অর্থনীতি
বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নরকে এস আলম গ্রুপের হুঁশিয়ারি
সিঙ্গাপুরের নাগরিকত্ব ও আন্তর্জাতিক বিনিয়োগ চুক্তিকে ঢাল হিসেবে ব্যবহার করে বাংলাদেশ ব্যাংকের বিরুদ্ধে ‘ভীতি প্রদর্শনমূলক প্রচারণা’র অভিযোগে ব্যবস্থা নেওয়ার হুমকি দিয়েছে এস আলম গ্রুপ।
যুক্তরাজ্যভিত্তিক দৈনিক ফিন্যান্সিয়াল টাইমসের সাম্প্রতিক এক প্রতিবেদনে এমন তথ্য উঠে এসেছে।
সম্প্রতি ফিনান্সিয়াল টাইমসকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর অভিযোগ করে বলেন, সাইফুল আলম ও তার সহযোগীরা বাংলাদেশের বিভিন্ন ব্যাংক থেকে ১ লাখ ২০ হাজার কোটি টাকা বিদেশে পাচার করেছেন।
এই অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে এস আলম পরিবারের পক্ষে বাংলাদেশ ব্যাংককে চিঠি পাঠিয়েছে আইনি প্রতিষ্ঠান কুইন ইমানুয়েল উর্কুহার্ট অ্যান্ড সুলিভান।
এই চিঠির একটি অনুলিপি ফাইন্যান্সিয়াল টাইমসের হাতে এসেছে।
গভর্নরের ওই মন্তব্যকে ‘ভীতি প্রদর্শনমূলক’ হিসেবে আখ্যা দিয়ে চিঠিতে বলা হয়েছে, এস আলম গোষ্ঠীর বিরুদ্ধে এসব অভিযোগ ভুল ও মানহানিকর।
গভর্নরকে হুঁশিয়ারি দিয়ে চিঠিতে বলা আরও হয়, এ বিষয়ে তারা বাংলাদেশের বিরুদ্ধে একটি আন্তর্জাতিক সালিশি প্রক্রিয়া শুরু করতে পারেন।
তবে এ বিষয়ে জানতে চাইলে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি।
বাংলাদেশ ব্যাংক সূত্র জানায়, বাংলাদেশের আইন মেনে বিদেশে বিনিয়োগের কোনো অনুমোদন সাইফুল আলম নেননি। দেশের যে কয়টা প্রতিষ্ঠান বিদেশে বৈধভাবে বিনিয়োগ করেছে, সেই তালিকায় সাইফুল আলমের নাম নেই।
১৬ ঘণ্টা আগে
৩ দিনে ডিএসই সূচক কমেছে ১১২.৬৫ পয়েন্ট
দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) টানা তৃতীয় কার্যদিবস মঙ্গলবার মূল্য সূচকের পতন হয়েছে।
বিক্রির চাপের মধ্যে বেঞ্চমার্ক ডিএসইএক্স সূচক ৫৭ দশমিক ৪০ পয়েন্ট কমে ৫ হাজার ২৪২ দশমিক ৬৬ বন্ধ হয়েছে। এতে তিন দিনের মোট ক্ষতি ১১২ দশমিক ৬৫ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে।
ডিএসইএক্সের সূচক নিম্নগামী হওয়ার পাশাপাশি ডিএস৩০ ব্লু-চিপ সূচকও ১৭ দশমিক ৫ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ১৫৩ দশমিক ৯৩ পয়েন্টে এবং ডিএস৩০ ব্লু-চিপ সূচক ২০ দশমিক ১৭ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৯৪২ দশমিক ৯০ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে।
মঙ্গলবার ডিএসইর লেনদেন কমে দাঁড়িয়েছে ৫১৪ কোটি ৮০ লাখ টাকায়, যা সোমবার লেনদেনের পরিমাণ থেকে ৩৬ কোটি ৫০ লাখ টাকা কম। ১৮ লাখ ১ হাজার ৮১টি লেনদেনের মাধ্যমে মোট ১৬ দশমিক ৮ কোটি শেয়ার এবং মিউচুয়াল ফান্ড ইউনিট কেনাবেচা হয়েছে। এর আগের দিন ১ লাখ ৭৯ হাজার ৪৩৪টি লেনদেনের মাধ্যমে ১৭ দশমিক ৫১ কোটি শেয়ার লেনদেন হয়েছিল।
আরও পড়ুন: বৃহস্পতিবার প্রথম ঘণ্টায় ডিএসই সূচক ৬৪.৭৩ পয়েন্ট বেড়েছে
