শুক্রবার সকাল ১০টা থেকে সাড়ে ১১টা পর্যন্ত বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস এবং বাইরের ৮৪টি কেন্দ্রে এ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়।
ঢাবি প্রক্টর অধ্যাপক ড. একেএম গোলাম রাব্বানী বলেন, ‘আমাদের প্রক্টরিয়াল দল এবং পুলিশ বিভিন্ন কেন্দ্র থেকে পাঁচজনকে আটক করেছে। তাদের মধ্যে দুজনকে ইলেক্ট্রনিক ডিভাইসসহ একটি কেন্দ্র থেকে আটক করা হয়। সেই সাথে ঘটনার সাথে জড়িত একজন অভিভাবককেও আটক করা হয়েছে।’
‘কিন্তু এই জালিয়াতির পেছনে থাকা মূল পরিকল্পনাকারীকে খুঁজে বের করার জন্য আমরা এখনই আটকদের নাম প্রকাশ করছি না। তদন্ত শেষে তাদের পরিচয় প্রকাশ করব,’ যোগ করেন তিনি।
পরীক্ষা চলাকালে ঢাবি উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আখতারুজ্জামান, উপ-উপাচার্য (প্রশাসন) অধ্যাপক ড. মুহাম্মাদ সামাদ, কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. মো. কামাল উদ্দীন, প্রক্টর অধ্যাপক ড. একেএম গোলাম রাব্বানী, বিজ্ঞান অনুষদের ডিন ও ‘ক’ ইউনিট ভর্তি পরীক্ষার সমন্বয়ক অধ্যাপক ড. আবদুল আজিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের কার্জন হলের বিভিন্ন পরীক্ষার হল পরিদর্শন করেন।
এবছর ঢাবির ২০১৮-২০১৯ শিক্ষাবর্ষে ‘ক’ ইউনিটের অধীনে স্নাতক সম্মান প্রথম বর্ষে ভর্তির জন্য এক হাজার ৭৫০টি আসনের বিপরীতে মোট ৮১ হাজার ৯৬ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নেন। অন্যান্য বারের মতো এবারও শিক্ষার্থীদের পরীক্ষার কেন্দ্রে কোনো ধরনের ইলেক্ট্রনিক ডিভাইস নিয়ে প্রবেশের অনুমতি ছিল না।