স্বাভাবিক
স্বাভাবিক হয়েছে রাজশাহী-চাঁপাইনবাবগঞ্জ রুটে বাস চলাচল
শ্রমিক দ্বন্দ্বের অবসান হওয়ায় রাজশাহী-চাঁপাইনবাবগঞ্জ বাস চলাচল শুরু হয়েছে।
বুধবার (৩০ অক্টোবর) বিকাল থেকে বাস চলাচল শুরু হয়।
আরও পড়ুন: বুধবারও বন্ধ চাঁপাইনবাবগঞ্জ-রাজশাহী রুটে বাস চলাচল
চাঁপাইনবাবগঞ্জ পরিবহন শ্রমিক ইউনিয়নের সভাপতি সাইদুর রহমান বলেন, রাজশাহী মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনারের কার্যালয়ে চাঁপাইনবাবগঞ্জ ও রাজশাহীর পরিবহন শ্রমিক নেতাদের মধ্যে আলোচনা শেষে বাস চলাচল শুরু হয়।
উল্লেখ্য, শনিবার রাতে রাজশাহীর একটি বাসে চাঁপাইনবাবগঞ্জের একজন পরিবহন শ্রমিক যাত্রী হিসেবে ছিলেন। বাসে ভাড়া চাওয়াকে কেন্দ্র করে তার সঙ্গে রাজশাহীর বাসের কন্ট্রাক্টরের সঙ্গে কথা কাটাকাটি হয়।
এরপর বাসটি চাঁপাইনবাবগঞ্জ প্রবেশ করলে এর চালক হেলপারসহ ৩ জনকে মারধর করা হয়। এরই জের ধরে গত মঙ্গলবার সকাল থেকে চাঁপাইনবাবগঞ্জ-রাজশাহী রুটে সব ধরনের বাস চলাচল বন্ধ হয়ে যায়।
আরও পড়ুন: বুধবার ঢাকার বাতাসের মান 'অস্বাস্থ্যকর'
৩ সপ্তাহ আগে
বিমানবন্দরে কুরিয়ার সার্ভিস কর্মীদের কর্মবিরতি প্রত্যাহার, আমদানি-রপ্তানি স্বাভাবিক
ঢাকা বিমানবন্দরে কুরিয়ার সার্ভিস কর্মীদের কর্মবিরতির কারণে ঢাকা কাস্টমস হাউজে কুরিয়ারের মাধ্যমে আমদানি-রপ্তানি কার্গো হ্যান্ডলিং ব্যাহত হয়।
মঙ্গলবার (১৩ আগস্ট) এই সংকট তৈরি হলে বিজিএমইএ’র ভারপ্রাপ্ত সভাপতি খন্দকার রফিকুল ইসলামের হস্তক্ষেপে কর্মসূচি প্রত্যাহার করায় পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়।
ইউএনবিকে বিষয়টি নিশ্চিত করেন বিজিএমইএ’র পরিচালক মহিউদ্দিন রুবেল।
আরও পড়ুন: জুলাইয়ে দেশে রেমিট্যান্স এসেছে ১৯০ কোটি ডলার
বিজিএমইএ’র ভারপ্রাপ্ত সভাপতি খন্দকার রফিকুল ইসলামের নেতৃত্বে বিজিএমইএ’র পরিচালনা বোর্ডের প্রচেষ্টায় কর্মবিরতি প্রত্যাহার করে তারা।
ফলে ঢাকা কাস্টমস হাউজে কুরিয়ারের মাধ্যমে আমদানি-রপ্তানি কার্গো হ্যান্ডলিং পুনরায় স্বাভাবিক হয়েছে।
আরও পড়ুন: সাবেক দুই মন্ত্রী সাইফুজ্জামান-আরাফাতের হিসাব জব্দ
৩ মাস আগে
বেনাপোল বন্দরে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে বিজিবি মোতায়েন
বেনাপোল বন্দরের সুরক্ষা দিতে ও আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) মোতায়েন করা হয়েছে।
শনিবার (১০ আগস্ট) বিকালে বেনাপোল পোর্ট থানা অডিটোরিয়ামে অনুষ্ঠিত মত বিনিময় সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
আরও পড়ুন: ৪ দিন পর বেনাপোলে আমদানি-রপ্তানি শুরু
মত বিনিময় সভায় সভাপতিত্ব করেন পোর্ট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সুমন কুমার ভক্ত।
এছাড়া যশোর-৪৯ বিজিবির অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল সাইফুল্লাহ সিদ্দিকী বিভিন্ন পেশাজীবী সংগঠনের সঙ্গে মত বিনিময় করেছেন।
