বঙ্গবন্ধুর আদর্শ
তরুণ প্রজন্মের পথচলায় বঙ্গবন্ধুর আদর্শ
বাঙালি জাতির সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ সন্তান বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বাংলাদেশের তরুণদের জন্য একজন মহান ব্যক্তিত্ব। তিনি তাঁর ৫৫ বছরের জীবনে ১২ বছরেরও বেশি সময় কাটিয়েছেন কারাগারে। বাঙালি জাতির মুক্তি ও বাংলাদেশের স্বাধীনতার জন্য বিসর্জন দিয়েছেন তাঁর সমস্ত সুখ, শান্তি এবং পারিবারিক কল্যাণ। দেশের জন্য শেষ পর্যন্ত নিজের জীবন দিয়ে দুঃসাহসিক আন্দোলনের এক উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত রেখে গেছেন। মুলত একটি দেশের সামগ্রিক উন্নয়নে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখতে পারে সেই দেশটির তরুণ সমাজ। বঙ্গবন্ধু তাঁর গোটা তারুণ্যকেই উৎসর্গ করেছেন বাংলাদেশের মানুষের মুক্তির লক্ষ্যে। এখন এই অর্জিত স্বাধীনতাকে রক্ষার দায়িত্ব বর্তমান তরুণ প্রজন্মের। এই দায়িত্ব পালনের নিমিত্তে বঙ্গবন্ধুর জীবন থেকে তরুণদের শিক্ষণীয় বিষয়বস্তুকে উপজীব্য করে এই ফিচার।
বঙ্গবন্ধুর জীবন থেকে তরুণদের জন্য শিক্ষা
নেতৃত্ব
বঙ্গবন্ধু ছিলেন সর্বশ্রেষ্ঠ সংগঠক, সমন্বয়কারি এবং সর্বপরি একজন যুগান্তকারি নেতা। তিনি তরুণ সমাজের কাছে অত্যন্ত জনপ্রিয় ছিলেন। তরুণরা খুব দ্রুত তাঁর চিন্তা ও আদর্শ নিজেদের মাঝে লালণ করতে পারতো। বঙ্গবন্ধুর জাদুকরী নেতৃত্বে ১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলন থেকে শুরু করে ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধে দেশের তরুণদের মধ্যে অভূতপূর্ব সংহতি আনতে সক্ষম হয়েছিল। ১৯৭১ সালের ৭ মার্চের ভাষণের মাধ্যমে তিনি সমগ্র বাঙালি জাতিকে এক প্লাটফর্মে ঐক্যবদ্ধ করেন। বঙ্গবন্ধু যেখানেই যেতেন, হাজার হাজার তরুণ তাকে ঘিরে জড়ো হতো। ১৯৬৬ সালে তার ঘোষিত ছয় দফা কর্মসূচিতে দেশের লাখ লাখ তরুণের আশা-আকাঙ্ক্ষার প্রতিফলন ঘটে। এটিকে বলা হয় বাঙালির মুক্তির সনদ। তরুণ ছাত্র-জনতা বঙ্গবন্ধুর নির্দেশে আন্দোলনে যোগ দিয়ে পাকিস্তানি শাসকদের ক্ষমতার ঘাঁটি নাড়িয়ে দেয়। এরই ধারাবাহিকতায় তাঁর নির্দেশে এদেশের তরুণরা মুক্তিযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়ে। তিনি ছিলেন তরুণদের অগাধ বিশ্বাস ও আস্থার উৎস। এই জনপ্রিয় নেতৃত্বের গুণাবলি অর্জন বর্তমানের প্রতিটি তরুণের জীবনের উদ্দেশ্য হওয়া উচিত।
পড়ুন: বঙ্গবন্ধু সৌভাগ্যবান যে তিনি বঙ্গমাতাকে জীবনসঙ্গিনী হিসেবে পেয়েছিলেন: প্রধানমন্ত্রী
আত্মবিশ্বাস
