আবহাওয়া
আগস্টে উত্তরের জেলাগুলোতে কম বৃষ্টিপাত, প্রকৃতি ও জনজীবনে প্রভাব
উত্তরের আট জেলা— রংপুর, কুড়িগ্রাম, লালমনিরহাট, গাইবান্ধা, পঞ্চগড়, নীলফামারী, দিনাজপুর ও ঠাকুরগাঁওয়ে আবহাওয়ার ব্যাপক পরিবর্তন হয়েছে। বৃষ্টিপাত কমে যাওয়ায় প্রকৃতির সঙ্গে যুদ্ধ করতে হচ্ছে এই অঞ্চলের মানুষকে। আর এর প্রভাব পড়ছে কৃষি সহ সব জায়গাতেই। ধীরে ধীরে রুক্ষ হয়ে উঠছে এই অঞ্চলের আবহাওয়া। তীব্র গরমে মানুষ হাঁসফাঁস করছে।
উত্তরের জেলাগুলোতে এ বছর আগস্ট মাসে স্বাভাবিকের চেয়ে কিছুটা কম বৃষ্টিপাত হয়েছে। মাসজুড়ে ২৫ দিন বৃষ্টি হলেও প্রকৃতিতে ছিল খরতাপ ও রুক্ষভাব। সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ২৮ থেকে ৩৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
রংপুর বিভাগীয় আবহাওয়া অফিস সূত্রে জানা গেছে, আগস্ট মাসে স্বাভাবিক বৃষ্টিপাত হওয়ার কথা প্রায় ১ হাজার ৩৫০ মিলিমিটার। সেখানে গত মাসে বৃষ্টিপাত হয়েছে মাত্র ৭১৭ মিলিমিটার। মাসের প্রথম দিনে ১১ দশমিক ৮ মিলিমিটার বৃষ্টির মাধ্যমে শুরু হয় বর্ষণ। সবচেয়ে বেশি বৃষ্টি হয়েছে ৮ আগস্ট, ৭৮ দশমিক ৪ মিলিমিটার। এরপর ১৪ আগস্টে ৫৬ মিলিমিটার, ৯ আগস্টে ২৭ দশমিক ২ মিলিমিটার এবং ১৯ আগস্টে ২১ দশমিক ৩ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়।
আরও পড়ুন: তীব্র দাবদাহে পুড়ছে সিলেট, বিপাকে খেটে খাওয়া মানুষ
এপ্রিল ও মে মাসেও স্বাভাবিকের চেয়ে অনেক কম বৃষ্টি হয়েছিল, যদিও জুন মাসে স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি বৃষ্টিপাত হয়েছিল। আগস্টে কাঙ্ক্ষিত বৃষ্টি না হওয়ায় পুরো বিভাগের কৃষিখাতে নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে। আগস্টে উত্তরের জেলাগুলোতে কম বৃষ্টিপাত, প্রকৃতি ও জনজীবনে প্রভাব যাওয়া ও গরম-ঠান্ডার মিশ্র আবহাওয়ার কারণে রোগবালাইও বেড়েছে। এ সময় ঘরে ঘরে জ্বর, সর্দি-কাশি, হিটস্ট্রোক, চর্মরোগ, শ্বাসকষ্ট ও ডায়রিয়ার প্রাদুর্ভাব দেখা দিয়েছে।
৩৩ দিন আগে
তীব্র দাবদাহে পুড়ছে সিলেট, বিপাকে খেটে খাওয়া মানুষ
সিলেটে আজ সোমবার সকাল থেকে বইছে অসহনীয় দাবদাহ। দুপুর ১টায় ৩৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে বলে জানিয়েছে সিলেট আবহাওয়া অধিদপ্তর।
সময় গড়ালে তাপমাত্রা আরও বাড়বে বলে জানিয়েছেন সিলেট আবহাওয়া অফিসের সহকারী আবহাওয়াবিদ রুদ্র তালুকদার। তবে এর মাঝে বৃষ্টি হতে পারে বলেও সুসংবাদ দিয়েছে আবহাওয়া অফিস।
পড়ুন: দিল্লিতে তীব্র দাবদাহ, রেড অ্যালার্ট জারি
সোমবার (১ সেপ্টেম্বর) আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, দিনে সিলেট বিভাগের বিভিন্ন জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেই সঙ্গে কোথাও কোথাও মাঝারি ধরনের ভারী থেকে ভারী বর্ষণও হতে পারে।
মঙ্গল এবং বুধবারও (২ ও ৩ সেপ্টেম্বর) এমন আবহাওয়া বিরাজ করতে।