সভায় লেফটেন্যান্ট কর্নেল সাইফুল্লাহ সিদ্দিকী বলেন, ‘দেশের উন্নয়নের স্বার্থে বেনাপোল বন্দরকে সচল রাখতে হবে। বিশৃঙ্খলা ঘটালে কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না।’
লেফটেন্যান্ট কর্নেল সন্ত্রাস ও মাদকমুক্ত বেনাপোল গড়তে বেনাপোলবাসীকে তার পাশে থাকার আহ্বান জানান।
অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন- শার্শা উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক ও বেনাপোল সিঅ্যান্ডএফ এজেন্টের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি খায়রুজ্জামান মধু, কেন্দ্রীয় যুবদলের সাবেক সহসভাপতি নুরুজ্জামান লিটন, বেনাপোল পৌর মেয়র নাসির উদ্দিন, কর্মচারী ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক সাজেদুর রহমান, শিক্ষক প্রতিনিধি আব্দুল মান্নান ও হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদের নেতা উজ্জ্বল কুমার বিশ্বাস।
আরও পড়ুন: বেনাপোল সীমান্তে বিজিবির নিরাপত্তা জোরদার
বেনাপোল বন্দর দিয়ে আমদানি-রপ্তানি বন্ধ
৩ মাস আগে
ভোমরা বন্দরে আমদানি-রপ্তানি স্বাভাবিক
শেখ হাসিনার দেশ ত্যাগের পর বাজার স্বাভাবিক রাখতে সাতক্ষীরার ভোমরা বন্দর দিয়ে পণ্য আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম অব্যাহত রয়েছে।
এদিকে, বুধবার (৭ আগস্ট) সকালে ভারত থেকে বিভিন্ন পণ্য নিয়ে ৫০টি ট্রাক ভোমরা বন্দরে এসেছে। এছাড়া প্রায় শতাধিক ট্রাক বাংলাদেশে প্রবেশের অপেক্ষায় রয়েছে। একইসঙ্গে পণ্য রপ্তানিও শুরু হয়েছে।
আরও পড়ুন: ভোমরা বন্দরে প্রবেশের অপেক্ষায় পেঁয়াজের ১৫০ ট্রাক
বন্দরের ব্যবসায়ীরা জানান, স্থলবন্দরে সব কার্যক্রম স্বাভাবিক। এ বন্দর দিয়ে বর্তমানে পাথর, পেঁয়াজ, আদা, টমেটো ও ক্যাপসিকাম বেশি আসছে।
এছাড়া বুধবার সকাল থেকে দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে রপ্তানি পণ্য নিয়ে প্রায় ২০০টি ট্রাক বন্দরে এসে পৌঁছেছে বলে জানান বন্দরের ব্যবসায়ীরা।
ভোমরা স্থলবন্দরের উপপরিচালক মোহাম্মদ রুহুল আমিন বলেন, ‘বুধবার সকাল থেকে ভোমরা বন্দরের সব কার্যক্রম স্বাভাবিক রয়েছে। ব্যাংক কার্যক্রম স্বাভাবিক হলে বন্দরে আমদানি-রপ্তানির পরিমাণ আরও বাড়বে।’
তিনি বলেন, ‘গত দুদিন এই বন্দরে কোনো বিশৃঙ্খলার ঘটনা ঘটেনি।’
আরও পড়ুন: ভোমরা বন্দর দিয়ে ২৮৭ মেট্রিক টন পেঁয়াজ আমদানি
ভোমরা বন্দরে ৫ দিন আমদানি-রপ্তানি বন্ধ
৩ মাস আগে
সপ্তাহজুড়ে সংঘর্ষের পর স্বাভাবিক হচ্ছে বাংলাদেশ, নিহত প্রায় ২০০: এপি
সরকারি চাকরিতে কোটা নিয়ে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভকে কেন্দ্র করে এক সপ্তাহেরও বেশি সময় ধরে চলা বিশৃঙ্খলার পর স্বাভাবিক হতে শুরু করেছে বাংলাদেশের পরিস্থিতি। বুধবার সীমিত পরিসরে ইন্টারনেট সেবা ও অফিস চালু হয়েছে। এক সপ্তাহজুড়ে চলা এ সহিংসতায় প্রায় ২০০ জনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে।
