ইউএস-ও-কানাডা
নির্বাচনে কমলা হ্যারিসকে ওবামার সমর্থন
যুক্তরাষ্ট্রের আসন্ন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে কমলা হ্যারিসকে সমর্থন জানিয়েছেন দেশটির সাবেক সাবেক প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা।
স্থানীয় সময় শুক্রবার (২৬ জুলাই) সকালে কমলা হ্যারিসের প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থী হওয়ার পক্ষে সমর্থন ঘোষণা করেন ওবামা।
এক্সে একটি ভিডিও পোস্ট করে ওবামা ও তার স্ত্রী মিশেল ওবামা বলেন, ‘এই সপ্তাহের শুরুতে মিশেল ও আমি আমাদের বন্ধু কমলা হ্যারিসকে ফোন করেছিলাম। আমরা তাকে বলেছি, আমরা মনে করি তিনি যুক্তরাষ্ট্রের চমৎকার একজন প্রেসিডেন্ট হবেন এবং তার প্রতি আমাদের পূর্ণ সমর্থন রয়েছে।’
আরও পড়ুন: নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ানোর ব্যাখ্যা দিলেন বাইডেন
হ্যারিসের প্রতি সমর্থন চেয়ে জনগণের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, ‘নভেম্বরে তার (হ্যারিস) জয় নিশ্চিত করতে আমরা যা করতে পারি তা করতে যাচ্ছি।’
২০০৮ সালে নির্বাচনে জয়ী হওয়ার পর আট বছর যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব পালন করা ওবামাই সর্বশেষ ডেমোক্র্যাট নেতা যিনি হ্যারিসের প্রার্থিতাকে সমর্থন করেছেন।
নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ানোর ব্যাখ্যা দিলেন বাইডেন
টানা দ্বিতীয় মেয়াদে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের লড়াইয়ে ছিলেন দেশটির বর্তমান প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। তবে সম্প্রতি সে সিদ্ধান্ত থেকে সরে দাঁড়িয়েছেন তিনি। ওই ঘোষণার তিন দিন পর এ নিয়ে সমর্থকদের মনের অন্ধকার দূর করেছেন প্রেসিডেন্ট নিজেই।
স্থানীয় সময় বুধবার (২৪ জুলাই) রাতে হোয়াইট হাউসের ওভাল অফিস থেকে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। ভাষণে আসন্ন নির্বাচন থেকে নিজেকে সরিয়ে নেওয়ার কারণ ব্যাখ্যা করেছেন তিনি।
এগার মিনিটের ওই ভাষণে বাইডেন বলেন, ‘দ্বিতীয় মেয়াদে প্রেসিডেন্ট হিসেবে দেশের সেবা করতে আমি নিজেকে যোগ্য বলেই মনে করি। তবে গণতন্ত্রকে বাঁচাতে আমাদের যেকোনো কিছু করার জন্যে প্রস্তুত থাকা উচিৎ। এখানে ব্যক্তিগত ইচ্ছা-অনিচ্ছাকে প্রাধান্য দেওয়া উচিৎ নয়।’
আরও পড়ুন: বাইডেন নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ানোর পর ট্রাম্পকে পেছনে ফেলেছেন কমলা হ্যারিস: জরিপ
রবিবার (২১ জুলাই) সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে নিজের প্রার্থীতা প্রত্যাহার করে নেওয়ার ঘোষণা দেন তিনি। গত ২৭ জুন প্রেসিডেন্সিয়াল ডিবেটে বিপর্যয়কর পারফরম্যান্সের পর তার বয়স ও মানসিক সুস্থতা নিয়ে নিজ দল ডেমোক্র্যাটিক পার্টির ৩০ জনের বেশি আইনপ্রণেতা প্রকাশ্যে তাকে নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ানোর আহ্বান জানান।
