অনুদান
২১০ কোটি ডলার বিনিয়োগ, ঋণ ও অনুদানের প্রতিশ্রুতি বেইজিংয়ের
চীন সফরকালে দেশটির সরকার ও চীনা কোম্পানিগুলোর কাছ থেকে বাংলাদেশের জন্য ২১০ কোটি ডলারের বিনিয়োগ, ঋণ ও অনুদানের প্রতিশ্রুতি পেয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস।
ঢাকায় নিযুক্ত চীনা রাষ্ট্রদূত ইয়াও ওয়েন ও বাংলাদেশের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, প্রধান উপদেষ্টা চীনের বেসরকারি উদ্যোক্তাদের বাংলাদেশের উৎপাদন খাতে বিনিয়োগের আহ্বান জানানোর পর দেশটির প্রায় ৩০টি কোম্পানি (বাংলাদেশের) বিশেষ চীনা শিল্প অর্থনৈতিক অঞ্চলে ১০০ কোটি ডলার বিনিয়োগের অঙ্গীকার করেছে।
এছাড়া মোংলা বন্দর আধুনিকীকরণ প্রকল্পে আরও প্রায় ৪০ কোটি ডলার, চীনা শিল্প অর্থনৈতিক অঞ্চলের উন্নয়নে ৩৫ কোটি ডলার এবং প্রযুক্তিগত সহায়তা হিসেবে আরও ১৫ কোটি ডলার ঋণ দেওয়ার পরিকল্পনা করেছে। বাকি অর্থ অনুদান ও অন্যান্য ঋণ সহায়তা হিসেবে আসবে।
আরও পড়ুন: ঢাকা-বেইজিংয়ের মধ্যে ১ চুক্তি, ৮ সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর
প্রধান উপদেষ্টার চার দিনের চীন সফরের প্রসঙ্গ উল্লেখ করে চীনা রাষ্ট্রদূত ইয়াও ওয়েন বলেছেন, ‘এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক সফর।’
বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (বিডা) এবং বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষের (বেজা) নির্বাহী চেয়ারম্যান আশিক চৌধুরী বলেন, এই সফর বাংলাদেশে চীনা বিনিয়োগ বৃদ্ধির নতুন দিগন্ত উন্মোচন করতে পারে।
দ্বিপাক্ষিক বৈঠককালে চীনের প্রেসিডেন্টকে চীনা বেসরকারি কোম্পানিগুলোকে বাংলাদেশে বিনিয়োগের জন্য ‘সবুজ সংকেত’ দেওয়ার অনুরোধ জানান ড. ইউনূস।
শি চীনা কোম্পানিগুলোকে বাংলাদেশে তাদের উৎপাদন কারখানা স্থানান্তরে উৎসাহিত করবেন বলে আশ্বস্ত করেছেন বলে জানিয়েছেন আশিক চৌধুরী।
তিনি বলেন, ‘এই সফর অনেক চীনা কোম্পানিকে বাংলাদেশে বিনিয়োগে রাজি করাতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। এটি কেবল সময়ের ব্যাপার।’
আরও পড়ুন: সুদহার কমাতে ইতিবাচক সাড়া চীনা প্রেসিডেন্টের, পানি সম্পদ ব্যবস্থাপনায় সহযোগিতার আশ্বাস
আজ (শুক্রবার) বেইজিংয়ে ড. ইউনূস ও আশিক চৌধুরী বিশ্বের কয়েকটি বৃহত্তমসহ শতাধিক চীনা কোম্পানির কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠক করেন, যেখানে বাংলাদেশে উৎপাদন খাতে বিশেষ করে উন্নত টেক্সটাইল, ওষুধশিল্প, হালকা প্রকৌশল ও নবায়নযোগ্য জ্বালানি খাতে বিনিয়োগের আহ্বান জানান।
তিনটি ইন্টারঅ্যাকটিভ সেশনে তারা বক্তব্য রাখেন। এ ব্যাপারে আশিক চৌধুরী বলেন, ‘এখন পর্যন্ত আমরা অত্যন্ত ইতিবাচক সাড়া পেয়েছি।’
১৬ দিন আগে
জলবায়ু সহনশীলতা বাড়াতে ইউএসএআইডি ১৫ মিলিয়ন ডলার অনুদান দেবে: পরিবেশ উপদেষ্টা
বাংলাদেশে জলবায়ু সহনশীলতা বৃদ্ধিতে ইউএসএআইডি ১৫ মিলিয়ন ডলার দেবে বলে ঘোষণা করেছেন পরিবেশ উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান।
এই অনুদান ইউএসএআইডির ক্লিমঅ্যাক্ট প্রকল্পের আওতায় ব্যবহৃত হবে। যা বাংলাদেশে সবুজ ও জলবায়ু সহনশীল পথ অনুসরণে জাতীয় অভিযোজন পরিকল্পনা ও জাতীয়ভাবে নির্ধারিত অবদান বাস্তবায়নে সহায়তা করবে।
