জুন
জুনে ১৭২.৯৫ কোটি টাকার চোরাচালান পণ্য জব্দ করেছে বিজিবি
গত জুন মাসে সারাদেশে বিশেষ করে সীমান্তবর্তী এলাকায় চোরাচালান বিরোধী অভিযান চালিয়ে ১৭২ কোটি ৯৫ লাখ টাকা মূল্যের অস্ত্র, গুলি, মাদকদ্রব্য ও অন্যান্য নিষিদ্ধ দ্রব্য জব্দ করেছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) সদস্যরা।
বুধবার (১০ জুলাই) বিজিবির জনসংযোগ কর্মকর্তা শরিফুল ইসলামের সই করা এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
আরও পড়ুন: ঘূর্ণিঝড় রিমাল: ক্ষতিগ্রস্ত অসহায় মানুষের পাশে বিজিবি
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, এ অভিযানে ৩ কেজি ৮৯১ গ্রাম স্বর্ণ, ১৬ কেজি ২০ গ্রাম রুপা, ১ লাখ ৬৮ হাজার ৩০টি কসমেটিকস সামগ্রী, ৩ হাজার ৫০১ পিস ইমিটেশন জুয়েলারি, ১৭ হাজার ৫১৮টি শাড়ি, ১২ হাজার ৪৪৪টি থ্রিপিস/শার্টপিস/বিছানার চাদর/কম্বল, ১ হাজার ২২২ ঘনফুট কাঠ, ৩ হাজার ৩৯৭ কেজি চা পাতা, ১০ হাজার ৬০০ কেজি কয়লা, ১২০ ঘনফুট পাথর, তিনটি কষ্টিপাথরের মূর্তি, ১১টি ট্রাক, ৮টি পিকআপ ভ্যান, ৬টি প্রাইভেট ও মাইক্রোবাস, ১টি কাভার্ড ভ্যান, ১টি বাস, ৩টি ট্রাক্টর, ৩১টি সিএনজি/হিউম্যান হলার, ৪৩টি মোটরসাইকেল ও ৩২টি বাইসাইকেল জব্দ করা হয়েছে।
জব্দ করা অস্ত্রের মধ্যে রয়েছে তিনটি পিস্তল, একটি বন্দুক, দুটি ম্যাগজিন ও ১৩ রাউন্ড গুলি।
চোরাচালান সামগ্রীর মধ্যে আরও রয়েছে- ৭ লাখ ৭৬ হাজার ৪৭৬টি ইয়াবা ট্যাবলেট, ৮ কেজি ৯৭৭ গ্রাম ক্রিস্টাল মেথ, ১৪ হাজার ৮৮৯ কেজি হেরোইন, ১২ হাজার ৫৩২ বোতল ফেনসিডিল, ১২ হাজার ৮৮৫ কেজি কোকেন, ২০ হাজার ৫৭ বোতল বিদেশি মদ, ৮৩১ ক্যান বিয়ার, ১ হাজার ১২৪ কেজি গাঁজা, ৫১ হাজার ৬৩৯টি ইনজেকশন, ১ হাজার ৭৬৩টি এসকাফ সিরাপ, ৪০০০ এনেগ্রা/সেনেগ্রা ট্যাবলেট, ৩৮৫ বোতল এমকেডিল/কফিডিল, ১০ লাখ ৪৮ হাজার ৫১৯ বিভিন্ন ধরনের ওষুধ, ৭ বোতল এলএসডি এবং ১ লাখ ৫৯ হাজার ২৬০টি অন্যান্য ট্যাবলেট।
আরও পড়ুন: চামড়া পাচাররোধে বেনাপোল সীমান্তে বিজিবির সতর্কতা জারি
এ সময় অবৈধভাবে সীমান্ত অতিক্রমের দায়ে ১৩৪ জন চোরাকারবারি, ১৫৬ জন বাংলাদেশি, ৪ জন ভারতীয় ও ৩০৬ জন মিয়ানমারের নাগরিকের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে বলে জানান শরিফুল ইসলাম।
৪ মাস আগে
জুনে এলপিজির দাম কমেছে কেজিতে ২.৫৩ টাকা
তরলীকৃত পেট্রোলিয়াম গ্যাসের (এলপিজি) দাম জুন মাসে কেজিতে ১১৬ টাকা ০৮ পয়সা থেকে ২ দশমিক ৫৩ টাকা কমে ১১৩ দশমিক ৫৫ টাকা করা হয়েছে।
সোমবার (৩ জুন) ঢাকায় বিইআরসি কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এই নতুন দাম ঘোষণা করেছে বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন (বিইআরসি)।
আরও পড়ুন: ভোক্তা পর্যায়ে এলপিজির বর্ধিত দাম কার্যকর আজ থেকেই
সোমবার সন্ধ্যা ৬টা থেকে নতুন দাম কার্যকর হবে।
বিইআরসি আরও জানায়, ১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারের দাম ৩০ টাকা কমায় এখন তা ১ হাজার ৩৯৩ টাকার পরিবর্তে (ভ্যাটসহ) ১ হাজার ৩৬৩ টাকায় কিনতে পারবেন ক্রেতারা।