এ অবস্থায় দেশের বেশিরভাগ অংশে ইন্টারনেট বিচ্ছিন্ন রয়েছে। তবে কর্তৃপক্ষ সাত ঘণ্টার জন্য কারফিউ শিথিল করার পরে হাজার হাজার গাড়ি রাজধানীর রাস্তায় দেখা গেছে।
বুধবার(২৪ জুলাই) ঢাকা ও চট্টগ্রামের কিছু এলাকায় ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট চালুর পর কয়েক ঘণ্টার জন্য অফিস ও ব্যাংকের কার্যক্রম চালানো হয়।
আরও পড়ুন: জবিতে বিকাল ৪টার মধ্যে হলত্যাগের নির্দেশ, ছাত্রীদের বিক্ষোভ
পরিস্থিতির উন্নতি না হওয়া পর্যন্ত ঢাকাসহ অন্যান্য এলাকায় কারফিউ অব্যাহত থাকবে বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ।
গত ১৬ জুলাই থেকে এ পর্যন্ত সহিংসতায় অন্তত ১৯৭ জন নিহত হয়েছেন বলে বুধবার (২৩ জুলাই) শীর্ষস্থানীয় দৈনিক প্রথম আলোর খবরে উল্লেখ করা হয়েছে। অ্যাসোসিয়েটেড প্রেস কোনও সরকারি সূত্র থেকে মৃতের সংখ্যা নিশ্চিত করতে পারেনি।
পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত স্কুল-কলেজ ও অন্যান্য শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকবে।
মুক্তিযোদ্ধাদের আত্মীয়দের জন্য সরকারি চাকরির ৩০ শতাংশ সংরক্ষিত কোটা বাতিলের দাবিতে ১৫ জুলাই থেকে সপ্তাহজুড়ে পুলিশ ও ছাত্রদের মধ্যে সংঘর্ষ চলে।
দেশের প্রধান বিরোধী দল বিএনপি ও ডানপন্থী জামায়াতে ইসলামী এই বিক্ষোভে সমর্থন জানানোর পর এই বিশৃঙ্খলা মারাত্মক আকার ধারণ করে। দেশজুড়ে সহিংসতা ছড়িয়ে পড়ে। ঢাকায় অনেক সরকারি স্থাপনায় হামলা করা হয়।
রবিবার সুপ্রিম কোর্ট মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য সংরক্ষিত কোটা ৫ শতাংশে নামিয়ে আনার নির্দেশ দিয়েছেন। এর ফলে সিভিল সার্ভিসের ৯৩ শতাংশ চাকরি মেধাভিত্তিক হবে এবং অবশিষ্ট ২ শতাংশ জাতিগত সংখ্যালঘুদের পাশাপাশি তৃতীয় লিঙ্গ ও প্রতিবন্ধীদের জন্য সংরক্ষিত থাকবে।
সরকারি চাকরিতে কোটা পদ্ধতি সংস্কার করে সুপ্রিম কোর্টের দেওয়া রায় কার্যকর করতে মঙ্গলবার পরিপত্র জারি করে সরকার। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকার এই রায়কে স্বাগত জানিয়ে বলেছে, এই রায় বাস্তবায়নে তারা প্রস্তুত।
তবে রবিবারের রায়ের প্রতিক্রিয়া জানাতে সময় নেয় বিক্ষোভকারীরা। মঙ্গলবার তারা জানায়, সুপ্রিম কোর্টের রায় এবং পরবর্তী সরকারি বিজ্ঞপ্তি বিক্ষোভকারীদের পক্ষে রয়েছে।
তবে বিক্ষোভের সময় রক্তপাত ও মৃত্যুর জন্য সরকারকে জবাবদিহি করতে হবে।
গত জানুয়ারির নির্বাচনে শেখ হাসিনা টানা চতুর্থবারের মতো জয়ী হওয়ার পর প্রধান বিরোধী দলগুলো তাদের বর্জন করার পর এই বিক্ষোভ বাংলাদেশ সরকারের জন্য সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়গুলো বন্ধের পাশাপাশি ইন্টারনেট সেবাও বন্ধ করে দেওয়া হয়। এরপর সরকার জনগণকে ঘরে থাকার নির্দেশ দেয়।
বিক্ষোভকারীরা যুক্তি দিয়েছিলেন, কোটা পদ্ধতি বৈষম্যমূলক এবং স্বাধীনতা আন্দোলনে নেতৃত্বদানকারী শেখ হাসিনার দল আওয়ামী লীগ সমর্থকদের উপকৃত করছে। এর পরিবর্তে তারা যোগ্যতার ভিত্তিতে চাকরির ব্যবস্থা চেয়েছিল।