লক্ষ্য অর্জনে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের বিশ্বাসে অটল হওয়াটা ছিলো হিমালয়ের মতো। পশ্চিম পাকিস্তানি শাসকদের নির্যাতন, কারাবরণ ও অপমান সত্ত্বেও তিনি দেশপ্রেমের আদর্শ থেকে তিল পরিমাণ বিচ্যুত হননি। নিজের আদর্শ, বিঃশ্বাসের প্রতি অগাধ আস্থাই বঙ্গবন্ধুকে একজন সফল রাজনীতিবিদের পরিণত করেছিলো। ঠিক এমনি একটি ব্যক্তিত্ব দরকার আজকের তরুণ সমাজের জন্য। বহুকষ্টে অর্জিত সোনার বাংলার স্বাধীনতাকে টিকিয়ে রাখতে তরুণদের এমনি বৈশিষ্ট্যের অধিকারি হওয়া দরকার, যেখানে সে নিজের জায়গায় অটল থেকে দেশ ও জাতির স্বার্থে সমূহ সিদ্ধান্ত নিতে পারবে।
অকুতোভয়
তরুণ মুজিব ছাত্রজীবন থেকেই এদেশের মানুষের পরাধীনতার শৃঙ্খল ভাঙতে লড়াই করেছেন। মৃত্যুভয় তার ছিল না। বঙ্গবন্ধুর জীবনের এক দীর্ঘ সময় কেটেছে কারাগারে। ১৯৭১-এর ২৬ মার্চ ভাষণে তিনি বলেছিলেন, “যদি আমি পরে আদেশ দিতে না পারি”। তার মানে তিনি অনুমান করেছিলেন যে, তাকে বন্দী করে নিয়ে যাওয়া বা এমনকি হত্যা করা হতে পারে। এ কারণে তিনি জাতির উদ্দেশে ভাষণ দিয়ে তাঁর অনুপস্থিতিতে করণীয় সম্পর্কে বলেছেন। অর্থাৎ প্রাণের হুমকি আছে জেনেও তিনি পিছপা হননি। তাঁর স্বাধীনতা ঘোষণাটি শুরু হয়েছিলো এই শব্দগুলো দিয়ে- “এটি সম্ভবত আমার শেষ ভাষণ। কিন্তু আপনাদেরকে প্রতিরোধ করতে হবে। বাংলাদেশের স্বাধীনতা রক্ষা করতে হবে।” এ থেকে বোঝা যায় যে, তিনি চূড়ান্ত আত্মত্যাগ করতে প্রস্তুত ছিলেন। একজন আত্মত্যাগী মানুষের লক্ষ্য অর্জনে কোন কিছু বাধা হয়ে দাড়াতে পারে না। আর এই আগুন-ই দরকার আজ প্রতিটি তরুণের বুকে।
পড়ুন: বঙ্গমাতার ত্যাগ ও অকুণ্ঠ সমর্থনেই শেখ মুজিব বঙ্গবন্ধু হয়ে উঠেছিলেন: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
মানবতাবাদ
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান নিঃস্বার্থ ভাবে দেশের মানুষের জন্য কাজ করেছেন। স্বপ্ন দেখেছেন সোনার বাংলা গড়ার। বাঙালির প্রতি তাঁর পরম মমতা ও ভালোবাসা তাঁকে বাঙালি জাতির হৃদয়ে চির উজ্জ্বল করে রেখেছে। বঙ্গবন্ধু ১৯৭২ সালে বিবিসির ডেভিড ফ্রস্টকে বলেছিলেন, “আমার সবচেয়ে বড় শক্তি হল জনগণের প্রতি আমার ভালবাসা। আর সবচেয়ে বড় দুর্বলতা হল- আমি তাদের খুব বেশি ভালবাসি।” তাঁর একটি বিখ্যাত উক্তি আছে, সেটি হলো- “মুক্তিযুদ্ধে ধর্ষিতা মেয়েদের বাবার নামের জায়গায় আমার নাম লিখে দাও। তাদের বাসার ঠিকানা হবে ধানমন্ডি-৩২।” এমন কথা যিনি বলতে পারেন তিনি নিঃসন্দেহে মহামানব। আজ প্রতিটি প্রাণেরই দাবি, দেশের মানুষের প্রতি এমন নিঃস্বার্থ ভালবাসার।
নিষ্ঠা
