দাম বৃদ্ধির কারণেই সয়াবিন তেলের নতুন দাম নির্ধারণ: বাণিজ্য উপদেষ্টা
এতে বলা হয়, ইতোমধ্যে ৫৭ লাখ ৩ হাজার ২৯টি কার্ড প্রস্তুত করে সংশ্লিষ্ট জেলা প্রশাসন/সিটি করপোরেশন/টিসিবি আঞ্চলিক কার্যালয়ে পাঠানো হয়েছে। টিসিবির স্মার্টকার্ড প্রস্তুতের সময় জেলা প্রশাসন/সিটি করপোরেশন থেকে দেওয়া উপকারভোগীর ডাটাবেজ বিশ্লেষণে দেখা যায়, অনেক তথ্যে ভুল, তথ্য বাছাইয়ের ক্ষেত্রে নির্ধারিত মানদণ্ড যথাযথভাবে অনুসরণ করা হয়নি এবং অনেক কার্ডধারী দীর্ঘদিন ধরে পণ্য উত্তোলন করছেন না।
‘দেশের প্রত্যেক সিটি করপোরেশন, জেলা, উপজেলা ও ইউনিয়নভিত্তিক উপকারভোগীর সংখ্যা পূর্বেই নির্ধারণ করা রয়েছে।
১ কোটি উপকারভোগীর মধ্যে অবশিষ্ট প্রায় ৪৭ লাখ উপকারভোগী নির্বাচনে স্পষ্ট ধারণা পাওয়ার জন্য teb.gov.bd (স্মার্ট ফ্যামিলি কার্ড) পোর্টালে লগইন করা যেতে পারে। tcb.gov.bd স্মার্ট ফ্যামিলি কার্ড ড্যাশবোর্ড রিপোর্ট ব্যবস্থাপনা পদক্ষেপ অনুসরণ করে পোর্টালে লগইন করে সব জেলা/উপজেলা/ইউনিয়ন ভিত্তিক উপকারভোগীর স্ট্যাটাসও দেখা যাবে। তাছাড়া প্রস্তুত করা স্মার্টকার্ডের ক্ষেত্রে কোনো পরিবর্তন/সংশোধন প্রয়োজন হলে উল্লিখিত পোর্টালে দেওয়া নিয়ম অনুসরণ করে তা করা যেতে পারে।’
শেখ বশিরউদ্দীন বলেন, সরকারি এই কর্মসূচির মূল লক্ষ্য হলো সত্যিকার অর্থে সরকারি সহায়তা পাওয়ার যোগ্য উপকারভোগী নির্বাচনের মাধ্যমে স্মার্টকার্ড দিয়ে সঠিক ব্যক্তিদের ভর্তুকিমূল্যে পণ্য সরবরাহ করা।
এ প্রেক্ষাপটে দ্রুত স্মার্ট কার্ড প্রণয়নের স্বার্থে উপকারভোগী বাছাই নীতিমালা যথাযথভাবে অনুসরণে প্রকৃত প্রাপ্য পরিবার নির্বাচন করে অবশিষ্ট প্রায় ৪৭ লাখসহ যারা দীর্ঘদিন পণ্য গ্রহণ করেন না বা কার্ডধারী পরিবার এই সুবিধা পাওয়ার উপযুক্ত নয়, তাদের স্থলে নতুন উপকারভোগী অন্তর্ভুক্ত করে ডাটাবেজ প্রস্তুত করে ৭ দিনের মধ্যে টিসিবিতে পাঠানোর জন্য চিঠিতে ডিসিদের অনুরোধ জানান বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন।
আরও পড়ুন: বাণিজ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
১ সপ্তাহ আগে
বিশ্ববাজারে দাম বৃদ্ধির কারণেই সয়াবিন তেলের নতুন দাম নির্ধারণ: বাণিজ্য উপদেষ্টা
বিশ্ববাজারে দাম বৃদ্ধির কারণেই সয়াবিন তেলের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন।
সোমবার (৯ ডিসেম্বর) ভোজ্যতেলের দাম নির্ধারণ নিয়ে ব্যবসায়ীদের সঙ্গে বৈঠক শেষে এ তথ্য জানান বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন।
তিনি বলেন, সয়াবিন তেলের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে। আশাকরি এখন থেকে বাজারে আর তেলের ঘাটতি হবে না।
উপদেষ্টা বলেন, কিছুদিন ধরে তেলের ঘাটতি থাকায় প্রধান উপদেষ্টাসহ অন্তর্বর্তী সরকারের অনেকেই উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন। ভোক্তারাও অস্বস্তিতে রয়েছেন। আমরা তেল সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠানগুলোর সঙ্গে বৈঠক করেছি।
আরও পড়ুন: বাণিজ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
