নির্বাচনে রবিবার সকাল ৮টা থেকে বিকাল ৪টা পর্যন্ত ভোটগ্রহণ করা হয়। এরপর ভোট গণনা শেষে রাত পৌনে ১২টায় ফলাফল ঘোষণা করেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার আনোয়ারুল হক চৌধুরী।
মোট ১৯ টি পদের মধ্যে সভাপতিসহ ৯টি পদে জিতেছে বিএনপি। সাধারণ সম্পাদকসহ ৯টি পদে জিতেছে আওয়ামী লীগ। বাকি একটি পদে স্বতন্ত্র প্যানেলের প্রার্থী জয়ী হয়েছেন।
সভাপতি পদে জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ঐক্যফ্রন্টের প্রার্থী এএসএম বদরুল আনোয়ার পেয়েছেন ১ হাজার ২৩৫ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী সম্মিলিত আইনজীবী সমন্বয় পরিষদের প্রার্থী সৈয়দ মোক্তার আহমেদ পেয়েছেন ৮০২ ভোট।
সাধারণ সম্পাদক পদে সম্মিলিত আইনজীবী সমন্বয় পরিষদের প্রার্থী আইয়ুব খান ১ হাজার ৮৮ ভোট পেয়ে জয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী সমমনা আইনজীবী সংসদের প্রার্থী তৌহিদুল মুনীর চৌধুরী টিপু পেয়েছেন ৮৩৮ ভোট।
এছাড়াও সিনিয়র সহ-সভাপতি পদে মো. ইসহাক ১ হাজার ৪৯৫ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। সহ-সাধারণ সম্পাদক পদে মোহাম্মদ রাশেদ ফারুকী ১ হাজার ৩৩৬ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। অর্থ সম্পাদক পদে রফিকুল ইসলাম ১ হাজার ৬৭ ভোট পেয়ে জয়ী হয়েছেন। পাঠাগার সম্পাদক পদে ভাস্কর রায় চৌধুরী ১ হাজার ১৬ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। সাংস্কৃতিক ও ক্রীড়া সম্পাদক সম্পাদক পদে জেবুন নাহার লিনা ১ হাজার ৪৬৪ ভোট, তথ্য ও প্রযুক্তি সম্পাদক পদে মোহাম্মদ হাসান মুরাদ ১ হাজার ৪৩৩ ভোট পেয়ে জয়ী হয়েছেন।
কার্যনির্বাহী সদস্য পদে নির্বাচিত হয়েছেন মোহাম্মদ আলী ইয়াসিন, মোহাম্মদ জাহিদুল ইসলাম চৌধুরী, পাইরিন আক্তার, মো. আরিফুদ্দিন চৌধুরী, জয়নাল আবেদীন সম্রাট, মোহাম্মদ আফজাল হোসেন, মো. শাহেদ-উল-আলম সাইমন, মো. নাসির উদ্দিন রুবেল, আবদুল জব্বার, মো. রিয়াদ উদ্দিন।
কার্যনির্বাহী সদস্যের ১০ পদের মধ্যে জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ঐক্যফ্রন্টের ৫ জন ও সম্মিলিত আইনজীবী সমন্বয় পরিষদের ৫ জন নির্বাচিত হয়েছেন।
নির্বাচনে ৩ হাজার ৪২৬ জন ভোটারের মধ্যে ২ হাজার ৭৩৩ জন ভোট দেন।