আকারের ভিত্তিতে এলপিজি সিলিন্ডারের দাম সাড়ে পাঁচ কেজি থেকে ৪৫ কেজি পর্যন্ত আনুপাতিক হারে কমবে বলে জানায় বিইআরসি।
সৌদি সিপির (চুক্তি মূল্য) দাম কমে যাওয়ায় স্থানীয় বাজারে এলপিজির দাম কমেছে বলে জানান বিইআরসির কর্মকর্তারা।
বাংলাদেশি এলপিজি অপারেটররা সাধারণত সৌদি সিপির ভিত্তিতে মধ্যপ্রাচ্যের বাজার থেকে তাদের পণ্য আমদানি করে থাকে।
বিইআরসির সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, প্রতি লিটার অটো গ্যাসের (মোটরযানে ব্যবহৃত এলপিজি) দাম ৬৩ টাকা ৯২ পয়সা থেকে কমে ৬২ টাকা ৫৩ পয়সা (ভ্যাটসহ) হয়েছে।
রাষ্ট্রায়ত্ত এলপি গ্যাস কোম্পানির বাজারজাত করা এলপিজির দাম অপরিবর্তিত থাকবে। কারণ এটি স্থানীয়ভাবে উৎপাদিত হওয়ায় এই গ্যাসের বাজার শেয়ার ৫ শতাংশের কম।
গত বছরের ফেব্রুয়ারিতে স্থানীয় বাজারে এলপিজির সর্বোচ্চ দাম ছিল ১ হাজার ৪৯৮ টাকা (প্রতি ১২ কেজি সিলিন্ডার)।
আরও পড়ুন: ১২ কেজির এলপিজিতে দাম কমল ৪৯ টাকা
কেজিতে ৩.৩৪ টাকা কমল এলপিজির দাম
৫ মাস আগে
জুনের মধ্যে তৃতীয় ধাপে ১০ হাজার প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ সম্পন্ন হবে: রুমানা আলী
আগামী জুন মাসের মধ্যে তৃতীয় ধাপে ১০ হাজার প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ সম্পন্ন হবে বলে জানিয়েছেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী রুমানা আলী।
তিনি বলেন, কোনো আবেদনকারী যেন প্রতারণার শিকার না হয় সেজন্য মন্ত্রণালয় সর্বোচ্চ সতর্ক আছে।
আরও পড়ুন: ৪৮ হাজার প্রাথমিক শিক্ষকের টাইম স্কেলের মামলা নিষ্পত্তির নির্দেশ
শুক্রবার (২৯ মার্চ) সহকারী শিক্ষক নিয়োগ লিখিত পরীক্ষার কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া সরকারি কলেজ কেন্দ্র পরিদর্শনে এসে এসব কথা বলেন তিনি।
রুমানা আলী বলেন, পরীক্ষার্থীরা সবাই সুশৃঙ্খল পরিবেশেই পরীক্ষা দিচ্ছেন। পর্যায়ক্রমে স্বচ্ছ প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে উত্তীর্ণরা শিক্ষক হিসেবে নিয়োগ পাবেন।
কুমিল্লা জেলায় ৩২ হাজার ১৯৯ জন পরীক্ষার্থী অংশ নিচ্ছে। এর মধ্যে নারী ১৪ হাজার ৭৬৭ জন এবং পুরুষ ১৭ হাজার ৪৩২ জন।
এ সময় প্রতিমন্ত্রীর সঙ্গে কুমিল্লা জেলা প্রশাসক খন্দকার মু. মুশফিকুর রহমান ও পুলিশ সুপার আব্দুল মান্নানসহ প্রশাসনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন: প্রাথমিকে শিক্ষক নিয়োগের ঘোষিত ফল কেন অবৈধ নয়: হাইকোর্ট
প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগের ফল প্রকাশ, ৯৩৩৭ জন উত্তীর্ণ
৭ মাস আগে
জুন মাসে সার্বিক মূল্যস্ফীতি ৯.৭৪ শতাংশে নেমে এসেছে: বিবিএস
জুন মাসে মাসিক মূল্যস্ফীতির হার সামান্য কমে ৯ দশমিক ৭৪ শতাংশে নেমে এসেছে, যা আগের মাসের তুলনায় শূন্য দশমিক ২ শতাংশ কমেছে। সোমবার বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) এ তথ্য প্রকাশ করেছে।