বাণিজ্য উপদেষ্টা আরও বলেন, গত এপ্রিলে ১৬৭ টাকা দাম নির্ধারণ করা হয়েছিল। এরপর এখন পর্যন্ত বিশ্ববাজারে দাম অনেকটাই বেড়েছে। যেকারণে দেশে স্থানীয় মজুদদারি বেড়েছে। তেলের পর্যাপ্ত মজুদও রয়েছে।
তিনি বলেন, অনেকে তেল কিনে মজুদ করেছে। ভোক্তা অধিদপ্তরের মাধ্যমে আমরা সেটা মনিটরিং করছি। কোম্পানিগুলোর সঙ্গে কথা বলে এখন একটি যৌক্তিক দাম নির্ধারণ করে দিয়েছি। আর সমস্যা হবে না বলে মনে হয়।
উপদেষ্টা আরও বলেন, যদিও এখন আমাদের প্রতি টন তেল ১ হাজার ২০০ ডলারে খালাস হচ্ছে। এছাড়া আরও দাম বাড়তে পারে। সে উদ্বেগ এখনও রয়ে গেছে। কারণ বিশ্ববাজার এখনও স্থিতিশীল নয়।
তিনি বলেন, অন্যান্য নিত্যপণ্যের দাম কিছুটা স্থিতিশীল হচ্ছে। তবে আলুর দামে অস্থিরতা এখনও আছে। নতুন আলু উঠলে দাম কমে আসবে।
আরও পড়ুন: বাণিজ্য সহযোগিতায় বাংলাদেশের বড় অগ্রাধিকার চীন: বাণিজ্য উপদেষ্টা
ভোজ্যতেল সরবরাহকারী কোম্পানিরগুলোর সংগঠনের সভাপতি মোস্তফা হায়দার বলেন, এখন প্রতি লিটার বোতলজাত সয়াবিন তেলের দাম হবে ১৭৫ টাকা, খোলা সয়াবিন বিক্রি হবে ১৫৭ টাকা। আগে বোতলজাত তেল ১৬৭ টাকা ও খোলা তেল ১৪৯ টাকা ছিল।
এছাড়া গত এপ্রিলে সরকার যখন তেলের দাম নির্ধারণ করে, তখন বিশ্ববাজারে প্রতি টন তেলের দাম ছিল ১ হাজার ৩৫ ডলার। এখন আমরা ১ হাজার ১০০ ডলার ধরে লিটারে ৮ টাকা দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছি।
১ সপ্তাহ আগে
বাণিজ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীনের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন ঢাকায় নিযুক্ত তুরস্কের রাষ্ট্রদূত রামিস সেন।
বৃহস্পতিবার বিকালে সচিবালয়ে বাণিজ্য উপদেষ্টার কার্যালয়ে গিয়ে সাক্ষাৎ করেন তিনি।
সাক্ষাৎকালে তারা দুই দেশের বাণিজ্য, অর্থনীতি ও আগামী বছর জানুয়ারিতে তুরস্কের বাণিজ্যমন্ত্রীর বাংলাদেশ সফর নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেন।
বাণিজ্য উপদেষ্টা বলেন, বাংলাদেশের সঙ্গে তুরস্কের ভাতৃপ্রতিম সম্পর্ক দীর্ঘদিনের।
তুরস্কের বাণিজ্যমন্ত্রীর বাংলাদেশ সফরকে তাৎপর্যপূর্ণ উল্লেখ করে শেখ বশিরউদ্দীন বলেন, তার (তুরস্কের বাণিজ্যমন্ত্রীর) সফরকে অর্থবহ করতে বাংলাদেশ পরিকল্পনা গ্রহণ করবে।
বাণিজ্য উপদেষ্টা বলেন, তুরস্কের কাছ থেকে বাণিজ্যে সর্বোচ্চ সুবিধা অর্জন করতে বাংলাদেশের পক্ষ থেকে উদ্যোগ নেওয়া হবে।
তুরস্ক বাংলাদেশের সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পর্ক আরও গভীর করতে চায় উল্লেখ করে রামিস সেন বলেন, ব্যবসা-বাণিজ্যের সুযোগ সৃষ্টির মাধ্যমে দুদেশের সম্পর্ককে আরও গভীর করার সুযোগ এসেছে। এ সুযোগ কাজে লাগাতে দুই দেশের ব্যবসায়ীদের মধ্যে ডায়ালগের আয়োজনে তুরস্ক আগ্রহী।
বাংলাদেশ সফরকালে তুরস্কের বাণিজ্যমন্ত্রীর সঙ্গে সরকারি কর্মকর্তাসহ ব্যবসায়ী প্রতিনিধিদল থাকবে বলে উল্লেখ করেন রাষ্ট্রদূত।
এসময়ে দুদেশের ব্যবসায়ীদের অংশগ্রহণে গোলটেবিল বৈঠক ও বিসনেস টক আয়োজন করতে উদ্যোগ গ্রহণে বাণিজ্য উপদেষ্টাকে অনুরোধ করেন রাষ্ট্রদূত।
