���������������������������
ডেঙ্গুতে আরও ১ জনের মৃত্যু, আক্রান্ত ৬০৫
দেশে এডিস মশাবাহিত ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে আরও এক জনের মৃত্যু হয়েছে এবং চলতি বছরে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ৬২৯ জনে।
শনিবার (২ ডিসেম্বর) সকাল ৮টা পর্যন্ত আগের ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ৬০৫ জন।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুমের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
আরও পড়ুন: ডেঙ্গুতে আরও ৬ জনের মৃত্যু, আক্রান্ত ৪৬৮
আক্রান্তদের মধ্যে ঢাকার বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ১৩৯ জন। আর ঢাকার বাইরে বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ৪৬৬ জন।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, সারা দেশে বর্তমানে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়ে চিকিৎসা নিচ্ছেন ৩ হাজার ৪১৬ জন রোগী। এর মধ্যে ঢাকায় ৮৯৭ জন এবং ২ হাজার ৫১৯ জন রোগী ঢাকার বাইরের বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি আছেন।
সরকারি প্রতিবেদন অনুযায়ী, চলতি বছরের ১ জানুয়ারি থেকে ২ ডিসেম্বর পর্যন্ত ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়েছেন মোট ৩ লাখ ১২ হাজার ৯৬৪ জন।
অন্যদিকে, চিকিৎসা শেষে হাসপাতাল থেকে বাড়িতে ফিরেছেন ৩ লাখ ৭ হাজার ৯১৯ জন।
আরও পড়ুন: ডেঙ্গুতে আরও ৫ জনের মৃত্যু, আক্রান্ত ৯৬৮
ডেঙ্গুতে আরও ৪ জনের মৃত্যু, আক্রান্ত ৯৫৯
উদয়ন স্কুলে দিনব্যাপী হেলথ ক্যাম্প আয়োজন ডিনেটের
ইউনিসেফ বাংলাদেশের কারিগরী সহায়তায় শনিবার (২ ডিসেম্বর) রাজধানীর উদয়ন উচ্চ মাধ্যমিক বিদ্যালয় প্রাঙ্গণে দিনব্যাপী হেলথ ক্যাম্পের আয়োজন করেছে ডিনেট।
হেলথ ক্যাম্প আয়োজনের সহায়তায় আরও ছিলেন পরিবার পরিকল্পনা অধিদপ্তর (ডিজিএফপি), স্বাস্থ্য অধিদপ্তর এবং শিক্ষা মন্ত্রণালয়।
উল্লিখিত সব প্রতিষ্ঠান এবং সরকারি সংস্থার প্রতিনিধিরা আয়োজনে উপস্থিত ছিলেন।
বাংলাদেশ বৃহত্তম ও দ্রুত বর্ধনশীল কিশোর জনসংখ্যা থাকা বিশ্বের অন্যতম দেশ। তাই গত কয়েক বছরে সরকার বয়ঃসন্ধিকালের স্বাস্থ্যসেবাকে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার হিসেবে স্বীকৃতি দিতে বেশকিছু প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিয়েছে।
এর ফলে, জাতীয় পর্যায়ে লক্ষ্য করা গেছে যে শহরের কিশোর-কিশোরীদের এই বিষয়ে জ্ঞান আদান-প্রদান অথবা সেবা চাওয়ার প্রবণতা গ্রামীণ কিশোর-কিশোরীদের চেয়ে তুলনামূলক কম।
সম্মিলিতভাবে ডিনেট ও ইউনিসেফ সরকারের প্রচেষ্টাকে সমর্থন করে উল্লিখিত গোষ্ঠির সুরক্ষার্থে শহরের কিশোর-কিশোরীদের জন্য ব্যাপকভাবে হেলথ ক্যাম্প করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
আরও পড়ুন: প্রিম্যাচ্যুরিটির কারণে দেশে নবজাতক মৃত্যুর হার বেশি: ডা. নব কৃষ্ণ