বাংলাদেশে মে মাসে মূল্যস্ফীতির হার রেকর্ড করা হয়েছে ৯ দশমিক ৯৪ শতাংশ, যা এক দশকের মধ্যে সর্বোচ্চ।
বিবিএস অনুসারে, জুনে খাদ্য মূল্যস্ফীতি দাঁড়িয়েছে ৯ দশমিক ৭৩ শতাংশ, মে মাসে ৯ দশমিক ২৪ শতাংশ থেকে বেড়েছে, যেখানে খাদ্য বহির্ভূত মূল্যস্ফীতি মে মাসে ৯ দশমিক ৯৬ শতাংশ থেকে কমে ৯ দশমিক ৬ শতাংশে পৌঁছেছে।
আরও পড়ুন: ২০২৩ সালের প্রথম প্রান্তিকে বেকার সংখ্যা ২.৭০ লাখ বেড়েছে: বিবিএস
গ্রামীণ এলাকায় সার্বিক বা সাধারণ মূল্যস্ফীতি জুনে ৯ দশমিক ৮২ শতাংশে নেমে এসেছে, যা মে মাসে ৯ দশমিক ৮৪ শতাংশ ছিল। গ্রামীণ খাদ্য মূল্যস্ফীতি মে মাসে ৯.৩২ শতাংশ থেকে জুনে বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৯.৯৫ শতাংশে।
শহরে সার্বিক বা সাধারণ মূল্যস্ফীতি মে মাসে ৯ দশমিক ৯৮ শতাংশ থেকে জুনে ৯ দশমিক ৪৫ শতাংশে দাঁড়িয়েছে, যেখানে খাদ্য মূল্যস্ফীতি (মে) ৯ দশমিক ১৩ শতাংশ থেকে বেড়ে জুনে ৯ দশমিক ২৬ শতাংশে দাঁড়িয়েছে।
ভোক্তা মূল্য সূচকের (সিপিআই) ওপর ভিত্তি করে মুদ্রাস্ফীতির হার একটি নির্দিষ্ট সেটের চূড়ান্ত পণ্য এবং পরিষেবার মূল্যের গড় পরিবর্তনকে প্রতিফলিত করে, যা গ্রাহকদের একটি নির্দিষ্ট গোষ্ঠীর বাজারের ঝুড়িকে প্রতিনিধিত্ব করে।
সিপিআই রিলিজ জনসংখ্যার তিনটি গোষ্ঠীকে জাতীয়, শহুরে ও গ্রামীণ হিসেবে উপস্থাপন করে। এপ্রিল ২০২৩ থেকে বিবিএস দ্বারা সিপিআই সংকলনের আধুনিকীকরণ মূলত আইএমএফ-এর সর্বশেষ ২০২০ সিপিআই ম্যানুয়াল অনুসরণ করে বাংলাদেশে সিপিআই সংকলনের একটি দৃষ্টান্ত পরিবর্তন।
আরও পড়ুন: ২০২২ সালে দেশের প্রতিটি পরিবারের গড় ঋণ ছিল ৭০ হাজার ৫০৬ টাকা: বিবিএস জরিপ
ফেব্রুয়ারিতে সামগ্রিক মূল্যস্ফীতি ৮ দশমিক ৭৮ শতাংশ বেড়েছে: বিবিএস
১ বছর আগে
জুনের মধ্যে কক্সবাজারে রেললাইন চালু হবে: রেলমন্ত্রী
রেলমন্ত্রী মো. নূরুল ইসলাম সুজন বলেছেন, আগামী জুনের মধ্যে দোহাজারী-কক্সবাজার রেললাইন চালু হবে। তখন সারাদেশ থেকে ট্রেন সরাসরি কক্সবাজারে যাবে।
বৃহস্পতিবার দোহাজারী থেকে কক্সবাজার পর্যন্ত নতুন রেললাইন নির্মাণ প্রকল্প পরিদর্শনের সময় কক্সবাজারের আইকনিক স্টেশনে উপস্থিত সাংবাদিকদের সামনে এ কথা বলেন মন্ত্রী।
মন্ত্রী এ সময় বলেন, একসময় এটি স্বপ্ন ছিল এখন সেটা বাস্তবায়নের পথে। কক্সবাজারবাসী যেমন অপেক্ষায় আছে, তেমনি সারা দেশের মানুষ ট্রেনে করে পর্যটন নগরী কক্সবাজার আসার জন্য অপেক্ষায় আছে। আশা করা যাচ্ছে নির্ধারিত সময় আগামী বছর জুনের মধ্যে কাজ সম্পন্ন হবে।
কক্সবাজারে চলাচলের জন্য টুরিস্ট কোচের আদলে উন্নত মানের কোচ দ্বারা ট্রেন চালানো হবে। এজন্য নতুন প্রকল্প গ্রহণ করা হয়েছে। এ প্রকল্পের আওতায় ৫৪ টি কোচ কেনা হবে যেগুলোর জানালা সুপ্রশস্ত। মানুষ অনায়াসে প্রাকৃতিক দৃশ্য দেখার সুযোগ পাবে বলে মন্ত্রী জানান।
কাজের অবগতি সম্পর্কে প্রশ্ন করা হলে মন্ত্রী বলেন যে প্রায় ৮০ শতাংশ কাজ সম্পন্ন হয়েছে।
