মাহফুজ আলম
চরমপন্থার সুযোগ কাউকে নিতে দেওয়া হবে না: তথ্য উপদেষ্টা
তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা মাহফুজ আলম বলেছেন, ‘নিউইয়র্ক টাইমসের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে বাংলাদেশে চরমপন্থার সুযোগ তৈরি হয়েছে। এ সুযোগ কাউকে নিতে দেওয়া হবে না।’
বুধবার (২ এপ্রিল) কুমিল্লার সদর দক্ষিণ উপজেলার উত্তর রামপুর গ্রামে মাসুম মিয়ার কবর জিয়ারত ও পরিবারের সঙ্গে সাক্ষাত শেষে সাংবাদিকদের তিনি এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, ‘আমরা চেষ্টা করব বাংলাদেশের কোনো রাজনৈতিক ও ধর্মীয় উগ্রপন্থা যেন মাথাচাড়া দিতে না পারে। নির্বাচনের মাধ্যমে যেন গণতান্ত্রিক রূপান্তরের ভূমিকা রাখতে পারি।’
যদি আলোচনা-সতর্কতায় কাজ না হয়, যদি দেশকে অস্থিতিশীল করার চেষ্টা হয়, সরকার অবশ্যই হার্ডলাইনে যাবে বলেও জানান তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা।
উপদেষ্টা বলেন, ‘শহীদের চেতনা যেন বাংলাদেশের জনগণ ধারণ করে। আমরা চেষ্টা করবো—গণঅভ্যুত্থানে শহীদদের বিচার কাজ শেষ করে যেতে পারি। শহীদদের আকাঙ্ক্ষার বাংলাদেশ বিনির্মাণে এ সরকারের চেষ্টা আছে। জনগণ এটার সঙ্গে আছে। আমরা বিশ্বাস করি এ চেতনার সাথে রাজনৈতিক দলের সদিচ্ছা প্রকাশ করলে আমরা একটি নতুন বাংলাদেশ গঠন করবো।
আরও পড়ুন: গুমে জড়িতদের বিচার অন্তর্বর্তী সরকারের আমলেই হবে: তথ্য উপদেষ্টা
গণমাধ্যমের সংস্কার প্রসঙ্গে তিনি বলেন, যতদিন আছি আমরা চাইব গণমাধ্যমের একটি গুণগত সংস্কারের জন্য। গণমাধ্যম সংস্কার কমিশনের পর্যালোচনা ও প্রস্তাবনায় মফস্বল ও কেন্দ্র নিয়ে বিস্তারিত বর্ণনা আছে।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন পুলিশ সুপার মোহাম্মদ নাজির আহমেদ খান, বাংলাদেশ নাগরিক পার্টির কেন্দ্রীয় যুগ্ম সদস্য সচিব জয়নাল আবেদীন শিশির, সদর দক্ষিণ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা রুবাইয়া খানম, বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন কুমিল্লা মহানগরের আহ্বাযক আবু রায়হান ও সদস্য সচিব রাশেদুল হাসানসহ স্থানীয় নেতারা।
১৫ দিন আগে
আইন-বিধি মেনে কাজের গতি বাড়ানোর তাগিদ তথ্য উপদেষ্টার
আইন-বিধি মেনে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের অধীনস্ত দপ্তর-সংস্থার কর্মকর্তাদের কাজের গতি বাড়ানোর তাগিদ দিয়েছেন তথ্য উপদেষ্টা মো. মাহফুজ আলম।
মঙ্গলবার (১৮ মার্চ) মন্ত্রণালয়ের অধীন পাঁচ দপ্তর-সংস্থা পরিদর্শনে গিয়ে তিনি এই তাগিদ দেন।
এদিন শুরুতে মাহফুজ আলম তথ্য ভবনে চলচ্চিত্র ও প্রকাশনা অধিদপ্তরে (ডিএফপি) যান এবং কর্মকর্তাদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন। এ সময় তিনি সংবাদপত্রের প্রচারসংখ্যা নির্ধারণে স্বচ্ছতা প্রতিষ্ঠার ওপর গুরুত্বারোপ করেন।
এছাড়া ডিএফপির প্রকাশনার মান বৃদ্ধি, প্রামাণ্যচিত্র নির্মাণ ও ডিএফপির সার্বিক উন্নয়নে করণীয় বিষয়ে সুনির্দিষ্ট প্রস্তাব উপস্থাপনের জন্য কর্মকর্তাদের প্রতি আহ্বান জানান তিনি। ডিএফপির শুটিং ফ্লোর, সাউন্ড থিয়েটার ও ফিল্ম ল্যাব পরিদর্শনকালে প্রয়োজনীয় সংস্কারের তাগিদ দেন উপদেষ্টা।
