প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব
আ. লীগের সমাবেশের ঘোষণায় প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিবের হুঁশিয়ারি
বাংলাদেশ আওয়ামী লীগকে একটি ফ্যাসিবাদী দল আখ্যায়িত করে দেশে কোনো ধরনের সহিংসতা বা জনশৃঙ্খলা ভঙ্গের চেষ্টা অন্তর্বর্তীকালীন সরকার সহ্য করবে না বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম।
তিনি বলেন, ‘আওয়ামী লীগ তার বর্তমান রূপে একটি ফ্যাসিবাদী দল। বাংলাদেশে কোনোভাবেই এই ফ্যাসিবাদী দলের বিক্ষোভ করার সুযোগ নেই।’
প্রেস সচিব বলেন, বাংলাদেশে দলটির প্রতিবাদ করার কোনো সুযোগ নেই।
শনিবার (৯ নভেম্বর) শফিউল আলম তার ভেরিফায়েড ফেসবুক অ্যাকাউন্ট থেকে এক পোস্টে বলেন, গণহত্যাকারী ও স্বৈরশাসক শেখ হাসিনার নির্দেশে কেউ সভা-সমাবেশ ও মিছিল করার চেষ্টা করলে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী কঠোরভাবে তা মোকাবেলা করবে।
আরও পড়ুন: কোনো প্রতিবেদনের বিষয়ে কাউকে ফোন করেনি সরকার: প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব
ভেরিফায়েড ফেসবুক পোস্ট থেকে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ তাদের নেতাকর্মীদের আগামী ১০ নভেম্বর শহীদ নূর হোসেন দিবসে গুলিস্তানের জিরো পয়েন্টে এসে 'দুঃশাসনের' প্রতিবাদে আন্দোলন করার আহ্বান জানিয়েছে।
দলটির ফেসবুক পোস্টে বলা হয়, ‘দেশের মানুষের অধিকার হরণের বিরুদ্ধে আমাদের প্রতিবাদ। আমাদের প্রতিবাদ মৌলবাদী শক্তির উত্থানের বিরুদ্ধে। সাধারণ মানুষের জীবনকে বিপর্যস্ত করার ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে আমাদের প্রতিবাদ।’
১৯৮৭ সালের ১০ নভেম্বর ঢাকার গুলিস্তানের কাছে জিরো পয়েন্টে জেনারেল হুসেইন মুহাম্মদ এরশাদের স্বৈরাচারী শাসনের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করতে গিয়ে পুলিশের গুলিতে নিহত হন আওয়ামী যুবলীগ নেতা নূর হোসেন।
আরও পড়ুন: অন্তর্বর্তীকালনী সরকারের মাত্র ৪ জন উপদেষ্টার এনজিও ব্যাকগ্রাউন্ড রয়েছে: প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব
১ সপ্তাহ আগে
কোনো প্রতিবেদনের বিষয়ে কাউকে ফোন করেনি সরকার: প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব
গণমাধ্যমের স্বাধীনতার প্রতি অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার বলেছে, গণমাধ্যমের স্বাধীনতার ওপর কোনো ধরনের আঘাত সহ্য করা হবে না।
বৃহস্পতিবার (৭ নভেম্বর) সন্ধ্যায় ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে অন্তবর্তীকালীন সরকারের এক মুখপাত্র এ কথা বলেন।
প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম বলেন, ‘কোনো সংবাদপত্রের ওপর হামলা আমরা বরদাশত করব না। গণমাধ্যমের স্বাধীনতার প্রতি আমরা শতভাগ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।’
তিনি বলেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকার বা কোনো সরকারি সংস্থা কোনো রিপোর্টের বিষয়ে কাউকে একটি ফোনও করেনি। 'এমন একটা উদাহরণও নেই'
আলম বলেন, ‘আমরা বিনয়ের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিকে তার প্রতিবেদন পুনর্বিবেচনা করার জন্য জানিয়েছিলাম। যখন আমরা কোনো প্রতিবেদনে ভুল লক্ষ্য করেছিলাম।’