এদিকে, সিলেটে বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে গরম তীব্র হওয়ায় বিপাকে পড়েন কাজে বাইরে বের হওয়া মানুষজন। বিশেষ করে দিনমজুরদের কষ্ট বেড়েছে।
গরমে অতিষ্ঠ হয়ে সিলেট মহানগরের বিভিন্ন সড়কে দাঁড়িয়ে থাকা বিক্রেতাদের কাছ থেকে শরবত কিনে পান করছেন মানুষজন। রিকশা-ভ্যানচালকরা একটু জিরিয়ে নিচ্ছে গাছ বা ভবনের ছায়ায়।
৩৭ দিন আগে
আরও একটি লঘুচাপ আসছে, তিন নম্বর সংকেত বহাল
গাঙ্গেয় পশ্চিমবঙ্গ ও তৎসংলগ্ন এলাকায় একটি লঘুচাপ সৃষ্টি হয়েছে। এই সময়ে মৌসুমি বায়ু বাংলাদেশের ওপর সক্রিয় ও উত্তর বঙ্গোপসাগরে প্রবল অবস্থায় রয়েছে। এরই মধ্যে আরও একটি লঘুচাপ সৃষ্টি হতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, আগামী সোমবারের (২৫ আগস্ট) মধ্যে উত্তর-পশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় আরও একটি লঘুচাপ সৃষ্টি হতে পারে।
এছাড়া বিদ্যমান লঘুচাপের প্রভাবে আজ সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় রংপুর, খুলনা, বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগের অধিকাংশ জায়গায় এবং রাজশাহী, ঢাকা, ময়মনসিংহ ও সিলেট বিভাগের অনেক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেই সঙ্গে রংপুর, খুলনা, বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগের কোথাও কোথাও মাঝারি ধরনের ভারী থেকে অতি ভারী বর্ষণ হতে পারে।
বৃষ্টিপাতের এই প্রবণতা আগামী অন্তত দুদিন অব্যাহত থাকতে পারে বলে বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।
আরও পড়ুন: সমুদ্রবন্দরের সংকেত নামলেও সারা দেশে বৃষ্টির পূর্বাভাস
এদিকে, আবহাওয়াবিদ তরিফুল নেওয়াজের সই করা পৃথক এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, সক্রিয় মৌসুমি বায়ুর প্রভাবে উত্তর বঙ্গোপসাগরে সঞ্চালনশীল মেঘমালা তৈরি অব্যাহত রয়েছে। এর প্রভাবে উত্তর বঙ্গোপসাগর, বাংলাদেশের উপকূলীয় এলাকা ও সমুদ্র বন্দরসমূহের ওপর দিয়ে দমকা অথবা ঝড়ো হাওয়া বয়ে যেতে পারে।
চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, মোংলা ও পায়রা সমুদ্র বন্দরসমূহকে ৩ নম্বর স্থানীয় সতর্ক সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে।
পাশাপাশি উত্তর বঙ্গোপসাগরে অবস্থানরত সকল মাছ ধরার নৌকা ও ট্রলারকে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত উপকূলের কাছাকাছি থেকে সাবধানে চলাচল করতে বলা হয়েছে।
৪৬ দিন আগে
আবহাওয়ার পূর্বাভাস: হালকা থেকে মাঝারি কিংবা বজ্রবৃষ্টি হতে পারে
মৌসুমী বায়ুর প্রভাবে দেশের বিভিন্ন স্থানে অস্থায়ী দমকা হাওয়াসহ হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি কিংবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সোমবার (২৮ জুলাই) আবহাওয়া অধিদপ্তরের পূর্বাভাসে এমন তথ্য দেওয়া হয়েছে।
সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ১২০ ঘণ্টার পূর্বাভাস থেকে জানা গেছে, খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের অধিকাংশ জায়গায় এবং রংপুর, রাজশাহী, ঢাকা এবং ময়মনসিংহ বিভাগের অনেক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি/বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেই সাথে খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের কোথাও কোথাও মাঝারি ধরনের ভারী থেকে ভারী বর্ষণ হতে পারে।
আরও পড়ুন: নিম্নচাপের প্রভাবে ঝড়োবৃষ্টি ও উপকূলীয় অঞ্চলে জলোচ্ছ্বাসের শঙ্কা
সারাদেশে দিন এবং রাতের তাপমাত্রা সামান্য কমতে পারে।
আবহাওয়া অধিদপ্তর বলছে, মধ্য প্রদেশ এবং তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থানরত সুস্পষ্ট লঘুচাপটি পশ্চিম উত্তরপশ্চিম দিকে অগ্রসর ও দুর্বল হয়ে লঘুচাপে পরিণত হয়ে মৌসুমী বায়ুর অক্ষের সাথে মিলিত হয়েছে। মৌসুমী বায়ুর অক্ষের বর্ধিতাংশ রাজস্থান, উত্তর প্রদেশ, মধ্য প্রদেশ, বিহার, পশ্চিমবঙ্গ ও বাংলাদেশের দক্ষিণাঞ্চল হয়ে আসাম পর্যন্ত বিস্তৃত রয়েছে।
৭২ দিন আগে
নিম্নচাপের প্রভাবে ঝড়োবৃষ্টি ও উপকূলীয় অঞ্চলে জলোচ্ছ্বাসের শঙ্কা
ঢাকা, ২৬ জুলাই (ইউএনবি)- সাগরের নিম্নচাপটি পশ্চিম-উত্তর-পশ্চিম দিকে অগ্রসর হতে পারে। এতে উপকূলীয় এলাকা ও সমুদ্রবন্দরগুলোর ওপর দিয়ে দমকা বা ঝড়ো হাওয়া বয়ে যেতে পারে। পাশাপাশি, উপকূলীয় জেলাগুলো ও চরে এক থেকে তিন ফুট উচ্চতার জলোচ্ছ্বাস দেখা দেতে পারে।
শনিবার (২৬ জুলাই) সকালে আবহাওয়া অধিদপ্তর এমন তথ্য জানিয়েছে।
সংস্থাটি বলছে, উত্তর-পশ্চিম বঙ্গোপসাগর এবং তৎসংলগ্ন পশ্চিমবঙ্গ ও বাংলাদেশের উপকূলীয় এলাকায় অবস্থানরত নিম্নচাপটি পশ্চিম-উত্তর-পশ্চিম দিকে অগ্রসর হয়ে শনিবার (২৬ জুলাই) সকাল ৬টায় ঝাড়খণ্ড ও তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থান করছে। এটি আরও পশ্চিম-উত্তর-পশ্চিম দিকে অগ্রসর হতে পারে।
মৌসুমী বায়ুর অক্ষের বর্ধিতাংশ রাজস্থান, উত্তর প্রদেশ, নিম্নচাপের কেন্দ্রস্থল, পশ্চিমবঙ্গ ও বাংলাদেশের দক্ষিণাঞ্চল হয়ে আসাম পর্যন্ত বিস্তৃত রয়েছে। মৌসুমী বায়ু বাংলাদেশের উপর সক্রিয় এবং উত্তর বঙ্গোপসাগরে প্রবল অবস্থায় রয়েছে।
এতে খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের অধিকাংশ জায়গায় এবং রংপুর, রাজশাহী, ঢাকা ও ময়মনসিংহ বিভাগের অনেক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি/বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে।
সেই সঙ্গে খুলনা, বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগের কোথাও কোথাও মাঝারি ধরনের ভারী থেকে অতি ভারী বর্ষণ হতে পারে। এ সময়ে সারাদেশে দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে এবং রাতের তাপমাত্রা সামান্য কমতে পারে।
