বিশ্বব্যাপী
বিশ্বব্যাপী পাটপণ্যের ব্যাপক চাহিদা তৈরি হয়েছে: পাটমন্ত্রী
বর্তমান টেকসই উন্নয়নের যুগে বিশ্বব্যাপী পরিবেশবান্ধব পাট ও পাটপণ্যের ব্যাপক চাহিদা তৈরি হয়েছে বলে জানিয়েছেন বস্ত্র ও পাটমন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানক।
শনিবার (১৭ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যায় ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলাস্থ জুট ডাইভারসিফিকেশন প্রমোশন সেন্টারের (জেডিপিসি) প্যাভিলিয়নে বহুমুখী পাটপণ্যের প্রদর্শনী পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।
আরও পড়ুন: দেশের বস্ত্রখাত এক মোড়লের উপর নির্ভরশীল নয়: পাটমন্ত্রী
তিনি বলেন, পাট আমাদের প্রধান রপ্তানি পণ্য ছিল। কিন্তু আমাদের গর্বের পাট অনেকটা হারিয়ে গিয়েছিল। পাটকে আবারও আমরা প্রধান রপ্তানি পণ্যের তালিকায় দেখতে চাই।
তিনি আরও বলেন, এবার আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলায় স্থান সংকুলান না হওয়ায় মাত্র ২০জন উদ্যোক্তাকে উৎপাদিত বহুমুখী পাটপণ্য প্রদর্শনীর সুযোগ দেওয়া গেছে। তবে আগামী মেলায় আরও বড় প্যাভিলিয়ন নির্মাণ করে আরও বেশি উদ্যোক্তাদের পণ্য প্রদর্শনীর ব্যবস্থা করা হবে।
মন্ত্রী বলেন, আমি বহুমুখী পাটপণ্যের রপ্তানি বাড়াতে বেসরকারি খাতের উদ্যোগকে উৎসাহিত করার জন্য যা যা করণীয় আছে তাই করব।
আরও পড়ুন: পাট উৎপাদনে উৎসাহিত করা হবে: পাটমন্ত্রী
ভুল সিদ্ধান্তের কারণে বিএনপি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে: বস্ত্র ও পাটমন্ত্রী
৩৯৩ দিন আগে
বাংলা সাহিত্যকে বিশ্বব্যাপী তুলে ধরতে ডিজিটাল বই প্রকাশের উদ্যোগ নিন: প্রধানমন্ত্রী
বাংলা ভাষা, সাহিত্য ও সংস্কৃতির উন্নয়নে ডিজিটাল পদ্ধতিতে বই প্রকাশনা এবং অনুবাদের প্রয়োজনীয়তার ওপর গুরুত্বারোপ করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
তিনি বলেন, আমরা যদি আমাদের ভাষা, সাহিত্য ও সংস্কৃতিকে ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে দিতে চাই- তাহলে সময়ের সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলতে হবে। আমি প্রকাশকদের অনুরোধ করব, শুধু মুদ্রিত বই নয়, ডিজিটাল বইও প্রকাশ করুন।
বৃহস্পতিবার (১ ফেব্রুয়ারি) বিকালে বাংলা একাডেমি প্রাঙ্গণে অমর একুশে বইমেলা-২০২৪ এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে এ আহ্বান জানান প্রধানমন্ত্রী।
সোহরাওয়ার্দী উদ্যান ও সংলগ্ন এলাকায় দেশের সর্ববৃহৎ বার্ষিক বইমেলার আয়োজন করেছে বাংলা একাডেমি।
প্রকাশকদের উদ্দেশে শেখ হাসিনা বলেন, ডিজিটাল প্রকাশক হলে বিদেশের সব মানুষের কাছে তাদের বই পৌঁছে যাবে। তিনি বলেন, 'অন্য ভাষাভাষীর মানুষও বইগুলো পড়তে পারবেন।’
আরও পড়ুন: চিকিৎসা গবেষণা বাড়াতে বায়োব্যাংক প্রতিষ্ঠার আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর
এ প্রসঙ্গে তিনি বাংলা একাডেমিকে অনলাইন পাঠকদের জন্য প্রকাশিত বইয়ের ডিজিটাল সংস্করণ নিয়ে একটি ওয়েব পোর্টাল খোলার নির্দেশ দেন।
ছাপানো বইয়ের পাশাপাশি অডিও ভার্সন বই পাঠাগারে সহজলভ্য করা অপরিহার্য বলেও উল্লেখ করেন তিনি।
প্রধানমন্ত্রী অনুবাদ সাহিত্যে অবদানের জন্য বাংলা একাডেমিকে ধন্যবাদ জানিয়ে বলেন, ‘একসময় অনেকেই বিদেশি সাহিত্য অনুবাদ না করার দাবি তুলেছিলেন। কিন্তু আমি অনুবাদের পক্ষে। অন্য ভাষার সাহিত্য অনুবাদ না হলে আমরা কীভাবে অন্য জাতি, দেশ ও সংস্কৃতি সম্পর্কে জানব?’
