হাসনাত আবদুল্লাহ
ডামি, মিডনাইট ইলেকশনের সময় অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন কোথায় ছিল, প্রশ্ন হাসনাতের
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ বলেছেন, ‘যে বাংলাদেশে দুই হাজার শহিদের রক্তের দাগ এখনও শুকায়নি। সেই বাংলাদেশে আওয়ামী লীগের সঙ্গে কোনো আপোস হবে না। যে বাংলাদেশে পিলখানা হত্যার বিচার হয় নাই, ভারতবিরোধী আগ্রাসন-হত্যাকাণ্ডের বিচার হয় নাই, সেই বাংলাদেশে আওয়ামী লীগের সঙ্গে কোনো ইনক্লুসিভ ইলেকশন (অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন) দেওয়া হবে না।’
শনিবার (২২ মার্চ) আওয়ামী লীগের বিচার ও নিবন্ধন বাতিলের দাবিতে শাহবাগে ঢাকা মহানগর এনসিপির বিক্ষোভ সমাবেশে তিনি এসব কথা বলেন।
হাসনাত বলেন, ‘যে বাংলাদেশে আবরার হত্যার বিচার এখনও হয় নাই, জুলাই গণহত্যার বিচার হয় নাই, গুম, খুন, হত্যার বিচার হয় নাই, সে বাংলাদেশে আওয়ামী লীগের সঙ্গে কোনো নির্বাচন হবে না।’
‘বিএনপিকে ক্ষমতা কাঠামোর বাইরে রেখে, গণতন্ত্র কাঠামোর বাইরে রেখে ২০১৪ সালে যখন ডামি নির্বাচন অনুষ্ঠিত হলো, তখন আপনাদের ইনক্লুসিভ ইলেকশন কোথায় ছিল? ২০১৮ সালে যখন মিডনাইট (মধ্যরাতে) ইলেকশন হলো, তখন আপনাদের ইনক্লুসিভ ইলেকশন কোথায় ছিল?’
আরও পড়ুন: আ.লীগকে রাজনীতিতে ফেরানোর যেকোনো প্রচেষ্টা প্রতিহত করতে এনসিপির অঙ্গীকার
সেনাবাহিনীকে উদ্দেশ্য করে তিনি বলেন, ‘আমি স্পষ্ট করে বলতে চাই, আপনাদের যাদের কাজ ক্যান্টনমেন্টে, আপনারা ক্যান্টনমেন্টেই থাকুন। আমরা আপনাদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাই, সম্মান জানাই। দেশের সার্বোভৌমত্ব রক্ষার ক্ষেত্রে আপনাদের যে অবদান রয়েছে, সেটা আমরা অস্বীকার করি নাই।’
‘কিন্তু যত অন্যায় হয়েছে, গুম-খুন হয়েছে, আমরা আপনাদের কোনো অন্যায়ের প্রতিবাদ করতে দেখি নাই; কাউকে স্বেচ্ছায় পদত্যাগ করতে দেখি নাই। আমরা আপনাদের আহবান জানাব—আপনারা দূরে আছেন, দূরেই থাকুন।’
এই এনসিপি নেতা আরও বলেন, ‘আমরা ২০২৪ সাল পর্যন্ত অপেক্ষা করেছি। আপনারা যে গণতান্ত্রিক পরিবেশ নষ্ট করেছেন, আমরা সংস্কারের মধ্যে দিয়ে সেই গণতান্ত্রিক পরিবেশ ফিরিয়ে নিতে চাই। আমরা বলতে চাই, এই বাংলাদেশে ভারতীয় আধিপত্যবাদ আর কখনও ঢুকতে দেওয়া যাবে না।’
এর আগে, হাসনাত আবদুল্লাহ ২২ মার্চ নিজের ফেসবুকে এক পোস্টের মাধ্যমে আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে সমাবেশের ডাক দেন।
৬ দিন আগে
স্থানীয় নির্বাচন দিয়ে প্রশাসনের স্বচ্ছতা যাচাইয়ের দাবি হাসনাত আবদুল্লাহর
স্থানীয় নির্বাচন দিয়ে প্রশাসনের স্বচ্ছতা যাচাইয়ের আহ্বান জানিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির(এনসিপি) মুখ্য সংগঠক(দক্ষিণাঞ্চল) হাসনাত আবদুল্লাহ।
তিনি বলেন, বিগত তিনটি নির্বাচনে জনগণ ভোট দিতে পারে নাই। ভোট দিয়েছে প্রশাসন, নির্বাচন পরিচালনা করেছে প্রশাসন। একটি স্বচ্ছ গ্রহণযোগ্য নির্বাচন করার দক্ষতা এই আওয়ামী প্রশাসনের নেই।