এদিকে আজ সকাল ১০টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত দেশের অভ্যন্তরীণ নদীবন্দরগুৎেলার জন্য আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, ফরিদপুর, যশোর, কুষ্টিয়া, খুলনা, বরিশাল, পটুয়াখালী, নোয়াখালী, কুমিল্লা, চট্টগ্রাম এবং কক্সবাজার অঞ্চল সমূহের উপর দিয়ে দক্ষিণ কিংবা দক্ষিণ-পূর্ব দিক থেকে ঘণ্টায় ৪৫-৬০ কিমি বেগে বৃষ্টি/বজ্রবৃষ্টিসহ ঝড়ো হাওয়া বয়ে যেতে পারে। এসব এলাকার নদীবন্দরগুলোকে এক নম্বর সতর্কসংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে।
৭৪ দিন আগে
সাগরে ফের লঘুচাপ, আগামী তিন দিন ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস
বঙ্গোপসাগরে আবারও একটি লঘুচাপ সৃষ্টি হয়েছে। এতে চার বিভাগে ভারী বৃষ্টিপাতের পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।
বৃহস্পতিবার (২৪ জুলাই) সকালে আবহাওয়াবিদ তরিফুল নেওয়াজ কবিরের সই করা ভারী বৃষ্টিপাত নিয়ে এক সতর্কবার্তায় এ তথ্য জানানো হয়েছে।
এতে বলা হয়েছে, উত্তর বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় একটি লঘুচাপ সৃষ্টি হয়েছে। এর প্রভাবে আজ (বৃহস্পতিবার) বিকাল ৫টা থেকে পরবর্তী ৭২ ঘণ্টায় খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের অনেক জায়গায় ভারী থেকে অতি ভারী বর্ষণ হতে পারে।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, ২৪ ঘণ্টায় ৪৪ থেকে ৮৮ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত হলে ভারী এবং ৮৮ মিলিমিটারের বেশি বৃষ্টি হলে তা অতি ভারী বৃষ্টিপাত বলে গণ্য করা হয়।
রাষ্ট্রীয় সংস্থাটি আরও জানিয়েছে, অতি ভারী বর্ষণের কারণে চট্টগ্রাম, রাঙামাটি, খাগড়াছড়ি, বান্দরবান ও কক্সবাজার জেলাগুলোর পাহাড়ি এলাকার কোথাও কোথাও ভূমিধসের আশঙ্কা রয়েছে। সেইসঙ্গে খুলনা, বরিশাল ও চট্টগ্রাম মহানগরীর কোথাও কোথাও ভারী বৃষ্টিজনিত অস্থায়ীভাবে জলাবদ্ধতা তৈরি হতে পারে।
আরও পড়ুন: উত্তর বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপ, সমুদ্রবন্দরে তিন নম্বর সতর্কসংকেত
নদীবন্দরে ১ নম্বর সংকেত
লঘুচাপের প্রভাবে দেশের সাতটি অঞ্চলে ঝড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনার কথা বলেছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।
দেশের অভ্যন্তরীণ নদীবন্দরগুলোর জন্য এক সতর্কবার্তায় বলা হয়েছে, আজ সকাল ১০টা থেকে সন্ধ্যা ৬টার মধ্যে খুলনা, বরিশাল, পটুয়াখালী, নোয়াখালী, কুমিল্লা, চট্টগ্রাম ও কক্সবাজার অঞ্চলগুলোর ওপর দিয়ে দক্ষিণ অথবা দক্ষিণ-পূর্বদিক থেকে ঘণ্টায় ৪৫ থেকে ৬০ কিলোমিটার বেগে বৃষ্টি অথবা বজ্রবৃষ্টিসহ অস্থায়ীভাবে দমকা অথবা ঝড়ো হাওয়া বয়ে যেতে পারে।
এসব এলাকার নদীবন্দরগুলোকে ১ নম্বর সতর্কসংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।
সারা দেশের আবহাওয়ার কী অবস্থা?