শেখ হাসিনা বলেন, একই সঙ্গে বিভিন্ন ভাষাভাষীর মানুষ বাংলা সাহিত্য যেমন অন্যান্য ভাষায় অনুবাদ করতে পারবে, তেমনি বাংলা সাহিত্য পড়ার সুযোগ পাবে।
তিনি বলেন, ‘আমরা যদি আমাদের বইগুলো অন্যান্য ভাষায় অনুবাদ করতে পারি তাহলে আমাদের মাতৃভাষা বাংলা, সাহিত্য ও সংস্কৃতিকে বিশ্বের সর্বত্র আরও দ্রুত তুলে ধরতে পারব। সুতরাং আমাদের এটি নিশ্চিত করতে হবে।’
আরও পড়ুন: বিদ্যমান সম্পর্ককে উচ্চতর পর্যায়ে নিতে সম্মত বাংলাদেশ-সৌদি আরব
সরকারের ভিশন-২০৪১ এর কথা উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, জনসংখ্যা, সরকার, অর্থনীতি ও সমাজকে স্মার্ট করার মাধ্যমে বাংলাদেশ ভবিষ্যতে স্মার্ট হবে।
তিনি বলেন, ‘আমরা যদি একটি স্মার্ট সমাজ গড়ে তুলতে চাই, তাহলে আমাদের ভাষা, সাহিত্য ও সংস্কৃতি সবকিছুকে সমৃদ্ধ করতে হবে।’
এখন বইমেলা জেলা পর্যায়ে অনুষ্ঠিত হয় উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, সরকার পর্যায়ক্রমে এই বইমেলাকে উপজেলা পর্যায়ে নিয়ে যাবে।
১৯৭৪ সালে জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বাংলায় ভাষণ দিয়েছিলেন উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, বঙ্গবন্ধু বাংলাকে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে নিয়ে গিয়েছিলেন।
তিনি আরও বলেন, রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর বাংলা ভাষার আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি এনে দিয়েছেন এবং বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান তার বক্তব্য, কর্ম এবং রাজনৈতিক, সামাজিক ও অর্থনৈতিক সংগ্রামের মাধ্যমে বাংলা ভাষাকে আন্তর্জাতিক দরবারে নিয়ে গেছেন।
আরও পড়ুন: একুশে বইমেলা উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী
৪০৯ দিন আগে
সেপ্টেম্বরে বিশ্বব্যাপী চিনির দাম বেড়েছে ১০ শতাংশ: এফএও
জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থা (এফএও) জানিয়েছে, প্রধান সরবরাহকারীদের উৎপাদন হ্রাস, জ্বালানির দাম এবং এল নিনোর প্রভাবের কারণে সেপ্টেম্বরে বিশ্বব্যাপী চিনির দাম প্রায় ১০ শতাংশ বেড়েছে। ২০১০ সালের পর এই দাম সর্বোচ্চ পর্যায়ে পৌঁছেছে।
এফএও আরও জানিয়েছে, চিনির উৎপাদন কম হওয়ার কারণে সেপ্টেম্বরে চিনির দাম আগস্টের তুলনায় গড়ে ৯ দশমিক ৮ শতাংশ বেশি ছিল। জ্বালানির দাম বেড়ে যাওয়ায় পরিবহন খরচ বৃদ্ধি এবং এল নিনোর কারণে প্রশান্ত মহাসাগরে শুষ্ক আবহাওয়াও এর জন্য দায়ী।
আরও পড়ুন: খরা, যুদ্ধের মধ্যে ২০২২ সালে বিশ্বব্যাপী খাদ্যের দাম রেকর্ড উচ্চতায় পৌঁছায়: এফএও
এফএও সাব-ইনডেক্স অনুযায়ী, ২০১০ সালের নভেম্বরের পর গত সেপ্টেম্বরে চিনির দাম বৃদ্ধি সর্বোচ্চ স্তরে পৌঁছেছে। কিন্তু সামগ্রিক এফএও খাদ্য মূল্য সূচকের অন্যান্য খাতে কম নাটকীয় পরিবর্তন দেখা গেছে।