মন্ত্রী এ সময় নির্মাণাধীন আইকনিক স্টেশন বিল্ডিংয়ের বিভিন্ন তলা ঘুরে দেখেন। আগামী এপ্রিল মাসের মধ্যে স্টেশন বিল্ডিং এর নির্মাণ কাজ সম্পূর্ণ হয়ে যাবে বলে প্রকল্প সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা জানান।
মন্ত্রী পরে পরিদর্শনকালে প্রায় ৩০ কিলোমিটার নতুন লাইনে পরিদর্শন করেন। ইতোমধ্যে ৬০ কিলোমিটার রেল লাইন সম্পন্ন হয়েছে।
উল্লেখ্য, দোহাজারী থেকে কক্সবাজার পর্যন্ত মোট ১০০ কিলোমিটার সিঙ্গেল লাইন ডুয়েল গেজ রেলপথ নির্মিত হচ্ছে। পুরো প্রকল্পে ৩৯ টি মেজর ব্রিজ এবং ২৪২ টি কালভার্ট রয়েছে। হাতি চলাচলের জন্য আন্ডারপাস ও ওভাপাস নির্মাণ করা হচ্ছে। রেললাইনটা নির্মিত হলে ট্রান্স এশিয়ান রেলওয়ের সঙ্গে সংযোগ স্থাপিত হবে। পর্যটন শহর কক্সবাজারকে রেলওয়ে নেটওয়ার্কের আনা হবে। পর্যটকদের জন্য নিরাপদ আরামদায়ক, সাশ্রয়ী পরিবেশবান্ধব যোগাযোগ ব্যবস্থার প্রবর্তন হবে। সহজে ও কম খরচে মাছ, লবণ, রাবারের কাঁচামাল এবং বনজ ও কৃষিজ দ্রব্যাদি পরিবহন করা সম্ভব হবে
পরিদর্শনের সময় কক্সবাজারের সংসদ সদস্য সাইমুম সরোয়ার কমল, বাংলাদেশ রেলওয়ের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (অবকাঠামো) কামরুল আহসান, বাংলাদেশ রেলওয়ের (পূর্বাঞ্চল) মহাব্যবস্থাপক জাহাঙ্গীর হোসেনসহ প্রকল্প সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন।
১ বছর আগে
জুনে সড়ক দুর্ঘটনায় ৫২৪ জনের মৃত্যু
জুন মাসে সারাদেশে ৪৬৭টি সড়ক দুর্ঘটনায় ৭৩ শিশুসহ ৫২৪ জন নিহত ও ৮২১ জন আহত হয়েছেন। এ সময়ের মধ্যে শুধুমাত্র মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় ২০৪ জন মারা গেছে, যা মোট মৃত্যুর ৩৮ দশমিক ৯৩ শতাংশ। এছাড়া দুর্ঘটনায় ১০৭ জন পথচারী, ৮৬ জন চালক ও তাদের সহকারী নিহত হয়েছেন।
সোমবার (৪ জুলাই) রোড সেফটি ফাউন্ডেশন এক প্রতিবেদনে এসব তথ্য জানিয়েছে।
এ সময়ে ৮টি নৌদুর্ঘটনায় ৯ জন নিহত, ১৬ জন আহত হয়েছে এবং ৩ জন নিখোঁজ রয়েছে। ১৮টি রেলপথ দুর্ঘটনায় ১৬ জন নিহত এবং ৪ জন আহত হয়েছে।
রোড সেফটি ফাউন্ডেশন ৯টি জাতীয় দৈনিক, ৭টি অনলাইন নিউজ পোর্টাল এবং ইলেক্ট্রনিক গণমাধ্যমের তথ্যের ভিত্তিতে প্রতিবেদনটি তৈরি করেছে।
রোড সেফটি ফাউন্ডেশনের পর্যবেক্ষণ ও বিশ্লেষণ বলছে, দুর্ঘটনাগুলোর মধ্যে ১৫৯টি (৩৪.০৪ শতাংশ) জাতীয় মহাসড়কে, ১৭৪টি (৩৭.২৫ শতাংশ) আঞ্চলিক সড়কে, ৭২টি (১৫.৪১ শতাংশ) গ্রামীণ সড়কে এবং ৫৬টি (১২ শতাংশ) শহরের সড়কে এবং অন্যান্য স্থানে ৬টি ১.২৮ শতাংশ সংঘটিত হয়েছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ঢাকা বিভাগে ২৫.০৫ শতাংশ, রাজশাহীতে ১৫.৪১ শতাংশ, চট্টগ্রামে ১৬.৪৮ শতাংশ, খুলনায় ১৪.৩৪ শতাংশ, বরিশালে ৯ শতাংশ, সিলেটে ২.৭৮ শতাংশ, রংপুরে ১০.৪৯ শতাংশ এবং ময়মনসিংহ বিভাগে ৬.৪২ শতাংশ দুর্ঘটনা ঘটেছে।
এতে বলা হয়েছে, ঢাকা বিভাগে সবচেয়ে বেশি দুর্ঘটনা ও প্রাণহানি ঘটেছে, ১১৭টি দুর্ঘটনায় ১৩৯ জন নিহত। সিলেট বিভাগে সবচেয়ে কম ১৩টি দুর্ঘটনায় ১৪ জন নিহত।
