জাতীয় ঐক্য
নির্বাচনি ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন: তারেক রহমান
জাতীয় ঐক্য ও নির্বাচনি পরিবেশ বিনষ্ট করার ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে দেশবাসীকে সতর্ক থাকার আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।
বৃহস্পতিবার (২৭ ফেব্রুয়ারি) রাজধানীতে বিএনপির বর্ধিত সভার উদ্বোধনী অধিবেশনে তিনি এ কথা বলেন।
তারেক বলেন, 'রক্তাক্ত রাজপথ ও নির্বাচনী পরিবেশকে ধ্বংস করার অপচেষ্টা অব্যাহত রয়েছে।’
সারাদেশ থেকে সাড়ে তিন হাজার নেতার অংশগ্রহণে জাতীয় সংসদের এলডি হল প্রাঙ্গণে বেলা ১১টায় এ সভা শুরু হয়।
অংশগ্রহণকারীদের উদ্দেশে তারেক রহমান বলেন, 'আপনাদের মাধ্যমে কৃষক, শ্রমিক, সাধারণ মানুষ, আলেম-উলামা, পীর-মাশায়েখ (ইসলামী পণ্ডিত ও আধ্যাত্মিক নেতা) এবং সমাজের সকল শ্রেণির মানুষকে জাতীয় ঐক্য ও জাতীয় নির্বাচনের পরিবেশ বিনষ্ট করার এই ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে সতর্ক থাকার আহ্বান জানাচ্ছি।’
তিনি বলেন, ফ্যাসিস্ট হাসিনার পালিয়ে যাওয়ার পর বাংলাদেশ পুনর্গঠনে গণতান্ত্রিক শক্তির বড় সুযোগ তৈরি হয়েছে। কিন্তু, যারা বাংলাদেশকে পরাধীন রাষ্ট্রে পরিণত করতে চেয়েছিল তারা তাদের ষড়যন্ত্র বন্ধ করেনি।
আরও পড়ুন: নির্বাচনের নামে প্রতারণা করেছে বিগত সরকার: তারেক রহমান
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, ‘সংস্কার ও স্থানীয় সরকার নির্বাচনের মতো ইস্যুকে ব্যবহার করে জনগণের সামনে ধোঁয়াশা তৈরি করা হচ্ছে।’
লন্ডন থেকে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে বর্ধিত সভায় সভাপতিত্ব করছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।
সমাপনী অধিবেশনেও তিনি নেতাদের উদ্দেশে ভাষণ দেবেন।
উদ্বোধনী অধিবেশনে স্বাগত বক্তব্য দেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
উদ্বোধনী অধিবেশনে বর্ধিত সভা বাস্তবায়ন গণমাধ্যম উপকমিটির নির্মিত প্রামাণ্যচিত্র 'প্রথম বাংলাদেশ, আমার শেষ বাংলাদেশ' প্রদর্শন করা হয়।
এছাড়া তাৎপর্যপূর্ণ এই আয়োজনকে স্মরণীয় করে রাখতে আমরা বিএনপি পরিবার ইতোমধ্যে 'আস্থা' নামে একটি ম্যাগাজিন প্রকাশ করেছে।
উদ্বোধনের পরে, একটি রুদ্ধদ্বার অধিবেশন অনুষ্ঠিত হবে যেখানে তৃণমূল নেতারা তাদের মতামত তুলে ধরবেন।
তারেক রহমানের নীতিনির্ধারণী বক্তব্যের মধ্য দিয়ে বর্ধিত সভা শেষ হবে।
সর্বশেষ ২০১৮ সালের ৪ ফেব্রুয়ারি ঢাকার লা মেরিডিয়ান হোটেলে বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া দলের নেতাদের উদ্দেশে ভাষণ দেন। চারদিন পর ৮ ফেব্রুয়ারি জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় তাকে কারাগারে পাঠানো হয়।
বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, এই বর্ধিত সভায় তৃণমূল থেকে শুরু করে কেন্দ্রীয় পর্যায় পর্যন্ত ছয়টি সাংগঠনিক পর্যায় থেকে সাড়ে তিন হাজার নেতা অংশ নিচ্ছেন।