বৈশ্বিকভাবে লেনদেন হওয়া খাদ্যপণ্যের আন্তর্জাতিক মূল্যের মাসিক পরিবর্তনের হিসাব রাখা সূচকটি সেপ্টেম্বরে গড়ে ১২১ দশমিক ৫ পয়েন্ট ছিল, যা আগস্টে ছিল ১২১ দশমিক ৪ পয়েন্ট।
এফএওর মতে, এক বছর আগে সূচকটি বর্তমান মূল্যের তুলনায় ১০ দশমিক ৭ শতাংশ কম ছিল এবং ২০২২ সালের মার্চে সর্বকালের সর্বোচ্চ ২৪ শতাংশ কম ছিল।
আরও পড়ুন:কৃষ্ণ সাগর চুক্তি বাতিলের পর বিশ্বব্যাপী খাদ্যের দাম বেড়েছে: এফএও
৫২৬ দিন আগে
ঢাকার বাতাসের মান বুধবার সকালেও ‘মধ্যম’
বুধবার সকালেও রাজধানীর বাতাসের মান ‘মধ্যম’ পর্যায়ে রয়েছে।
এদিন সকাল ৮টা ৪৭ মিনিটে এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স (একিউআই) স্কোর ৯৫ নিয়ে ঢাকা বিশ্বব্যাপী দূষিত শহরের তালিকার ১৫তম স্থানে রয়েছে।
সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাই, সৌদি আরবের রিয়াদ এবং ইন্দোনেশিয়ার জাকার্তা যথাক্রমে ১৮৬, ১৬৪ এবং ১৫৮ একিউআই স্কোর নিয়ে তালিকার প্রথম তিনটি স্থান দখল করেছে।
পেয়ে বিশ্বব্যাপী প্রতি বছর আনুমানিক ৭০ লাখ মানুষ মারা যায়।
আরও পড়ুন: আবহাওয়ার পূর্বাভাস: দেশের বিভিন্ন স্থানে হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে
৫০ থেকে ১০০ এর মধ্যে স্কোর থাকলে তাকে ‘মধ্যম’ বা ‘গ্রহণযোগ্য’ পর্যায় হিসেবে বিবেচনা করা হয়।
অন্যদিকে, একিউআই স্কোর ১০১ থেকে ১৫০ হলে সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য ‘অস্বাস্থ্যকর’ ধরা হয় এবং ১৫১ থেকে ২০০ এর মধ্যে একিউআই স্কোরকে 'অস্বাস্থ্যকর' বলে মনে করা হয়।
এছাড়া ২০১ থেকে ৩০০ একিউআই স্কোরকে 'খুব অস্বাস্থ্যকর' এবং ৩০১ থেকে ৪০০ একিউআই স্কোরকে 'ঝুঁকিপূর্ণ' হিসেবে বিবেচনা করা হয়, যা বাসিন্দাদের জন্য গুরুতর স্বাস্থ্য ঝুঁকি তৈরি করে।
বাংলাদেশে একিউআই নির্ধারণ করা হয় দূষণের পাঁচটি বৈশিষ্ট্যের ওপর ভিত্তি করে। সেগুলো হলো- বস্তুকণা (পিএম১০ ও পিএম২.৫), এনও২, সিও, এসও২ ও ওজোন (ও৩)।
দীর্ঘদিন ধরে বায়ু দূষণে ভুগছে ঢাকা। এর বাতাসের গুণমান সাধারণত শীতকালে অস্বাস্থ্যকর হয়ে যায় এবং বর্ষাকালে কিছুটা উন্নত হয়।
২০১৯ সালের মার্চ মাসে পরিবেশ অধিদপ্তর ও বিশ্বব্যাংকের একটি প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, ঢাকার বায়ু দূষণের তিনটি প্রধান উৎস হলো- ইটভাটা, যানবাহনের ধোঁয়া ও নির্মাণ সাইটের ধুলো।
ওয়ার্ল্ড হেলথ অর্গানাইজেশন (ডব্লিউএইচও) অনুসারে, বায়ু দূষণের ফলে স্ট্রোক, হৃদরোগ, ক্রনিক অবস্ট্রাকটিভ পালমোনারি ডিজিজ, ফুসফুসের ক্যান্সার এবং তীব্র শ্বাসযন্ত্রের সংক্রমণের কারণে মৃত্যুহার বৃদ্ধি পেয়ে বিশ্বব্যাপী প্রতি বছর আনুমানিক ৭০ লাখ মানুষ মারা যায়।
আরও পড়ুন: ঢাকার বাতাসের মান মঙ্গলবার সকালেও ‘মধ্যম’
ঢাকার বাতাসের মান সোমবার সকালেও ‘মধ্যম’
৬০৭ দিন আগে
সংক্রামক রোগ থেকে বিশ্বব্যাপী শিশুদের রক্ষায় সম্মিলিতভাবে কাজ করতে হবে: প্রধানমন্ত্রী