প্রকল্পটি মূলত ৩টি ক্ষেত্রের ওপর গুরুত্ব দেবে। সেগুলো হলো- নীতি ও পরিকল্পনা, অর্থায়ন প্রাপ্তি এবং জলবায়ু কার্যক্রমের শাসন ব্যবস্থা।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশে পানি ব্যবস্থাপনা ও সংরক্ষণে সহায়তা বাড়াবে চীন: সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান
বুধবার (২৩ অক্টোবর) ইউএসএআইডির পরিচালক জোসেফ লেসার্ডের নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধিদল পরিবেশ উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠক করার পর এই ঘোষণা দেওয়া হয়। বৈঠকে ক্লিমঅ্যাক্ট প্রকল্পের মাধ্যমে জলবায়ু সহনশীলতা ও পরিবেশগত স্থায়িত্ব বৃদ্ধির বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা হয়।
বৈঠকে উপদেষ্টা আন্তর্জাতিক সহযোগিতার গুরুত্ব তুলে ধরে বলেন, ক্লিমঅ্যাক্ট প্রকল্প আমাদের জলবায়ু পরিবর্তনের বিরুদ্ধে লড়াইয়ের একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ এবং ইউএসএআইডির এই সহযোগিতা আমাদের দুর্বল জনগোষ্ঠী ও পরিবেশ সুরক্ষায় প্রচেষ্টা আরও জোরদার করবে।
তিনি আরও বলেন, ইউএসএআইডির মতো বৈশ্বিক অংশীদারদের সঙ্গে সহযোগিতা আমাদের জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব মোকাবিলায় সক্ষমতা বাড়াবে, বিশেষ করে বন্যাপ্রবণ, নদীভাঙন ও উপকূলীয় অঞ্চলে।
জোসেফ লেসার্ড বাংলাদেশে পরিবেশগত উদ্যোগে কাজ চালিয়ে যাওয়ার ইউএসএআইডির প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করেন এবং জলবায়ুবিষয়ক কার্যক্রমে দেশের সক্রিয় ভূমিকার প্রশংসা করে দীর্ঘমেয়াদি জলবায়ু সহনশীলতা নিশ্চিত করার অঙ্গীকার ব্যক্ত করেন।
উপস্থিত ছিলেন- মন্ত্রণালয়ের সচিব, অতিরিক্ত সচিবসহ ইউএসএআইডির টিম লিডার ব্রনউইন লুয়েলিন, উইনরক ইন্টারন্যাশনাল ইউএসএ’র ফরেস্ট্রি ও ন্যাচারাল রিসোর্স ম্যানেজমেন্ট পরিচালক রবার্ট কেনি, উইনরকের পরিবেশ ও শক্তি বিভাগের সহযোগী পরিচালক ফিরাস ট্রাইশ এবং কেটি লাজার।
আরও পড়ুন: জাতিসংঘের তদন্ত দলের প্রস্তাব অনুযায়ী পুলিশে সংস্কার আনা হবে: উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান
১৭২ দিন আগে
বন্যার্তদের জন্য ২ লাখ টাকা অনুদান দিলেন খালেদা জিয়া
দেশের উত্তরাঞ্চলে বন্যা দুর্গতদের সহায়তায় দলের কেন্দ্রীয় ত্রাণ তহবিলে দুই লাখ টাকা অনুদান দিয়েছেন বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া।
বুধবার (৯ অক্টোবর) দুপুরে নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে ত্রাণ সংগ্রহ কমিটির আহ্বায়ক অধ্যাপক এ জেড এম জাহিদ হোসেনের হাতে এ টাকা তুলে দেন দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
ফখরুল বলেন, খালেদা জিয়া তাকে তার গুলশানের বাসায় আসার অনুরোধ করার পর মঙ্গলবার তার সঙ্গে দেখা করেছি।
বিএনপির এই নেতা বলেন, 'আমি যখন তার সঙ্গে দেখা করি, তখন তিনি আমাকে দলের ত্রাণ তহবিলে দুই লাখ টাকা দেন এই বলে যে, এটা বন্যার্তদের জন্য তার ব্যক্তিগত সহায়তা।’