সারা দেশের সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ১২০ ঘণ্টার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট লঘুচাপটি আরও ঘনীভূত হতে পারে।
মৌসুমি বায়ুর অক্ষের বর্ধিতাংশ রাজস্থান, উত্তর প্রদেশ, বিহার, পশ্চিমবঙ্গ ও লঘুচাপের কেন্দ্রস্থল হয়ে আসাম পর্যন্ত বিস্তৃত রয়েছে। মৌসুমি বায়ু বাংলাদেশের দক্ষিণাঞ্চলের ওপর সক্রিয় এবং দেশের অন্যত্র মোটামুটি সক্রিয় এবং উত্তর বঙ্গোপসাগরে প্রবল অবস্থায় রয়েছে।
এর প্রভাবে আজ রাজশাহী, ঢাকা, ময়মনসিংহ, খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের অধিকাংশ জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেই সঙ্গে খুলনা, বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগের কোথাও কোথাও মাঝারি ধরনের ভারী থেকে অতি ভারী বর্ষণ হতে পারে।
আরও পড়ুন: বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপ: আগামী পাঁচদিন বৃষ্টি হতে পারে সারা দেশে
এ ছাড়া ঢাকা, টাঙ্গাইল, ফরিদপুর, নরসিংদী ও নারায়ণগঞ্জ জেলাসহ রাজশাহী, রংপুর, খুলনা, ময়মনসিংহ এবং সিলেট বিভাগের ওপর দিয়ে মৃদু তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অফিস। আগামী ২৪ ঘণ্টায় তা কমতে পারে বলেও জানানো হয়েছে।
সারা দেশে দিনের তাপমাত্রা সামান্য কমলেও রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।
৭৬ দিন আগে
বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপ: আগামী পাঁচদিন বৃষ্টি হতে পারে সারা দেশে
বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট লঘুচাপের কারণে আজ সারাদেশেই বৃষ্টি হতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। এই বৃষ্টিপাত আগামী পাঁচদিন পর্যন্ত অব্যাহত থাকতে পারে বলেও সতর্ক করা হয়েছে।
সোমবার (১৪ জুলাই) সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ১২০ ঘণ্টার পূর্বাভাসে এসব তথ্য দিয়েছে রাষ্ট্রীয় সংস্থাটি।
পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, উত্তর বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন উপকূলীয় এলাকায় একটি লঘুচাপ সৃষ্টি হয়েছে। মৌসুমি বায়ুর অক্ষের বর্ধিতাংশ পাঞ্জাব, হরিয়ানা, উত্তর প্রদেশ, বিহার, গাঙ্গেয় পশ্চিমবঙ্গ ও লঘুচাপের কেন্দ্রস্থল হয়ে আসাম পর্যন্ত বিস্তৃত রয়েছে। এর একটি বর্ধিতাংশ উত্তর বঙ্গোপসাগর পর্যন্ত বিস্তৃত। এছাড়া, মৌসুমি বায়ু বাংলাদেশের উপর সক্রিয় এবং উত্তর বঙ্গোপসাগরে প্রবল অবস্থায় রয়েছে।
এর প্রভাবে আজ (সোমবার) রাজশাহী, রংপুর, ঢাকা, ময়মনসিংহ, খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের অধিকাংশ জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে বলে সতর্ক করেছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।
সেই সঙ্গে ঢাকা, খুলনা ও বরিশাল বিভাগের কোথাও কোথাও মাঝারি ধরনের ভারী থেকে অতি ভারী বর্ষণ হতে পারে বলে পূর্বাভাসে উল্লেখ করা হয়েছে।
এতে আরও বলা হয়েছে, এদিন নীলফামারী জেলার উপর দিয়ে মাঝারি ধরনের তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে। তাছাড়া, টাঙ্গাইল, ময়মনসিংহ, চুয়াডাঙ্গা ও কুষ্টিয়া জেলাসহ রাজশাহী ও সিলেট বিভাগ এবং রংপুর বিভাগের অবশিষ্টাংশের উপর দিয়ে মৃদু তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে এবং তা প্রশমিত হতে পারে। আজ সারাদেশে দিন ও রাতের তাপমাত্রা ১ থেকে ২ ডিগ্রি কমতে পারে বলেও জানানো হয়েছে।
আগামীকালও (মঙ্গলবার) সারাদেশের দিন ও রাতের তাপমাত্রা অপরিবর্তিত থাকবে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।
পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, রংপুর, রাজশাহী, ঢাকা, ময়মনসিংহ ও সিলেট বিভাগের অধিকাংশ জায়গায় এবং খুলনা, বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগের অনেক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেই সঙ্গে সারাদেশের কোথাও কোথাও মাঝারি ধরনের ভারি থেকে অতি ভারি বর্ষণ হতে পারে।