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বিশ্বের সমস্ত শিশু যাতে প্রাণঘাতী সংক্রামক রোগ থেকে প্রতিরোধী হয় তা নিশ্চিত করতে সম্মিলিত কাজের ওপর জোর দিয়েছেন।
বৃহস্পতিবার স্পেনের রাজধানী মাদ্রিদে ১৩-১৫ জুন অনুষ্ঠিত গ্যাভি-এর ‘গ্লোবাল ভ্যাকসিন ইমপ্যাক্ট কনফারেন্স: রেইজিং জেনারেশন ইমিউনিটি’-তে ধারণ করা একটি ভিডিও বিবৃতিতে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘বিশ্বব্যাপী সমস্ত শিশু যাতে প্রাণঘাতী সংক্রামক রোগ থেকে প্রতিরোধী হয় তা নিশ্চিত করার জন্য আমাদের অবশ্যই একসঙ্গে কাজ করতে হবে।’
বিশ্বের শিশুদের জন্য টিকাদান একটি মহান উপহার উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, তিনি ‘জেনারেশন ইমিউনিটি’ বাড়ানোর সম্মেলনের লক্ষ্যকে সমর্থন করেন।
তিনি বলেন, ভ্যাকসিন তৈরি এবং স্বাস্থ্য ব্যবস্থাকে শক্তিশালী করার জন্য গ্যাভি’র সহায়তার চমৎকার ব্যবহারের মাধ্যমে বাংলাদেশ প্রাথমিক টিকাদানের কভারেজ ৯৮ শতাংশ পর্যন্ত প্রসারিত করেছে।
এই পরিমাণের প্রায় ৮০ শতাংশ হাম, পোলিও এবং নিউমোনিয়ার বিরুদ্ধে নতুন ভ্যাকসিনের জন্য অর্থায়ন করেছে, তিনি বলেন, ‘আমাদের ভ্যাকসিন পরিচালনার জন্য প্রশিক্ষিত কর্মীবাহিনীর একটি প্রশিক্ষিত বহর রয়েছে।’
বাংলাদেশ প্রতি বছর একটি জাতীয় টিকা দিবস পালন করে উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আমাদের সরকার সমতা ও সামাজিক ন্যায়বিচারের ওপর দৃষ্টি নিবদ্ধ করে জাতীয় টিকাদান নীতি আপডেট করেছে।’
২০০১ সালে শুরু হওয়া বাংলাদেশ এবং গ্যাভি-এর মধ্যে অংশীদারিত্বের কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, গ্যাভি’র সহায়তায় বাংলাদেশ এখন জরায়ুর ক্যান্সারের বিরুদ্ধে লড়াই করার জন্য এইচপিভি ভ্যাকসিন চালু করেছে।
আরও পড়ুন: ‘ভ্যাকসিন হিরো’ সম্মাননায় ভূষিত প্রধানমন্ত্রী
তিনি বলেন, ‘আমরা কলেরা ভ্যাকসিন নিয়ে অগ্রণী কাজ করেছি এবং আমাদের অভিজ্ঞতা অন্য দেশে নিয়ে গিয়েছি।’
কোভিড-১৯ চলাকালীন শেখ হাসিনা মহামারি ভ্যাকসিনকে বৈশ্বিক জনসাধারণের পণ্য হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়ার আহ্বান জানান।তিনি বলেন, ‘আমি আশা করি নতুন আন্তর্জাতিক মহামারী চুক্তি সেই আহ্বানকে প্রতিফলিত করবে।’
তিনি বলেন, ‘আমরা আমাদের স্থানীয় ফার্মাসিউটিক্যাল শিল্পকে সাশ্রয়ী মূল্যে কার্যকর মহামারি ভ্যাকসিন তৈরি এবং তৈরি করতে সহায়তা করছি।’ ‘আমরা ইমিউনাইজেশনে উদ্ভাবনের বিষয়ে গ্যাভি’র সঙ্গে অংশীদারি করতে প্রস্তুত।’
বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী মিয়ানমার থেকে জোরপূর্বক বাস্তুচ্যুত হয়ে বাংলাদেশে এখন আশ্রয় নেয়া রোহিঙ্গাদের শিশুদের টিকা দেওয়ার জন্য গ্যাভি’র সহায়তার কথা স্মরণ করেন।