গত ১৫ বছরে দেশটি যেসব ঘটনা প্রত্যক্ষ করেছে এবং কীভাবে এটি একটি নিয়মে পরিণত হয়েছে তা স্মরণ করেন প্রেস সচিব।
তিনি বলেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকার কোনো সংবাদপত্র, টিভি চ্যানেল বা কোনো অনলাইন মিডিয়া বন্ধ করেনি।
সংবাদ সম্মেলনে প্রেস উপসচিব অপূর্ব জাহাঙ্গীর ও আবুল কালাম আজাদ মজুমদার উপস্থিত ছিলেন।
গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করে সম্পাদক পরিষদ সম্প্রতি বলেছে, অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গণমাধ্যমের স্বাধীনতা সমুন্নত রাখার প্রতিশ্রুতি দিলেও সমাজের কোনো কোনো মহলের কাছ থেকে গণমাধ্যমের স্বাধীনতা এখনও আক্রমণের শিকার হচ্ছে।
পরিষদের সভাপতি মাহফুজ আনাম ও সাধারণ সম্পাদক দেওয়ান হানিফ মাহমুদ এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলেন, দেশের শীর্ষস্থানীয় প্রিন্ট মিডিয়া অফিসগুলো হামলা ও অবরোধের হুমকির সম্মুখীন।
আরও পড়ুন: প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সংস্কার কমিশন প্রধানদের সাক্ষাৎ
এক প্রশ্নের জবাবে প্রেস উপসচিব আজাদ বলেন, সরকার সম্পাদক পরিষদের বিবৃতি দেখেছে এবং তা পর্যালোচনা করেছে।
তিনি বলেন, সরকার বিষয়গুলো গুরুত্ব সহকারে দেখছে এবং যদি কেউ কোনো সমস্যার মুখোমুখি হয় তবে প্রয়োজনীয় যা কিছু করা দরকার তা করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।
প্রেস সচিব আলম বলেন, সরকার 'মুজিববর্ষের' নামে কী পরিমাণ অর্থ অপচয় হয়েছে তা বের করতে সরকারি ও বেসরকারি অর্থ ব্যয়ের একটি ডকুমেন্টেশন তৈরি করবে।
প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকের ফলাফলের ওপর ব্রিফিংকালে তিনি বলেন, এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
আরও পড়ুন: ট্রাম্পকে প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ইউনূসের অভিনন্দন
২ সপ্তাহ আগে
মার্কিন নির্বাচনের ফলাফল ঢাকা-ওয়াশিংটন সম্পর্কে প্রভাব ফেলবে না: প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব
প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম বলেছেন, মার্কিন নির্বাচনের ফলাফল দুই দেশের সম্পর্কের ক্ষেত্রে কোনো চ্যালেঞ্জ সৃষ্টি করবে না। কারণ একজন বিশ্বনেতা হিসেবে অধ্যাপক ইউনূসের সঙ্গে উভয় দলের জ্যেষ্ঠ নেতাদের অত্যন্ত ভালো সম্পর্ক রয়েছে।
তিনি বলেন, 'দুই দলেই তার (অধ্যাপক ইউনূস) বন্ধু আছে। সম্পর্ক অনেকটাই নির্ভর করে ব্যক্তিগত যোগাযোগের ওপর। অধ্যাপক ইউনূস একজন বিশ্বনেতা। সুতরাং কমলা হ্যারিস বা ডোনাল্ড ট্রাম্প মার্কিন নির্বাচনে যিনিই জয়ী হোন না কেন, আমাদের সম্পর্কের ক্ষেত্রে কোনো সমস্যা হবে না।’
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে নির্বাচনি ব্যবস্থাকে দ্বি-দলীয় ব্যবস্থা বলা হয়। এর অর্থ হলো সরকারের তিনটি স্তরেই দুটি দল রাজনৈতিক ক্ষেত্রে আধিপত্য বিস্তার করে।
আরও পড়ুন: আমাদের কাজ হচ্ছে স্বচ্ছ ও জোরালো উপায়ে সত্য বলা: ট্রাম্পের মন্তব্যের জবাবে প্রেস সচিব
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের দল দুটি হলো-রিপাবলিকান পার্টি ও ডেমোক্র্যাটিক পার্টি।
দেশটির অন্য দলগুলো প্রায়ই ‘তৃতীয় পক্ষ’ হিসেবে অভিহিত হয়। এর মধ্যে রয়েছে গ্রিন পার্টি, লিবার্টারিয়ানস, কনস্টিটিউশন পার্টি এবং ন্যাচারাল ল পার্টি।