হাসনাত আব্দুল্লাহ বলেন, এই প্রশাসনের সংস্কার না করা পর্যন্ত গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিশ্চিতে আমরা আশ্বস্ত হচ্ছি না। অন্তবর্তী সরকারের প্রতি আহ্বান থাকবে, ৫টি বা ৬টি ধাপে স্থানীয় সরকার নির্বাচন আয়োজনের মাধ্যমে প্রশাসনের স্বচ্ছতা যাচাইয়ে একটা পরীক্ষা হয়ে যাক।
বুধবার(১৯ মার্চ) কুমিল্লা নগরীর শাসনগাছায় জাতীয় নাগরিক পার্টি আয়োজিত গণইফতারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
এনসিপির যুগ্ম সদস্য সচিব রিফাত রশীদের সভাপতিত্বে সমাবেশে বক্তব্য দেন কেন্দ্রীয় ও স্থানীয় নেতারা।
আরও পড়ুন: নির্বাচন পেছাতে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করছে এনসিপি: ফারুক
হাসনাত আরও বলেন, চাঁদাবাজি টেন্ডারবাজি মাঠ দখল পুকুর দখল শুরু হয়ে গেছে। যারা দখলবাজ চাঁদাবাজ তাদের হাত গুড়িয়ে দিয়ে পুলিশে দিন।
তিনি বলেন, আওয়ামী লীগকে পুনর্বাসনের জন্য বিদেশে বসে ষড়যন্ত্র হচ্ছে। বিভিন্ন রাজনৈতিক দল নির্বাচনে ফায়দা নেওয়ার জন্য আওয়ামী লীগকে পুনর্বাসনের জন্য চেষ্টা করছে। এক খাপে দুই তলোয়ার যেমন থাকতে পারে না ঠিক একইভাবে ৫ আগস্ট পরবর্তী সময়ে বাংলাদেশে এনসিপির সঙ্গে আওয়ামী লীগ থাকতে পারে না।
৯ দিন আগে
গণভবনে কে বসবেন, সেই সিদ্ধান্ত দিল্লি থেকে আসবে না: হাসনাত
ভারতের দাদাগিরি বাংলাদেশে আর চলবে না বলে জানিয়েছেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক হাসনাত আবদুল্লাহ। তিনি বলেন, ‘গণভবনে কে বসবেন, সেই সিদ্ধান্ত আর দিল্লি থেকে আসবে না। বাংলাদেশ প্রশ্নে আমরা আপসহীন।’
মঙ্গলবার (১৪ জানুয়ারি) দুপুর দিকে চাষাড়া শহীদ মিনারে জুলাই বিপ্লবের ঘোষণাপত্রের দাবিতে পথসভা ও গণসংযোগে তিনি এ কথা বলেন।
‘ফ্যাসিবাদের পক্ষে যেসব মিডিয়া কথা বলবে, সেসব মিডিয়ার বিপক্ষে অবস্থান অব্যাহত থাকবে। আওয়ামী লীগ প্রশ্নে সর্বপ্রথম যে বিষয়টি আসবে সেটা হচ্ছে, তাদের আগে বিচার হতে হবে,’ বলেন এই ছাত্রনেতা।
এ সময়ে ফ্যাসিবাদের পক্ষে লিখলে কলম ভেঙে দেওয়ার হুঁশিয়ারি দিয়েছেন হাসনাত। তিনি বলেন, ‘যেসব টকশোজীবী ও বুদ্ধিজীবী এখন আওয়ামী লীগের মানবাধিকারের জন্য সরব হয়েছেন, আপনারাই এতদিন ফ্যাসিবাদকে পৃষ্ঠপোষকতা দিয়েছেন। এছাড়া ফ্যাসিবাদের পক্ষে যেসব মিডিয়া, শিক্ষক, বুদ্ধিজীবী কথা বলবে, আমরা তাদের বিরুদ্ধে শক্ত অবস্থান নেব।’
আরও পড়ুন: ১৫ জানুয়ারির মধ্যে জুলাই বিপ্লবের ঘোষণাপত্র দিতে হবে: হাসনাত আব্দুল্লাহ
তিনি বলেন, ‘আমরা বারবার বলছি—আপনারা যদি তরুণ প্রজন্মের কথা বুঝতে ব্যর্থ হন, তাহলে আওয়ামী লীগের যে পরিণতি হয়েছে, পরবর্তী সময়ে যারাই নীতিনির্ধারণী পর্যায়ে আসবে তাদের পরিণতিও একই হবে।’