আরএসএফ সড়ক দুর্ঘটনার ক্রমবর্ধমান প্রবণতার পিছনে বেশ কয়েকটি প্রধান কারণ চিহ্নিত করেছে।
সেগুলোর মধ্যে রয়েছে: ত্রুটিপূর্ণ যানবাহন; বেপরোয়া গতি; চালকদের বেপরোয়া মানসিকতা, অদক্ষতা ও শারীরিক-মানসিক অসুস্থতা; বেতন ও কর্মঘণ্টা নির্দিষ্ট না থাকা; মহাসড়কে স্বল্পগতির যানবাহন চলাচল; তরুণ ও যুবদের বেপরোয়া মোটরসাইকেল চালানো; জনসাধারণের মধ্যে ট্রাফিক আইন না জানা ও না মানার প্রবণতা; দুর্বল ট্রাফিক ব্যবস্থাপনা; বিআরটিএ’র সক্ষমতার ঘাটতি; গণপরিবহন খাতে চাঁদাবাজি।
আরএসএফ সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে সমস্যার সমাধানের জন্য এবং সেগুলো ঠিক করার জন্য প্রয়োজনীয় উদ্যোগ নেয়ার আহ্বান জানিয়েছে।
২ বছর আগে
জুন মাসের বেতন ও ঈদ বোনাসের দাবি পোশাক শ্রমিকদের
ঈদ বোনাসসহ জুন মাসের বেতন অবিলম্বে পরিশোধের দাবিতে শুক্রবার রাজধানীতে পোশাক শ্রমিকরা বিক্ষোভ করেছে।
গার্মেন্ট শ্রমিক শ্রমিক ঐক্য পরিষদ (জি-স্কপ), ২০টি শ্রমিক সংগঠনের জোট জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে বিক্ষোভের আয়োজন করে।
অনুষ্ঠানে বক্তৃতায় শ্রমিক নেতারা নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের বাজার মূল্যের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে মহার্ঘ ভাতা প্রবর্তন, ভর্তুকি মূল্যে কিছু প্রয়োজনীয় জিনিস কিনতে শ্রমিকদের জন্য রেশন ব্যবস্থা এবং কম ভাড়ায় শ্রমিকদের আবাসন নিশ্চিত করার দাবি জানান।
জি-স্কপের যুগ্ম সমন্বয়কারী আব্দুল ওয়াহেদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে সংগঠনটির যুগ্ম সমন্বয়কারী কামরুল আহসান, গার্মেন্ট শ্রমিক ফ্রন্টের সাধারণ সম্পাদক সেলিম মাহমুদ, মাদারল্যান্ড গার্মেন্ট শ্রমিক ফেডারেশনের সভাপতি সালেহা ইসলাম শান্তনা, গার্মেন্ট ও দর্জি শ্রমিক ফেডারেশনের সভাপতি মোহাম্মদ রফিক প্রমুখ বক্তব্য দেন।
শ্রমিক নেতারা দাবি করেন, ডলারের বিপরীতে টাকার অবমূল্যায়ন এবং ক্রয় আদেশ বৃদ্ধির মধ্যে পোশাক কারখানার মালিকরা এখন খুব ভালো সময় পার করছেন। কিন্তু নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের মূল্যবৃদ্ধি এবং কাজের প্রচণ্ড চাপের কারণে পোশাক শ্রমিকরা এখন সবচেয়ে খারাপ সময়ের মুখোমুখি হচ্ছেন।
নেতারা শিগগিরই পুরো বেতন ও পূর্ণাঙ্গ ঈদ বোনাস পরিশোধের দাবি জানান।
আরও পড়ুন: টানা তৃতীয় দিনের মতো পোশাক শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ
‘দীর্ঘতম ঈদের ছুটি’ কাটিয়ে কারখানায় ফিরেছে পোশাক শ্রমিকেরা
২ বছর আগে
জুনের শেষে বা জুলাইয়ের ১ম সপ্তাহে উত্তরাঞ্চলে ভারী বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা
জুনের শেষে বা জুলাইয়ের প্রথম সপ্তাহে ভারী বৃষ্টিপাতের কারণে উত্তরাঞ্চল এবং মধ্যাঞ্চলের বন্যা পরিস্থিতি অপরিবর্তিত থাকতে পারে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ ওয়েদার অবজারভেটরি টিম (বিডব্লিউআইটি)।