এ বিষয়ে বাইডেন বলেন, ‘এগিয়ে যাওয়ার সর্বোত্তম উপায় হচ্ছে, নতুন প্রজন্মের হাতে অগ্রগতির মশাল তুলে দেওয়া। তাই আমি এমন সিদ্ধান্ত নিয়েছি।’
‘এটি আমাদের জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করার সর্বোত্তম উপায়’ বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
আমেরিকা ‘একটি সন্ধিক্ষণে রয়েছে’ উল্লেখ করে ৮১ বছর বয়সী এই রাজনীতিক বলেন, ‘দেশের জনগণ এখন যে সিদ্ধান্ত নেবে, তা আগামী কয়েক দশকের জন্য আমেরিকানদের পাশাপাশি বিশ্বের ভাগ্য নির্ধারণ করবে।’
নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ানোর ঘোষণা দেওয়ার পর যুক্তরাষ্ট্রের বর্তমান ভাইস প্রেসিডেন্ট কমলা হ্যারিসকে ডেমোক্র্যাটদের প্রেসিডেন্ট প্রার্থী হিসেবে মনোনয়ন দেওয়ার প্রতি পূর্ণ সমর্থন জানান তিনি। পাশাপাশি রিপাবলিকান প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থী সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পকে পরাজিত করে হ্যারিসকে পরবর্তী প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত করতে তিনি দলের নেতা-কর্মীদের ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানান।
আরও পড়ুন: রাজনৈতিক সহিংসতা প্রত্যাখ্যান করতে আমেরিকানদের প্রতি বাইডেনের আহ্বান
প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থী হয়ে ইতোমধ্যে দলের অসংখ্য নেতার সমর্থন অর্জন করেছেন বলে এসময় জানান হ্যারিস।
তিনি বলেন, নভেম্বরে অনুষ্ঠিতব্য (প্রেসিডেন্ট) নির্বাচনে দলের মনোনীত প্রার্থী হতে আমি ইতোমধ্যে যথেষ্ট সমর্থন পেয়েছি।
এদিকে, বাইডেনের মনোনয়ন প্রত্যাহার ঘোষণার পর বুধবার (২৪ জুলাই) প্রথমবারের মতো নর্থ ক্যারোলিনায় এক নির্বাচনি সমাবেশে অংশ নেন ট্রাম্প।
এরপর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বাইডেনের কঠোর সমালোচনা করেন তিনি। একটি পোস্টে তিনি লিখেছেন, কুটিল জো বাইডেন ওভাল অফিসে কী যে বললেন, তার বেশিরভাগই বোঝা গেল না।
আরেকটি পোস্টে তিনি বাইডেন ও হ্যারিসকে ‘আমেরিকার জন্য বড় লজ্জা’ বলে অভিহিত করেছেন।
এর আগে, মঙ্গলবার উইসকনসিনের মিলওয়াকিতে নিজের প্রথম নির্বাচনি প্রচার অনুষ্ঠানে ট্রাম্পের কঠোর সমালোচনা করেন হ্যারিস। নভেম্বরের নির্বাচনে নিজের ‘স্বাধীনতা, সহানুভূতি ও আইনের শাসন’ বনাম ট্রাম্পের ‘বিশৃঙ্খলা, ভয় ও ঘৃণা’ এর মধ্যে একটিকে বেছে নিতে ভোটারদের আহ্বান জানান তিনি।
বর্তমানে, ভোটারদের কাছে হ্যারিসের সমর্থনের হার উল্লেখযোগ্য হারে বেশি নয়। এমনকি তিনি ট্রাম্পের বিরুদ্ধে জরিপে বাইডেনকেও এখনও সেভাবে ছাড়িয়ে যেতে পারেননি।
রিয়েল ক্লিয়ার পলিটিক্সের সর্বশেষ তথ্যানুযায়ী, জাতীয় জরিপে হ্যারিসের চেয়ে গড়ে ১ দশমিক ৭ শতাংশ পয়েন্টে এগিয়ে আছেন ট্রাম্প।
বাইডেন নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ানোর পর ট্রাম্পকে পেছনে ফেলেছেন কমলা হ্যারিস: জরিপ
