এছাড়া বিশ্ববিদ্যালয়ের শৃঙ্খলা ভঙ্গ করায় ৬ জন শিক্ষার্থীকে বিভিন্ন মেয়াদে শাস্তি দেয়া হয়েছে।
আবরার হত্যার ঘটনায় বুয়েটের গঠন করা তদন্ত কমিটির প্রতিবেদনের ভিত্তিতে বুয়েটের বোর্ড অব রেসিডেন্স অ্যান্ড ডিসিপ্লিন এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে৷
বৃহস্পতিবার মধ্যরাতে বোর্ডের সদস্য সচিব ও বুয়েটের ছাত্রকল্যাণ পরিদপ্তরের পরিচালক অধ্যাপক মিজানুর রহমানের স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বহিষ্কৃতদের মধ্যে ২৫ জন আবরার হত্যা মামলায় অভিযুক্ত আসামি।
স্থায়ীভাবে বহিষ্কৃতরা হলেন- মেহেদী হাসান রবিন, অনিক সরকার, ইফতি মোশাররফ সকাল, মো. মনিরুজ্জামান মনির, মো. মেফতাহুল ইসলাম জিয়ন, মো. মুজাহিদুর রহমান, মেহেদী হাসান রাসেল, এহতেশামুল রাব্বী তানিম, খন্দকার তাবখখারুল ইসলাম তানভীর, মুনতাসির আল জেমি, এ.এস.এম. নাজমুস সাদাত, মো. শামীম বিল্লাহ, মোর্শেদ অমর্ত্য ইসলাম, হোসাইন মোহাম্মদ তোহা, মুজতবা রাফিদ, মিজানুর রহমান, আশিকুল ইসলাম, এসএম মাহমুদ, ইশতিয়াক আহমেদ মুন্না, অমিত সাহা, মো. মাজেদুর রহমান, মো. শামসুল আরেফিন, মোয়াজ আবু হোরাইরা, মো. আকাশ হোসেন, মো. মোর্শেদ-উজ-জামান মন্ডল ও মুহতাসিম ফুয়াদ।
বুয়েটের ইলেকট্রিক্যাল এন্ড ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং (ইইই) বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্র আবরার ফাহাদকে (২১) গত ৬ অক্টোবর রাতে বিশ্ববিদ্যালয়ের শের-ই-বাংলা হলের ২০১১ নম্বর কক্ষে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা করে ছাত্রলীগের বুয়েট শাখার কয়েকজন নেতাকর্মী।
গত ১৩ নভেম্বর আবরার ফাহাদ হত্যা মামলায় চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে ২৫ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র (চার্জশিট) জমা দেয় ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) গোয়েন্দা শাখা (ডিবি)।