আরও পড়ুন: উত্তর বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপ, সমুদ্রবন্দরে তিন নম্বর সতর্কসংকেত
তার পরদিন ১৬ জুলাই সারাদেশে দিন ও রাতের তাপমাত্রা সামান্য বাড়তে পারে বলে জানিয়েছে রাষ্ট্রীয় সংস্থাটি। তবে এদিনও রংপুর ও সিলেট বিভাগের অধিকাংশ জায়গায় এবং রাজশাহী, ঢাকা, ময়মনসিংহ, খুলনা, বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগের অনেক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেই সঙ্গে সারাদেশের কোথাও কোথাও মাঝারি ধরনের ভারি থেকে ভারি বর্ষণ হতে পারে।
১৭ জুলাইও সারাদেশের দিন-রাতের তাপমাত্রা সামান্য বাড়ার পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। তাপমাত্রা বাড়লেও বৃষ্টি ঝরতে পারে বলে জানানো হয়েছে।
পরদিন ১৮ জুলাই তাপমাত্রা অপরিবর্তিত থাকার কথা উল্লেখ করা হয়েছে পূর্বাভাসে। যদিও এদিন রংপুর, রাজশাহী, ঢাকা, ময়মনসিংহ, খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেই সঙ্গে সারাদেশের কোথাও কোথাও মাঝারি ধরনের ভারি বর্ষণ হতে পারে বলে সতর্ক করা হয়েছে।
৮৬ দিন আগে
উত্তর বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপ, সমুদ্রবন্দরে তিন নম্বর সতর্কসংকেত
উত্তর বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন বাংলাদেশের উপকূলীয় এলাকায় একটি লঘুচাপ সৃষ্টি হয়েছে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। এতে দেশের চারটি সমদ্রবন্দরে তিন নম্বর স্থানীয় সতর্কসংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে।
সোমবার (১৪ জুলাই) সকালে এক সতর্কবার্তায় বলা হয়েছে, এর প্রভাবে উত্তর বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় বায়ু চাপের তারতম্যের আধিক্য বিরাজ করছে। উত্তর বঙ্গোপসাগর, বাংলাদেশের উপকূলীয় এলাকা ও সমুদ্র বন্দরগুলোর উপর দিয়ে দমকা বা ঝড়ো হাওয়া বয়ে যেতে পারে।
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, মোংলা ও পায়রা সমুদ্র বন্দরে তিন নম্বর স্থানীয় সতর্ক সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।
আরও পড়ুন: ঢাকাসহ ৫ বিভাগে ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস, ভূমিধসের সতর্কতা
উত্তর বঙ্গোপসাগরে অবস্থানরত মাছ ধরার নৌকা ও ট্রলারকে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত উপকূলের কাছাকাছি এসে সাবধানে চলাচল করতে বলা হয়েছে।
এদিকে আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, ময়মনসিংহ, ঢাকা, খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের অধিকাংশ জায়গায় এবং রংপুর ও রাজশাহী বিভাগের অনেক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ হালকা থেকে মাঝারী ধরনের বৃষ্টি/বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে।
সেই সাথে সারাদেশের কোথাও কোথাও মাঝারী ধরনের ভারী থেকে অতি ভারী বর্ষণ হতে পারে। সারাদেশে দিন এবং রাতের তাপমাত্রা সামান্য কমতে পারে।
৮৬ দিন আগে
ঢাকাসহ ৫ বিভাগে ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস, ভূমিধসের সতর্কতা
দেশের পাঁচ বিভাগে আজ ভারী থেকে অতি ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। ভারী বৃষ্টির কারণে দেশের পাহাড়ি অঞ্চলে ভূমিধসের আশঙ্কার কথাও জানিয়েছে রাষ্ট্রীয় সংস্থাটি।
বৃহস্পতিবার (১০ জুলাই) সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, রাজশাহী, ঢাকা, খুলনা, বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগের অধিকাংশ জায়গায় এবং রংপুর, ময়মনসিংহ ও সিলেট বিভাগের অনেক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে।
