রংপুর
ঈদে হিলি স্থলবন্দরে ৯ দিনের ছুটি
পবিত্র ঈদুল ফিতরে হিলি স্থলবন্দরের টানা ৯ দিন বন্ধ থাকবে আমদানি-রপ্তানির বাণিজ্যিক কার্যক্রম।
তবে সরকারি ছুটির দিন ব্যতীত অন্য দিনগুলোতে বন্দরের অভ্যন্তরে পণ্য লোড-আনলোডের কাজ সচল রাখা হবে।
এ সময় স্বাভাবিক থাকবে হিলি ইমিগ্রেশন চেকপোস্ট দিয়ে পাসপোর্টধারী যাত্রী পারাপার কার্যক্রম।
আরও পড়ুন: ঈদুল ফিতর উপলক্ষে সোনামসজিদ স্থলবন্দরে ৮ দিন ছুটি
হিলি স্থলবন্দরের আমদানি-রপ্তানিকারক গ্রুপের সাধারণ সম্পাদক নাজমুল হোসেনের সই করা একটি চিঠিতে উল্লেখ করেন, পবিত্র ঈদুল ফিতর উপলক্ষে ব্যবসায়ীদের সিদ্ধান্ত মোতাবেক ২৯ মার্চ শনিবার থেকে ৫ এপ্রিল শনিবার পর্যন্ত টানা ৯ দিন আমদানি-রপ্তানি বন্ধ থাকবে।
তবে ৬ এপ্রিল রবিবার সকাল থেকে যথারীতি আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম চালু হবে।
২ দিন আগে
ঠাকুরগাঁওয়ে ভুট্টা খেত থেকে জীবিত নবজাতক উদ্ধার
ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলার জামালপুর ইউনিয়নের একটি ভুট্টা খেত থেকে এক নবজাতককে উদ্ধার করা হয়েছে।
সোমবার (২৪ মার্চ) সকাল সাড়ে ১১টার দিকে উপজেলার পূর্ব মহেশালী গ্রাম থেকে উদ্ধার করা নবজাতকটি একটি কন্যাশিশু।
স্থানীয়রা জানান, নবজাতক কন্যা শিশুটি একটি ভুট্টা খেতে পড়ে ছিল। আজ সকাল সাড়ে ১১টার দিকে পাশের মরিচ খেতে কাজ করা এক নারী শিশুটির কান্নার আওয়াজ শুনতে পায়। আওয়াজ শুনে এগিয়ে গেলে নবজাতকটিকে দেখতে পান তিনি। খবরটি ছড়িয়ে পড়লে স্থানীয় লোকজন জড়ো হন এবং বিষয়টি প্রশাসনকে জানান।
স্থানীয়দের ধারণা, জন্মের এক দেড় ঘণ্টার মধ্যেই কন্যাশিশুটিকে এখানে ফেলে দেওয়া হয়েছে।
খবর পেয়ে ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) খাইরুল ইসলাম ঘটনাস্থলে গিয়ে শিশুটিকে উদ্ধার করেন।
তিনি বলেন, ‘শিশুটি সম্পূর্ণ সুস্থ আছে। তাকে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে প্রয়োজনীয় আইনগত প্রক্রিয়া অনুসরণ করা হচ্ছে। বিষয়টি তদন্ত করে দেখা হবে এবং নবজাতকের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হবে।’
আরও পড়ুন: বিএসএমএমইউতে একসঙ্গে চার অপরিণত নবজাতকের জন্ম
উদ্ধার হওয়া নবজাতকটিকে আপাতত ঠাকুরগাঁও ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
তিনি আরও জানান, শিশুটির ভবিষ্যৎ নিরাপত্তা ও লালন-পালনের জন্য যথাযথ পদক্ষেপ নেওয়া হবে। প্রশাসনের পক্ষ থেকে নবজাতকটির পরিচয় শনাক্ত করতে তদন্ত শুরু হয়েছে।
এদিকে কন্যা শিশুটিকে দত্তক নেওয়ার জন্য ইতোমধ্যে ২০ থেকে ২৫টি দম্পত্তি হাসপাতালে এসেছেন।
২ দিন আগে
পুলিশ ফাঁড়ির জানালার রড ভেঙে পালালো আসামি
দিনাজপুরে পুলিশ ও সেনাবাহিনীর যৌথ অভিযানে আটকের কয়েকঘণ্টা পরেই পুলিশ ফাঁড়ির জানালার রড ভেঙে পালিয়েছেন এক আসামি। পালানোর পর থেকে এ পর্যন্ত ওই আসামির আর কোনো হদিস পাওয়া যায়নি।
রবিবার (২৩ মার্চ) দিনাজপুরের নবাবগঞ্জের আফতাবগঞ্জ পুলিশ ফাঁড়িতে এ ঘটনা ঘটেছে বলে নিশ্চিত করেছেন বিরামপুর সার্কেলের সহকারী পুলিশ সুপার (এএসপি) মঞ্জুরুল ইসলাম।