কোটা সংস্কারের পক্ষে যুক্তি দিয়ে শেখ হাসিনা বলেন, ১৯৭১ সালে যুদ্ধ করা মুক্তিযোদ্ধা, শহীদ এবং ধর্ষণ ও নির্যাতনের শিকার নারীরা দলমত নির্বিশেষে সর্বোচ্চ সম্মান পাওয়ার যোগ্য।
আওয়ামী লীগ ও বিএনপি প্রায়ই রাজনৈতিক বিশৃঙ্খলা ও সহিংসতায় ইন্ধন যোগানোর জন্য একে অপরকে দোষারোপ করে। সম্প্রতি অনুষ্ঠিত দেশের জাতীয় নির্বাচনের আগে বেশ কয়েকজন বিরোধী দলীয় নেতার উপর দমনপীড়ন চালানো হয়।
আরও পড়ুন: কোটা সংস্কারের দাবিতে ওসমানী মেডিকেল কলেজের শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
বুধবার(২৪ জুলাই) সকাল ১০টা থেকে বিকাল ৫টা পর্যন্ত কারফিউ শিথিল করেছে সরকার। এরপর বেলা ১১টা থেকে বিকাল ৩টা পর্যন্ত অফিস ও ব্যাংকের কার্যক্রম চালু ছিল। একই সঙ্গে ঢাকার কয়েকটি প্রধান সড়কে যানজট ছিল চোখে পড়ার মতো।
আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বারবার বলেছেন, বিরোধী দল বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল এবং ডানপন্থী জামায়াতে ইসলামীর সশস্ত্র ক্যাডাররা বিক্ষোভে যোগ দিয়েছিল। রাষ্ট্র পরিচালিত বাংলাদেশ টেলিভিশনের সদর দপ্তর, একটি ফ্লাইওভারের দুটি টোল প্লাজা এবং একটি এক্সপ্রেসওয়ে, ঢাকায় মেট্রোরেলের দুটি স্টেশনসহ অনেক সরকারি স্থাপনায় হামলা চালায় তারা। এছাড়া শত শত সরকারি গাড়িতে অগ্নিসংযোগ করা হয়।
প্রধান বিরোধী দলের সদর দপ্তরে অভিযান চালিয়ে সিলগালা করে দেওয়া হয়। পুলিশ জানিয়েছে, ঢাকায় বিরোধী দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয় থেকে লাঠি, লোহার রড এবং দেশীয় অস্ত্র উদ্ধার করা হয়েছে।
প্রধান বিরোধী দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর অভিযোগ প্রত্যাখ্যান করে বিপুল সংখ্যক প্রাণহানির জন্য সরকারকে দায়ী করেন।
তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক বলেন, ছয় দিন পর মঙ্গলবার রাতে ঢাকা ও চট্টগ্রামে আংশিকভাবে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সেবা চালু করা হয়েছে।
প্রধান ডাটা সেন্টারে আগুন ধরিয়ে দেওয়া এবং ফাইবার অপটিক সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে ইন্টারনেট বন্ধ থাকার জন্য তিনি বিক্ষোভকারীদের দায়ী করেন। তাদের দুর্বৃত্ত আখ্যা দেন তিনি।
তিনি বলেন, ধীরে ধীরে সারা দেশে ইন্টারনেট সচল করা হবে। তবে আপাতত করপোরেট ব্যবসা, ব্যাংক, কূটনৈতিক অঞ্চল এবং অন্যান্য কিছু অঞ্চলে ইন্টারনেট সেবা দেওয়া হবে।
কয়েকদিন আগে কারফিউ জারিসহ দেখামাত্র গুলি (শুট অন সাইট অর্ডার) করার বিধিনিষেধ জারি করা হয়েছিল। এ সময় সামরিক সদস্যদের রাজধানী ও অন্যান্য অঞ্চলে টহল দিতে দেখা গেছে।
কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় বেসামরিক প্রশাসনকে সহায়তার জন্য সারা দেশে ২৭ হাজার সেনা মোতায়েন করা হয়।