যুক্তরাষ্ট্রের আসন্ন প্রেসিডেন্ট নির্বাচন থেকে জো বাইডেন সরে দাাঁড়ানোর পর ডেমোক্র্যাট দল থেকে নির্বাচনে লড়বেন বর্তমান ভাইস প্রেসিডেন্ট কমলা হ্যারিস। নির্বাচন-পূর্ব সর্বশেষ জরিপের তথ্যানুযায়ী, রিপাবলিকান প্রার্থী ও সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের চেয়ে দুই শতাংশ পয়েন্টে এগিয়ে রয়েছেন তিনি।
রয়টার্স/ইপসোসের সোম ও মঙ্গলবার (২২ ও ২৩ জুলাই) পরিচালিত এক জরিপে দেখা গেছে, বাইডেন নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ানোর ঘোষণা দেওয়ার পর ট্রাম্পের চেয়ে ৪২ থেকে ৪৪ শতাংশ ব্যবধানে এগিয়ে রয়েছেন হ্যারিস।
যুক্তরাষ্ট্রের পরবর্তী প্রেসিডেন্ট হিসেবে ৫৯ বছর বয়সী কমলা হ্যারিসকে ‘মানসিকভাবে তীক্ষ্ণ এবং চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় সক্ষম’ হিসেবে দেখছেন দেশটির নিবন্ধিত ভোটারদের ৫৬ শতাংশ, যেখানে ৭৮ বছর বসয়ী ট্রাম্পের প্রতি আস্থা রয়েছে ভোটারদের ৪৯ শতাংশের।
আরও পড়ুন: রাজনৈতিক সহিংসতা প্রত্যাখ্যান করতে আমেরিকানদের প্রতি বাইডেনের আহ্বান
বয়স ও মানসিক সুস্থতার নিয়ে উদ্বেগের কারণে দলের নেতাকর্মীদের ক্রমবর্ধমান চাপের মুখে রবিবার (২১ জুলাই) আসন্ন নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ানোর ঘোষণা দেন বাইডেন। এরপর সোমবার কমলা হ্যারিস ঘোষণা করেন, তিনি তার দলের কাছ থেকে (প্রেসিডেন্ট পদে লড়াইয়ে) যথেষ্ট সমর্থন পেয়েছেন।
এদিকে, সোমবার পিবিএস/এনপিআর/মেরিস্ট পরিচালিত একটি জরিপে দেখা গেছে, ট্রাম্প কমলা হ্যারিসের চেয়ে ৪৬-৪৫ শতাংশ ভোটে এগিয়ে আছেন।
জরিপে অবশ্য এ-ও দেখা গেছে, ৬৫ শতাংশ ডেমোক্র্যাটসহ ৪১ শতাংশ আমেরিকান মনে করেন, বাইডেনের পদত্যাগ নভেম্বরের অনুষ্ঠিতব্য নির্বাচনে ডেমোক্র্যাটদের জয়ের সম্ভাবনা বাড়িয়ে দেবে।
মঙ্গলবার উইসকনসিনের মিলওয়াকিতে নিজের প্রথম নির্বাচনি সমাবেশে হ্যারিস নিজের ও ট্রাম্পের মধ্যে যথাক্রমে ‘স্বাধীনতা, সহানুভূতি ও আইনের শাসন’ বনাম ‘বিশৃঙ্খলা, ভয় ও ঘৃণা’ এর মধ্যে একটিকে বেছে নিতে ভোটারদের আহ্বান জানান।
সমর্থকদের উদ্দেশে তিনি বলেন, ‘ডোনাল্ড ট্রাম্প আমাদের দেশকে পেছনের দিকে নিয়ে যেতে চান।’
আরও পড়ুন: সমাবেশে হামলার পর 'ভালো আছেন' ট্রাম্প
এদিকে, মঙ্গলবার এক কনফারেন্স কলে ট্রাম্প হ্যারিসকে পরাজিত করতে নিজের দক্ষতার ওপর আস্থা প্রকাশ করেছেন। শুধু তা-ই নয়, হ্যারিসের সঙ্গে একাধিক বিতর্কের প্রস্তাবও দিয়েছেন তিনি।
দেশটির গণমাধ্যমের খবরে বলা হয়েছে, কনফারেন্স কলের বেশিরভাগ সময় তিনি অভিবাসন ও সীমান্ত ইস্যুতে কমলা হ্যারিসের রেকর্ডের সমালোচনা করেন।
রাজনৈতিক সহিংসতা প্রত্যাখ্যান করতে আমেরিকানদের প্রতি বাইডেনের আহ্বান
আমেরিকানদের রাজনৈতিক সহিংসতা প্রত্যাখ্যান করার এবং শান্তিপূর্ণভাবে তাদের মতপার্থক্য সমাধানের জন্য আবারও প্রতিশ্রুতিবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন ।