পুলিশ সূত্রে জানা যায়, পুলিশ ও সেনাবাহিনী যৌথভাবে অভিযান চালিয়ে গতকাল (রবিবার) ভোরের দিকে নবাবগঞ্জের কুশদহ ইউনিয়নের কাজীপাড়ায় ৩ বোতল ফেনসিডিল সিরাপসহ রয়েল (৩৫) নামে একজন মাদক ব্যবসায়ীকে আটক করা হয়। পরে রয়েলকে আফতাবগঞ্জ পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রে (আইসি ফাঁড়ি) হস্তান্তর করে যৌথ বাহিনী।
এসময় তদন্ত কেন্দ্রের একটি কক্ষে তালাবদ্ধ করে রাখা হয় তাকে। থানায় হস্তান্তরের আগে কক্ষের জানালার রড় ভেঙ্গে কোনো এক সময় রয়েল পালিয়ে গেছেন বলে জানায় পুলিশ।
আরও পড়ুন: চুয়াডাঙ্গায় আদালত চত্বর থেকে হাতকড়া ভেঙে আসামি পালালো!
ফাঁড়ির ইনচার্জ পরিদর্শক সিরাজুল ইসলাম জানান, কক্ষের দরজায় তালা দিয়ে অন্য কাজে ব্যস্ত ছিলেন অন্যরা। এ সুযোগে কোনো এক সময় পালিয়ে গেছেন আসামি রয়েল।
এএসপি মঞ্জুরুল ইসলাম জানান, ওই পুলিশ কেন্দ্রে কোনো হাজতখানা নেই। পুরাতন ভবনের একটি কক্ষে রয়েলকে বন্দি করে রাখা হয়েছিল।
ভবনটির নড়বড়ে রড টেনে খুলেই আসামি পালিয়েছেন বলে ধারণা করছেন তারা। তাকে আবারও গ্রেপ্তারের চেষ্টা চালানো হচ্ছে বলে জানান এএসপি। দ্রুতই ওই আসামি ধরা পড়বেন বলে আশাবাদী পুলিশ।
২ দিন আগে
গাইবান্ধায় পানিতে ডুবে ২ শিশুর মৃত্যু
গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জে পুকুরের পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু হয়েছে। বৃহস্পতিবার (২১ মার্চ) সুন্দরগঞ্জ উপজেলার চন্ডিপুর ইউনিয়নের দক্ষিণ সীচা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
নিহতরা হলেন— চন্ডিপুর ইউনিয়নের দক্ষিণ সীচা গ্রামের নাহিদ মিয়ার ছেলে মোমিন মিয়া ও মোরছালিন মিয়া একই গ্রামের মাইদুল ইসলামের ছেলে।
আরও পড়ুন: খেলতে গিয়ে পুকুরে ডুবে ২ শিশুর মৃত্যু
স্থানীয়রা জানান, বৃহস্পতিবার দুপুরে বাড়ির পাশে ওই দুই শিশু খেলছিল। এরই মধ্যে সবার অজান্তে পুকুরের পানিতে পড়ে যায়। খোঁজাখুঁজির এক পর্যায়ের স্বজনরা পুকুর থেকে ওই দুই শিশুর লাশ উদ্ধার করে।
সুন্দরগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবদুল হাকিম আজাদ বলেন, ‘পুকুরের পানিতে ডুবে ওই দুই শিশু মারা গেছে। এ ধরনের ঘটনা খুবই দুঃখজনক।’
৬ দিন আগে
২ ফিট ৮ ইঞ্চি লম্বা শিক্ষার্থী চাঁদনী, ভবিষ্যৎ চিন্তায় দিশাহারা মা-বাবা
দুই ফুট ৮ ইঞ্চি লম্বা নবম শ্রেণির শিক্ষার্থী চাঁদনী খাতুন, জন্ম থেকেই শারীরিক প্রতিবন্ধী (বামনাকৃতির)। প্রতিবন্ধকতাকে পেরিয়ে পড়াশোনা চালিয়ে গেলেও মেয়ের ভবিষ্যৎ চিন্তায় বাবা-মায়ের চোখে ঘুম নেই। মেয়েকে নিয়ে কী করবেন, কোথায় যাবেন কোনো কিনারা করতে পারছেন না তারা। মেয়ের চিন্তায় অনেকটা দিশাহারা পরিবারটি।
চাঁদনী খাতুনের বাড়ি কুড়িগ্রামের ফুলবাড়ী উপজেলার শিমুলবাড়ী ইউনিয়নের জ্যোতিন্দ্র নারায়ণ গ্রামে। বাবা দিনমজুর চাঁন মিয়া। তিন ভাই-বোনের মধ্যে সে সবার ছোট। স্থানীয় মিয়া পাড়া নাজিমুদ্দিন উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী চাঁদনী।