বাংলাদেশে স্থপতি শেখ মুজিবুর রহমানের দীর্ঘ সফল রাজনৈতিক জীবন তরুণ প্রজন্মকে অনুপ্রাণিত করে সকল প্রকার অন্যায়ের বিরুদ্ধে সোচ্চার হতে। অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য লড়াইরত বাঙালিদের ওপর অত্যাচার সত্ত্বেও পাকিস্তানি শাসকদের প্রতি তাঁর কঠোর আপোষহীন মনোভাব গোটা বিশ্বকে বিস্মিত করেছে। তাঁর জীবন যুবসমাজকে নৈতিকভাবে নিরপেক্ষ মনোভাব নিয়ে নিপীড়ন ও আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লড়াই করতে অনুপ্রাণিত করে। জাতিকে বিকশিত করতে তিনি প্রতিটি নাগরিককে তাদের নিজ নিজ দায়িত্ব পালনের গুরুত্ব তুলে ধরেছিলেন। তার সৎ সাহসের মুল চালিকা শক্তি ছিলো তার ন্যায়পরায়ণতা। আর এই সত্য বলার সাহস এবং সঠিক বস্তুকে আদায় করার দাবী আজও বাঙালীকে শেখায় ঘুরে দাড়াতে।
পড়ুন: 'ব্রেভহার্ট': বঙ্গবন্ধুকে গ্যালারি কসমসের শৈল্পিক শ্রদ্ধা নিবেদন
সৃজনশীলতা
বঙ্গবন্ধুর আদর্শ ও তাঁর দর্শন সম্পর্কে জানতে হলে তাঁর লেখা তিনটি বই পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে পড়া এবং গভীরভাবে উপলব্ধি করা উচিত। তিনি অত্যন্ত সপ্রতিভ ভাবে তাঁর ‘অসমাপ্ত স্মৃতিকথা’, ‘দ্যা প্রিজন ডায়েরিস’ এবং ‘আমার দেখা নয়া চায়না’ বইগুলোতে তাঁর ভেতরকার সত্ত্বাকে ব্যক্ত করেছেন। তাঁর 'অসমাপ্ত স্মৃতিকথা' ও 'কারাগারের ডায়েরি' বই দুটিতে বিস্ময়কর ভাবে চিত্রায়ন ঘটেছে বাঙালি জাতির উত্থান ও স্বাধীনতা অর্জনের একটি অবিচ্ছেদ্য ও পূর্ণাঙ্গ চিত্র।
চিত্তাকর্ষক বক্তৃতা
রেসকোর্স ময়দানে ৭ই মার্চের তাঁর সেই কালজয়ী ভাষণ আজও বিশ্বের অন্যতম শ্রেষ্ঠ ভাষণ। এই ভাষণ যুগে যুগে তরুণ প্রজন্মকে আলোকিত করেছে। এই ভাষণ সমগ্র জাতিকে জাগিয়ে তুলেছিল এবং স্বাধীনতার জন্য তাদেরকে সম্মুখ যুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়তে উদ্বুদ্ধ করেছিল। ভাষণের প্রতিটি শব্দে তাঁর অভাবনীয় বাগ্মীতা প্রকাশ পায়। জাতিসংঘের সাধারণ অধিবেশনে বিশ্বের শক্তিশালী সব দেশগুলোর সামনে তিনি ক্রমবর্ধমান বৈষম্য এবং ধনী-দরিদ্রের ব্যবধান নিয়ে কথা বলেন। এমনকি কর্মসংস্থানের অভাব এবং পণ্য আমদানির উচ্চ মূল্যে বাংলাদেশের মতো একটি দেশের সংগ্রামের কথাও বলেছিলেন তিনি। জাতীয় ও আন্তর্জাতিক উভয় ক্ষেত্রেই তিনি ছিলেন বাংলাদেশের মুখপাত্র। বর্তমানেও সমাজ সংস্কারের জন্য এমনি স্পষ্টবাদী এবং প্রভাবশালী বক্তার প্রয়োজন।
পড়ুন: বঙ্গবন্ধু হত্যার ষড়যন্ত্রকারীদের খুঁজতে কমিশনের রূপরেখা প্রস্তুত: আইনমন্ত্রী
দেশপ্রেম
বাঙালী জাতির ইতিহাসে বঙ্গবন্ধু একজন খাঁটি দেশপ্রেমিক। তিনি শিখিয়েছেন প্রকৃত দেশপ্রেমের অর্থ। এদেশের মানুষের জন্য তাঁর পরম আত্মত্যাগ কখনোই ম্লান হবে না। তিনি সব সময় ছিলেন জনগণের জন্য এবং জনগণের নেতা। আর এটি কোনো সময়ের সীমাবদ্ধতা দিয়ে আবদ্ধ করা যাবে না। তাঁর এই অনুসরণীয় আদর্শ এখনও পূর্ণাঙ্গ দেশপ্রেমিক তৈরি করতে সক্ষম। পাক হানাদার বাহিনীর অমানুষিক নির্যাতন ও অপমান তাঁর দেশপ্রেমকে টলাতে পারেনি। বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়ার নিমিত্তে এখনকার তরুণদের মননে, চিন্তায়, মেধায় ও চেতনাতে দেশপ্রেমকে লালণ করতে হবে।