এই হেলথ ক্যাম্প আয়োজনের উদ্দেশ্য ছিল- জাতীয় কিশোর-কিশোরী স্বাস্থ্য ওয়েবসাইট ও মোবাইল অ্যাপ সম্পর্কে শহরের কিশোর-কিশোরীদের অবগত করা, চিকিৎসকদের দ্বারা তাদের চক্ষু পরীক্ষাসহ কিছু মৌলিক শারীরিক পরীক্ষা করা, এমনকি উল্লিখিত বিদ্যালয়ে অধ্যয়নরত ষষ্ঠ থেকে দশম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের মধ্যে যৌন ও প্রজনন স্বাস্থ্য, পুষ্টি, বাল্যবিবাহ, স্বাস্থ্যবিধি ও মানসিক স্বাস্থ্য সম্পর্কে সচেতনতা সৃষ্টি।
ডিনেটের ডাক্তারেরা কিছু প্রাথমিক মেডিকেল চেকাপ এবং সচেতনতা সেশন পরিচালনা করেন।
এরপরই একজন শিক্ষাবিষয়ক মনোবিজ্ঞানী একটি গ্রুপে মানসিক স্বাস্থ্যের উপর কিছু পরামর্শ দেন।
এছাড়াও, ডিনেটের প্রতিনিধিরা জাতীয় কিশোর স্বাস্থ্য ওয়েবসাইটের একটি ওরিয়েন্টেশন প্রদর্শন করেন এবং অংশগ্রহণকারী শিক্ষার্থীদের প্রাসঙ্গিক প্রশ্নের উত্তর দেন।
ডিনেটের যুগ্ম পরিচালক আসিফ আহমেদ তন্ময় এবং ডিজিএফপি’র প্রোগ্রাম ম্যানেজার (এএন্ড আরএইচ) ডা. মো. মনজুর হোসেন অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন।
উদয়ন উচ্চ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের অধ্যক্ষ জহুরা বেগম এই ধরনের অনুষ্ঠান আয়োজনের জন্য ডিনেটকে ধন্যবাদ জানান।
তিনি বলেন, কিশোর-কিশোরীদের প্রজনন স্বাস্থ্যের জন্য এই ধরনের অনুষ্ঠান নিয়মিত আয়োজন করা উচিত। যাতে তাদের মধ্যে সচেতনতা এবং পারস্পরিক সহমর্মিতা বৃদ্ধি পায়।
আসিফ আহমেদ তন্ময় বলেন, সরকারি ও বেসরকারি মাধ্যম থেকে শহর অঞ্চলে কিশোর-কিশোরীদের স্বাস্থ্য নিয়ে তুলনামূলোক অনেক কম কাজ হয়। এরই প্রেক্ষিতে আমাদের এই কর্মসূচি। যাতে করে শহর অঞ্চলের কিশোর-কিশোরীদের প্রজনন স্বাস্থ্য নিয়ে আরও বেশি কাজ করার ক্ষেত্র তৈরি হয়।
ডা. মো. মনজুর হোসেন বলেন, বাংলাদেশে প্রতি বছর প্রায় ১২ হাজার নারী জরায়ু মুখের ক্যান্সারে আক্রান্ত হন। যার মধ্যে প্রায় ৫ হাজার নারী মৃত্যুবরণ করেন। অথচ সময়মত টিকা দেওয়ার মাধ্যমে এটি প্রতিরোধ করা যায়। ১০ থেকে ১৪ বছর বয়সী কিশোর-কিশোরীদের সচেতনতা বৃদ্ধির মাধ্যমে টিকা গ্রহণে উৎসাহিত করা উচিত।
আরও পড়ুন: নিবারণযোগ্য অন্ধত্ব প্রতিরোধে একসঙ্গে কাজ করবে চক্ষু চিকিৎসক সমিতি ও অরবিস ইন্টারন্যাশনাল
রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থাকে অগ্রাধিকার দিয়ে সমন্বিত কর্মপন্থা গ্রহণ ও বাস্তবায়নই হেলথ প্রমোশন: সম্মেলনে বিশেষজ্ঞরা
করোনায় আরও ৪ জন আক্রান্ত, মৃত্যু নেই
দেশে শনিবার (২ ডিসেম্বর) সকাল ৮টা পর্যন্ত আগের ২৪ ঘণ্টায় করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে কারও মৃত্যু হয়নি। এ সময় নতুন করে ৪ জনের শরীরে এই ভাইরাস শনাক্ত হয়েছে।
এখন পর্যন্ত দেশে করোনায় ২৯ হাজার ৪৭৭ জনের মৃত্যু হয়েছে এবং শনাক্তের সংখ্যা ২০ লাখ ৪৬ হাজার ৮৬ জনে পৌঁছেছে।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর করোনাবিষয়ক নিয়মিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানিয়েছে।
আরও পড়ুন: দেশে ২৪ ঘণ্টায় করোনা আক্রান্ত ৪ জন, মৃত্যু নেই
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, গত ২৪ ঘণ্টায় ৩৫৩ জনের নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে।