রবিবার আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আগামী ২৪ ঘণ্টায় আরও বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে এবং মৌসুমী বায়ু সারাদেশে মোটামুটি সক্রিয় এবং উত্তর বঙ্গোপসাগরে মাঝারি অবস্থায় রয়েছে।
আরও পড়ুন: আরও বৃষ্টির পূর্বাভাস, তবে রবিবার ১১টি জেলার বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি
আধিদপ্তরের পূর্বাভাস তথ্য মতে, রংপুর, ময়মনসিংহ, খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম এবং সিলেট বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় এবং রাজশাহী ও ঢাকা বিভাগের দু-এক জায়গায় অস্থায়ী দমকা হাওয়াসহ হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেই সঙ্গে দেশের কোথাও কোথাও বিক্ষিপ্তভাবে মাঝারি ধরনের ভারী বৃষ্টিপাত হতে পারে।
আরও পড়ুন: দেশে আরও বৃষ্টির পূর্বাভাস
সারাদেশে দিনের তাপমাত্রা সামান্য বৃদ্ধি পেতে পারে এবং রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
২ বছর আগে
বিমানবন্দরে জুনেই চালু হচ্ছে ই-গেট
উদ্বোধনের প্রায় এগারো মাস পরও চালু হয়নি হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের ই-গেট কার্যক্রম। তবে আগামী জুনের মধ্যে ই-পাসপোর্টধারী যাত্রীরা আধুনিক এ সেবা পাবে বলে কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে।
২০২১ সালের ৩০ জুন হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে ই-গেট উদ্বোধন করেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খাঁন । তখন বলা হয়েছিল এতদিন ইমিগ্রেশন পুলিশ ম্যানুয়ালি যে কাজ করতো সেটি এখন ই-গেটের মাধ্যমে সম্পন্ন হবে । কিন্তু উদ্বোধনের প্রায় এক বছরেও এতদিন ই-গেট ব্যবহারের উপযোগী ছিল না। তাই ই-পাসপোর্টধারী যাত্রীরা কোন সুফল পাচ্ছিল না । অবশেষে আগামী জুন মাসের মধ্যেই ই-গেট চালু হচ্ছে।
এ বিষয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সুরক্ষা সেবা বিভাগে অতিরিক্ত সচিব (নিরাপত্তা ও বহিরাগমন অনুবিভাগ) আবদুল্লাহ আল মাসুদ চৌধুরী ইউএনবিকে বলেন, শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ইমিগ্রেশনে ই-গেট ব্যবহার করা যাবে জুন মাসের মধ্যে । এ বিষয়ে আমদের কাজ প্রায় শেষ দিকে।
আরও পড়ুন: এবারের বর্ষায়ও ঢাকায় জলাবদ্ধতার আশঙ্কা, নেই কোনো স্থায়ী সমাধান
তিনি আরও বলেন, অন্যান্য উন্নত দেশের মতো বাংলাদেশে ই পাসপোর্টধারী যাত্রীদের জন্য ই-গেট চালু হতে যাচ্ছে। ই গেট চালু হলে ইমিগ্রেশনে যাত্রী খুব সহজে কম সময়ে ইমিগ্রেশন কাজ শেষ করতে পারবেন ।
ই-গেট উদ্বোধন হয়েছে প্রায় এক বছর হয়ে যাচ্ছে। কিন্তু ই গেট ব্যবহার বা চালু করতে এত সময় লাগছে কেন জানতে চাইলে তিনি বলেন, দেখুন ই-পাসপোর্ট এর সকল তথ্য ই-গেট এ সফটওয়ারের অটোমেটিক সকল ডাটা দেখাবে । সে জন্য এ কাজটি যে কোম্পানি করছে একটু সময় লাগছে । এখন কাজ শেষ পর্যায়ে । আমরা আগামী জুন মাসের মধ্য চালু করতে পারবো ।