তিনি বলেন, সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পকে হত্যাচেষ্টার পর আসন্ন প্রেসিডেন্ট নির্বাচন হবে 'পরীক্ষার সময়'।
রবিবার ওভাল অফিস থেকে জাতির উদ্দেশে দেওয়া প্রাইম টাইম ভাষণে বাইডেন বলেন, রাজনৈতিক আবেগ উঁচুতে উঠতে পারে, কিন্তু 'আমাদের কখনই সহিংসতায় নামানো উচিত নয়।’
প্রেসিডেন্ট বলেন, তার দল ও রিপাবলিকানরা বিভিন্ন নীতিগত দৃষ্টিভঙ্গি নিয়ে জোর প্রতিযোগিতা করতে পারে - তবে এটি অবশ্যই সঠিক চর্চার মধ্যে থেকেই করতে হবে।
বাইডেন বলেন, 'নির্বাচন যত ঘনিয়ে আসছে আমরা সবাই এখন পরীক্ষার মুখোমুখি হচ্ছি।’
তিনি বলেন, ‘আমেরিকায় এ ধরনের সহিংসতার কোনো স্থান নেই। কখনো ছিল না। এখনো তার ব্যতিক্রম নয়। আমরা এই সহিংসতা চলতে দিতে পারি না।’
শনিবার সন্ধ্যায় এক বন্দুকধারীর হামলায় ট্রাম্পের কান রক্তাক্ত হয়ে যাওয়ার পর জাতির উদ্দেশে দেওয়া তৃতীয় ভাষণে বাইডেন ছয় মিনিট কথা বলেন। এফবিআইয়ের উপপরিচালক পল অ্যাবেট বলেন, ট্রাম্পের সমাবেশে হামলার পর থেকে অনলাইনে এজেন্টরা ক্রমবর্ধমান সহিংস বক্তব্য দেখেছেন।
ট্রাম্পকে গুলিবর্ষণের পর থেকে প্রেসিডেন্ট ও তার দল রাজনৈতিক পরিস্থিতিকে কীভাবে সামনের দিকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া যায় তা নিয়ে হিমশিম খাচ্ছিলেন।
বাইডেন এই হামলার তীব্র নিন্দা করেছেন, তবে তার নির্বাচনি প্রচারের কাজ চালিয়ে যাওয়ার ইঙ্গিত দিয়েছেন। রিপাবলিকানরাও একইভাবে তাদের কাজ চালিয়ে যাবে ‘এতে কোনো সন্দেহ নেই’। কারণ সোমবার মিলওয়াকিতে রিপাবলিকান ন্যাশনাল কনভেনশনের উদ্বোধন করা হচ্ছে।
তিনি জোর দিয়ে বলেন, এই মতবিরোধ অবশ্যই শান্তিপূর্ণ থাকতে হবে।
বাইডেন বলেন, ‘আমরা এটি করতে পারি’। এ জাতি গণতন্ত্রের উপর প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল।
রাজনৈতিক উত্তেজনাকে একটি বলকানাইজড মিডিয়া উস্কে দিচ্ছে এবং আমেরিকান শত্রুরা এটিকে কাজে লাগাচ্ছে বলে আরও সতর্ক করে দেন বাইডেন।
বাইডেন বলেন, ‘আমরা যাদের সঙ্গে একমত, কেবল তাদের কথায় শুনি। যেখানে ভুল তথ্য ছড়িয়ে পড়ছে, যেখানে বিদেশি শক্তিগুলো তাদের স্বার্থের জন্য আমাদের বিভাজনের আগুনে ঘি ঢালছে, সেখান থেকে, গতানুগতিকতা থেকে আমাদের বেরিয়ে আসতে হবে।’
এর আগে রবিবার হোয়াইট হাউসের সিচুয়েশন রুমে বাইডেনকে ব্রিফ করা হয় এবং ট্রাম্পকে হত্যার চেষ্টার নিন্দা জানিয়ে বলেন, 'জাতি হিসেবে আমরা যা কিছু সমর্থন করি তার বিপরীতে দাঁড়িয়েছি।’
তিনি বলেন, এ ধরনের হামলা কীভাবে ঘটতে পারে তা নিয়ে স্বাধীন নিরাপত্তা পর্যালোচনার নির্দেশ দিয়েছেন তিনি।
প্রেসিডেন্ট বলেন, তিনি মার্কিন সিক্রেট সার্ভিসকে আরএনসির জন্য সমস্ত সুরক্ষা ব্যবস্থা পর্যালোচনা করার নির্দেশ দিয়েছেন।
কয়েক ঘণ্টা পর কনভেনশনের সিক্রেট সার্ভিসের সমন্বয়ক অড্রে গিবসন-সিচিনো বলেন, সপ্তাহের শেষে ট্রাম্পের ওপর হামলা হওয়ায় সংস্থার নিরাপত্তা পরিকল্পনায় কোনো পরিবর্তনের প্রয়োজন নেই এবং কর্মকর্তারা 'পুরোপুরি প্রস্তুত' রয়েছেন।