এ সময়ে শনাক্তের হার ১দশমিক ১৩ শতাংশ। মোট পরীক্ষায় এ পর্যন্ত শনাক্তের হার ১৩ দশমিক ১০ শতাংশ এবং শনাক্ত বিবেচনায় মোট মৃত্যুর হার ১ দশমিক ৪৪ শতাংশ।
এদিকে, গত ২৪ ঘণ্টায় করোনা থেকে সুস্থ হয়েছেন ৪ জন। এ নিয়ে দেশে মোট সুস্থ ব্যক্তির সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২০ লাখ ১৩ হাজার ৭৮৬ জনে।
শনাক্ত বিবেচনায় সুস্থতার হার ৯৮ দশমিক ৪২ শতাংশ।
আরও পড়ুন: দেশে ২৪ ঘণ্টায় করোনা আক্রান্ত ৩ জন, মৃত্যু নেই
ডেঙ্গুতে আরও ৬ জনের মৃত্যু, আক্রান্ত ৪৬৮
দেশে এডিস মশাবাহিত ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে আরও ৬ জনের মৃত্যু হয়েছে এবং চলতি বছরে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ৬২৮ জনে।
শুক্রবার (১ ডিসেম্বর) সকাল ৮টা পর্যন্ত আগের ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ৪৬৮ জন।
আরও পড়ুন: ডেঙ্গুতে আরও ৭ জনের মৃত্যু, আক্রান্ত ৮৭৭
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুমের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
আক্রান্তদের মধ্যে ঢাকার বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ১৩৮ জন। আর ঢাকার বাইরে বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ৩৩০ জন।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, সারা দেশে বর্তমানে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়ে চিকিৎসা নিচ্ছেন ৩ হাজার ৩৫৮ জন রোগী। এর মধ্যে ঢাকায় ৮৮৮ জন এবং ২ হাজার ৪৭০ জন রোগী ঢাকার বাইরের বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি আছেন।
সরকারি প্রতিবেদন অনুযায়ী, চলতি বছরের ১ জানুয়ারি থেকে ১ ডিসেম্বর পর্যন্ত ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়েছেন মোট ৩ লাখ ১২ হাজার ৩৫৯ জন।
অন্যদিকে, চিকিৎসা শেষে হাসপাতাল থেকে বাড়িতে ফিরেছেন ৩ লাখ ৭ হাজার ৩৭৩ জন।
আরও পড়ুন: ডেঙ্গুতে আরও ৪ জনের মৃত্যু, আক্রান্ত ৯৫৯
ডেঙ্গুতে আরও ৫ জনের মৃত্যু, আক্রান্ত ৯৬৮
দেশে ২৪ ঘণ্টায় করোনা আক্রান্ত ৩ জন, মৃত্যু নেই
দেশে শুক্রবার (১ ডিসেম্বর) সকাল ৮টা পর্যন্ত আগের ২৪ ঘণ্টায় করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে কারও মৃত্যু হয়নি। এ সময় নতুন করে ৩ জনের শরীরে এই ভাইরাস শনাক্ত হয়েছে।
এখন পর্যন্ত দেশে করোনায় ২৯ হাজার ৪৭৭ জনের মৃত্যু হয়েছে এবং শনাক্তের সংখ্যা ২০ লাখ ৪৬ হাজার ৮২ জনে পৌঁছেছে।
আরও পড়ুন: দেশে আরও ৪ জনের করোনা শনাক্ত, মৃত্যু নেই
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর করোনাবিষয়ক নিয়মিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানিয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, গত ২৪ ঘণ্টায় ৩২৩ জনের নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে।
এ সময়ে শনাক্তের হার শূন্য দশমিক ৯৩ শতাংশ। মোট পরীক্ষায় এ পর্যন্ত শনাক্তের হার ১৩ দশমিক ১০ শতাংশ এবং শনাক্ত বিবেচনায় মোট মৃত্যুর হার ১ দশমিক ৪৪ শতাংশ।
এদিকে, গত ২৪ ঘণ্টায় করোনা থেকে সুস্থ হয়েছেন ৭ জন। এ নিয়ে দেশে মোট সুস্থ ব্যক্তির সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২০ লাখ ১৩ হাজার ৭৮২ জনে।