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের এই আহ্বায়ক বলেন, ‘আজকে তরুণ প্রজন্মকে রাস্তায় নেমে আসতে হয়েছে। আমাদের রক্ত দিতে হয়েছে। ভয়কে জয় করতে হয়েছে। কারণ, আমাদের দুর্বৃত্তায়ন ও প্রতিহিংসার রাজনীতির সংস্কৃতি আশাহত করেছে। আমরা জনকল্যাণমূলক রাষ্ট্র করতে পারিনি।’
‘আপনারা যদি কোনো কারণে মনে করেন প্রোক্লেমেশন দিতে ও জন আকাঙ্ক্ষার প্রতিফলন ঘটাতে আপনাদের রাষ্ট্রীয় কোনো বাধা রয়েছে সেটি আপনারা জনগণের সামনে প্রকাশ করুন। আমরা যেভাবে আগস্ট মাসে রাস্তায় নেমেছেন একইভাবে আবার রাস্তায় নেমে আসবেন। এই প্রোক্লেমেশন দিতে আপনাদের বাধা কোথায়? কারা বাধা দিচ্ছে সেগুলো আপনারা জনগণের সামনে প্রকাশ করুন। যদি আপনারা ব্যর্থ হন তাহলে উপদেষ্টার কাতার থেকে জনগণের কাতারে নেমে আসুন। আমরা একসঙ্গে মিলে যেভাবে হাসিনার পতন ঘটিয়েছি, প্রয়োজন হলে সেভাবে আবার আমাদের প্রোক্লেমেশন আদায় করে নেব।’
আরও পড়ুন: শিক্ষকদের সর্বোচ্চ মর্যাদায় ভূষিত করতে হবে: হাসনাত আব্দুল্লাহ
এ সময় উপস্থিত ছিলেন জাতীয় নাগরিক কমিটির মুখপাত্র সামান্তা শারমিন, যুগ্ম সদস্য সচিব আব্দুল্লাহ আল আমিন, যুগ্ম আহ্বায়ক আলী আহসান জোনায়েদ, মুখপাত্র আরেফীন মুহাম্মাদ হিজবুল্লাহ, কেন্দ্রীয় সদস্য শওকত আলী, তামিম আহমেদ প্রমুখ।
৭৩ দিন আগে
সাবেক চিফ হুইপ হাসনাত আবদুল্লাহর ছেলে মঈন আবদুল্লাহ গ্রেপ্তার
সাবেক চিফ হুইপ আবুল হাসনাত আবদুল্লাহর ছেলে মঈন আবদুল্লাহকে গ্রেপ্তার করেছে গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)।
শুক্রবার (২৫ অক্টোবর) দিবগত রাত সাড়ে ৩টায় রাজধানীর গুলশান-২ এর একটি বাসায় অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।
ঢাকা মহানগর পুলিশের উপ-কমিশনার (মিডিয়া) তালেবুর রহমান গ্রেপ্তারের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
তিনি বলেন, রাত সাড়ে ৩টার দিকে ডিবি পুলিশের একটি দল ওই এলাকায় অভিযান চালিয়ে মঈনকে গ্রেপ্তার করে।
তার বিরুদ্ধে বরিশালের বিভিন্ন থানায় একাধিক মামলা রয়েছে।
আরও পড়ুন: কুমিল্লায় যৌথবাহিনীর অভিযানে যুবদল নেতাসহ গ্রেপ্তার ৩
১৫৩ দিন আগে
আওয়ামী লীগ ফিরে আসার ষড়যন্ত্র করছে: হাসনাত আবদুল্লাহ
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক হাসনাত আবদুল্লাহ বলেছেন, সাম্প্রতিক ঘটনা ও বিবৃতির পর আওয়ামী লীগ রাজনৈতিক ক্ষমতা ফিরে পেতে গোপনে পুনর্বাসনের ষড়যন্ত্র করছে।
সোমবার (২১ অক্টোবর) বিকালে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে পোস্ট করা এক ভিডিও বার্তায় হাসনাত অভিযোগ করেন, সাম্প্রতিক রাজনৈতিক উত্থান-পতন সত্ত্বেও আওয়ামী লীগ দেশের ওপর আধিপত্য পুনরুদ্ধারে তৎপর হয়ে উঠছে।
তিনি রাষ্ট্রপতি মোঃ সাহাবুদ্দিনের একটি বিবৃতির কথা উল্লেখ করেন, রাষ্ট্রপতি বলেছেন, দেশ ছেড়ে পালানোর আগে শেখ হাসিনা কোনো পদত্যাগপত্র জমা দেননি।
রাজনৈতিক পুনর্বাসনের নামে আওয়ামী লীগ যে ফিরে আসার কৌশল নিচ্ছে, এটাকে হাসনাত তারই লক্ষণ হিসেবে ব্যাখ্যা করেন।