লেনদেন করা ৩৮৮টি কোম্পানির মধ্যে ২৬৭টির শেয়ার দর কমেছে এবং বেড়েছে মাত্র ৭৬টির শেয়ারের দাম। ৪৫টি কোম্পানির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে।
অন্যদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সার্বিক নিম্নমুখী প্রবণতার পূর্বাভাস দেখলেও সামান্য উত্থান-পতন দেখা গেছে। সিএএসপিআই সূচক সামান্য বেড়ে শূন্য দশমিক ৮৪ পয়েন্ট বেড়ে ১৪ হাজার ৬৯১ দশমিক ০৫ পয়েন্টে বন্ধ হয়েছে।
সিএসইতে মঙ্গলবারের লেনদেনে মোট ২১৮টি কোম্পানি অংশ নিয়েছে। দর কমেছে ১৩৪টির, বেড়েছে ৫৮টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৬টি কোম্পানির। সিএসইতে লেনদেনের পরিমাণ সোমবারের ৫ কোটি ৩৩ লাখ টাকা থেকে বেড়ে ১১ কোটি ১০ লাখ টাকায় দাঁড়িয়েছে। মোট ২ হাজার ৫৮০টি লেনদেনের মাধ্যমে ২৪ দশমিক ২১ লাখ শেয়ার এবং ইউনিট বিনিময় হয়েছে।
আরও পড়ুন: দুই শেয়ারবাজারেই দরপতন, ডিএসইর সূচকে কমেছে ৩৫ পয়েন্ট
ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতায় ডিএসইতে সূচক বেড়েছে ৬৭.৫৭ পয়েন্ট
১ দিন আগে
অনলাইনে কর পরিশোধের ফি নির্ধারণ
অনলাইনে আয়কর প্রদানে উৎসাহিত করতে এবং করদাতাদের রিটার্ন দাখিল সহজ করতে ই-রিটার্ন সিস্টেমের আওতায় কার্ড, ইন্টারনেট ব্যাংকিং ও মোবাইল ফিন্যান্সিয়াল সার্ভিস (এমএফএস) বা পেমেন্ট সার্ভিস প্রোভাইডার (পিএসপি) ওয়ালেটের মাধ্যমে লেনদেনের ক্ষেত্রে সুনির্দিষ্ট ফি নির্ধারণ করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক।
জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) অনুরোধে কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে বুধবার (১৩ নভেম্বর) এ বিষয়ে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
কার্ড পেমেন্ট ও ইন্টারনেট ব্যাংকিং ব্যবহার করে ২৫ হাজার টাকা পর্যন্ত লেনদেনে গ্রাহকের কাছ থেকে লেনদেন প্রতি ভ্যাটসহ সর্বোচ্চ ২০ টাকা এবং ২৫ হাজার টাকার ওপরে লেনদেন প্রতি ভ্যাটসহ সর্বোচ্চ ৫০ টাকা আদায় করা হবে।
এমএফএস বা পিএসপি ওয়ালেট ব্যবহার করে লেনদেনের ক্ষেত্রে গ্রাহকের কাছ থেকে লেনদেন প্রতি ১ শতাংশ বা ভ্যাটসহ সর্বোচ্চ ৩০ টাকা ফি নেওয়া হবে। এই লেনদেনের বিপরীতে কোনো চার্জব্যাক প্রযোজ্য হবে না।
দেশের সব তফসিলি ব্যাংক, মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিসেস প্রোভাইডার, পেমেন্ট সার্ভিস প্রোভাইডার, পেমেন্ট সিস্টেম অপারেটর ও বাংলাদেশে কার্যরত আন্তর্জাতিক পেমেন্ট স্কিমকে অবিলম্বে নতুন ফি কাঠামো বাস্তবায়নের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
এনবিআর জানায়, ২০২৪-২৫ করবর্ষের রিটার্ন দাখিল ও কর পরিপালন সহজীকরণের লক্ষ্যে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড গত ৯ সেপ্টেম্বর থেকে করদাতাদের জন্য অনলাইন রিটার্ন দাখিল সিস্টেম (ই-রিটার্ন) উন্মুক্ত করে। এখন থেকে ওই সিস্টেমের মাধ্যমে নির্ধারিত চার্জ দিয়ে অনলাইনেই আয়কর পরিশোধ করতে পারবেন করদাতারা।
