নাগরিক
৪৩ দেশের ওপর নিষেধাজ্ঞা দেওয়ার কথা ভাবছে যুক্তরাষ্ট্র
নতুন নিষেধাজ্ঞার আওতায় ৪৩টি দেশের নাগরিকদের যুক্তরাষ্ট্র ভ্রমণে বিধিনিষেধ আরোপ করার কথা ভাবছে প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প প্রশাসন। রিপাবলিকান এই প্রেসিডেন্টের আগের মেয়াদের চেয়ে নতুন এই নিষেধাজ্ঞার পরিধি বড় হবে। সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের বরাতে মার্কিন দৈনিক নিউ ইয়র্ক টাইমস এমন খবর দিয়েছে।
কূটনৈতিক ও নিরাপত্তা কর্মকর্তারা এরইমধ্যে ‘লাল’, ‘কমলা’ ও ‘হলুদ’—এই তিন ক্যাটাগরিতে খসড়া তালিকা তৈরি করেছে। এতে তিনটি ধাপে ৪৩টি দেশের নাম রয়েছে।
তালিকায় প্রথম ধাপের ১১টি দেশ হলো—আফগানিস্তান, ভুটান, কিউবা, ইরান, লিবিয়া, উত্তর কোরিয়া, সোমালিয়া, সুদান, সিরিয়া, ভেনিজুয়েলা ও ইয়েমেন। এসব দেশের নাগরিকদের পূর্ণাঙ্গ ভিসা বাতিল হতে পারে।
আরও পড়ুন: নিষেধাজ্ঞার মুখে অভিবাসীবাহী মার্কিন ফ্লাইট অবতরণে অনুমতি দিল কলোম্বিয়া
দ্বিতীয় ধাপের দেশগুলোর—বেলারুশ, ইরিত্রিয়া, হাইতি, লাওস, মিয়ানমার, পাকিস্তান, রাশিয়া, সিয়েরা লিওন, দক্ষিণ সুদান ও তুর্কমেনিস্তান—ওপর আংশিক ভিসা নিষেধাজ্ঞা আরোপ হতে পারে। কিছু ব্যতিক্রম ছাড়া এসব দেশের পর্যটন ভিসা, শিক্ষার্থী ভিসা, অভিবাসন ভিসায় প্রভাব পড়তে পারে।
অর্থাৎ বিধিনিষেধ আরোপ হলেও এসব দেশের ভিসা পুরোপুরি বাতিল করা হবে না। এই ১০ দেশের ধনী ব্যবসায়ীরা ভ্রমণ করতে পারলেও ভ্রমণ কিংবা অভিবাসন ভিসায় সাধারণ নাগরিকরা যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকতে পারবেন না।
শেষ গ্রুপে থাকা দেশগেুলোর সরকার নিরাপত্তা তথ্য সংক্রান্ত ঘাটতি মেটাতে পর্যাপ্ত ব্যবস্থা না নিলে এসব দেশের নাগরিকদের ভিসায় আংশিক নিষেধাজ্ঞার বিষয়টি বিবেচনা করতে পারে ট্রাম্প প্রশাসন।
দেশগুলো হলো, অ্যাঙ্গোলা, অ্যান্টিগা ও বার্বুডা, বেলারুশ, বেনিন, ভুটান, বুরকিনা ফাসো, কেপ ভার্দে, কম্বোডিয়া, ক্যামেরুন, চাদ, গণতান্ত্রিক প্রজাতন্ত্র অব দ্য কঙ্গো, ডোমেনিকা, বিষুবীয় গিনি, গাম্বিয়া, লাইবেরিয়া, মালাউই, মৌরিতানিয়া, রিপাবলিক অব দ্য কঙ্গো, সেন্ট কিট্স ও নেভিস, সেন্ট লুসিয়া, সাঁউ তুমি ও প্রিন্সিপি, সিয়েরা লিওন, পূর্ব তিমুর, তুর্কমেনিস্তান, লাইবেরিয়া, মালি, জিম্বাবুয়ে ও ভানুয়াতু।
নামপ্রকাশে অনিচ্ছুক এক মার্কিন কর্মকর্তা বলেন, ‘কয়েক সপ্তাহ আগে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা এই তালিকা তৈরি করেছেন। হোয়াইট হাউসে পৌঁছার আগে তালিকায় কিছুটা রদবদল হতে পারে এবং এখনো পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিওসহ ট্রাম্প প্রশাসনের অনুমোদন মেলেনি।’
এখন খসড়া তালিকা পর্যালোচনা করছে মার্কিন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বিভিন্ন দূতাবাস, আঞ্চলিক ব্যুরো, বিভিন্ন বিভাগ ও গোয়েন্দা সংস্থার নিরাপত্তা বিশেষজ্ঞরা।