বাণিজ্য উপদেষ্টা রাষ্ট্রদূতকে প্রয়োজনীয় উদ্যোগ নেওয়ার আশ্বাস দেন।
এসময় বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব (রপ্তানি) মো. আব্দুর রহিম খান উপস্থিত ছিলেন।
২ সপ্তাহ আগে
বাণিজ্য সহযোগিতায় বাংলাদেশের বড় অগ্রাধিকার চীন: বাণিজ্য উপদেষ্টা
বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন বলেছেন, বাণিজ্য সহযোগিতার ক্ষেত্র তৈরিতে চীন বাংলাদেশের বড় অগ্রাধিকার। সে কারণে মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি নিয়ে চীনের সঙ্গে বাংলাদেশ কাজ করতে আগ্রহী।
রবিবার বিকালে সচিবালয়ে বাংলাদেশে নিযুক্ত চীনের রাষ্ট্রদূত ইয়াও ওয়েন বাণিজ্য উপদেষ্টার সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করতে গেলে তিনি একথা বলেন।
উপদেষ্টা বলেন, চলতি বছরের ডিসেম্বর মাস থেকে বাংলাদেশকে শতভাগ শুল্কমুক্ত বাজার সুবিধা দিতে ইতোমধ্যে ঘোষণা দিয়েছে চীন। অধিক পণ্য রপ্তাণির মাধ্যমে আমরা এ সুযোগকে কাজে লাগাতে চাই।
তিনি বলেন, চীনের সঙ্গে বাংলাদেশের ঐতিহাসিক সম্পর্ক। এদেশে বিনিয়োগ বৃদ্ধি ও মানুষের জন্য কাজের সুযোগ তৈরির মাধ্যমে চীনের সঙ্গে এদেশের সম্পর্কে অনন্য মাত্রা যোগ করেছে।
আরও পড়ুন: রমজানে বাজার সহনশীল করার চেষ্টা করছি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি দুদেশের সম্পর্ককে আর শক্তিশালী করবে বলেও উল্লেখ করেন তিনি।
চীনের রাষ্ট্রদূত বলেন, দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্যে ব্যবধান কমিয়ে আনতে চীন বাংলাদেশ থেকে আরও পণ্য, বিশেষ করে— আম, পাট ও পাটজাত পণ্য এবং চামড়া আমদানি করতে প্রয়োজনীয় উদ্যোগ নিচ্ছে।
আগামী বছরের জুলাই মাসে চীন বাংলাদেশে একটি বড় প্রদর্শনী আয়োজন করতে চায় উল্লেখ করে তিনি এ আয়োজনে বাণিজ্য উপদেষ্টার সহযোগিতা কামনা করেন।
এছাড়াও চীনের আয়োজনে দেশটিতে অনুষ্ঠিত চায়না-ইউরোশিয়া বাণিজ্য প্রদর্শনীতে বাংলাদেশের ব্যবসায়ীদের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে সহায়তা চান রাষ্ট্রদূত।
আরও পড়ুন: রমজানকে সামনে রেখে নিত্যপণ্যের সরবরাহ বাড়াতে পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে: বাণিজ্য উপদেষ্টা
৩ সপ্তাহ আগে
রমজানকে সামনে রেখে নিত্যপণ্যের সরবরাহ বাড়াতে পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে: বাণিজ্য উপদেষ্টা
রমজানকে সামনে রেখে পেঁয়াজ, চিনি ও খেজুরসহ নিত্যপণ্যের সরবরাহ বাড়াতে পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে বলে জানিয়েছেন বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন।
তিনি বলেন, বিভিন্ন দেশের সঙ্গে ব্যবসায়িক এনগেজমেন্ট বাড়াতে চায় সরকার।
মঙ্গলবার (১৯ নভেম্বর) বিকালে পাকিস্তানের হাইকমিশনার সৈয়দ আহমদ মারুফের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করতে আসলে বাণিজ্য উপদেষ্টা এ কথা বলেন।
