���������
যুক্তরাষ্ট্রে সড়ক দুর্ঘটনায় ইউনিক গ্রুপের এমডির মেয়ে নাহিদার মৃত্যু
ইউনিক গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহা. নূর আলীর দ্বিতীয় মেয়ে নাদিহা আলী বুধবার যুক্তরাষ্ট্রের শিকাগোতে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত হয়েছেন।
সেখানে নামাজে জানাজা শেষে তাকে দাফন করা হবে বলে বৃহস্পতিবার ইউনিক গ্রুপের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়।
নাহিদা আলীর আকস্মিক মৃত্যুতে গভীর দুঃখ ও সমবেদনা জানিয়েছে ইউনিক গ্রুপ।
ইউনিক গ্রুপের প্রধান কার্যালয় এবং গ্রুপের সকল ইউনিটে বিশেষ দো’আর আয়োজন করা হবে।
আরও পড়ুন: জাতীয় অধ্যাপক ব্রিগেডিয়ার (অব.) মালিকের মৃত্যুতে পররাষ্ট্রমন্ত্রীর শোক
ন্যাশনাল হার্ট ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা ডা. আব্দুল মালিকের মৃত্যুতে প্রধানমন্ত্রীর শোক
জাতীয় অধ্যাপক ব্রিগেডিয়ার (অব.) মালিকের মৃত্যুতে পররাষ্ট্রমন্ত্রীর শোক
ন্যাশনাল হার্ট ফাউন্ডেশন অব বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠাতা ও সভাপতি জাতীয় অধ্যাপক ব্রিগেডিয়ার (অব.) আব্দুল মালিকের মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন।
মঙ্গলবার (৫ ডিসেম্বর) এক শোকবার্তায় পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ব্রিগেডিয়ার (অব.) মালিক সর্বজনশ্রদ্ধেয় চিকিৎসক ছিলেন। হার্ট ফাউন্ডেশন হাসপাতাল প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে দেশে হৃদরোগের চিকিৎসা সেবায় তিনি অসামান্য ভূমিকা রাখেন। বাংলাদেশের চিকিৎসা জগতে ব্রিগেডিয়ার (অব.) মালিক আলোকবর্তিকা হয়ে থাকবেন।
ড. মোমেন বলেন, পেশাদার চিকিৎসকের পাশাপাশি একজন মানবদরদী সমাজসেবক হিসেবেও মানুষের কল্যাণে তিনি আমৃত্যু কাজ করে গেছেন।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী মরহুমের রুহের মাগফিরাত কামনা করেন এবং তার শোক সন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান।
আরও পড়ুন: মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়ার বড় ছেলে সাজেদুলের মৃত্যুতে পররাষ্ট্রমন্ত্রীর শোকপ্রকাশ
উল্লেখ্য, মঙ্গলবার সকাল ৯টা ৪০ মিনিটে ন্যাশনাল হার্ট ফাউন্ডেশন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ইন্তেকাল করেন তিনি। ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজেঊন।
তার বয়স হয়েছিল ৯৪ বছর।
ব্রিগেডিয়ার (অব.) আব্দুল মালিক ১৯২৯ সালের ১ ডিসেম্বর সিলেটের দক্ষিণ সুরমা উপজেলার কুচাই ইউনিয়নের পশ্চিমভাগ গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন।
তিনি ২০০৪ সালে চিকিৎসা শাস্ত্রে অসামান্য অবদানের জন্য স্বাধীনতা পদক লাভ করেন এবং ২০০৬ সালে জাতীয় অধ্যাপকের মর্যাদা পান।
আরও পড়ুন: ড. সালিমুল হকের মৃত্যুতে পররাষ্ট্রমন্ত্রীর শোক
সাবেক যোগাযোগমন্ত্রী আবুল হোসেনের মৃত্যুতে পররাষ্ট্রমন্ত্রীর শোক
ন্যাশনাল হার্ট ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা ডা. আব্দুল মালিকের মৃত্যুতে প্রধানমন্ত্রীর শোক
ন্যাশনাল হার্ট ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা জাতীয় অধ্যাপক ডা. আব্দুল মালিকের মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।মঙ্গলবার (৫ ডিসেম্বর) এক শোকবার্তায় তিনি বলেন, ডা. আব্দুল মালিক বাংলাদেশে হৃদরোগের চিকিৎসায় অগ্রদূত ছিলেন।