শেখ হাসিনা বলেন, ২০০৯ এবং ২০১২ সালে বাংলাদেশ গ্যাভি অ্যালায়েন্স অ্যাওয়ার্ড পাওয়ায় তিনি গর্বিত বোধ করছেন। ‘২০১৯ সালে গ্যাভি’র 'ভ্যাকসিন হিরো' হিসেবে স্বীকৃতি পাওয়াকে আমি সম্মানের বিষয় বলে মনে করি।’
আরও পড়ুন: চতুর্থ শিল্প বিপ্লব যাতে মানবতাকে ক্ষুণ্ন করতে না পারে: শেখ হাসিনা
তিনি বলেছিলেন, ‘আমার জীবনের লক্ষ্য হলো আমাদের দেশকে আমাদের সন্তান এবং নাতি-নাতনিদের জন্য নিরাপদ, সহনশীল এবং সমৃদ্ধ করা।’
তিনি আশা প্রকাশ করেন যে গ্যাভি টিকা-প্রতিরোধযোগ্য রোগ থেকে শিশুদের বাঁচাতে বাংলাদেশের সমর্থন অব্যাহত রাখবে।
প্রধানমন্ত্রী এই গ্লোবাল ভ্যাকসিন ইমপ্যাক্ট কনফারেন্স আয়োজনের জন্য স্পেন সরকার এবং গ্যাভিকে ধন্যবাদ জানান।
গ্লোবাল ভ্যাকসিন ইমপ্যাক্ট কনফারেন্স গ্যাভির বর্তমান কৌশলগত সময়ের মধ্যে একটি গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক হিসেবে চিহ্নিত।
স্পেন সরকারের সহ-আয়োজক, বৈঠকটি মূল উদ্দেশ্যগুলোর বিরুদ্ধে ভ্যাকসিন অ্যালায়েন্সের অগ্রগতি এবং ভবিষ্যতের চ্যালেঞ্জ ও সুযোগগুলো মোকাবিলার জন্য কৌশল বিকাশের জন্য বিশ্ব নেতাদের এবং টিকাদান বিশেষজ্ঞদের আহ্বান করবে।
২০০০ সাল থেকে সম্মেলনের থিম ‘জেনারেশন ইমিউনিটি বাড়ানো’ সম্ভাব্য মারাত্মক সংক্রামক রোগ থেকে শিশুদের পুরো প্রজন্মকে রক্ষা করার জন্য ভ্যাকসিন অ্যালায়েন্সের অর্জন উদযাপন করে।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশের অর্থনীতি এখন মর্যাদাপূর্ণ অবস্থানে রয়েছে: প্রধানমন্ত্রী
৬৪০ দিন আগে
১৪ জুন পালিত হবে বিশ্ব রক্তদাতা দিবস
১৪ জুন বিশ্ব রক্তদাতা দিবস। ২০০৪ সালে দিবসটি প্রথম পালিত হয়েছিল। নিরাপদ রক্ত নিশ্চিত করা ও স্বেচ্ছা রক্তদাতাদের উৎসাহ দিতেই বিশ্বব্যাপী পালিত হয়ে আসছে দিবসটি।
সারাবিশ্বের মতো বাংলাদেশেও নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে পালিত হবে দিবসটি।
দেশে রক্তের চাহিদা পূরণে স্বেচ্ছা রক্তদাতাদের প্রতি আহ্বান জানিয়ে থাকছে নানা কর্মসূচি।
এবার দিবসটির প্রতিপাদ্য নির্ধারিত হয়েছে ‘গিভ ব্লাড গিভ প্লাজমা শেয়ার লাইফ শেয়ার অফেন’। সহজ বাংলা করলে দাঁড়ায়- ‘রক্ত দান করুন, দান করুন প্লাজমা, যতবার সম্ভব গ্রহণ করুন জীবন বাঁচানোর এ অনন্য সুযোগ’।
আন্তর্জাতিকভাবে এ বছর বিশ্ব রক্তদাতা দিবসের বিশ্বব্যাপী অনুষ্ঠানের আয়োজক দেশ আলজেরিয়া।
আরও পড়ুন: উচ্চ রক্তচাপ (হাই প্রেশার) হলে যা এড়িয়ে চলা উচিত: ক্ষতিকর খাবার, পানীয়, অভ্যাস
আমাদের দেশে বুধবার (১৪ জুন) দিবস পালনে সরকারি নানা উদ্যোগের পাশাপাশি এবারও এগিয়ে আসছে সাড়ে চার লক্ষাধিক সুসংগঠিত ডোনার পুল নিয়ে গঠিত কোয়ান্টাম ফাউন্ডেশন।
বিকেলে রাজধানীর কাকরাইল আইডিইবি ভবনে দেশে প্রথমবারের মতো দুই শতাধিক স্বেচ্ছা রক্তদাতা ও দুই শতাধিক থ্যালাসেমিক রক্তগ্রহীতার মিলনমেলা এবং বিশেষ সেমিনারের আয়োজন করছে কোয়ান্টাম।