সভায় জাতীয় স্থায়ী কমিটি, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা পরিষদ, জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য এবং সব মহানগর, জেলা, উপজেলা-থানা ও পৌর ইউনিট কমিটির সভাপতি, সাধারণ সম্পাদক, আহ্বায়ক ও সদস্য সচিবরা উপস্থিত থাকবেন।
আরও পড়ুন: নির্বাচন বিলম্বিত হলে কারা সুবিধা পাবে, তা দেখার বিষয়: তারেক রহমান
বৈঠকে বিএনপির ১১টি ভ্রাতৃপ্রতীম ও সহযোগী সংগঠনের সভাপতি, সাধারণ সম্পাদক, আহ্বায়ক ও সদস্য সম্পাদকসহ নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
এ ছাড়া ২০১৮ সালের জাতীয় নির্বাচনে বিএনপির প্রার্থী এমনকি দল থেকে যারা প্রাথমিক মনোনয়ন পেয়েছিলেন তারাও বর্ধিত সভায় রয়েছেন।
এই বর্ধিত বৈঠকের মধ্য দিয়ে আগামী জাতীয় নির্বাচনের দিকে বিএনপির যাত্রা ও নির্বাচনমুখী কর্মসূচি শুরু হবে।
৬৩ দিন আগে
জাতীয় ঐক্য: আজ ধর্মীয় নেতাদের সঙ্গে সংলাপ করবেন প্রধান উপদেষ্টা
বুধবার ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে বৈঠকে জাতীয় ঐক্য পুনর্নিশ্চিত করার পর আজ (বৃহস্পতিবার) ধর্মীয় নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করবেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং সূত্রে খবর, বিকাল ৪টার দিকে এই বৈঠক শুরু হতে পারে।
বুধবার অধ্যাপক ইউনূস বলেছেন, কোনো শক্তিই ৫ আগস্টের পর থেকে গড়ে ওঠা সংহতি নষ্ট করতে বা জাতিকে কষ্টার্জিত স্বাধীনতা থেকে বঞ্চিত করতে পারবে না।
আরও পড়ুন: সারা দুনিয়াকে জানাতে হবে, আমরা এক: প্রধান উপদেষ্টা
রাজনৈতিক নেতাদের সঙ্গে বৈঠকের সময় সমাপনী বক্তব্যে অধ্যাপক ইউনূস বলেছেন, 'জাতি একটি শক্ত ভিত্তির ওপর দাঁড়িয়েছে এবং এটি অটল থাকবে। কেউ আমাদের ঐক্য ভাঙতে পারবে না বা আমাদের স্বাধীনতা কেড়ে নিতে পারবে না।’
তিনি জনগণের মধ্যে ভিন্ন মতামতের উপস্থিতি স্বীকার করে জোর দিয়ে বলেন, জাতির সম্মিলিত ঐক্যের বিষয়ে কোনো বিভেদ নেই।
এর আগে মঙ্গলবার সন্ধ্যায় ছাত্র নেতাদের সঙ্গেও বৈঠক করেন অধ্যাপক ইউনূস। বৈঠক শেষে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম ইউএনবিকে বলেন, ' অধ্যাপক ইউনূস জাতি পুনর্গঠনে শিক্ষার্থীদের সহায়তা করার জন্য ডেকেছিলেন।’
বাংলাদেশের বিরুদ্ধে ব্যাপক ভুল তথ্য প্রচারণার বিরুদ্ধে নাগরিক সমাজ, প্রবাসী বাংলাদেশি, রাজনৈতিক দল ও সুশীল সমাজ সোচ্চার হবে বলে আশা প্রকাশ করেন প্রেস সচিব।
আরও পড়ুন: এই দেশে আর কোনোদিন ভারতের আধিপত্য চলবে না: হাসনাত আব্দুল্লাহ
১৪৭ দিন আগে
জাতীয় ঐক্য: রাজনৈতিক-ধর্মীয় নেতাদের সঙ্গে আলোচনায় বসবেন প্রধান উপদেষ্টা
জাতীয় ঐক্য গড়ে তোলার লক্ষ্যে রাজনৈতিক দল ও ছাত্র নেতাসহ বিভিন্ন অংশীজনদের সঙ্গে আলাদাভাবে সংলাপ করবেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস।
মঙ্গলবার (৩ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় সচিবালয়ে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম সাংবাদিকদের এ কথা বলেন।