বাইডেন 'পুঙ্খানুপুঙ্খ ও দ্রুত' পর্যালোচনার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন এবং জনগণকে বন্দুকধারীর উদ্দেশ্য বা সংশ্লিষ্টতা সম্পর্কে 'অনুমান' না করার আহ্বান জানিয়েছেন।
প্রেসিডেন্ট বলেন, তিনি এবং ফার্স্ট লেডি জিল বাইডেন শনিবার রাতে পেনসিলভানিয়ার বাটলারে ট্রাম্পের সমাবেশে গুলিবিদ্ধ হয়ে নিহত সাবেক দমকল প্রধান কোরি কম্পেরাটোরের পরিবারের জন্য সমবেদনা জানিয়েছেন।
বাইডেন বলেন, 'তিনি তার পরিবারকে বুলেট থেকে রক্ষা করছিলেন। ঈশ্বর তাকে ভালোবাসেন।’
আরও পড়ুন: ট্রাম্পের ওপর হামলার ঘটনায় ‘সবার অবশ্যই নিন্দা জানানো উচিৎ’: বাইডেন
গুলিবর্ষণের কয়েক ঘণ্টার মধ্যে ট্রাম্পের সঙ্গে তার 'সংক্ষিপ্ত কথাবার্তা' হয়েছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, সাবেক প্রেসিডেন্ট 'ভালো আছেন ও সুস্থ হয়ে উঠছেন'। তিনি 'আন্তরিকভাবে কৃতজ্ঞ'।
প্রেসিডেন্ট সোমবার টেক্সাসে একটি পরিকল্পিত সফরও স্থগিত করেছেন। লিন্ডন বি জনসন প্রেসিডেন্সিয়াল লাইব্রেরিতে নাগরিক অধিকার আইনের ৬০তম বার্ষিকীতে বক্তৃতা দেওয়ার কথা ছিল তার।
শনিবারের হামলা অন্তত সাময়িকভাবে সেই পাল্টা আক্রমণকে উল্টে দিয়েছে। প্রচারণা শিবির আশা করেছিল যে রবিবারের ওভাল অফিসের ভাষণ বাইডেনকে ঐক্যের বিষয়ে তার বক্তব্যকে আরও এগিয়ে নিয়ে যেতে দেবে এবং নেতৃত্ব প্রদর্শন করবে যা তার নিজের দলের মধ্যে স্নায়বিক সমালোচকদের শান্ত করতে পারে।
বাইডেন বলেন, 'আমরা বিতর্ক করব এবং আমরা দ্বিমত পোষণ করব, এটি পরিবর্তন হবে না। কিন্তু আমেরিকান হিসেবে আমরা কারা তা ভুলে যাব না।
শনিবার পেনসিলভানিয়ায় এক সমাবেশে সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পকে উদ্দেশ্য করে গুলি করা হয়। এ সময় অল্পের জন্য তিনি প্রাণে বেঁচে যান। তবে তার কানের একপাশ গুলিবিদ্ধি হয়ে রক্ষাক্ত হন তিনি।
আরও পড়ুন: শিগগিরই গাজায় যুদ্ধবিরতি চুক্তির সম্ভাবনা দেখছেন না বাইডেন
ট্রাম্পের সমাবেশে গুলি চালানো ব্যক্তি পেনসিলভানিয়ার ২০ বছরের যুবক: কর্তৃপক্ষ
সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সমাবেশে যিনি গুলি চালিয়েছেন তিনি পেনসিলভানিয়ার ২০ বছর বয়সী এক যুবক, জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ।
আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কর্মকর্তারা বলছেন, ট্রাম্পের সমাবেশে গুলি চালানো ব্যক্তি পেনসিলভানিয়ার ২০ বছর বয়সী এক যুবক।
কর্মকর্তারা নাম প্রকাশ না করার শর্তে বার্তা সংস্থা এপির সঙ্গে কথা বলেছেন, কারণ এসব এখনও জনসমক্ষে প্রকাশ করা হয়নি।।
এফবিআই বলছে, বন্দুকধারী এত গুলি চালাতে পেরেছে, যা 'বিস্ময়কর'।
বন্দুকধারী গুলি চালানো শুরু করার আগ পর্যন্ত আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী জানত কি না যে তিনি ছাদে ছিলেন, এমন প্রশ্নে এফবিআইয়ের পিটসবার্গ ফিল্ড অফিসের স্পেশাল এজেন্ট ইনচার্জ কেভিন রোজেক বলেন, ‘এই মুহূর্তে এটিই আমাদের মূল্যায়নের বিষয়।’