তিনি বলেন, খালেদা জিয়া সব সময় জনগণের পাশে দাঁড়িয়েছেন এবং দেশের সংকটময় সময়ে নেতৃত্ব দিয়েছেন।
ফখরুল বলেন, ‘দুর্ভাগ্যজনকভাবে ফ্যাসিবাদী আওয়ামী লীগ সরকার মিথ্যা অভিযোগে তাকে ছয় বছর আটকে রেখেছে। কারাগারে থাকাকালীন তিনি গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়েন এবং এখনও শারীরিক অসুস্থতায় ভুগছেন।’
খালেদা জিয়ার দ্রুত সুস্থতার জন্য দেশবাসীর কাছে দোয়া চেয়েছেন বিএনপি মহাসচিব।
এর আগে গত ২৩ আগস্ট দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলের জেলাগুলোতে বন্যার্তদের জন্য ত্রাণ সংগ্রহের জন্য স্থায়ী কমিটির সদস্য জাহিদ হোসেনের নেতৃত্বে আট সদস্যের কমিটি গঠন করে বিএনপি।
সে সময় ফেনী, নোয়াখালী, লক্ষ্মীপুর, কুমিল্লা, খাগড়াছড়ি, হবিগঞ্জ এবং চট্টগ্রাম ও চাঁদপুরসহ পূর্বাঞ্চলীয় জেলাগুলোতে বন্যার্তদের জন্য নগদ প্রায় ২০ কোটি টাকা ও ত্রাণ সামগ্রী সংগ্রহ করে দলটি।
উত্তরাঞ্চলের কয়েকটি জেলাও বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় দলটি এখন ক্ষতিগ্রস্তদের সহায়তা এবং তাদের দুর্ভোগ লাঘবে আবারও তহবিল সংগ্রহ শুরু করেছে।
আরও পড়ুন: হিন্দুদের নিপীড়নের ঘটনাগুলোর বিচারের প্রতিশ্রুতি বিএনপির
১৮৬ দিন আগে
শি-হাসিনার বৈঠক: বাংলাদেশকে অনুদান ও ঋণ সহায়তা দেবে চীন
চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং বলেছেন, বাংলাদেশকে চারটি ক্ষেত্রে- অনুদান, সুদমুক্ত ঋণ, রেয়াতি ঋণ ও বাণিজ্যিক ঋণ সহায়তা দেবে চীন।
তিনি বলেন, এজন্য চীনের একটি টেকনিক্যাল কমিটি বাংলাদেশের সঙ্গে যৌথভাবে কাজ করতে খুব শিগগিরই দেশটিতে যাবে।
বুধবার(১০ জুলাই) বিকালে গ্রেট হল অব দ্য পিপলে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎকালে শি জিনপিং এ কথা বলেন।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ বৈঠকের ফলাফল সম্পর্কে সাংবাদিকদের জানিয়ে বলেন, বৈঠকটি 'ফলপ্রসূ' ও 'অত্যন্ত সৌহার্দ্যপূর্ণ পরিবেশে' অনুষ্ঠিত হয়েছে।
চীনের প্রেসিডেন্ট বলেন, তার দেশ বাংলাদেশের প্রতি তার সমর্থন অব্যাহত রাখবে এবং বাংলাদেশে ক্রমবর্ধমান বিনিয়োগ করতে চায় চীন।
বাংলাদেশ ও চীন তাদের কূটনৈতিক সম্পর্কের ৫০ বছর উদযাপন করবে। এই বিষয়টি মাথায় রেখে শি 'কৌশলগত ও গভীর সম্পর্ককে দ্বিতীয় পর্যায়ে নিয়ে যাওয়ার আগ্রহ প্রকাশ করেছেন।
শেখ হাসিনা গত কয়েক দশকে চীনের অভূতপূর্ব উন্নয়নকে উন্নয়নশীল দেশগুলোর জন্য অনুপ্রেরণার উৎস হিসেবে উল্লেখ করেন।
আরও পড়ুন: প্রধানমন্ত্রীর চীন সফর সংক্ষিপ্ত হয়নি, কর্মসূচি অপরিবর্তিত: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
শেখ হাসিনা রোহিঙ্গা ইস্যু উল্লেখ করার আগে শি বলেন, 'আমি জানি আপনারা মিয়ানমার থেকে বাস্তুচ্যুত লাখ লাখ রোহিঙ্গাকে আশ্রয় দিয়েছেন। এটি আপনার জন্য একটি চলমান সমস্যা। আমরা এটি সমাধানে আপনাকে সহায়তা করার জন্য যথাসাধ্য চেষ্টা করব।’
মিয়ানমারের বর্তমান পরিস্থিতির কথা উল্লেখ করে শি বলেন, প্রয়োজনে তারা মিয়ানমার সরকার ও আরাকান আর্মির সঙ্গে যোগাযোগ করে এ সমস্যা সমাধানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবেন।