সুদূরপ্রসারী দৃষ্টিভঙ্গি
বঙ্গবন্ধু ১৯৫৪ সালে মন্ত্রীর পদ ত্যাগ করে তাঁর সংগঠনকে শক্তিশালী করার জন্য এবং বাংলাদেশের সব প্রান্তে সংগঠনের শাখা-প্রশাখা ছড়িয়ে দেওয়ার জন্য কাজ করেছিলেন। ধীরে ধীরে সংগঠনটি বহুলাংশে সমর্থনের মঞ্চ পেলে তিনি শুরু করেন ৬ দফা আন্দোলন। তিনি জানতেন যে, একটি শক্তিশালী সাংগঠনিক মেরুদন্ড ছাড়া তিনি একটি স্বাধীন জাতির বৃহৎ লক্ষ্য ও স্বপ্ন অর্জন করতে পারবেন না। এভাবে সাময়িক সফলতার চেয়ে বৃহৎ অর্জনের চিত্র অবলোকন করা একজন নিখুঁত নেতার গুণাবলি। আর এই বৈশিষ্ট্যটি এখন খুবই প্রয়োজন।
আদর্শ নাগরিক
“বিশৃঙ্খলা ও অশান্তির মাঝে স্বাধীনতার অর্থ নিহিত নয়। স্বাধীনতা মানে মাথা উচু করে সম্মানজনক ভাবে জীবন যাপন করা। নৈতিকতার সাথে আত্মসমালোচনা, আত্মনিয়ন্ত্রণ এবং সর্বপরি আত্মশুদ্ধি ছাড়া একজন আদর্শ নাগরিক হওয়া যায় না।” বঙ্গবন্ধুর এই কথাটি ছিলো সে সময়ের তরুণদেরকে উদ্দেশ্য করে। কিন্তু প্রকৃতপক্ষে কথাটির শব্দগুলো কোন সময়ের গন্ডিতে বাধা নয়। এটি এখনো প্রতিটি তরুণের জন্য প্রযোজ্য। একটি মানুষের মৌলিক অধিকার খর্ব করে এমন কোন ভাষা, সংস্কৃতি অথবা নিয়ম-কানুন চাপিয়ে দেয়া হলে প্রতিটি নাগরিকের উচিত তার প্রতিবাদ করা।
পড়ুন: বঙ্গবন্ধু হত্যার প্রতিরোধ যোদ্ধাদের রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি দিতে রুল
শেষাংশ
বঙ্গবন্ধুর ব্যক্তিত্বের বৈশিষ্ট্যগুলো থেকে তরুণদের শিখতে প্রস্তুত হতে হবে এবং তাদের ভবিষ্যত জীবনের পথের পথপ্রদর্শক হিসাবে লালন করতে হবে। তরুণদের চিন্তাধারায় আধুনিক ও বিজ্ঞানসম্মত হতে হবে; তাদের অবশ্যই শিক্ষিত ও দক্ষ এবং সর্বোপরি দেশপ্রেমিক হতে হবে। মাদক, জঙ্গিবাদ এবং অন্যান্য সামাজিক পাপাচারের বিরুদ্ধে তাদের অবস্থান কঠোর এবং চির আপসহীন হতে হবে। তরুণদেরও তাদের নিজস্ব সম্ভাবনা সম্পর্কে জানতে হবে এবং বিশিষ্ট ব্যক্তিদের দেশের উন্নয়ন ও জনগণের কল্যাণে তাদের আদর্শ ও দর্শন অনুসরণ করতে হবে।
১২১০ দিন আগে
বঙ্গবন্ধুর আদর্শ ধারণ করে বাংলাদেশ উন্নয়নের অগ্রযাত্রা অব্যাহত রেখেছে: প্রতিমন্ত্রী
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আদর্শকে ধারণ করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ সর্বক্ষেত্রে উন্নয়নের অগ্রযাত্রা অব্যাহত রেখেছে বলে মন্তব্য করেছেন বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন প্রতিমন্ত্রী মো. মাহবুব আলী।
১৭৩৬ দিন আগে
বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্য অনুপ্রেরণার উৎস হতে পারে: রাষ্ট্রদূত