শনাক্ত বিবেচনায় সুস্থতার হার ৯৮ দশমিক ৪২ শতাংশ।
আরও পড়ুন: দেশে ২৪ ঘণ্টায় করোনা আক্রান্ত ৪ জন, মৃত্যু নেই
দেশে ২৪ ঘণ্টায় করোনা আক্রান্ত ৪ জন, মৃত্যু নেই
ডেঙ্গুতে আরও ৭ জনের মৃত্যু, আক্রান্ত ৮৭৭
দেশে এডিস মশাবাহিত ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে আরও ৭ জনের মৃত্যু হয়েছে এবং চলতি বছরে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ৬২২ জনে।
বৃহস্পতিবার (৩০ নভেম্বর) সকাল ৮টা পর্যন্ত আগের ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ৮৭৭ জন।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুমের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
আক্রান্তদের মধ্যে ঢাকার বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ১৪৪ জন। আর ঢাকার বাইরে বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ৭৩৩ জন।
আরও পড়ুন: ডেঙ্গুতে আরও ৪ জনের মৃত্যু, আক্রান্ত ৯৫৯
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, সারা দেশে বর্তমানে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়ে চিকিৎসা নিচ্ছেন ৩ হাজার ৪৭৯ জন রোগী। এর মধ্যে ঢাকায় ৯০৮ জন এবং ২ হাজার ৫৭১ জন রোগী ঢাকার বাইরের বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি আছেন।
সরকারি প্রতিবেদন অনুযায়ী, চলতি বছরের ১ জানুয়ারি থেকে ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়েছেন মোট ৩ লাখ ১১ হাজার ৮৯১ জন। অন্যদিকে, চিকিৎসা শেষে হাসপাতাল থেকে বাড়িতে ফিরেছেন ৩ লাখ ৬ হাজার ৭৯০ জন।
আরও পড়ুন: ডেঙ্গুতে আরও ৫ জনের মৃত্যু, আক্রান্ত ৯৬৮
দেশে ২৪ ঘণ্টায় করোনা আক্রান্ত ৪ জন, মৃত্যু নেই
দেশে বৃহস্পতিবার (৩০ নভেম্বর) সকাল ৮টা পর্যন্ত আগের ২৪ ঘণ্টায় করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে কারও মৃত্যু হয়নি। এ সময় নতুন করে চার জনের শরীরে এই ভাইরাস শনাক্ত হয়েছে।
এখন পর্যন্ত দেশে করোনায় ২৯ হাজার ৪৭৭ জনের মৃত্যু হয়েছে এবং শনাক্তের সংখ্যা ২০ লাখ ৪৬ হাজার ৭৯ জনে পৌঁছেছে।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর করোনাবিষয়ক নিয়মিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানিয়েছে।
আরও পড়ুন: দেশে ২৪ ঘণ্টায় করোনা আক্রান্ত ৩ জন, মৃত্যু নেই
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, গত ২৪ ঘণ্টায় ৩৬৬ জনের নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে।
এ সময়ে শনাক্তের হার শূন্য দশমিক ৮২ শতাংশ। মোট পরীক্ষায় এ পর্যন্ত শনাক্তের হার ১৩ দশমিক ১০ শতাংশ এবং শনাক্ত বিবেচনায় মোট মৃত্যুর হার ১ দশমিক ৪৪ শতাংশ।
এদিকে, গত ২৪ ঘণ্টায় করোনা থেকে সুস্থ হয়েছেন চার জন। এ নিয়ে দেশে মোট সুস্থ ব্যক্তির সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২০ লাখ ১৩ হাজার ৭৭৫ জনে।
শনাক্ত বিবেচনায় সুস্থতার হার ৯৮ দশমিক ৪২ শতাংশ।
আরও পড়ুন: দেশে করোনায় মৃত্যু নেই, শনাক্ত ৭
দেশে করোনায় আক্রান্ত ৫ জন, মৃত্যু নেই
ডেঙ্গুতে আরও ৫ জনের মৃত্যু, আক্রান্ত ৯৬৮