স্বেচ্ছা রক্তদাতারা নীরবে তাদের শরীরের গুরুত্বপূর্ণ অংশ রক্ত দান করে যান। রক্তদানের সময় তারা অধিকাংশ ক্ষেত্রে জানেনও না, এ রক্ত কোন মানুষটির শরীরে বইবে। একইভাবে রোগীদের কাছেও অচেনা থেকে যান রক্তদাতারা।
দাতা-গ্রহীতার আনন্দ আর কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপনের এমন মেলবন্ধনে উদ্বুদ্ধ হবেন নতুন রক্তদাতারা এমনই আশাবাদ সংশ্লিষ্টদের।
আমাদের দেশে রক্ত চাহিদার একটা বড় অংশ প্রয়োজন হয় থ্যালাসেমিয়া রোগীদের জন্যে।
হেমাটোলজি সোসাইটি অব বাংলাদেশ সূত্রে জানা যায়, দেশে থ্যালাসেমিয়া রোগীর সংখ্যা প্রায় ৮০ হাজার। থ্যালাসেমিয়ার বাহক রয়েছে এক কোটি সত্তর লাখেরও অধিক মানুষ।
দিন দিন এ সংখ্যা বাড়ছে। একজন থ্যালাসেমিয়া রোগীর প্রতি মাসে ১ থেকে ৩ ব্যাগ রক্তের প্রয়োজন হয়। থ্যালাসেমিয়া ছাড়াও রক্তস্বল্পতা, প্রসূতির রক্তক্ষরণ, অগ্নিদগ্ধ রোগী, বড় অপারেশন, দুর্ঘটনা ইত্যাদি নানা কারণে রক্তের প্রয়োজন হয়।
রক্তের এ চাহিদা পূরণে নতুন স্বেচ্ছা রক্তদাতার কোনো বিকল্প নেই। সাধারণত ১৮ থেকে ৬০ বছর বয়সী যেকোনো শারীরিক ও মানসিকভাবে সুস্থ সক্ষম ব্যক্তি প্রতি চার মাস পরপর রক্ত দিতে পারেন।
প্রসঙ্গত, প্রতিবছর প্রায় ৮-১০ লাখ ব্যাগ রক্ত চাহিদার একটা বড় অংশ পূরণ করে কোয়ান্টাম। ২০০০ সালে প্রতিষ্ঠার পর থেকে দুই দশকের যাত্রায় কোয়ান্টাম গড়েছে ৪ লক্ষ ৭৪ হাজার স্বেচ্ছা রক্তদাতার সুসংগঠিত ডোনার পুল। আর জীবন বাঁচানোর জন্যে এ পর্যন্ত সরবরাহ করেছে ১৫ লক্ষাধিক ইউনিট রক্ত ও রক্ত উপাদান।
আরও পড়ুন: সরকার কমিউনিটি ক্লিনিকের ওষুধ তালিকায় উচ্চ রক্তচাপ ও ডায়াবেটিসের ওষুধ অন্তর্ভুক্ত করবে
ভারতের সঙ্গে মৈত্রী রক্তের বন্ধন: তথ্যমন্ত্রী
৬৪২ দিন আগে
বিশ্বে করোনাভাইরাসে আক্রান্তের সংখ্যা ৬৯.০১ কোটির বেশি
বিশ্বে করোনাভাইরাসে আক্রান্তের সংখ্যা ৬৯ কোটি ১ লাখ ছাড়িয়েছে।
সর্বশেষ বৈশ্বিক পরিসংখ্যান অনুসারে, শনিবার দুপুর ১২টা পর্যন্ত বিশ্বব্যাপী করোনায় মোট আক্রান্তের সংখ্যা ৬৯ কোটি ১ লাখ ৪১ হাজার ৫৭৮ জনে পৌঁছেছে। এছাড়া এ ভাইরাসে মৃতের সংখ্যা ৬৮ লাখ ৯০ হাজার ১৯৬ জনে দাঁড়িয়েছে।
করোনায় সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত দেশ যুক্তরাষ্ট্রে এখন পর্যন্ত শনাক্তের সংখ্যা ১০ কোটি ৭১ লাখ ৮৪ হাজার ৬২০ জন এবং মোট মৃত্যুবরণ করেছে ১১ লাখ ৬৬ হাজার ৬৬২ জন।
বাংলাদেশের প্রতিবেশি দেশ ভারতে মোট শনাক্ত হয়েছে ৪ কোটি ৪৯ লাখ ৯২ হাজার ৬৪৮ জন এবং একই সময়ে মৃত্যুর সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৫ লাখ ৩১ হাজার ৮৮৮ জনে।
আক্রান্তের সংখ্যায় তৃতীয় অবস্থানে আছে ফ্রান্স। দেশটিতে এ পর্যন্ত করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছে ৪ কোটি ১ লাখ ১০ হাজার ১৬৮ জন এবং মারা গেছে ১ লাখ ৬৭ হাজার ৪৮০ জন।
আরও পড়ুন: দেশে করোনা আক্রান্ত আরও ৯৪ জন
বাংলাদেশ পরিস্থিতি