এতে আরও বলা হয়, ‘তিনি একজন সফল চিকিৎসক, প্রখ্যাত শিক্ষক ও সমাজসেবক ছিলেন। জনহিতৈষী কর্মকাণ্ডের জন্য তিনি বিভিন্নভাবে পুরস্কৃত ও প্রশংসিত হয়েছেন। বাংলাদেশে হৃদরোগের চিকিৎসায় তার অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে।’
প্রধানমন্ত্রী মরহুমের বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করেন এবং শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানান।
আরও পড়ুন: মায়ার বড় ছেলে সাজেদুলের মৃত্যুতে পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীর শোক
মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়ার বড় ছেলে সাজেদুলের মৃত্যুতে পররাষ্ট্রমন্ত্রীর শোকপ্রকাশ
মায়ার বড় ছেলে সাজেদুলের মৃত্যুতে পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীর শোক
বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ও সাবেক মন্ত্রী মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়ার বড় ছেলে সাজেদুল হোসেন চৌধুরীর (দীপু) মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী মো. শাহরিয়ার আলম।
শনিবার (৩ ডিসেম্বর) এক শোক বার্তায় পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী মরহুমের রুহের মাগফিরাত কামনা করেন এবং শোকসন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান।
উল্লেখ্য, সাজেদুল হোসেন চৌধুরী হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে শনিবার সন্ধ্যায় রাজধানীর একটি বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ইন্তেকাল করেন (ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)।
মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৫৩ বছর।
আরও পড়ুন: মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়ার বড় ছেলে সাজেদুলের মৃত্যুতে পররাষ্ট্রমন্ত্রীর শোকপ্রকাশ
আওয়ামী লীগ নেতা মায়ার বড় ছেলে দীপু মারা গেছেন
মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়ার বড় ছেলে সাজেদুলের মৃত্যুতে পররাষ্ট্রমন্ত্রীর শোকপ্রকাশ
বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ও সাবেক মন্ত্রী মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়ার বড় ছেলে সাজেদুল হোসেন চৌধুরীর (দীপু) মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন।
শনিবার (২ ডিসেম্বর) এক শোকবার্তায় পররাষ্ট্রমন্ত্রী মরহুমের রুহের মাগফিরাত কামনা করেন এবং শোকসন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান।
উল্লেখ্য, সাজেদুল হোসেন চৌধুরী হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে আজ সন্ধ্যায় রাজধানীর একটি বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ইন্তেকাল করেন। ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন।
মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৫৩ বছর।
আরও পড়ন: ড. সালিমুল হকের মৃত্যুতে পররাষ্ট্রমন্ত্রীর শোক
সাবেক যোগাযোগমন্ত্রী আবুল হোসেনের মৃত্যুতে পররাষ্ট্রমন্ত্রীর শোক
আওয়ামী লীগ নেতা মায়ার বড় ছেলে দীপু মারা গেছেন
আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ও সাবেক মন্ত্রী মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়ার বড় ছেলে সাজেদুল হোসেন চৌধুরী (দিপু) মারা গেছেন।
শনিবার (২ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় ঢাকার ইউনাইটেড হাসপাতালে মারা যান তিনি। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৫৩ বছর।