ই-গেট এর সুবিধা নিয়ে তিনি বলেন, ই গেট চালু হলে নিজে নিজেই ইমিগ্রেশন করতে পারবে, কোনো ধরনের হয়রানি হবে না, সময় বাঁচবে, দ্রুত সময়ে ইমিগ্রেশন শেষ করতে পারবে।
অতিরিক্ত সচিব বলেন, শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ইমিগ্রেশন ছাড়াও পর্যায়ক্রমে দেশের সকল বর্ডারে ই গেট চালু করা হবে । অন্যান্য বর্ডারের ই গেট চালু বিষয়ে আমরা অনেক দূর কাজ এগিয়ে ফেলছি। ঢাকা চালুর পর বাকি সবগুলো বর্ডারও খুব দ্রুত সময়ের মধ্যেই স্হাপন ও চালু করা হবে।
হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে ইমিগ্রেশনে ই-গেট স্থাপন করেছে ইমিগ্রেশন এবং পাসপোর্ট অধিদপ্তর (ভিআইপি) । ই- গেট থাকলেও । ই গেটের সক্ষমতা এখনো চালু করতে পারেনি বলে ই-পাসপোর্ট ধারীদের ইমিগ্রেশন হচ্ছে ম্যানুয়াল পদ্ধতিতে । তাতে ইমিগ্রেশনে পাসপোর্টধারীদের লম্বা লাইল হয় । সময় বেশি লাগে এবং যাত্রী হয়রানির অভিযোগও পাওয়া যায় ।
আরও পড়ুন: হালদায় আশানুরূপ মাছের ডিম মিলছে না
ই-গেটের সঙ্গে পাসপোর্ট সার্ভারের সংযোগ এখনও তৈরি করতে না পারায় ইমিগ্রেশন পুলিশ ম্যানুয়াল পদ্ধতিতে আগের মত ইমিগ্রেশন করছে। এই ই-গেট চালু থাকলে স্বয়ংক্রিয়ভাবে পাসপোর্ট-ধারীকে সনাক্ত করা যাবে
স্বরাষ্ট মন্ত্রণালয় থেকে জানা যায়, ই-পাসপোর্টে মাইক্রোপ্রসেসর চিফ এবং এন্টেনা বসানো হয়েছে। যার ফলে ই-পাসপোর্টধারী
একজন ব্যক্তির যাবতীয় তথ্য পাসপোর্টের মুদ্রিত ও চিপের মধ্যে সংরক্ষিত থাকে। ই-গেট পাসপোর্ট স্ক্যান করার পর ই-গেট এর সঙ্গে সংযুক্ত ক্যামেরা যাত্রীকে অটোমেটিক শনাক্ত করবে।
এ বিষয়ে জানতে এয়ারপোর্ট ইমিগ্রেশন জানায়, কারিগরি কিছু জটিলতা এখনও দূর হয়নি এ কারণেই ই গেট ব্যবহার করে ইমিগ্রেশন করা যাচ্ছে না । এ বিষয়ে পাসপোর্ট অধিদপ্তরকে জানানো হয়েছে তারা এটি সমাধান করলে ই গেট ব্যবহার সম্ভব হবে। এটি ইমিগ্রেশন এবং পাসপোর্ট অধিদপ্তর (ভিআইপি) ।
গত ২০১৮ সালে ২১ জুন ই পাসপোর্ট প্রবর্তন ও স্বয়ংক্রিয় বর্ডার নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্হার প্রকল্প অনুমোদন পায়। সেই বছরেই ১৯ জুলাই জার্মানির ডেরিভোস জিএমবিএইচ এর সঙ্গে প্রকল্পটি বাস্তবায়নের চুক্তি হয়। এই সংস্থাটির মাধ্যমেই ই পাসপোর্ট ও ই-গেট স্থাপন কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে ।
আরও পড়ুন: মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশি শ্রমিক পাঠানোর কোনো অগ্রগতি নেই
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২০২০ সালের ২২ জানুয়ারি ই-পাসপোর্ট ও স্বয়ংক্রিয় বর্ডার নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা উদ্বোধন করেন ।
২০২১ সালের ৩০ জুন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খাঁন হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে ইমিগ্রেশনে ই-গেট উদ্বোধনের পর ক্রমান্বয়ে দেশের সব বর্ডারে ই- গেট চালু করার কথা বলা হয়।