প্রেস সচিব বলেন, বাংলাদেশে সংখ্যালঘুদের নিয়ে ডোনাল্ড ট্রাম্পের বক্তব্য সম্পূর্ণ অভ্যন্তরীণ রাজনৈতিক ইস্যু এবং লবিস্টরা এই ইস্যুটিকে প্রভাবিত করে থাকতে পারে।
বাংলাদেশে হিন্দু, খ্রিস্টান ও অন্য সংখ্যালঘুদের ওপর ‘বর্বর হামলা’র বিষয়ে বৃহস্পতিবার কঠোর নিন্দা জানিয়েছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। ট্রাম্প বলেন, সেখানে তাদের ওপর ‘হামলা ও লুটপাট চালানো হচ্ছে এবং দেশটি সম্পূর্ণ বিশৃঙ্খলার মধ্যে রয়েছে।’
শুক্রবার প্রেস সচিব শফিকুল আলম বলেছেন, বাংলাদেশের ঘটনাবলি নিয়ে রিপাবলিকান প্রার্থী ডোনাল্ড ট্রাম্প, কী ভাবছেন তা ‘অবশ্যই গুরুত্বপূর্ণ’। তবে তিনি জোর দিয়ে বলেন, তাদের কাজ সত্য প্রকাশ করা।
তিনি বলেন, 'তিনি (ট্রাম্প) শিগগিরই মুক্ত বিশ্বের নেতা হতে পারেন। কিন্তু আমাদের কাজ হচ্ছে সবচেয়ে স্বচ্ছ ও আকর্ষণীয় উপায়ে সত্য বলা।’
আলম বলেন, ভারতের সঙ্গে বাংলাদেশের সম্পর্ক ভালো এবং বাংলাদেশ তাদের সঙ্গে এই সুসম্পর্ক অব্যাহত রাখতে চায়।
তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশে সংঘটিত নজিরবিহীন গণঅভ্যুত্থানে আমরা সারা বিশ্ব থেকে সমর্থন পেয়েছি। জনগণ জেগে উঠলে কোনো অশুভ শক্তি বাঁচতে পারে না।’
শুক্রবার রাতে সুইং স্টেট উইসকনসিনের বৃহত্তম শহর মিলওয়াকিতে কমলা হ্যারিস ও ডোনাল্ড ট্রাম্প একে অপরের থেকে কয়েক মাইলের ব্যবধানে সমাবেশ করেন।
মিলওয়াকি উইসকনসিনের সর্বাধিক ডেমোক্র্যাটিক ভোটের আবাসস্থল, তবে এর রক্ষণশীল রিপাবলিকান শহরতলিগুলো ট্রাম্পের পক্ষে একটি গুরুত্বপূর্ণ অঞ্চল। কারণ তিনি ২০১৬ সালে অতি সামান্য ব্যবধানে জয়ী হওয়া রাজ্যটি পুনরুদ্ধারের চেষ্টা করছেন, যা ২০২০ সালে তিনি হারিয়েছিলেন।
রাজধানীর এফডিসিতে মার্কিন নির্বাচনের প্রভাব নিয়ে ডিবেট ফর ডেমোক্রেসির উদ্যোগে এই ছায়া সংসদ অনুষ্ঠিত হয়।
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন ডিবেট ফর ডেমোক্রেসির চেয়ারম্যান হাসান আহমেদ চৌধুরী কিরণ।
সভাপতির বক্তব্যে ডিবেট ফর ডেমোক্রেসির চেয়ারম্যান হাসান আহমেদ চৌধুরী কিরণ বলেন, ডোনাল্ড ট্রাম্প মার্কিন নির্বাচনের আগ মুহূর্তে এক টুইটারে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্কের কথা উল্লেখ করায় পতিত সরকার মনে করছে বাংলাদেশের রাজনীতিতে তাদের ফিরে আসা সহজ হবে। ট্রাম্প নির্বাচিত হলে তার সঙ্গে মোদির সম্পর্ককে পুঁজি করে তারা রাজনীতিতে পুনর্বাসিত হওয়ার চেষ্টা করতে পারে। কিন্তু গণহত্যার দায়ে অভিযুক্ত পতিত স্বৈরাচারকে এ দেশের ছাত্র জনতা বাংলাদেশের রাজনীতিতে আর গ্রহণ করবে না।
তিনি আরও বলেন, মার্কিন নির্বাচনের কয়েক দিন আগে গত পরশু হঠাৎ করে ডোনাল্ড ট্রাম্পের বাংলাদেশের হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিস্টানসহ সংঘ্যালঘুদের ওপর হামলার নিন্দার বিষয়ে কেউ কেউ রহস্য খোঁজার চেষ্টা করছে। আসলে এটি ট্রাম্পের ভোটের রাজনীতির কৌশল। যেহেতু কমলা হ্যারিস ভারতীয় বংশদ্ভেুাত। আমেরিকায় অবস্থানরত ভারতীয়রা বেশিরভাগই কমলাকে সমর্থন দেওয়ায় ট্রাম্প ভারতীয় হিন্দুদের সিম্প্যাথি পাওয়ার জন্য এই ধরনের মন্তব্য করেছেন।