দেশে শুক্রবার সকাল ৮টা পর্যন্ত পূর্বের ২৪ ঘণ্টায় করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে কারও মৃত্যু হয়নি। এ সময় নতুন করে ৯৪ জনের শরীরে এ ভাইরাস শনাক্ত হয়েছে।
এখন পর্যন্ত দেশে করোনায় ২৯ হাজার ৪৫১ জনের মৃত্যু হয়েছে এবং শনাক্তের সংখ্যা ২০ লাখ ৪০ হাজার ২১২ জনে পৌঁছেছে।
আরও পড়ুন: দেশে করোনা আক্রান্ত আরও ১০৩ জন
দেশে করোনায় ১ জনের মৃত্যু, শনাক্ত ১৯৭
৬৪৫ দিন আগে
আরও ৯ হাজার কর্মী ছাঁটাই করছে অ্যামাজন
অনলাইন রিটেইল জায়ান্ট অ্যামাজন খরচ বাঁচাতে আরও ৯ হাজার কর্মী ছাঁটাই করার পরিকল্পনা করেছে।
বিশ্বব্যাপী ১৫ লাখ কর্মী নিয়োগকারী প্রতিষ্ঠানটি জানিয়েছে, ক্লাউড কম্পিউটিং ও বিজ্ঞাপনসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে এই ছাঁটাই কমবে।
এতে কোন কোন দেশ ক্ষতিগ্রস্ত হবে তা না বললেও আগামী কয়েক সপ্তাহের মধ্যে উক্ত পদগুলো বন্ধ করে দেয়া হবে বলে জানিয়েছে তারা।
প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) অ্যান্ডি জেসি বলেছেন যে এটি একটি ‘কঠিন সিদ্ধান্ত’, তবে এতে দীর্ঘমেয়াদে কোম্পানির জন্য সেরাটাই হবে।
আরও পড়ুন: ক্যালিফোর্নিয়ার রাস্তায় রোবোট্যাক্সির সফল পরীক্ষা চালাল অ্যামাজনের জুক্স
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি জানিয়েছে যে কোম্পানিটি ইতোমধ্যে জানুয়ারিতে ১৮ হাজার কর্মী ছাঁটাই করেছে।
জেসি বলেন, সাম্প্রতিক বছরগুলোতে অ্যামাজনের ব্যবসার বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই ‘ভূমিকা’ যোগ করেছে।
তিনি আরও বলেন, ‘যাইহোক, আমরা যে অনিশ্চিত অর্থনীতিতে বাস করি এবং নিকট ভবিষ্যতে বিদ্যমান অনিশ্চয়তার কারণে আমরা আমাদের ব্যয় ও হেডকাউন্টে আরও সুশৃঙ্খল হতে বেঁছে নিয়েছি।’
অনেক প্রযুক্তি জায়ান্টের মতো অ্যামাজনও মহামারির সময় বিক্রয় বৃদ্ধি দেখেছে। তবে জীবনযাত্রার ব্যয় সংকটের কারণে ভোক্তারা কম ব্যয় করায় সম্প্রতি এর বিক্রয় হ্রাস পেয়েছে।
আরও পড়ুন: অ্যামাজন প্রাইমে বাংলাদেশের সিনেমা
৭২৬ দিন আগে
বিশ্বে করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা ৬৮ কোটি ২৫ লাখ ছাড়াল
সর্বশেষ বৈশ্বিক পরিসংখ্যান অনুসারে সোমবার সকাল ১০টা পর্যন্ত বিশ্বব্যাপী করোনায় মোট আক্রান্তের সংখ্যা ৬৮ কোটি ২৫ লাখ ৩৩ হাজার ৪৪১ জনে পৌঁছেছে। এছাড়া এ ভাইরাসে মৃতের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে৬৮ লাখ ১৯ হাজার ৮০৬ জনে।
করোনায় সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত দেশ যুক্তরাষ্ট্রে এখন পর্যন্ত শনাক্তের সংখ্যা ১০ কোটি ৫৯ লাখ ৭২ হাজার ৩৮ জন এবং মোট মৃত্যুবরণ করেছে ১১ লাখ ৫১ হাজার ৬৪২ জন।
বাংলাদেশের প্রতিবেশি দেশ ভারতে সোমবার সকাল ১০টা পর্যন্ত মোট শনাক্ত চার কোটি ৪৬ লাখ ৯৬ হাজার ৯৩৮ জন এবং একই সময়ে মৃত্যুর সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে পাঁচ লাখ ৩০ হাজার ৮০৬ জনে।