দেশে এডিস মশাবাহিত ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে আরও ৫ জনের মৃত্যু হয়েছে এবং চলতি বছরে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ৬১৫ জনে।
বুধবার (২৯ নভেম্বর) সকাল ৮টা পর্যন্ত আগের ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ৯৬৮ জন।
আরও পড়ৃন: ডেঙ্গুতে আরও ৩ জনের মৃত্যু, আক্রান্ত ৯৭১
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুমের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
আক্রান্তদের মধ্যে ঢাকার বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ১৯৩ জন। আর ঢাকার বাইরে বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ৭৭৫ জন।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, সারা দেশে বর্তমানে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়ে চিকিৎসা নিচ্ছেন ৩ হাজার ৫৮৭ জন রোগী। এর মধ্যে ঢাকায় ৯৭৪ জন এবং ২ হাজার ৬১৩ জন রোগী ঢাকার বাইরের বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি আছেন।
সরকারি প্রতিবেদন অনুযায়ী, চলতি বছরের ১ জানুয়ারি থেকে ২৯ নভেম্বর পর্যন্ত ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়েছেন মোট ৩ লাখ ১১ হাজার ১৪ জন। অন্যদিকে, চিকিৎসা শেষে হাসপাতাল থেকে বাড়িতে ফিরেছেন ৩ লাখ ৫ হাজার ৮১২ জন।
আরও পড়ৃন: ডেঙ্গুতে আরও ৪ জনের মৃত্যু, আক্রান্ত ৯৫৯
ডেঙ্গুতে আরও ৮ জনের মৃত্যু, আক্রান্ত ৯২০
দেশে ২৪ ঘণ্টায় করোনা আক্রান্ত ৪ জন, মৃত্যু নেই
দেশে বুধবার (২৯ নভেম্বর) সকাল ৮টা পর্যন্ত আগের ২৪ ঘণ্টায় করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে কারও মৃত্যু হয়নি। এ সময় নতুন করে ৪ জনের শরীরে এই ভাইরাস শনাক্ত হয়েছে।
এখন পর্যন্ত দেশে করোনায় ২৯ হাজার ৪৭৭ জনের মৃত্যু হয়েছে এবং শনাক্তের সংখ্যা ২০ লাখ ৪৬ হাজার ৭৬ জনে পৌঁছেছে।
আরও পড়ুন: দেশে ২৪ ঘণ্টায় করোনা আক্রান্ত ৪ জন, মৃত্যু নেই
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর করোনাবিষয়ক নিয়মিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানিয়েছে। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, গত ২৪ ঘণ্টায় ৩৯২ জনের নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে।
এ সময়ে শনাক্তের হার ১ দশমিক ০২ শতাংশ। মোট পরীক্ষায় এ পর্যন্ত শনাক্তের হার ১৩ দশমিক ১০ শতাংশ এবং শনাক্ত বিবেচনায় মোট মৃত্যুর হার ১ দশমিক ৪৪ শতাংশ।
এদিকে, গত ২৪ ঘণ্টায় করোনা থেকে সুস্থ হয়েছেন ৫ জন। এ নিয়ে দেশে মোট সুস্থ ব্যক্তির সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২০ লাখ ১৩ হাজার ৭৭১ জনে।
শনাক্ত বিবেচনায় সুস্থতার হার ৯৮ দশমিক ৪২ শতাংশ।
আরও পড়ুন: দেশে আরও ৪ জনের করোনা শনাক্ত, মৃত্যু নেই
দেশে ২৪ ঘণ্টায় করোনা আক্রান্ত ৮ জন, মৃত্যু নেই
রমেক হাসপাতালে ডায়ালাইসিস মেশিন বিকল, চিকিৎসাসেবা ব্যাহত
রংপুর মেডিকেল কলেজ (রমেক) হাসপাতালের নেফ্রোলজি বিভাগের কিডনি ডায়ালাইসিস মেশিনের মূল্যবান যন্ত্রাংশ পুড়ে গেছে। এতে বিকল হয়ে পড়েছে কয়েকটি মেশিন। ফলে ওই ইউনিটে জট বেধেছে রোগীদের।