তিনি বলেন, প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বুধবার বিকাল ৪টায় ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে বৈঠকের সম্ভাবনা রয়েছে।
আরও পড়ুন: ভারতে কূটনৈতিক মিশনে শান্তিরক্ষা বাহিনীর সহায়তা নেওয়ার আহ্বান রিজভীর
এরপর বৃহস্পতিবার(৫ ডিসেম্বর) ধর্মীয় নেতাদের সঙ্গে বৈঠক হওয়ার কথা থাকলেও এখনও সময় নির্ধারণ করা হয়নি বলে জানান তিনি।
প্রেস সচিব বলেন, প্রধান উপদেষ্টা সভাগুলোতে জাতীয় ঐক্যের আহ্বান জানাবেন।
মঙ্গলবার সন্ধ্যায় ছাত্র নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করেন অধ্যাপক ইউনূস।
সংবাদ সম্মেলনে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উপসচিব অপূর্ব জাহাঙ্গীর ও আবুল কালাম আজাদ মজুমদার উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন: ভারতীয় মিডিয়ার অপপ্রচারের বিরুদ্ধে জাতীয় ঐক্যের আহ্বান
১৪৮ দিন আগে
২০২৪ সালের বিপ্লবের চেতনায় জাতীয় ঐক্যের ডাক জামায়াত আমিরের
২০২৪ সালের ছাত্র-জনতার গণবিপ্লবের চেতনায় নিহিত জাতীয় ঐক্যের প্রয়োজনীয়তার ওপর গুরুত্বারোপ করেছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান।
শুক্রবার (২৫ অক্টোবর জামায়াতে ইসলামী গাজীপুর জেলা শাখার রোকন (সদস্য) সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
জামায়াত আমির ডা. শফিকুর, সকল রাজনৈতিক দলকে মূলনীতি থেকে সরে না গিয়ে সম্মিলিত আন্দোলনে সম্পৃক্ত হওয়ার আহ্বান জানান।
ড. শফিকুর বলেন, 'আমরা স্পষ্ট করে বলতে চাই, জাতীয় ঐক্যের ভিত্তি হতে হবে ২০২৪ সালের গণবিপ্লব। আমাদের দল এবং অন্যদের অবশ্যই এমন পথ বিবেচনা করা উচিত নয়, যা এই আন্দোলনের চেতনাকে উপেক্ষা করে।’
জনগণের সম্মিলিত দাবির বিরোধিতা না করার জন্য রাজনৈতিক নেতাদের প্রতি আহ্বান জানান তিনি। জনগণের ন্যায্য আকাঙ্ক্ষাকে উপেক্ষা বা খাটো করার চেষ্টা না করার হুঁশিয়ারি দিয়ে তিনি বলেন, 'আমাদের অবশ্যই জনগণের পাশে অবিচলভাবে দাঁড়াতে হবে।’
আরও পড়ুন: আওয়ামী লীগের প্রণীত ‘কালা কানুন’ দিয়েই তাদের বিচার হোক: জামায়াত আমির
রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে ঐক্যের প্রয়োজনীয়তার কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘এই দেশ আমাদের সকলের। আমাদের জাতি মৌলিক স্বার্থ নিয়ে দলগুলোর মধ্যে বিভেদ দেখতে চায় না।’
চলমান ও ভবিষ্যৎ চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় জাতীয় ঐক্যের গুরুত্ব তুলে ধরে তিনি বলেন, 'ঐক্যবদ্ধভাবে, দৃঢ় ঐক্যের মাধ্যমে প্রতিটি সংকট ও ষড়যন্ত্র আমাদের মোকাবিলা করতে হবে, ইনশাল্লাহ।’
জামায়াতের প্রধান তরুণ প্রজন্মের আশা-আকাঙ্ক্ষার কথাও বলেন। একটি 'মানবিক বাংলাদেশ' গড়ার জন্য তাদের আকাঙ্ক্ষার ওপর জোর দেন। যেখানে জন্ম থেকে মৃত্যু পর্যন্ত নাগরিক অধিকার নিশ্চিত হবে। তিনি বলেন, 'আমরা এমন একটি কল্যাণ রাষ্ট্রের স্বপ্ন দেখি, যেখানে কোনো ব্যতিক্রম ছাড়াই সকল নাগরিকের জন্য ন্যায়বিচার নিশ্চিত করবে।’