হাসনাত বলেন, 'চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রলীগের সাম্প্রতিক কর্মকাণ্ড আমরা দেখেছি, যেখানে তারা পুনর্গঠনের ভিত্তি তৈরি করছে বলে মনে হচ্ছে। ঢাকায় আওয়ামী লীগ, ছাত্রলীগ ও যুবলীগের বিভিন্ন অংশ পুনরায় সংগঠিত হওয়ার চেষ্টা করছে। এসব ঘটনাকে সংযুক্ত করলে বোঝা যায়, তারা ফ্যাসিবাদী কাঠামোকে পুনরুজ্জীবিত করার চেষ্টা করছে।’
আরও পড়ুন: শেখ হাসিনার দ্রুত পলায়নই তার পদত্যাগের প্রমাণ: বিএনপি
দলের পুনর্বাসনে প্রশাসনিক ও বিচারিক প্রচেষ্টা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করে তিনি বলেন, 'প্রাতিষ্ঠানিক প্রক্রিয়ার মাধ্যমে আওয়ামী লীগকে ফিরিয়ে আনার চেষ্টা চলছে।’
এর মোকাবিলায় সমন্বয়কারী জাতীয় ঐক্যের প্রয়োজনীয়তার ওপর গুরুত্বারোপ করেন এবং দলের পুনরুত্থান ঠেকাতে নাগরিকদের একত্রিত হওয়ার আহ্বান জানান।
অতীতের রাজনৈতিক জোটের কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘আওয়ামী লীগের স্বৈরাচারের বিরুদ্ধে ৫ আগস্টের আগে আমরা সবাই ঐক্যবদ্ধ ছিলাম। আমরা মজলুমে হিসেবে ঐক্যবদ্ধভাবে দাঁড়িয়েছি, অত্যাচারীর বিরুদ্ধে লড়াই করেছি। তিনি দুঃখ প্রকাশ করে বলেন, ৫ আগস্টের পর ক্ষুদ্র ব্যক্তি স্বার্থ আমাদের মাঝে বিভক্তি সৃষ্টি করেছে, যা আওয়ামী লীগের জন্য ফিরে আসার ষড়যন্ত্রের সুযোগ তৈরি করেছে।’
হাসনাত রাজনৈতিক সম্পৃক্ততার ঊর্ধ্বে উঠে দলের পুনর্বাসন প্রচেষ্টা প্রতিহত করতে জনগণকে ঐক্যবদ্ধ থাকার আহ্বান জানান।
আওয়ামী লীগ, ছাত্রলীগ ও যুবলীগকে স্থায়ীভাবে নিষিদ্ধ করার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, 'রাজপথে আমাদের উপস্থিতি বজায় রাখতে হবে এবং বাংলাদেশের মাটি থেকে আওয়ামী লীগকে সমূলে উৎখাত করতে হবে।’
রাষ্ট্রপতি সাহাবুদ্দিনের বক্তব্যের জবাবে হাসনাত ফেসবুকে পোস্ট দিয়ে দাবি করেন, ‘হাসিনাকে ক্ষমতাচ্যুত করা হয়েছে; জনগণ একটি অভ্যুত্থানের মাধ্যমে একটি অবৈধ সরকারকে উৎখাত করেছে। এখানে পদত্যাগপত্রের প্রশ্নই ওঠে না।’আরও পড়ুন: শেখ হাসিনার পদত্যাগপত্র নিয়ে মিথ্যাচার করেছেন রাষ্ট্রপতি: আইন উপদেষ্টা
১৫৮ দিন আগে
সিন্ডিকেটের শুধুমাত্র সাইনবোর্ড পরিবর্তন হয়েছে: হাসনাত আবদুল্লাহ
সিন্ডিকেট ভাঙতে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের ব্যর্থতায় উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক হাসনাত আব্দুল্লাহ।
বুধবার (৯ অক্টোবর) এক ফেসবুক পোস্টে তিনি লেখেন, 'শুধু সিন্ডিকেটের সাইনবোর্ড পরিবর্তন হয়েছে।’
ডিমের দাম বাড়ার বিষয়টি তুলে ধরে তিনি লেখেন, 'ট্রাকে থাকা অবস্থায় শুধু কারওয়ান বাজারেই চারবার হাতবদল হয়।’
সিন্ডিকেট ভেঙে দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণ করতে না পারলে এই অভ্যুত্থানের প্রাথমিক মাহাত্ম্য নিয়েও প্রশ্ন তোলেন হাসনাত।
আরও পড়ুন: সেপ্টেম্বরে রপ্তানি আয় বেড়েছে ৬.৭৮ শতাংশ: ইপিবি
১৭০ দিন আগে