ট্রাম্প তার প্রথম মেয়াদেও ৭টি মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশের ওপর ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা দিয়েছিলেন। তার ওই পদক্ষেপ অনেক আইনি লড়াই পেরিয়ে ২০১৮ সালে সুপ্রিম কোর্টের অনুমোদন পায়।
দ্বিতীয় মেয়াদের শুরুতেই চলতি বছরের ২০ জানুয়ারি এক নির্বাহী আদেশে ট্রাম্প জাতীয় নিরাপত্তা হুমকি শনাক্তে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশ ইচ্ছুক সব বিদেশির ক্ষেত্রে নিরাপত্তা সংক্রান্ত তথ্য যাচাই-বাছাই জোরদারের নির্দেশ দিয়েছিলেন।
আরও পড়ুন: পাকিস্তান ও আফগানিস্তানের বিরুদ্ধে ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা দিচ্ছেন ট্রাম্প
ওই নির্দেশে ‘নিরাপত্তা যাচাই-বাছাই সংক্রান্ত পর্যাপ্ত তথ্য পাওয়া যাবে না’ এমন দেশগুলো শনাক্তে করে সেগুলোর মধ্যে কোনগুলোর ওপর পূর্ণাঙ্গ, কোনগুলোর ওপর আংশিক নিষেধাজ্ঞা দেওয়া যায় তার তালিকা ২১ মার্চের মধ্যে জমা দিতে মন্ত্রিসভার একাধিক সদস্যকে বলাও হয়েছিল।
এ দফায় ক্ষমতায় আসার পর রিপাবলিকান ট্রাম্প অভিবাসনবিরোধী একের পর এক কঠোর পদক্ষেপ নিয়ে যাচ্ছেন। ২০২৩ সালের অক্টোবরে দেওয়া এক বক্তৃতায় তিনি গাজা ভূখণ্ড, লিবিয়া, সোমালিয়া, সিরিয়া, ইয়েমেন এবং ‘আমাদের নিরাপত্তার জন্য হুমকি যে কারও’ যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশ আটকে দেওয়ার অঙ্গীকার করেছিলেন।
২ দিন আগে
নাগরিকদের নিরাপত্তার বিষয়ে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের পদক্ষেপের প্রশংসা যুক্তরাষ্ট্রের
সব নাগরিকের সুরক্ষা ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের চলমান প্রচেষ্টাকে স্বাগত জানিয়েছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র।
মঙ্গলবার (৩ ডিসেম্বর) ভয়েস অব আমেরিকা বাংলার এক প্রশ্নের জবাবে মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের একজন মুখপাত্র এ তথ্য জানান।
সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের নিরাপত্তার বিষয়ে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের কথিত নিষ্ক্রিয়তার বিষয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করে মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তর এক ইমেইল বার্তায় বলেছে, 'আমরা সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের সদস্যদের প্রতি যেকোনো সহিংসতা বা অসহিষ্ণুতার নিন্দা জানাই এবং বাংলাদেশের সব নাগরিকের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের অব্যাহত প্রচেষ্টাকে স্বাগত জানাই।’
বাংলাদেশে সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের ওপর নিপীড়নের অভিযোগের বিষয়ে যুক্তরাষ্ট্রের অবস্থান জানতে চাওয়া হয়।
জবাবে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় আরও জানায়, ‘যুক্তরাষ্ট্র মৌলিক স্বাধীনতা হিসেবে ধর্ম বা বিশ্বাসের স্বাধীনতা, মত প্রকাশের স্বাধীনতা এবং শান্তিপূর্ণ সমাবেশ ও সংগঠন করার অধিকারকে সমর্থন করে। আমরা ধারাবাহিকভাবে বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকার এবং আমাদের অন্যান্য অংশীদারদের এই অধিকারের জন্য আমাদের সমর্থন দিয়ে থাকি।’