এই উদ্যোগ কর পরিশোধের ক্ষেত্রে গ্রহণযোগ্যতা বৃদ্ধি করবে এবং আরও বেশি করদাতাদের ই-রিটার্ন সিস্টেম ব্যবহারে উৎসাহিত করবে বলে আশা করা হচ্ছে।
১ সপ্তাহ আগে
এসিইউয়ের অর্থ পরিশোধে কমেছে রিজার্ভ
রবিবার এশিয়ান ক্লিয়ারিং ইউনিয়নকে (এসিইউ) ১৫০ কোটি ডলার পরিশোধের পর বাংলাদেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ২০ বিলিয়ন ডলারের নিচে নেমে গেছে। আইএমএফের বিপিএম৬ মানদণ্ড অনুযায়ী, রিজার্ভের পরিমাণ এখন ১৮ দশমিক ১৯ বিলিয়ন ডলার।
মঙ্গলবার (১২ নভেম্বর) বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র হুসনে আরা শিখা এ তথ্য জানান।
বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে পাওয়া তথ্যে দেখা যায়, রেমিট্যান্স ও রপ্তানি আয়ের কারণে গত ৭ নভেম্বর সাময়িকভাবে ২০ বিলিয়ন ডলার স্পর্শ করে দেশের রিজার্ভ। তবে, এসিইউকে বড় অঙ্কের অর্থ পরিশোধ করায় তা উল্লেখযোগ্যভাবে হ্রাস পেয়েছে।
এর আগে, সেপ্টেম্বরে ১ দশমিক ৩৬ বিলিয়ন ডলার (জুলাই-আগস্টের) এসিইউ বিল পরিশোধে রিজার্ভ কমে দাঁড়ায় ১৯ দশমিক ৪৪ বিলিয়ন ডলার।
আরও পড়ুন: ব্যাংকিং খাতে উদ্বৃত্ত তারল্য ১ লাখ ৯০ হাজার কোটি টাকা
সাম্প্রতিক মাসগুলোতে ৬ বিলিয়ন ডলারের বেশি রেমিট্যান্স এসেছে দেশে। পাশাপাশি রপ্তানি আয় হয়েছে ১০ বিলিয়ন ডলারের বেশি। এর ফলে রিজার্ভে কিছুটা স্থিতিশীলতা এসেছে। তার ওপর আমদানিতে এলসি খোলার চাপ কমায় ব্যাংকগুলো ডলারের পর্যাপ্ত তারল্য বজায় রাখতে পারছে। এছাড়া, বিদেশি ঋণ ও কেন্দ্রীয় ব্যাংক ডলার কেনার ফলেও রিজার্ভের পরিমাণ বেড়েছে।
২০২১ সালের আগস্টে দেশের ইতিহাসে প্রথমবারের মতো বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৪৮ বিলিয়ন ডলার অতিক্রম করে। তবে কোভিড-পরবর্তী অর্থনীতিতে চাহিদা বৃদ্ধি এবং রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের ফলে রিজার্ভ থেকে ডলার বিক্রি করতে বাধ্য হয় সরকার। পাশাপাশি, বৈদেশিক ঋণ ও বিনিয়োগের পরিমাণ হ্রাস এবং আগের ঋণ পরিশোধ করার ফলে দীর্ঘদিন ধরে রিজার্ভের পরিমাণ কমতে থাকে।
১ সপ্তাহ আগে
দুই শেয়ারবাজারেই দরপতন, ডিএসইর সূচকে কমেছে ৩৫ পয়েন্ট
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সূচকের পতনের মধ্য দিয়ে মঙ্গলবারের লেনদেন শেষ হয়েছে। এদিন দুপুর পর্যন্ত বাজার স্থিতিশীল থাকলেও বিকালের দিকে পতনমুখী হয়। প্রাথমিক সূচকে ডিএসইএক্স ৩৫ দশমিক ০৫ পয়েন্ট কমে ৫ হাজার ২৯৮ দশমিক ৩৬ পয়েন্টে অবস্থান করছে।
ডিএসইএস শরিয়াহ সূচক ১২ দশমিক ২৯ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ১৮৩ পয়েন্টে এবং ব্লু-চিপ কোম্পানিগুলোর প্রতিনিধিত্বকারী ডিএস-৩০ সূচক ৭ দশমিক ৩৪ পয়েন্ট কমে এক হাজার ৯৭০ দশমিক ১০ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে।
আরও পড়ুন: ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতায় ডিএসইতে সূচক বেড়েছে ৬৭.৫৭ পয়েন্ট