চাঁদনীর বাবা চান মিয়া ও মা রত্না বেগম জানান, ‘চাঁদনী জন্মের সময় সুস্থ সবল ছিল। কিন্তু পরে নানামুখী সমস্যা দেখা দেয়। এরপর সে আস্তে আস্তে অসুস্থ হয়ে পড়ে। আমাদের ‘নুন আনতে পান্তা ফুরোয়’, সেখানে কীভাবে তার চিকিৎসা করাই। সামর্থ্য না থাকায় দীর্ঘদিন অসুস্থ থাকার ফলে তার বাড়ন্ত কমে যায়। উচ্চতা আশানুরূপ হয়নি।’
আরও পড়ুন: সিসি ক্যামেরা স্থাপনের টাকা নিয়ে হাওয়া, ছিনতাই-ডাকাতি আতঙ্কে ফেনী পৌরবাসী
তারা আরও জানান, ‘এক দিকে মেয়ের চিন্তা অন্যদিকে সংসার চালানোটাও কঠিন হয়ে পড়েছে। অনেক কষ্টে মেয়েটির প্রতিবন্ধী ভাতাটুকু করে নিতে পেরেছি। এতো কষ্ট থাকার পরেও আমাদের ভাগ্যে কোনো ধরনের সরকারি সুযোগ-সুবিধা পাইনি।’
সামনে ঈদ আসছে, মেয়েটার জন্য নতুন পোশাক নিতে পারবো কি না বলেই কেঁদে ফেলেন চাঁদনীর মা। বলেন, ‘রমজান মাসে মানুষ কত কি ভালো মন্দ খাচ্ছে। কোনো রকম ডাল-ভাত খেয়ে দিন পাড় করছি আমরা। এছাড়া মেয়েটার সমস্ত কাজ করে দিতে হয়। বাথরুমে পানি পৌঁছে দেয়া, এরপর হাত-মুখ ধুয়ে দেয়া, গোসল করানো, পোশাক-পরিচ্ছদ পরিধান করা এবং অনেক সময় খাবারও মুখে তুলে দিতে হয়।’
তিনি আরও বলেন, ‘মেয়েটা এতো নার্ভাস, তার মনে সবসময় ভয় কাজ করে। অপরিচিত কেউ আসলেই মুখ থেকে কথা বের হয় না। ভয়ে চোখের পানি বের হয়। তার সমস্ত কাজ মা হয়ে করতে হচ্ছে। আমি যখন থাকবনা তখন মেয়েটার কি হবে।’
চাঁদনীর আন্টি মনিরা খাতুন বলেন, ‘চাঁদনীকে প্রতিদিন সাইকেলে করে স্কুল নিয়ে যাই। আমাকে ছাড়া চাঁদনী স্কুলে যায় না। আমার কোনো কারণে সমস্যা হলে বা তার মা কিংবা বাবা যদি স্কুলে নিয়ে না যায়, সেই দিন তার মনটা মোটেও ভালো যাবে না। আমরা চাই চাঁদনী পড়ালেখা করে অন্তত নিজের জীবনটা যেন চালাতে পারে৷’
চাঁদনী খাতুন বলেন, ‘স্কুল খোলা থাকলে আন্টির সাইকেলে চড়ে প্রতিদিন স্কুলে যাই। কোনো কারণে আন্টি স্কুল না গেলে সেই দিনটিতে আমার স্কুলে যাওয়া হয় না। স্কুলে সবাই আমার সঙ্গে ভালো ব্যবহার করে। বাবার আয়ে আমাদের সংসার চলে।’
তিনি বলেন, ‘স্কুলের উপবৃত্তি ও আমার প্রতিবন্ধী ভাতার টাকা দিয়ে পড়াশুনা চালিয়ে যাওয়ার একটু কষ্ট হলেও চেষ্টা করে যাচ্ছি। সবাই আমার জন্য দোয়া করবেন।’
আরও পড়ুন: চুয়াডাঙ্গায় অযত্ন-অবহেলায় পড়ে আছে আইসিইউ অ্যাম্বুলেন্স
৬ দিন আগে
ঈদে ৮ দিন বন্ধ থাকবে বুড়িমারী স্থলবন্দর, অব্যাহত থাকবে যাত্রী চলাচল
পবিত্র ঈদুল ফিতর উপলক্ষে সাপ্তাহিক ছুটিসহ আট দিনের জন্য লালমনিরহাটের বুড়িমারী স্থলবন্দর ও শুল্ক স্টেশনের কার্যক্রম বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। তবে পাসপোর্টধারী যাত্রীরা স্বাভাবিকভাবে যাতায়াত করতে পারবেন।
বুধবার (১৯ মার্চ) দুপুরে বুড়িমারী স্থলবন্দরের (সিঅ্যান্ডএফ) অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক নিয়াজ নাহিদের সই করা এক চিঠির মাধ্যমে বুড়িমারী স্থলবন্দর সাপ্তাহিক ছুটিসহ আট দিন বন্ধ থাকার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