সমাবেশে আরও বক্তব্য দেন জামায়াতের কেন্দ্রীয় নেতা মুহাম্মদ ইজ্জত উল্লাহ, ডা. সামিউল হক ফারুকী, ডা. খলিলুর রহমান মাদানী ও আবুল হাশেম খান প্রমুখ।
আরও পড়ুন: তত্ত্বাবধায়ক সরকার বাতিলের রায় পুনর্বিবেচনার আবেদন করেছে জামায়াত
১৮৭ দিন আগে
যোগ্য ইসির অধীনে জাতীয় ঐক্য ও সুষ্ঠু নির্বাচনের আহ্বান গণফোরামের
অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে সর্বাত্মক সমর্থন জানিয়ে চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করে শক্তিশালী ও যোগ্য নির্বাচন কমিশনের মাধ্যমে বিশ্বাসযোগ্য নির্বাচনের দিকে এগিয়ে যেতে জাতীয় ঐক্যের আহ্বান জানিয়েছে গণফোরাম।
শনিবার গণফোরামের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সংলাপ শেষে সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান গণফোরামের সমন্বয়কারী দলের চেয়ারম্যান মোস্তফা মহসিন মন্টু।
তিনি বলেন, ‘আমরা অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন চাই। আজকের সরকার জনগণের সরকার। সুষ্ঠু নির্বাচনের স্বার্থে আমরা সরকারকে সর্বাত্মকভাবে সহযোগিতা করব।’
আরও পড়ুন: গণফোরামের দুই পক্ষ এক হচ্ছে
মন্টু বলেন, ‘আমাদের মধ্যে বিস্তারিত আলোচনা হয়েছে। তিনি (প্রধান উপদেষ্টা) আমাদের কথা মনোযোগ দিয়ে শুনেছেন। আমরা সংবিধান, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি ও বিচার বিভাগ নিয়ে আলোচনা করেছি।’
নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি প্রসঙ্গে তিনি বলেন, অবশ্যই সিন্ডিকেট নির্মূল করতে হবে। আমাদের জাতীয় ঐক্য রক্ষায় সম্মিলিতভাবে কাজ করতে হবে।’
রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় গণফোরামের ইমেরিটাস সভাপতি ড. কামাল হোসেনের নেতৃত্বে দলের ৯ সদস্যের প্রতিনিধি দল সংলাপে অংশ নেয়।
সঠিক ব্যক্তিদের নিয়ে নির্বাচন কমিশন পুনর্গঠন এবং চলমান সংস্কার কাজ সম্পন্ন করে দ্রুত আগামী জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে দলটি।
সংস্কার কাজ শেষ না করে নির্বাচন হলে পরিস্থিতি আগের মতোই থাকবে বলে মনে করেন তারা।
মন্টু বলেন, ‘আমরা চাই খুব দ্রুত নির্বাচন হোক। কিন্তু আমরা কোনো তারিখ নির্দিষ্ট করে দিইনি। নির্বাচনের আগে আমরা রাম হিসেবে কাজ করি এবং নির্বাচনের পরে আমরা 'রাবণ' হয়ে যাই।’
তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশনে যোগ্য ব্যক্তিদের নিয়োগের জন্য সার্চ কমিটি বা প্রয়োজনীয় যা কিছু করা দরকার তা করতে হবে।
গত ৫ অক্টোবর বিএনপি, জামায়াত, সিপিবিসহ কয়েকটি দলের অংশগ্রহণে শুরু হওয়া চলতি পর্বে এটি দ্বিতীয় সংলাপ।
সংলাপের মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে সংস্কার কাজের অগ্রগতি সম্পর্কে রাজনৈতিক দলগুলোকে জানো এবং তাদের পরামর্শ নেওয়া।
আরও পড়ুন: গণফোরামের সভাপতির পদ ও সক্রিয় রাজনীতি থেকে সরে দাঁড়িয়েছেন ড. কামাল
গণফোরাম ও পিপলস পার্টির সঙ্গে আন্দোলনের কৌশল নিয়ে আলোচনা করেছে বিএনপি
১৯৪ দিন আগে