সঠিক সময়ে চিকিৎসা করতে না পারায় ভোগান্তিতে পড়েছেন তারা।
সোমবার (২৭ নভেম্বর) বিকালে হাসপাতালের ডায়ালাইসিস ইউনিটে গিয়ে দেখা যায়, বিষন্ন মনে বসে আছেন অনেক রোগী। অন্ধকারাচ্ছন্ন হয়ে আছে ইউনিটের একটি অংশ। বিছানাগুলো খালি পড়ে আছে।
নামমাত্র টাকায় সরকারের এই সেবা থেকে বঞ্চিত হয়ে পড়েছেন রোগীরা।
হাসপাতাল সূত্র জানায়, শনিবার (২৫ নভেম্বর) দুপুরে হঠাৎ বৈদ্যুতিক শটসার্কিটে পুড়ে গেছে সাতটি মেশিন ও আটটি এয়ারকন্ডিশনার (এসি)। এতে ব্যাহত হয়ে পড়ে ডায়ালাইসিস কার্যক্রম।
নীলফামারীর রানা মাহমুদ কিডনি রোগে আক্রান্ত তার মাকে নিয়ে সোমবার ডায়ালাইসিসের জন্য সকাল থেকে হাসপাতালে অপেক্ষা করলেও কোনো চিকিৎসা নিতে পারেননি।
রানা মাহমুদ সাড়ে তিন বছর ধরে তার মায়ের ডায়ালাইসিস করাচ্ছে। ইতোমধ্যে চিকিৎসা ব্যয় মেটাতে হয়েছেন সর্বশান্ত। তার পক্ষে বেসরকারি হাসপাতালে ডায়ালাইসিস করা সম্ভব না।
দিনাজপুরের পারবর্তীপুর থেকে আসা জহুরুল ইসলাম বলেন, আড়াই বছর ধরে তার স্ত্রী কিডনি রোগে ভুগছেন। মৃত্যু পথযাত্রী তার স্ত্রীকে নিয়ে ভোরে এসেছেন হাসপাতালে। কিন্তু ডায়ালাইসিস না হওয়ায় অন্যদের মতো তিনিও বিপাকে পড়েছেন।
আরও পড়ুন: রমেকের অক্সিজেন ‘পাচারকারী চক্রের’ ৬ সদস্য আটক
আক্ষেপ করে জহুরুল বলেন, অস্থিরতার বাজারে হাসপাতালের ৪০০ টাকা জোগাড় করা তার জন্য কঠিন। হাসপাতালে চিকিৎসা না হলে তার স্ত্রীকে বাঁচানো সম্ভব হবে না।
হাসপাতালের ডায়ালাইসিস বিভাগের ইনচার্জ সাজেদা খাতুন জানান, কয়েকধাপে এই বিভাগে ৩৯টি ডায়ালাইসিস মেশিন স্থাপন করা হলেও শুধুমাত্র বৈদ্যুতিক সমস্যায় নষ্ট হয়েছে ২০টি মেশিন। বর্তমানে ১৯টি মেশিন সচল থাকলেও সেগুলো চলছে জোড়াতালি দিয়ে।
সাজেদা আরও জানান, গড়ে প্রতিদিন ৭০ জন রোগী আসেন ডায়ালাইসিস করতে। শুধুমাত্র দায়িত্বশীল মানুষের জন্য বিকল হচ্ছে এসব যন্ত্র। ডায়ালাইসিস করতে না পারায় রোগীর স্বজনদের তোপের মুখে পড়তে হচ্ছে তাদের।
বার বার হাসপাতালে শটসার্কিটের কারণ জানতে চাইলে রংপুর গণপূর্ত বিভাগের উপবিভাগীয় প্রকৌশলী (যান্ত্রিক) রাজিয়া সুলতানা বিষয়টি এড়িয়ে গিয়ে জানান, তার বদলি হয়েছে অন্যত্র। শটসার্কিটের খবর পেয়ে তিনি পরিদর্শনে এসেছেন।
হাসপাতালের নেফ্রোলজি বিভাগের প্রধান অধ্যাপক ডা. এবিএম মোবাশ্বের আলম বলেন, চিকিৎসাসেবায় তাদের কোনো আন্তরিকতার অভাব নেই। নষ্ট যন্ত্রপাতির কারণে এই ইউনিটের চিকিৎসকসহ কর্মকর্তাদের দুর্নামের ভাগ নিতে হচ্ছে।
হাসপাতালের পরিচালক ডা. মো. ইউনুস আলী জানান, মেশিনগুলো জরুরিভাবে মেরামতের জন্য তিনি স্বাস্থ্য অধিদপ্তরে চিঠি দিয়েছেন। আর বিদ্যুৎ শটসার্কিট বন্ধে স্থানীয় গণপূর্ত বিভাগকে অবগত করেছেন।
উল্লেখ্য, চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে নভেম্বরের ২৭ তারিখ পর্যন্ত রমেক মেডিকেলে ডায়ালাইসিস করেছেন ১৪ হাজার মানুষ।
আরও পড়ুন: চমেক হাসপাতালে সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠানের ডায়ালাইসিস বন্ধের সিদ্ধান্ত প্রত্যাহার
রমেক পরিচালকের অপসারণ দাবিতে বিক্ষোভ