স্থলবন্দর সূত্র জানায়, বুড়িমারী স্থলবন্দরের সিঅ্যান্ডএফ অ্যাসোসিয়েশনের সব সদস্যদের মতামতের ভিত্তিতে পবিত্র ঈদুল ফিতর উপলক্ষে ২৯ মার্চ থেকে ৫ এপ্রিল পর্যন্ত বুড়িমারী স্থলবন্দর ও ভারতীয় চ্যাংরাবান্ধা স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত হয়েছে। উভয় দেশের কাস্টমস, বন্দর কর্তৃপক্ষ ও ব্যবসায়ী সংগঠনগুলোর মাঝে ছুটির পত্র বিনিময় করা হয়েছে।
রবিবার (৬ এপ্রিল ) থেকে যথারীতি বন্দরের কার্যক্রম স্বাভাবিক থাকবে।
আরও পড়ুন: হিলি স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানি শুরু
বুড়িমারী স্থলবন্দরের (সিঅ্যান্ডএফ) অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি ফারুক হোসেন বলেন, দুই দেশের ব্যবসায়ীদের সঙ্গে আলোচনা সাপেক্ষে পবিত্র ঈদুল ফিতর উপলক্ষে বুড়িমারী স্থল বন্দরের শুল্ক স্টেশন ও সিঅ্যান্ডএফ কার্যক্রম সাপ্তাহিক ছুটিসহ আট দিন বন্ধ থাকবে। আগামী ৬ এপ্রিল বন্দরের কার্যক্রম শুরু হবে।
বুড়িমারী স্থলবন্দর পুলিশ অভিবাসন চৌকির (ইমিগ্রেশন) ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আশরাফুল ইসলাম বলেন, বুড়িমারী স্থল বন্দর দিয়ে আমদানি-রপ্তানি বন্ধ থাকলেও পাসপোর্টধারী যাত্রীদের চলাচল স্বাভাবিক থাকবে।
৭ দিন আগে
কুড়িগ্রামে মোটরসাইকেলের ধাক্কায় পথচারী নিহত
কুড়িগ্রামের নাগেশ্বরীতে মোটরসাইকেলের ধাক্কায় ফজলুল হক নামের এক পথচারীর মৃত্যু হয়েছে।
সোমবার (১৭ মার্চ) রাত ১০টার দিকে নাগেশ্বরী উপজেলার আশার মোড় এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।
নিহত ফজলুল হক (৪৫) উপজেলার আশার মোড় এলাকার আবু বক্কর ছিদ্দিকের ছেলে।
আরও পড়ুন: ফরিদপুরে ট্রাক-মোটরসাইকেল-অটোরিকশার ত্রিমুখী সংঘর্ষ, নিহত ২
স্থানীয়রা জানায়, নিহত ফজলুল হক রাস্তার পাশ দিয়ে যাচ্ছিলেন। এমন সময় নাগেশ্বরীগামী একটি মোটরসাইকেল তাকে ধাক্কা দেয়।
পরে স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে কুড়িগ্রাম জেনারেল হাসপাতালে নিলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
নাগেশ্বরী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রেজাউল করিম রেজা জানান, সড়ক দুর্ঘটনায় এক পথচারীর মৃত্যু হয়েছে। অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
৯ দিন আগে
দহগ্রাম সীমান্তে কাঁটাতারের বেড়া নির্মাণের চেষ্টা, বিজিবির বাধা
আবারও লালমনিরহাটের পাটগ্রাম উপজেলার দহগ্রাম সীমান্তের শূন্য রেখায় কাঁটাতারের বেড়া নির্মাণ ও লোহার খুঁটি বসানোর চেষ্টা করেছে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ)।
খবর পেয়ে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে তাদের বাধা দিলে কাজ বন্ধ রাখা হয়। এ নিয়ে ওই সীমান্ত এলাকায় উত্তেজনা বিরাজ করছে।
সোমবার (১৭ মার্চ) সকালে ভারত–বাংলাদেশ সীমান্তের দহগ্রাম সর্দারপাড়া সীমান্তের শূন্য রেখায় ভারতের পশ্চিমবঙ্গ ৬-বিএসএফ ব্যাটালিয়নের অরুণ ক্যাম্পের সদস্যরা কাঁটাতারের বেড়া নির্মাণ ও লোহার খুঁটি বসানোর চেষ্টা করে।