এরপর গণযোগাযোগ অধিদপ্তর পরিদর্শন করেন মাহফুজ আলম এবং সেখানকার কর্মকর্তাদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন। এ সময় তিনি মাঠপর্যায়ে প্রচার কার্যক্রম বাড়ানোর ওপর গুরুত্বারোপ করেন এবং অধিদপ্তরের সার্বিক উন্নয়নে করণীয় বিষয়ে সুনির্দিষ্ট প্রস্তাব উপস্থাপনের জন্য কর্মকর্তাদের প্রতি আহ্বান জানান।
গণযোগাযোগ অধিদপ্তর পরিদর্শন শেষে উপদেষ্টা বাংলাদেশ চলচ্চিত্র সার্টিফিকেশন বোর্ড, বাংলাদেশ সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাস্ট ও তথ্য অধিদপ্তর পরিদর্শন করেন এবং কর্মকর্তাদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন।
মতবিনিময়কালে তিনি বিদ্যমান আইন-বিধি মেনে সেবা সহজীকরণ ও কাজের গুণগত মান বৃদ্ধি করতে প্রয়োজনীয় উদ্যোগ নেওয়ার জন্য কর্মকর্তাদের প্রতি আহ্বান জানান। দপ্তর-সংস্থার উন্নয়নে মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে সার্বিক সহযোগিতারও আশ্বাস দেন তিনি।
৩০ দিন আগে
নতুন তথ্য উপদেষ্টা মাহফুজ আলম
অন্তর্বর্তী সরকারের তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টার পদ থেকে মো. নাহিদ ইসলামের পদত্যাগের পর তার স্থলাভিষিক্ত করা হয়েছে মো. মাহফুজ আলমকে।
বুধবার (২৬ ফেব্রুয়ারি) মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে এ বিষয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে।
এর আগে, তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে ছিলেন নাহিদ ইসলাম। নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের লক্ষ্যে গতকাল (মঙ্গলবার) দুপুরে তিনি পদত্যাগ করেন।
এর এক দিনের পারই মফুজ আলমকে তার স্থলাভিষিক্ত করলেন উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
আরও পড়ুন: তথ্য উপদেষ্টা নাহিদের পদত্যাগ
গত ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে হাসিনা সরকারের পতনের পর ৮ আগস্ট শপথ নেয় ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকার। এরপর ২৮ আগস্ট মাহফুজকে প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়। পরবর্তীতে ১০ নভেম্বর অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা হিসেবে শপথ নেন মাহফুজ। তবে সে সময় তাকে নির্দিষ্ট কোনো মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব দেওয়া হয়নি।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ সরকারবিরোধী আন্দোলন চলাকালে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন মাহফুজ। আন্দোলনে তিনি রাজনৈতিক-বুদ্ধিবৃত্তিক সহযোগীর দায়িত্বে ছিলেন। এরপর গণঅভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারের পতন হলে ছাত্র, নাগরিক ও অন্তর্বর্তী সরকারের মধ্যে যোগাযোগ রক্ষার জন্য গঠিত বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের লিয়াজোঁ কমিটির সমন্বয়ক ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগ থেকে স্নাতক সম্পন্ন করা মাহফুজ আলম।
৫০ দিন আগে
আওয়ামী ফ্যাসিবাদীদের আর নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে দেওয়া হবে না: মাহফুজ আলম
অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উপদেষ্টা মাহফুজ আলম বলেছেন, দেশবিরোধী আওয়ামী ফ্যাসিবাদীদের আর নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে দেওয়া হবে না। আওয়ামী লীগ যদি ফেরত আসে, তাহলে আবার ফ্যাসিবাদ ফেরত আসবে।