আরও পড়ুন: ট্রাম্পের সমাবেশে হামলার ঘটনায় তদন্ত চলছে: কর্তৃপক্ষ
রোজেক বলেন, ‘হামলাকারী যে এতগুলো গুলি চালাতে সক্ষম হয়েছে এটি বেশ বিস্ময়কর।’
পরে তদন্তে সব তথ্য বেরিয়ে আসবে বলে জানান তিনি।
এদিকে রাজ্য পুলিশ জানিয়েছে, যেখানে সমাবেশ হয়েছে সেখানে পর্যবেক্ষণ করার দায়িত্ব সিক্রেট সার্ভিসের।
সমাবেশস্থলে এমন কিছু ছিল কি না যা এর নিরাপত্তা জোরদার করতে বাধা দিয়েছে, প্রশ্নে লেফটেন্যান্ট কর্নেল বিভেনস সিক্রেট সার্ভিসের কাছে প্রশ্ন করতে বলেন।
বিভেনস বলেন, পুলিশ নিহত ও আহতদের শনাক্ত করেছে ,তবে তাদের নাম প্রকাশ করতে এখন প্রস্তুত নয়।
এফবিআই বলছে, ট্রাম্পের ওপর হামলার উদ্দেশ্য শনাক্ত করতে পারেনি তদন্তকারীরা।
পেনসিলভানিয়ার বাটলারে এক নির্বাচনি প্রচারে হামলার ঘটনায় আহত সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প এখন ‘ভালো আছেন’ বলে তার শিবির থেকে জানানো হয়েছে।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এক পোস্টে ট্রাম্প বলেন, তাকে যে গুলি করা হয়েছে তা তার ডান কানের উপরের অংশে ভেদ করেছে।
হামলার ঘটনার পর দ্রুত সাবেক এই প্রেসিডেন্টকে সিক্রেট সার্ভিসের এজেন্টরা মঞ্চ থেকে সরিয়ে নেন। তখন দেখা যায় তার কান থেকে রক্ত পড়ছে।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন ও সব শ্রেণির রাজনৈতিক নেতারা এ হামলার নিন্দা জানিয়েছেন।
বাইডেন বলেন, ‘আমেরিকায় এ ধরনের সহিংসতার কোনো স্থান নেই। এটা জঘন্য, জঘন্য’
শনিবার স্থানীয় সময় সন্ধ্যায় এক নির্বাচনি প্রচারে ট্রাম্পের ওপর হামলার ঘটনা ঘটে।
আরও পড়ুন: ট্রাম্পের ওপর হামলার ঘটনায় ‘সবার অবশ্যই নিন্দা জানানো উচিৎ’: বাইডেন
ট্রাম্পের সমাবেশে হামলার ঘটনায় তদন্ত চলছে: কর্তৃপক্ষ
তৃতীয়বারের মতো রিপাবলিকান পার্টির মনোনয়ন গ্রহণের কয়েকদিন আগে শনিবার পেনসিলভানিয়ায় এক সমাবেশে সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প হামলার শিকার হন।
ট্রাম্পের ডান কানের উপরের অংশে গুলি ভেদ করে। এ ঘটনার সঙ্গে সঙ্গেই সিক্রেট সার্ভিসের এজেন্টরা তাকে ঘিরে নিয়ে দ্রুত সরিয়ে নেন। তার কান দিয়ে সে সময় রক্ত পড়তে দেখা গেছে।
ট্রাম্পের নির্বাচনি শিবির থেকে জানানো হয়েছে, হামলার ঘটনার পর তিনি এখন ‘ভালো আছেন’।
এ ঘটনায় তদন্ত চলছে বলে কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে।
ট্রাম্প তার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে লিখেছেন, ‘আমি বুঝতে পারি কিছু একটা ঠিক হচ্ছে না। ঠিক তখনই শোঁ শোঁ শব্দ শুনতে পাই। এরপরই গুলি এসে আমার ত্বক ছিঁড়ে বের হয়ে যায়। বেশখানিকটা রক্ত পড়েছে।’
এ ঘটনায় হামলায় অংশ নেওয়া একজন ও ২ জন সমাবেশে অংশগ্রহণকারী গুরুতর আহত হয়েছেন বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ।