দিনভর ডিএসইতে ১ লাখ ৭৭ হাজার ৩৯৮টি লেনদেনের মাধ্যমে লেনদেন হয় ১৭ কোটি ১৯ লাখ শেয়ার ও ইউনিট কেনাবেচা হয়, যার মোট মূল্য ৫৭৭ কোটি ৬০ লাখ টাকা। অংশগ্রহণকারী ৪০০টি কোম্পানির মধ্যে দাম কমেছে ২১৬টির, বেড়েছে ১৩৬টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৪৮টি কোম্পানির শেয়ারের মূল্য।
অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) মঙ্গলবার সূচকে পতনে লেনদেন শেষ হয়েছে। সিএএসপিআই সূচক শূন্য দশমিক ২২ পয়েন্ট সামান্য কমে ১৪ হাজার ৮০৮ দশমিক ১৪ পয়েন্টে বন্ধ হয়েছে। সিএসইতে মোট লেনদেন করেছে ২১১টি কোম্পানি। এর মধ্যে কমেছে শেয়ারমূল্য কমেছে ১০৭টির, বেড়েছে ৮৩টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২১টি কোম্পানির শেয়ার দর।
সিএসইতে লেনদেনের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ১২ কোটি ৬২ লাখ টাকা, যা আগের দিন ছিল ৩ কোটি ৯৭ লাখ টাকা। মঙ্গলবার মোট ২ হাজার ৩৭৩টি লেনদেনে ২৪ লাখ ৭৩ হাজার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে।
আরও পড়ুন: শেয়ার বাজারে টানা দুই কার্যদিবস সূচকের পতন
১ সপ্তাহ আগে
ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতায় ডিএসইতে সূচক বেড়েছে ৬৭.৫৭ পয়েন্ট
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ৬৭ দশমিক ৫৭ পয়েন্ট বেড়ে পাঁচ হাজার ৩৩৩ দশমিক ৪২ পয়েন্টে অবস্থান করছে।
সোমবার (১১ নভেম্বর) ডিএসইতে সূচকের এমন ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা দেখা যায়।
এটি বিনিয়োগকারীদের মনোভাবের ইতিবাচক পরিবর্তনকে তুলে ধরে। যা পুঁজিবাজারে শেয়ারের মূল্য ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতার দিকে নিয়ে যায়।
আরও পড়ুন: শেয়ার বাজারে টানা দুই কার্যদিবস সূচকের পতন
অন্যান্য সূচকেও মিশ্র কার্যক্রম দেখা গেছে। ডিএসইএস শরিয়াহ সূচক ১৯ দশমিক ৭৮ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ১৯৫ দশমিক ২৯ পয়েন্টে অবস্থান করছে। তবে ডিএস-৩০ ব্লু-চিপ ইনডেক্স সামান্য কমে ২৩ দশমিক ৭৭ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ৯৭৭ দশমিক ৪৫ পয়েন্টে।
ডিএসইতে ১ লাখ ৫৫ হাজার ৮৫টি লেনদেনের মাধ্যমে ১৮ কোটি ১৪ লাখ শেয়ার ও ইউনিট কেনাবেচার মাধ্যমে লেনদেন হয়েছে ৫৭৬ কোটি ৫০ লাখ টাকা। এটি আগের কার্যদিবসে লেনদেন হওয়া ৫৫৯ কোটি টাকার তুলনায় বেশি।
সোমবারের লেনদেনে মোট ৩৯৫টি কোম্পানি অংশ নিয়েছে। এর মধ্যে সূচক বেড়েছে ১৯৮টির, কমেছে ১৩৩টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৬৪টি কোম্পানির শেয়ারের দর।
অপর শেয়ার বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সূচক শূন্য দশমিক ৩১ পয়েন্ট কমে ১৪ হাজার ৮৪২ দশমিক ০২ পয়েন্টে অবস্থান করছে।
সিএসইতে লেনদেন করেছে ১৮৯টি কোম্পানি। এর মধ্যে দাম বেড়েছে ৭৩টির, কমেছে ৮৮টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৮টি কোম্পানির শেয়ার মূল্য।
সিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৩ কোটি ৯৭ লাখ টাকা। যাআগের কার্যদিবসের সমান। ১ হাজার ৮৫৬টি লেনদেনের মাধ্যমে মোট লেনদেন হয়েছে ১০ লাখ ১৩ হাজার শেয়ার ও ইউনিট।
আরও পড়ুন: ডিএসইতে ঊর্ধ্বমুখী সূচকে লেনদেন, দর বেড়েছে ৩৭৩ কোম্পানির
১ সপ্তাহ আগে
শেয়ার বাজারে টানা দুই কার্যদিবস সূচকের পতন
টানা দুই কার্যদিবসে সূচক হারিয়েছে দেশের শেয়ার বাজার। রবিবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে লেনদেন ১৮ কোটি টাকার বেশি বাড়লেও প্রধান সূচক কমেছে ৫০.৪৮ পয়েন্ট।
বৃহস্পতিবার দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ডিএসইর প্রধান সূচক কমে ৩০ পয়েন্ট। এরপর সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবস রবিবার লেনদেনের শুরুতে সূচক ফের নিম্নমুখী হয়। অবশ্য সকাল সাড়ে ১০টা থেকে ঘণ্টাখানেক সূচকের উর্ধমুখী প্রবণতা থাকলেও দিন শেষে তা ৫০ দশমিক ৪৮ পয়েন্ট পতন হয়।
আরও পড়ুন: ডিএসইতে ঊর্ধ্বমুখী সূচকে লেনদেন, দর বেড়েছে ৩৭৩ কোম্পানির
রবিবার ডিএসইএসের প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ৫০ দশমিক ৪৮ পয়েন্ট কমে ৫৩৬৫ দশমিক ৫০ পয়েন্টে, ডিএসইএস শরিয়াহ সূচক ১২ দশমিক ৩৯ পয়েন্ট কমে এক হাজার ১৭৫ দশমিক ৫১ পয়েন্টে এবং ডিএস-৩০ বিশেষ ব্লু-চিপ সূচক ১১ দশমিক ৮৫ পয়েন্ট কমে ১৯৫৩ দশমিক ৬৮ পয়েন্টে অবস্থান করছে।
অবশ্য সূচক কমলেও এদিন ডিএসইতে লেনদেন বেড়েছে ১৮ কোটি টাকার বেশি। রবিবার ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ২১ কোটি ৭৭ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট। এদিন ডিএসইতে শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের লেনদেন হয়েছে ৫৫৯ কোটি ৬০ লাখ টাকা, আগের কার্যদিবসে যা ছিল ৫৪১ কোটি টাকা।
মোট ৩৯৪টি কোম্পানি ডিএসইর লেনদেনে অংশ নেয়। এর মধ্যে ৬৩টি প্রতিষ্ঠানের দর বেড়েছে, কমেছে ২৯২টির এবং দর অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৯টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের।
আরও পড়ুন: সূচকের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতায় ডিএসইতে প্রথম দেড় ঘণ্টায় ১৯২ কোটি টাকার শেয়ার লেনদেন
অপরদিকে, চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সিএএসপিআই সূচক শূন্য দশমিক ৩৭ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ১৪৭৯৬.০৬ পয়েন্টে। আজ সিএসইতে মোট ২০৫টি কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়। এর মধ্যে দর বেড়েছে ৪৭টির, কমেছে ১৪০টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ১৮টি কোম্পানির শেয়ারের।
এদিন সিএসইতে লেনদেনের পরিমাণ ছিল ৩ কোটি ৯৭ লাখ টাকা, যা আগের দিন ছিল ৫ কোটি ৩ লাখ টাকা।
আরও পড়ুন: ৪ মাসের মধ্যে ডিএসই সূচকের বড় পতনে উদ্বিগ্ন বিনিয়োগকারীরা
১ সপ্তাহ আগে
ডিএসইতে ৫৬৫ কোটি টাকার লেনদেন, বেড়েছে ২৫৭ কোম্পানির শেয়ার দর
