গরুর মাংস বিক্রি
মেহেরপুরে মৃত গরুর মাংস বিক্রির চেষ্টা, কসাইয়ের ৩ মাসের কারাদণ্ড
মেহেরপুর সদর উপজেলার পিরোজপুর গ্রামে মরা গরু জবাই ও মাংস বিক্রির চেষ্টার অভিযোগে মো. হামজা নামের এক মাংস বিক্রেতাকে ৩ মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছে ভ্রাম্যমাণ আদালত।
মঙ্গলবার (২২ জুলাই) দুপুরে পিরোজপুর গ্রামে অভিযান চালিয়ে ভ্রাম্যমাণ আদালত এই দণ্ড দেয়। মেহেরপুর সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্ত ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. খায়রুল ইসলাম এই আদালত পরিচালনা করেন।
সাজাপ্রাপ্ত মো. হামজা সদর উপজেলার পিরোজপুর পশ্চিমপাড়া গ্রামের বরকত আলীর ছেলে।
ভ্রাম্যমাণ আদালতের বিচারক জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে পিরোজপুর গ্রামে অভিযান চালিয়ে মরা গরু জবাই ও মাংস শহরে সরবরাহের প্রস্তুতির সময় মাংস বিক্রেতা মো. হামজাকে মাংসহ আটক করা হয়। পরে পশু জবাই ও মাংসের মান নিয়ন্ত্রণ আইন, ২০১১-এর ২৪(১) ধারায় তাকে ৩ মাসের কারাদণ্ড দেওয়া হয়।
ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনার সময় মেহেরপুর সদর উপজেলার স্যানিটারি ইন্সপেক্টর তরিকুল ইসলাম ও সদর থানা পুলিশের একটি দল উপস্থিত ছিলেন।
১৩৫ দিন আগে
নওগাঁয় ৫৫০ টাকায় গরুর মাংস বিক্রি
ঊর্ধ্বগতির বাজারে ক্রেতাদের স্বস্তি দিতে নওগাঁর মান্দায় চালু হয়েছে ন্যায্য মূল্যের মাংসের দোকান। যেখানে ১ কেজি গরুর মাংস পাওয়া যাবে ৫৫০ টাকায়।
বৃহস্পতিবার (১২ ডিসেম্বর) দুপুরে মান্দা উপজেলা পরিষদ সংলগ্ন বাজারে ন্যায্য মূল্যের মাংসের দোকান উদ্বোধন করেছেন মান্দা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (উএনও) মো. শাহ আলম মিয়া।
এসময় উপস্থিত ছিলেন উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা মো. নুরুজ্জামানসহ প্রশাসনের অন্য কর্মকর্তা-কর্মচারীরা।ইউএনও মো. শাহ আলম মিয়া জানান, বাজারে গরুর মাংস ৭০০ টাকা কেজি। ফলে সমাজের গরিব মানুষের ইচ্ছে হলেও মাংস কেনার সামর্থ্য থাকে না। সেই বিষয়টি চিন্তা করে জেলা প্রশাসক মো. আব্দুল আউয়ালের নির্দেশে ন্যায্য মূল্যে গরুর মাংস বিক্রির উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এখানে ২৫০ গ্রাম থেকে শুরু করে সর্বোচ্চ ১ কেজি পর্যন্ত মাংস কিনতে পারবেন একজন ক্রেতা। এর ফলে সাধারণ মানুষ তাদের সামর্থ্য অনুযায়ী মাংস কিনে খেতে পারবে।
উপজেলা প্রাণিসম্পদ অফিসের সহযোগিতায় প্রথম দিকে একটি গরু জবাই করা হবে। পরে চাহিদা অনুযায়ী গরুর সংখ্যা বাড়ানোর পরিকল্পনা রয়েছে এবং সপ্তাহে ১ দিন গরুর মাংস বিক্রির তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে।
৩৫৭ দিন আগে