এসময় তারা দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্য, করাচি-চট্রগ্রাম সরাসরি বাণিজ্যিক জাহাজ পরিচালনা, দুদেশের ব্যবসায়ীদের এনগেজমেন্ট বৃদ্ধি ও জয়েন্ট ওয়ার্কিং গ্রুপের কার্যক্রম বৃদ্ধি নিয়ে আলোচনা করেন।
সরকার দেশে বিপুল সংখ্যক মানুষকে ভর্তুকি মূল্যে পণ্য বিতরণ করে থাকে জানিয়ে বাণিজ্য উপদেষ্টা বলেন, এর মধ্যে চাল, পেঁয়াজ, চিনি, ভোজ্যতেল ও ডাল অন্যতম।
তিনি আরও বলেন, সরকারের ভর্তুকি মূল্যে পণ্য বিতরণ মানুষের জীবনকে একটু সহজ করতে ভূমিকা রাখে।
এছাড়া সার্ক পুনরুজ্জীবিত হলে সদস্য দেশগুলো উপকৃত হবে এবং দেশগুলোর মধ্যে বিদ্যমান সম্পর্ক আরও জোরালো হবে বলে জানান তিনি।
আরও পড়ুন: মুক্ত বাণিজ্যচুক্তি বাণিজ্য সম্ভাবনাকে উজ্জ্বল করবে: বাণিজ্য উপদেষ্টা
পাকিস্তানের রাষ্ট্রদূত বলেন, ইন্দো-মুসলিম সভ্যতার অংশ হিসেবে উপমহাদেশে বাংলাদেশ-পাকিস্তানের সাংস্কৃতিক ও সভ্যতাগত সম্পর্ক রয়েছে। এ সম্পর্কের ভিত মজবুত করতে দ্বিপাক্ষীয় বাণিজ্য গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে বলে জানান পাকিস্তানের রাষ্ট্রদূত।
ইতোমধ্যে পাকিস্তান থেকে পণ্যবাহী জাহাজ বাংলাদেশে এসেছে উল্লেখ করে রাষ্ট্রদূত বলেন, এতে সময় ও খরচ কম হওয়ায় দুদেশই উপকৃত হয়েছে।
এসময় তিনি বাংলাদেশে চিনি, পেঁয়াজ ও খেজুর রপ্তানিতে পাকিস্তান সরকারের আগ্রহের কথা উল্লেখ করেন। তিনি বলেন, পাকিস্তানে গম উৎপাদিত হলেও রপ্তানি করা হয় না। তবে উদ্বৃত্ত উৎপাদন হলে গম রপ্তানিতে বাংলাদেশকে প্রাধান্য দেওয়া হবে।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সচিব সেলিম উদ্দিন ও এক্সপোর্ট প্রমোশন ব্যুরোর ভাইস চেয়ারম্যান মো. আনোয়ার হোসেন।
আরও পড়ুন: জীবনযাত্রা সহজ করতে কাজ করার অঙ্গীকার নতুন বাণিজ্য উপদেষ্টার
১ মাস আগে
মুক্ত বাণিজ্যচুক্তি বাণিজ্য সম্ভাবনাকে উজ্জ্বল করবে: বাণিজ্য উপদেষ্টা
জাপানের সঙ্গে ইকোনমিক পার্টনারশিপ এগ্রিমেন্ট (ইপিএ) ও মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি দুই দেশের বাণিজ্যকে উজ্জ্বল করবে বলে জানিয়েছেন বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দিন। তিনি বলেছেন, এটি বাংলাদেশের সামনে সম্ভাবনার নতুন দ্বার খুলে দেবে।
মঙ্গলবার (১২ নভেম্বর) অফিস কক্ষে বাংলাদেশে নিযুক্ত জাপানের রাষ্ট্রদূত ইওয়ামা কিমিনরিরের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎকালে উপদেষ্টা এ কথা বলেন।
আরও পড়ুন: জীবনযাত্রা সহজ করতে কাজ করার অঙ্গীকার নতুন বাণিজ্য উপদেষ্টার
সাক্ষাৎকালে তারা মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি, ইকোনমিক পার্টনারশিপ এগ্রিমেন্ট ও দুই দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য পরিস্থিতি নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়।
বাংলাদেশ-জাপান সম্পর্ককে স্বচ্ছ ও বিশ্বাসের মানদণ্ড উল্লেখ করে উপদেষ্টা বলেন, ‘বাংলাদেশ উদীয়মান অর্থনীতির দেশ। জাপানের সঙ্গে চুক্তি হলে আন্তর্জাতিক বাজারে শক্ত অবস্থান তৈরি করতে সক্ষম হবে বাংলাদেশ। পাশাপাশি ব্যবসা-বাণিজ্য বৃদ্ধির মাধ্যমে ভবিষ্যতে দুই দেশের সম্পর্ক আরও দৃঢ় হবে।’