সিক্রেট সার্ভিস জানিয়েছে, তারা সন্দেহভাজন বন্দুকধারীকে হত্যা করেছে। সমাবেশস্থল থেকে কিছুটা দূরে উঁচু জায়গা থেকে গুলি ছোঁড়া হয়েছে। ট্রাম্প নিরাপদে ছিলেন।
শনিবার রাতে এক সংবাদ সম্মেলনে এফবিআই জানায়, তারা হামলাকারীর পরিচয় প্রকাশ করতে প্রস্তুত নয় এবং হামলার উদ্দেশ্যও এখনো নিশ্চিত হওয়া যায়নি।
আরও পড়ুন: সমাবেশে হামলার পর 'ভালো আছেন' ট্রাম্প
ট্রাম্পের ওপর হামলার ঘটনায় ‘সবার অবশ্যই নিন্দা জানানো উচিৎ’: বাইডেন
মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন বলেছেন, সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ওপর হামলার ঘটনায় সবার অবশ্যই নিন্দা জানানো উচিৎ।
ঘটনার প্রায় দুই ঘণ্টা পর জাতির উদ্দেশে বাইডেন বলেন, ট্রাম্প 'ভালো আছেন' জানতে পেরে স্বস্তি পেয়েছেন তিনি।
ওই বক্তব্যের আগে ট্রাম্পের সঙ্গে যোগাযোগ করতে না পারলেও হোয়াইট হাউস জানিয়েছে, ট্রাম্পের সঙ্গে তার কয়েক ঘণ্টা পর কথা হয়েছে।
বাইডেন বলেন, ‘আমরা এ ধরনের ঘটনা হতে দিতে পারি না। এ ধরনের সহিংসতা যে আমেরিকায় ঘটবে তা অকল্পনীয়।’
টেলিপ্রম্পটার ছাড়াই কথা বলার সময় বাইডেন বলেন, ঘটনাটিকে আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্দেশ্যমূলক হত্যাচেষ্টা বলার আগে তিনি আরও কিছু তথ্যের জন্য অপেক্ষা করছেন।
আরও তথ্য পাওয়ার পর জানানো হবে জানিয়ে তিনি সাংবাদিকদের বলেন, ‘আমার একটি মতামত আছে, তবে উপযুক্ত প্রমাণ নেই।’
আরও পড়ুন: সমাবেশে হামলার পর 'ভালো আছেন' ট্রাম্প
সমাবেশে হামলার পর 'ভালো আছেন' ট্রাম্প
পেনসিলভানিয়ার বাটলারে এক নির্বাচনি প্রচারে হামলার ঘটনায় আহত সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প এখন ‘ভালো আছেন’ বলে তার শিবির থেকে জানানো হয়েছে।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এক পোস্টে ট্রাম্প বলেন, তাকে যে গুলি করা হয়েছে তা তার ডান কানের উপরের অংশে ভেদ করেছে।
হামলার ঘটনার পর দ্রুত সাবেক এই প্রেসিডেন্টকে সিক্রেট সার্ভিসের এজেন্টরা মঞ্চ থেকে সরিয়ে নেন। তখন দেখা যায় তার কান থেকে রক্ত পড়ছে।
একজন প্রসিকিউটর জানান, সন্দেহভাজন বন্দুকধারী ও প্রচারে অংশ নেওয়া কমপক্ষে একজন নিহত হয়েছেন। এদিকে, সিক্রেট সার্ভিস জানিয়েছে যে দুই দর্শক গুরুতর আহত হয়েছেন।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন ও সব শ্রেণির রাজনৈতিক নেতারা এ হামলার নিন্দা জানিয়েছেন।
বাইডেন বলেন, ‘আমেরিকায় এ ধরনের সহিংসতার কোনো স্থান নেই। এটা জঘন্য, জঘন্য’
শনিবার স্থানীয় সময় সন্ধ্যায় এক নির্বাচনি প্রচারে ট্রাম্পের ওপর হামলার ঘটনা ঘটে।
ক্যালিফোর্নিয়ায় বাড়িতে ঢুকে একই পরিবারের ৩ জনকে গুলি করে হত্যা, বন্দুকধারী আটক
ক্যালিফোর্নিয়ায় বাড়িতে ঢুকে গুলি করে একই পরিবারের ৩ জনকে হত্যা করেছেন ভুক্তভোগীদের এক প্রতিবেশী। এ ঘটনায় অভিযুক্ত এক ব্যক্তিকে হেফাজতে নিয়েছে বলে জানিয়েছে আলামেডা পুলিশ বিভাগ(এপিডি)।