৯ দিন আগে
হিলি স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানি শুরু
একদিন বন্ধের পর আবারও দিনাজপুরের হিলি স্থলবন্দর দিয়ে বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে পণ্য আমদানি-রপ্তানি শুরু হয়েছে।
শনিবার (১৫ মার্চ) ভারতে হোলি উৎসবের কারণে এই পথে পণ্য আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম বন্ধ ছিল।
হিলি কাস্টমস সিঅ্যান্ডএফ এজেন্টস এসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক শাহীনুর ইসলাম জানান, রবিবার সকাল পৌনে ১১টার দিকে ভারত থেকে বিভিন্ন পণ্যবাহী ট্রাক বন্দরের পানামা পোর্টে প্রবেশ করে। এর মাধ্যমে হিলি স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানি শুরু হয়।
আরও পড়ুন: দোল পূর্ণিমা উপলক্ষে বেনাপোল বন্দরে আমদানি-রপ্তানি বন্ধ
শনিবার ভারতে হোলি উৎসবরের কারণে স্থলবন্দরের ব্যবসায়ীরা আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নেয়।
ফলে শনিবার হিলি স্থলবন্দর দিয়ে কোনো পণ্যবাহী ট্রাক আসা-যাওয়া করেনি।
১১ দিন আগে
হোলি উৎসবে বন্ধ হিলি স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানি
ভারতে হোলি উৎসবের কারণে দিনাজপুরের হিলি স্থলবন্দর দিয়ে আজ সকাল থেকে বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে পণ্য আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম বন্ধ রয়েছে। রবিবার থেকে যথারীতি এই পথে পণ্য আমদানি-রপ্তানি শুরু হবে।
হিলি কাস্টমস সিএন্ডএফ এজেন্টস এসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক শাহীনুর ইসলাম জানান, আজ ১৫ মার্চ ভারতে হোলি উৎসব অনুষ্ঠিত হচ্ছে। দিনটি উপলক্ষে সরকারি ছুটি থাকায় সেদেশের ব্যবসায়ীরা এদিন হিলি স্থলবন্দর দিয়ে পণ্য রপ্তানি ও আমদানি কার্যক্রম বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
তিনি বলেন, তাদের ব্যবসায়ী সংগঠন হিলি এক্সপোর্টারস অ্যান্ড কাস্টমস ক্লিয়ারিং এজেন্টস এসোসিয়েশন একটি চিঠিতে বিষয়টি আমাদের জানিয়েছে। ফলে শনিবার এই বন্দর দিয়ে দুই দেশের মধ্যে সব ধরণের পণ্য আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম বন্ধ থাকবে।
আরও পড়ুন: শবে বরাত উপলক্ষে হিলি স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানি বন্ধ
তিনি আরও জানান, শনিবার এই বন্দর দিয়ে ভারত থেকে সকল কার্যক্রম বন্ধ থাকলেও আমাদের অংশে বেসরকারি অপারেটর পানামা হিলি পোর্টের ওয়্যারহাউজে পণ্য লোড-আনলোড কার্যক্রম স্বাভাবিক থাকবে। রবিবার থেকে আবারও এই দুই দেশের মধ্যে পণ্য আমদানি-রপ্তানি শুরু হবে।
হিলি ইমিগ্রেশন চেকপোস্টের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আরিফুল ইসলাম জানান, হিলি ইমিগ্রেশন চেকপোস্ট দুই দেশের যেকোনো উৎসব বা সরকারি ছুটির আওতামুক্ত থাকে। সপ্তাহের ৭দিনই সকাল ৯টা থেকে সন্ধ্যা সাড় ৬টা পর্যন্ত এই চেকপোস্ট ব্যবহার করে বৈধ পাসপোর্ট-ভিসাধারীরা বাংলাদেশ ও ভারতে যাতায়াত করেন।
১২ দিন আগে