আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবি
আ. লীগ নিষিদ্ধের দাবি: শাহবাগে অবরোধ চলছে, তিনটায় জমায়েত
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে টানা দ্বিতীয় দিনের মতো শনিবার শাহবাগ মোড়ে অবরোধ কর্মসূচি চলেছে। দাবি আদায়ের এই কর্মসূচির অংশ হিসেবে বিকাল ৩টায় সেখানে গণজমায়েত অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন, অবরোধের কারণে শাহবাগের সঙ্গে যুক্ত সড়কগুলো বন্ধ থাকলেও অ্যাম্বুলেন্সসহ জরুরি যানবাহন চলাচলের সুযোগ দিচ্ছেন আন্দোলনকারীরা।
গাজীপুর থেকে এসে আন্দোলনে অংশ নেওয় কাওসার আহমেদ বলেন, ‘আমাদের অবরোধ কর্মসূচি চলছে এবং আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ না হওয়া পর্যন্ত এটি চলবে।’
গত বৃহস্পতিবার রাত ১০টার পর থেকে এনসিপির দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহর নেতৃত্বে প্রধান উপদেষ্টার বাসভবন যমুনার সামনে এ কর্মসূচি শুরু হয়।
আরও পড়ুন: শেখ মুজিবের কালো আইনেই আ.লীগ নিষিদ্ধ হতে পারে: অ্যাটর্নি জেনারেল
সেদিন রাত ১০টায় যমুনার সামনে উপস্থিত হন হাসনাত। এরপর থেকেই গণহত্যাকারী হিসেবে আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে মিছিল নিয়ে জড়ো হতে থাকেন আন্দোলনকারীরা।
পরে গতকাল (শুক্রবার) এই কর্মসূচি শাহবাগে সরে আসে। বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে আন্দোলনকারীরা আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে শাহবাগ মোড় অবরোধ করে এবং দাবি পূরণ না হওয়া পর্যন্ত অবস্থান কর্মসূচি চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দেয়। এরপর তিন দফা দাবিতে গণজমায়েতের ঘোষণা দেন হাসনাত।
শুক্রবার (৯ মে) রাতে একটি ফেসবুক পোস্টে তিনি শনিবার বিকাল ৩টা থেকে শাহবাগে গণজমায়েত অনুষ্ঠিত হবে বলে জানান।
তাদের দাবিগুলো হলো— আওয়ামী লীগকে সন্ত্রাসী সংগঠন ঘোষণা ও নিষিদ্ধ করা, জুলাই ঘোষণাপত্র দেওয়া এবং আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে দলটির বিচারের জন্য আইনে প্রয়োজনীয় বিধান যোগ করা।
আরও পড়ুন: শেখ হাসিনাকে ফেরাতে ইন্টারপোলের মাধ্যমে চেষ্টা চলছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
এনসিপি নেতাকর্মীদের পাশাপাশি সাধারণ মানুষকেও আন্দোলনে অংশ নিতে দেখা যায়। এ ছাড়া জামায়াতে ইসলামী, ইনকিলাব মঞ্চ, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ, এবি পার্টিসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলও এই আন্দোলনে ইতোমধ্যে সংহতি প্রকাশ করেছে।
২০৯ দিন আগে
আ.লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে ইলিয়াস কাঞ্চনের জেপিবির একাত্মতা প্রকাশ
আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করার দাবিতে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আব্দুল্লাহর আহ্বানে শিক্ষার্থীদের চলমান আন্দোলনের প্রতি পূর্ণ সমর্থন জানিয়েছে নতুন রাজনৈতিক দল জনতা পার্টি বাংলাদেশ (জেপিবি)। আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করার চলমান দাবির সঙ্গে একাত্মতা পোষণ করেছেন দলটির চেয়ারম্যান এবং অভিনেতা ও নিরাপদ সড়ক আন্দোলনের প্রধান ইলিয়াস কাঞ্চন।
পারিবারিক কারণে লন্ডনে অবস্থান করা ইলিয়াস কাঞ্চন শুক্রবার (৯ মে) সকালে সেখান থেকে এক ভিডিও বার্তায় এই একাত্মতা পোষণ করেন।