আরও পড়ুন: সত্যিকারের গণতান্ত্রিক ভবিষ্যৎ নিশ্চিতে সকল বাংলাদেশির স্বাধীনতা রক্ষা করতে হবে: যুক্তরাষ্ট্র
ইসকনকে বাংলাদেশে 'সন্ত্রাসী সংগঠন' ঘোষণা এবং চিন্ময় কৃষ্ণ দাস ব্রহ্মচারীর চলমান আইনি জটিলতার বিষয়টিও তুলে ধরেছে মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তর। ’
মুখপাত্র উল্লেখ করেছেন, ‘বাংলাদেশ সরকারের সংবিধান ও আইন প্রদত্ত অধিকারের আলোকে এসব সমস্যার সমাধান করা উচিত। অন্য সব দেশের মতো বাংলাদেশকেও মত প্রকাশের স্বাধীনতা, শান্তিপূর্ণ সমাবেশ, সংগঠন ও ধর্ম বা বিশ্বাসের স্বাধীনতা সমুন্নত রাখার আহ্বান জানাচ্ছি ‘
চিন্ময় কৃষ্ণ দাসকে গ্রেপ্তার ও বাংলাদেশে হিন্দু নির্যাতনের খবর নিয়ে বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে উত্তেজনা বেড়েছে।
এসব ঘটনার মধ্যে আঞ্চলিক নিরাপত্তা জোরদারে যুক্তরাষ্ট্রের ভূমিকা নিয়ে এক প্রশ্নের জবাবে মুখপাত্র বলেন,‘বাংলাদেশ ও ভারত উভয়ের সঙ্গে সম্পর্ককে আমরা গভীরভাবে মূল্য দেই। তাদের কূটনৈতিক সম্পর্কের বিষয়টি আমরা সংশ্লিষ্ট সরকারের ওপর ছেড়ে দিচ্ছি।’
আরও পড়ুন: ধনকুবের গৌতম আদানির বিরুদ্ধে প্রতারণার অভিযোগ যুক্তরাষ্ট্রের
১০৩ দিন আগে
প্রত্যেক নাগরিকের অধিকার-নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে: খায়রুল কবির
বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব ও জেলা বিএনপির আহ্বায়ক খায়রুল কবির খোকন বলেছেন, ‘বাংলাদেশের নাগরিক হিসেবে আমাদের পরিচয় আমরা সবাই বাংলাদেশি। তাই দলমত, ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে প্রত্যেক নাগরিকের অধিকার ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে।’
মঙ্গলবার (৮ অক্টোবর) বিকালে জেলা বিএনপির অস্থায়ী কার্যালয়ে সদর উপজেলা, নরসিংদী পৌর ও মাধবদী পৌর বিএনপির আয়োজনে অনুদান বিতরণ অনুষ্ঠানে খায়রুল কবির খোকন এ কথা বলেন।
আরও পড়ুন: রাজনৈতিক ঐকমত্যের ভিত্তিতে নির্বাচনের রোডম্যাপ ও নতুন ইসি চায় বিএনপি
খায়রুল কবির খোকন বলেন, ‘ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের দোসররা দেশে সাম্প্রদায়িক পরিস্থিতি তৈরির চেষ্টা করছে। এ ধরনের পরিস্থিতি সৃষ্টি করতে যাতে কোনো অপশক্তি ষড়যন্ত্র করতে না পারে এজন্য আমাদের দলের সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে সতর্ক থাকতে হবে।’
নরসিংদীতে দুর্গাপূজা নিরাপদভাবে উদযাপন এবং সার্বিক সহযোগিতায় সনাতন ধর্মবলম্বীদের পূজামণ্ডপে আর্থিক অনুদান বিতরণ করেছে বিএনপি।
নরসিংদী-১ সংসদীয় আসনের ৮২টি পূজামণ্ডপ কমিটির সভাপতির হাতে ব্যক্তিগত পক্ষ থেকে ৭ হাজার টাকা করে আর্থিক অনুদান বিতরণ করেন।
জেলা পূজা উদযাপন মনিটরিং সেলের আহ্বায়ক এমএ জলিলেল সভাপতিত্বে আর্থিক অনুদান বিতরণ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন সেলের সদস্য সচিব আব্দুল বাছেদ ভূঁইয়া, সদর উপজেলা বিএনপির সভাপতি সালেহ চৌধুরী, নরসিংদী শহর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক গোলাম কবীর কামাল, জেলা যুবদলের সভাপতি মহসীন হোসাইন বিদ্যুত।
