একইসঙ্গে ওই ঘটনায় করা দুটি তদন্ত কমিটির প্রতিবেদন দাখিল এবং প্রতিবেদন অনুসারে কি ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে সেটা দুই সপ্তাহের মধ্যে জানাতে রাষ্ট্রপক্ষকে নির্দেশ দেয়া হয়েছে।
জনস্বার্থে দায়ের করা রিটের শুনানিতে মঙ্গলবার বিচারপতি তারিক উল হাকিম ও বিচারপতি মো. সোহরাওয়ারদীর হাইকোর্ট বেঞ্চ এ আদেশ দেন।
আদালতে রিটের পক্ষে শুনানি করেন রিটকারী আইনজীবী ব্যারিস্টার সৈয়দ সায়েদুল হক সুমন। রাষ্ট্রপক্ষে শুনানি করেন অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম ও ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল আমাতুল করিম।
পরে ব্যারিস্টার সৈয়দ সায়েদুল হক সুমন বলেন, ‘রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণ প্রকল্পের আওতায় নির্মাণাধীন ভবনে আসবাবপত্র কেনায় যাদের বিশ্বস্ততা দেখানোর কথা ছিল তারা সেখানে পুরোপুরি ব্যর্থ হয়েছেন এবং এ ব্যর্থ হওয়াটা কেন অবৈধ বলে বিবেচনা করা হবে না এ মর্মে হাইকোর্ট রুল প্রদান করেছেন। সরকারপক্ষকে বলেছেন দুই সপ্তাহের মধ্যে তারা কী প্রতিবেদন নিয়ে আসবেন এটা জমা দেয়ার জন্য এবং রিপোর্টের ভিত্তিতে কী ব্যবস্থা নিয়েছেন এটাও দুই সপ্তাহের মধ্যে আদালতকে জানাতে বলেছেন।’
রিটের বিবাদীরা হলেন গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের সচিব, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের সচিব, গণপূর্ত অধিদপ্তরের প্রধান প্রকোশলী, রাজশাহী অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী ও নির্বাহী প্রকৌশলী এবং রূপপুর পারমানবিক বিদ্যুত কেন্দ্রের প্রকল্প পরিচালক।