ভিডিও বার্তায় তিনি বলেন, ‘ছাত্রদের চলমান দাবির প্রতি আমি জনতা পার্টির বাংলাদেশের পক্ষ থেকে একাত্মতা পোষণ করছি। বর্তমানে আমি পারিবারিক প্রয়োজনের লন্ডনে অবস্থান করায় এই ভিডিও বার্তায় তাদের আন্দোলনে সমর্থন জানাচ্ছি।’
তিনি আরও বলেন, ‘২৪ এর চেতনাকে আমরা হৃদয়ে ধারণ করি, কোনো ফ্যাসিস্ট মানব না। আমি দেশে ফিরে এসে ছাত্রদের সঙ্গে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে এগিয়ে যাব। বর্তমানে আমাদের নির্বাহী চেয়ারম্যান গোলাম সারওয়ার মিলন এবং মহাসচিব শওকত মাহমুদ দলের অন্যান্য নেতাদের নিয়ে ছাত্রদের আন্দোলনের পাশে আছেন।’
আরও পড়ুন: আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বাদ জুমা বড় জমায়েতের ডাক
গতকাল (বৃহস্পতিবার) রাত ১০টার পর থেকে হাসনাত আবদুল্লাহর নেতৃত্বে এ কর্মসূচি শুরু হয়।
রাত ১০টায় যমুনার সামনে উপস্থিত হন হাসনাত। এরপর থেকেই গণহত্যাকারী হিসেবে আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে মিছিল নিয়ে জড়ো হতে থাকেন আন্দোলনকারীরা।
এনসিপি নেতাকর্মীদের পাশাপাশি সাধারণ মানুষকেও আন্দোলনে অংশ নিতে দেখা যায়। এ ছাড়া জামায়াতে ইসলামী, ইনকিলাব মঞ্চ, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ, এবি পার্টিসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলও এই আন্দোলনে ইতোমধ্যে সংহতি প্রকাশ করেছে।
এদিকে, আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে আজ বাদ জুমা বড় জমায়েতের ডাক দিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ। প্রধান উপদেষ্টার বাসভবন যমুনার পূর্ব পাশে ফোয়ারার সামনে এই জমায়েত হবে বলে জানিয়েছেন তিনি।
আজ (শুক্রবার) এই জমায়েতে সর্বস্তরের জনগণকে অংশ নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন হাসনাত।
তিনি বলেছেন, ‘সার্ক ফোয়ারার সামনে মঞ্চ নির্মাণের কাজ শুরু হয়েছে। সেখানে বাদ জুমা জনসমুদ্র হবে। আজ তারা বুঝতে পারবেন কারা আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ চায়।’
২১০ দিন আগে
আ.লীগ নিষিদ্ধের দাবি: জাবিতে বিক্ষোভ, মহাসড়ক অবরোধ
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে গণহত্যার দায়ে অনতিবিলম্বে আওয়ামী লীগ ও তার সহযোগী সংগঠনগুলোকে নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল করেছে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) শিক্ষার্থীরা। এ সময় ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক অবরোধ করা হয়।
বৃহস্পতিবার (৮ মে) দিবাগত রাত ১টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের বটতলা এলাকা থেকে একটি বিক্ষোভ মিছিল বের করা হয়। এরপর মিছিলটি ক্যাম্পাসের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়ক প্রদক্ষিণ করে মেইন গেইট (ডেইরি গেইট) সংলগ্ন ঢাকা-আরিচা মহাসড়কে অবস্থান নেয়।
এ সময় শিক্ষার্থীরা প্রায় ৩০মিনিট সময় ধরে মহাসড়ক অবরোধ করে রাখেন। এতে মহাসড়কের দুই লেনের যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। শেষে রাত দুইটা নাগাদ তারা মিছিলটি সরিয়ে নিলে আবারও যান চলাচল স্বাভাবিক হয়।
আরও পড়ুন: আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বাদ জুমা বড় জমায়েতের ডাক