আরও পড়ুন: খুলনায় বিএনপির সমাবেশে দুই পক্ষের সংঘর্ষে আহত ১৫, বহিষ্কার ৪
১৬০ দিন আগে
প্রতিটি নাগরিকের অধিকার রক্ষা করবে সরকার: প্রধান উপদেষ্টা
প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, বাংলাদেশ একটি বিশাল পরিবার, এখানে সরকারের দায়িত্ব প্রতিটি নাগরিকের অধিকার রক্ষা করা।
সোমবার (২৬ আগস্ট) ভগবান শ্রীকৃষ্ণের পুণ্যময় জন্মাষ্টমী উৎসব জন্মাষ্টমী উপলক্ষে বাংলাদেশের হিন্দু সম্প্রদায়ের নেতাদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময়কালে প্রধান উপদেষ্টা এ কথা বলেন।
অধ্যাপক ইউনূস বলেন, তিনি এমন একটি বাংলাদেশ গড়ে তুলতে চান যেখানে সবাই নির্ভয়ে তাদের ধর্ম চর্চা করতে পারবে এবং যেখানে কোনো মন্দির পাহারা দেওয়ার প্রয়োজন হবে না।
রাষ্ট্রীয় অতিথি যমুনায় একদল হিন্দু নেতার উদ্দেশে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘আমাদের দায়িত্ব প্রতিটি নাগরিকের অধিকার প্রতিষ্ঠা করা। আমাদের কাজ হচ্ছে প্রত্যেক নাগরিকের জন্য ন্যায়বিচার নিশ্চিত করা।’
আরও পড়ুন: বন্যা সংকটে জাতীয় ঐক্যের আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
তিনি বলেন, ‘আমাদের দেশে মানুষের মধ্যে কোনো বিভেদ থাকতে পারে না। আমরা সমান নাগরিক। অন্তর্বর্তীকালীন সরকার দেশের প্রতিটি নাগরিকের অধিকার রক্ষায় বদ্ধপরিকর।’
হিন্দু নেতারা শুভ অনুষ্ঠান উপলক্ষে প্রধান উপদেষ্টাকে শুভেচ্ছা জানিয়ে বলেন, তারা দেশের সম্প্রীতি ও সমৃদ্ধি এবং অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের জন্য ভগবান শ্রীকৃষ্ণের আশীর্বাদ চেয়েছেন।
হিন্দু নেতারা জানিয়েছেন, তারা দেশের বন্যাকবলিত অংশে জন্মাষ্টমী উদযাপন স্থগিত করেছেন এবং এই অঞ্চলে খাদ্য ও ত্রাণ পাঠিয়েছেন।
হিন্দু নেতারা পুরান ঢাকার পবিত্র মন্দির ঢাকেশ্বরী মন্দিরে প্রধান উপদেষ্টার সাম্প্রতিক বক্তব্যের প্রশংসা করে বলেন, এটি দেশে একটি অসাম্প্রদায়িক সমাজ গঠন এবং সমাজে ধর্মীয় সম্প্রীতি নিশ্চিত করতে সহায়তা করবে।
হিন্দু মন্দিরের জমিসহ হিন্দুদের সম্পত্তি দখলের প্রসঙ্গ তুলে ধরেন তারা।
হিন্দু নেতাদের মধ্যে ছিলেন হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদের কাজল দেবনাথ ও মনিন্দ্র কুমার নাথ, ইসকনের চারু চরণ ব্রহ্মচারী, বাংলাদেশ পূজা উদযাপন পরিষদের বাসুদেব ধর ও সন্তোষ শর্মা এবং ইউনিভার্সেল মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের প্রীতি চক্রবর্তী।
আরও পড়ুন: বন্যাদুর্গতদের দুর্ভোগ লাঘবে সবাইকে একযোগে কাজ করার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
২০৩ দিন আগে
নাগরিকদের আরও দ্রুত সেবা দেওয়ার চেষ্টা চলবে: ডিএসসিসি প্রশাসক
নাগরিকদের সুচারুভাবে আরও দ্রুততার সঙ্গে সেবা দিতে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) প্রচেষ্টা অব্যাহত থাকবে বলে জানিয়েছেন ডিএসসিসি প্রশাসক ড. মহ. শের আলী।