প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প এবং বিনিয়োগ উপদেষ্টা সালমান ফজলুর রহমান এবং প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব মোহাম্মদ নাইমুল ইসলাম খান প্রেস ব্রিফিংয়ে ছিলেন।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশকে ১ বিলিয়ন ডলার আর্থিক সহায়তা দেওয়ার ঘোষণা চীনা প্রধানমন্ত্রীর: হাছান মাহমুদ
২৭৭ দিন আগে
হবিগঞ্জে জাপানি অনুদানের প্রকল্প এলাকা পরিদর্শন রাষ্ট্রদূতের
হবিগঞ্জে জাপানি অনুদানের প্রকল্প এলাকা পরিদর্শন করেছেন বাংলাদেশে নিযুক্ত জাপানের রাষ্ট্রদূত ইওয়ামা কিমিনোরি।
বৃহস্পতিবার (৯ নভেম্বর) হবিগঞ্জে একটি কমিউনিটি স্কিল ডেভেলপমেন্ট সেন্টার নির্মাণ প্রকল্পের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে যোগ দিতে হবিগঞ্জ সফর করেন তিনি।
এই প্রকল্পটি জাপান সরকারের গ্রান্ট অ্যাসিসটেন্স ফর গ্রাস-রুটস হিউম্যান সিকিউরিটি প্রজেক্টের (জিজিএইচএসপি) মাধ্যমে ‘কমিউনিটি ইনিশিয়েটিভ সোসাইটি (সিআইএস)’ এনজিওকে দেওয়া হয়।
প্রকল্পের আওতায় একটি দোতলা কমিউনিটি স্কিল ডেভেলপমেন্ট সেন্টার নির্মাণের মাধ্যমে এক হাজারের বেশি ঝুঁকিতে থাকা তরুণ-তরুণী বৃত্তিমূলক প্রশিক্ষণ পাবে বলে আশা করা হচ্ছে।
আরও পড়ুন: জাপানকে আরও দক্ষ কর্মী নিয়োগের আহ্বান বাংলাদেশের
রাষ্ট্রদূত ইওয়ামা বলেন, ‘আমি আশা করি এই কেন্দ্র ঝুঁকিতে থাকা মানুষের কর্মসংস্থানের জন্য প্রয়োজনীয় দক্ষতা অর্জন করতে, আয়ের উৎস তৈরি করতে এবং তাদের সামাজিক ও অর্থনৈতিক দুর্বলতা কমাতে সক্ষম করবে।’
তৃণমূল পর্যায়ে অর্থনৈতিক ও সামাজিক মানব নিরাপত্তা বাড়ানোর লক্ষ্যে ১৯৮৯ সাল থেকে জাপান তার গ্রান্ট অ্যাসিস্ট্যান্স ফর গ্রাস-রুটস হিউম্যান সিকিউরিটি প্রজেক্টের (জিজিএইচএসপি) মাধ্যমে ২১৩টি এনজিও প্রকল্পকে সহায়তা করেছে।
এই জিজিএইচএসপি অনুদানের আওতায় বাংলাদেশের বিভিন্ন এনজিওকে এখন পর্যন্ত প্রায় ১৬ দশমিক ৮৫ মিলিয়ন ডলার দেওয়া হয়েছে।
আরও পড়ুন: বৃত্তিমূলক প্রশিক্ষণ সুবিধা প্রকল্পে জাপানের ৬৯ লাখ টাকা অনুদান
জাপানি বিনিয়োগকারীদের বাংলাদেশে বিনিয়োগের আহ্বান
৫২১ দিন আগে
সাংবাদিকদের জন্য আরও ১০ কোটি টাকা অনুদান ঘোষণা প্রধানমন্ত্রীর
বাংলাদেশ সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাস্টকে (বিজেডব্লিউটি) আরও ১০ কোটি টাকা অনুদান দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
বৃহস্পতিবার(২ নভেম্বর) জাতীয় প্রেস ক্লাবে বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের ডেলিগেটস কনফারেন্স-২০২৩-এ তিনি এ ঘোষণা দেন।
তিনি বলেন, 'আমি যেহেতু এটি (বিজেডব্লিউটি) প্রতিষ্ঠা করেছি এবং এবারও এখানে এসেছি, তাই আমি বিজেডব্লিউটিকে আরও ১০ কোটি টাকা অনুদান দেব।’
শেখ হাসিনা বলেন, দেশের সাংবাদিকদের কল্যাণে বিজেডব্লিউটি গঠনের সময় তিনি নগদ টাকা দিয়েছিলেন।
আরও পড়ুন: ব্যয়বহুল ডলার সাশ্রয়ে প্রথমবারের মতো স্থানীয় কারেন্সি কার্ড 'টাকা পে' উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২০১৪ সালে ৫ কোটি টাকার নগদ টাকা দিয়ে ট্রাস্ট ফান্ডের সূচনা করেন।পরে তিনি বিভিন্ন সময়ে আরও অনুদানও দেন।