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সোমবার লেনদেন হয়েছে ৫৬৫ কোটি টাকা। যা আগের কার্যদিবসে দেনদেন হয়েছিল ৪৩১ কোটি টাকা। এতে দেখা যায় একদিনের ব্যবধানে লেনদেন বেড়েছে ১৩১ কোটি টাকা, যা একটি উল্লেখযোগ্য বৃদ্ধিকে চিহ্নিত করে।
ডিএসইর রেকর্ড অনুযায়ী, ১ লাখ ৮৬ হাজার ৯৪০টি লেনদেনে ৫৬৫ কোটি টাকা মূল্যের মোট ২২ কোটি ১৮ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট কেনাবেচা হয়েছে। এই বৃদ্ধি ক্রমবর্ধমান বিনিয়োগকারীদের কার্যকলাপকে প্রতিফলিত করে। এতে ৩৯৬টি কোম্পানি দিনের লেনদেনে অংশ নিয়েছে। এর মধ্যে ২৫৭টি কোম্পানিটির শেয়ার দর বেড়েছে, কমেছে ১০৭টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩২টির শেয়ারের মূল্য।
আরও পড়ুন: ডিএসইতে ঊর্ধ্বমুখী সূচকে লেনদেন, দর বেড়েছে ৩৭৩ কোম্পানির
ডিএসইর প্রধান মূল্য সূচক ডিএসইএক্স ৬১ দশমিক ৬৩ পয়েন্ট বেড়ে পাঁচ হাজার ২৫২ দশমিক ৪৯ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইএস শরিয়াহ সূচক ১৫ দশমিক ২৫ পয়েন্ট বেড়ে এক হাজার ১৬২ দশমিক ৩৯ পয়েন্টে এবং ডিএস৩০ ব্লু-চিপ সূচক ২২ দশমিক ২৫ পয়েন্ট বেড়ে ১১ হাজার ৯৩৭ দশমিক ৫৯ পয়েন্টে অবস্থান করছে।
অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সূচক শূন্য.৮৪ পয়েন্ট বেড়ে ১৪ হাজার ৫৮৪ দশমিক ৯৩ পয়েন্টে অবস্থান করছে। সিএসইতে মোট ২১৪টি কোম্পানির শেয়ার লেনদেন হয়েছে, যার মধ্যে ১৪২টির শেয়ার দর বেড়েছে, কমেছে ৫৬টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ১৬টির শেয়ারের মূল্য।
সিএসইতে মোট লেনদেনের পরিমাণ কমে দাঁড়িয়েছে ৬ কোটি ৫৫ লাখ টাকায়, যা আগের দিন ছিল ১২ কোটি টাকার বেশি।
আরও পড়ুন: ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতায় ডিএসইতে ৫৫৬ কোটি টাকার লেনদেন
২ সপ্তাহ আগে
ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতায় ডিএসইতে ৫৫৬ কোটি টাকার লেনদেন
বৃহস্পতিবার মিশ্র প্রতিক্রিয়া দেখা গেছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই)। শেয়ার বিক্রির চাপের মধ্যে টানা তৃতীয় দিনের মতো ইতিবাচক অবস্থায় শেষ হয়েছে লেনদেন।
বৃহস্পতিবারের কার্যদিবসে প্রথমে ডিএসইর সূচক ঊর্ধ্বমুখী ছিল। এর দুই ঘণ্টা পর সামান্য পতন হয়। তবে দুপুর ১টার দিকে সূচক আবারও ঊর্ধ্বমুখী হয় এবং বন্ধ হওয়ার আগ পর্যন্ত ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা বজায় ছিল।
ডিএসইর তথ্য অনুযায়ী, ১ লাখ ৭৬ হাজার ১০৬ বার লেনদেনে ২৩ কোটি ১৯ লাখ শেয়ার ও ইউনিটের হাতবদল হয়েছে। এদিন মোট ৫৫৬ কোটি টাকার শেয়ার লেনদেন হয়। বুধবার এর পরিমাণ ছিল ৫১৯ কোটি টাকা।
আরও পড়ুন: ডিএসইতে ৪ দিন দরপতনের পর ৩১২ কোম্পানির শেয়ারমূল্য বেড়েছে
বৃহস্পতিবারের লেনদেনে মোট ৩৯৭টি কোম্পানি লেনদেনে অংশ নেয়। এর মধ্যে ২১২টি কোম্পানির শেয়ারের দাম বেড়েছে, ১৫১টির শেয়ার কমেছে এবং ৩৪টি অপরিবর্তিত রয়েছে।
ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ৩৪.৫৬ পয়েন্ট বেড়ে ৫১৯৯.৪০ পয়েন্টে অবস্থান করছে। ডিএসইএস শরিয়াহভিত্তিক ডিএসইএস সূচক ৮.৬৮ পয়েন্ট বেড়ে ১১৪৪.৯০ পয়েন্টে এবং ব্লু-চিপ শেয়ারের সমন্বয়ে গঠিত ডিএস৩০ সূচক ১০.১৯ পয়েন্ট বেড়ে ১৯২৬.০৫ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে।
এদিকে, চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সামান্য বৃদ্ধি লক্ষ্য করা গেছে, যেখানে সিএএসপিআই সূচক ০.৬৫ পয়েন্ট বেড়ে ১৪,৪৪২.০০ পয়েন্টে অবস্থান করছে। সিএসই-তে ৫১.৬১ লাখ শেয়ার ও ইউনিট ১,৮৩৩টি লেনদেনের মাধ্যমে হাতবদল হয়েছে। মোট ২০৮টি কোম্পানির মধ্যে ১৩৩টির দাম বেড়েছে, ৫৯টির কমেছে এবং ১৬টি অপরিবর্তিত ছিল।
এদিনে সিএসইতে ৪ কোটি ৮৪ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। আগের দিন ছিল ৬৯০ কোটি ৯০ লাখ টাকা।
আরও পড়ুন: ডিএসইতে ঊর্ধ্বমুখী সূচকে লেনদেন, দর বেড়েছে ৩৭৩ কোম্পানির
২ সপ্তাহ আগে
ডিএসইতে ঊর্ধ্বমুখী সূচকে লেনদেন, দর বেড়েছে ৩৭৩ কোম্পানির
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) রেকর্ড ৩৭৩টি কোম্পানির মূল্য সূচক বৃদ্ধির মধ্য দিয়ে দিনের লেনদেন শেষ হয়েছে।
এদিন মোট লেনদেনের পরিমাণ ছিল ৫১৯ কোটি টাকা, যা মঙ্গলবার ছিল ৩৪৬ কোটি টাকা।
ডিএসইর রেকর্ডে দেখা যায়, লেনদেন হয়েছে ২১ কোটি ৫৫ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট। অংশগ্রহণকারী ৩৯৭টি কোম্পানির মধ্যে ৩৭৩টির শেয়ারমূল বেড়েছে, কমেছে ১৫টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৯টির শেয়ারের দাম।
আরও পড়ুন: সূচকের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতায় ডিএসইতে প্রথম দেড় ঘণ্টায় ১৯২ কোটি টাকার শেয়ার লেনদেন
প্রাথমিক ডিএসইএক্স সূচক ১৪৭ দশমিক ৫৭ পয়েন্ট বেড়ে ৫ হাজার ১৬৪ দশমিক ৮৩ পয়েন্টে, ডিএসইএস শরিয়াহ সূচক ২২ দশমিক ৫৫ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ১৩৬ দশমিক ২১ পয়েন্টে এবং ডিএস৩০ ব্লু-চিপ সূচক ৫৭ দশমিক ৫৮ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ৯১৫ দশমিক ৮৬ এ অবস্থান করছে।
অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সিএএসপিআই সূচক ২ দশমিক ৩৫ পয়েন্ট বেড়ে ১৪ হাজার ৩৪৭ দশমিক ৭৭ পয়েন্টে লেনদেন শেষ হয়েছে। সিএসইতে ২ হাজার ৬০৪টি লেনদেনে ২৫ লাখ ৭৯ হাজার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়। লেনদেনে অংশ নেওয়া ২১৭টি কোম্পানির মধ্যে ১৭৫টির শেয়ার দর বেড়েছে, কমেছে ২৯টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ১৩টির শেয়ারের দাম।
সিএসইতে বুধবারের লেনদেনের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৬ কোটি ৯০ লাখ টাকা, যা আগের দিন ছিল ১০ কোটি ৮ লাখ টাকা।
আরও পড়ুন: ডিএসইতে ৪ দিন দরপতনের পর ৩১২ কোম্পানির শেয়ারমূল্য বেড়েছে
৩ সপ্তাহ আগে