তিনি বলেন, ‘ছাত্র-জনতার রক্তদানের মাধ্যমে (গঠিত সরকারের কাছে) সাধারণ মানুষের প্রত্যাশা অনেক বেড়ে গেছে। তারা চায় সিটি করপোরেশন যেভাবে নাগরিক সেবা দিচ্ছিল সেটি আরও উন্নতভাবে দেওয়ার জন্য।’
শনিবার (২৪ আগস্ট) রাজধানীর দয়াগঞ্জ এলাকায় বর্জ্য সংগ্রাহক আধার (কনটেইনার) পরিষ্কার কার্যক্রম পরিদর্শন শেষে তিনি এসব কথা বলেন।
আরও পড়ুন: ত্রাণ কার্যক্রম সমন্বয়ে এনজিওগুলোর সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক
তিনি বলেন, ‘আমরা বিভিন্ন জায়গা পরিদর্শন করছি। আমরা কিছু সমস্যা দেখেছি। সেগুলো আমরা অতিক্রম করতে চাই। আমরা যেসব সেবা নাগরিকদের দিই সেগুলো আরও সুন্দর, সুচারুভাবে ও দ্রুততার সঙ্গে দেওয়ার জন্য আমাদের প্রচেষ্টা থাকবে।’
সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে প্রশাসক বলেন, ‘প্রথম বিষয় হচ্ছে, দুর্নীতি বা আইনগত বিষয়গুলো দেখার জন্য রাষ্ট্রের বিভিন্ন সংশ্লিষ্ট সংস্থা রয়েছে। আমরা নাগরিক সেবা সংশ্লিষ্ট বিষয়গুলোর ওপর জোর দিচ্ছি।’
এছাড়াও প্রশাসক মিতালী স্কুল ও আসগর আলী হাসপাতাল এলাকায় নর্দমা পরিষ্কার কার্যক্রম ও দক্ষিণ কুতুবখালী খাল পরিদর্শন করেন।
এ সময় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন- করপোরেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. মিজানুর রহমান, প্রধান বর্জ্য ব্যবস্থাপনা কর্মকর্তা মোহাম্মদ নাসিম আহমেদ, অঞ্চল-৫ এর আঞ্চলিক নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ সাখাওয়াত হোসেন সরকার, তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী ড. মোহাম্মদ সফিউল্লাহ সিদ্দিক ভুঁইয়া, স্থানীয় কাউন্সিলর মো. শামসুজ্জোহা।
আরও পড়ুন: বন্যা মোকাবিলায় এনজিওগুলোর দক্ষতা কাজে লাগানোর আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
ফেনীর মোবাইল নেটওয়ার্ক সচল রাখতে জেনারেটরের ডিজেল ফ্রি করার নির্দেশনা উপদেষ্টা নাহিদের
২০৫ দিন আগে
নাগরিক সেবাদান কার্যক্রম অব্যাহত রাখা হবে: ডিএসসিসি প্রশাসক
সর্বোচ্চ গুরুত্ব সহকারে নাগরিক সেবাদান কার্যক্রম অব্যাহত রাখা হবে বলে জানিয়েছেন ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) নবনিযুক্ত প্রশাসক ড. মোহাম্মদ শের আলী।
তিনি বলেন, ‘আপনারা জানেন, একটা বিশেষ প্রেক্ষাপটে সরকার আমাকে ডিএসসিসির প্রশাসক হিসেবে দায়িত্ব পালন করার নির্দেশনা দিয়েছেন। সে প্রেক্ষিতে আজ সহকর্মীদের সঙ্গে মতবিনিময় করেছি।’
আরও পড়ুন: শেখ সেলিম ও তার পরিবারের সদস্যদের ব্যাংক হিসাবের তথ্য চেয়েছে এনবিআর
মঙ্গলবার (২০ আগস্ট) নগর ভবনের বুড়িগঙ্গা হলে বিভিন্ন বিভাগের বিভাগীয় প্রধান, আঞ্চলিক নির্বাহী কর্মকর্তা ও তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলীদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় ডিএসসিসির নবনিযুক্ত প্রশাসক এ কথা বলেন।