শনিবার (২৫ জানুয়ারি) দুপুরে চাঁদপুরের হাজীগঞ্জে বাজার এলাকায় ছাত্র-জনতার সাথে পথসভা ও শুভেচ্ছা বিনিময়কালে তিনি এসব কথা বলেন।
মাহফুজ আলম বলেন, বিএনপি-জামায়াতসহ অন্য রাজনৈতিক দল যারা বাংলাদেশপন্থি আছেন, তারাই নির্বাচনে থাকবেন। সুষ্ঠু নির্বাচন প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে, সব দল পজিটিভ (ইতিবাচক) প্রতিযোগিতার মাধ্যমে দেশে শাসন প্রতিষ্ঠা করবে।
আরও পড়ুন: সংস্কারের কাজ দৃশ্যমান হলেই নির্বাচন: মাহফুজ আলম
তিনি আরও বলেন, আমরা আর শেখ মুজিব-শেখ হাসিনাসহ ফ্যাসিবাদীদের শাসনামল চাই না। আমরা চাই এই দেশ বাংলাদেশপন্থিদের হাতে থাকবে।
৮২ দিন আগে
বঙ্গভবনের দরবার হল থেকে শেখ মুজিবুর রহমানের ছবি সরানো হয়েছে: মাহফুজ আলম
বঙ্গভবনের দরবার হল থেকে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ছবি সরিয়ে ফেলা হয়েছে।
সোমবার (১১ নভেম্বর) নিজের ফেসবুক উপদেষ্টা মাহফুজ আলম লিখেছেন, ‘দরবার হল থেকে ৭১-পরবর্তী শেখ মুজিবুর রহমানের ফ্যাসিবাদী ছবি সরিয়ে ফেলা হয়েছে। এটা আমাদের জন্য লজ্জার যে, ৫ আগস্টের পর বঙ্গভবন থেকে আমরা তার ছবি সরাতে পারিনি। ক্ষমাপ্রার্থী। তবে যতদিন মানুষের জুলাই মাসের চেতনা বেঁচে থাকবে ততদিন তাকে কোথাও দেখা যাবে না।’
আরও পড়ুন: বিএনপির দুই নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
তিনি লেখেন, ‘শেখ মুজিব ও তার কন্যা অগণতান্ত্রিক সংবিধান থেকে শুরু করে দুর্ভিক্ষ, কোটি কোটি টাকা পাচার এবং হাজার হাজার ভিন্নমতাবলম্বী ও বিরোধীদের বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড (৭২-৭৫, ২০০৯-২০২৪) পর্যন্ত বাংলাদেশের জনগণের সঙ্গে যা করেছেন তার জন্য আওয়ামী লীগকে অবশ্যই স্বীকার করতে হবে এবং ক্ষমা চাইতে হবে। তাহলে আমরা '৭১-পূর্ববর্তী শেখ মুজিবের কথা বলতে পারি। ফ্যাসিস্টদের ক্ষমা ও বিচার ছাড়া কোনো ধরনের সমঝোতা হবে না।‘
আরও পড়ুন: আমনের ফসলহানীতে সৃষ্ট ঘাটতি ঠেকাতে চাল আমদানি করা হচ্ছে: খাদ্য উপদেষ্টা
সংবিধানের ৪ক অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতি রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী, স্পিকার ও প্রধান বিচারপতিসহ গুরুত্বপূর্ণ সরকারি কার্যালয় এবং সরকারি-আধা-সরকারি অফিস, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও দূতাবাসে সংরক্ষণ ও প্রদর্শনের ব্যবস্থা করতে হবে।
২০০০ সালে আওয়ামী লীগ প্রশাসন সব সরকারি অফিসে বঙ্গবন্ধুর ছবি প্রদর্শনের বাধ্যবাধকতা আরোপ করে আইন পাস করে। তবে ২০০১ সালে বিএনপি নেতৃত্বাধীন সরকার ক্ষমতায় আসার পর আইনটি বাতিল করা হয়।
আরও পড়ুন: আওয়ামী লীগের পুনরুত্থান ঠেকাতে শক্ত প্রতিরোধ গড়ে তুলুন: মঈন খান
১৫৭ দিন আগে
আরও একদিন বাড়ল দুর্গাপূজার ছুটি
শারদীয় দুর্গাপূজার ছুটি একদিন বাড়ানো হবে বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী মাহফুজ আলম।
মঙ্গলবারের (৮ অক্টোবর) মধ্যে প্রজ্ঞাপন জারি করে বৃহস্পতিবার (১০ অক্টোবর) ছুটি ঘোষণা করা হবে বলে জানান তিনি।
বৃহস্পতিবার থেকে শুরু হওয়া দুর্গাপূজার ছুটি চলবে টানা চারদিন।
মাহফুজ আলম বলেন, শুক্র ও শনিবার সরকারি ছুটি থাকায় আরও একদিন ছুটি বাড়ানো হয়েছে।
তিনি আরও বলেন, ‘হিন্দু সম্প্রদায়ের পক্ষ থেকে নিরাপত্তাহীনতা নিয়ে যেসব অভিযোগ করা হয়েছে সেগুলোর বিষয়ে ব্যবস্থা নেওয়া হবে এবং ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলোকে অতিদ্রুত সময়ের মধ্যে আর্থিক সহায়তা দেওয়া হবে।’