বিক্ষোভ চলাকালে শিক্ষার্থীরা বলেন, গত ১৭ বছরের আওয়ামী দুঃশাসনে বাংলাদেশকে একটি কারাগারে রুপান্তর করা হয়েছিল। পরিশেষে গত বছরের জুলাই আন্দোলনে দুই হাজার ছাত্র জনতার রক্তের ওপর হোলি খেলেছে পতিত আওয়ামী লীগ সরকার। অনতিবিলম্বে এই সন্ত্রাসী সংগঠনটিকে নিষিদ্ধ করতে হবে। অন্যথায় কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি দেওয়া হয় অবস্থান কর্মসূচি থেকে।
মিছিলে অংশগ্রহণকারী শিক্ষার্থীদের ‘আওয়ামী লীগের ঠিকানা, এই বাংলায় হবে না’, ‘আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ কর, করতে হবে করতে হবে’, ‘অমার ভাই কবরে, খুনি কেনো বাহিরে’, ‘আওয়ামী লীগের সন্ত্রাসীরা, হুঁশিয়ার সাবধান’, ‘আওয়ামী লীগের গদিতে, আগুন জ্বালো একসাথে’, ‘আওয়ামী লীগের কালো হাত, ভেঙে দাও গুঁড়িয়ে দাও’ ইত্যাদি স্লোগান দিতে শোনা যায়।
২১০ দিন আগে
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বাদ জুমা বড় জমায়েতের ডাক
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে আজ বাদ জুমা বড় জমায়েতের ডাক দিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ। প্রধান উপদেষ্টার বাসভবন যমুনার পূর্ব পাশে ফোয়ারার সামনে এই জমায়েত হবে বলে জানিয়েছেন তিনি।
শুক্রবার (৯ মে) এই জমায়েতে সর্বস্তরের জনগণকে অংশ নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন হাসনাত।
তিনি বলেন, ‘সার্ক ফোয়ারার সামনে মঞ্চ নির্মাণের কাজ শুরু হয়েছে। সেখানে বাদ জুমা জনসমুদ্র হবে। আজ তারা বুঝতে পারবেন কারা আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ চায়।’
‘ব্যান ব্যান আওয়ামী লীগ’, ‘সারা বাংলায় খবর দে’, ‘২৪ এর বাংলায়, ‘আওয়ামী লীগের ঠাঁই নাই’, ‘দিল্লি না ঢাকা, ঢাকা ঢাকা’ ইত্যাদি স্লোগানে আজ সকাল থেকেই উত্তাল রয়েছে প্রধান উপদেষ্টার বাসভবন তথা যমুনা প্রাঙ্গণ।
গতকাল (বৃহস্পতিবার) রাত ১০টার পর থেকে এনসিপির দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহর নেতৃত্বে এ কর্মসূচি শুরু হয়।
রাত ১০টায় যমুনার সামনে উপস্থিত হন হাসনাত। এরপর থেকেই গণহত্যাকারী হিসেবে আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে মিছিল নিয়ে জড়ো হতে থাকেন আন্দোলনকারীরা।
২১০ দিন আগে
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে যমুনার সামনে ছাত্র-জনতার অবস্থান
আওয়ামী লীগের বিচার নিশ্চিত ও দলটিকে নিষিদ্ধের দাবিতে প্রধান উপদেষ্টার বাসভবন যমুনার সামনে অবস্থান কর্মসূচি শুরু করেছে ছাত্র-জনতা।
বৃহস্পতিবার (৮ মে) রাত ১০টার পর থেকে এনসিপির দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহর নেতৃত্বে এ কর্মসূচি শুরু হয়।
রাত ১০টায় যমুনার সামনে উপস্থিত হন হাসনাত আব্দুল্লাহ। এরপর থেকেই গণহত্যাকারী হিসেবে আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে মিছিল নিয়ে জড়ো হতে থাকেন আন্দোলনকারীরা।
এর আগে, নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক আইডিতে প্রধান উপদেষ্টার বাসভবন যমুনার সামনে অবস্থান কর্মসূচি শুরু করার ঘোষণা দেন হাসনাত আব্দুল্লাহ।
তিনি বলেন, ‘গণহত্যাকারী আওয়ামী লীগের বিচার নিশ্চিত ও রাজনৈতিক কার্যক্রম নিষিদ্ধের সুস্পষ্ট রোডম্যাপ না পাওয়া পর্যন্ত আজ রাত দশটা থেকে প্রধান উপদেষ্টার বাসভবন যমুনার সামনে অবস্থান কর্মসূচি চলবে। যার অ্যাজেন্ডায় গণহত্যাকারী আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের সুস্পষ্ট বয়ান নাই, তার সঙ্গে আমরা নাই।’
২১০ দিন আগে