উপদেষ্টা রিজওয়ানা
শব্দদূষণ নিয়ন্ত্রণে দায়িত্বশীল ও সচেতন হতে হবে: উপদেষ্টা রিজওয়ানা
শব্দদূষণ নিয়ন্ত্রণে ডিসেম্বরেই বিধিমালা চূড়ান্ত করা হবে বলে জানিয়েছেন পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান।
তিনি বলেন, ‘শব্দদূষণ আমাদের শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্যের ওপর বিরূপ প্রভাব ফেলে। এটি নিয়ন্ত্রণে সবার সহযোগিতা দরকার।’
শুক্রবার (১৩ ডিসেম্বর) গুলশান সোসাইটি জামে মসজিদের সামনে শব্দদূষণ নিয়ন্ত্রণে সচেতনতামূলক এক কর্মসূচিতে তিনি এসব কথা বলেন।
শব্দদূষণ নিয়ন্ত্রণে পুলিশকে ক্ষমতা দেওয়া হবে জানিয়ে পরিবেশ উপদেষ্টা বলেন, ‘শুধু জেল-জরিমানা করলেই হবে না, বরং প্রত্যেক মানুষের মধ্যে সচেতনতা ও দায়িত্বশীল আচরণ করতে হবে।’
আরও পড়ুন: ভারতের সঙ্গে রাজনৈতিক মেঘ কেটে গেছে: উপদেষ্টা রিজওয়ানা
গাড়িচালকদের উদ্দেশে তিনি বলেন, ‘ভাবুন আপনার গাড়ির হর্ন নষ্ট, বাজাবেন না। এছাড়া গাড়ির গতি কমালে দুর্ঘটনার ঝুঁকিও কমবে।’
তিনি বলেন, ঢাকার ১০টি এলাকায় শব্দদূষণ নিয়ন্ত্রণে বিশেষ উদ্যোগ নেওয়া হবে। সকলে সচেতন হলে শব্দদূষণমুক্ত একটি বাসযোগ্য শহর গড়া সম্ভব।’
এ সময় উপস্থিত ছিলেন রাজউক চেয়ারম্যান অবসরপ্রাপ্ত মেজর জেনারেল মো. সিদ্দিকুর রহমান সরকার, ডিএনসিসির প্রশাসক মো. মাহমুদুল হাসান।
আরও উপস্থিত ছিলেন শব্দদূষণ নিয়ন্ত্রণ প্রকল্পের পরিচালক সৈয়দা মাছুমা খানম, গুলশান সোসাইটির প্রেসিডেন্ট ওমর সাদাত, ভাইস প্রেসিডেন্ট সৈয়দ আলমাস কবির এবং মহাসচিব সৈয়দ আহসান হাবীব।
আরও পড়ুন: নদী দখলকারীদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নিতে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে: উপদেষ্টা রিজওয়ানা
৮৭ দিন আগে
নদী দখলকারীদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নিতে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে: উপদেষ্টা রিজওয়ানা
পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন ও পানিসম্পদ উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেছেন, নদী দখলকারীদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য জেলা প্রশাসকদের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। এছাড়া দখলকারীদের তালিকা আছে, সে অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
সোমবার (২৩ সেপ্টেম্বর) কুমিল্লার বুড়িচংয়ে সাম্প্রতিক বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত গোমতী নদীর ভাঙন এলাকা পরিদর্শনের পর এসব কথা বলেন তিনি।
আরও পড়ুন: নদী ভাঙন রোধে দ্রুত কার্যক্রম শুরু হবে: পানিসম্পদ উপদেষ্টা
তিনি বলেন, বিভাগীয় কমিশনারদের দেশের সব নদী দখলমুক্ত করতে দুই মাসের মধ্যে কর্মপরিকল্পনা জমা দেওয়ার সময়সীমা বেঁধে দেওয়া হয়েছে। জনগণের সহযোগিতায় নদী, খাল ও জলাশয়গুলো দখলমুক্ত করা সম্ভব।
তিনি আরও বলেন, ভারতের কাছ বন্যা ও বৃষ্টিপাতের তথ্য চাওয়া হবে। পানি ভাগাভাগির বিষয়ে আলোচনা হতে পারে, কিন্তু কখন গেট খোলা হবে তা জানাতে সমস্যা হওয়ার কথা নয়। ভারত ছাড়াও নদীভিত্তিক অন্যান্য দেশকে নিয়ে বহুপক্ষীয় আলোচনারও উদ্যোগ নেওয়া হবে।
এসময় উপস্থিত ছিলেন পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের সচিব, পানি উন্নয়ন বোর্ডের মহাপরিচালক, পানি সম্পদ মন্ত্রণালয় এবং বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ডের কর্মকর্তাসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ।
আরও পড়ুন: সাইবার সিকিউরিটি এখন বর্ডার সিকিউরিটির মতোই গুরুত্বপূর্ণ: তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টা
পাসপোর্ট অফিসের দুর্নাম দূর করতে কর্মকর্তাদের প্রতি স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার আহ্বান
১৬৮ দিন আগে