বিএফইউজের প্রতিনিধি সম্মেলনে তিনি আরও বলেন, আওয়ামী লীগ সরকার সাংবাদিকদের কল্যাণকে অগ্রাধিকার দিয়েছে।
তিনি বলেন, সাংবাদিক সহায়তা কর্মসূচিকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে আমরা 'সাংবাদিক সহায়তা ভাতা ও অনুদান নীতিমালা-২০১২' এবং 'বাংলাদেশ সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাস্ট আইন-২০১৪' প্রণয়ন করেছি।
তিনি বলেন, এই আইনের অধীনে একটি ট্রাস্টি বোর্ড গঠন করা হয়েছে।
২০১৮ সালের অক্টোবরে প্রধানমন্ত্রী বাংলাদেশ সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাস্টে ২০ কোটি টাকা অনুদান দেন।
আরও পড়ুন: বিএনপির আসল চরিত্র বিশ্বের সামনে তুলে ধরুন: সাংবাদিকদের প্রতি প্রধানমন্ত্রী
তিনি বলেন, ২০১৫-১৬ অর্থবছর থেকে ২০২৩ সালের জুন পর্যন্ত ৩ হাজার ৪৩৩ জন সাংবাদিক ও সাংবাদিক পরিবারকে কল্যাণ অনুদান হিসেবে মোট ২৯ কোটি ৮১ লাখ ৫০ হাজার টাকা বিতরণ করা হয়েছে।
তিনি বলেন, কোভিড-১৯ সময়ের প্রথম পর্যায়ে বিজেডব্লিউটি ২০১৯-২০ অর্থবছরে সারাদেশে ক্ষতিগ্রস্ত ৩ হাজার ৩৫০ জন সাংবাদিকের মধ্যে ৩ কোটি ৩৫ লাখ টাকা বিতরণ করেছে।
দ্বিতীয় ধাপে ২০২০-২১, ২০২১-২০২২ এবং ২০২২-২০২৩ অর্থবছরে করোনায় ক্ষতিগ্রস্ত সাংবাদিকদের জন্য বিজেডব্লিউটি থেকে আরও ১০ কোটি টাকা বরাদ্দ দেয় সরকার।
প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ আর্থিক সহায়তার আওতায় এ পর্যন্ত করোনায় আক্রান্ত ৬ হাজার ৭২৭ জন সাংবাদিককে ১০ হাজার টাকা করে মোট ৬ কোটি ৭২ লাখ ৭০ হাজার টাকা দেওয়া হয়েছে।
আরও পড়ুন: দুই দেশের জনগণের সমৃদ্ধি নিশ্চিত করতে ভারতের সহায়তায় ৩ প্রকল্প: প্রধানমন্ত্রী
৫২৮ দিন আগে
বৃত্তিমূলক প্রশিক্ষণ সুবিধা প্রকল্পে জাপানের ৬৯ লাখ টাকা অনুদান
বাংলা-জার্মান সম্প্রীতি (বিজিএস) নামের বাংলাদেশি এনজিওকে ৬৪ হাজার ৫০৭ মার্কিন ডলার (প্রায় ৬৯ লাখ টাকা) অনুদান দিয়েছে জাপান সরকার।
বাংলাদেশে নিযুক্ত জাপানের রাষ্ট্রদূত ইওয়ামা কিমিনোরি ঢাকায় জাপান দূতাবাসে 'গ্রাস-রুটস হিউম্যান সিকিউরিটি প্রজেক্টস' (জিজিএইচএসপি) এর অনুদান চুক্তিতে সই করেন।
কক্সবাজার জেলায় বৃত্তিমূলক প্রশিক্ষণ কেন্দ্র নির্মাণ প্রকল্পের জন্য বিজিএসকে ৬৪ হাজার ৫০৭ মার্কিন ডলার অনুদান দেওয়া হচ্ছে।
কারিগরি ও বৃত্তিমূলক প্রশিক্ষণ, যুব সহায়তা, মানবাধিকার সুরক্ষা, ক্ষুদ্রঋণ, দুর্যোগ ইস্যু, পানি ও পয়ঃনিষ্কাশন, স্বাস্থ্য ও পুষ্টি, খাদ্য নিরাপত্তা এবং জীবিকার উন্নয়নসহ বিভিন্ন কার্যক্রমে বিজিএস কাজ করে যাচ্ছে।
আরও পড়ুন: জাপানি বিনিয়োগকারীদের বাংলাদেশে বিনিয়োগের আহ্বান
জিজিএইচএসপি'র অর্থায়নে বিজিএস কক্সবাজার জেলার উখিয়া উপজেলায় একটি বৃত্তিমূলক প্রশিক্ষণ কেন্দ্র নির্মাণ, রোহিঙ্গা শরণার্থীদের হোস্ট কমিউনিটির সামাজিক ও অর্থনৈতিকভাবে দুর্বল তরুণদের বৃত্তিমূলক প্রশিক্ষণ কোর্স প্রদান, কর্মসংস্থানের সুযোগ সম্প্রসারণ এবং লক্ষ্যযুক্ত এলাকায় দারিদ্র্য বিমোচন জোরদার করবে।