তিনি স্ত্রী, দুই ছেলে ও এক মেয়ে এবং অসংখ্য বন্ধুবান্ধব ও গুনগ্রাহী রেখে গেছেন।
আরও পড়ুন: শনিবারের সহিংসতায় আহত সাংবাদিক রফিক ভূঁইয়া মারা গেছেন
ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক মো. রিয়াজ উদ্দিন রিয়াজ এ তথ্য নিশ্চিত করেন।
তিনি জানান, হৃদরোগ ও ব্রেন স্ট্রোকে আক্রান্ত হয়ে ঢাকার ইউনাইটেড হাসপাতালে ইন্তেকাল করেছেন সাজেদুল হোসেন চৌধুরী (দিপু)।
এছাড়া দিপু চৌধুরী ছাত্রলীগ ও যুবলীগের সাবেক কেন্দ্রীয় নেতা এবং বর্তমানে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের কার্যকরী কমিটির অন্যতম সদস্য ছিলেন।
আরও পড়ুন: আ. লীগ নেতা মুক্তিযোদ্ধা ডা. এখলাস মারা গেছেন
মারা গেছেন পরীমণির নানা
রাষ্ট্রদূত ওয়ালিউর রহমানের মৃত্যুতে পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীর শোক
সাবেক পররাষ্ট্র সচিব রাষ্ট্রদূত বীর মুক্তিযোদ্ধা ওয়ালিউর রহমানের মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী মো. শাহরিয়ার আলম।
শনিবার (২ ডিসেম্বর) এক শোক বার্তায় পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী বলেন, একাত্তরের মহান মুক্তিযুদ্ধে রাষ্ট্রদূত ওয়ালিউর রহমানের অসামান্য অবদান জাতি চিরকাল শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করবে।
তিনি বলেন, ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টের কালরাতে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবারের হত্যা করা হলে ওয়ালিউর রহমান সাহসিকতা দেখিয়ে এ নৃশংস হত্যাকাণ্ডের প্রতিবাদ জানান।
আরও পড়ুন: সাবেক কূটনীতিক ওয়ালিউর রহমান আর নেই
প্রতিমন্ত্রী মরহুমের রুহের মাগফিরাত কামনা করেন এবং শোকসন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান।
রাষ্ট্রদূত ওয়ালিউর রহমান বুধবার (২৯ নভেম্বর) সকাল সাড়ে ১০টায় হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে রাজধানীর একটি বেসরকারি হাসপাতালে ইন্তেকাল করেন। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৮০ বছর।
ওয়ালিউর রহমান পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সচিব, রাষ্ট্রদূত ও প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ দূত হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। তিনি ১৯৪২ সালের ২৬ ডিসেম্বর ঝিনাইদহ জেলায় জন্মগ্রহণ করেন। ১৯৭১ সালে পাকিস্তানের ফরেন সার্ভিসের চাকরি ছেড়ে মুজিবনগর সরকারে যোগদান করেন।
ওয়ালিউর রহমান একজন গবেষকও ছিলেন। মৃত্যুর আগ পর্যন্ত তিনি তার প্রতিষ্ঠিত বাংলাদেশ হেরিটেজ ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যানের দায়িত্ব পালন করেন।
আরও পড়ুন: প্রবীণ সাংবাদিক এম ওয়াহিদুল্লাহ আর নেই
প্রবীণ সাংবাদিক এম ওয়াহিদুল্লাহ আর নেই
ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির (ডিআরইউ) স্থায়ী সদস্য ও সিনিয়র সাংবাদিক এম ওয়াহিদুল্লাহ আর নেই।
তার বয়স হয়েছিল ৭২ বছর। বৃহস্পতিবার দুপুর ২টা ১০ মিনিটের দিকে তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন।
আরও পড়ুন: খুলনা সিটি করপোরেশনের প্রথম মেয়র সিরাজুল ইসলাম আর নেই
তিনি স্ত্রী, এক ছেলে, দুই মেয়েসহ অসংখ্য গুণগ্রাহী রেখে গেছেন। শুক্রবার জাতীয় প্রেস ক্লাবে জানাজা শেষে তাকে গার্ড অব অনার দেওয়া হয় এবং তার মরদেহ ঢাকার বনানী কবরস্থানে দাফন করা হয়।
ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সভাপতি মুরসালিন নোমানী ও সাধারণ সম্পাদক মাইনুল হাসান সোহেল ডিআরইউ নির্বাহী কমিটির পক্ষ থেকে শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন।