প্রশাসক বলেন, ‘তাদের কাছ থেকে কাজে কোনো চ্যালেঞ্জ আছে কিনা, সে বিষয়ে অবহিত হয়েছি। সেগুলো বিশেষ করে নাগরিক সেবা আরও সুন্দরভাবে, আরও দক্ষতার সঙ্গে জনগণকে প্রদানের দিকনির্দেশনা দিয়েছি।’
এছাড়া সর্বোচ্চ গুরুত্ব সহকারে অব্যাহতভাবে সেসব সেবা প্রদান করতে পারব বলে আমরা আশা করছি বলে জানান ড. মোহাম্মদ শের আলী।
তিনি বলেন, যে সেবাগুলো ডিএসসিসি থেকে দেওয়া হয়, সেগুলো অব্যাহত আছে ও অব্যাহত থাকবে। কাউন্সিলরগণের মাধ্যমে যে সেবাগুলো দেওয়া হয় সে বিষয়গুলোর কি হবে এবং কাউন্সিলরদের অবস্থানের বিষয়ে সরকার কেন্দ্রীয়ভাবে সিদ্ধান্ত নেবে। তবে কাউন্সিলরদের যে অফিসগুলো ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে, সে অফিসগুলোর বিষয়ে আমরা নজর দিচ্ছি। যাতে করে সেবাগুলো আমরা আরও সুন্দরভাবে দিতে পারি। আমরা আশা করছি, সাম্প্রতিক সময়ের কোনো বিষয়ই নাগরিক সেবাদান কার্যক্রমকে বাধাগ্রস্ত করবে না। সামনের দিকে এগিয়ে যাব।
তিনি আরও বলেন, ‘জন্ম-মৃত্যু নিবন্ধন সংক্রান্ত যে সমস্যা ছিল সেটি দূর হয়েছে। এখন আমরা কেন্দ্রীয় সার্ভারের এই সেবা দিচ্ছি। এছাড়া ট্রেড লাইসেন্স বা অন্যান্য সেবা প্রদানে আমরা সর্বোচ্চ ওয়াকিবহাল।’
শের আলী বলেন, আমরা সর্বোচ্চ সেবা দিতে চাই। যদি ইচ্ছাকৃতভাবে কোনো কর্মকর্তা বা কর্মচারীর কারণে ট্রেড লাইসেন্স প্রদানসহ অন্যান্য সেবা প্রদান কার্যক্রমে কোনো ধরনের সমস্যা হয়, তাহলে তার বিরুদ্ধে আমরা আইন ও বিধি অনুযায়ী ব্যবস্থা নেব।
আরও পড়ুন: এবার কুমিল্লার সাবেক এমপি বাহারের নামে সাংবাদিকের মামলা
রাজস্ব বাড়াতে করজাল সম্প্রসারণের কথা ভাবছেন এনবিআরের নতুন চেয়ারম্যান
২০৯ দিন আগে
সংখ্যালঘুসহ প্রতিটি নাগরিকের মানবাধিকার রক্ষার আশ্বাস প্রধান উপদেষ্টার
সারা দেশে হিন্দু সম্প্রদায়ের ঘরবাড়ি ও উপাসনালয়ে হামলার ঘটনা তদন্তে একটি ‘সংখ্যালঘু কমিশন’ গঠনের দাবি জানিয়েছে সংখ্যালঘু অধিকার আন্দোলন।
এছাড়াও অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে আট দফা দাবি পেশ করেন ছয় সদস্যের একটি প্রতিনিধি দল।
আরও পড়ুন: আবু সাঈদ হত্যা: সাবেক আইজিপিসহ ১৭ জনের নাম উল্লেখ করে মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৩০-৩৫ জন
রবিবার (১৮ আগস্ট) তাদের দাবির প্রেক্ষিতে আশ্বাস জানিয়ে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, তার সরকার সংখ্যালঘুদের সদস্যসহ প্রতিটি নাগরিকের মানবাধিকার রক্ষায় প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।
তিনি আরও বলেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকার সংখ্যালঘুদের ওপর যেকোনো আক্রমণ এবং সহিংসতা থেকে সুরক্ষা দিতে ইতোমধ্যে কয়েকটি ব্যবস্থা নিয়েছে। প্রধান উপদেষ্টা বলেন, আইন-শৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণে পুলিশ বাহিনী কাজ শুরু করায় পরিস্থিতি স্বাভাবিক হতে শুরু করেছে।
বৈঠকে আরও ছিলেন- ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম এবং যুব ও ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া।