ঢাকাস্থ জাপান দূতাবাস জানায়, অর্থনৈতিক ও সামাজিক মানবিক নিরাপত্তা বৃদ্ধির লক্ষ্যে ১৯৮৯ সাল থেকে জাপান এর 'গ্র্যান্ট অ্যাসিসটেন্স ফর গ্রাস-রুটস হিউম্যান সিকিউরিটি প্রজেক্টস' এর মাধ্যমে ২১৩টি এনজিও প্রকল্পকে সহায়তা করেছে।
এখন পর্যন্ত বাংলাদেশের এনজিওগুলোকে প্রদত্ত এই জিজিএইচএসপি অনুদানের পরিমাণ প্রায় ১৬ দশমিক ৮৫ মিলিয়ন মার্কিন ডলার।
আরও পড়ুন: ডিএনসিসি মেয়রের সঙ্গে জাপানি প্রতিনিধি দলের সাক্ষাৎ
৫৩৯ দিন আগে
পাচারের শিকার শিশুদের জন্য স্টেট ডিপার্টমেন্টের ১ মিলিয়ন ডলারের অনুদান ঘোষণা
বেসামরিক নিরাপত্তা, গণতন্ত্র ও মানবাধিকার বিষয়ক মার্কিন আন্ডার সেক্রেটারি আজরা জেয়া ফ্রিডম ফান্ড এবং এর অংশীদারদের জন্য স্টেট ডিপার্টমেন্ট থেকে ১ মিলিয়ন ডলারের অনুদান ঘোষণা করেছেন।
এই প্রোগ্রামের মাধ্যমে পাচারের শিকার হওয়া ৫০০টিরও বেশি শিশু পুনর্মিলন পরিষেবা পাবে।
আন্ডার সেক্রেটারি জেয়া বলেছেন, ‘আরও অবাধ ও মুক্ত ইন্দো-প্যাসিফিক নিশ্চিত করার লক্ষ্যে বাংলাদেশ আমাদের একটি অত্যাবশ্যক অংশীদার। আমাদের অংশীদারিত্ব ভাগ করা গণতান্ত্রিক নীতি এবং মানবাধিকারের প্রতি শ্রদ্ধার মাধ্যমে সমুন্নত করা হয়।’
জেয়া এবং দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়ার ব্যুরোর সহকারী সেক্রেটারি ডোনাল্ড লু সহ স্টেট ডিপার্টমেন্টের ঊর্ধ্বতন মার্কিন সরকারি কর্মকর্তাদের একটি প্রতিনিধি দল ১১-১৪ জুলাই ঢাকা ও কক্সবাজার সফর করেন। এসময় তারা ঊর্ধ্বতন সরকারি কর্মকর্তা, রোহিঙ্গা শরণার্থী, মানবিক সংস্থার প্রতিনিধি এবং সুশীল সমাজের সদস্যদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন।
আন্ডার সেক্রেটারি জেয়া বাংলাদেশে আশ্রয়রত মিয়ানমারের বাস্তুচ্যুত রোহিঙ্গা শরণার্থীদের এবং তাদের স্বাগতিক সম্প্রদায়কে সমর্থন করার জন্য প্রায় ৬১ মিলিয়ন ডলারসহ মিয়ানমার ও বাংলাদেশে প্রতিক্রিয়া প্রচেষ্টাকে সমর্থন করার জন্য ৭৪ মিলিয়নের অতিরিক্ত মার্কিন মানবিক সহায়তার ঘোষণা করেছেন।
ঢাকাস্থ মার্কিন দূতাবাসের মতে, রোহিঙ্গাদের ও স্বাগতিক সম্প্রদায়কে সাহায্য করার জন্য ২০১৭ সাল থেকে তারা মোট ২ দশমিক ১ বিলিয়ন ডলারেরও বেশি সহায়তা করেছে।
বাংলাদেশে থাকাকালীন আন্ডার সেক্রেটারি জেয়া প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, আইনমন্ত্রী আনিসুল হক, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খাঁন, পররাষ্ট্র সচিব মাসুদ বিন মোমেন এবং বাংলাদেশ সরকারের অন্যান্য ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে ফলপ্রসূ বৈঠক করেন।
তিনি শ্রমিকনেতা, সুশীল সমাজের নেতা এবং মানবাধিকার কর্মীদের সঙ্গেও দেখা করেছেন।
৬৩৮ দিন আগে
বাংলাদেশ জলবায়ু অভিযোজন কার্যক্রমে অনুদানভিত্তিক অর্থায়ন চায়: পরিবেশমন্ত্রী
পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তনমন্ত্রী মো. শাহাব উদ্দিন বলেছেন, বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক আর্থিক প্রতিষ্ঠান ও উন্নয়ন সহযোগীদের নিকট হতে জলবায়ু অভিযোজন কার্যক্রমে অনুদানভিত্তিক অর্থায়ন প্রত্যাশা করে।