জানাজায় আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, জাতীয় প্রেস ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক শ্যামল দত্ত; চট্টগ্রাম সমিতি, ঢাকার নেতা; সিজেএফডি ও ডিআরইউ নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
পরে তারা তার কফিনে পুষ্পস্তবক অর্পণের মাধ্যমে তার প্রতি শেষ শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।
আরও পড়ুন: সাবেক কূটনীতিক ওয়ালিউর রহমান আর নেই
জবি উপাচার্য অধ্যাপক ইমদাদুল হক আর নেই
সাবেক কূটনীতিক ওয়ালিউর রহমান আর নেই
সাবেক কূটনীতিক ও সচিব ওয়ালিউর রহমান মারা গেছেন। তার বয়স হয়েছিল ৮০ বছর।
বুধবার (২৯ নভেম্বর) সকাল সাড়ে ১০টার দিকে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে তিনি মারা যান বলে পারিবারিক সূত্রে জানা গেছে।
মাগরিবের নামাজের পর ধানমন্ডির বায়তুল আমান জামে মসজিদে তার নামাজে জানাজা অনুষ্ঠিত হবে।
রাষ্ট্রদূত ওয়ালিউর রহমান ১৯৪২ সালের ২৬ ডিসেম্বর জন্মগ্রহণ করেন এবং ১৯৯৭-১৯৯৮ সাল মেয়াদে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিশেষ দূত হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।
আরও পড়ুন: জিনাতুন নেসা তালুকদারের মৃত্যুতে পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীর শোকপ্রকাশ
তিনি বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ল অ্যান্ড ইন্টারন্যাশনাল অ্যাফেয়ার্সের (বিআইএলআইএ) নির্বাহী পরিচালক হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেন।
তিনি ১৯৭১ সালে পাকিস্তান সরকার থেকে পদত্যাগ করেন এবং ৯ মাস নির্বাসিত বাংলাদেশ সরকারের জন্য বাংলাদেশ মিশন প্রতিষ্ঠা করেন।
তিনি একজন গবেষকও ছিলেন। মৃত্যুর আগ পর্যন্ত তিনি তার প্রতিষ্ঠিত বাংলাদেশ হেরিটেজ ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যানের দায়িত্ব পালন করেন। ফাউন্ডেশনের পক্ষে থেকে তার স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানানো হয়।
আরও পড়ুন: ড. সালিমুল হকের মৃত্যুতে পররাষ্ট্রমন্ত্রীর শোক
বীর মুক্তিযোদ্ধা বদরুল আলমের মৃত্যুতে প্রধানমন্ত্রীর শোক
জিনাতুন নেসা তালুকদারের মৃত্যুতে পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীর শোকপ্রকাশ
সাবেক প্রতিমন্ত্রী ও সাবেক সংসদ সদস্য অধ্যাপিকা জিনাতুন নেসা তালুকদারের মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী মো. শাহরিয়ার আলম।
রবিবার (২৯ অক্টোবর) এক শোকবার্তায় প্রতিমন্ত্রী বলেন, অধ্যাপিকা জিনাতুন নেসা একজন বর্ণাঢ্য জীবনের অধিকারী ব্যক্তিত্ব ছিলেন। তিনি সারাজীবন দেশের মানুষের কল্যাণে কাজ করেছেন। তার মৃত্যুতে দেশ ও জাতির অপূরণীয় ক্ষতি হলো।
প্রতিমন্ত্রী জিনাতুন নেসা তালুকদারের রুহের মাগফিরাত কামনা করেন এবং শোক সন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান।
উল্লেখ্য, মুক্তিযোদ্ধা অধ্যাপিকা জিনাতুন নেসা তালুকদার রবিবার (২৯ অক্টোবর) ভোর ৫টা ৩০ মিনিটে ঢাকার এভারকেয়ার হাসপাতালে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। মৃত্যুকাল তার বয়স হয়েছিল ৭৬ বছর।
আরও পড়ুন: ড. সালিমুল হকের মৃত্যুতে পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীর শোক
সংসদ সদস্য আব্দুল কুদ্দুসের মৃত্যুতে পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীর শোক