সামরিক বাহিনীর তিন বিভাগের প্রধান, শীর্ষ ব্যবসায়ী নেতা ও রাজনৈতিক অংশীদারদের সঙ্গে একাধিক বৈঠক করছেন শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, পরিস্থিতি স্বাভাবিক করতে কারফিউ জারি করা হয়েছে। তিনি সহিংসতার জন্য বিরোধীদের দোষারোপ করেছেন এবং অপরাধীদের ছাড় দেওয়া হবে না বলেও হুঁশিয়ার করেছেন।
মার্কিন দূতাবাস রবিবারের পরিস্থিতিকে অস্থিতিশীল ও অপ্রত্যাশিত বলে বর্ণনা করে বলেছে, দূতাবাসের আশেপাশে বন্দুক, টিয়ার গ্যাস ও অন্যান্য অস্ত্র ব্যবহার করা হয়েছে। তারা আমেরিকানদের সতর্ক হতে, বড় ভিড় এড়িয়ে চলতে এবং ভ্রমণ পরিকল্পনা পুনর্বিবেচনার আহ্বান জানিয়েছে।
আরও পড়ুন: কোটা বাতিলের দাবিতে বাকৃবিতে আবারও মানববন্ধন ও বিক্ষোভ সমাবেশ
৩ মাস আগে
৬ ঘণ্টা পর ময়মনসিংহের সঙ্গে সারাদেশের রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
দেশব্যাপী ‘বাংলা ব্লকেড’ কর্মসূচি পালনের সঙ্গে ঢাকা-ময়মনসিংহ রেলপথ অবরোধ করেন বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বাকৃবি) শিক্ষার্থীরা।
বুধবার (১০ জুলাই) সকাল ১০টা ৪৫ মিনিটে বাকৃবির জব্বারের মোড় সংলগ্ন এলাকায় ঢাকা থেকে ছেড়ে আসা দেওয়ানগঞ্জগামী ‘তিস্তা এক্সপ্রেস’ ট্রেনটি অবরোধ করেন তারা। পরে বিকাল সোয়া ৫টায় অবরোধ তুলে নিলে ওই রুটে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক হয়।
আরও পড়ুন: বাকৃবিতে বাংলা ব্লকেড: তৃতীয় দিনের মতো রেলপথ অবরোধ
শিক্ষার্থীদের অবরোধ চলাকালীন আরও চারটি ট্রেন- ‘মহুয়া কমিউটার’, ‘জামালপুর এক্সপ্রেস’, ‘মোহনগঞ্জ এক্সপ্রেস’ ও ‘অগ্নিবীণা এক্সপ্রেস’ ময়মনসিংহে প্রবেশ করতে পারেনি। এছাড়া ঢাকা অভিমুখী ‘হাওর এক্সপ্রেস’ ও ‘বলাকা কমিউটার’ ট্রেন দুইটিও সিডিউল বিপর্যয়ের কারণে ময়মনসিংহ ছেড়ে যেতে পারেনি। তবে ময়মনসিংহ থেকে জারিয়া, মোহনগঞ্জ ও জামালপুর অভিমুখী লোকাল ট্রেনগুলো চলাচল করেছে।
ময়মনসিংহ রেলওয়ে স্টেশন সুপারিনটেনডেন্ট মো. নাজমুল হক খান বলেন, ‘বাকৃবিতে আন্দোলনের কারণে ঢাকা থেকে ছেড়ে আসা দেওয়ানগঞ্জ অভিমুখী ‘তিস্তা এক্সপ্রেস’ ট্রেনটি অবরোধের মুখে পড়ে। ‘তিস্তা এক্সপ্রেস’সহ আরও চারটি ট্রেন ময়মনসিংহ প্রবেশ করতে পারেনি। এছাড়া আরও দুইটি ট্রেন ময়মনসিংহ ছেড়ে যেতে পারেনি। তবে ময়মনসিংহ থেকে তিনটি লোকাল রুটে লোকাল ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক ছিল। তবে বিকাল ৫টা ১৫ মিনিটে শিক্ষার্থীরা অবরোধ তুলে নেয়ার পর ময়মনসিংহের সঙ্গে সারাদেশের রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক হয়।’
এর আগে আপিল বিভাগের সরকারি চাকরিতে কোটা পদ্ধতি বহালে হাইকোর্টের রায়ের ওপর চার সপ্তাহের স্থিতাবস্থা দেওয়ার প্রতিবাদে দুপুর ১টা ১৫ মিনিটে অবরোধ করে রাখা ‘তিস্তা এক্সপ্রেস’ ট্রেনের সামনে সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করেন বাকৃবির শিক্ষার্থীরা।
আরও পড়ুন: হাইকোর্টের রায়ের প্রতিবাদে বাকৃবি শিক্ষার্থীদের সংবাদ সম্মেলন
'বাংলা ব্লকেড': ঢাকা-ময়মনসিংহ রেলপথ অবরোধ বাকৃবি শিক্ষার্থীদের