২ বছর আগে
চবিতে ভর্তি পরীক্ষা ১৬ আগস্ট, ৫ জুন থেকে আবেদন শুরু
আগামী ১৬ আগস্ট চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) ২০২১-২২ শিক্ষাবর্ষে স্নাতক (সম্মান) শ্রেণিতে ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। ১৫ জুন থেকে অনলাইনে ভর্তির আবেদন শুরু হচ্ছে। শেষ হবে ৩ জুলাই। অনলাইন আবেদন ফি জমা দিতে হবে ৫ জুলাইয়ের মধ্যে।
মঙ্গলবার ডেপুটি রেজিস্ট্রার (একাডেমিক) এস এম আকবর হোসাইন স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
গতবারের মতো এবারও ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থীদের সংখ্যা বিবেচনায় তিনটি ইউনিটের পরীক্ষার জন্য দুই দিন করে সময় রাখা হয়েছে। এছাড়া আবেদনের যোগ্যতা গতবারের মতো রাখা হয়েছে। কমিটির একাধিক সদস্য গণমাধ্যমকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
জানা যায়, আবেদনকারীর সংখ্যা বিবেচনা করে পরীক্ষা কয়েক শিফটে নেয়া হবে। এজন্য ‘এ’, ‘বি’ ও ‘ডি’ ইউনিটের পরীক্ষার জন্য দুইদিন করে সময় নির্ধারণ করা হয়েছে।
পরীক্ষার সময়সূচি:
১৬ ও ১৭ আগস্ট বিজ্ঞান অনুষদভুক্ত ‘এ’ ইউনিটের পরীক্ষা, ব্যবসায় অনুষদভুক্ত ‘সি’ ইউনিটের পরীক্ষা ১৯ আগস্ট, কলা ও মানববিদ্যা অনুষদভুক্ত ‘বি’ ইউনিটের পরীক্ষা ২০ ও ২১ আগস্ট, সমাজবিজ্ঞান অনুষদভুক্ত ‘ডি’ ইউনিটের পরীক্ষা ২২ ও ২৩ আগস্ট, সর্বশেষ বি-১ ও ডি-১ উপ-ইউনিটের পরীক্ষা ২৪ আগস্ট অনুষ্ঠিত হবে।
এবারের ভর্তি পরীক্ষায় ইউনিট/উপ-ইউনিটে আবেদন ফি ২০০ টাকা বাড়িয়ে ৭৫০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। এর সঙ্গে ১০০ টাকা প্রসেসিং ফিও যুক্ত হবে। শুধুমাত্র যারা ২০১৯ সালে মাধ্যমিক ও ২০২১ সালে উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষা দিয়েছে তারাই ভর্তি পরীক্ষায় অংশ নিতে পারবে।
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে ৪৮টি বিভাগ ও ছয়টি ইনস্টিটিউটের বিপরীতে চার হাজার ৯২৬টি আসন রয়েছে। সে হিসেবে ‘এ’ ইউনিটে আসন আছে এক হাজার ২১৪টি, ‘বি’ ইউনিটে এক হাজার ২২১টি, ‘সি’ ইউনিটে ৪৪২টি ও ‘ডি’ ইউনিটে এক হাজার ১৫৭টি। এছাড়া দুটি উপ ইউনিটের মধ্যে ‘বি১’ ইউনিটে আসন রয়েছে ১২৫টি ও ‘ডি১’ ইউনিটে ৩০টি আসন রয়েছে।
পরীক্ষা পদ্ধতি: ভর্তি পরীক্ষা বরাবরের মতোই ১২০ নম্বরে অনুষ্ঠিত হবে। এর মধ্যে ১০০ নম্বর লিখিত পরীক্ষা (এমসিকিউ) ও বাকি ২০ নম্বর এসএসসি ও এইচএসসি জিপিএ থেকে যুক্ত হবে। এছাড়াও ভর্তি সংক্রান্ত বিস্তারিত তথ্য বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটে (https://admission.cu.ac.bd) পাওয়া যাবে।
আরও পড়ুন: সমন্বিত ভর্তি পরীক্ষায় অংশ নেবে না চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ও
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় পেল প্রথম নারী ভিসি
২ বছর আগে