সংখ্যালঘু অধিকার আন্দোলনকে আশ্বস্ত করে এই দুই উপদেষ্টাও জানান সব দাবি পূরণের সর্বোচ্চ চেষ্টা করবেন।
আরও পড়ুন: রংপুরে শিক্ষার্থী হত্যা: শেখ হাসিনা ও ওবায়দুল কাদেরের বিরুদ্ধে মামলা
২১১ দিন আগে
বাংলাদেশে কারাভোগ শেষে দেশে ফিরলেন ৪ ভারতীয় নাগরিক
বাংলাদেশে তিন বছর কারাভোগ শেষে দেশে ফিরে গেলেন চার ভারতীয় নাগরিক।
রবিবার দুপুর ২টার দিকে বেনাপোল আন্তর্জাতিক চেকপোস্ট দিয়ে ভারতের পেট্রাপোল ইমিগ্রেশন পুলিশের কাছে তাদের হস্তান্তর করে বেনাপোল ইমিগ্রেশন পুলিশ।
আরও পড়ুন: নাগরিকদের মানবাধিকার রক্ষায় যুক্তরাষ্ট্র-ইউরোপকে আরও কাজ করতে হবে: হাছান মাহমুদ
ভারতীয় নাগরিকরা হলেন- সামন্তপুর জেলার বসরাঘাট থানার বেগুছড়া এলাকার বর্মাজি নানার ছেলে সুনীল কুমার সানি, পিলিবিট জেলার গেজের আউলা থানার রামনগরিয়া গ্রামের কালু পালের ছেলে রাম পাল, পশ্চিমবঙ্গ জেলা সদরের পালরি গ্রামের বিক্রম পাঞ্জাবির ছেলে রাজকুমার ও বিহার রাজ্যের পূর্ব চ্যাম্পারান জেলার মুসা ঘরোয়া এলাকার জগন্নাথ দাসের ছেলে মাহেন্দ্র দাস।
ইমিগ্রেশন পুলিশ জানায়, ২০২১ সালে অবৈধভাবে মহেষপুর সীমান্ত দিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশের সময় তারা বিজিবির হাতে আটক হন। ওই সময় বিজিবি তাদের বিরুদ্ধে মামলা দিয়ে মহেষপুর থানায় সোপর্দ করে। পরে পুলিশ তাদের আদালতে পাঠালে আদালত তাদের তিন বছর কারাদণ্ড দেন।
বেনাপোল চেকপোস্ট ইমিগ্রেশনের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ওমর ফারুক মজুমদার বলেন, অবৈধভাবে বাংলাদেশে প্রবেশের দায়ে চার ভারতীয় নাগরিক তিন বছর কারাভোগ করেন। এরপর ইমিগ্রেশনের আনুষ্ঠানিকতা শেষে রবিবার দুপুরে তাদের নিজ দেশে ফেরত দেওয়া হয়েছে।
আরও পড়ুন: অবৈধভাবে ভারতে যাওয়ার সময় মিয়ানমারের নাগরিকসহ আটক ৪
সরকার-নাগরিকের অংশীদারিত্ব তৈরি হলে সমস্যা সমাধান সহজ হবে: তথ্য প্রতিমন্ত্রী
২৮১ দিন আগে
অবৈধভাবে ভারতে যাওয়ার সময় মিয়ানমারের নাগরিকসহ আটক ৪
যশোরের বেনাপোল পোর্ট থানার ঘিবা সীমান্ত পেরিয়ে অবৈধভাবে ভারতে যাওয়ার সময় মিয়ানমারের এক নাগরিকসহ (রোহিঙ্গা) চারজনকে আটক করেছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) সদস্যরা।
শনিবার ভোরে ওই সীমান্তের একটি মাঠ থেকে তাদের আটক করা হয়।
আরও পড়ুন: বরগুনায় পিস্তলসহ উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থী আটক
আটক চারজন হলেন- ঢাকার খিলগাঁও এলাকার ধুপিচাঁদ মণ্ডলের ছেলে কেষ্টধর মণ্ডল (৫০), মুন্সীগঞ্জের সদরের সন্দুয়া গ্রামের শ্রী সুধীর চন্দ্রের স্ত্রী আশা রানী বাছার (৪০), নড়াইলের কালিয়া থানার পেড়লী গ্রামের খোকা শেখের মেয়ে শিউলী খাতুন (৩৫) ও মিয়ানমারের নাগরিক মো. হোসেন (২৫)।
যশোর ৪৯ বিজিবির ঘিবা ক্যাম্প কমান্ডার হাবিলদার আব্দুস সামাদ বলেন, আটক বাংলাদেশি নাগরিকদের জিজ্ঞাসাবাদে জানা যায়, তাদের তিনজন চিকিৎসার জন্য ভারতে যাচ্ছিলেন এবং অপরজন মিয়ানমারের নাগরিক ভারতে কাজের উদ্দেশ্যে যাচ্ছিলেন। অবৈধ অনুপ্রবেশ আইনে মামলা দিয়ে তাদের বেনাপোল পোর্ট থানায় সোপর্দ করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: পলাশবাড়ীতে দু’পক্ষের সংঘর্ষে গৃহবধূ নিহত, আটক ১