তিনি বলেন, বাংলাদেশে জলবায়ু বিনিয়োগ বৃদ্ধিতে সহায়তাকারী অর্থায়নের উপকরণ ও কাঠামোতে অংশগ্রহণ করতে গভীরভাবে আগ্রহী। আমরা সহযোগিতার শক্তিতে বিশ্বাস করি এবং টেকসই ও রূপান্তরমূলক পরিবর্তনের জন্য বহুপক্ষীয় প্রতিষ্ঠান এবং সংশ্লিষ্ট সকল স্টেকহোল্ডারদের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশে বাঘ সংরক্ষণে ভারতের সঙ্গে আন্তঃসীমান্ত সহযোগিতা প্রয়োজন: পরিবেশমন্ত্রী
শুক্রবার (১৪ জুলাই) রাজধানীর হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালে অনুষ্ঠিত আইএমএফের রেজিলিয়েন্স অ্যান্ড সাসটেইনেবিলিটি ট্রাস্ট (আরএসটি) তহবিল সংক্রান্ত বৈঠকে পরিবেশমন্ত্রী এ কথা বলেন।
তিনি বলেন, সামষ্টিক অর্থনৈতিক ও আর্থিক স্থিতিশীলতার জন্য আইএমএফ থেকে নীতি পরামর্শ এবং সক্ষমতা উন্নয়ন সহায়তা পেয়ে আমরা সন্তুষ্ট।
মন্ত্রী বলেন, আইএমএফ কিভাবে বাংলাদেশকে তার জলবায়ু এজেন্ডাকে এগিয়ে নিতে এবং জলবায়ু অর্থায়নকে গতিশীল করতে সহায়তা করতে পারে সে বিষয়ে আমরা আলোচনা করার সুযোগ চাই।
তিনি বলেন, জলবায়ু পরিবর্তনের স্থিতিস্থাপকতা প্রদর্শনে বাংলাদেশ বৈশ্বিক নেতৃত্ব হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে।
তিনি বলেন, আমাদের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দূরদর্শী নেতৃত্বে বাংলাদেশ জাতীয়ভাবে নির্ধারিত অবদান, জাতীয় অভিযোজন পরিকল্পনা (ন্যাপ), মুজিব জলবায়ু সমৃদ্ধি পরিকল্পনা, প্রেক্ষিত পরিকল্পনা এবং বাংলাদেশ ডেল্টা প্ল্যান ২১০০ প্রস্তুত করেছে।
তিনি আরও বলেন, বাংলাদেশ টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা ২০৩০ বাস্তবায়নে অগ্রণী।
আরও পড়ুন: জলবায়ু ঝুঁকি মোকাবিলায় ব্রিটেনের সহযোগিতা চায় বাংলাদেশ: পরিবেশমন্ত্রী
বঙ্গবন্ধুর পরিকল্পনা অনুসরণে দেশে যান্ত্রিক পদ্ধতিতে চাষাবাদ হচ্ছে: পরিবেশমন্ত্রী
৬৩৮ দিন আগে
চলচ্চিত্রে এবার যারা সরকারি অনুদান পেলেন
প্রতিবছরের মতো এবারও দেশের চলচ্চিত্রের উন্নয়নে সরকারের পক্ষ থেকে সহযোগিতায় অনুদানের বাজেট প্রকাশ করা হয়েছে। ২০২২-২৩ অর্থবছরে সরকারি অনুদান পেতে যাচ্ছে ২২টি পূর্ণদৈর্ঘ্য ও ৬টি স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র।
তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয় রবিবার (১৮ জুন) এ নিয়ে একটি প্রজ্ঞাপন প্রকাশ করেছে। যেখানে অনুদান পেতে যাওয়া সিনেমা তালিকাসহ প্রযোজক-পরিচালকের নাম ও বরাদ্দকৃত অর্থের পরিমাণ উল্লেখ আছে।
২২টি পূর্ণদৈর্ঘ্য সিনেমার মধ্যে মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক শাখায় ১টি, মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক শিশুতোষ শাখায় ১টি, সাধারণ শিশুতোষ শাখায় ২টি ও সাধারণ শাখায় ১৮টি সিনেমাকে অনুদান দেওয়া হচ্ছে।
পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র বিভাগে সর্বোচ্চ ৬৫ লাখ টাকা করে পাচ্ছে নূর ইমরান মিঠুর প্রযোজনা ও পরিচালনায় ‘সার্কাস’ এবং প্রযোজক হিসেবে নাট্যকার ও নির্মাতা মাতিয়া বানু শুকু পাচ্ছেন তার সিনেমা ‘লাল মিয়া’র জন্য। এটি পরিচালনা করবেন নুরুল আলম আতিক।