ডিবেট ফর ডেমোক্রেসি’র আয়োজনে “আগামী মার্কিন নির্বাচনের ফলাফল বাংলাদেশের রাজনীতিতে কোনো প্রভাব ফেলবে না” শীর্ষক ছায়া সংসদে গ্রিন ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশের বিতার্কিকদের পরাজিত করে স্টেট ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশের বিতার্কিকরা বিজয়ী হন। প্রতিযোগিতায় বিচারক ছিলেন অধ্যাপক ড. তাজুল ইসলাম চৌধুরী তুহিন, অধ্যাপক ড. এ কে এম মাজহারুল ইসলাম, সাংবাদিক নুরুল ইসলাম হাসিব, সাংবাদিক আশিকুর রহমান অপু ও সাংবাদিক মো. আতিকুর রহমান। প্রতিযোগিতা শেষে বিজয়ী দলকে ট্রফি, ক্রেস্ট ও সনদপত্র প্রদান করা হয়।
আরও পড়ুন: প্রধান উপদেষ্টার জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদ সফর অত্যন্ত সফল ও ঐতিহাসিক: প্রেস সচিব
ঢাকা-ওয়াশিংটন সম্পর্ককে নতুন উচ্চতায় নেবে ইউনূস-বাইডেনের বৈঠক: প্রেস সচিব
২ সপ্তাহ আগে
রাষ্ট্রপতি ইস্যুতে এখনও কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি: অন্তর্বর্তীকালীন সরকার
রাষ্ট্রপতির বিষয়ে এখনও কোনো সিদ্ধান্ত নেয়নি অন্তর্বর্তীকালীন সরকার। তবে কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়া হলে যথাসময়ে গণমাধ্যমকে জানানো হবে বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম।
বুধবার বিকেলে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনার বাইরে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, রাজনৈতিক দলগুলো আমাদের অংশীদার। এটা (বিএনপির সঙ্গে আজকের বৈঠক) রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে চলমান সংলাপের অংশ। কোনো সিদ্ধান্ত হয়েছে কিনা তা সময়মতো আপনারা জানতে পারবেন।
রাষ্ট্রপতির পদত্যাগ বা অপসারণের সম্ভাবনা নিয়ে সাংবাদিকদের বারবার প্রশ্নের জবাবে আলম এ মন্তব্য করেন।
প্রধান উপদেষ্টার স্বাস্থ্য নিয়ে উদ্বেগ সম্পর্কে আশ্বস্ত করে প্রেস সচিব জানান, প্রধান উপদেষ্টা সুস্থ আছেন এবং যথারীতি বৈঠক করছেন।
আরও পড়ু্ন: রাষ্ট্রপতির পদত্যাগের দাবিতে বঙ্গভবন ঘিরে বিক্ষোভ, নিরাপত্তা জোরদার
মঙ্গলবার সন্ধ্যায় ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে প্রধান উপদেষ্টার উপপ্রেস সচিব অপূর্ব জাহাঙ্গীর বলেন, রাষ্ট্রপতি মোঃ সাহাবুদ্দিনের বিষয়ে আইন উপদেষ্টার অবস্থানকে সরকার সমর্থন করে।
তিনি আরও বলেন, 'আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল এর আগে রাষ্ট্রপতির বিষয়ে যা বলেছেন, তার সঙ্গে সরকার একমত। রাষ্ট্রপতিকে অপসারণের বিষয়ে এখন পর্যন্ত কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি।’
সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পদত্যাগপত্র না পাওয়ার বিষয়ে মিথ্যাচারের জন্য রাষ্ট্রপতি মোঃ সাহাবুদ্দিনকে অভিযুক্ত করে আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল বলেন, রাষ্ট্রপতির বক্তব্য তার শপথ লঙ্ঘন করেছে।
সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পদত্যাগপত্র না পেয়ে রাষ্ট্রপতি মোহাম্মদ সাহাবুদ্দিন মিথ্যাচার করেছেন বলে অভিযোগ করেছেন আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল।
ড. আসিফ বলেন, 'শেখ হাসিনার পদত্যাগপত্র গ্রহণ করেননি বলে রাষ্ট্রপতির দাবি মিথ্যা ও শপথের লঙ্ঘন।
আরও পড়ু্ন: রাষ্ট্রপতির অপসারণের দাবিতে বঙ্গভবনের সামনে বিক্ষোভ
৪ সপ্তাহ আগে