এছাড়াও বৌদ্ধ সম্প্রদায় যেন কঠিন চীবর দান অনুষ্ঠান নির্বিঘ্নে করতে পারে সে বিষয়ে ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে বলেও জানিয়েছেন মাহফুজ আলম।
আরও পড়ুন: দুর্গাপূজায় দেশজুড়ে তিন স্তরের নিরাপত্তার নিশ্চয়তা আইজিপির
মঙ্গলবার সকালে ঢাকেশ্বরী মন্দিরে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এ কথা জানান তিনি।
এসময় তার সঙ্গে ছিলেন প্রেস সচিব শফিকুল আলমসহ প্রেস উইংয়ের কর্মকর্তারা।
তারা বাংলাদেশ পূজা উদযাপন পরিষদের নেতাদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন।
দুর্গাপূজার আনুষ্ঠানিক উদযাপন শুরু হচ্ছে বুধবার ষষ্ঠীর (৯ অক্টোবর) মধ্য দিয়ে আর শেষ হবে রবিবার (১৩ অক্টোবর) দশমীর দিন প্রতিমা বিসর্জনের মধ্য দিয়ে। এর পরিপ্রেক্ষিতে রবিবারও সরকারি ছুটি ঘোষণা করা হয়েছে।
সব মিলিয়ে এ বছর দুর্গাপূজার ছুটি চারদিন হলো।
রাজধানীর ২৫৭ মণ্ডপে হবে দুর্গাপূজা
১৯১ দিন আগে
সংলাপে সব দল অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে পূর্ণ সমর্থন দিয়েছে: মাহফুজ আলম
প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী মাহফুজ আলম বলেছেন, গতকাল প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সংলাপে সব রাজনৈতিক দল অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে আন্তরিকভাবে সমর্থন দিয়েছে।
প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে রাজনৈতিক দলগুলোর দীর্ঘ সংলাপ শেষে শনিবার রাতে সাংবাদিকদের তিনি বলেন, ‘সব রাজনৈতিক দল সরকারকে সমর্থন দিয়েছে। তারা এটিকে তাদের নিজস্ব সরকার হিসেবে বিবেচনা করছে।’
রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় দুপুর আড়াইটায় এ সংলাপ শুরু হয়ে রাত ৯টা পর্যন্ত চলে। সংলাপে প্রধান রাজনৈতিক দলগুলো যোগ দেয়।
আরও পড়ুন: রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার সংলাপ শুরু আজ
মাহফুজ বলেন, সংলাপে সরকার রাজনৈতিক দলগুলোর কাছ থেকে প্রস্তাব চেয়েছে এবং বর্তমান আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়েও আলোচনা হয়েছে।
তিনি বলেন, ছয়টি সংস্কার কমিশন রয়েছে এবং নির্বাচনের প্রস্তুতির বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। এ সংলাপ অব্যাহত থাকবে।
এক প্রশ্নের জবাবে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম বলেন, ছয়টি সংস্কার কমিশন ডিসেম্বর মাসে তাদের প্রতিবেদন দাখিল করবে, তখন সংস্কার কর্মসূচি নিয়ে ঐক্যমতে পৌঁছানো হবে।
‘সেই ঐকমত্যের ওপর সময়সীমা নির্ভর করছে’ জানিয়ে তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশন গঠনসহ নির্বাচনকেন্দ্রিক প্রস্তুতির কাজ একই সঙ্গে এগিয়ে যাবে।
সংলাপে নির্বাচন, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নতি, জনপ্রশাসন পুনর্বিন্যাস ও দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণের বিষয়ে আলোচনা হয়।
প্রধান উপদেষ্টা এসব উদ্বেগ নিরসনে তার সরকারের উদ্যোগ সম্পর্কে রাজনৈতিক দলগুলোকে জানান এবং তারা সবাই সহযোগিতার অঙ্গীকার করেন।
আরও পড়ুন: প্রধান উপদেষ্টার ত্রাণ তহবিলে ৮ কোটি টাকা প্রদান বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের
১৯৩ দিন আগে