দিনাজপুরে কুপিয়ে হত্যার অভিযোগে আটক ১
৩০৩ দিন আগে
সরকার-নাগরিকের অংশীদারিত্ব তৈরি হলে সমস্যা সমাধান সহজ হবে: তথ্য প্রতিমন্ত্রী
সরকার ও নাগরিকের মধ্যে অংশীদারিত্ব তৈরি হলে নাগরিক সমস্যা সমাধান সহজ হবে বলে মন্তব্য করেছেন তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ আলী আরাফাত।
তিনি বলেন, সরকার তার কাজ করবে, কিন্তু নাগরিককেও তার দায়িত্বের জায়গা থেকে ভূমিকা রাখতে হবে। নাগরিক অধিকার যেমন সংরক্ষণের বিষয় আছে, তেমনি তার দায়িত্ব পালনেরও বিষয় আছে।
আরও পড়ুন: সংবাদমাধ্যমের স্বাধীনতার র্যাংকিং নির্ধারণ পদ্ধতির ভুল তুলে ধরা হবে: তথ্য প্রতিমন্ত্রী
আরাফাত আরও বলেন, নাগরিকরা তার দায়িত্বের জায়গা থেকে নিজ দায়িত্ব পালন করলে, সরকার আর নাগরিকের মধ্যে একটা অংশীদারিত্ব তৈরি হয়। তখন সমস্যাগুলো অনেক সহজে দূর হয়।
বুধবার (১৫ মে) দুপুরে রাজধানীর গুলশানে একটি প্রদর্শনী পরিদর্শনে শেষে তিনি এসব কথা বলেন।
যত্রতত্র ময়লা আবর্জনা ফেলার অভ্যাস পরিহারে জনসচেতনতা তৈরির লক্ষ্যে নগর ভবনের সামনে সপ্তাহব্যাপী বর্জ্য প্রদর্শনীর আয়োজন করে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, ঢাকায় অল্প বৃষ্টি হলে অনেক সময় পানি জমে যায়। এসব এলাকায় ড্রেনেজ লাইনে বিভিন্ন ধরনের বোতল, চিপসের প্যাকেটসহ অন্যান্য বর্জ্য পড়ে থাকে। খালের মধ্যে জাজিম, সোফা, ফ্রিজ, পানি পরিশোধকসহ বড় বড় পরিত্যক্ত জিনিসপত্র পড়ে থাকে। তার কারণে জলাবদ্ধতা তৈরি হয়। এসব বর্জ্য যাতে যত্রতত্র ফেলা না হয়, সে জন্য ব্যাপকভাবে জনসচেতনতা তৈরি করতে হবে।
প্রতিমন্ত্রী আরও বলেন, জনসচেতনতা তৈরির জন্য ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের বর্জ্য প্রদর্শনী চমৎকার একটি উদ্যোগ। এ কর্মসূচিতে স্কুলের শিক্ষার্থীদের সম্পৃক্ত করায় তাদের মধ্যে একটা সচেতনতাবোধ তৈরি হবে এবং তারা এ বিষয়গুলো সমাজের বিভিন্ন জায়গায় বলতে পারবে।
তিনি বলেন, ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের পাশাপাশি বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ এ জনসচেতনতা তৈরির এ উদ্যোগের সঙ্গে সম্পৃক্ত আছে। শুধু বাংলাদেশ সরকার নয়, আওয়ামী লীগ দলগতভাবে এ উদ্যোগের সঙ্গে আছে।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন- ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের মেয়র মো. আতিকুল ইসলাম, প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ সহকারী ও বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়া, ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা এবং বিভিন্ন ওয়ার্ড কাউন্সিলররা।
আরও পড়ুন: সংস্কৃতিতে আরও বেশি শ্রম-মেধা বিনিয়োগ করতে হবে: তথ্য প্রতিমন্ত্রী
তথ্য অধিকার আইনে গণমাধ্যমের তথ্য প্রাপ্তির অধিকার নিশ্চিত করা হবে: তথ্য প্রতিমন্ত্রী
৩০৬ দিন আগে