বুধবার (১০ জুলাই) রাতে আলামেডা শহরের কিটি হক রোডের ৪০০ ব্লকে তাদের গুলি করে হত্যা করা হয়।
ফেইসবুকে দেওয়া এক বিবৃতিতে এপিডি জানায়, এক ব্যক্তি ফোন করে পুলিশকে জানায় আলামেডা শহরের কিটি হক রোডের ৪০০ ব্লকে তাদের প্রতিবেশীকে গুলি করা হয়েছে। ঘটনাস্থলে পৌঁছে আলামেডা পুলিশ গুলিবিদ্ধকে উদ্ধার করে। পরে বাসভবনটিতে তল্লাশি করার সময় কিশোরসহ পরিবারের একাধিক সদস্যকে গুলিবিদ্ধ অবস্থায় দেখতে পায় এপিডি। এসময় পুলিশ সন্দেহভাজন একজনকে হেফাজতে নেয়। তবে তাৎক্ষণিকভাবে গুলি চালানোর কারণ জানায়নি পুলিশ।
আরও পড়ুন: যুক্তরাষ্ট্রের কেনটাকিতে বাসভবনে বন্দুকধারীর গুলিতে নিহত ৪
পুলিশ বলছে, ‘আমরা গভীর দুঃখের সঙ্গে জানাচ্ছি গুলিবিদ্ধ তিনজন বেঁচে নেই। নিহতদের পরিবারের আরও সদস্যদের স্থানীয় হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।’
জনসাধারণের জন্য আর কোনো হুমকির তথ্য নেই এবং ঘটনার তদন্ত চলছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।
আরও পড়ুন: লন্ডনে নিজ বাড়িতে ৩ নারীকে হত্যা, ক্রসবো সজ্জিত ব্যক্তিকে খুঁজছে পুলিশ
লন্ডনে নিজ বাড়িতে ৩ নারীকে হত্যা, ক্রসবো সজ্জিত ব্যক্তিকে খুঁজছে পুলিশ
লন্ডনের কাছে একটি বাড়িতে তিন নারী নিহত হওয়ার পর ক্রসবো-সশস্ত্র এক ব্যক্তিকে খুঁজছে ব্রিটিশ পুলিশ।
মঙ্গলবার(৯ জুলাই) সন্ধ্যায় লন্ডনের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলীয় বুশে এলাকার একটি বাড়িতে এই হত্যাকাণ্ড চালানো হয়।
হার্টফোর্ডশায়ার পুলিশ জানিয়েছে, তিন খুনের ঘটনায় সন্দেহভাজন ২৬ বছর বয়সী কাইল ক্লিফোর্ডকে খুঁজছেন তারা।
হারফোর্ডশায়ার পুলিশের চিফ সুপারিনটেনডেন্ট জন সিম্পসন বলেন, ক্লিফোর্ড ওই নারীদের হত্যা করেছিলেন বলে ধারণা করা হচ্ছে।
সিম্পসন বলেন, ‘একটি ভয়াবহ ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে সশস্ত্র পুলিশ কর্মকর্তা এবং বিশেষজ্ঞ অনুসন্ধান দলও দ্রুত প্রতিক্রিয়া জানায়। এই হত্যাকাণ্ডে ক্রসবো এবং অন্যান্য অস্ত্রও ব্যবহার করা হয়ে থাকতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে।’
আরও পড়ুন: ব্রাসেলসে বন্দুকধারীর গুলিতে নিহত ২, আহত ৩
পুলিশ জানিয়েছে, মঙ্গলবার(৯ জুলাই) সন্ধ্যায় লন্ডনের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলীয় বুশে এলাকার একটি বাড়িতে ২৫, ২৮ ও ৬১ বছর বয়সী তিন নারীকে গুরুতর আহত অবস্থায় পাওয়া যায়। পুলিশ ও অ্যাম্বুলেন্স কর্মীরা তাদের উদ্ধারের চেষ্টা করলেও ঘটনাস্থলে তাদের মৃত ঘোষণা করা হয়।
লন্ডনের বাসিন্দা ক্লিফোর্ড ওই নারীদের সঙ্গে কোনো সম্পর্ক আছে কিনা সে বিষয়ে কিছু জানায়নি পুলিশ।
ক্লিফোর্ড এখনও সশস্ত্র থাকতে পারে এবং জনগণকে তার কাছে না যেতে সতর্ক করা হয়েছে।
সিম্পসন বলছিলেন, 'কাইল, আপনি যদি এসব দেখে বা শুনে থাকেন, তাহলে দয়া করে পুলিশের সঙ্গে যোগাযোগ করুন।’
আরও পড়ুন: যুক্তরাষ্ট্রের কেনটাকিতে বাসভবনে বন্দুকধারীর গুলিতে নিহত ৪