নতুন প্রজন্মের হৃদয় ও মননে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের লক্ষ্য ও আদর্শ ধারণ করার ক্ষেত্রে দেশের বিভিন্ন স্থানে স্থাপিত বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্য অনুপ্রেরণার উৎস হতে পারে বলে উল্লেখ করেছেন বেলজিয়ামে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মাহবুব হাসান সালেহ।
১৭৮৯ দিন আগে
বঙ্গবন্ধুর আদর্শে ছাত্রলীগ নেতা-কর্মীদের দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ হওয়ার আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর
ছাত্রলীগ নেতা-কর্মীদের হৃদয়ে বঙ্গবন্ধুর আদর্শ ধারণ করে ও দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ হয়ে আগামীতে দেশের নেতৃত্বে এগিয়ে আসার আহ্বান জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
১৭৯৬ দিন আগে
বঙ্গবন্ধুর আদর্শকে হত্যা করতেই ভাস্কর্য ভাঙচুরের ঘটনা: কৃষিমন্ত্রী
কৃষিমন্ত্রী ড. মো. আব্দুর রাজ্জাক বলেছেন, যারা সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা নিয়ে বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করেছিল, তারা এখনও তৎপর রয়েছে। তারা এখনও বঙ্গবন্ধুর আদর্শ, চেতনা ও দর্শনকে হত্যা করতে চায়। সেজন্যই তারা বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্য ভাঙচুর করেছে।
১৮০৯ দিন আগে
বঙ্গবন্ধুর আদর্শই পারে বৈষম্যমুক্ত পৃথিবী গড়তে: এলজিআরডিমন্ত্রী
সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আদর্শ, চেতনা ও মূল্যবোধ অনুসরণ করলে সারা পৃথিবী বৈষম্যমুক্ত হবে বলে জানিয়েছেন স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায়মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম।
১৯৩৬ দিন আগে
বঙ্গবন্ধুর আদর্শকে তুলে ধরে ডিএনসিসির বিভিন্ন এলাকায় ডিসপ্লে বোর্ড স্থাপন
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের রাজনৈতিক ও পারিবারিক জীবনের বিভিন্ন ছবি, বক্তব্য, আদর্শ এবং স্বাধীনতার ইতিহাস তুলে ধরে ডিএনসিসির বিভিন্ন স্থানে ডিসপ্লে বোর্ড, ব্যানার, কাট আউট ইত্যাদি স্থাপন করা হয়েছে।
১৯৩৮ দিন আগে
মানুষকে উন্নত জীবন দেয়ার লক্ষ্যে কাজ করছে সরকার: প্রধানমন্ত্রী
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা রবিবার বলেছেন, বঙ্গবন্ধুর আদর্শ বাস্তবায়নের মধ্যে দিয়ে সরকার মানুষের মৌলিক চাহিদা নিশ্চিত করে উন্নত জীবন দেয়ার লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছে।
১৯৫১ দিন আগে
তরুণ প্রজন্মকে বঙ্গবন্ধুর জাতীয়তাবাদ, আন্তর্জাতিকতাবাদ থেকে শিখতে হবে: অধ্যাপক হায়দার
অধ্যাপক ড. হায়দার এ খান বলেছেন, একবিংশ শতাব্দীর নজিরবিহীন এ সময়ে অগ্রগতির জন্য তরুণ প্রজন্মকে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জাতীয়তাবাদ, প্রজ্ঞা এবং আন্তর্জাতিকতাবাদ থেকে শিক্ষা নিতে হবে।
১৯৫৪ দিন আগে