মুক্তিযুদ্ধ শাখায় ‘যুদ্ধ শিশু’ সিনেমার জন্য ৬০ লাখ টাকা অনুদান পেয়েছেন প্রযোজক বদরুন নাহার রক্সি। সিনেমাটি পরিচালনা করবেন মোহাম্মদ উল্লাহ। একই পরিমাণ অনুদান পাবে মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক শিশুতোষ শাখায় থাকা ‘ভোর’ সিনেমাটির প্রযোজক মাহিন মাহনুমা। এটি পরিচালনা করবেন আমিনুর রহমান খান।
৬০ লাখ টাকা অনুদান পাওয়ার তালিকায় প্রযোজক হিসেবে অনুদান পেয়েছেন অভিনেত্রী শামীমা ইসলাম তুষ্টি। শিশুতোষ শাখার এই সিনেমার নাম ‘মাটির রাজকুমার’। এর পরিচালক রুবেল শঙ্কর বিশ্বাস। এছাড়াও এই শাখা থেকে একই পরিমাণ অর্থ অনুদান পাচ্ছেন প্রযোজক ও পরিচালক আকা রেজা গালিব। তার সিনেমা ‘মস্ত বড়লোক’।
আরও পড়ুন: এক ডজন চলচ্চিত্র ও ওয়েব সিরিজ নিয়ে আসছে ফিল্ম সিন্ডিকেট
সাধারণ শাখার দিকটা এবার দেখে নেওয়া যাক। এই শাখায় প্রযোজক ও পরিচালক সাদেক সিদ্দিকি পাচ্ছেন ৫৫ লাখ টাকা। তার সিনেমা ‘দেনা পাওনা’। এছাড়া এই শাখায় ৬০ লাখ টাকা করে অনুদান পাচ্ছেন ‘মাস্টার’ ছবির প্রযোজক ও পরিচালক রেজওয়ান শাহরিয়ার সুমিত, ‘দ্য আগস্ট’ ছবির প্রযোজক ও পরিচালক মাসুদ পথিক, ‘রেনুর মুক্তিযুদ্ধ’ ছবির প্রযোজক ও পরিচালক রোকেয়া প্রাচী, ‘লারা’ ছবির প্রযোজক জ্যোতিকা পাল জ্যোতি ও পরিচালক শেখর দাশ।
৫৫ লাখ টাকা করে পেতে যাওয়ার তালিকায় রয়েছে সর্দারবাড়ির খেলা’র প্রযোজক মীর জাহিদুল হাসান ও পরিচালক মো. সজীব আহমেদ, ‘ঠিকানা’র প্রযোজক ও পরিচালক আনোয়ার হোসেন (পিন্টু), ‘জীবন আমার বোন’ ছবির প্রযোজক মোহাম্মদ জাহিদুল করিম ও পরিচালক এনায়েত করিম বাবুল, ‘সূর্য সন্তান’ ছবির প্রযোজক সৈয়দ আশিক রহমান ও পরিচালক কৌশিক শংকর দাস, ‘শিরোনাম’ ছবির প্রযোজক কাজী রুবায়াৎ হায়াৎ ও পরিচালক এস এম তারেক রহমান, ‘শাপলা শালুক’ প্রযোজক ও পরিচালক রাশেদা আক্তার লাজুক এবং ‘আমার মুক্তি আলোয় আলোয়’ ছবির প্রযোজক ইয়াসির আরাফাত ও পরিচালনা জহির রায়হান।
অন্য দিকে ‘দুই পয়সার মানুষ’ ছবির প্রযোজক ও পরিচালক ঝুমুর আসমা জুঁই পাচ্ছেন ৫৮ লাখ। ‘
আরও পড়ুন: ৪৫তম মস্কো আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবে জয়া ও আতিকের ‘পেয়ারা সুবাস’
আর ‘নীল আকাশে পাখি উড়ে’র প্রযোজক ও পরিচালক এস ডি রুবেল, ‘নীল জোসনার জীবন’ ছবির প্রযোজক ও পরিচালক ফাখরুল আরেফিন খান, ‘রুখসার’র প্রযোজক ও পরিচালক মোস্তাফিজুর রহমান মানিক পাচ্ছেন প্রতি ছবির জন্য ৬০ লাখ করে টাকা।
এদিকে স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্রে অনুদান পেয়েছেন ‘নিশিবক’ (মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক শাখা) ছবির প্রযোজক ও পরিচালক সাজ্জাদ জহির, ‘নদাই’ (শিশুতোষ শাখা) ছবির প্রযোজক ও পরিচালক শহিদুল ইসলাম (পথিক শহিদুল), ‘রংগিলা নায়ের মাঝি’ (প্রামাণ্যচিত্র শাখা) প্রযোজক নূরজাহান আলীম ও পরিচালনা মীর শামছুল আলম বাবু, ‘নূর: ছয় শব্দের ইশতেহার’ (প্রামাণ্যচিত্র শাখা) প্রযোজক ও পরিচালক আ. আ. মো. মাহমুদুল হাসান, ‘সোনার নকশীকাঁথা’ (সাধারণ শাখা) প্রযোজক ও পরিচালক সুবর্ণা সেঁজুতি টুসি এবং ‘কফিন’ (সাধারণ শাখা) প্রযোজক ও পরিচালক আছমা আক্তার (লিজা)। তারা প্রতিটি ছবির জন্য পাচ্ছেন ১৫ থেকে ২০ লাখ টাকা।
আরও পড়ুন: ১২ কোটি ১৫ লাখ টাকা সরকারি অনুদান পেল ১৯ চলচ্চিত্র
৬৬৪ দিন আগে