৪ মাস আগে
কোটা সংস্কার: ৬ ঘণ্টা পর ঢাকাসহ সারাদেশের রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
কোটা সংস্কার আন্দোলনকারীরা বুধবার (১০ জুলাই) সন্ধ্যায় তাদের ‘বাংলা ব্লকেড’ কর্মসূচি তুলে নেওয়ার পর ঢাকার সঙ্গে সারাদেশের রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক হয়েছে। দীর্ঘ ছয় ঘণ্টা পর স্বাভাবিক হয় রেল যোগাযোগ।
রাজধানীর কারওয়ান বাজার লেভেল ক্রসিং ও মহাখালী লেভেল ক্রসিংয়ে কোটা সংস্কার আন্দোলনকারীরা ব্যারিকেড দেওয়ায় ঢাকার সঙ্গে সারাদেশের ট্রেন যোগাযোগ বন্ধ রয়েছে। এতে যাত্রীরা পড়েছেন চরম ভোগান্তিতে।
আরও পড়ুন: কোটা সংস্কারে ‘বাংলা ব্লকেড’, সারাদেশে পরিবহন ব্যবস্থা বিপর্যস্ত
সরকারি চাকরিতে কোটা পুনর্বহালের প্রতিবাদে সারা দেশে ‘বাংলা ব্লকেড’র অংশ হিসেবে বুধবার (১০ জুলাই) বেলা ১১টার দিকে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা লগ বসিয়ে লেভেলক্রসিং অবরোধ করেন।
ঢাকা রেলওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ফেরদৌস আহমেদ বিশ্বাস জানান, বেলা ১১টার দিকে শিক্ষার্থীরা কারওয়ান বাজার সংলগ্ন লেভেল ক্রসিংয়ে ব্যারিকেড দিয়ে ট্রেন যোগাযোগ বিঘ্নিত করে।
বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী তানিম আহমেদ বলেন, সন্ধ্যা পর্যন্ত তাদের আন্দোলন চলবে।
সরকারি চাকরিতে কোটা পদ্ধতি পুনর্বহালে হাইকোর্টের আগের আদেশের বিষয়ে সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের চার সপ্তাহের স্থিতাবস্থা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, 'কোটা পদ্ধতির সংস্কার করতে হবে এবং তা না করা পর্যন্ত আমরা আমাদের আন্দোলন চালিয়ে যাব।’
বিক্ষোভকারীরা শাহবাগ মোড়ে জড়ো হয়ে কোটা পদ্ধতির বিরুদ্ধে বিভিন্ন স্লোগান দিয়ে বিক্ষোভ করতে থাকলে ওই এলাকায় যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়।
এ সময় কিছু শিক্ষার্থী কারওয়ানবাজার এফডিসি পয়েন্ট সড়ক অবরোধ করে যান চলাচল বন্ধ করে দেয়।
এদিকে মহাখালী, আমতলী, সায়েন্স ল্যাবরেটরি ও মেরুল বাড্ডায় শিক্ষার্থীদের সড়ক অবরোধ করে যান চলাচল বন্ধ করে দিতে দেখা গেছে।
রাজধানীর কোনো কোনো এলাকায় যাত্রীদের পায়ে হেঁটে গন্তব্যে পৌঁছানোর চেষ্টা করতে দেখা গেছে।
কোটা সংস্কারকারের দাবিতে রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে 'বাংলা ব্লকেড' কর্মসূচি পালনের সময় রেলওয়ে ও মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করছেন আন্দোলনকারীরা।
আরও পড়ুন: বাংলা ব্লকেড: ঢাকাসহ সারাদেশের রেল যোগাযোগ বন্ধ
৪ মাস আগে
ঘূর্ণিঝড় রিমালের পর স্বাভাবিক হচ্ছে সুন্দরবন
গত মে মাসে ঘূর্ণিঝড় রিমালের আঘাতে বিধ্বস্ত হওয়ার পর বিভিন্ন উদ্ভিদ প্রজাতি নতুন করে অঙ্কুরিত হতে শুরু করায় বিশ্বের বৃহত্তম ম্যানগ্রোভ বন সুন্দরবন তার স্বাভাবিক রূপ ফিরে পেতে শুরু করেছে।