আরও পড়ুন: দেশে আরও ৬ জন করোনায় আক্রান্ত
বাংলাদেশ পরিস্থিতি
দেশে রবিবার সকাল ৮টা পর্যন্ত আগের ২৪ ঘণ্টায় করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে কারও মৃত্যু হয়নি। এ সময় নতুন করে ছয় জনের শরীরে এ ভাইরাস শনাক্ত হয়েছে।
এখন পর্যন্ত দেশে করোনায় ২৯ হাজার ৪৪৫ জনের মৃত্যু হয়েছে এবং শনাক্তের সংখ্যা ২০ লাখ ৩৭ হাজার ৯৬৯ জনে পৌঁছেছে।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর করোনা বিষয়ক নিয়মিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানিয়েছে। এছাড়া বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় এক হাজার ২১৫ জনের নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে।
এ সময়ে শনাক্তের হার শূন্য দশমিক ৪৯ শতাংশ। মোট পরীক্ষায় এ পর্যন্ত শনাক্তের হার ১৩ দশমিক ২৯ শতাংশ এবং শনাক্ত বিবেচনায় মোট মৃত্যুর হার এক দশমিক ৪৪ শতাংশ।
এদিকে, গত ২৪ ঘণ্টায় করোনা থেকে সুস্থ হয়েছেন আরও চারজন। এ নিয়ে দেশে মোট সুস্থ ব্যক্তির সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২০ লাখ ছয় হাজার ৭২১ জনে।
শনাক্ত বিবেচনায় সুস্থতার হার ৯৮ দশমিক ৪৭ শতাংশ।
আরও পড়ুন: দেশে ২৪ ঘন্টায় করোনায় মৃত্যু নেই, শনাক্ত ৪
৭২৭ দিন আগে
বিশ্বে করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা ৬৮ কোটি ১৬ লাখ ছাড়াল
সর্বশেষ বৈশ্বিক পরিসংখ্যান অনুসারে মঙ্গলবার সকাল ১০টা পর্যন্ত বিশ্বব্যাপী করোনায় মোট আক্রান্তের সংখ্যা ৬৮ কোটি ১৬ লাখ ৫৮ হাজার ১২৫ জনে পৌঁছেছে। এছাড়া এ ভাইরাসে মৃতের সংখ্যা ৬৮ লাখ ১২ হাজার ৪৪১ জনে দাঁড়িয়েছে।
করোনায় সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত দেশ যুক্তরাষ্ট্রে এখন পর্যন্ত শনাক্তের সংখ্যা ১০ কোটি ৫৬ লাখ ৪৯ হাজার ১০ জন এবং মোট মৃত্যুবরণ করেছে ১১ লাখ ৪৮ হাজার ৯৯৩ জন।
বাংলাদেশের প্রতিবেশি দেশ ভারতে মঙ্গলবার সকাল ১০টা পর্যন্ত মোট শনাক্ত চার কোটি ৪৬ লাখ ৯০ হাজার ৯৩৬ জন এবং একই সময়ে মৃত্যুর সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে পাঁচ লাখ ৩০ হাজার ৭৮২ জনে।
আরও পড়ুন: দেশে ৭ জনের করোনা শনাক্ত
বাংলাদেশ পরিস্থিতি
দেশে সোমবার সকাল ৮টা পর্যন্ত আগের ২৪ ঘণ্টায় করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে কারও মৃত্যু হয়নি। এ সময় নতুন করে সাত জনের শরীরে এ ভাইরাস শনাক্ত হয়েছে।
এখন পর্যন্ত দেশে করোনায় ২৯ হাজার ৪৪৫ জনের মৃত্যু হয়েছে এবং শনাক্তের সংখ্যা ২০ লাখ ৩৭ হাজার ৯২৯ জনে পৌঁছেছে।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর করোনা বিষয়ক নিয়মিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানিয়েছে।
আরও পড়ুন: বিশ্বে করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা ৬৮ কোটি ১২ লাখ ছাড়াল
৭৩৩ দিন আগে