পাশাপাশি রাজশাহী, ঢাকা, খুলনা, বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগের কোথাও কোথাও মাঝারি ধরনের ভারী থেকে অতি ভারী বর্ষণ হতে পারে বলেও আবহাওয়ার নিয়মিত বুলেটিনে জানানো হয়েছে।
অতি ভারী বৃষ্টিপাতের কারণে দেশের পাহাড়ি অঞ্চলে ভূমিধসের আশঙ্কার কথাও জানিয়েছে রাষ্ট্রীয় সংস্থাটি।
অন্যদিকে, বঙ্গোপসাগরে বায়ুচাপের তারতম্যের আধিক্য বিরাজ করছে জানিয়ে অপর এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, উত্তর বঙ্গোপসাগর, দেশের উপকূলীয় এলাকা ও সমুদ্র বন্দরগুলোর ওপর দিয়ে দমকা অথবা ঝড়ো হাওয়া বয়ে যেতে পারে।
আরও পড়ুন: রাজধানীসহ ৪ বিভাগে ভারী বৃষ্টির সতর্কতা, পাহাড়ে ভূমিধসের শঙ্কা
এ কারণে চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, মোংলা ও পায়রা সমুদ্র বন্দরকে ৩ নম্বর স্থানীয় সতর্ক সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে। উত্তর বঙ্গোপসাগরে অবস্থানরত সকল মাছ ধরার নৌকা ও ট্রলারকে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত উপকূলের কাছাকাছি থেকে সাবধানে চলাচল করতে বলা হয়েছে।
তবে বৃষ্টি অব্যাহত থাকলেও সারা দেশে আজ দিন ও রাতের তাপমাত্রা সামান্য বাড়ার পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া অফিস।
৯০ দিন আগে
রাজধানীসহ ৪ বিভাগে ভারী বৃষ্টির সতর্কতা, পাহাড়ে ভূমিধসের শঙ্কা
দক্ষিণ-পশ্চিম মৌসুমী বায়ু সক্রিয়তার কারণে রাজধানী ঢাকাসহ ৪ বিভাগে ভারী বৃষ্টিপাতের সতর্কতা দেওয়া হয়েছে। এছাড়া কোথাও কোথাও জলাবদ্ধতা ও পাহাড়ি এলাকায় ভূমিধসের শঙ্কাও দেখা দিয়েছে।
বুধবার (৯ জুলাই) এক সতর্কবার্তায় এমন তথ্য জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।
এতে বলা হয়েছে, দক্ষিণ-পশ্চিম মৌসুমি বায়ু সক্রিয়তার কারণে আজ সকাল ১০টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় ঢাকা, চট্টগ্রাম, খুলনা ও বরিশাল বিভাগের কোথাও কোথাও ভারী ((৪৪-৮৮ মিমি/২৪ ঘণ্টা) থেকে অতি ভারী (৮৮ মিমি/২৪ ঘণ্টা) বর্ষণ হতে পারে।
এ ছাড়া, অতি ভারী বর্ষণের কারণে চট্টগ্রাম বিভাগের পাহাড়ি এলাকার কোথাও কোথাও ভূমিধ্বসের শঙ্কা রয়েছে। সেইসঙ্গে ভারী বর্ষণজনিত কারণে ঢাকা, চট্টগ্রাম ও খুলনা মহানগরীর কোথাও কোথাও অস্থায়ীভাবে জলাবদ্ধতা তৈরি হতে পারে বলেও বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।
এদিকে, আরেক সতর্কবাতায় ৬ অঞ্চলে সকাল ৯টা থেকে সন্ধ্যা ৬টার মধ্যে ঝড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি বা বজ্রবৃষ্টির পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। এসব এলাকার নদীবন্দরগুলোকে ১ নম্বর সতর্কসংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।
আরও পড়ুন: ডিএসসিসিতে জলাবদ্ধতা: রেসপন্স টিম গঠন ও নিয়ন্ত্রণ কক্ষ চালু
পূর্বাভাসে জানানো হয়েছে, খুলনা, বরিশাল, পটুয়াখালী, নোয়াখালী, চট্টগ্রাম এবং কক্সবাজার অঞ্চলের ওপর দিয়ে দক্ষিণ-পূর্ব বা দক্ষিণ দিক থেকে ঘণ্টায় ৪৫-৬০ কিমি বেগে অস্থায়ীভাবে দমকা অথবা ঝড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি বা বজ্রবৃষ্টি হতে পারে। এসব এলাকার নদীবন্দরকে ১ নম্বর সতর্কসংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।
তাছাড়া, এদিন ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার আবহাওয়া পূর্বাভাসে জানানো হয়, গাঙ্গেয় পশ্চিমবঙ্গ ও তৎসংলগ্ন এলাকায় একটি লঘুচাপ অবস্থান করার কারণে আজ এসব এলাকায় আকাশ মেঘলা থেকে মেঘাচ্ছন্ন থাকতে পারে। এ সময় দক্ষিণ-পূর্ব বা দক্ষিণ দিক থেকে ঘণ্টায় ১০-১৫ কিমি বেগে বাতাসসহ হালকা বৃষ্টি হতে পারে।
এ ছাড়া, গত ২৪ ঘন্টায় রাজধানী ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় ৪৫ মিমি বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে। আবহাওয়া অধিদপ্তরের পূর্বাভাস অনুযায়ী, এ বৃষ্টিপাত আগামী কয়েক দিন অব্যাহত থাকতে পারে।
৯১ দিন আগে