বর্ষার প্রভাবে বন ও এর আশপাশের সুন্দরী, গরান, গোলপাতাসহ নানা গাছে ভরে উঠেছে এ বন।
ঘূর্ণিঝড়ের সময় জলোচ্ছ্বাসের কারণে লবণাক্ত হয়ে যাওয়া মিঠা পানির পুকুরগুলো সম্প্রতি মৌসুমি বৃষ্টির কারণে আবারও মিঠা পানিতে ভরে গেছে। ফলে সুন্দরবন পুনরুজ্জীবিত হচ্ছে।
আরও পড়ুন: সুন্দরবনে কুমিরের আক্রমণে মৌয়ালের মৃত্যু
পর্যটক, জেলে, কাঠুরে ও মধু সংগ্রহকারীদের প্রবেশ বিধিনিষেধের কারণে, সুন্দরবনে অনেকটা নীরবতা বিরাজ করছে। এতে মাছ ও বন্যপ্রাণী উৎপাদন বৃদ্ধি, তাদের অবাধ চলাচল, প্রজনন কার্যক্রম এবং নতুন উদ্ভিদের বৃদ্ধি সহজ হচ্ছে।
ম্যানগ্রোভ বনাঞ্চলে ঘূর্ণিঝড় রিমালের ক্ষয়ক্ষতি বর্ণনা করে সুন্দরবনের বন সংরক্ষক মিহির কুমার দো ইউএনবিকে বলেন, ২৬ মে রিমালের ক্ষয়ক্ষতি আগের ঘূর্ণিঝড় আইলা ও সিডরকে ছাড়িয়ে গেছে।
ঘূর্ণিঝড়ের সময় শতাধিক মিঠা পানির পুকুর লবণাক্ত পানিতে তলিয়ে যায়, যার ফলে শতাধিক হরিণ ও বিভিন্ন প্রাণী মারা যায়।
এছাড়া অসংখ্য সুন্দরী, গরান ও গোলপাতাসহ অন্যান্য উদ্ভিদ প্রজাতির গাছ ধ্বংস হয়ে সুন্দরবনের প্রাকৃতিক ঐশ্বর্য কেড়ে নিয়েছে।
পূর্ববর্তী অনুষ্ঠানগুলোর মতো, বন বিভাগ এরই মধ্যে নতুন করে গাছপালা জন্মানো এবং মাছ ও বন্যপ্রাণীর প্রজননের জন্য ১ জুন থেকে ৩১ আগস্ট পর্যন্ত পর্যটকদের ভ্রমণ এবং জেলে, কাঠুরে ও মধু সংগ্রহকারীদের প্রবেশ নিষিদ্ধ করেছে।
ফলে ঘূর্ণিঝড় আঘাত হানার এক মাসের মধ্যেই সুন্দরবন তার স্বাভাবিক সৌন্দর্য ফিরে পেতে শুরু করেছে।
এই ম্যানগ্রোভ বনে ৩৫০ প্রজাতির পাখি, ২৯০ প্রজাতির প্রাণী, ৩০-৩৫ প্রজাতির সরীসৃপ, ৪২ প্রজাতির স্তন্যপায়ী, ৮-১০ প্রজাতির উভচর এবং ২০০ প্রজাতির মাছ ও অন্যান্য জলজ প্রাণী রয়েছে।
আরও পড়ুন: সুন্দরবন সংলগ্ন ৫২টি নদী ও খালের তীরে পুনরুদ্ধার করা হবে ম্যানগ্রোভ বন
`সুন্দরবনের মধু' বাংলাদেশের জিআই পণ্য হিসেবে নিবন্ধিত হচ্ছে
৪ মাস আগে
সীতাকুণ্ডে ‘মহানগর এক্সপ্রেস’ ট্রেনের ১৪ বগি বিচ্ছিন্ন, ৩ ঘণ্টায় চলাচল স্বাভাবিক
চট্টগ্রাম থেকে ঢাকাগামী ‘মহানগর এক্সপ্রেস’ ট্রেনটি সীতাকুণ্ডে ইঞ্জিনের বাফার (ক্লিপ) ভেঙে ১৪টি বগি বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। এতে কেউ হতাহত না হলেও যাত্রীদের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে।
বুধবার (৩১ জানুয়ারি) বেলা ২টার দিকে উপজেলার উত্তর এয়াকুব নগর এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। প্রায় ৩ ঘণ্টা ধরে মেরামতের পর বিকাল ৫টার দিকে ট্রেনটি যাত্রী নিয়ে ঢাকার উদ্দেশ্যে ছেড়ে যায়।
আরও পড়ুন: সীতাকুণ্ডে দুর্বত্তদের আগুনে পুড়ল পিকআপ
ট্রেনের যাত্রীরা বলেন, চট্টগ্রাম রেলস্টেশন থেকে মহানগর এক্সপ্রেস ট্রেনটি ছেড়ে আসার পর সীতাকুণ্ডে চলন্ত অবস্থায় হঠাৎ বিকট শব্দে ইঞ্জিন থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। এসময় যাত্রীরা ভয়ে আতঙ্কিত হয়ে পড়েন।