তিনি বলেন, ‘ছাত্র-জনতার অভ্যত্থানের পর অন্তর্বর্তীকালীন সরকার দায়িত্ব গ্রহণ করেছে। বাংলাদেশের অনেক সম্ভাবনা আছে। সুশাসন নিশ্চিত করে সরকার সে সম্ভাবনাকে কাজে লাগাতে চায়।’
এ সময় জাপানের রাষ্ট্রদূত বলেন, ‘বাংলাদেশের সঙ্গে জাপানের বন্ধুত্ব দীর্ঘদিনের। ব্যবস্যা-বাণিজ্য সম্প্রসারণের মধ্যে সেই বন্ধুত্ব আরও নিবিড় হবে। আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে দুই দেশই বাণিজ্য-সুবিধা উপভোগ করতে পারবে।’
এসময় বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. সেলিম উদ্দিন উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন: আমন মৌসুমের ধান-চালের মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে: বাণিজ্য উপদেষ্টা
১ মাস আগে
জীবনযাত্রা সহজ করতে কাজ করার অঙ্গীকার নতুন বাণিজ্য উপদেষ্টার
সামগ্রিকভাবে দেশের জনগণের জীবনযাত্রা সহজ করতে কাজ করার অঙ্গীকার করেছেন নতুন দায়িত্ব নেওয়া বাণিজ্য উপদেষ্টা সেখ বশির উদ্দিন।
সোমবার সকালে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সম্মেলনকক্ষে কর্মকর্তাদের সঙ্গে মত বিনিময় সভায় একথা বলেন তিনি।
উল্লেখ্য, রবিবার সন্ধ্যায় উপদেষ্টা হিসেবে রাষ্ট্রপতি মোঃ সাহাবুদ্দিনের কাছে শপথ নেন সেখ বশির উদ্দিন। পরে তাকে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টার দায়িত্ব দেওয়া হয়। দায়িত্ব পাওয়ার পর সেমাবার ছিল উপদেষ্টা হিসেবে মন্ত্রণালয়ের তার প্রথম কার্যদিবস।
বাণিজ্য উপদেষ্টা বলেন, মুদ্রাস্ফীতির ফলে আমাদের টাকার অংক বাড়লেও ক্রয় ক্ষমতা সেভাবে বাড়েনি। বরং ক্রয় ক্ষমতা কমেছে। আমরা দেখছি একজন শ্রমিকের জীবনমানের মধ্যে কম্প্রোমাইজ চলে এসেছে।
আরও পড়ুন: আমন মৌসুমের ধান-চালের মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে: বাণিজ্য উপদেষ্টা
কর্মকর্তাদের উদ্দেশে উপদেষ্টা বলেন, আমি আপনাদের কাছে কোনো ম্যাজিক প্রত্যাশা করছি না।আমরা সম্মিলিতভাবে কাজ করব। আপনারা আমাকে সহযোগী হিসেবে পাবেন। আপনাদের কাজ আরও কার্যকর করার জন্য ইনসাফের সঙ্গে আমার সক্ষমতা অনুযায়ী চেষ্টা করব।
তিনি বলেন, আমরা যদি ব্যবসা-বাণিজ্য বাড়াতে পারি, আমাদের সর্বোচ্চ দক্ষতার প্রয়োগ ঘটাতে পারি তাহলে ভালো করা সম্ভব। আমি কর্মকর্তাদের কাছে অতিরিক্ত পরিশ্রম প্রত্যাশা করি। কর্মকর্তাদের সঙ্গে তিনিও পরিশ্রম করবেন বলে প্রত্যয় ব্যক্ত করেন উপদেষ্টা।
বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সচিব মোহা. সেলিম উদ্দিন, অতিরিক্ত সচিব (প্রশাসন) কাজী মোজাম্মেল হক, অতিরিক্ত সচিব (রপ্তানি) মোহাম্মদ নাভিদ শফিউল্লাহ, বাণিজ্য সংগঠন অনুবিভাগের মহাপরিচালক মো. আব্দুর রহিম খান, অতিরিক্ত সচিব ডব্লিউটিও অনুবিভাগ ড. নাজনীন কাওসার চৌধুরীসহ মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন: প্রযুক্তি কাজে লাগিয়ে চিংড়ির উৎপাদন বাড়ানোর আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার
১ মাস আগে