ইঞ্জিনের বাফার (ক্লিপ) ভেঙে ট্রেনের ১৪টি বগি বিচ্ছিন্ন হলেও চালক তা বুঝতে না পেরে দুর্ঘটনাস্থল থেকে প্রায় ৪০০ থেকে ৫০০ গজ দূরে ট্রেনটি চালিয়ে নিয়ে যান। এরপর বগি বিচ্ছিন্ন হওয়ার বিষয়টি টের পেয়ে থামান ট্রেন।
সীতাকুণ্ড রেলওয়ে স্টেশন মাস্টার মোজাম্মেল হোসেন বলেন, ‘দুর্ঘটনার পর বিচ্ছিন্ন বগিগুলো ইঞ্জিনের সহায়তায় টেনে এনে ফের জুড়ে দিলে ট্রেনটি ঢাকার উদ্দেশ্যে ছেড়ে যায়। উদ্ধার কাজ সম্পন্ন করা পর্যন্ত প্রায় তিন ঘণ্টা ট্রেনটি আটকে ছিল। তবে বিকল্প পথে স্বাভাবিক ছিল ট্রেন চলাচল।’
আরও পড়ুন: সীতাকুণ্ডে উৎপাদিত শিম যাচ্ছে ইতালিতে, নতুন সম্ভাবনার দ্বার উন্মোচন
সীতাকুণ্ডে বাসের ধাক্কায় ত্রিপুরা সর্দার নিহত
৯ মাস আগে
ভাঙা রেললাইন মেরামত, রাজশাহীর রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
রাজশাহীতে রেললাইন ভাঙা থাকায় অল্পের জন্য রক্ষা পেয়েছে বরেন্দ্র এক্সপ্রেস। সোমবার (২৯ জানুয়ারি) বেলা ১১টার দিকে চারঘাট উপজেলার নন্দনগাছী স্টেশনের কাছে এ ঘটনা ঘটে।
এ ঘটনার পর রাজশাহীর সঙ্গে সারাদেশের রেল যোগাযোগ বন্ধ হয়ে গিয়েছিল। এর এক ঘণ্টা পর রেললাইন মেরামত করে পুনরায় রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক হয়।
আরও পড়ুন: মার্চেই কালুরঘাট সেতুতে যান চলাচল শুরু হবে: রেলমন্ত্রী
জানা গেছে, চিলাহাটি থেকে ছেড়ে আসে বরেন্দ্র এক্সপ্রেস ট্রেন। তবে রাজশাহীর নন্দনগাছী স্টেশন এলাকায় রেললাইন ভাঙা থাকায় দুর্ঘটনায় পড়তে যাচ্ছিল। এ সময় এলাকাবাসীর দেখানো লাল পতাকায় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা পেয়েছে বরেন্দ্র এক্সপ্রেস ট্রেনটি।
এছাড়া লাইনে কাজ চলার কারণে কিছু সময় থেমে থাকতে হয়েছে ঢাকা থেকে রাজশাহীর উদ্দেশে ছেড়ে আসা ধূমকেতু এক্সপ্রেস ট্রেন।দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক হয়।
পশ্চিমাঞ্চল রেলওয়ের মহাব্যবস্থাপক (জিএম) অসীম কুমার তালুকদার বলেন, নন্দনগাছী স্টেশনে পৌঁছার আগে ওই এলাকায় রেললাইনের পাত ভাঙা থাকায় সেখানে থাকা কয়েকজন লোক লাল নিশানা টানিয়ে ট্রেনটি থামায়। পরে রেলওয়ের প্রকৌশলীরা ঘটনাস্থলে গিয়ে ভাঙা স্থানটি পরীক্ষা করে।
আরও পড়ুন: পুরোনোদের অভিজ্ঞতা নিয়ে রেলকে সামনের দিকে এগিয়ে নেওয়া হবে: রেলমন্ত্রী
তিরি আরও বলেন, রেললাইনের একটি পাত কোনোভাবে ভেঙে গিয়েছিল। খবর পেয়ে তাদের প্রকৌশলীরা নিজস্ব টিম নিয়ে দ্রুত ঘটনাস্থলে গিয়ে রেললাইন মেরামত করেন। তাতে দূরে থাকা ট্রেনগুলোর গতি কমিয়ে দেওয়া হয়। এভাবে ওই পথ দিয়ে প্রায় ১ ঘণ্টা ট্রেন যোগাযোগ বন্ধ রাখা হয়।
অসীম কুমার বলেন, লাইন মেরামতের কাজ শেষ হলে দুপুর সাড়ে ১২টার পর থেকে রাজশাহীর সঙ্গে গোটা দেশের রেলপথ যোগাযোগ আবারও স্বাভাবিক হয়।
তবে কীভাবে রেলের পাত ভেঙেছে সেটি তদন্ত করে দেখা হচ্ছে বলেও জানান পশ্চিমাঞ্চল রেলওয়ের এই কর্মকর্তা।
আরও পড়ুন: মারা গেলেন খুলনায় স্থায়ী অস্ট্রেলিয়ার চিত্রশিল্পী ম্যালকম কেইথ
৯ মাস আগে